Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • PM Modi: ফের একবার প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি হতে পারেন মমতা, কেন জানেন?

    PM Modi: ফের একবার প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি হতে পারেন মমতা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি দীর্ঘদিন সচেতনভাবে এড়িয়ে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi)। তবে সম্প্রতি জি ২০ (G20) প্রস্তুতি বৈঠকে দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি। তারপর এবার বছর শেষে ফের একবার প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি হতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর কলকাতায় হতে চলেছে জাতীয় গঙ্গা পরিষদের বৈঠক। ওই বৈঠকে যোগ দিতে কলকাতায় আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি ওই পরিষদের সভাপতি। সেখানেই ফের একবার মুখোমুখি হতে পারেন মোদি-মমতা। জাতীয় গঙ্গা পরিষদের সদস্য হিসেবে ওই বৈঠকে থাকতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

    গঙ্গা পরিষদ…

    গঙ্গা পরিষদের সদস্য কেন্দ্রের প্রায় ১০টি মন্ত্রক। এছাড়া যে রাজ্যগুলির ওপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে গঙ্গা, তারাও ওই পরিষদের সদস্য। রাজ্যগুলির মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও রয়েছে উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, ঝাড়খণ্ড ও বিহার। ৩০ তারিখে উচ্চ পর্যায়ের ওই বৈঠকের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে নবান্ন। ওই দিন সারাদিন ধরে নানা কর্মসূচি পালিত হওয়ার কথা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) উপস্থিতিতে আলোচনা যেমন হবে, তেমনি হতে পারে গঙ্গাবক্ষে ক্রুজভ্রমণও। প্রসঙ্গত, এর আগে ২০১৯ সালে শেষবার গঙ্গা পরিষদের বৈঠক হয়েছিল উত্তর প্রদেশের কানপুরে। ওই বৈঠকে যোগ দেননি মমতা। অনুপস্থিত ছিল ঝাড়খণ্ডও। তবে এবার সম্ভবত ফের একবার মুখোমুখি হতে চলেছেন মোদি-মমতা।

    আরও পড়ুন: আজ শাহী দরবারে শুভেন্দু, সুকান্তরা! দেখা হতে পারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের সঙ্গেও

    দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পে রাজ্যকে টাকা দেওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। ওই টাকা পেতে দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন মমতা। তার পরে জট কাটে। কিছু প্রকল্পের বরাদ্দ রাজ্যকে দেয় কেন্দ্র। এর পর দিল্লিতে হয় জি ২০-র প্রস্তুতি বৈঠক। সেই বৈঠকেও হাজির হন মমতা। সেখানেও মোদির সঙ্গে মুখোমুখি হন তিনি। সম্প্রতি কলকাতায় এসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। পূ্র্বাঞ্চলীয় পরিষদের বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। দীর্ঘ দিন পরে এই বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখোমুখি হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে নবান্নের চোদ্দতলায় হয় একান্তে বৈঠক। তখনও বকেয়া বরাদ্দের প্রসঙ্গ তোলেন মমতা। এবার ফের প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মুখোমুখি হচ্ছেন তিনি। এখন দেখার, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মমতার একান্তে বৈঠক হয় কিনা!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nuclear Threat: ভারতের বিরুদ্ধে পরমাণু যুদ্ধের হুমকি পাক মন্ত্রীর, জানুন কারণ

    Nuclear Threat: ভারতের বিরুদ্ধে পরমাণু যুদ্ধের হুমকি পাক মন্ত্রীর, জানুন কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের বিরুদ্ধে পরমাণু যুদ্ধের হুমকি (Nuclear Threat) পাকিস্তানের মন্ত্রীর! দিন কয়েক আগে ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে(PM Modi) নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেছিলেন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (PPP) নেতা বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে তিনি ওই মন্তব্য করেছিলেন। এবার তাঁরই দলের এক নেত্রী শাজিয়া মারি দিলেন পরমাণু যুদ্ধের (Nuclear Threat) হুমকি। বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির মন্তব্যের সমর্থনে আয়োজিত এক সভায় পাকিস্তানের মন্ত্রী শাজিয়া মারি বলেন, ভারতের ভুলে গেলে চলবে না যে পাকিস্তানের কাছেও পরমাণু বোমা আছে। চুপ করে বসে থাকার জন্য আমরা পরমাণু বোমা বানাইনি। প্রয়োজনে আমরা পিছপা হব না। 

