Tag: madhyom bangla

madhyom bangla

  • Supreme Court: বিচারক হতে হলে ৩ বছরের কোর্ট প্র্যাকটিসের অভিজ্ঞতা থাকতেই হবে, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: বিচারক হতে হলে ৩ বছরের কোর্ট প্র্যাকটিসের অভিজ্ঞতা থাকতেই হবে, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য স্নাতক হওয়া আইনের পড়ুয়ারা বিচারক হতে চাইলে এবার থেকে তাঁদের তিন বছরের প্র্যাকটিসের অভিজ্ঞতা থাকতে হবেই। মঙ্গলবার এমনই নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। কোর্ট প্র্যাকটিসের অভিজ্ঞতা না থাকা আইন স্নাতকরা বিচারক হলে আদালতের কাজকর্মে সমস্যা দেখা দিচ্ছিল বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তাই সুপ্রিম কোর্ট তিন বছরের অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করল। এতদিন পর্যন্ত যেভাবে আইন পাশ করার বছর থেকেই জুডিশিয়াল সার্ভিস দেওয়া যেত, তা এবার সুপ্রিম কোর্টের নয়া নির্দেশিকায় বন্ধ হল।

    ২০০২ সাল পর্যন্ত থাকা নিয়মকেই পুনরায় ফিরিয়ে আনল শীর্ষ আদালত

    প্রসঙ্গত, ২০০২ সালের আগে পর্যন্ত ন্যূনতম তিন বছর প্র্যাকটিস করলে তবেই বিচারক (Judicial Service) হওয়ার পরীক্ষায় বসা যেত। ২০০২ সালে সেই নিয়ম তুলে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। পরবর্তীকালে আবার ২৩ বছর পরে তা ফের একবার লাগু হল। মঙ্গলবারই দেশের প্রধান (Supreme Court) বিচারপতি বিআর গাভাই, বিচারপতি এজি মাসিহ এবং বিচারপতি কে বিনোদচন্দ্রনের এই বেঞ্চ এমন গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ করেছে।

    বর্তমানে যে নিয়োগ চলছে সেখানে কার্যকর হবে না নয়া নিয়ম

    সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) মতে, আইনে স্নাতক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই জুডিশিয়াল সার্ভিসে বসা যাবে না। এর জন্য তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তার কারণ কোর্টের অভিজ্ঞতা না থাকার কারণে সিভিল জজ (জুনিয়র ডিভিশন) পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের অনেক সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। এদিন এমন নির্দেশিকা দেওয়ার পাশাপাশি, সুপ্রিম কোর্ট সমস্ত রাজ্য সরকারকে নিয়ম সংশোধন করতেও নির্দেশ দিয়েছে। যাতে সিভিল জজ জুনিয়র ডিভিশনের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ যাঁরা করবেন, তাঁদের ন্যূনতম তিন বছরের প্র্যাকটিস বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এদিন সুপ্রিম কোর্ট আরও জানিয়েছে, যে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে তার উপরে কোন প্রভাব ফেলবে না এই নির্দেশিকা (Judicial Service)। পরবর্তীকালে যে নিয়োগগুলি হবে সেখানেই লাগু হবে এই নয়া নিয়ম।

  • Central Government: ৩০ দিনের মধ্যে ফেরত পাঠাতে হবে অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাদের, রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    Central Government: ৩০ দিনের মধ্যে ফেরত পাঠাতে হবে অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাদের, রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক (Central Government)। সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে এনিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক নির্দেশ দিয়েছে, আগামী তিরিশ দিনের মধ্যে বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারীদের তাদের দেশে ফেরত পাঠাতে হবে। এই কারণেই রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে (Central Government) বিশেষ ক্ষমতা দিয়েছে দিল্লি। জানা যাচ্ছে, একই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে বিএসএফ এবং অসম রাইফেলসকেও। বাংলাদেশ ও মায়ানমার সীমান্ত পাহারা দিয়ে থাকে এই দুই কেন্দ্রীয় এজেন্সি।

    কী বলা হল নির্দেশিকায়

    সরকারি নির্দেশনামায় বলা হয়েছে সন্দেহজনক বাংলাদেশি এবং মায়ানমারের বাসিন্দার যাঁরা নিজেদের ভারতের বাসিন্দা বলে দাবি করে, তাঁদের তিরিশ দিনের মধ্যে নথিপত্র পরীক্ষা করে দেশে ফিরিয়ে দিতে হবে। প্রসঙ্গত, মায়ানমারের মূলত রোহিঙ্গা জাতির মানুষ ভারতে নানা প্রান্তে রয়েছে। ভারত সরকার (Central Government) তাদের শরণার্থী হিসাবে স্বীকৃতিও দেয়নি। কিন্তু দেশের নানা প্রান্তে রোহিঙ্গা জনজাতির মানুষ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের বহু মানুষ আইনি ও বেআইনি পথে এসে আর ফিরে যায়নি বলে জানা যাচ্ছে।

    গুজরাটে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী চিহ্নিতকরণ অভিযান

    সপ্তাহ দুই হল ভারত সরকার বাংলাদেশি (Bangladesh) অনুপ্রবেশকারীদের সেদেশে ফেরত পাঠাতে শুরু করেছে। গুজরাট থেকে ৭৮ জন মৎস্যজীবীকে বাংলাদেশের সাতক্ষীরায় পাঠিয়ে দিয়েছে ভারতের উপকূল রক্ষী বাহিনী। গুজরাট সরকার ইতিমধ্যে ছয় হাজারের বেশি সন্দেহজনক বাংলাদেশিকে চিহ্নিত করেছে। তারা নিজেদের ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের বাসিন্দা বলে মিথ্যা দাবি করেছে। তাদের কাগজপত্র যাচাইয়ের কাজ চলছে (Central Government) বলে জানা যাচ্ছে। নথিপত্র দিয়ে ভারতীয় প্রমাণ করতে না পারলে তাদের ফেরত পাঠানো হবে। প্রসঙ্গত, সোমবারই সুপ্রিম কোর্ট  শ্রীলঙ্কার এক নাগরিকের এদেশে আশ্রয়ের আবেদন খারিজ করে দেয়। সুপ্রিম কোর্ট বলে, ‘‘ভারত কি সারা বিশ্ব থেকে আসা শরণার্থীদের আশ্রয় দেবে? এ দেশে এমনিতেই ১৪০ কোটি মানুষের বসবাস। এটি কোনও ধর্মশালা নয় যেখানে আমরা সারা বিশ্বের বিদেশি নাগরিকদের আতিথেয়তা দিতে পারি।’’ এই আবহে কেন্দ্রের এমন সিদ্ধান্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

