Tag: madhyom bangla

madhyom bangla

  • Nagpur Violence: নাগপুর হিংসায় বাংলাদেশ যোগ! পদ্মাপাড় থেকেই উস্কানি, জানাল সাইবার সেল

    Nagpur Violence: নাগপুর হিংসায় বাংলাদেশ যোগ! পদ্মাপাড় থেকেই উস্কানি, জানাল সাইবার সেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঔরঙ্গজেবের সমাধি হঠানোকে কেন্দ্র করে হিংসা! ভাঙচুর, পাথর ছোড়া থেকে আগুন লাগানো। উত্তাল নাগপুর (Nagpur Violence)। ঘটনার তদন্তে নেমে নাগপুর পুলিশের সাইবার সেল জানতে পেরেছে, একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে ছড়ানো হয়েছিল হিংসা। বাংলাদেশের (Bangladesh Connection in Nagpur) একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টও খুঁজে পেয়েছেন তদন্তকারীরা। পদ্মাপাড় থেকেই আগুনে ঘৃতাহুতি দিয়েছেন চক্রান্তকারীরা, দাবি সাইবার সেলের।

    নাগপুর হিংসায় বাংলাদেশি পোস্ট

    সম্প্রতি ভয়াবহ সাম্প্রদায়িক হিংসা ছড়িয়েছিল নাগপুরে (Nagpur Violence)। তবে সেই হিংসাই একেবারে অন্যদিকে মোড় নেয় যখন স্থানীয় পুলিশ বুঝতে পারে যে সোশ্য়াল মিডিয়ায় কিছু লিঙ্ক ঘুরছে যেটা আসল উৎপত্তিস্থল হল বাংলাদেশ। নাগপুর পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইউনিট একটা ফেসবুক পোস্টকে চিহ্নিত করে। সেটা আসলে এক বাংলাদেশি পোস্ট করেছিল। যার জেরে শহরে আবার অস্থিরতা তৈরি হয়। সাইবার সেল সূত্রে খবর, সেই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বাংলাদেশের এক ব্যক্তির। সেই পোস্টের মাধ্য়মে হিংসা যাতে ছড়িয়ে পড়ে তার উস্কানি দেওয়া ছিল। নাগপুর হিংসাকে ছোট ঘটনা বলে উল্লেখ করা হয়েছিল ওই অ্যাকাউন্টের আর একটি পোস্টে। ভবিষ্যতে আরও বড় হিংসার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল।

    বহু পোস্টের আইপি অ্যাড্রেস বাংলাদেশের

    নাগপুর (Nagpur Violence) পুলিশ জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত এই ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত ৯৭টি আপত্তিকর এবং ভুয়ো সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট পাওয়া গিয়েছে। এই ধরনের বেশ কয়েকটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট করা হয়েছিল এমন কম্পিউটার থেকে, যেগুলির আইপি অ্যাড্রেস ছিল বাংলাদেশের (Bangladesh Connection in Nagpur)। সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ছড়ানোর অভিযোগে নাগপুর পুলিশ চারটি এফআইআর দায়ের করেছে। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৯০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে দাঙ্গাকারীদের অনেকেই আত্মগোপন করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। হিংসা এবং গুজব ছড়ানোর সঙ্গে জড়িত প্রায় ২০০ জনকে শনাক্ত করেছে পুলিশ। তারা জানিয়েছে, আরও এক হাজার জনকে শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। এই ঘটনার তদন্তের জন্য পুলিশ ১৮টি দল গঠন করেছে। এই দলগুলি তদন্তের বিভিন্ন দিকে নিযুক্ত। প্রসঙ্গত, ঔরঙ্গজেবের সমাধি অপসারণের দাবিতে ১৭ মার্চ নাগপুরের মহাল এলাকায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছিল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও বজরং দল। সেখানে একটি ধর্মগ্রন্থের অবমাননা করা হয়েছে বলে গুজব ছড়ায়। সেই গুজবকে কেন্দ্র করে নাগপুরের বিভিন্ন এলাকায় সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে।

  • Underwater Train: সমুদ্রের তলা দিয়ে রেলপথে জুড়বে দুবাই-মুম্বই! কোন পর্যায়ে রয়েছে প্রকল্প?

    Underwater Train: সমুদ্রের তলা দিয়ে রেলপথে জুড়বে দুবাই-মুম্বই! কোন পর্যায়ে রয়েছে প্রকল্প?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমুদ্রের তলায় রেলপথে (Underwater Train) দুবাইয়ের সঙ্গে জুড়বে মুম্বই। দুই শহরের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে সমুদ্রগর্ভের রেলপথে। প্রসঙ্গত, দুবাই-মুম্বই ট্রেন প্রকল্পটি ২০১৮ সালে প্রথম সামনে আসে। জানা গিয়েছে, সংযুক্ত আরব আমিরশাহী দুবাই শহরকে ভারতের মুম্বই (Mumbai) শহরের সঙ্গে সংযুক্ত করার জন্য জলের তলার এই ট্রেন প্রকল্পের (Underwater Train) উপর কাজ করছে। এটি পৃথিবীর মধ্যে অন্যতম একটি বড় প্রকল্প হতে চলেছে। এই ২,০০০ কিমির রেলপথ দুবাইকে মুম্বইয়ের সঙ্গে যুক্ত করবে। জানানো হয়েছে, এই রেলপথ শুধুমাত্র মানুষ পরিবহণের জন্য ব্যবহার করা হবে না, একই সঙ্গে পণ্য, জল এবং তেল পরিবহণ করতেও ব্যবহার করা হবে।

    কী বলছেন দুবাইয়ের আধিকারিক?

    সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর জনপ্রিয় সংবাদ পত্রিকা খালিজ টাইমসের মতে, সেদেশের ন্যাশনাল অ্যাডভাইসার ব্যুরো লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান পরামর্শদাতা আবদুল্লাহ আলশেহি এই প্রকল্পের ব্লু-প্রিন্ট সামনে এনেছেন। এদেশের সংবাদমাধ্যম নবভারত টাইমস আবদুল্লাহ আলশেহির বিবৃতি প্রকাশ করেছে। আলশেহির মতে, ‘‘এটি একটি ধারণা (দুবাই-মুম্বাই সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে ট্রেন পথ)। আমরা ভারতের মুম্বই শহরকে দুবাই পর্যন্ত যুক্ত করাব। সমুদ্রের নীচে (Underwater Train) অতি-উচ্চ গতির রেল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আমরা সংযুক্ত করতে চাই দুই শহরকে। এটি দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যকেও বাড়িয়ে তুলবে। এরমাধ্যমে ভারতে তেল রফতানি করা হবে। একইসঙ্গে নর্মদা থেকে অতিরিক্ত জল আমদানি করা হবে।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘এই পরিকল্পনাটি অনেক দিক থেকে বিবেচনা করতে হবে আমাদের। আমরা প্রকল্পটির জন্য সম্ভাব্য সমীক্ষাও চালাব। যদি এমন ধারণা বাস্তবে রূপান্তরিত হয়, তাহলে এই রেল নেটওয়ার্ক প্রায় ২০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ হবে।’’

    মধ্যপ্রাচ্য-ইউরোপ অর্থনৈতিক করিডোর

    ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হয় জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেসময় ভারত, সংযুক্ত আরব আমিরশাহী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, ফ্রান্স, ইতালি এবং জার্মানি প্রভৃতি দেশগুলি মধ্যপ্রাচ্য-ইউরোপ অর্থনৈতিক করিডর (IMEEC)-এর বিষয়ে আলোচনা করে। এক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে দুবাই-মুম্বই রেলপথ। সম্প্রতি আবুধাবিতে ভারতীয় দূতাবাসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

  • Drumstick tree: বসন্তে নিয়মিত সজনে ডাঁটা খাচ্ছেন! কোন রোগের মোকাবিলায় কার্যকর এই সবজি?

    Drumstick tree: বসন্তে নিয়মিত সজনে ডাঁটা খাচ্ছেন! কোন রোগের মোকাবিলায় কার্যকর এই সবজি?

    মাধ্যম ডেস্কঃ তাপমাত্রার পারদ প্রতিদিন বাড়ছে। শুষ্ক আবহাওয়ায় অস্বস্তিও চরমে। এই সময়ে নানান রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়ে। তাই চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, নিয়মিত হালকা খাবার খাওয়া জরুরি। ঘরে তৈরি শুক্ত, হালকা সবজির তরকারি নিয়মিত খেলে শরীর ভালো থাকবে। এই সময়ে বাজারে সজনে ডাঁটা দেদার পাওয়া যাচ্ছে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, বাঙালিরা নানা রকমের তরকারিতে সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) দেয়। এই সবজির পুষ্টিগুণ প্রচুর। বিশেষত এই আবহাওয়ায় এই সবজি খেলে শরীরের বাড়তি উপকার হয়। এখন দেখা যাক, সজনে ডাঁটা খেলে কী উপকার হবে?

    পক্সের ঝুঁকি কমবে

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বসন্ত (spring) ঋতুতে নানান ভাইরাসের দাপট বাড়ে। এই সময়েই চিকেন পক্সের মতো রোগে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ে। তাছাড়া সাধারণ ভাইরাস ঘটিত সর্দি-কাশি, জ্বর হয়। তাই নিয়মিত সজনে ডাঁটা খেলে এই সব রোগের ঝুঁকি কমে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভরপুর একটি সবজি। তাই এই সবজি নিয়মিত খেলে দেহে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে, পক্সের ঝুঁকি কমে। আবার সজনে ডাঁটা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি খাবার। তাই এটি খেলে সাধারণ ভাইরাস ঘটিত সর্দি-কাশি এবং জ্বরের ভোগান্তিও কমে।

    হজমে সাহায্য করে

    মার্চ-এপ্রিল মাসে হঠাৎ করেই আবহাওয়ায় পরিবর্তন হয়। তাপমাত্রার পারদ অনেকটাই বেড়ে যায়।‌ আবার পরিবেশ বেশ শুষ্ক হয়ে যায়। ফলে, এই সময়ে অনেকেই হজমের সমস্যায় ভোগেন। পেটের অসুখে ভোগান্তিও বাড়ে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সময়ে সজনে ডাঁটা খেলে হজম শক্তি বাড়ে। তাঁরা জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) আঁশ সমৃদ্ধ একটি সবজি। তাই এই খাবার খেলে পেটের সমস্যা কমে। হজম ভালো হয়।

    উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে (Drumstick tree) 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। তাই উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তি নিয়মিত সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) খেলে তাঁর হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রেখে রক্তচাপের ওঠানামা ও কমায়।

    ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য বিশেষ উপকারী

    সজনে ডাঁটা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তেরা নিয়মিত সজনে ডাঁটা খেলে বাড়তি উপকার পাবেন।

    শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা কমাতে সাহায্য করে

    সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভরপুর সবজি। তাছাড়া সজনে ডাঁটায় অ্যান্টি অ্যালার্জি উপাদানও রয়েছে। তাই পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা নিয়মিত খেলে শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে। বক্ষঃনালীতে সংক্রমণের ঝুঁকিও কমে।

    শরীরের ক্লান্তি সহজেই দূর করে (spring) 

