Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • JK Statehood Bill: মঙ্গলেই রাজ্যের মর্যাদা ফিরে পাচ্ছে জম্মু-কাশ্মীর?

    JK Statehood Bill: মঙ্গলেই রাজ্যের মর্যাদা ফিরে পাচ্ছে জম্মু-কাশ্মীর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই রাজ্যের মর্যাদা ফিরে পাচ্ছে জম্মু-কাশ্মীর (JK Statehood Bill)! অন্তত এমনই জল্পনায় ছয়লাপ সোশ্যাল মিডিয়া। জল্পনার কারণ রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সাক্ষাৎ। তিনি রাষ্ট্রপতি ভবন ছেড়ে বেরনোর পরপরই সেখানে যান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠক করেন তিনিও। তার আগে শাহ জম্মু ও কাশ্মীরের বেশ কিছু নেতা এবং বিজেপি প্রধানের সঙ্গেও বৈঠক করেন। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রী মঙ্গলবার এনডিএর সাংসদদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে ডেকেছেন।

    জম্মু-কাশ্মীর পাচ্ছে রাজ্যের মর্যাদা! (JK Statehood Bill)

    ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট জম্মু-কাশ্মীর থেকে বাতিল হয়ে গিয়েছিল ৩৭০ ধারা। রাত পোহালেই ৫ অগাস্ট, ওই ঘটনার বর্ষপূর্তি। তার আগে কেন্দ্রের এই তৎপরতার জেরে বাড়তি অক্সিজেন পেয়েছে জম্মু-কাশ্মীরের রাজ্যের মর্যাদা পাওয়ার জল্পনা। জানা গিয়েছে, ৩ অগাস্ট রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রধানমন্ত্রী। এই বৈঠকের বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি। অথচ, এই ধরনের বৈঠকের পর বিবৃতি প্রকাশ করে প্রেস ইনফর্মেশন ব্যুরো। এর ঠিক কয়েক ঘণ্টা পরেই রাষ্ট্রপতি ভবনে যান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে একান্ত বৈঠকও করেন তিনি। চলতি মাসের প্রথম দু’দিন ধরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বৈঠক করেন জম্মু-কাশ্মীরের বিজেপি প্রধান সৎ শর্মা এবং লাদাখের উপরাজ্যপাল কভিন্দর গুপ্তার সঙ্গে। সোমবার অল জম্মু-কাশ্মীর শিয়া অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইমরান রেজা আনসারিও সাক্ষাৎ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে। কেন্দ্র-শাসিত ভূস্বর্গের বাস্তব বিভিন্ন বিষয়ে শাহকে অবহিত করেন আনসারি (JK Statehood Bill)।

    কী বললেন প্রাক্তন সেনাকর্তা

    প্রাক্তন সেনাকর্তা তথা লেখক কানওয়াল জিৎ সিং ধিলোঁ বলেন, “৫ অগাস্ট কী ঘোষণা হতে পারে, তা নিয়ে ব্যাপক জল্পনা-কল্পনা চলছে।” ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, “কাশ্মীরে যে শান্তি ফিরে এসেছে, তা অনেক মূল্যবান মানবজীবনের বিনিময়ে এসেছে। আমাদের কোনও হঠকারী সিদ্ধান্তে ঝাঁপিয়ে পড়া উচিত নয়। এখন শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠার যে সংহতিমূলক পর্যায় চলছে, তা স্থিতিশীল হতে দিন – আমরা যেন অস্থির হয়ে আগ বাড়িয়ে কিছু না করি।” ভূ-রাজনৈতিক বিশ্লেষক আরতি টিক্কু সিং-ও বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু-কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা ফিরিয়ে দিতে পারে এমন গুঞ্জন জোরালোভাবে ছড়াচ্ছে।” তিনি বলেন, “আরও আশ্চর্যের বিষয় হল, গুজব চলছে যে কাশ্মীর ও জম্মুকে পৃথক করে দুটি আলাদা রাজ্যে পরিণত করা হতে পারে (PM Modi)। যদি এর যে কোনও একটি সত্যি হয়, তাহলে তার চেয়ে বড় বিপর্যয় আর কিছু হতে পারে না (JK Statehood Bill)।”

  • PM Modi: ট্রাম্পের ‘শুল্ক-যুদ্ধে’র জবাব দিতেই কি মোদির মুখে ‘স্বদেশি আন্দোলনে’র ডাক?

    PM Modi: ট্রাম্পের ‘শুল্ক-যুদ্ধে’র জবাব দিতেই কি মোদির মুখে ‘স্বদেশি আন্দোলনে’র ডাক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা কেবল সেই জিনিসগুলিই কিনব, যা ভারতীয়দের তৈরি। স্থানীয়দের জন্য আওয়াজ তুলতে হবে আমাদের।” শুক্রবার বারাণসীর সভায় ভাষণ দিতে গিয়ে ‘স্বদেশি আন্দোলনে’র কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দিন কয়েক আগেই ‘শুল্ক-যুদ্ধে’র প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে ভারতকে ‘মৃত অর্থনীতির দেশ’ বলে কটাক্ষ করেছিলেন ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। মার্কিন নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহেও মস্কো থেকে জ্বালানি কিনে চলেছিল নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার পর থেকে ভারতকে একাধিকবার রক্তচক্ষু দেখিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।

    মার্কিন রক্তচক্ষু উপেক্ষা (PM Modi)

    তাকে কার্যত উপেক্ষা করেই রাশিয়া থেকে জ্বালানি কিনে চলেছে ভারত। তার জেরেই ভারতীয় পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক চাপানোর কথা ঘোষণা করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। সেই সময়ই তিনি জানিয়েছিলেন, রাশিয়া এবং ভারতের ব্যাপারে ভাবতেই চান না তিনি। মৃত অর্থনীতি নিয়ে ডুবে যেতে পারে দুই দেশই। এই আবহেই প্রধানমন্ত্রীর মুখে এল ‘স্বদেশি আন্দোলনে’র কথা। তিনি বলেন, “ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছে। বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেই সরকার দেশের সব চেয়ে ভালো করার স্বার্থে যা কিছু প্রয়োজনীয়, সব করছে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “তামাম বিশ্বে অস্থিরতার পরিবেশ বিরাজ করছে। সব দেশ তাদের নিজস্ব স্বার্থের দিকে মনোনিবেশ করছে। ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হতে চলেছে। তাই ভারতকে তার অর্থনৈতিক স্বার্থের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।” তিনি বলেন, “আমাদের সরকার দেশের সর্বোত্তম স্বার্থে যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। যারা দেশের জন্য সব থেকে ভালোটা চান এবং ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে দেখতে চান, তা সে যে কোনও রাজনৈতিক দলই হোক না কেন, তাদের উচিত মতপার্থক্য ভুলে গিয়ে স্বদেশি পণ্যের জন্য একটি সংকল্প তৈরি করা।” এর পরেই তিনি বলেন, “আমরা কেবল সেই জিনিসগুলিই কিনব, যা ভারতীয়দের তৈরি (PM Modi)। স্থানীয়দের জন্য আমাদের আওয়াজ তুলতে হবে (Donald Trump)।”