  • Rajdhani Express: ফের রেল নাশকতার ছক, উত্তরপ্রদেশে অল্পের জন্য রক্ষা পেল রাজধানী ও কাঠগোদাম এক্সপ্রেস

    Rajdhani Express: ফের রেল নাশকতার ছক, উত্তরপ্রদেশে অল্পের জন্য রক্ষা পেল রাজধানী ও কাঠগোদাম এক্সপ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বড়সড় রেল নাশকরাতর ছক উত্তরপ্রদেশে। রাজধানী (Rajdhani Express) ও কাঠগোদাম দুটি ট্রেনকে লাইনচ্যুত করার চেষ্টা! দুটি ক্ষেত্রেই চালকের তৎপরতায় বড় দুর্ঘটনা থেকে অল্পের জন্য রক্ষা পেল ট্রেন দুটি ৷ ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের হরদোই জেলাতে। রেললাইনে কাঠের গুঁড়ি বেঁধে এই নাশকতা ঘটানোর চেষ্টা করা হয়।

    রাজধানীকে লাইনচ্যুত করার চেষ্টা (Rajdhani Express)

    সোমবারই নয়াদিল্লি থেকে অসমের ডিব্রুগড় যাচ্ছিল রাজধানী এক্সপ্রেস। সন্ধ্যায় ডালেনগর থেকে উমরতলি স্টেশনের মাঝামাঝি জায়গায় রেললাইনের (Uttar Pradesh) ওপর বিদ্যুতের তার জড়ানো কাঠের গুঁড়ি দেখতে পান চালক। এই সময়ে ট্রেনের গতিবেগ তুলনামূলক কম থাকায় ইমার্জেন্সি ব্রেক কষে দেন চালক। জানা গিয়েছে, এরপর ট্রেন চালক (Rajdhani Express) নিজেই ট্রেন থেকে নেমে কাঠের টুকরোটি সরিয়ে ট্রেনটিকে গন্তব্যে নিয়ে যান। সেই সঙ্গে, তৎক্ষণাৎ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে খবরও দেন তিনি।

    কাঠগোদাম এক্সপ্রেসকে লাইনচ্যুত করার চেষ্টা

    সেই ঘটনার কিছু পরেই একই লাইন দিয়ে আসছিল কাঠগোদাম এক্সপ্রেস৷ সেই ট্রেনটিকেও লাইনচ্যুত করার চেষ্টা করা হয় বলে জানা গিয়েছে। এক্ষেত্রেও লাইনের ওপর তার জড়ানো গাছের গুঁড়ি দেখতে পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ট্রেনটি থামিয়ে দেন চালক। পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, দুটি ক্ষেত্রেই চালকের তৎপরতায় অল্পের জন্য বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া গিয়েছে ৷

    ঘটনাস্থলে পৌঁছান রেল আধিকারিকরা

    দুই এক্সপ্রেসের চালকের (Rajdhani Express) কাছে নাশকতার ষড়যন্ত্রের এমন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন রেলের আধিকারিকরা। তাঁদের সঙ্গে ছিল পুলিশ, আরপিএফ ও জিআরপি। পরিদর্শনের পর ঘটনাপ্রসঙ্গে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করেন রেলের আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই ঘটনা প্রসঙ্গে তদন্ত শুরু করেছেন স্থানীয় পুলিশও। বিষয়টি নিয়ে খতিয়ে দেখছে রেলও। সম্প্রতি, পহেলগাঁও হামলার পর থেকেই ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়েছে ৷ সম্প্রতি, জম্মু-কাশ্মীরের রেল যোগাযোগের ওপরেও জঙ্গি হামলার আশঙ্কা করা হয়েছিল ৷ এই আবহে রাজধানী ও কাঠগোদাম এক্সপ্রেসকে লাইনচ্যুত করার চেষ্টা নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।

  • Operation Sindoor: ‘‘লুকোতে হলে ওদের…’’, পাকিস্তানের সর্বত্র আঘাত হানতে পারে ভারত, বললেন সেনাকর্তা

    Operation Sindoor: ‘‘লুকোতে হলে ওদের…’’, পাকিস্তানের সর্বত্র আঘাত হানতে পারে ভারত, বললেন সেনাকর্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘সমগ্র পাকিস্তানে আঘাত করার ক্ষমতা ভারতের রয়েছে। পাকিস্তান যদি তাদের সেনাঘাঁটি রাওয়ালপিন্ডি (Operation Sindoor) থেকে স্থানান্তর করে, তাহলে ওদের লুকোনোর জন্য অনেক বড় গর্ত খুঁজে বের করতে হবে।’’ পাকিস্তানকে এভাবেই কড়া আক্রমণ করলেন বিআর্মি এয়ার ডিফেন্সের ডিজি লেফটেন্যান্ট জেনারেল সুমের ইভান।

    পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশে হামলা চালানোর জন্য যথেষ্ট পর্যাপ্ত অস্ত্র রয়েছে ভারতের

    সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথাই বলেন তিনি। সুমের ইভান আরও জানিয়েছেন, পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশে হামলা চালানোর জন্য যথেষ্ট পর্যাপ্ত অস্ত্র রয়েছে ভারতের। পুরো পাকিস্তানই ভারতের মিসাইল রেঞ্জের মধ্যে পড়ে বলে তিনি জানিয়েছেন। একেবারে রাওয়ালপিন্ডি থেকে খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশ (Operation Sindoor) পর্যন্ত যেখানেই খুশি যেতে পারে কিন্তু সর্বত্রই ভারতের মিসাইল তাদের তাড়া করবে।