    ঋতু পরিবর্তনের সময়ে অনেকের শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। সারাদিন ক্লান্তি বোধ হয়। এর জেরে স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হয়। তার ফলে নানান সমস্যাও বাড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সমস্যাও সমাধান করে সজনে ডাঁটা। তাঁরা জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের, ক্যালসিয়ামে ভরপুর একটি সবজি। তাই এই সবজি নিয়মিত খেলে শরীরের প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থের চাহিদা সহজেই পূরণ হয়। ফলে শরীরে ক্লান্তিবোধ হয় না।

    ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি কমায়

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় ভুগছেন। লিভারে অতিরিক্ত ফ্যাট জমে যাচ্ছে। এর ফলে হজম শক্তি কমছে। মাত্রাতিরিক্ত ওজন বাড়ছে। সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) ফেলে লিভারের এই বাড়তি ফ্যাট কমবে। লিভার সুস্থ থাকবে। সজনে ডাঁটা স্থূলতা কমাতেও সাহায্য করবে।

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, এই আবহাওয়ায় নিয়মিত পাতে থাকুক সজনে ডাঁটা। শিশু থেকে প্রবীণ সকলের জন্য উপকারি এই সবজি।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Sunita Willams: মহাকাশে ৯ মাস সঙ্গী ছিল গণেশ মূর্তি, গীতা থেকেই প্রেরণা পেয়েছিলেন সুনীতা

    Sunita Willams: মহাকাশে ৯ মাস সঙ্গী ছিল গণেশ মূর্তি, গীতা থেকেই প্রেরণা পেয়েছিলেন সুনীতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আট দিনের জন্য মহাকাশে গিয়ে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দীর্ঘ ৯ মাস ইন্ট্যারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে কাটান সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Willams)। ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন মহাকাশচারী সুনীতাকে মহাশূন্যে প্রেরণা দিয়েছিল ভগবদ্গীতা (Bhagvad Gita)। পৃথিবীর বাইরে এই দীর্ঘ সময় নিজের শিকড় ও ধর্মীয় বিশ্বাসকে ধরে রেখেছিলেন সুনীতা। নিজের সঙ্গে একটি গণেশ মূর্তি নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। সুনীতা জানান, ধর্মগ্রন্থ ও ধর্মীয় প্রতীক তাঁকে মানসিক শান্তি দেয় এবং নিজের লক্ষ্যের প্রতি আরও মনোনিবেশ করার শক্তি জোগায়।

    গীতার বার্তা ও আধ্যাত্মিক শক্তির আশ্রয়

    প্রথম মহাকাশ অভিযানে (২০০৬ সালে) সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Willams) ভগবদ্গীতার (Bhagvad Gita) একটি কপি সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি বিশ্বাস করেন, গীতার কর্মযোগের বার্তা জীবনের প্রতিটি সংগ্রামে জয়ী হতে সাহায্য করে। মহাশূন্যের নিঃসঙ্গতা ও চাপের পরিস্থিতিতেও গীতার শিক্ষা তাঁকে মানসিকভাবে শক্তিশালী রেখেছে। ২০১২ সালে দ্বিতীয়বার মহাকাশ ভ্রমণের সময় তিনি শিবের একটি ছবি এবং ওঁ প্রতীক সঙ্গে রেখেছিলেন। মহাশূন্যে এই আধ্যাত্মিক শক্তির সংস্পর্শে থাকায় তিনি আত্মবিশ্বাস ও ধৈর্য ধরে রাখতে পেরেছিলেন।

    গণেশের প্রতি বিশ্বাস

    ২০২৪ সালের অভিযানে যাওয়ার সময়ও সুনীতা গণেশের একটি মূর্তি তাঁর সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি বিশ্বাস করেন, গণেশের আশীর্বাদ তাঁকে সমস্ত বাধা থেকে রক্ষা করে। মহাকাশযানের প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে ৯ মাস মহাকাশে আটকে থাকলেও গণেশের প্রতি তাঁর বিশ্বাস অটুট ছিল। তিনি মনে করেন, গণেশ তাঁর জন্য সৌভাগ্যের প্রতীক এবং সব প্রতিবন্ধকতা অতিক্রমের শক্তি।

    দোল মাতার আশীর্বাদ

    সুনীতা উইলিয়ামসের (Sunita Willams) পৈতৃক গ্রাম ভারতের গুজরাটের গান্ধীনগরের কাছে ঝুলসান। এখানে অবস্থিত কুলদেবী দোল মাতার মন্দিরের প্রতি তাঁর অগাধ বিশ্বাস। প্রথম অভিযানের আগে তিনি এই মন্দির থেকে প্রসাদ হিসেবে একটি চুনারি নিয়ে গিয়েছিলেন। মহাকাশযাত্রায় যাওয়ার আগে তাঁর নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের জন্য গ্রামে দোল মাতার মন্দিরে টানা ৯ মাস ধরে বিশেষ প্রার্থনা চলেছে। মন্দিরে অখণ্ড জ্যোতি প্রজ্জ্বলিত করা হয়েছিল এবং তাঁর নিরাপত্তার জন্য ধারাবাহিক প্রার্থনা করা হয়েছিল।

    মহাকাশে ভরসা আধ্যাত্মিকতা 

    সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Willams) শুধু একজন বিজ্ঞানী বা মহাকাশচারী নন, বরং তিনি আধ্যাত্মিকতায় বিশ্বাসী এক সাহসী নারী। মহাকাশের নিঃসঙ্গতা ও প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও তিনি আধ্যাত্মিক বিশ্বাসকে শক্তির উৎস হিসেবে গ্রহণ করেছেন। সুনীতার কথায়, এই ধর্মীয় উপকরণ তাঁকে মহাকাশের নির্জন পরিবেশে মনের জোর ধরে রাখতে সাহায্য করে।

  • Char Dham Yatra: চারধাম যাত্রার রেজিস্ট্রেশন শুরু ৩০ এপ্রিল থেকে, কীভাবে নাম নথিভুক্ত করবেন?