  • PM Modi: স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে কী বলা যেতে পারে? দেশবাসীর কাছে পরামর্শ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    PM Modi: স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে কী বলা যেতে পারে? দেশবাসীর কাছে পরামর্শ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসে (Independence Day speech 2025) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাষণে ধরা দেবে সাধারণ ভারতবাসীর চিন্তাধারা। মোদির মুখে ফুটে উঠবে আম-জনতার কথা। ১৫ অগাস্ট  ভারতের ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানালেন, তাঁরা যেন স্বাধীনতা দিবসের ভাষণের জন্য তাঁদের মতামত, চিন্তা ও পরামর্শ জানান। তাঁদের মতামত ও চিন্তাই ১৫ অগাস্ট ভোরে লালকেল্লায় দাঁড়িয়ে বলবেন প্রধানমন্ত্রী।

    সাধারণের প্রতি আর্জি

    প্রধানমন্ত্রী তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে শুক্রবার লেখেন— “স্বাধীনতা দিবস যত এগিয়ে আসছে, আমি আমার প্রিয় ভারতবাসীর মতামত শুনতে আগ্রহী! এবারের ভাষণে কী কী থিম বা ভাবনা উঠে আসা উচিত বলে মনে করেন? মাই গভ (MyGov)-এ অথবা নমো অ্যাপে (NaMo App) ওপেন ফোরামে শেয়ার করুন আপনার মূল্যবান মতামত…” । প্রতি বছরই এই বার্তা দিয়ে থাকেন মোদি। প্রধানমন্ত্রী ভাষণের আগে সাধারণ মানুষের চিন্তা-ভাবনাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। তাঁর কথায়, এটাই গণতন্ত্রের প্রাণ— অংশীদারিত্ব। ২০১৪ সালে চালু হওয়া মাই গভ (MyGov) প্ল্যাটফর্ম এবং নমো অ্যাপে (NaMo App)-এর মাধ্যমে নাগরিকরা সরাসরি সরকারের সঙ্গে যুক্ত থাকার সুযোগ পান। এই মাধ্যমগুলোতে সাধারণ মানুষ তাঁদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা, নতুন চিন্তা এবং প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে দিতে পারেন।

    স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে দেশ গঠনের বার্তা

    প্রধানমন্ত্রী মোদির স্বাধীনতা দিবসের (Independence Day speech 2025) ভাষণে বরাবরই উঠে আসে দেশের নানান প্রান্তের সাফল্যগাথা, উদ্ভাবনী উদ্যোগ, যুব সমাজের কীর্তি এবং নীতিগত পরামর্শ। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না। ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে ৭৯তম স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী এমন ভাষণের দিকেই এগোচ্ছেন, যা ভবিষ্যতের ভারত গঠনের স্বপ্নকে সামনে রেখে প্রযুক্তি, ঐক্য এবং অগ্রগতির বার্তা বহন করবে। সেই ভাষণের জন্যই দেশের সাধারণ মানুষকে নিজের নিজের চিন্তাধারা ও পছন্দের বিষয় জানানোর আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই টুইটের মাধ্যমে দেশের সাধারণ মানুষের জীবন, উন্নয়ন, প্রযুক্তি, যুবসমাজ, কৃষি, পরিবেশ, আত্মনির্ভর ভারত এরকম যেকোনও একটি বিষয় নিয়ে মতামত জানাতে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে।হ

  • Trump’s Tariff on India: বিকল্প পথের সন্ধানে দিল্লি, ট্রাম্পের শুল্ক-বাণ নিয়ে চিন্তিত নয় ভারত

    Trump’s Tariff on India: বিকল্প পথের সন্ধানে দিল্লি, ট্রাম্পের শুল্ক-বাণ নিয়ে চিন্তিত নয় ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষিত ২৫% শুল্ক (Trump’s Tariff on India) এবং অতিরিক্ত শাস্তিমূলক ট্যারিফ ভারতীয় রফতানির উপর অগাস্টের প্রথম দিন থেকে কার্যকর হলেও, ভারত সরকার বিষয়টিকে হালকাভাবে নিচ্ছে এবং জানিয়েছে যে তারা কোনও প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে না। পরিবর্তে, সরকার আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের পথে হাঁটবে বলেই স্থির করেছে। সরকারি সূত্রে খবর, ২৫ শতাংশ শুল্ক যে খুব একটা চিন্তার বিষয় এমনটা নয়। কারণ, চারপাশে তাকিয়ে দেখলে লক্ষ্য করা যাবে চিনের উপর শুল্ক চাপানো ৩০ শতাংশ। বাংলাদেশের উপর ৩৫ শতাংশ। ইন্দোনেশিয়ায় চাপানো ১৯ শতাংশ। বাকি সব দেশেও গড়ে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ। যে গোষ্ঠীতে এখন ভারতও ‘এন্ট্রি’ নিয়েছে।

    ট্রাম্পের ঘোষণা

    ট্রাম্প বুধবার জানিয়েছেন, ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক (Trump’s Tariff on India) আরোপ করা হবে, এর পাশাপাশি আরও কিছু আর্থিক শাস্তিমূলক পদক্ষেপ করা হবে। ট্রাম্প ভারতের উপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের পিছনে ব্রিকসকে (BRICS) অন্যতম কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির প্রশ্নে ট্রাম্প বলেন, “আমরা এখনও আলোচনায় আছি। এর মধ্যে ব্রিকসের বিষয়টিও রয়েছে। এটি আমেরিকা বিরোধী দেশগুলির একটি দল এবং ভারত এর সদস্য। এটি ডলারের উপর আক্রমণ করতে চায় এবং আমরা কাউকে ডলারের উপর আঘাত হানতে দেব না।”

    উদ্বিগ্ন নয় ভারত

    সরকারি সূত্রে খবর, ট্রাম্প শুল্ক (Trump’s Tariff on India) চাপালেও ভারত এই বিষয়ে কোনও প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপ করছে না। বৃহস্পতিবার এক উচ্চ পদস্থ সরকারি আধিকারিক এই বিষয়ে বলেন, “নীরবতাই সবচেয়ে বড় উত্তর। আমরা যা করব, আলোচনার টেবিলেই করব। দেশের জন্য যা ভালো তাই করবে মোদি সরকার। অন্য দেশের কথা শুনে ভারতের বিদেশনীতি ঠিক হবে না। আর দেশের কৃষক ও ছোট ব্যবসাদারদের কোনও ক্ষতি হতে দেবে না সরকার।” বুধবার সমাজমাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’-এ একটি পোস্ট করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট দাবি করেন, ভারত এবং রাশিয়া, দুই দেশের অর্থনীতিই মৃত। চাইলে এই দুই দেশ আরও অর্থনৈতিক অধোগতির পথে হাঁটতে পারে বলে কটাক্ষ করেছেন তিনি। উল্লেখ্য, ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গত কয়েক মাস ধরে একটি বানিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছিল, কিন্তু এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি। ট্রাম্প বহুবারই মার্কিন পণ্যের জন্য ভারতের বাজারে আরও প্রবেশাধিকার চেয়েছেন।