    ভারতের উন্নত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

    ভারত (India) পাকিস্তানের সাম্প্রতিক উত্তেজনার আবহে দিল্লি পাকিস্তানের বেশ কয়েকটি বিমান ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালায়। প্রতিটিই ধ্বংস করে দেয়। সম্প্রতি, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং তাঁর এক ভাষণে উল্লেখ করেন যে, রাওয়ালপিন্ডি পর্যন্ত ভারতীয় সেনার গর্জন শোনা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, এই অভিযানের ভারত (India) দূরপাল্লার বিভিন্ন ড্রোন এবং মিসাইল ব্যবহার করে। বিমান প্রতিরক্ষা বিভাগের মহানির্দেশক লেফটেন্যান্ট জেনারেল সুমের ইভান জানিয়েছেন, পাকিস্তান চারদিনে পশ্চিম সীমান্তে ৮০০ থেকে ১০০০ ড্রোন নিক্ষেপ করেছে। কিন্তু ভারতের উন্নত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা (Operation Sindoor) তা সফলভাবে ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছে। পাকিস্তান মানববিহীন যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছিল এবং তাদের উদ্দেশ্য ছিল দেশের নিরীহ নাগরিকদেরকে হত্যা করা। কোনও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। প্রসঙ্গত, বাইশে এপ্রিল জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে পাকিস্তানের মদতপুষ্ট জঙ্গিরা ২৬ জনকে হত্যা করে। যার মধ্যে ২৫ জন ছিলেন হিন্দু পর্যটক। তাঁদেরকে ধর্ম বেছে বেছে হত্যা করা হয়। হিন্দু হওয়ার অপরাধে তাঁদেরকে হত্যা করা হয়। গত ৭ মে মধ্যরাতে পাকিস্তানের ওপর অপারেশন সিঁদুর-এর মাধ্যমে প্রত্যাঘাত করে ভারত।

  • Sikkim: প্রথমবার দিন রাতের ম্যাচ সিকিমে, অত্যাধুনিক এলইডি ফ্লাডলাইট বসানো হল মাইনিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে

    Sikkim: প্রথমবার দিন রাতের ম্যাচ সিকিমে, অত্যাধুনিক এলইডি ফ্লাডলাইট বসানো হল মাইনিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাহাড় ঘেরা সবুজে মোড়া ক্রিকেট স্টেডিয়াম। ধর্মশালার পর এবার সিকিম (Sikkim)। রংপোর মাইনিং-এ অবস্থিত সিকিম ক্রিকেট গ্রাউন্ডটি উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি রাজ্যের ক্রীড়া ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। যেখানে অত্যাধুনিক এলইডি ফ্লাডলাইট লাগানো হয়েছে। গত ১৮ মে সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাং আনুষ্ঠানিকভাবে এর উদ্বোধন করেন। এর ফলে সিকিমে প্রথমবারের মতো দিন রাতের ম্যাচ খেলা হবে। এর ফলে দিন রাতের ম্যাচের লাইভ সম্প্রচারও সম্ভব।

    প্রকল্পের ব্যায় ও সুবিধা

    সিকিম ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (SICA) ও সিকিম সরকারের সহায়তায় ১২.২ কোটি টাকা মূল্যের এই প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হয়েছে। প্রকল্পের কাজ ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে শুরু হয়েছিল এবং চলতি বছর ১৮ এপ্রিল সম্পন্ন হয়। এই ফ্লাড লাইটে চারটি ৪৪ মিটার উঁচু মাস্ট রয়েছে, প্রতিটিতে ৬৪টি উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন এলইডি আলো লাগানো রয়েছে। যাতে মোট ২৫৬টি আলো রয়েছে। প্রতিটি আলোর ক্ষমতা ১.২ কিলোওয়াট। এই আধুনিক আলোর ফলে স্টেডিয়ামে আয়োজিত ক্রিকেট ম্যাচ টেলিভিশনে প্রচারিত করতে অসুবিধা হবে না। এই আলোর সূচনা লগ্নে সিকিম হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি বিচারপতি বিশ্বনাথ সমাদ্দার, মন্ত্রী, বিধায়ক, মুখ্য সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব এবং বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

    অগ্রগতির পথে সিকিম

    এই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য সিকিম ক্রিকেট অ্যাশোসিয়েশনের সভাপতি টিকা সুব্বা রাজ্য সরকার এবং বিসিসিআই উভয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, “সরকারকে ধন্যবাদ, সরকার জানান, শীঘ্রই প্রধানমন্ত্রী মোদি সিকিম সফরে আসবেন। তার আগে রাজ্যকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির সফরের বিষয়ে সিকিম সরকার নিশ্চিত হয়েছে। বেশ কয়েকটি বৈঠক হয়েছে…২৯ মে সম্ভাব্য তারিখ, যদিও এটি এখনও ১০০ শতাংশ নিশ্চিত নয়।” তার আগে সিকিম ক্রিকেট স্টেডিয়ামের আধুনিকীকরণ রাজ্যকে অগ্রগতির পথে নিয়ে যাচ্ছে।

  • India Pakistan Conflicts: ‘‘রানাকে টেনে এনেছি, হাফিজ সঈদকেও…’’, পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের

    India Pakistan Conflicts: ‘‘রানাকে টেনে এনেছি, হাফিজ সঈদকেও…’’, পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসের সঙ্গে আপস নয়। পথ একটাই। তা হল হাফিজ সঈদদের ভারতের হাতে তুলে দেওয়া। আমেরিকা যেভাবে ২৬/১১ মুম্বই হামলায় অভিযুক্ত তাহাউর হুসেন রানাকে ভারতের হাতে তুলে দিয়েছে, পাকিস্তানকেও তেমনভাবে দোষীদের হস্তান্তর করতে হবে। তবেই সীমান্ত সমস্যার সমাধান সূত্র বেরোতে পারে। সোমবার ইজরায়েলের এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই বললেন সেদেশে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত জেপি সিং (Indian Diplomat JP Singh)। তাঁর কথায়, “অপারেশন সিঁদুর স্থগিত হয়েছে, বন্ধ নয়। সন্ত্রাসবাদীরা পহেলগাঁওয়ে পর্যটকদের ধর্ম পরিচয় জেনে তাদের হত্যা করেছিল। তাই ভারতও পাকিস্তানের (India Pakistan Conflicts) গোটা জঙ্গি পরিকাঠামোটাই ভেঙে দিয়েছে।”

