Tag: madhyom bangla

madhyom bangla

  • ISIS: ভারতে হামলার ছক কষার অভিযোগে গুজরাট থেকে গ্রেফতার ৩ আইসিস জঙ্গি

    ISIS: ভারতে হামলার ছক কষার অভিযোগে গুজরাট থেকে গ্রেফতার ৩ আইসিস জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে হামলার পরিকল্পনার অভিযোগে গুজরাট থেকে ৩ আইসিস জঙ্গিকে (ISIS) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।  গুজরাট (Gujrat) এটিএস সূত্রে খবর, ধৃত ব্যক্তিরা এক বছর ধরে তাদের রাডারে ছিল এবং অস্ত্র সরবরাহের প্রক্রিয়া চলাকালীন তাদের আটক করা হয়েছে। কাশ্মীরে পহেলগাঁও হামলার পর থেকেই দেশজুড়ে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সক্রিয় অভিযান চালাচ্ছে প্রশাসন। এই বছরের শুরুতেই ইসলামি জঙ্গি সংগঠন আল-কায়দার আরও ৫ জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ।

    দু’টি পৃথক মডিউলের সদস্য (ISIS)

    রবিবার আমেদাবাদ থেকে আইসিসের (ISIS) সঙ্গে যুক্ত সন্দেহে যে তিন জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সারা দেশে জঙ্গি হামলা চালানোর ষড়যন্ত্র করেছে তারা। এটিএস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, “জঙ্গিরা অস্ত্র বিনিময়ের জন্য গুজরাটে এসেছিল এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলার পরিকল্পনাও করেছিল। আটক হওয়া তিন সন্দেহভাজন জঙ্গি দু’টি পৃথক মডিউলের সদস্য। তাদের সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তু কী এবং তারা কোথায় হামলা চালানোর পরিকল্পনা করেছিল, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছেন আধিকারিকরা। বিশদ অনুসন্ধানের জন্য সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”

    পাকিস্তানি হ্যান্ডলারদের সঙ্গে যোগাযোগ!

    এই বছরের শুরুতে গুজরাট (Gujrat) এটিএস ইসলামি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আল-কায়েদার (AQIS) পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করেছিল। যার মধ্যে বেঙ্গালুরুর এক মহিলাও ছিল। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানি হ্যান্ডলারদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে একটি অনলাইন জঙ্গি মডিউল পরিচালনা করছিল সে। ধৃতদের নাম ফারদিন শেখ, সইফুল্লা কুরেশি, মহম্মদ ফাইক এবং জিশান আলি। গত ২২ জুলাই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বিদ্বেষমূলক মতাদর্শ প্রচারের অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল। প্রধান অভিযুক্ত জিশান আলির কাছ থেকে একটি পিস্তল এবং তাজা গুলিও উদ্ধার করা হয়েছে।

    গুজরাট এটিএস সূত্রে জানা গিয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদের সময় প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে নয়ডায় জিশান আলির বাসভবনে একটি অভিযানের সময় অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। পুলিশ সুপার বীরজিৎ সিংহ পারমারের নেতৃত্বে পুলিশ অফিসার নিখিল ব্রহ্মভট্ট এবং এআর চৌধুরীর নেতৃত্বে এই অভিযান চলে।

    এই গোষ্ঠীর (ISIS) বিরুদ্ধে ‘গাজওয়া-ই-হিন্দে’র নামে হিংসাকে উস্কে দেওয়া, ভারতের নির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহের ডাক দেওয়া এবং অমুসলিমদের লক্ষ্য করে হিংসাত্মক কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত করার অভিযোগ রয়েছে। ১৯৬৭ সালের বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন (UAPA) এবং ২০২৩ সালের ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিভিন্ন ধারার অধীনে আইনি ব্যবস্থা শুরু করা হয়েছে।

  • Pakistan: খাইবার পাখতুনখোয়ার উপজাতিদের কুকুর সম্বোধন পাক সেনার

    Pakistan: খাইবার পাখতুনখোয়ার উপজাতিদের কুকুর সম্বোধন পাক সেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের (Pakistan) খাইবার পাখতুনখোয়ার (Khyber Pakhtunkhwa) মুখ্যমন্ত্রী সোহেল আফ্রিদি পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পাখতুন জনগণ ও উপজাতীয় অঞ্চলের লোকদের অপমান করার অভিযোগ করেছেন। আফ্রিদির দাবি, সেনাবাহিনী এলাকাবাসী লোকদের পশুর সঙ্গে তুলনা করেছে। এভাবে উপজাতি সমাজের মানুষের মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে। কুকুরের সঙ্গে তুলনা করে তাদের অপমান করেছে খোদ পাকসেনা। এই ঘটনা প্রমাণ করে পাকিস্তানি আম নাগরিকদের জীবন কতটা দুর্বিষহ।

    যুদ্ধাপরাধের মতো সমতুল্য কাজ (Pakistan)

    সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুখ্যমন্ত্রী আফ্রিদি (Pakistan) বলেছেন, “পাক সেনা প্রধান আসিম মুনিরের নেতৃত্বে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকার মানুষকে মসজিদের ভেতরে কুকুরের মতো বেঁধে রাখার কাজ করছে। পাক সেনাবাহিনী বলেছে স্থানীয়রা এবং কুকুর এক। তাঁদের সম্মান সমান। ফলে মসজিদের পবিত্রতা লঙ্ঘন করছে এই লোকগুলি। সেনার কথায় উপজাতি এবং এই কুকুরগুলি আলাদা নয়। তবে এই মন্তব্য অত্যন্ত বর্বর কাজ। মানুষের ওপর নির্যাতন ভীষণভাবে অমানবিক। সেনাবাহিনী এখানে ক্রমাগত অভিযান চালাচ্ছে। আমি মনে করি এটা যুদ্ধাপরাধের সমতুল একটি কাজ।”