    Char Dham Yatra: চারধাম যাত্রার রেজিস্ট্রেশন শুরু ৩০ এপ্রিল থেকে, কীভাবে নাম নথিভুক্ত করবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হতে চলেছে ২০২৫ সালের চারধাম যাত্রা (Char Dham Yatra)। জানা গিয়েছে, আগামী ৩০ এপ্রিল থেকে এই যাত্রার রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। ওইদিন থেকে চালু করা হবে গঙ্গোত্রী এবং যমুনোত্রীর পোর্টাল। এরপরে ২ মে চালু করা হবে কেদারনাথের পোর্টাল। বদ্রীনাথের পোর্টাল চালু করা হবে ৪ মে। অন্যদিকে হেমকুন্ড সাহিবের পোর্টাল ভক্তদের জন্য খোলা হবে ২৫ মে থেকে। হাজার হাজার ভক্ত তাঁদের আধ্যাত্মিক যাত্রার জন্য পাড়ি দেন চারধামে। জানা গিয়েছে, এই যাত্রার জন্য উত্তরাখণ্ড সরকার ইতিমধ্যে অনলাইন রেজিস্ট্রেশনকে বাধ্যতামূলক করেছে। নাম নথিভুক্ত করার সময় আধার নম্বর উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক।

    চারধামের পরিচয় (Char Dham Yatra)

    registrationandtouristcare.uk.gov.in-এই ওয়েবসাইটে গিয়ে নাম নথিভুক্ত করাতে হবে। প্রসঙ্গত, চারধাম যাত্রা হল ভারতবর্ষের অন্যতম পবিত্র যাত্রা। মনে করা হয় চারধাম যাত্রায় মোক্ষ প্রাপ্তি হয়। প্রতিবছরই হাজার হাজার ভক্ত উপস্থিত হন এই যাত্রায়।

    যমুনোত্রী: যমুনোত্রী হল মা যমুনার সঙ্গে সম্পর্কিত ও যমুনা নদীর উৎস স্থল।

    গঙ্গোত্রী: গঙ্গোত্রী হল মা গঙ্গার সঙ্গে সম্পর্কিত। গঙ্গার উৎস স্থল।

    কেদারনাথ: কেদারনাথ হল দেশের দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের অন্যতম। ভগবান শিবের তীর্থস্থান।

    বদ্রীনাথ: যাত্রার শেষ ধাপ যে মন্দিরটি, তা ভগবান বিষ্ণুকে উৎসর্গ করে তৈরি করা হয়েছে। নাম বদ্রীনারায়ণ।

    সনাতন ধর্মের (Sanatan Dharma) বিশ্বাস অনুসারে, চারধাম যাত্রায় (Char Dham Yatra) ভক্তের পাপ মুক্তি হয় এবং তিনি আধ্যাত্মিকতার পথে উন্নতি লাভ করে। মোক্ষ প্রাপ্তি করেন এবং জন্ম মৃত্যু বন্ধন থেকে মুক্ত হন।

    কীভাবে করবেন রেজিস্ট্রেশন? সঙ্গে কী কী রাখবেন?

    চারধাম যাত্রা (Char Dham Yatra) সম্পর্কে বিভিন্ন আপডেট পেতে রাখতে হবে একটি ফোন। সিনিয়র সিটিজেনদেরকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে যাত্রার আগে। যাঁরা হেলিকপ্টার করে যেতে চাইবেন তাঁদেরকে আগে থেকেই সেই টিকিট বুক করাতে হবে heliyatra.irctc.co.in এই ওয়েবসাইটে গিয়ে। সঙ্গে রাখতে হবে গরম জামা কাপড়, রেনকোট, ট্রেকিং জুতো ও ওষুধপত্র। ইতিমধ্যে এই যাত্রা সংক্রান্ত টোল ফ্রি নাম্বার প্রকাশ করা হয়েছে। যেটি হল ০১৩৫১৩৬৪।

  • Daily Horoscope 22 March 2025: কর্মক্ষেত্রে উন্নতির যোগ এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 22 March 2025: কর্মক্ষেত্রে উন্নতির যোগ এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সম্মানহানির সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) কোনও কাজে সময় নষ্ট হতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃষ

    ১) মা-বাবার সঙ্গে বিশেষ আলোচনা।

    ২) ব্যবসায় লাভের যোগ।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মিথুন

    ১) ব্যবসার কাজে মাথাগরম করবেন না।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    কর্কট

    ১) মনের মতো স্থানে বেড়াতে যাওয়ায় আনন্দ লাভ।

    ২) মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    সিংহ

    ১) কর্মক্ষেত্রে উন্নতি শেষ মুহূর্তে গিয়ে আটকে যাওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ২) সকাল থেকে স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কন্যা

    ১) ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) পারিবারিক ভ্রমণে বাধা পড়তে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    তুলা

    ১) কোনও নিকটাত্মীয়ের জন্য সংসারে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় বিবাদের যোগ থাকলেও লাভ বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) দুর্বুদ্ধিকে প্রশ্রয় দেবেন না।

    ২) ব্যবসায় শত্রুর দ্বারা ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) মাথা ঠান্ডা রাখুন।

    ধনু

    ১) ব্যবসার ক্ষেত্রে তর্কবিতর্ক ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ২) আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মকর

    ১) কর্মক্ষেত্রে উন্নতির যোগ।

    ২) সকালের দিকে কোনও দুশ্চিন্তা মাথা খারাপ করবে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কুম্ভ

    ১) বিষয়সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে গুরুজনের সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরে বাড়িতে বিবাদের সম্ভাবনা।