    অপারেশন সিঁদুর এখনও শেষ হয়নি

    সংঘর্ষ বিরতির (India Pakistan Conflicts) প্রসঙ্গ তুলে জেপি সিং জানান, অপারেশন সিঁদুর এখনও শেষ হয়নি। তাঁর সংযোজন, “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই চলতে থাকবে। ভারত একটা নিউ নর্ম্যাল আবহ তৈরি করেছে। যা শুধুমাত্র আক্রমণাত্মক কৌশলেই বিশ্বাসী। সন্ত্রাসবাদীরা যেখানে নিজেদের পরিকাঠামো গড়ে তুলবে। আমরা সেখানে ঢুকে তা ভেঙে আসব।” ওয়াকিবহাল মহল বলে, ভারতে সন্ত্রাসের শুরুটা লস্করদের হাত ধরেই। বর্তমানে ওদের মাথায় বসে আছে জঙ্গিনেতা হাফিজ সঈদ। এই সন্ত্রাসবাদীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক স্তরে একাধিক অভিযোগ থাকলেও, পাকিস্তান কোনও ভাবে একে হাতছাড়া করে না। ইজরায়েলের সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জেপি সিং বলেন, “পাকিস্তান আমাদের হাতে হাফিজ সঈদ, সাজিদ মীর ও জাকিউর রহমানদের তুলে দিক। ঠিক যেমন ভাবে আমরা তাহাউর রানাকে টেনে এনেছি।”

    পাকিস্তানের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ করা হয় না

    অপারেশন সিঁদুর যে জৈশ-প্রধান মাসুদ আজহারকে একেবারে নাজেহাল করে দিয়েছে, সেই খবর ইতিমধ্যেই জেনে গিয়েছে গোটা বিশ্ববাসী। ৭ মে ভারতীয় সেনার চালানো অভিযানে রাতারাতি ‘অনাথ’ হয়ে যায় মাসুদ। ভারতের প্রত্যাঘাতে শেষ হয়ে যায় তার গোটা পরিবার। এদিন আবারও ইজরায়েলে ভারতের রাষ্ট্রদূত জেপি সিং (Indian Diplomat JP Singh) স্পষ্ট করে দেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছেন। সীমান্তের ওপার থেকে কোনও সন্ত্রাস মেনে নেওয়া হবে না।” পহেলগাঁও নিয়ে পাকিস্তানের (India Pakistan Conflicts) তদন্তের ডাক দেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “মুম্বই, পাঠানকোট, পুলওয়ামা হামলার প্রেক্ষিতেও ভারতের তরফে পর্যাপ্ত তথ্য, প্রমাণ দেওয়া হলেও পাকিস্তানের পক্ষ থেকে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি।”

    আমরা জল প্রবাহ করেছি, ওরা রক্ত

    পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডির নূর খান ঘাঁটিতে ভারতের ১০ মে-র হামলাকে ‘গেম চেঞ্জার’ বলে আখ্যা দেন জেপি সিং। তিনি বলেন, এর ফলে ইসলামাবাদে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এরপরই পাকিস্তানের ডিজিএমও ভারতীয় ডিজিএমও-র সঙ্গে যোগাযোগ করে যুদ্ধবিরতির অনুরোধ জানান। সিন্ধু জলচুক্তি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এই চুক্তির মূল ভিত্তিই ছিল সদিচ্ছা ও বন্ধুত্ব। কিন্তু পাকিস্তান সেই নীতি মানেনি। আমরা জল প্রবাহ করেছি, ওরা রক্ত।” তিনি জানান, জনগণের মধ্যে পাকিস্তান-ঘনিষ্ঠ সন্ত্রাসবাদে ক্ষোভ থেকেই জলচুক্তি স্থগিত করা হয়েছে। তাঁর কথায়, “ এক আইডব্লুটি (Indus Waters Treaty) এখন স্থগিত, তবে আরেক আইডব্লুটি চালু আছে—India’s War on Terrorism।” আন্তর্জাতিক স্তরে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জোট গঠনের ডাক দেন জেপি সিং। তিনি বলেন, “ভারত ও ইজরায়েলের মতো দেশগুলির উচিত একজোট হয়ে সন্ত্রাসবাদ এবং যারা তাকে সমর্থন করে, তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর অবস্থান নেওয়া।”

  • Boycott Turkey: বিমান পরিষেবা থেকে চকোলেট, পাক-বন্ধু তুরস্কের পণ্য বয়কটে ব্যাপক সাড়া দেশে

    Boycott Turkey: বিমান পরিষেবা থেকে চকোলেট, পাক-বন্ধু তুরস্কের পণ্য বয়কটে ব্যাপক সাড়া দেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে সরাসরি ইসলামাবাদের পক্ষ নেয় তুরস্ক। ২০২৩ সালে ভয়াবহ ভূমিকম্পে তুরস্কে ত্রাণ সামগ্রী পাঠানো থেকে উদ্ধার কাজ চালায় ভারত। অপারেশন দোস্ত নামে সেই অভিযানের মাধ্যমে উদ্ধার কাজ চালিয়ে বহু মানুষের প্রাণ বাঁচায় ভারত। সেটা বেমালুম ভুলে অকৃতজ্ঞ, বিশ্বাসঘাতক তুরস্ক (Boycott Turkey) পাকিস্তানকে সেনা, ড্রোন সরবরাহ করে দেয়। এই আবহে দেশের কম বেশি সমস্ত মহলেই দাবি উঠেছে তুরস্কের পণ্য বয়কটের। ব্যবসায়ী, গ্রাহক, নির্মাতা সংস্থা- প্রত্যকেই এই একই দাবি জানিয়েছে। এই আবহে তুরস্কের এক সংস্থা, সেলেবি, যারা বিমানবন্দরে পরিষেবা দেয়, তাদেরকে বাতিল করা হয়েছে। তুরস্ক থেকে আসা ফল, চকলেট পোশাক- এই সমস্ত কিছুই বয়কটের দাবি উঠেছে। কোন কোন ক্ষেত্রে ভারতীয়রা তুরস্কের পণ্য এবং পরিষেবা বয়কট করছেন, সেনিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করা হল এই প্রতিবেদনে।