    বালুচিস্তানে অসামরিক নাগরিকদের হত্যা

    খাইবার পাখতুনখোয়ার (Pakistan) গভর্নর ফয়সাল করিম কুন্ডি পাল্টা প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের নিন্দা করে বলেন, “তিনি নিরাপত্তা বাহিনীকে অবজ্ঞা করছেন এবং কেপিতে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানকে আক্রমণ করছেন। আমাদের মাটির সাহসী সেনারা আমাদের প্রদেশকে রক্ষা করার জন্য তাঁদের জীবন উৎসর্গ করছেন। তাঁদের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন করলে মনোবল এবং জননিরাপত্তা – দুয়েরই ক্ষতি হয়।”

    পাকিস্তানের (Pakistan) সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কেপি (Khyber Pakhtunkhwa), বালুচিস্তানে অসামরিক নাগরিকদের হত্যা এবং জোরপূর্বক অপহরণের অভিযোগ নতুন নয়। স্থানীয় বাসিন্দারা কয়েক দশক ধরে এই বিষয়গুলি নিয়ে সরব হয়েছেন। এই ঘটনাটি প্রদেশব্যাপী প্রতিবাদ এবং আন্দোলনের সূত্রপাত সৃষ্টি করেছে। বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলও বেশ কয়েকবার এই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। পাক সরকার এবং সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বহু মানুষ। তবে পাকিস্তান-আফগানিস্তানের নতুন সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ২০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। গত সপ্তাহে, পাকিস্তান আফগানিস্তানে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) -এর শিবিরগুলিকে লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়েছে। পাকিস্তান ঘরে-বাইরে মিলিয়ে অত্যন্ত চাপের মধ্যে রয়েছে বলেই মনে করছেন আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা।

  • RSS at 100: “ভারতীয় সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করাই সঙ্ঘের প্রধান কাজ”, বললেন মোহন ভাগবত

    RSS at 100: “ভারতীয় সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করাই সঙ্ঘের প্রধান কাজ”, বললেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সঙ্ঘের (RSS at 100) শতবর্ষের অনুষ্ঠানে সরসঙ্ঘ চালক মোহন ভাগবত (Mohon Bhagwat) বলেন, “ভারতীয় সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করাই সঙ্ঘের কাজ। রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের লক্ষ্য ক্ষমতা বা রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ নয় বরং জাতির গৌরবকে তুলে ধরা। আমরা ক্ষমতা চাই না, ভারত মাতার গৌরবের জন্য হিন্দু সমাজকে সংগঠিত করাই আমাদের কাজ।” বেঙ্গালুরুতে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘সঙ্ঘ শতবর্ষ যাত্রা: নতুন দিগন্ত’ শীর্ষক বক্তৃতামালা। আলোচনার প্রথম দিনের ভাষণ শুনতে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের প্রবুদ্ধ সমাজ, বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষাবিদরা। এদিন সমাজ গঠনে সঙ্ঘের দৃষ্টিভঙ্গী এবং রাষ্ট্র পুনঃনির্মাণের সামজিক দায়িত্বের কথাও স্মরণ করেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত।

    সামাজিক দায়বদ্ধতা (RSS at 100)

    সঙ্ঘ চালক মোহন ভাগবত (Mohon Bhagwat) তাঁর ভাষণে বলেন, “রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের (RSS at 100) প্রকৃত অর্থ কি এবং অবস্থান কেমন তা ভালো করে জানা প্রয়োজন। এই সংগঠন একটি ব্যতিক্রমী সংগঠন, বিশ্বের বাকি সংগঠনের তুলনায় সম্পূর্ণ আলাদা। এই সংগঠন কোন বিশেষ ঘটনা বা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে তৈরি করা হয়নি। কোনও বিশেষ মত বা আদর্শের বিরোধিতার জন্যও এই সংগঠন তৈরি হয়নি। আমাদের সংগঠনের কাজ হল সমগ্র সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করা। সমাজের উন্নতি এবং জাগরণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এই সংগঠন। ব্যক্তি নির্মাণ সমাজের নেতৃত্ব, চরিত্র গঠন, শৃঙ্খলা এবং নিষ্ঠা গড়ে সমাজের জন্য নিঃস্বার্থভাবে কাজ করাই সংঘের প্রধান কাজ। ভারত মায়ের সেবা করাই জীবনের প্রধান লক্ষ্য। তাই সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গায় থেকে কাজ করে আরএসএস।”

    ভারত মায়ের সুরক্ষা

    রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের আদর্শ হল রাষ্ট্রভক্তি। ভাগবত (Mohon Bhagwat) তাই বলেন, “সঙ্ঘ (RSS at 100) কখনও ধ্বংস এবং সংঘর্ষের মতো নেতিবাচক কাজে যুক্ত হয় না। এই সংগঠন গঠনমূলক দিকের কথা ভেবেই কাজ করে। সঙ্ঘের শাখা কখনওই ব্যক্তি সুবিধা বা লাভের কথা চিন্তা করে না। ভারত মাতার জন্য সব সময় নিবেদিত প্রাণ। দেশের প্রত্যেকে শাখায় ভারত মায়ের সুরক্ষা এবং দেশ-সমাজের কল্যাণের উদ্দেশ্যের কথা ভেবেই স্বয়ং সেবকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। সঙ্ঘের প্রধান উদ্দেশ্য হল, সমগ্র হিন্দু সমাজকে সংগঠিত করা এবং সমাজকে নেতৃত্ব দেওয়া। তাই সংঘের প্রার্থনায় ভারত মায়ের কল্যাণের কথা বার বার স্মরণ করা হয়। স্বয়ং সেবকদের ভক্তির সার কথাই হল ভারত মায়ের জয় জয়কার।”