    নেপথ্য কাহিনি…

    রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের আলোচনায় যোগ দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেই সময় তিনি পাকিস্তানকে সন্ত্রাসের এপিসেন্টার বলে অভিহিত করেন। আন্তর্জাতিক মঞ্চে পাকিস্তানের মুখোশ খুলে দিয়ে ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, যে দেশ ওসামা বিন লাদেন ও পড়শি দেশের সংসদে হামলাকারীদের আশ্রয় দেয়, অন্যদের উপদেশ দেওয়ার বিশ্বাসযোগ্যতাই তাদের নেই। এর পরেই বক্তৃতা দিতে উঠে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি নিশানা করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। তিনি বলেন, ওসামা বিন লাদেন মারা গিয়েছেন। কিন্তু গুজরাটের কসাই বেঁচে আছেন। তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: অগ্নি-৫ এর পাল্লা বাড়িয়ে করা যেতে পারে ৭ হাজার কিমি!

    বিলাওয়ালের এহেন মন্তব্যের জেরে কড়া প্রতিক্রিয়া দেয় ভারত। পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর এই মন্তব্য পাকিস্তানের হীনমন্যতার পরিচায়ক বলে মন্তব্য করে ভারতের বিদেশমন্ত্রক। বিলাওয়ালের মন্তব্যের প্রতিবাদে শুক্রবার দিল্লিতে পাক দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। শনিবার দেশের সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন পদ্ম নেতৃত্ব। পাকিস্তান ও বিলাওয়ালের কুশপুতুলও দাহ করে বিজেপি। পাক সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, বিলাবল ভুট্টো জারদারির মন্তব্যের সমর্থনে বলতে গিয়েই পরমাণু যুদ্ধের প্রসঙ্গ টানেন তাঁরই দল পিপিপির নেত্রী শাজিয়া। শাজিয়া কিংবা তাঁর দলের নেতা বিলাওয়ালের ‘অভব্য’ মন্তব্য তাঁদের দেশের মানসিকতারই পরিচায়ক বলে মনে করেন সিংহভাগ ভারতবাসী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • PM Modi: ‘যারা উন্নয়নের বিপক্ষে, তাদের লালকার্ড দেখানো উচিত’, শিলংয়ে বললেন মোদি

    PM Modi: ‘যারা উন্নয়নের বিপক্ষে, তাদের লালকার্ড দেখানো উচিত’, শিলংয়ে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যারা উন্নয়নের পক্ষে বাধার প্রাচীর হয়ে দাঁড়াবে, তাদের লালকার্ড (Red Card) দেখানো উচিত আমাদের। পূবে তাকাও (Look East) এবং পূবে কাজ কর (Act East)-এর বদলে নয়া নীতি হল পূবে কাজ কর এবং প্রথমে কর উত্তর পূর্বে। রবিবার মেঘালয়ের শিলংয়ে (Shillong) এই কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন নর্থ-ইস্টার্ন কাউন্সিলের একটি বৈঠকে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি ভাষণ দেন। সেই সময়ই তিনি উত্তর পূর্ব ভারতের দিকে বেশি করে নজর দেওয়ার ওপর জোর দেন। প্রসঙ্গত, ১৯৭২ সালে উদ্বোধন হয়েছিল নর্থ ইস্টার্ন কাউন্সিলের। এই কাউন্সিলের এবার সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব। সেই উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জি কিষান রেড্ডি এবং নর্থ-ইস্টার্ন রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীরা।

    মোদি উবাচ…

    এদিন ওই অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নর্থ ইস্টার্ন কাউন্সিলের যখন সুবর্ণ জয়ন্তী চলছে, তখন দেশে চলছে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব। নর্থ ইস্টার্ন অঞ্চলের আটটি রাজ্যকে প্রধানমন্ত্রী অষ্টলক্ষ্মী বলে উল্লেখ করেন প্রায়ই। এদিন তিনি বলেন, সরকারের উচিত এই অঞ্চলে আটটি ফাউন্ডেশন পিলার তৈরি করা। এই আটটি পিলার কী, তা নিজেই ব্যাখ্যা করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, এই আটটি পিলার হল শান্তি, ক্ষমতা, পর্যটন, ৫ জি কানেক্টিভিটি, সংস্কৃতি, প্রাকৃতিক আবাদ, স্পোর্টস ও পোটেনসিয়াল।