    বিমান বন্দরের পরিষেবা প্রদানকারী সেলেবির ছাড়পত্র বাতিল

    বিমান বন্দরের পরিষেবা প্রদানকারী তুরস্কের সংস্থা সেলেবির ওপর উপর প্রথম পদক্ষেপ করা হয় (Boycott Turkey) ১৫ মে। ভারত সরকারের সংস্থা ব্যুরো অফ সিভিল এভিয়েশন সিকিউরিটি এই পদক্ষেপ করে। বিমানবন্দরে পরিষেবা প্রদানকারী তুরস্কের সংস্থা সেলেবির নিরাপত্তা সংক্রান্ত ছাড়পত্র বাতিল করে দেয় তারা।

    তুরস্কের পাশাপাশি আজারবাইজানেও ভ্রমণ বাতিল করছেন ভারতীয়রা

    অন্যদিকে, ভ্রমণ সংস্থা মেক মাই ট্রিপ জানিয়েছে, গত এক সপ্তাহে তুরস্ক এবং আজারবাইজানে ফ্লাইট বুকিং ৬০ শতাংশ কমেছে। একই সঙ্গে ফ্লাইট বাতিল করার সংখ্যা ২৫০ শতাংশে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে তারা। প্রসঙ্গত, তুরস্কের পাশাপাশি আজারবাইজানও পাকিস্তানকে সরাসরি সমর্থন করেছিল। এ নিয়ে মেক মাই ট্রিপ-এর একজন আধিকারিক জানিয়েছেন, গত এক সপ্তাহে ভারতীয় ভ্রমণকারীদের মধ্যে দেশের প্রতি এক তীব্র অনুভূতি দেখা গিয়েছে। এর ফলে আজারবাইজান এবং তুরস্কের বুকিং ৬০ শতাংশ কমে গিয়েছে। একইসঙ্গে বিমান বাতিলের (Boycott Turkey) পরিমাণ ২৫০ শতাংশ বেড়েছে।

    ‘অল ইন্ডিয়া কনজিউমার প্রোডাক্টস ডিস্ট্রিবিউটর ফেডারেশন’-এর আহ্বান

    সাম্প্রতিক প্রকাশিত রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বয়কট তুরস্ক আন্দোলন ব্যাপক গতি পাচ্ছে ভারতে। তাদের প্রতিবেদন অনুসারে, সাড়ে চার লক্ষ ডিস্ট্রিবিউটর নিয়ে গঠিত ‘অল ইন্ডিয়া কনজিউমার প্রোডাক্টস ডিস্ট্রিবিউটর ফেডারেশন’, তারা বেশ কয়েকটি তুরস্কের পণ্যের ওপর অনির্দিষ্টকালের জন্য সম্পূর্ণ বয়কট (Boycott Turkey) করার আহ্বান জানিয়েছে। এই বিরাট সংগঠনের আহ্বানে বেশ চাপেও পড়ে গিয়েছে তুরস্ক। এই নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ার (Boycott Turkey Movement) ফলে তুরস্কের চকোলেট, ওয়েফার, জ্যাম, সিরাপ, চা, কফি, কুকিজ, প্যাকেটজাত মিষ্টি, বডি ওয়াশ, প্রসাধনী, ত্বকের যত্নের মতো পণ্যগুলিও নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। পণ্য বয়কটের আহ্বানের ফলে তুরস্কের ২,০০০ কোটি টাকার খাদ্য পণ্যের ক্ষতি হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    পোশাক বয়কটও চলছে সমানতালে

    রয়টার্সের একটি প্রতিবেদন অনুসারে জানা যাচ্ছে, ফ্লিপকার্টের নিয়ন্ত্রিত Myntra এবং রিলায়েন্স নিয়ন্ত্রিত Ajio তুরস্কের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে। জানা যাচ্ছে, জাতীয় স্বার্থেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। Myntra বর্তমানে যাঁরা সার্চ করছেন, তাঁরা তুরস্কের Trendyol, LC Waikiki প্রভৃতি ব্রান্ডগুলি খুঁজে পাননি। একইভাবে, রিলায়েন্সের Ajio সংস্থা তুরস্কের কোম্পানিগুলির পণ্যগুলিকে ‘স্টক আউট’ করে দিয়েছে। Trendyol, Koton, LC Waikiki প্রভৃতি ব্রান্ড সেখানে দেখা যাচ্ছে না।

    তুরস্কের ফল বয়কট, পাক-বন্ধুর বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

    অন্যদিকে, ভারতে যে সমস্ত ব্যবসায়ী এবং গ্রাহকরা রয়েছেন, তাঁরা তুরস্ক থেকে আসা ফল সম্পূর্ণভাবে বর্জন করছেন। হরিদ্বারের গ্রাহকরা বলছেন যে ভারতে সমস্ত তুরস্কের ফল বর্জন করা উচিত। একজন গ্রাহক এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘‘আমরা কীভাবে একটি দেশকে সমর্থন করতে পারি! যারা আমাদের শত্রু দেশের সঙ্গে রয়েছে। সাধারণ মানুষ সমস্ত কিছু বর্জন করছে ওই দেশের। তাই আমাদেরও এটি বর্জন করতে হবে।’’ একই চিত্র দেখা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে, সেখানে ফল ব্যবসায়ীরা সম্মিলিতভাবে তুরস্কের (Boycott Turkey Movement) আপেল বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর আগে হিমাচলপ্রদেশের কৃষকরা তুরস্কের আপেল আমদানি নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছিলেন। একইসঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারকে একশো শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের আহ্বান জানিয়েছিলেন।