    লক্ষ্যে সঙ্ঘ অবিচল ছিল

    সঙ্ঘের প্রধান মোহন ভাগবত বলেন, “সঙ্ঘ (RSS at 100) সব সময় আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার উপর জোর দিয়ে থাকে। সঙ্ঘের কাজকে সঠিক ভাবে বাস্তবায়নের জন্য বাইরে থেকে আর্থিক সাহায্যের প্রয়োজন নেই। নিজেদের কেউ স্বয়ং সম্পন্না হতে হবে। বিশ্বের এমন কোনও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন নেই যাকে আরএসএস-এর মতো কঠিন বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছে সঙ্ঘ। তিন তিন বার সঙ্ঘের কাজকে আটকাতে রাজনৈতিক ভাবে সঙ্ঘের উপর প্রতিবন্ধকতা লাগিয়েছিল। তবুও সঙ্ঘ থেমে থাকেনি। নিজের কাজ এবং লক্ষ্যে সঙ্ঘ অবিচল ছিল।”

    ডাক্তারজি একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী

    এদিনের ভাষণে প্রথম সরসঙ্ঘ চালক ডাক্তার কেশব বলিরাম হেডগেওয়ারকেও (RSS at 100) স্মরণ করেন ভাগবত (Mohon Bhagwat)। বলেন, “ডাক্তারজি স্বাধীনতা সংগ্রামী ছিলেন। বাংলার বিপ্লবী সংগঠন অনুশীলন সমিতির একজন একনিষ্ঠ কর্মকর্তা ছিলেন। ভারত মায়ের সেবায় নিজের সর্বস্ব অর্পণ করেছিলেন। সেই সঙ্গে তিনি ছিলেন সমাজতাত্ত্বিক, দার্শনিক এবং দেশনায়ক। কেশবজি মনে প্রাণে বিশ্বাস করতেন ভারতের বিচার ব্যবস্থা এবং প্রশাসন বিষয়ে নিয়ন্ত্রণ করার অধিকার কোনও ব্রিটিশেরই নেই। বন্দে মাতরম্‌ আন্দোলনের নেতৃত্বে বিশেষভাবে সক্রিয় ছিলেন ডাক্তারজি। তিনি নাগপুরের স্কুলগুলিতে স্বদেশী আন্দোলন এবং ভারত মায়ের মুক্তির জন্য যুব সমাজকে জাগ্রত করার ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রেখেছিলেন।”

    দীর্ঘ দিনের পরাধীনতায় ভারতীয়রা আত্মপরিচয় ভুলতে বসেছিলেন। ভারতীয় সমাজের আত্ম বিস্মৃতি এবং আত্ম সচেতনতা সম্পর্কে বিশেষ বক্তব্যও রাখেন ভাগবত। তিনি বলেন, “পরাধীনতা আমাদের গ্রাস করেছে। আমরা আমাদের নিজস্ব মানুষকে ভুলে গিয়েছি। আমাদের বৈচিত্র্যগুলিকে বড় রকমের বিভেদ-বিভাজনের স্বরূপ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পরাধীন ভারতে সমাজ জাগরণে বিবেকান্দ, স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর কথাও ভুলে যাওয়া উচিত নয়। আমাদের সংস্কৃতি এবং ইতিহাসের শেকড়কে ভুলে যাওয়া ঠিক নয়। এই কাজেও বিশেষ নজর রাখছে সঙ্ঘ।”

    পরাধীনতার বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন হিন্দুরা

    ভারতের ইতিহাস বিশ্লেষণ করতে গিয়ে ভাগবত (Mohon Bhagwat) বলেন, “ব্রিটিশ ভারতে যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনের বড় প্রচেষ্টা ছিল ১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহ। গোটাদেশ একত্রিত হয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে নেমেছিলেন। তবে এটা মনে রাখা উচিত ব্রিটিশরাই প্রথম এদেশে প্রথম আক্রমণকারী ছিল না। ইতিপূর্বে শক, হুন, কুষাণ, যবন, মুসলমানরা আক্রমণ করেছিল। শেষে আসে ব্রিটিশরা। ফলে ব্রিটিশরা আসার আগে ভারত ঐক্যবদ্ধ ছিল না, এই তথ্য মিথ্যে। ভারত অনেক আগে থেকেই সঙ্ঘবদ্ধ এবং ঐক্যবদ্ধ ছিল। সময়ে সময়ে যাঁরা পরাধীনতার বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন তাঁরা সকলেই হিন্দু।”

  • Jammu Kashmir: ফের হামলার আশঙ্কা, জম্মু-কাশ্মীরে সজাগ সেনা, পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের নয়া ষড়যন্ত্র!

    Jammu Kashmir: ফের হামলার আশঙ্কা, জম্মু-কাশ্মীরে সজাগ সেনা, পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের নয়া ষড়যন্ত্র!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:পাকিস্তানে ভারতীয় সেনাবাহিনী সশস্ত্র অভিযান চালিয়েছে, ছ’মাসও হয়নি। এর মধ্যে জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) নতুন করে প্রত্যাঘাতের ছক কষছে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, লস্কর ই-তৈবা (LeT)এবং জৈশ-ই-মহম্মদ (JeM) কাশ্মীরে হামলার পরিকল্পনা করছে। ইতিমধ্যে জঙ্গিগোষ্ঠীগুলি কাশ্মীরের সীমান্তের বাইরে রসদ সরবরাহ থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহের কাজে গতি বাড়িয়েছে। নিরাপত্তারক্ষীদের চোখ এড়িয়ে অনুপ্রবেশেরও চেষ্টা চলছে। তবে সীমান্তে সদা সতর্ক ভারতীয় সেনা। জঙ্গিদের অনুপ্রবেশের চেষ্টা প্রতিহত করছে তারাই।