    কী বলছেন দেশের অর্থনীতিকরা

    এই শুল্ক (Trump’s Tariff on India) পদক্ষেপ নিয়ে যখন কিছু অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞ উদ্বেগ প্রকাশ করছেন, তখন ভারত সরকার একে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে না। এক সরকারি আধিকারিক বলেন, “যখন আমরা পরমাণু পরীক্ষা করেছিলাম, অনেক নিষেধাজ্ঞা এসেছিল। তখন আমরা ছোট অর্থনীতি ছিলাম। আজ আমরা আত্মনির্ভরশীল শক্তিশালী অর্থনীতি। এখন ভয়ের কিছু নেই।” ১৯৯৮ সালে পোখরান-২ পারমাণবিক পরীক্ষার সময় বিল ক্লিনটন প্রশাসন ভারতকে নিষেধাজ্ঞার হুমকি দিলেও তৎকালীন বাজপেয়ী সরকার পিছিয়ে যায়নি।

    কী বলছেন বাণিজ্যমন্ত্রী

    বৃহস্পতিবার সংসদে কেন্দ্রীয় বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল জানান, আমেরিকার এই ট্যারিফ (Trump’s Tariff on India) সিদ্ধান্ত ভারতের রফতানিকারকদের এবং সামগ্রিক অর্থনীতিতে কী প্রভাব ফেলতে পারে, তা বিশ্লেষণ করছে সরকার। তিনি জানান, বাণিজ্য মন্ত্রক বর্তমানে বিভিন্ন রফতানিকারক, শিল্পপতি, এমএসএমই এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। কৃষক, শ্রমিক, উদ্যোগপতি, ছোট-মাঝারি শিল্প এবং জাতীয় স্বার্থ রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপই সরকার গ্রহণ করবে।

    বিকল্প পথের সন্ধান

    ওয়াকিবহাল মহল বলছে, বর্তমান পরিস্থিতির মোকাবিলার জন্য ভারতের কাছে একাধিক পথ খোলা আছে। সম্ভাব্য একটা পথ হল ট্রাম্পের সঙ্গে আবার দর-কষাকষিতে গিয়ে ওই শুল্ক (Trump’s Tariff on India) কমানো। আলাপ-আলোচনা অবশ্যই হবে, কিন্তু কতটা কমবে সেটা দেখার। দ্বিতীয় পথ হলো অন্য বিকল্প খোঁজা। জাপান ও ফ্রান্সের সঙ্গে তো বাণিজ্যিক দিক থেকে সম্পর্ক ভালো ছিল, এখন যুক্তরাজ্যের সঙ্গেও ভারতের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক ভালো। সেটাও কাজে লাগাতে চেষ্টা করবে ভারত। বাণিজ্যক্ষেত্রে যে ডেফিসিটটা (ঘাটতি) যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে হবে সেটাকে অন্য দেশে পরিচালিত করাই এখন ভারতের মূল উদ্দেশ্য। অনেকে বলছেন, বিদেশ নীতির দিক থেকে ভারতের বাণিজ্যের জন্য অন্য দেশের প্রতি এতটা নির্ভরশীল হওয়ার দরকার নেই, অভ্যন্তরীণ দিক থেকে একটা ভারসাম্য বজায় রাখা দরকার। ম্যানুফ্যাকচারিং এবং প্রোডাকশন সেক্টরের ওপর জোর দিয়ে ভারত যদি নিজেদের উৎপাদন হাব হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। তাহলে যে কোনও দেশ ভারত থেকে পণ্য কিনতে বাধ্য হবে। যা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আত্মনির্ভর ভারতের মূল লক্ষ্য।

  • PM Modi: ‘‘পরমাণু অস্ত্র নিয়ে ব্ল্যাকমেল চলবে না!’’ সংসদে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানকে ফের হুঁশিয়ারি মোদির

    PM Modi: ‘‘পরমাণু অস্ত্র নিয়ে ব্ল্যাকমেল চলবে না!’’ সংসদে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানকে ফের হুঁশিয়ারি মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরমাণু অস্ত্র নিয়ে ভারত যে কোনওরকম ‘ব্ল্যাকমেল’ সহ্য করবে না, সংসদে (Parliament Monsoon Session) দাঁড়িয়ে তা ফের স্পষ্টভাষায় জানিয়ে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার বিকেলে অপারেশন সিঁদুর নিয়ে আলোচনায় যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর সেখানে পাকিস্তান, জঙ্গি, বিরোধীদের কাঠগড়ায় তোলার পাশাপাশি তিনি সংঘর্ষবিরতির নেপথ্যে ট্রাম্পের কৃতিত্ব নেওয়ার দাবিকেও নস্যাৎ করেলেন। এদিন বিরোধী কংগ্রেসকেও এক হাত নিলেন প্রধানমন্ত্রী। বললেন, ‘‘অপারেশন সিঁদুরের সময় গোটা বিশ্ব ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে, কিন্তু দেশের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস এই সময়েও রাজনৈতিক স্বার্থে জাতীয় ঐক্যের পাশে দাঁড়ায়নি।”

    পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি

    পাকিস্তান পরমাণু শক্তিধর দেশ হতে পারে। কিন্তু সেই পরমাণু অস্ত্রের জুজু দেখিয়ে সন্ত্রাসবাদে মদত দিয়ে পাকিস্তান যদি মনে করে যে ভারত চুপ করে বসে থাকবে অথবা সেই অস্ত্রভান্ডারের কারণে ভারত মেপে পা ফেলবে, তাহলে খুব বড় ভুল করছে ইসলামাবাদ। একথা মঙ্গলবার সংসদে ফের স্পষ্ট করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। ‘‘পহেলগাঁও হামলার পর থেকে পাকিস্তানি সেনা বুঝেছিল, বড় কোনও পদক্ষেপ করা হবে। পরমাণু হুমকি এসেছিল। ৬ মে রাত এবং ৭ মে সকালে ভারত যা স্থির করেছিল, তা করে। পাকিস্তান কিছু করতে পারেনি। ২২ মে ২২ এপ্রিলের বদলা নেওয়া হয়েছে। আগে যেখানে যাইনি, সেখানেও গেছি। পাকিস্তানের কোণে কোণে জঙ্গিদের আড্ডা ধ্বংস করা হয়েছে। কেউ ভাবতেও পারবে না, কোথায় গেছি। বাহাওয়ালপুর, মুরিদকে। আমরা প্রমাণ করেছি যে, পরমাণু অস্ত্র নিয়ে ব্ল্যাকমেল করা চলবে না। তার সামনে ভারত মাথানত করবে না। পাকিস্তানের বায়ুসেনাঘাঁটিতে বড় ক্ষতি হয়েছে। এখনও কয়েকটি এয়ারবেস আইসিইউতে রয়েছে। অপারেশন সিঁদুর সফল হয়েছে।’’

    মেড-ইন-ইন্ডিয়া অস্ত্রেই ঘায়েল

    অপারেশন সিঁদুরে তিনি আত্মনির্ভর ভারতের জয় দেখছেন বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। তাঁর কথায়, ‘‘জঙ্গি হামলার পরে জঙ্গিদের প্রভুরা রাতে ঘুমোতে পারেনি। ওরা জানত ভারত আসবে এবং মেরে চলে যাবে। এটাই ভারতের নিউ নরম্যাল। মেড ইন ইন্ডিয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন পাকিস্তানকে চূর্ণ করে দিয়েছে। সিঁদুর থেকে সিন্ধু অবধি জবাব দিয়েছি।”