    ২) কোনও মহিলার জন্য বাড়িতে আনন্দ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) সকালের দিকে পেটের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন।

    ২) কেনাকাটার জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ৩) চিকিৎসকের কাছে যেতে হতে পারে।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Akhil Bharatiya Pratinidhi Sabha: বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর নিপীড়নের ঘটনায় উদ্বিগ্ন আরএসএস

    Akhil Bharatiya Pratinidhi Sabha: বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর নিপীড়নের ঘটনায় উদ্বিগ্ন আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরএসএস-এর (RSS) সভার শুরুতেই চমক। মনমোহন সিং, জাকির হোসেনকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন। তা-ও আবার সাধারণ কোনও সভায় নয়, অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভা (Akhil Bharatiya Pratinidhi Sabha)। বেঙ্গালুরুর সেই অনুষ্ঠানে আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবতও (Mohan Bhagwat) ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, তবলা বাদক জাকির হুসেন, চিত্র পরিচালক শ্যাম বেনেগাল, বিবেক দেবরায়, প্রাক্তন মন্ত্রী দেবেন্দ্র প্রধান এবং কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এসএম কৃষ্ণ প্রমুখ ব্যক্তিত্বকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো হয়। এঁরা প্রত্যেকেই সম্প্রতি পরলোক গমন করেছেন। আর সেই কারণেই তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন। আরএসসকে চরম হিন্দুত্ববাদী সংগঠন বলে দাগিয়ে দেওয়ার চেষ্ট করে কংগ্রেস, তৃণমূলের মত বিরোধী দলগুলি। অথচ কংগ্রেসের নেতা মনমোহন সিং এবং ভারতের গর্ব মুসলমান পরিবারের সন্তান জাকির হোসেনকে শ্রদ্ধা জানানোয় আরএসএস (RSS) কী ধর্মনিরপেক্ষ সংগঠন হওয়ার দিকে পা এগিয়ে দিচ্ছে, সেই প্রশ্ন আজ সামাজিক মাধ্যমে ঘোরাফেরা করছে।

    ভারত মাতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে উদ্বোধন

    এদিন আরএসএস সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত এবং সহকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসবলে ভারত মাতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভা (Akhil Bharatiya Pratinidhi Sabha) ২০২৫ এর উদ্বোধন করলেন। তিন-দিন ব্যাপী অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভার বৈঠক শুরু হওয়ার প্রাক্কালে, শুক্রবার সকালে ভারত মাতার ছবিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত ও সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসবলে। এরপর বৈঠকের শুভারম্ভ হয়। এই বছরের অক্টোবর মাসে আরএসএস ১০০ বছর (RSS 100 Years) পূর্ণ করবে। তাই আরএসএস-এর শতবর্ষ সম্পর্কিত সমস্ত কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হবে এই বৈঠকে। এছাড়াও আরও বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনা হবে।

    সংঘের গত বছরের (২০২৪-২৫) বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয় এবং তা নিয়ে আলোচনা করা হবে বৈঠকে। সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে, আরএসএস সহ-সরকার্যবাহ সিআর মুকুন্দ বলেন, “দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংঘ এবং বিবিধ ক্ষেত্রের মোট ১,৪৮২ জন প্রতিনিধি এই সভায় অংশগ্রহণ করছেন এবং নিজ নিজ ক্ষেত্রে সম্পাদিত কাজের প্রতিবেদন তাঁরা উপস্থাপন করবেন। এতে উদ্যোগের বিবরণ, বিশেষ কর্মসূচি এবং গৃহীত কাজের বিশ্লেষণ অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

    বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর নিপীড়ন নিয়ে উদ্বিগ্ন

    প্রসঙ্গত বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর ক্রমাগত হামলা, নিপীড়ন এবং খুন-ধর্ষণের ঘটনায় উদ্বিগ্ন আরএসএস। এবার সংঘের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক সভা অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভায় (Akhil Bharatiya Pratinidhi Sabha) বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর অত্যাচার নিয়ে প্রস্তাব আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ। প্রসঙ্গত এবছর অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভার ৩ দিনের বৈঠক বসছে বেঙ্গালুরুতে। আরএসএস-এর (RSS) মুখপাত্র সুনীল আম্বেকর সাংবাদিকদের জানান আসন্ন বৈঠকে দুটি প্রস্তাবের উপর আলোচনার পর মতামত নেওয়া হবে। প্রথম প্রস্তাবে থাকছে বাংলাদেশে হিন্দু এবং সংখ্যালঘুদের উপরে হামলা, নির্যাতন নিয়ে বিশদে আলোচনা। আর দ্বিতীয় প্রস্তাবে থাকছে আরআসএস-এর শতবর্ষ পালন কী করে হবে তা নিয়ে আলোচনা।

    ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গ এবং অসমে বিধানসভা ভোট। তার আগে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এই দুই রাজ্যে সংগঠন জোরদার করতে পাখির চোখ করেছে আরএসএস। অতীতে বাংলাদেশ ইস্যুতে কেন্দ্রের মোদী সরকারের কাছে একাধিকবার দরবার করেছে আরএসএস। এবার পদ্মা পারে হিন্দু নিপীড়ন প্রশ্নে পথে নামতে চলেছে তারা।