    ড্রোন উড়িয়ে নজরদারি

    গোয়েন্দা সূত্রে খবর, লস্কর জঙ্গিদের একটি গোষ্ঠী কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে ড্রোন দিয়ে নজরদারি চালিয়েছে। কোন কোন অংশে নিরাপত্তাবাহিনীর নজরদারি দুর্বল, তা চিহ্নিত করেছে। এ ছাড়া, পাকিস্তানের স্পেশাল সার্ভিস গ্রুপের (এসএসজি) প্রাক্তন সেনা এবং কিছু জঙ্গিকে নিয়ে নতুন পাকিস্তানি সীমান্ত সক্রিয় গোষ্ঠী বর্ডার অ্যাকশন টিম (বিএটি) গঠন করা হয়েছে। পাক অধিকৃত কাশ্মীরে তাদের মোতায়েন করা হয়েছে বলেও খবর। অক্টোবর মাসেই সেখানে একটি উচ্চ পর্যায়ের গোপন বৈঠক হয়ে গিয়েছে। সেখানে ছিলেন পাক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের আধিকারিকেরা। মনে করা হচ্ছে, অপারেশন সিঁদুরের প্রত্যাঘাতে কোনও বড়সড় হামলার পরিকল্পনা চলছে সীমান্তের ওপারে, যা ঠেকাতে অবিলম্বে উপত্যকায় আরও সক্রিয় হতে হবে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী এবং গোয়েন্দাদের।

    অনুপ্রবেশের চেষ্টা

    গত ২২ এপ্রিল দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে (Pahalgam Attack) জঙ্গি হামলায় মৃত্যু হয়েছিল ২৬ জন হিন্দু পর্যটকের। সেই ঘটনায় পাকিস্তানকে দায়ী করে একাধিক পদক্ষেপ করে নয়াদিল্লি। ৬ মে মধ্যরাতে পাক জঙ্গিঘাঁটিগুলি ধ্বংস করতে সে দেশে হামলা চালায় ভারতীয় সেনা। তারই নাম দেওয়া হয়েছিল ‘অপারেশন সিঁদুর’(Operation Sindoor)। তার পর দুই দেশের মধ্যে টানা চার দিন সংঘর্ষ চলেছে। এখন সংঘর্ষবিরতি থাকলেও দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে। অপারেশন সিঁদুরের পর কাশ্মীরে অনুপ্রবেশের একাধিক গোপন পথ খুঁজে বের করেছিলেন গোয়েন্দারা। সেখানে নজরদারিও বাড়ানো হয়েছে। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, পাকিস্তানের স্পেশ্যাল সার্ভিসেস গ্রুপ (SSG) ও আইএসআইয়ের সহযোগিতায় একাধিক লস্কর ও জইশ ইউনিট লাইন অব কন্ট্রোল (LoC) পেরিয়ে ঢোকার চেষ্টা করছে জম্মু-কাশ্মীরে।

    নিষ্ক্রিয় জঙ্গি সেলগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা

    গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী, লস্করের একটি ইউনিটের নেতা পাকিস্তানের দিক থেকে ড্রোনের (Drone) মাধ্যমে এলওসির দুর্বল জায়গাগুলির ছবি জোগাড় করছে। এর মাধ্যমে ফিদায়েঁ হামলা বা অস্ত্র সরবরাহের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে বলেই আশঙ্কা নিরাপত্তা বাহিনীর। জঙ্গি ও প্রাক্তন সেনাদের নিয়ে গঠিত পাকিস্তানের বর্ডার অ্যাকশন টিম (BAT) আবারও মোতায়েন করা হয়েছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (PoK)। গোয়েন্দাদের আশঙ্কা, এই ইউনিটগুলিই সীমান্ত পেরিয়ে ভারতীয় সেনা ছাউনিতে হামলার চেষ্টা করতে পারে। সূত্রের খবর, অক্টোবরে পিওকে-তে জৈশ, হিজবুল ও জামাত-ই-ইসলামি-সহ একাধিক সংগঠনের নেতারা আইএসআইয়ের (ISI) সঙ্গে বৈঠক করে। সেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, নিষ্ক্রিয় জঙ্গি সেলগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে, পুরানো কমান্ডারদের মাসিক ভাতা দিতে হবে এবং ‘অপারেশন সিঁদুরে’ নিহতদের প্রতিশোধ নিতে নতুন হামলা চালানো হবে।

    ফের সক্রিয় মাদক চক্র

    লস্কর এখন কাশ্মীর উপত্যকায় স্থানীয় সহযোগীদের সঙ্গে যোগাযোগ পুনর্গঠন করছে। একই সঙ্গে মাদক ও অস্ত্র চোরাচালানের মাধ্যমে অর্থের জোগানও বাড়ানো হচ্ছে – যেমনটি এ বছর পাঞ্জাব ও রাজস্থানে দেখা গিয়েছিল। এই অবস্থায়, জম্মু ও কাশ্মীরের আপাত শান্তিপূর্ণ পরিবেশ আবারও নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। স্থানীয় নির্বাচন ও পর্যটনের ফিরতি স্রোতকে ভারতের সাফল্য হিসেবে দেখা হলেও, নিরাপত্তা মহল সতর্ক করছে— আইএসআই সমর্থিত সন্ত্রাস নেটওয়ার্ক আবার সক্রিয় হয়ে সেই স্বাভাবিকতা নষ্ট করার চেষ্টা করছে।