    শিক্ষাক্ষেত্রেও চলছে বয়কট

    দেশজুড়ে বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজগুলিতেও তুরস্কের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সে দেশে সঙ্গে শিক্ষা সংক্রান্ত যে কোনও কর্মসূচি তারা বাতিল করছে। এই আবহে এগিয়ে এসেছে আইআইটি মুম্বই, জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়, জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া সহ শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিও। একই সঙ্গে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলি যেমন মৌলানা আজাদ জাতীয় উর্দু বিশ্ববিদ্যালয়, চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয়, লাভলী প্রফেশনাল ইউনিভার্সিটি এমন পরিস্থিতিতে তুরস্কের সঙ্গে সমস্ত রকম শিক্ষা সংক্রান্ত সম্পর্ক তারা ছিন্ন করেছে।

    সেলেবির মামলায় উঠে এল জাতীয় স্বার্থের কথা

    এদিকে, সোমবারই দিল্লি হাইকোর্ট তুরস্কের সংস্থা সেলেবি এয়ারপোর্ট সার্ভিসের মামলার শুনানিতে বলেছে, সেলেবির বিরুদ্ধে যে সিদ্ধান্ত সরকার নিয়েছে তা জাতীয় স্বার্থেই নেওয়া হয়েছে। কারণ তুরস্ক সরাসরি পাকিস্তানকে সমর্থন করেছে এবং ভারতের এয়ার স্ট্রাইকের বিরোধিতা করেছে।’’ প্রসঙ্গত, এই মামলাটি ওঠে বিচারপতি শচীন দত্তের এজলাসে। এখানেই দেশের সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতা কেন্দ্রের পক্ষে সওয়াল করেন এবং তিনিও জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘‘শত্রুরা ১০ বার প্রচেষ্টা করতে পারে আঘাত হানার, তাদেরকে একবার সফল হতে হয়। কিন্তু নিরাপত্তা সংস্থাগুলিকে দশবারই সফল হতে হয়। তাই এখানেই জাতীয় সুরক্ষা খুবই প্রয়োজনীয়। বিশেষত বেসরকারি বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে।

    ‘‘সাবধানের মার নেই’’, পর্যবেক্ষণ আদালতের

    অন্যদিকে, সেলেবির পক্ষ থেকে এই মামলার সওয়াল জবাব করেন মুকুল রোহতগি। তিনি বলেন, ‘‘একতরফাভাবে কথা শোনা হয়েছে এবং তাঁর কোম্পানিকে কোনও কিছু বলতেই দেওয়া হয়নি।’’ সেলেবির আইনজীবী বলেন, ‘‘১৭ বছর ধরে এই সংস্থা কাজ করছে এবং বিভিন্ন বিমানবন্দরে পরিষেবা দিয়ে আসছে।’’ কিন্তু সলিসেটার জেনারেল তুষার মেহতা বারবার জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টির উপরে জোর দেন। এর পরই আদালতের পর্যবেক্ষণ, ‘‘সাবধানের মার নেই’’। জানা গিয়েছে, সেলেবি তাদের সঙ্গে কেন্দ্রের চুক্তি সিল করা খামে জমা দিয়েছে। আদালতে বুধবার পরবর্তী শুনানি রয়েছে এই মামলার।

  • Heart Attack: হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে রাশ টানা দরকার কোন চার খাবারে? কতখানি কার্যকরী এই পথ?

    Heart Attack: হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে রাশ টানা দরকার কোন চার খাবারে? কতখানি কার্যকরী এই পথ?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বিশ্ব জুড়ে বাড়ছে হৃদরোগের ঝুঁকি (Heart Attack)। বয়স মাত্র কুড়ির চৌকাঠ পেরনোর পরেই দেখা দিচ্ছে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা। অনেকেই খুব কম বয়স থেকেই ডায়াবেটিসেও আক্রান্ত হচ্ছেন। আর তার সঙ্গেই দেখা দিচ্ছে হৃদপিণ্ডের নানান সমস্যা (Health Problems)। এমনকি হার্ট অ্যাটাকের মতো বিপদও বাড়ছে। ভারতেও কম বয়সিদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি দেখা দিচ্ছে (Foods To Avoid)। গত কয়েক বছরে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা বেড়েছে। বিশেষত, কমবয়সি ভারতীয় পুরুষদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে। যা যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই হৃদরোগের জেরে স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারছেন না। তরুণ প্রজন্মের হৃদরোগের জেরে কর্ম জীবনেও ব্যাপক প্রভাব পড়ছে। তাই প্রথম থেকেই জীবন‌ যাপনে, বিশেষত খাদ্যাভাসে রাশ টানার পরামর্শ (Health Tips) দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। হৃদরোগ নিয়ে আয়োজিত এক সাম্প্রতিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এমনটা জানালেন চিকিৎসকদের একাংশ। কোন চার খাবারে রাশ টানার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল?

    ফ্যাট জাতীয় খাবারে রাশ…

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ফ্যাট জাতীয় খাবারে রাশ টানা জরুরি (Foods To Avoid)। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশের নিয়মিত খাবারে ফ্যাটের পরিমাণ মারাত্মক বেশি থাকে। অনেকেই নিয়মিত বার্গার, পিৎজা, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই জাতীয় খাবার খান। এই ধরনের খাবারে পুষ্টিগুণ একেবারেই থাকে না। বরং থাকে ক্ষতিকারক ফ্যাট। যার জেরে শরীরে চর্বি জমতে থাকে। প্রভাব পড়ে হৃদপিণ্ডে। বিশেষত রক্তসঞ্চালনের ক্ষেত্রে জটিলতা তৈরি হয়। দেহে অতিরিক্ত ফ্যাট জমে যাওয়ার জেরে হৃদপিণ্ডে ঠিকমতো রক্ত পৌঁছতে পারে না। ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বাড়ে (Heart Attack)।

    পেস্ট্রি হোক বা রসগোল্লা, মিষ্টিতে থাকুক নিয়ন্ত্রণ…

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মিষ্টি বিশেষত চিনি শরীরের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকারক। মিষ্টি হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই তাঁদের পরামর্শ, পেস্ট্রি, কেক বা রসগোল্লা, যে কোনও মিষ্টিজাতীয় খাবারে নিয়ন্ত্রণ জরুরি (Foods To Avoid)। নিয়মিত রান্নায় চিনির ব্যবহারেও লাগাম দেওয়া দরকার। তাঁরা জানাচ্ছেন, মিষ্টি একদিকে শরীরের ওজন বাড়িয়ে দেয়। আরেকদিকে মিষ্টি রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। এর ফলে হৃদরোগের (Heart Attack) ঝুঁকিও বেড়ে যায়। বয়স চল্লিশ পেরোলে (Diet After 40), আরও বেশি খাবার নিয়ে সচেতনতা জরুরি। বিশেষত মিষ্টি জাতীয় খাবারে রাশ জরুরি।