    আরএসএস-এর (RSS) মুখপাত্র সুনীল অম্বেকর জানিয়েছেন, “বাংলাদেশে বর্তমান পরিস্থিতিতে হিন্দুদের উপর অত্যাচার, হামলা, হুমকি, নিপীড়ন বন্ধ করতে আমাদের ভূমিকা কী হবে তা নিয়ে বিশদে আলোচনার পর প্রস্তাব অনুমোদিত হলে কোর কমিটির কাছে তা পেশ করা হবে।” প্রেস ব্রিফিংয়ে আরএসএসের সহ-সরকার্যবাহ সিআর মুকুন্দ জানিয়েছেন, এই বৈঠকে কিছু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও উত্তপ্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে৷ সেই সঙ্গে এই সব জ্বলন্ত ইস্যু নিয়ে সিদ্ধান্তও গ্রহণ করা হবে। তিনি আরও জানান, এবিপিএস-এর বৈঠকে (Akhil Bharatiya Pratinidhi Sabha) আরএসএসের ৩২টি সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্ব উপস্থিত থাকছেন, যাদের মধ্যে দেশের নানা স্থানে কার্যরত সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিরা রয়েছেন।

  • IPL 2025: ওয়াইডেও হক-আই! রাতের খেলায় দ্বিতীয় ইনিংসে দু’টি নতুন বল, এবারের আইপিএলে আর কোন নতুন নিয়ম?

    IPL 2025: ওয়াইডেও হক-আই! রাতের খেলায় দ্বিতীয় ইনিংসে দু’টি নতুন বল, এবারের আইপিএলে আর কোন নতুন নিয়ম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে ক্রীড়া-বিনোদনের ককটেল আইপিএল (IPL 2025)। ইডেনে প্রথম ম্যাচে কলকাতার মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু। আইপিএল শুরুর আগে নিয়মে কয়েকটি বদল আনল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। বলে থুতু লাগানো যাবে এ বার থেকে, যা প্রত্যাশিতই ছিল। কোনও অধিনায়কই দ্বিমত প্রকাশ করেননি। তবে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল, রাতের ম্যাচগুলিতে দ্বিতীয় ইনিংসে যে দল বল করবে তারা দু’টি নতুন বল ব্যবহার করতে পারবে। একটি ইনিংস শুরুর সময়ে। একটি মাঝে। এ ছাড়া, ওয়াইড বলের ক্ষেত্রে হক-আই ব্যবহার করা যাবে।

    কোন কোন নিয়মে বদল

    মুম্বইয়ে আইপিএলের (IPL 2025) সব দলের অধিনায়কদের নিয়ে হওয়া ‘ক্যাপ্টেন্স মিট’-এ বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। সিদ্ধান্ত হয়েছে, রাতের ম্যাচগুলির ক্ষেত্রে দ্বিতীয় নতুন বল ব্যবহার করা যাবে ম্যাচের দ্বিতীয় ইনিংসের ১১তম ওভারের পর। যে কোনও সময়ে নতুন বল নেওয়া যাবে। ঠিক করবে ফিল্ডিং করা দল। জানা গিয়েছে, দ্বিতীয় ইনিংসের ১১তম ওভারের পর আম্পায়ারেরা বল পরীক্ষা করবেন। যদি অত্যধিক শিশির থাকে, তা হলেই বোলিং করা দল নতুন ব্যবহারের অনুমতি পাবে। সেই বল অবশ্য চকচকে পালিশ করা বল নয়। ক্ষয়াটে, চটে যাওয়া বলই দেওয়া হবে। শুধু সেই বলটি ভিজে থাকবে না। এ ছাড়া, দুপুরের ম্যাচে এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে না।

    বলে লালার ব্যবহার

    দ্বিতীয় নতুন নিয়মটি হল, এ বার থেকে উচ্চতা এবং অফ স্টাম্পের বাইরের ওয়াইড বলে ডিআরএস নেওয়া হলে, হক-আই এবং বল ট্র্যাকিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। ওয়াইডের ক্ষেত্রে ডিআরএসের নিয়ম আগের বছর থেকেই চালু করা হয়েছিল। এ বার এল প্রযুক্তির ব্যবহার। এবার থেকে বলে লালা ব্যবহার করা যাবে। থুতু নিয়ে নিষেধাজ্ঞা তুলতে সমর্থন জানিয়েছেন বেশির ভাগ অধিনায়কই। সব দলের অধিনায়কের কাছে পরামর্শ চাওয়া হয়েছিল। কেউ কেউ মৃদু আপত্তি তুলেছিলেন। তবে বেশির ভাগেরই মত ছিল নিষেধাজ্ঞা ওঠানোয়। সেটাই হয়েছে।

    অধিনায়কের শাস্তি

    এছাড়াও আগামী দিনে মন্থর ওভার রেটের জন্য অধিনায়ককে ম্যাচ থেকে নির্বাসিত হতে হবে না। গত বছর পর্যন্ত আইপিএলের (IPL 2025) নিয়ম ছিল, মন্থর ওভার রেটের জন্য প্রথম বার দোষী সাব্যস্ত হলে অধিনায়ককে দিতে হয় ১২ লক্ষ টাকা। দ্বিতীয়বার একই অপরাধের জন্য ক্যাপ্টেনকে ২৪ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। আর তৃতীয়বার দোষী হলে ৩০ লক্ষ টাকা জরিমানা, সেই সঙ্গে এক ম্যাচের নির্বাসনের খাঁড়া নেমে আসে অধিনায়কের উপরে। সেই শাস্তি পেয়েছিলেন দিল্লি ক্যাপিটালসের তৎকালীন অধিনায়ক ঋষভ পন্থ। শাস্তি ভুগছেন হার্দিকও। কিন্তু নতুন নিয়ম থেকে উঠে যাচ্ছে নির্বাসনের শাস্তি। তার বদলে থাকছে ডিমেরিট পয়েন্ট এবং বড় অঙ্কের জরিমানা। লেভেল ১ অপরাধ করলে অধিনায়ককে ২৫ থেকে ৭৫ শতাংশ জরিমানা করা হবে। তাঁর নামের পাশে বসবে ডিমেরিট পয়েন্ট। যদি লেভেল ২ অপরাধ করেন তাহলে ম্যাচ ফি’র পুরোটাই জরিমানা গুণতে হবে অধিনায়ককে। সর্বোচ্চ চারটি ডিমেরিট পয়েন্ট যোগ হবে অধিনায়কের নামের পাশে। তবে ডিমেরিট পয়েন্টের সংখ্যা খুব বেশি বেড়ে গেলে পরবর্তীকালে হয়তো নির্বাসিত হতে পারেন ক্রিকেটাররা। তবে, গতবারের নিয়মে নির্বাসিত হওয়ায় এ বছর প্রথম ম্যাচ খেলতে পারবেন না মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক হার্দিক।