    ভারতীয় সেনাবাহিনীর সতর্কতা

    নতুন এই গোয়েন্দা রিপোর্টকে কেন্দ্রীয় সরকার ‘গুরুত্বপূর্ণ সতর্কবার্তা’ হিসেবেই দেখছে। উত্তর কমান্ডের সমস্ত সেক্টরে সেনা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলি সর্বোচ্চ সতর্কতায় রয়েছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, এই গোয়েন্দা তথ্য এমন সময়ে এসেছে যখন ভারত পশ্চিম সীমান্তে গুজরাট ও রাজস্থানে ‘ত্রিশূল’ যৌথ মহড়া পরিচালনা করছে। শীতকাল আসার সঙ্গে সঙ্গে সাধারণত অনুপ্রবেশ কমে যায়, কিন্তু বিশ্লেষকরা সতর্ক করছেন— পাকিস্তানের এই নতুন তৎপরতা হয়তো এক “দীর্ঘ শীতকালীন সন্ত্রাসের” সূচনা হতে পারে, যা ভারতের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে। সূত্রের খবর, প্রয়োজনে ‘অপারেশন সিঁদুরে’র দ্বিতীয় ধাপও শুরু হতে পারে। পাকিস্তান সীমান্তে সন্ত্রাসের মদত অব্যাহত রাখলে ভারত যে কঠোর পদক্ষেপ করবে, তা আগেই জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

  • Russian Army: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে লড়েছেন ৪৪ জন ভারতীয়, মস্কোকে নিয়োগ বন্ধের আহ্বান ভারতের

    Russian Army: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে লড়েছেন ৪৪ জন ভারতীয়, মস্কোকে নিয়োগ বন্ধের আহ্বান ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ভারতের বিদেশ মন্ত্রক (Ministry of External Affairs) জানিয়েছে গত কয়েক মাসে রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে ৪৪ জন ভারতীয় যোগদান করেছে। ইতিমধ্যে মস্কোর সাথে বিষয়টি তুলে ধরে আলোচনা করা হয়েছে। কিন্তু কেন এই এভাবে রাশিয়ার (Russian Army) সেনাবাহিনীতে যোগদান? ইতিমধ্যে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে ভারতীয়দের নিয়োগ বন্ধ করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে। সাময়িক ভাবে বেশি অর্থ এবং নানা প্রলোভনের শিকার হচ্ছে ভারতীয়রা। গত এক বছরের বেশি সময় ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে এই ভারতীয় সৈন্যরা অংশ গ্রহণ করেছে এবং তাদের মধ্যে অনেকের মৃত্যু পর্যন্ত হয়েছে।

    মুক্তি দেওয়ার এবং নিয়োগ বন্ধ করার আহ্বান (Russian Army)

    ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের (Ministry of External Affairs) মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “গত কয়েক মাসে, আমরা বেশ কয়েকজন ভারতীয় নাগরিকের সম্পর্কে জানতে পেরেছি। যারা রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে (Russian Army) নিয়োগ পেয়েছে। আমাদের ধারণা অনুযায়ী, বর্তমানে ৪৪ জন ভারতীয় নাগরিক রাশিয়ান সেনাবাহিনীতে কর্মরত রয়েছে। ভারত, রাশিয়া সরকারে নির্দিষ্ট দফতরের কাছে বিষয়টি তুলে ধরেছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভারতীয়দের মুক্তি দেওয়া এবং এই প্রথা বন্ধ করার জন্য আহ্বানও জানানো হয়েছে।”

    ছাত্র-ব্যবসায়িক ভিসাকে ব্যবহার হয়েছে

    রণধীর জয়সওয়াল আরও বলেন, “আমরা রাশিয়া সরকার পক্ষের সাথে যোগাযোগ করছি। আমরা এই ব্যক্তিদের পরিবারের সাথেও যোগাযোগ করছি এবং তাদের বিষয়টি সম্পর্কে তথ্য দিয়ে জানিয়েছি। তবে এমনও খবর পাওয়া গিয়েছে যে ছাত্র ও ব্যবসায়িক ভিসা রয়েছে এমন কিছু ভারতীয়কে রাশিয়া-ইউক্রেন (Russian Army) যুদ্ধের প্রথম সারিতে মোতায়েন করে রাশিয়ান সামরিক ইউনিটে যোগ দিতে বাধ্য করা হয়েছিল। যেসব ভারতীয়রা এই ভাবে সেনায় যোগদান করছেন তাদের জীবনে যে কোনও সময়ে সঙ্কটে পড়তে পারে।”

    মোদিও বিষয়টি উত্থাপন করেছিলেন

    ভারত বারবার রাশিয়ার (Russian Army) কাছে অনুরোধ করে আসছে যে রাশিয়ান সামরিক বিভাগে রাঁধুনি এবং সাহায্যকারীর মতো সহায়ক কর্মী হিসেবে যে সব সেনা কর্মরত রয়েছে সেই সমস্ত ভারতীয়কে মুক্তি দেওয়া হোক। গত বছর রাশিয়া সফরের সময়ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই বিষয়টি উত্থাপন করেছিলেন। ভারতের বিদেশ মন্ত্রক ইতিমধ্যে ভারতীয়দের সতর্ক করেছে যে রুশ সেনাবাহিনীতে চাকরির প্রস্তাব থেকে যেন তারা দূরে থাকে। কারণ আর্থিক লোভে জীবনের ঝুঁকি অনেক বেশি।

    সরকারি (Ministry of External Affairs) তথ্য অনুসারে জানা গিয়েছে রাশিয়ান সামরিক বাহিনীতে নিয়োগপ্রাপ্ত ভারতীয়ের সংখ্যা এখন প্রায় ১৭০ জন। রাশিয়ান কর্তৃপক্ষ ৯৬ জনকে অব্যাহতি দিলেও, আরও ১৬ জনকে নিখোঁজ হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের সম্মুখ সারিতে লড়াই করার সময় কমপক্ষে ১২ জন ভারতীয় নিহত হয়েছেন।

  • Daily Horoscope 09 November 2025: বাড়তি খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 09 November 2025: বাড়তি খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়তি খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) শেয়ার বাজারে লগ্নি নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) পেটের কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে।