    আরও পড়ুন: “অনার কিলিং- এর নামে প্রতিবছর এ দেশে শয়ে শয়ে মানুষ খুন হয়”, উদ্বেগ প্রকাশ প্রধান বিচারপতির

    উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি যে তাঁর কাছে অবহেলিত নয়, এদিন তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমার সরকারের কাছে উত্তর-পূর্ব ও তার সীমান্ত এলাকা দেশের শেষ এলাকা নয়। এটা প্রতিরক্ষা ও সমৃদ্ধির গেটওয়ে। এই রাজ্যগুলি থেকে যে অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভারতের ব্যবসা হয় এবং নিরাপত্তা বজায় থাকে, তাও এদিন মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, নর্থ-ইস্টে উন্নয়নের করিডর বানানোর ওপর জোর দিচ্ছি আমরা, সীমান্ত নিয়ে দ্বন্দ্বের জন্য নয়। মোদি বলেন, চলতি বছর উত্তর-পূর্বে পরিকাঠামো গড়ে তুলতে কেন্দ্র ৭ লক্ষ কোটি টাকা ব্যয় করছে। আট বছর আগে এর পরিমাণ ছিল ২ লক্ষ কোটি টাকারও কম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bilawal Bhutto Zardari: প্রধানমন্ত্রীকে ‘বেনজির’ আক্রমণ, বিলাওয়ালের কুশপুতুল পোড়াবে বিজেপি

    Bilawal Bhutto Zardari: প্রধানমন্ত্রীকে ‘বেনজির’ আক্রমণ, বিলাওয়ালের কুশপুতুল পোড়াবে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) বক্তব্য রাখতে গিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) বেনজির ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন বেনজির-পুত্র, পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি (Bilawal Bhutto Zardari)। পাক বিদেশমন্ত্রীর এহেন মন্তব্যের বিরুদ্ধে পথে নামছে বিজেপি। আজ, শনিবার দেশজুড়ে জানানো হবে প্রতিবাদ। পোড়ানো হবে বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির কুশপুতুলও। প্রসঙ্গত, বিলাওয়াল প্রাক্তন পাক প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি ও সে দেশের নিহত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর ছেলে।

    বিজেপির কর্মসূচি…

    এদিনের কর্মসূচি নিয়ে বিজেপির তরফে জারি করা হয়েছে প্রেস বিজ্ঞপ্তি। তাতে বলা হয়েছে, দিল্লি সহ দেশের সবকটি রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের রাজধানীতে বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে এও বলা হয়েছে, বিজেপির কার্যকর্তারা পাকিস্তান ও পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর কুশপুতুল দাহ করবেন। এভাবেই পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করা হবে। শুক্রবার দিল্লিতে পাক হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন বিজেপির নেতা-কর্মীরা।

    আরও পড়ুন: মোদির বিরুদ্ধে তীব্র আপত্তিকর মন্তব্য বিলাওয়াল ভুট্টোর, ‘অসভ্য’ বলল ভারত

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি (Bilawal Bhutto Zardari)। সেখানেই তিনি বলেন, ওসামা বিন লাদেন নিহত হয়েছেন। কিন্তু গুজরাটের কসাই এখনও জীবিত। তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ঘটনাচক্রে এদিনই ছিল বাংলাদেশ যুদ্ধে ভারতীয় সেনার নেতৃত্বাধীন যৌথ বাহিনীর বিজয় দিবস। এমন একটি দিনে আমেরিকার মাটিতে দাঁড়িয়ে বিলাওয়ালের ওই মন্তব্যের জেরে দেশজুড়ে হয় সমালোচনা। এদিনই ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা হয় বিবৃতি। তাতে মনে করিয়ে দেওয়া হয়, বিলাওয়ালের দাদু জুলফিকর আলি ভুট্টোর প্রধানমন্ত্রিত্বের সময়ই পাকিস্তানে ধর্ষণ, হত্যালীলা চালিয়েছিল পাক সেনা।

    বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর মন্তব্যে তাঁর মানসিক দেউলিয়াপনা এবং দায়িত্বজ্ঞানহীনতা প্রকাশ পেয়েছে। পাকিস্তান এমন একটি দেশ যেটি ওসামা বিন লাদেনকে শহিদ হিসাবে মানে এবং লাখভি, হাফিজ সাইদ, মাসুদ আজহার, সাজিদ মীর এবং দাউদ ইব্রাহিমের মত সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর মন্তব্য তাদের দেশের মানের তুলনায় বেশ নিচু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: মোদির বিরুদ্ধে তীব্র আপত্তিকর মন্তব্য বিলাওয়াল ভুট্টোর, ‘অসভ্য’ বলল ভারত