  • Alakran-L VMIMS: চিন-সীমান্ত লাগোয়া সিকিমের দুর্গম পাহাড়ে ভারত মোতায়েন করেছে এই ঘাতক কামান

    Alakran-L VMIMS: চিন-সীমান্ত লাগোয়া সিকিমের দুর্গম পাহাড়ে ভারত মোতায়েন করেছে এই ঘাতক কামান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন-সীমান্তে (India China Border) প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও জোরদার করতে এবার বড় সিদ্ধান্ত নিল ভারত। সীমান্ত লাগোয়া সিকিমের দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলে আর্টিলারি বা কামান-শক্তি বাড়াতে এবার স্বদেশীয় অত্যাধুনিক ‘ভেহিক্যেল মাউন্টেড ইনফ্যান্ট্রি মর্টার সিস্টেম’ (ভিএমআইএমএস), সংক্ষেপে ভিমিমস্-ও বলা হয়ে থাকে, মোতায়েন করতে চলেছে ভারতীয় সেনা (Indian Army)। সেনা সূত্রে খবর, চলতি বছরের শেষের দিকে মোতায়েনের কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। ‘আত্মনির্ভর ভারত’ (Atmanirbhar Bharat) উদ্যোগের আওতায় দেশে তৈরি ‘আলাক্রান-এল’ নামের এই অত্যাধুনিক মর্টার (Alakran-L VMIMS) সিস্টেমের সিকিমে মোতায়েন ভারতীয় সেনাকে বিরাট বড় একটা সুবিধা প্রদান করবে এবং একইসঙ্গে ‘ড্রাগনের দেশ’কে বড় চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলবে বলে মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা।

    সিকিমে ‘ভিমিমস্’ মোতায়েন কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে ভিমিমস্। আবার, চিন-সীমান্ত লাগোয়া হওয়ায় ভারতের প্রতিরক্ষা ও সার্বভৌমত্বের দিক দিয়ে সিকিম অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও স্পর্শকাতর এলাকা। অতীতে, এই সিকিমেই একাধিকবার ভারত ও চিনা ফৌজের মধ্যে সংঘাত বেঁধেছে। ফলে, এই সিমান্তাঞ্চলের নিরাপত্তা ও সুরক্ষাকে সুনিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর মোদি সরকার (Modi Government)। যার জেরে, এবার সিকিমের উঁচু, দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলে আলাক্রান-এল হাল্কা মর্টার সিস্টেমকে (Alakran-L VMIMS) মোতায়েন করেছে সেনা। এ প্রসঙ্গে এক্স হ্যান্ডলে জানিয়েছে, ‘‘ভারতীয় সেনাবাহিনী (Indian Army) সিকিমে ভেহিক্যেল মাউন্টেড ইনফ্যান্ট্রি মর্টার সিস্টেম (ভিএমআইএমএস) মোতায়েন করেছে। এই স্বনির্ভর ব্যবস্থা বাহিনীর গতিশীলতা, দ্রুত প্রতিক্রিয়া বা জবাব দেওয়ার যোগ্যতা এবং গোলাবারুদের ক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে ভারতের স্বনির্ভরতা এবং প্রতিরক্ষা প্রস্তুতির উন্নতি ঘটাবে।’’ সেনার মতে, এই সিস্টেম সমর পরিস্থিতিতে বাহিনীকে কঠিন ও দুর্গম ভূখণ্ডে দ্রুত পদক্ষেপ করার সুযোগ করে দেবে।

    ভেহিক্যেল মাউন্টেড ইনফ্যান্ট্রি মর্টার সিস্টেম কী?

    আলাক্রান-এল মর্টার সিস্টেমে (Alakran-L VMIMS) একটি ৮১ মিমি কামান রয়েছে যা আর্মার্ড লাইট স্পেশালিস্ট ভেহিক্যেল (এএলএসভি) নামে পরিচিত একটি বিশেষ সামরিক গাড়িতে স্থাপন করা হয়। ভারতে এই গাড়িটিকে ‘আর্মাডো’ বলা হয়। এই গাড়ির দুদিকে থরে থরে সাজানো থাকে কামানের বিশেষ গোলা। এই গাড়িটির জন্য কামানটিকে অল্প সময়েই এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় স্থানান্তর করা যায়। ফলে, দ্রুত জায়গা পাল্টে আক্রমণ করার সুযোগ পায় বাহিনী (Indian Army)। যার ফলে, সেনার সমক্ষতা অনেকটাই বৃদ্ধি পায়।

    আলাক্রান-এল ভিমিমস্-এর কার্যকারিতা ও গুরুত্ব

    দুর্গম অঞ্চলেও যাতে সহজে মর্টার সিস্টেমকে সহজে সঠিক জায়গায় পৌঁছে দেওয়া যায়, তা মাথায় রেখেই তৈরি করা হয়েছে এই সিস্টেমটি। নেভিগেশন এমন ডিজাইন করা হয়েছে, যা অপারেশনাল রেসপন্সিভনেস বাড়ায়।