    ২) মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মনঃকষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) পারিবারিক ভ্রমণে বাধা পড়তে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) রাজনীতির লোকেদের একটু চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশযাত্রার সুযোগ পেতে পারেন।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) প্রেমের অশান্তি মিটে যেতে পারে।

    ২) কোনও কারণে মনে সংশয় বা ভয় কাজ করবে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না।

    ২) আধ্যাত্মিক বিষয়ে বিশেষ মনোযোগ দেখা দেবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) গবেষণার কাজে সাফল্য লাভ।

    ২) খুব নিকট কোনও মানুষের জন্য দাম্পত্য কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) সখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে।

    ২) কোনও বন্ধুর জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) মহিলাদের জন্য নতুন কিছু শুরু করার ভালো সময়।

    ২) কল্যাণকর কাজে কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে।

    ২) চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

    ২) কপালে অপমান জুটতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Elon Musk: ইতিহাসের সামনে মাস্ক! ট্রিলিয়নিয়ার হওয়ার দোরগোড়ায় টেসলার সিইও

    Elon Musk: ইতিহাসের সামনে মাস্ক! ট্রিলিয়নিয়ার হওয়ার দোরগোড়ায় টেসলার সিইও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস গড়ার পথে ইলন মাস্ক। বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের তালিকার শীর্ষে থাকা টেসলার সিইও এবার ট্রিলিয়নিয়ার হওয়ার দোরগোড়ায় পৌঁছে গিয়েছেন। টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা সম্প্রতি মাস্কের জন্য এক বিশাল বোনাস পরিকল্পনা অনুমোদন করেছেন, যা তাঁকে বিশ্বের প্রথম ট্রিলিয়ন ডলারের ব্যক্তি করে তুলতে পারে। বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রায় ৭৫ শতাংশ শেয়ারহোল্ডার এই পরিকল্পনাকে সমর্থন করেন। বৈঠকে মাস্ক বলেন, “আমরা যে পর্যায়ে পৌঁছতে যাচ্ছি, তা শুধু টেসলার ভবিষ্যতের একটি নতুন অধ্যায় নয়, বরং একটি সম্পূর্ণ নতুন বই।”

    কর্পোরেট ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্যাকেজ

    টেসলার এই নতুন বেতন কাঠামো অনুযায়ী, যদি মাস্ক কোম্পানির নির্ধারিত দীর্ঘমেয়াদি কর্মক্ষমতা লক্ষ্য অর্জন করতে পারেন, তাহলে তিনি ১ ট্রিলিয়ন ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, মাস্ক কোনো নিয়মিত বেতন গ্রহণ করেন না — তার আয় পুরোপুরি স্টক অপশনের ওপর নির্ভরশীল। নতুন এই প্যাকেজের আওতায় আগামী দশকে তিনি টেসলার প্রায় ৪২৩.৭ মিলিয়ন শেয়ার পেতে পারেন। যদি কোম্পানির বাজারমূল্য ৮.৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছে যায়, তাহলে মাস্কের আয় প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছবে।

    টেসলার কাছে চ্যালেঞ্জ

    চলতি আর্থিক বছরে (পড়ুন ২০২৫-’২৬) এখনও পর্যন্ত টেসলা যে দুর্দান্ত ব্যবসা করেছে, এমনটা নয়। কারণ সাম্প্রতিক সময়ে নানা কারণে কমেছে ইলেকট্রিক ভেহিকেল বা ইভির চাহিদা। এর প্রভাব টেসলার ব্যবসায় পড়েছে। সেখান থেকে সংস্থাকে কী ভাবে মাস্ক সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যান, সেটাই এখন দেখার। বিশেষজ্ঞদের মতে, টেসলার এই লক্ষ্য পূরণ করতে হলে কোম্পানির শেয়ারমূল্য বর্তমান স্তর থেকে প্রায় ৪৬৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে হবে। যদি সেটাই ঘটে, তাহলে টেসলা এনভিডিয়াকে ছাড়িয়ে বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান কোম্পানির আসনে বসবে। অর্থাৎ, মাস্কের সম্পদও নতুন উচ্চতায় পৌঁছবে। অনুমান করা হচ্ছে, যদি মাস্ক এই প্যাকেজের ১২টি কিস্তির সবকটিই পান, তাহলে তার দৈনিক আয় হবে প্রায় ২৭৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই বেতন পরিকল্পনাকে ইতিমধ্যেই কর্পোরেট ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্যাকেজ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

    লগ্নিকারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা

    গত বৃহস্পতিবার, ৬ নভেম্বর স্টকে লগ্নিকারীদের নিয়ে বার্ষিক সভার আয়োজন করে টেসলা। সেখানে মাস্কের স্টক-ভিত্তিক ক্ষতিপূরণ পরিকল্পনার পক্ষে ভোট দেন ৭৫ শতাংশ শেয়ার হোল্ডার। বাকি ১৫ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা অবশ্য রয়েছে টেসলার সিইও-র হাতেই। এই ভোটাভুটির পর তাঁর বিপুল বেতনে সংস্থার পরিচালন গোষ্ঠীর যে সিলমোহর পড়তে চলেছে, তা একরকম স্পষ্ট হয়ে যায়। ভোটাভুটি শেষ হতেই মাস্কের নামে জয়ধ্বনি দেন টেসলার শেয়ার হোল্ডারেরা। আর তাই সভাশেষের ভাষণে তাঁদেরও কৃতজ্ঞতায় ভরিয়ে দেন মার্কিন ধনকুবের।

    আগামী এক দশকে আরও কয়েকজন ট্রিলিয়নিয়ার

    বিশ্বে আগামী এক দশকে আরও কয়েকজন ট্রিলিয়নিয়ার উঠে আসতে পারেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য নামগুলো হল—

    এনভিডিয়া সিইও জেনসেন হুয়াং, যার কোম্পানি সম্প্রতি ৫ ট্রিলিয়ন ডলার মার্কেট ক্যাপ ছুঁয়েছিল,