    Narendra Modi: মোদির বিরুদ্ধে তীব্র আপত্তিকর মন্তব্য বিলাওয়াল ভুট্টোর, ‘অসভ্য’ বলল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কূটনৈতিক লড়াইয়ে উত্তর দিতে না পেরে অবশেষে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) ব্যক্তিগতভাবে অকথ্য ভাষায় আক্রমণ করলেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে জঙ্গি সংগঠন আল কায়দার প্রধান ওসামা বিন লাদেনের তুলনা করে বসলেন তিনি। আর এর ফলে তাঁকেও ভারত থেকে কড়া ভাষায় জবাব দেওয়া হল। বিলাওয়াল ভুট্টোর মন্তব্যকে ‘অসভ্য’ বলে কড়া নিন্দা করা হল ভারতের (India) তরফে। অন্যদিকে দিল্লিতে বিজেপির দলীয় কর্মীরাও এই মন্তব্যের জেরে ‘বিলাওয়াল ভুট্টো মাফি মাঙ্গো’ স্লোগান তুলে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন।

    কী বলেছিলেন বিলাওয়াল ভুট্টো?

    বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে পাকিস্তানের পর্দাফাঁস করে দেন জয়শঙ্কর। বিশ্বজুড়ে কীভাবে সন্ত্রাসবাদে মদত জোগাচ্ছে পাকিস্তান, তা একেবারে স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। ফলে বিশ্বের মঞ্চে সেই অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে জয়শঙ্করের প্রশ্নের কোনও উত্তর দিতে না পেরে মোদির বিরুদ্ধে চূড়ান্ত ব্যক্তিগত আক্রমণে নামেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ওসামা বিন লাদেন মারা গেছেন, কিন্তু গুজরাটের কসাই বেঁচে আছেন এবং তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী।”

    ভারতের প্রতিক্রিয়া

    পাক মন্ত্রীর ওই মন্তব্যের পরেই তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রক। পাকিস্তানকে ‘সন্ত্রাসবাদের কেন্দ্রস্থল’ বলা হয়েছে। বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর মন্তব্যে তাঁর মানসিক দেউলিয়াপনা এবং দায়িত্বজ্ঞানহীনতা প্রকাশ পেয়েছে। পাকিস্তান এমন একটি দেশ যেটি ওসামা বিন লাদেনকে শহীদ হিসাবে মানে এবং লাখভি, হাফিজ সাইদ, মাসুদ আজহার, সাজিদ মীর এবং দাউদ ইব্রাহিমের মত সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেয়।”

    আরও পড়ুন: শুভেন্দু ইস্যুতে হাইকোর্টে ফের একবার মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী নির্দেশ দিলেন বিচারপতি?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরাও তাঁর মন্তব্যের তীব্র ভর্ৎসনা করেছেন। মীনাক্ষি লেখি বলেছেন, “তিনি একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রের প্রতিনিধি এবং তিনি নিজেই ব্যর্থ, তাই পাকিস্তানও ব্যর্থ। যাদের সন্ত্রাসী মানসিকতা আছে, তাদের কাছ থেকে আপনি কী আশা করতে পারেন?” অনুরাগ ঠাকুর এই মন্তব্যকে “জঘন্য ও লজ্জাজনক” বলে অভিহিত করেছেন।  আবার নয়াদিল্লির পাক দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপির যুব মোর্চা।

    ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, ‘এটা চূড়ান্ত নিম্নমানের। এটি পাকিস্তানের জন্য়ও নিম্নমানের।’ এই মন্তব্যকে ‘অসভ্য’ বলে কড়া নিন্দা করা হল ভারতের (India) তরফে। বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতিতে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীকে আক্রমণ করে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের এই দিনে ভারতীয় সেনার সামনে আত্মসমর্পণ করে পাকিস্তান। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরকে ভুলে গিয়েছে পাকিস্তান। পাকিস্তানি সেনা যেভাবে হিন্দু এবং বাংলাদেশিদের উপর অত্যাচার শুরু করে, আজকের দিনে তার পরিসমাপ্তি হয়। সেই সব কথা পাকিস্তান ভুলে গিয়েছে বলেও বিলাওয়াল ভুট্টোকে কড়া আক্রমণ করে দিল্লি।