    অতিরিক্ত প্রাণীজ প্রোটিন নয়…

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ নিয়মিত প্রাণীজ প্রোটিনে অভ্যস্থ। অনেক সময়েই তরুণ প্রজন্মের খাবারের মেনুতে ভিটামিন কিংবা কার্বোহাইড্রেট, মিনারেল একেবারেই থাকছে না। শুধুই প্রাণীজ প্রোটিন থাকছে। এর ফলে নানান শারীরিক সমস্যা (Health Problems) হচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে হৃদপিণ্ডে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শুধুই প্রাণীজ প্রোটিন নির্ভর খাবার খাওয়ার জেরে হজমের সমস্যা দেখা দিচ্ছে (Foods To Avoid)। এর ফলে রক্তচাপ ওঠানামা করছে। আবার অতিরিক্ত প্রাণীজ প্রোটিন খাওয়ার জেরে কোলেস্টেরলের পরিমাণও বাড়ছে। এর ফলে হৃদপিণ্ডে স্বাভাবিক রক্ত সঞ্চালন হচ্ছে না। রক্তে চাপ বাড়ছে। তার ফলে হৃদরোগের (Heart Attack) ঝুঁকিও বাড়ছে। তাই নিয়মিত খাবারে পরিমিত পরিমাণে প্রাণীজ প্রোটিন জরুরি। তার সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন এবং মিনারেল জাতীয় খাবার দরকার (Health Tips)। অর্থাৎ, সবুজ সব্জি, বাদাম জাতীয় খাবার এবং দানাশস্য নিয়মিত জরুরি। তবেই হৃদপিণ্ডের কার্যকারিতা ঠিকমতো থাকে।

    মদ্যপান এবং ধূমপানে না…

    বিশেষজ্ঞদের মতে, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে মদ‌্যপান এবং ধূমপানের প্রবণতা মারাত্মক ভাবে বেড়েছে। এই প্রবণতা তরুণ প্রজন্মের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ার অন্যতম কারণ। ওই সম্মেলনে চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ নিয়মিত মদ্যপানে অভ্যস্ত। যা স্বাস্থ্যের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকারক (Foods To Avoid)। পাশপাশি অনেকেই বয়ঃসন্ধিকাল থেকে ধূমপানে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে। হৃদপিণ্ডের উপরে এর মারাত্মক প্রভাব পড়ছে। এর ফলে হার্ট অ্যাটাকের (Heart Attack) ঝুঁকিও বেড়ে যাচ্ছে। তাই হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে ধূমপান এবং মদ্যপানে না বলা জরুরি বলেই মত বিশেষজ্ঞদের একাংশের (Health Tips)।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • India Pakistan Ceasefire: যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের ভূমিকা থেকে পাকিস্তানের পরমাণু হুমকি, সব খোলসা করলেন মিস্রি, কী বললেন?

    India Pakistan Ceasefire: যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের ভূমিকা থেকে পাকিস্তানের পরমাণু হুমকি, সব খোলসা করলেন মিস্রি, কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে (India Pakistan Ceasefire) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কোনও ভূমিকা ছিল না। অপারেশন সিঁদুরের (Operation Sindoor) পর সামরিক সংঘর্ষ বিরতির সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণভাবে দু’দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে হয়েছে বলে দাবি করলেন বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি (Vikram Misri)। সোমবার সংসদীয় কমিটির বৈঠকে বিদেশ সচিব জানান, গত ১০ মে দুই দেশের ডিজিএমও আলোচনার মাধ্যমে সংঘর্ষিবিরতিতে সায় দেন।

    ট্রাম্পের দাবিকে মান্যতা নয়

    সংঘর্ষবিরতির কথা প্রথম ঘোষণা করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। ভারত এবং পাকিস্তানের (India Pakistan Ceasefire) তরফে আনুষ্ঠানিক সংঘর্ষবিরতির ঘোষণায় তাঁর নাম উল্লেখ না থাকা সত্ত্বেও বারাবর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সমঝোতার কারিগর হিসেবে নিজেকেই তুলে ধরেছেন। এই নিয়ে কেন্দ্রকে প্রশ্ন করে বিরোধী দলগুলি। সংসদীয় কমিটির বৈঠকেও সেই প্রসঙ্গ উত্থাপন হয়। সংসদীয় কমিটির এক সদস্য প্রশ্ন করেছিলেন, ‘অন্তত ৭ বার প্রকাশ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষবিরতি সম্ভব হয়েছে তাঁরই জন্য। ভারত চুপ কেন?

    তৃতীয় পক্ষের ভূমিকা নেই

    এদিন বিদেশসচিব স্পষ্ট বলেন, “ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির (India Pakistan Ceasefire) সিদ্ধান্ত একান্তভাবেই দুই দেশের সম্মতির ভিত্তিতে হয়েছে। এতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা অন্য কোনও তৃতীয় পক্ষের কোনও ভূমিকা নেই।” বিক্রম মিস্রি জানান, সাম্প্রতিক ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ছিল পুরোপুরি প্রচলিত যুদ্ধবিধির মধ্যে। তাঁর কথায়, “পাকিস্তানের তরফে কোনও পরমাণু সংকেত দেওয়া হয়নি। সংঘর্ষের সময় তাদের ব্যবহৃত চিনা প্রযুক্তির অস্ত্র নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন নই। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল— আমরা তাদের বায়ুসেনা ঘাঁটিগুলিতে কঠোরভাবে আঘাত করেছি।” বিদেশ সচিবের এই বক্তব্য ভারতের অবস্থানকে আরও স্পষ্ট করে, যে কাশ্মীর ইস্যুতে কোনও তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা ভারত গ্রহণ করবে না।