    বিরোধীদের বার্তা

    এদিন লোকসভায় (Parliament Monsoon Session) দাঁড়িয়ে বিরোধীদের সরাসরি আক্রমণ করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘‘সদনে ভারতের পক্ষে কথা বলার জন্য দাঁড়িয়েছি। যারা ভারতের পক্ষ দেখতে পায় না তাদের সামনে আয়না ধরতে এসেছি। অপারেশন সিঁদুরের সময় আমরা বিশ্বের সমর্থন পেয়েছি। কিন্তু দুঃখজনক ভাবে কংগ্রেসের থেকে পাইনি। ভারতের সামর্থ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে কংগ্রেস। নিরীহদের রক্তে রাজনীতি করেছে বিরোধীরা। সেনার তথ্য নয়, ওরা পাকিস্তানের কথা প্রচার করে। বিদেশনীতি নিয়েও অনেক কথা হয়েছে। দুনিয়ার সমর্থন নিয়েও কথা হল। একটা কথা স্পষ্ট বলছি, দুনিয়ার কোনও দেশ ভারতকে নিজের নিরাপত্তার বিষয়ে পদক্ষেপ করতে বাধা দেয়নি। ১৯৩টি দেশের মধ্যে মাত্র তিনটি দেশ পাকিস্তানের সমর্থনে বয়ান দেয়। সব দেশ ভারতকে সমর্থন দিয়েছে।’’

    ট্রাম্প হস্তক্ষেপ করেননি

    ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষ বিরতি প্রসঙ্গে এদিন ট্রাম্পের হস্তক্ষেপের প্রসঙ্গও উড়িয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, ‘‘৯ মে রাতে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট আমার সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলেন। উনি এক ঘণ্টা চেষ্টা করেন। কিন্তু আমি সেনার সঙ্গে বৈঠকে ছিলাম। তাই কলটা নিতে পারিনি। পরে আমি ফোন করেছিলাম। ফোনে আমাকে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট আমাকে বলে পাকিস্তান বড় হামলা করতে চলেছে। আমার জবাব ছিল, যদি পাকিস্তানের এমনই উদ্দেশ্য থেকে থাকে, তাহলে এর মূল্য চোকাতে হবে। যদি পাকিস্তান হামলা করে আমরাও বড় প্রত্যুত্তর দেব। এটাই ছিল আমার জবাব।’’

     

     

     

  • PM Modi: ঝুলিতে ২৮টি দেশের সর্বোচ্চ সম্মান! জনপ্রিয় বিশ্বনেতাদের তালিকার শীর্ষে নরেন্দ্র মোদি

    PM Modi: ঝুলিতে ২৮টি দেশের সর্বোচ্চ সম্মান! জনপ্রিয় বিশ্বনেতাদের তালিকার শীর্ষে নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব নেতাদের মধ্যে জনপ্রিয়তায় সবার আগে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আবারও মর্নিং কনসাল্ট গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল ট্র্যাকারে শীর্ষস্থান দখল করেছেন মোদি। ৭৫% অ্যাপ্রুভাল রেটিং পেয়েছেন তিনি। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বিশ্বস্ত নেতা হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর থেকে অনেক পিছিয়ে। মাত্র ৪৪ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং পেয়েছেন ট্রাম্প। ইতিমধ্যেই ২৮টি দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান লাভের মাধ্যমে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক ঐতিহাসিক মাইলফলক স্পর্শ করেছেন। তিনিই ভারতের ইতিহাসে একমাত্র প্রধানমন্ত্রী যিনি দায়িত্বে থাকাকালীন সর্বাধিক সংখ্যক বিদেশি রাষ্ট্রীয় সম্মান লাভ করেছেন।

    জনপ্রিয়তার নিরিখে অনেক এগিয়ে

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শুধুমাত্র ভারতের নয়, বরং বিশ্ব রাজনীতির সবচেয়ে বড় মুখ। যেখানে একের পর এক দেশ তাদের নেতৃত্বে আস্থা হারাচ্ছে, সেখানে মোদি এখন ভারতবাসীর সবচেয়ে বিশ্বস্ত নেতা। তাঁর উন্নয়নমূলক কাজ, আন্তর্জাতিক কূটনীতি, জাতীয় নিরাপত্তা এবং সংস্কারমূলক পদক্ষেপ তাঁকে এনে দিয়েছে এই অসাধারণ জনপ্রিয়তা। মর্নিং কনসাল্ট গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল ট্র্যাকার বিশ্বের বিভিন্ন নেতাদের অনুমোদনের রেটিং ট্র্যাক করে। সেই নিরিখে দেখা গিয়েছে, প্রতিপক্ষদের থেকে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি।

    কীভাবে পেলেন স্বীকৃতি

    চলতি বছরের গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল রেটিং করা হয়েছিল ৪ থেকে ১০ জুলাইয়ের মধ্যে। যেসব দেশের রাষ্ট্রনেতাদের নির্বাচন করা হয়েছিল, তাঁদের প্রতি প্রাপ্তবয়স্কদের মতামতের ৭ দিনের গড় অনুসারে তালিকা তৈরি করা হয়েছিল। মর্নিং কনসাল্ট (Morning Consult) একটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রীয় সংস্থা। বিজনেস ইন্টেলিজেন্স এবং ডেটা অ্যানালিস্ট কোম্পানি। এই সংস্থার সার্ভেতে দেখা গিয়েছে, প্রতি চারজন মানুষের মধ্যে তিনজন, গণতান্ত্রিক নেতা হিসেবে নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছে। মাত্র ১৮ শতাংশ মানুষ এইভাবে ভাবেননি। আর ৭ শতাংশ মানুষ নিশ্চিত ভাবে কোনও মতামত প্রকাশ করেননি। মর্নিং কনসাল্ট গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল ট্র্যাকারের এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে অর্থাৎ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পরেই রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার লি-জে-মিয়ং। তিনি পেয়েছেন ৫৯ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং বা অনুমোদন। তৃতীয় স্থানে রয়েছেন আর্জেন্টিনার জেভিয়ার মিলেই।

    মোদির অনন্য নজির

    ২০১৬ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদি মোট ২৮টি আন্তর্জাতিক রাষ্ট্রীয় সম্মাননা (Top Civilian Awards) পেয়েছেন, যা তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্ব ও বিশ্বব্যাপী প্রভাব স্বীকার করারই প্রতিফলন। ভারত স্বাধীন হওয়ার পর, পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু, ইন্দিরা গান্ধী ও মনমোহন সিং—এই তিন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রত্যেকে মাত্র দুটি করে আন্তর্জাতিক সম্মান পেয়েছিলেন। সেই তুলনায় মোদির আন্তর্জাতিক সম্মান অর্জন এক অনন্য নজির স্থাপন করেছে। বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য বলেন, “ভারতের ইতিহাসে এমন কোনও প্রধানমন্ত্রী আসেননি যাঁর এত ব্যাপক আন্তর্জাতিক প্রভাব পড়েছে। এই সম্মান শুধুমাত্র মোদির নয়, এটি ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, কূটনৈতিক স্পষ্টতা ও আত্মবিশ্বাসী বিদেশনীতির প্রকাশ। আজকের ভারত বিশ্বকে জানিয়ে দিয়েছে—আমাদের নীতিতে আমরা আপস করবো না। বিশ্ব সেটিকে সম্মান করছে, স্বীকারও করছে।”