    ভারতের গৌতম আদানি,

    ইন্দোনেশিয়ার প্রাজোগো পাংগেস্তু,

    অ্যামাজনের জেফ বেজোস,

    অরাকলের ল্যারি এলিসন,

    মেটার মার্ক জাকারবার্গ,

    এবং এলভিএমএইচের বার্নার্ড আরনল্ট।

     

  • Operation Pimple: জম্মু-কাশ্মীরে অপারেশন পিম্পল, নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিকেশ দুই জঙ্গি

    Operation Pimple: জম্মু-কাশ্মীরে অপারেশন পিম্পল, নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিকেশ দুই জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপারেশন পিম্পলে (Operation Pimple) জম্মু-কাশ্মীরের কুপওয়ারা অঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে দুই জঙ্গি নিহত হয়েছে। জানা গিয়েছে, শুক্রবার কুপওয়ারা (Kupwara) জেলার কেরান সেক্টরে নিয়ন্ত্রণ রেখা অর্থাৎ এলওসি কাছে সীমান্তের ওপার থেকে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিল জঙ্গিরা। তাদের আটকানোর চেষ্টা করতেই নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে শুরু হয় বন্দুকযুদ্ধ। এরপর গুলিতে মারা যায় দুই জঙ্গি।

    পাল্টা জবাবে মৃত জঙ্গিরা (Operation Pimple)

    নিরাপত্তা বাহিনীর সূত্রের খবর, গোয়েন্দাদের তথ্যের ভিত্তিতে এই অভিযান (Operation Pimple) শুরু করা হয়েছিল। নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এলাকায় (Kupwara) সেনারা সন্দেহজনক কার্যকলাপ দেখেই প্রথমে সতর্ক করে। এরপর অনুপ্রবেশকারী জঙ্গিরা গুলি চালালে ভারতীয় সেনারাও গুলি চালিয়ে পাল্টা জবাব দেয়। দুই পক্ষের সঙ্গে তীব্র গুলির বিনিময়ে দুই জঙ্গি ঘটনাস্থলেই নিকেশ হয়।

    তুষারপাতের আগে সক্রিয় জঙ্গিরা

    কেরান সেক্টরের নিয়ন্ত্রণ রেখা অর্থাৎ এলওসি একটি সংবেদনশীল জায়গা। সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকটি অনুপ্রবেশের চেষ্টা হয়েছে। তুষারপাতের ফলে পাহাড়ি পথ বন্ধ হয়ে যাবে তাই আগেই সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করছে জঙ্গিরা। এই সপ্তাহের বুধবার শুরুতে, জম্মু ও কাশ্মীরের কিশতওয়ার জেলায় একটি সংঘর্ষের ঘটনা (Operation Pimple) ঘটেছিল। সেখানে দুই থেকে তিনজন জঙ্গিকে আটক করা হয়েছিল। তবে এই সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের সময় একজন সেনা জওয়ান আহত হয়েছিলেন। আহত জওয়ানকে তাৎক্ষণিকভাবে উধমপুরের সেনা কমান্ড হাসপাতালে স্থানান্তর করাও হয়েছিল। ঘটনার দিন ভোরে নিরাপত্তা বাহিনী সম্মিলিত ভাবে তল্লাশি অভিযান শুরু করে। তাদের মধ্যে গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটে, যার ফলে উভয় পক্ষের মধ্যে গুলি বিনিময় শুরু হয়। ভারতীয় সেনাবাহিনী, হোয়াইট নাইট কর্পস, সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স বা সিআরপিএফ এবং জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ যৌথভাবে এই অভিযান চালিয়েছিল।

    কিশতোয়ারের উঁচু এলাকায় অবস্থিত ছত্রু এলাকায় বিভিন্ন সময়ে বিক্ষিপ্তভাবে জঙ্গিদের সক্রিয়তা লক্ষ্য করা যায়। আর তাই ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী এই অঞ্চলে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান এখন জোরদার ভাবে চালাচ্ছে। তবে এই বছরের শুরুর দিকে, নিরাপত্তা বাহিনী কিশতওয়ারের ডুল এলাকায় হামাস-ধাঁচের একটি জঙ্গি আস্তানাকে সম্পূর্ণ ভাবে ধ্বংস করে দিয়েছিল।

  • Ayodhya Ram Mandir: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের চূড়ায় ২২ ফুট গেরুয়া ধ্বজ উত্তোলন করবেন মোদি

    Ayodhya Ram Mandir: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের চূড়ায় ২২ ফুট গেরুয়া ধ্বজ উত্তোলন করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যা রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir) জন্য আমেদাবাদের একটি কোম্পানি রেশম পতাকা তৈরি করেছে । ১৬১ ফুট উঁচু চূড়ায় ২২ ফুট গেরুয়া পতাকা উত্তোলন করবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Pm modi)। এই পতাকার গৈরিক বর্ণ। রাম লালার মন্দিরের সর্বোচ্চ শিখরে এই পতাকা উত্তোলন করা হবে। ইতিমধ্যে এই পতাকা বা ধ্বজ উত্তোলনের জন্য সাজিয়ে তোলা হয়েছে গোটা মন্দির চত্বর।

    উত্তোলন হবে সূর্য এবং ঔঁ যুক্ত গৈরিক পতাকা (Ayodhya Ram Mandir)