    এই সিস্টেমে দ্রুত কামান মোতায়েন ও গোলা নিক্ষেপ করার ক্ষমতা রয়েছে। দ্রুত সেটআপ এবং ফায়ারিংয়ে সহায়তা করার জন্য ‘আলাক্রান-এল’ মর্টার সিস্টেমটি (Alakran-L VMIMS) সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়।

    এই সিস্টেমটি শত্রুর অবস্থানগুলিকে সুনির্দিষ্টভাবে লক্ষ্যবস্তু করে ৮১ মিমি শক্তিশালী মর্টার ব্যবহার করে সেগুলিকে গুঁড়িয়ে দিতে সক্ষম।

    ভারতের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ (Atmanirbhar Bharat) উদ্যোগকে সমর্থন করে মাহিন্দ্রা ডিফেন্স সিস্টেমস লিমিটেড এবং মিলানিয়ান এনটিজিএস যৌথভাবে এই সিস্টেমটি তৈরি করেছে।

    ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে জায়গা করে নিয়েছিল আলাক্রান-এল মর্টার সিস্টেম (Alakran-L VMIMS)। এতেই পরিষ্কার, ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army) কাছে এর গুরুত্ব কতটা অপরিসীম।

  • Rahul Gandhi: ‘‘ভারত রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে লড়াই’’! মন্তব্য করে বিপাকে রাহুল, সমন পাঠাল সম্ভলের আদালত

    Rahul Gandhi: ‘‘ভারত রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে লড়াই’’! মন্তব্য করে বিপাকে রাহুল, সমন পাঠাল সম্ভলের আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের লড়াই শুধু বিজেপি বা আরএসএসের বিরুদ্ধে নয়। কংগ্রেসের লড়াইটা গোটা রাষ্ট্রশক্তির বিরুদ্ধে! কংগ্রেস কর্মীদের এক সম্মেলনে অত্যুৎসাহে বলে ফেলেছিলেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এখন সেই মন্তব্যের জন্য আইনি বিপাকে পড়তে হচ্ছে রাহুলকে। এই মন্তব্যের জেরে সম্ভলের জেলা আদালত নোটিস পাঠাল লোকসভার সাংসদ রাহুল গান্ধীকে। আগামী ৪ এপ্রিল তাঁকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    কী বলেছিলেন রাহুল

    দিল্লিতে কংগ্রেসের নতুন সদর দফতর উদ্বোধনের দিন বক্তব্য পেশ করছিলেন রাহুল (Rahul Gandhi)। তিনি উল্লেখ করেছিলেন, বর্তমানে বিজেপি-আরএসএস দেশের সব প্রতিষ্ঠান দখল করে নিয়েছে। এর পরই তাঁর মন্তব্য ছিল, ‘‘যদি কেউ মনে করেন, আমরা বিজেপি কিংবা আরএসএস নামে কোনও রাজনৈতিক সংগঠনের বিরুদ্ধে লড়াই করছি, তাহলে বলব দেশে কী ঘটছে তা আপনারা বুঝতে পারছেন না। বিজেপি এবং আরএসএস আমাদের দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান দখল করে নিয়েছে। আমাদের এখন শুধু বিজেপি, আরএসএস নয়, সামগ্রিকভাবে ভারতীয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই লড়াই করতে হচ্ছে।’’ এই নিয়ে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়। কংগ্রেস নেতার বিরুদ্ধে দুই বিজেপি শাসিত রাজ্যে জোড়া মামলা দায়ের হয়। দুই রাজ্য থেকেই আইনি নোটিস পেয়েছেন রাহুল।

    রাহুলের বিরুদ্ধে মামলা

    রাহুলের (Rahul Gandhi) বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের হয়েছে বিজেপি শাসিত অসমের গুয়াহাটিতে। আর একটি মামলা দায়ের হয়েছে উত্তরপ্রদেশের সম্ভলে। গুয়াহাটিতে দায়ের হওয়া মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, রাহুল যা বলেছেন সেটা উগ্রপন্থীদের উসকানি দেওয়ার শামিল। ওই মামলাটি জামিন অযোগ্য ধারায় দায়ের হওয়া। সেই মামলা গৃহীত হলে রাহুলকে ফের জেলে জেতে হতে পারে। আর উত্তরপ্রদেশের সম্ভলের একটি এমপি-এমএলএ কোর্টেও রাহুলের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। সেই মামলাতেও রাহুলকে নোটিস পাঠিয়েছে আদালত। সম্ভলের আদালত আগামী ৪ এপ্রিলের মধ্যে রাহুলকে ওই নোটিসের জবাব দিতে বলেছে।

    রাহুলকে আক্রমণ বিজেপির

    বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আক্রমণ করেন রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi)। তিনি বলেন, ‘‘শহুরে নকশাল এবং ডিপস্টেটের সঙ্গে রাহুল গান্ধী এবং তাঁর বাস্তুতন্ত্রের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। তারা ভারতকে অপমান, অবমাননা এবং অসম্মান করতে চায়। কংগ্রেসের কুৎসিত সত্য তাদের নিজেদের নেতাই উন্মোচন করে দিয়েছেন। আমি রাহুল গান্ধীর প্রশংসা করতে চাই। গোটা দেশ যা জানে, তাই তিনি স্পষ্টভাবে বলেছেন। ভারত রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে তিনি লড়াই করছেন। তিনি যা কিছু করেছেন বা বলেছেন তা ভারতকে ভাঙার এবং আমাদের সমাজকে বিভক্ত করার লক্ষ্যেই করেছেন।’’ তীব্র আক্রমণ শানিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন প্রশ্ন তোলেন, ‘‘তাহলে কংগ্রেস এবং রাহুল গান্ধী, তোমরা কেন সংবিধানের কপি হাতে নিয়ে ঘোরো?’’

LinkedIn
Share