    আন্তর্জাতিক সম্মানের তালিকা

    ২০১৬- সৌদি আরব মোদিকে তাদের সর্বোচ্চ জাতীয় সম্মান ‘কিং আবদুল-আজিজ শাহ’ সম্মানে ভূষিত করে। ওই বছরই আফগানিস্তানও মোদিকে ‘আমির আমানুল্লাহ খান পুরস্কার’-এ ভূষিত করে যা সেই দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান।

    ২০১৮ – প্যালেস্তাইনে গ্র্যান্ড কলার অফ দ্য স্টেট অফ প্যালেস্তাইন সম্মানে ভূষিত হয়েছেন মোদি।

    ২০১৯ – মলদ্বীপ সরকারও ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ‘রুল অফ নিসান ইজাউদ্দিন’ সম্মানে ভূষিত করেছে। ওই বছরই সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে গিয়ে মোদি সেই দেশের সর্বোচ্চ সম্মান ‘অর্ডার অফ জায়েদ’-এ ভূষিত হন। বাহরিন সরকার মোদিকে ‘কিং হামাদ অর্ডার অফ দ্য রেনেসাঁ’ ও তাঁকে এই সম্মান জানিয়েছে।

    ২০২০ – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই বছর মোদি পান ‘লিজিয়ন অফ মেরিট’ সম্মান।

    ২০২৩ – পাপুয়া নিউ গিনির সরকারের তরফেও তিনি পেয়েছেন গ্র্যান্ড কমপ্যানিয়ন অফ দ্য অর্ডার অফ লোগোহু সম্মান। এই সম্মাননা থেকে বাদ পড়েনি ইজিপ্টও। ২০২৩ সালে এই দেশ মোদিকে জানায় অর্ডার অফ দ্য নাইল সম্মান। এই বছর ফ্রান্সের তরফে মোদি পান ‘গ্র্যান্ড ক্রস অফ দ্য লিজিয়ন অফ অনার’ সম্মান এবং গ্রিসের থেকে পান ‘গ্র্যান্ড ক্রস অফ দ্য অর্ডার অফ অনার’ সম্মান।

    ২০২৪ – ভুটান সরকার নরেন্দ্র মোদিকে ভূষিত করে ‘অর্ডার অফ দ্য দ্রুক গ্যালপো’ সম্মানে। এই বছর আরও সম্মান পেয়েছেন মোদি। রাশিয়া জানিয়েছে ‘অর্ডার অফ সেন্ট অ্যান্ড্রু দ্য অ্যাপোসেল’ সম্মান, নাইজেরিয়া জানিয়েছে ‘গ্র্যান্ড কমান্ডার অফ দ্য অর্ডার অফ দ্য নাইজার’ সম্মান, ডোমিনিকা প্রজাতন্ত্র জানিয়েছে ‘ডোমিনিকা অ্যাওয়ার্ড অফ অনার’ এবং গুয়ানা সরকারের থেকে মোদি পেয়েছেন ‘অর্ডার অফ এক্সিলেন্স’ সম্মান। সবশেষে বার্বাডোজে গিয়ে মোদি পান ‘অনারারি অর্ডার অফ দ্য ফ্রিডম অফ বার্বাডোজ’ সম্মান।

    ২০২৫ – এই বছর ঘানা বাদে আরও ৪ দেশ সম্মানিত করেছে মোদিকে। কুয়েতের ‘দ্য অর্ডার অফ দ্য মুবারক আল কুবীর’ সম্মান, মরিশাসের ‘দ্য গ্র্যান্ড কমান্ডার অফ দ্য অর্ডার অফ দ্য স্টার অ্যান্ড কি অফ দ্য ইন্ডিয়ান ওশেন’ সম্মান এবং শ্রীলঙ্কা জানিয়েছে ‘দ্য মিত্র বিভূষণা’ সম্মান। ঘানার আগে সাইপ্রাসে গিয়েছিলেন মোদি। সেই দেশের সরকার তাঁকে ‘গ্র্যান্ড ক্রস অফ দ্য অর্ডার অফ ম্যাকারিকস থ্রি’ সম্মানে ভূষিত করেছে। এছাড়াও ত্রিনিদাদ-টোবাগো, ব্রাজিল, নামিবিয়া মোদিকে তাঁদের দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানে ভূষিত করেছেন।

    দেশবাসীকে উৎসর্গ

    প্রতিবারই নিজের সম্মান দেশবাসীর সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। আন্তর্জাতিক মঞ্চেই জানিয়েছেন ১৪০ কোটি ভারতবাসীর পক্ষ থেকে এই সম্মান গ্রহণ করেছেন তিনি। একইসঙ্গে এই সম্মান-স্বীকৃতি ভারতের তরুণদের আকাঙ্ক্ষা, তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ, ভারতের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও ঐতিহ্যের প্রতি উৎসর্গ করেছেন মোদি।

  • PM Modi: মলদ্বীপের স্বাধীনতা দিবসে প্রধান অতিথি মোদি, কী বলছে গ্লোবাল মিডিয়া?

    PM Modi: মলদ্বীপের স্বাধীনতা দিবসে প্রধান অতিথি মোদি, কী বলছে গ্লোবাল মিডিয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমে গেল খেলা! ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গিয়ে চিনপন্থী (China) মহম্মদ মুইজ্জু মলদ্বীপের ৬০তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং নন, প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানালেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi)। শুধু তাই নয়, মুইজ্জুর মুখে মোদি-স্তুতিও নজর কেড়েছে তামাম বিশ্বের। এতেই যেন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছে শি জিনপিংয়ের দেশের। মলদ্বীপের স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মোদিকে প্রধান অতিথি হিসেবে সম্মান প্রদর্শন কেবল ভারত ও মলদ্বীপেই নয়, বিশ্বজুড়ে শিরোনাম হয়ে ওঠে সংবাদ মাধ্যমের।

    মোদির সফর বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ (PM Modi)

    ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এই দ্বীপরাষ্ট্র সফর বেশ কয়েকটি কারণে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তার প্রধান কারণ মলদ্বীপের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ২০২৩ সালে নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে স্লোগান দিয়েছিলেন ‘ইন্ডিয়া আউটে’র। প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরেই প্রতিশ্রুতি পূরণে উঠেপড়ে লাগেন মুইজ্জু। ভারতের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করার পাশাপাশি চিনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতেও উদ্যোগী হন তিনি। কুর্সিতে বসার পরে পরেই তিনি মলদ্বীপে থাকা ভারতীয় সেনাকর্মীদের ভারতে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন। মলদ্বীপের এই পদক্ষেপটিকে নয়াদিল্লি চিনের দিকে মালদ্বীপের একটি কৌশলগত ঝুঁকে পড়া হিসেবে দেখেছিল। সেই একই নেতাই এখন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দেশের সবচেয়ে বড় সরকারি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। এই প্রতীকী বার্তাটি একেবারেই স্পষ্ট। এটি ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত, যা বিদেশি রাষ্ট্রদূতরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছিলেন, বিশেষ করে যখন চিন যখন ভারত মহাসাগরে নিজের প্রভাব আরও বাড়িয়ে তোলার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