    যুদ্ধবিমানের ক্ষয়ক্ষতি

    সূত্রের খবর, পাকিস্তানের এইচ-কিউ ৯ মিসাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কথাও উঠে আসে কমিটির আলোচনায়। তবে বিদেশসচিব জানান, অস্ত্রের উৎস নয়, আঘাতের কার্যকারিতাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সংসদীয় কমিটির একাধিক সদস্য জানতে চান, পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম কি ভারতের কয়েকটি যুদ্ধবিমান গুলি করে নামিয়েছে। বিশেষ করে ফ্রান্সের রাফাল যুদ্ধবিমানের ক্ষয়ক্ষতির প্রসঙ্গ উঠে আসে। তবে বিদেশ সচিব জাতীয় নিরাপত্তার কারণে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে চাননি। তিনি জানান, এটা প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বিষয়, তিনি এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করবেন না। উল্লেখ্য বিদেশ সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির নেতৃত্বে রয়েছেন কংগ্রেস সাংসদ শশী তারুর। তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, কংগ্রেসের রাজীব শুক্ল, দীপেন্দর হুডা, বিজেপির অপরাজিতা ষড়ঙ্গী, অরুণ গোভিল এবং এআইএমআইএম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়েইসিও উপস্থিত ছিলেন বৈঠকে।

    বিদেশমন্ত্রীর বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা

    বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে এক ভিডিও ক্লিপে বলতে শোনা গিয়েছিল, “অভিযানের শুরুতেই আমরা পাকিস্তানকে একটি বার্তা দিয়েছিলাম, জানিয়ে দিই যে আমরা সন্ত্রাসী শিবিরে হামলা করছি।” এই বক্তব্য ঘিরে উত্তাল হয় রাজনীতি। লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী একে ‘অপরাধ’ বলে কটাক্ষ করেন। তিনি এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে প্রশ্ন তোলেন, ‘কে এই সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে? এর ফলে আমাদের বিমানবাহিনী কতটি বিমান হারিয়েছে?’ বিদেশ সচিব কমিটিকে জানান, বিদেশমন্ত্রীর বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, “অপারেশনের শুরুতে নয়, সুনির্দিষ্ট আঘাতের পর পাকিস্তানকে জানানো হয়েছিল।” সূত্রের খবর, সোমবারের স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকে মিস্রি জানিয়েছেন, ‘অপারেশন সিঁদুর’–এর প্রথম অভিঘাতের পরে পাকিস্তানকে জানানো হয়েছিল, ভারতের টার্গেট জঙ্গিঘাঁটি, কোনও পাকিস্তানি মিলিটারি ইনস্টলেশন নয়, তাই পাক সেনা যেন ভারতের অপারেশনে বাধা না দেয়। কিন্তু পাকিস্তানি সেনা সেই পরামর্শ শোনেনি, তাই তাদের ফল ভুগতে হয়েছে। অপারেশন শুরুর আগে পাকিস্তানকে কিছুই জানানো হয়নি বলে দাবি মিস্রির।

    তুরস্কের সঙ্গে সম্পর্ক

    পাকিস্তানকে সামরিক সাহায্যের অভিযোগ উঠেছিল তুরস্কের বিরুদ্ধে। এই পরিস্থিতিতে তুরস্কের সঙ্গে ইতিমধ্যেই একাধিক লেনদেনের সম্পর্ক ছিন্ন করেছে ভারত। ভারত–তুরস্কের সম্পর্ক এখন কোন জায়গায় দাঁড়িয়ে? সূত্রের খবর, এক্ষেত্রে মিস্রি বলেন, ‘আপনারা ইতিহাস ঘেঁটে দেখে নিন, পাকিস্তান এবং তুরস্ক— দু’দেশের সঙ্গেই আমাদের সম্পর্ক কোনও দিন বিশেষ ভালো ছিল না। ফলে, নতুন করে সম্পর্কে অবনতির বিষয় নেই।’ মিস্রি ও তাঁর পরিবারকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ট্রোল করা হয়েছিল, এ দিনের বৈঠকে স্ট্যান্ডিং কমিটি সর্বসম্মত ভাবে তার নিন্দা করেছে।

  • Daily Horoscope 20 May 2025: শত্রুভয় কাটিয়ে উঠতে পারবেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 20 May 2025: শত্রুভয় কাটিয়ে উঠতে পারবেন এই রাশির জাতকরা

    মেষ

    ১) নম্র স্বভাবের জন্য কর্মস্থলে পদোন্নতি।

    ২) বাসস্থান পরিবর্তন নিয়ে খরচ বৃদ্ধি।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) কোনও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ না করাই ভালো হবে।

    ২) ভ্রমণে সমস্যা বাড়তে পারে, একটু সাবধান থাকুন।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) অতিরিক্ত বিলাসিতার জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ২) গুরুজনদের সদুপদেশে কর্মে উন্নতি।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) ব্যবসায় দারুণ অর্থপ্রাপ্তির যোগ রয়েছে।

    ২) নিজের ভুল সংশোধন করার ফলে ব্যবসায় উন্নতি।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) কাজের চাপ বাড়তে পারে।

    ২) বন্ধুদের সহায়তায় ব্যবসায় উন্নতি।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) সহকর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করায় মানসিক চাপ বাড়বে।

    ২) প্রেমে কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) সব কাজেই সুনাম পেতে পারেন।

    ২) ব্যবসায় সহকর্মীর দ্বারা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) দাম্পত্য সমস্যার কারণে মন চঞ্চল হতে পারে।

    ২) কোনও ঝুঁকিপ্রবণ কাজ করতে হতে পরে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) প্রিয়জনের সঙ্গে বিবাদ নিয়ে চিন্তা হতে পারে।

    ২) গরিব মানুষের জন্য কিছু করার চেষ্টা করুন।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) শত্রুভয় কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

    ২) ব্যবসা নিয়ে চিন্তা থাকবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে প্রচুর চিন্তা থাকবে।

    ২) ব্যবসার ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকুন, বুদ্ধিভ্রংশ হতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) বাড়িতে অশান্তির  সম্ভাবনা ও সেই কারণে মানহানি হতে পারে।

    ২) আপনার বক্তব্য সকলের মন জয় করতে সক্ষম হবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

LinkedIn
Share