    আগামী ২৫ নভেম্বর রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir) শিখরে তোলা হবে এই গৈরিক পতাকা। গুজরাটের আমেদাবাদে প্যারাশ্যুট তৈরিতে পারদর্শী একটি অভিজ্ঞ কোম্পানি তৈরি করবে এই পতাকা। এই গৈরিক পতাকাটি বিশেষ রেশমের সুতো এবং প্যারাশ্যুট কাপড় ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। মনে করা হচ্ছে রোদ, বৃষ্টি এবং তীব্র বাতাসের বিরুদ্ধে ভীষণ ভাবে টেকসই হবে। বাতাসের আর্দ্রতা এবং তাপমাত্রার তারতম্য সহ্য করার জন্য ডিজাইন করা ২২ ফুট লম্বা এবং ১১ ফুট প্রস্থের পতাকাটি মন্দিরের ১৬১ ফুট উঁচু চূড়ার উপরে স্থাপিত ৪২ ফুট লম্বা একটি দণ্ডে স্থাপন করা হবে। পতাকায় আঁকা থাকবে বাল্মীকি রামায়ণের সূর্য এবং ঔঁ।

    থাকবেন মোহন ভাগবত-যোগী

    শ্রী শ্রী রামজন্মভূমি ক্ষেত্র ট্রাস্ট (Ayodhya Ram Mandir) সূত্রে জানিয়েছে, “পতাকাদণ্ডটি বল বিয়ারিংয়ের উপর করে তৈরি একটি ৩৬০ ডিগ্রি ঘূর্ণায়মান চেম্বারে থাকবে। কোনও রকম ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই ঘণ্টায় ৬০ কিমি বেগে বাতাসকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম হবে।” সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, পতাকা উত্তোলনের দিন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের সরসংঘ চালক মোহন ভাগবত এবং উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী মোদি প্রথমে হনুমানগড়িতে প্রার্থনা করবেন। এরপর রাম মন্দিরের যাবেন। আগামী ২১ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া ৫ দিনের অনুষ্ঠানে আয়োজনকে দেখার জন্য আরএসএস-এর তরফে গোপাল রাওকে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি (Pm modi) সপ্ত মন্দির এবং রামায়ণ দৃশ্য চিত্রিত থ্রিডি ম্যুরালও দেখবেন বলে জানানো হয়েছে। আগত ভক্তদের জন্য মোট ৭ জায়গায় প্রসাদ পরিবেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

  • SIR: চায়ের দোকানে দেওয়া হচ্ছে এনুমারেশন ফর্ম! জেলা শাসকদেরকে কড়া বার্তা কমিশনের

    SIR: চায়ের দোকানে দেওয়া হচ্ছে এনুমারেশন ফর্ম! জেলা শাসকদেরকে কড়া বার্তা কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে এসআইআর-এর (SIR) কাজ শুরু হতেই তা নিয়ে অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে। কাজ এবং কাজের পদ্ধতি নিয়ে তর্ক-বিতর্ক এবং তরজা চলছে জোর কদমে। যদিও বাড়ি বাড়ি গিয়ে ফর্ম বিলি করছেন বিএলও-রা কিন্তু তাতেও প্রশ্ন থেমে নেই। কোথাও শোনা যাচ্ছে বাড়িতে নয়, কার্যত রাস্তায় ফর্ম বিলি করছেন বিএলও-রা। আবার কোথাও পঞ্চায়েত প্রধানের বাড়িতে বসে ফর্ম বিলি করার অভিযোগ উঠেছে। কোথাও শোনা যাচ্ছে বিএলও-রা বাড়ি বাড়ি নয় ক্লাসরুমে বসেই কাজ করছেন। স্কুলের মধ্যেই দেওয়া হয়েছে এনুমারেশন ফর্ম। তবে এই সব বিষয় নিয়ে কমিশন ব্যাপক ভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। নির্দেশকে কিছু কিছু বিএলও-রা পালন করছেন না বলে সাফ জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

    কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে (SIR)

    জাতীয় নির্বাচন কমিশন স্পষ্ট ভাবে জানিয়েছে, বাড়িতে বাড়িতে গিয়েই এনুমারেশন ফর্ম দিতে হবে বুথ লেভেল অফিসারদের। এই মর্মে জেলাশাসকদের কড়া নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। ইতিমধ্যে জেলা শাসকদের আরও বেশি করে সতর্ক করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে যদি সর্তকতার সঙ্গে কাজ না করা হয়, তাহলে কমিশনের তরফ থেকে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

    যোধপুর পার্ক, মালদা, সাঁকরাইলে বেনিয়ম!

    সম্প্রতি যোধপুর পার্কে আকাশ দাস নামে এক বিএলও-কে দেখা গিয়েছে তিনি রাস্তায় দাঁড়িয়ে চায়ের দোকানে বসে বসে এনুমারেশনের ফর্ম (SIR) দিচ্ছেন। দুর্গাপুরেও দেখা গিয়েছে কার্যত এই রকমের দৃশ্য। সেখানেও বাসস্ট্যান্ডে বসে ফর্ম বিলি করতে দেখা গিয়েছে এক বিএলও-কে। মালদার চাঁচলে আবার খোদ পঞ্চায়েত অফিসের বাড়িতে বসে ফর্ম দিতে দেখা গিয়েছে। এই সব ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হতেই রাজ্য রাজনীতির পারদ ক্রমেই চড়তে শুরু করেছে। যদিও অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন করলে বিতর্কিত বিএলও-রা উত্তরে জানান, ফর্ম গোছানোর কাজ করছিলেন। একই ভাবে আবার সাঁকরাইলের স্কুলে ফর্ম বিলির ছবি সামনে এসেছে। অধিকাংশ জায়গায় তৃণমূল নেতাদের নজরদারিতে ফর্ম দেওয়ার জন্য হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ আসছে। কমিশন (Election Commission) যে উদ্দেশ্য নিয়ে এসআইআর-এর কাজ করবে বলে ঠিক করেছে, সেই কাজে রাজ্য সরকারের অধীনে থাকা জেলা শাসক থেকে বিএলও পর্যন্ত কর্মচারীরা কতটা রাজনীতি মুক্ত হয়ে কাজ করতে পারবেন তাও একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল।

LinkedIn
Share