    কী বলছে গ্লোবাল টাইমস

    বেজিংয়ের রাষ্ট্র-পরিচালিত সংবাদপত্র গ্লোবাল টাইমসে প্রকাশিত একটি প্রবন্ধে ভারতের সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট প্রকাশে ধরনের সমালোচনা করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর মলদ্বীপ সফরকে ঘিরেই এই রিপোর্ট। গ্লোবাল টাইমসের মতে, কিছু ভারতীয় মিডিয়া এই সফরকে চিনের কৌশলগত পরাজয় এবং ভারতের কূটনৈতিক সাফল্য হিসেবে তুলে ধরেছে (PM Modi)। গ্লোবাল টাইমসের অভিযোগ, ভারতীয় মিডিয়া (China) ‘জিরো সাম থিংকিং’য়ে জড়িয়ে পড়েছে। এই চিন্তাধারা অনুযায়ী, ভারতের যে কোনও লাভকেই চিনের ক্ষতি হিসেবে দেখা হয়। ওই সংবাদপত্রে চিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয় কৌশল ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর কিয়ান ফেংয়ের মন্তব্য উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, “মলদ্বীপ স্বাভাবিকভাবেই তার প্রতিবেশীদের সঙ্গে সম্পর্ককে অগ্রাধিকার দেয়, তবে একইসঙ্গে বৈচিত্র্যময় বৈদেশিক নীতি অনুসরণ করে, যার মধ্যে চিনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (BRI)-এর সঙ্গে যুক্ত থাকাও অন্তর্ভুক্ত।” তিনি বলেন, “এই কৌশলগুলির মধ্যে কোনও দ্বন্দ্ব নেই।”

    নিউজ এশিয়ার প্রতিবেদন

    সিঙ্গাপুরভিত্তিক চ্যানেল নিউজ এশিয়ার প্রতিবেদনের শিরোনাম “মলদ্বীপের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভারতের মোদি”। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোদির সফরে নয়া পরিকাঠামো অংশীদারিত্ব, আর্থিক প্রতিশ্রুতি এবং দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের উষ্ণতার পুনর্জাগরণ স্পষ্ট। মলদ্বীপে প্রধানমন্ত্রী একটি নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রক ভবনের উদ্বোধন করেন। ভারত যেসব প্রকল্পে টাকা ঢেলেছে, সেগুলির উদ্বোধনও করেন। দ্বীপরাষ্ট্রকে দেন অর্থনৈতিক সাহায্যের আশ্বাসও (China)। নিউজ এশিয়ার দাবি, নয়াদিল্লিতে মোদির এই সফরকে চিনের প্রভাব থেকে মলদ্বীপকে দূরে রাখার আশ্বাস হিসেবে দেখা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর শাসনের শুরুতেই ভারতীয় সেনা প্রত্যাহারের নির্দেশে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছিল (PM Modi)। দ্য ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে মোদির এই দু’দিনের দ্বীপরাষ্ট্র সফরকে কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। তারা এও জানিয়েছে, এটি ভারত মহাসাগরের প্রধান সমুদ্রপথে ভারতের প্রভাব বিস্তারের বৃহত্তর একটি লক্ষ্য। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এই সফর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করার একটি নতুন সূচনার ইঙ্গিত দিতে পারে।

    ব্রিটিশ দৈনিকের বিশ্লেষণ

    ব্রিটিশ দৈনিক দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, ভারত সরকার যখন লাক্ষাদ্বীপকে পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে প্রচার করতে শুরু করে, তখন মলদ্বীপের অনেকেই তাকে ভারতীয় পর্যটকদের নিজেদের সমুদ্রসৈকত থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হিসেবে দেখেছিলেন। তার ফলে উভয় দেশের মধ্যেই উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছিল (PM Modi)। ভারতের বেশ কয়েকজন তারকাও মলদ্বীপকে পর্যটন গন্তব্য হিসেবে বয়কট করার ডাক দিয়েছিলেন। প্রতিবেদনটিতে এও বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট মুইজু ভারত সফরের আগে চিন সফরকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন। এটি নজর এড়ায়নি নয়াদিল্লির। চিন সফর শেষে তিনি ওষুধ ও খাদ্য-সহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের জন্য ভারতের ওপর নির্ভরতা কমানোর কথাও ঘোষণা করেন। তার (China) জেরে উভয় দেশেই শুরু হয় উদ্বেগ। তবে পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করে যখন মুইজ্জু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে অংশ নেন। ওই সফর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উষ্ণতা ফিরিয়ে আনার পথ প্রশস্ত করে। এরই পরিণাম হল মোদির বর্তমান মলদ্বীপ সফর (PM Modi)।

  • PM Modi: ট্রাম্পকে অনেক পেছনে ফেলে গ্লোবাল লিডার তালিকার শীর্ষে ভারতের নরেন্দ্র মোদি, এবারও তিনিই ফার্স্ট

    PM Modi: ট্রাম্পকে অনেক পেছনে ফেলে গ্লোবাল লিডার তালিকার শীর্ষে ভারতের নরেন্দ্র মোদি, এবারও তিনিই ফার্স্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের তিনি পেছনে ফেললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। দৌড়ে তাঁকে ধরতে পারেননি অন্য কোনও বিশ্বনেতাও (Global List)। তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আরও একবার তিনি দখল করলেন মর্নিং কনসাল্ট গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল ট্র্যাকারের শীর্ষস্থান। ‘ফার্স্ট বয়’ নরেন্দ্র মোদি পেয়েছেন ৭৫ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। তিনি নির্বাচিত হয়েছেন বিশ্বের সব চেয়ে জনপ্রিয় এবং বিশ্বস্ত নেতা। আগেও তিনিই হয়েছিলেন প্রথম। এবারও টলানো গেল না তাঁর আসন। এই পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে তৃতীয়বার জয়ী হওয়ার পরেও দেশ ও বিদেশে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গ্রহণযোগ্যতা আগের চেয়েও অনেক বেশি পোক্ত হয়েছে।

    মর্নিং কনসাল্ট গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল ট্র্যাকার (PM Modi)

    মর্নিং কনসাল্ট গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল ট্র্যাকার বিশ্বের বিভিন্ন নেতাদের অনুমোদনের রেটিং ট্র্যাক করে। সেই নিরিখে দেখা গিয়েছে, প্রতিপক্ষদের থেকে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর ঢের পেছনে রয়েছেন ট্রাম্প। তাঁর ঝুলিতে পড়েছে মাত্রই ৪৪ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। প্রসঙ্গত, এ বছরের গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল রেটিং করা হয়েছিল ৪ থেকে ১০ জুলাইয়ের মধ্যে। ২০টিরও বেশি দেশের নেতাদের মধ্যে থেকে মানুষ পছন্দ করে নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদিকেই।

    সাত দিনের গড় অনুসারে তালিকা তৈরি

    যেসব রাষ্ট্রনেতাদের নির্বাচন করা হয়েছিল, তাঁদের প্রতি প্রাপ্তবয়স্কদের মতামতের সাত দিনের গড় অনুসারে তালিকা তৈরি করা হয়েছিল (PM Modi)। মর্নিং কনসাল্ট একটি আমেরিকান সংস্থা। বিজনেস ইন্টেলিজেন্স এবং ডেটা অ্যানালিস্টের কাজ করে এরা। এই সংস্থার সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, প্রতি চারজন মানুষের মধ্যে তিনজন গণতান্ত্রিক নেতা হিসেবে নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছে। মাত্র ১৮ শতাংশ মানুষ এভাবে ভাবেননি। আর ৭ শতাংশ মানুষ নিশ্চিতভাবে কোনও মতামত প্রকাশ করেননি।

    মোদিই প্রথম

    মর্নিং কনসাল্ট গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল ট্র্যাকারের তৈরি করা ওই তালিকায় নরেন্দ্র মোদির পরেই রয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার লি-জে-মিয়ং। তিনি পেয়েছেন ৫৯ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। থার্ড হয়েছেন আর্জেন্টিনার জেভিয়ার মিলেই। তিনি পেয়েছেন ৫৭ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। ওই তালিকার চার নম্বরে রয়েছে কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি। তাঁর ঝুলিতে পড়েছে ৫৬ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল। ৫৪ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল পেয়ে ফিফথ হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি অ্যালবানিস। তালিকায় এর পর রয়েছে মেক্সিকো। সে (PM Modi) দেশের নয়া প্রেসিডেন্ট ক্লডিয়া শেইনবাউম পেয়েছেন ৫৩ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। তাঁর পরে রয়েছেন সুইৎজারল্যান্ডের কারিন কেলার সাটার। তিনি পেয়েছেন ৪৮ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। তালিকার একেবারে শেষে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Global List)। তিনি পেয়েছেন ৪৪ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং। ৫০ শতাংশ মানুষ তাঁর বিরোধিতা করেছেন।

    কম জনপ্রিয় নেতার শিরোপা

    এদিকে, বিশ্বের সব চেয়ে কম জনপ্রিয় নেতার শিরোপা পেয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এবং চেক রিপাবলিকের প্রধানমন্ত্রী পেট্র ফিয়ালা। তাঁরা পেয়েছেন মাত্র ১৮ শতাংশ মানুষের সমর্থন। ৭৪ শতাংশ মানুষই তাঁদের বিরোধিতা করেছেন। ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি পেয়েছেন ৪০ শতাংশ মানুষের সমর্থন। জার্মানির ফ্রেডরিক মর্জ পেয়েছেন ৩৪ শতাংশ মানুষের সমর্থন। তুরস্কের রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান পেয়েছেন ৩৩ শতাংশ মানুষের সমর্থন। ব্রাজিলের লুলা দ্য সিলভা পেয়েছেন ৩২ শতাংশ মানুষের সমর্থন। ব্রিটেনের কিয়ের স্টার্মার পেয়েছেন ২৬ শতাংশ মানুষের সমর্থন। আর ২০ শতাংশ মানুষের সমর্থন পেয়ে তালিকার একেবারে শেষে রয়েছেন জাপানের শিগেরু ইশিবা।

    অমিত মালব্যর ট্যুইট

    সমীক্ষার ফল প্রকাশ্যে আসতেই তা নিয়ে সরব হয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব। দলের আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, “১০০ কোটিরও বেশি ভারতীয়ের প্রিয় এবং বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের সম্মানপ্রাপ্ত নেতা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আবারও মর্নিং কনসাল্ট সমীক্ষা অনুসারে বিশ্বনেতাদের তালিকায় শীর্ষস্থান অধিকার করেছেন। মোদিজির নেতৃত্বে ভারত নিরাপদ।” ট্যুইট-বার্তায় কেন্দ্রীয় (PM Modi) মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়ালও লেখেন, “বিশ্বমঞ্চে মোদিজির নেতৃত্ব ভারতকে গৌরবের আসনে বসিয়েছে। তাঁর দৃঢ়তা, দৃষ্টিভঙ্গি ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ভারতকে বিশ্ব রাজনীতিতে এক নয়া উচ্চতায় পৌঁছে দিচ্ছে (Global List)।”

    বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক টানাপোড়েন, নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন এবং অভ্যন্তরীণ বিভাজনের আবহে মোদির এই আন্তর্জাতিক জনপ্রিয়তা শুধু ভারতীয় রাজনীতির জন্য নয়, দক্ষিণ এশিয়ার কৌশলগত পরিসরের দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ বার্তা। আন্তর্জাতিক কূটনীতির ক্ষেত্রে যেখানে চিন-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দ্বৈরথ স্পষ্ট, সেখানে ভারতের সতর্ক ও ভারসাম্যপূর্ণ নেতৃত্বকে আশার আলো দেখছে অনেক দেশ (PM Modi)।

  • PM Modi: একটানা প্রধানমন্ত্রী থাকা, মোদি ভাঙলেন ইন্দিরার রেকর্ড, সামনে শুধুই নেহরু

    PM Modi: একটানা প্রধানমন্ত্রী থাকা, মোদি ভাঙলেন ইন্দিরার রেকর্ড, সামনে শুধুই নেহরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৫ জুলাই এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক স্পর্শ করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। টানা প্রধানমন্ত্রী থাকার হিসেবে ভাঙলেন ইন্দিরা গান্ধীর রেকর্ড (Indira Gandhi)। তিনিই হলেন ভারতবর্ষের দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী, যিনি টানা ১১ বছর ২ মাস ধরে দেশের সর্বোচ্চ পদে রয়েছেন। তাঁর সামনে বর্তমানে রয়েছেন কেবল জওহরলাল নেহরু। এর আগে পর্যন্ত একটানা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সময়ের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন নেহরুর কন্যা, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। তিনি ১৯৬৬ সালের ২৪ জানুয়ারি থেকে ১৯৭৭ সালের ২৪ মার্চ পর্যন্ত টানা ১১ বছর ৫৯ দিন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু এখনও পর্যন্ত সর্বাধিক সময়ের জন্য প্রধানমন্ত্র। তিনি ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট থেকে ১৯৬৪ সালের ২৭ মে পর্যন্ত, অর্থাৎ ১৬ বছর ২৮৬ দিন দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছেন।

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদির প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ঘটনা ছিল এক ঐতিহাসিক পালাবদল

    নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। এরপর ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনেও বিপুলভাবে জয়ী হয়ে দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হন। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনেও জয়লাভ করে তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে ফিরে আসেন। ২৫ জুলাই, ২০২৫-এ তাঁর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ১১ বছর ৬০ দিন পূর্ণ হল। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদির প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ঘটনা ছিল এক ঐতিহাসিক পালাবদল, কারণ ১৯৮৪ সালের পর এই প্রথম কোনও একক রাজনৈতিক দল—ভারতীয় জনতা পার্টি—দেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকার গঠন করেছিল।

    একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মোদি (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর তিনি একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে ৩৭০ ধারা বিলুপ্তি, তিন তালাক প্রথার অবসান, রাম মন্দির নির্মাণ এবং সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় দৃঢ় পদক্ষেপ। ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার পর পাকিস্তানের বালাকোটে বিমান হামলা বা ২০২৫ সালের পহেলগাঁও ঘটনার পর ‘অপারেশন সিঁদুর’—সবই ছিল তাঁর সাহসী সিদ্ধান্ত (Indira Gandhi)। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি ২০০১ সালের অক্টোবরে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন এবং ২০১৪ সালের মে মাস পর্যন্ত সেই দায়িত্বে ছিলেন। তাঁর সরকারের মূলনীতি —“সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস”।

  • PM Modi: বহু প্রতীক্ষিত এফটিএ সই হবে আজ, লন্ডনে প্রবাসীদের অভ্যর্থনায় মুগ্ধ মোদি

    PM Modi: বহু প্রতীক্ষিত এফটিএ সই হবে আজ, লন্ডনে প্রবাসীদের অভ্যর্থনায় মুগ্ধ মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’দিনের ব্রিটেন সফরে গিয়েছেন  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। স্থানীয় সময় অনুযায়ী বুধবার তাঁর সফর শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর এই সফরের লক্ষ্য হল প্রতিরক্ষা, বাণিজ্য এবং প্রযুক্তি ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুত করা (India UK Trade Deal)। তাঁর এই সফরের একটি বড় ফল হতে পারে ঐতিহাসিক ভারত-ব্রিটেন মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (FTA) আনুষ্ঠানিক স্বাক্ষর।

    কিয়ার স্টার্মারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক (PM Modi)

    বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টার্মারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসবেন। এই বৈঠকের মূল লক্ষ্য হল দুই দেশের কৌশলগত সম্পর্ককে নতুন গতি দেওয়া। স্টার্মার ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে বৈঠকের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন চেকার্স-এ। এটি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারিভাবে নির্ধারিত গ্রামীণ বাসভবন। এর অবস্থান লন্ডনের উত্তর-পশ্চিমে ৫০ কিলোমিটার দূরে। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল ব্রিটিশ বাণিজ্যমন্ত্রী জোনাথন রেনল্ডসের সঙ্গে সম্ভবত বৃহস্পতিবার দুই প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে এই মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করবেন।

    এফটিএ স্বাক্ষরিত হলে কার লাভ, ক্ষতিই বা কার

    গত মে মাসে ভারত ও ব্রিটেন মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সম্পাদন করে। এই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হলে ভারতীয় রফতানির ৯৯ শতাংশই শুল্কমুক্ত হবে। স্বাভাবিকভাবেই লাভবান হবেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। এই চুক্তির ফলে ব্রিটিশ কোম্পানিগুলির জন্য হুইস্কি, গাড়ি এবং অন্যান্য পণ্য ভারতে রফতানি করাও আরও সহজ হবে। ফলে উপকৃত হবে দুই দেশই। এফটিএ স্বাক্ষরিত হলে বাড়বে দুই দেশের বাণিজ্যের পরিমাণও। প্রসঙ্গত, এফটিএ নিয়ে গত তিন বছর ধরে আলোচনা চলছে ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে। শেষমেশ (PM Modi) চূড়ান্ত হয় চুক্তিটি। সেই চুক্তিটিতেই এবার শিলমোহর পড়তে চলেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই ব্রিটেন সফরে। সরকারি সূত্রের খবর, প্রায় ১০০ শতাংশ বাণিজ্য মূল্যের আওতায় পড়া প্রায় ৯৯ শতাংশ পণ্যের ওপর শুল্ক তুলে নেওয়া হবে (India UK Trade Deal)।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে একটি বিস্তৃত কৌশলগত অংশীদারিত্ব রয়েছে, যা সাম্প্রতিক বছরগুলিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।” তিনি বলেন, “আমাদের সহযোগিতা বাণিজ্য, বিনিয়োগ, প্রযুক্তি, উদ্ভাবন, প্রতিরক্ষা, শিক্ষা, গবেষণা, স্থায়িত্ব, স্বাস্থ্য এবং জনগণের মধ্যে সম্পর্ক-সহ নানা ক্ষেত্রে বিস্তৃত।” প্রসঙ্গত, ২০২৩-২৪ সালে ভারত-ব্রিটেন দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ছাড়িয়ে গিয়েছে ৫৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের গণ্ডী। ব্রিটেন ভারতে ষষ্ঠ বৃহত্তম বিনিয়োগকারী দেশ, যার মোট লগ্নির পরিমাণ ৩৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

    উষ্ণ অভ্যর্থনায় আমি অভিভূত

    এদিকে, ব্রিটেনে ভারতের বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ব্রিটেনে প্রায় ১,০০০ ভারতীয় কোম্পানি ১ লাখের কাছাকাছি মানুষের কর্মসংস্থান করেছে (PM Modi)। ব্রিটেনের রাজধানী লন্ডনে পৌঁছনোর পর প্রধানমন্ত্রী ব্রিটেনে বসবাসরত প্রবাসী ভারতীয়দের তরফে তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানান। ভারতের উন্নয়নের প্রতি তাঁদের উৎসাহ ও নিষ্ঠাকে অত্যন্ত হৃদয়স্পর্শী বলেও বর্ণনা করেন তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “ব্রিটেনের ভারতীয় সম্প্রদায়ের কাছ থেকে পাওয়া উষ্ণ অভ্যর্থনায় আমি অভিভূত। ভারতের অগ্রগতির প্রতি তাঁদের ভালোবাসা ও নিষ্ঠা সত্যিই হৃদয় ছুঁয়ে যায় (India UK Trade Deal)।”

    চার দিনে দুই দেশ সফরে মোদি

    প্রসঙ্গত, সংসদের বাদল অধিবেশন শুরু হয়েছে ২১ জুলাই থেকে। এই সময় চার দিনের বিদেশ সফরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর মধ্যে তিনি দু’দিন থাকবেন ব্রিটেনে, আর বাকি দু’দিন থাকবেন দ্বীপরাষ্ট্র মলদ্বীপে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টার্মার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। সেই আমন্ত্রণ রক্ষা করতেই তিনি গিয়েছেন রাজার দেশে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপাক্ষিক নানা বিষয়ে আলোচনার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এদিন সাক্ষাৎ করবেন ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গেও। লন্ডন সফর শেষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী যাবেন মলদ্বীপে। সেখানেও তিনি যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জুর আমন্ত্রণে। ২৬ জুলাই মলদ্বীপের স্বাধীনতা দিবস। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, মলদ্বীপে প্রধানমন্ত্রীর এই সফর দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ মোড় হতে চলেছে, বিশেষ করে মুইজ্জুর জমানায় ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কে যে শীতলতা তৈরি হয়েছিল, তার প্রেক্ষিতে (PM Modi)।

    জানা গিয়েছে, এদিন (বৃহস্পতিবার) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসবেন ভারতীয় (India UK Trade Deal) সময় দুপুর আড়াইটে নাগাদ। বৈঠক চলবে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত। সন্ধে সাড়ে ৬টায় সাংবাদিক বৈঠক করবেন ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি। রাত্রি ৯টায় প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করবেন ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে (PM Modi)।

LinkedIn
Share