    বিজেপি কর্মীদের বিক্ষোভ

    গুজরাটের কসাই (Narendra Modi) মন্তব্যকে তীব্র নিন্দা করে দিল্লিতে বিজেপির কর্মীরা পাক দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভে বসেছেন। তাঁরা ‘পাকিস্তান হায় হায়’ ও ‘বিলাওয়াল ভুট্টো মাফি মাঙ্গো’ স্লোগান তুলে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন। দিল্লি পুলিশ বিজেপি কর্মীদের পাক দূতাবাসের দিকে অগ্রসর হতে বাধা দিতে ব্যারিকেড দিয়েছিল। তবে বিক্ষোভকারীরা প্রথম দফা ব্যারিকেড ভেঙ্গে দূতাবাসের দিকে মিছিল করতে থাকে।

  • FIFA World Cup Final: ‘রোমাঞ্চকর ম্যাচ’! মেসিদের জয়ে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী! ট্যুইট করে কী লিখলেন মোদি?

    FIFA World Cup Final: ‘রোমাঞ্চকর ম্যাচ’! মেসিদের জয়ে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী! ট্যুইট করে কী লিখলেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিফা বিশ্বকাপ (FIFA World Cup Final) জয়ের পর দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ট্যুইট। ২০২২-এর বিশ্বকাপ ফাইনালের ম্যাচকে ফুটবলের ইতিহাসের ‘অন্যতম রোমাঞ্চকর ম্যাচ’ বলে অভিহিত করেছেন মোদি। নির্ধারিত সময়ে ফলাফল ৩-৩ থাকার পর, পেনাল্টি শুটআউটে ফ্রান্সকে ৪-২ গোলে হারিয়ে তৃতীয়বার বিশ্বকাপ জিতল আর্জেন্টিনা। ৩৬ বছরের খরা কাটিয়ে অবশেষে আর্জেন্টিনার হাতে এল ট্রফি। ফলে লিওনেল মেসিদের খুশির মুহূর্তে সামিল হয়েছে গোটা বিশ্ব। এর পাশাপাশি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও ট্যুইট করে অভিনন্দন জানান আর্জেন্টিনা দলকে। আবার ফ্রান্সকেও কুর্নিশ জানিয়েছেন মোদি। কারণ ফাইনালের ম্যাচে এমবাপেদের লড়াইও ছিল অতুলনীয়।

    প্রধানমন্ত্রী ট্যুইটে কী বললেন?

    রবিবার রাত ১১.৪১ মিনিট নাগাদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ট্যুইট করে লিখেছেন, “সবচেয়ে রোমাঞ্চকর ম্যাচ হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে এই ফাইনাল। বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য আর্জেন্টিনাকে অভিনন্দন! এবারের টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত খেলেছে ওরা। আর্জেন্টিনা ও মেসির দুর্দান্ত জয়ে উচ্ছ্বসিত লক্ষ লক্ষ ভারতীয় ভক্ত।” ট্যুইটে আর্জেন্টাইন প্রেসিডেন্ট অ্যালবার্তো ফার্নান্দেজকে ট্যাগও করেন প্রধানমন্ত্রী।

    ফ্রান্সের জন্য ট্যুইট করে কী লিখলেন?

    ফাইনালে ফ্রান্স পরাজিত হলেও এমবাপেদের কুর্নিশ জানাতে ভোলেননি মোদি। তাঁদেরকেও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি। ফ্রান্সের খেলোয়াড়দের প্রশংসা করে তিনি অন্য একটি ট্যুইটে লিখেছেন, “ফিফা বিশ্বকাপে উদ্যমী পারফরম্যান্সের জন্য ফ্রান্সকে অভিনন্দন! ফাইনালে ওঠার পথে তাঁরাও তাঁদের দক্ষতার মাধ্যমে ফুটবল ভক্তদের আনন্দ দিয়েছে।” এই ট্যুইটটিতে তিনি ফরাসী প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাক্রোঁকে ট্যাগ করেছেন।

    রাহুল গান্ধীর ট্য়ুইট

    কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীও আর্জেন্টিনার জয়ে ট্যুইট করে লিখেছেন, “কি দারুণ খেলা! রোমাঞ্চকর জয়ের জন্য আর্জেন্টিনাকে অভিনন্দন। ভালো খেলেছে, ফ্রান্সও। মেসি ও এমবাপে দুজনেই সত্যিকারের চ্যাম্পিয়নদের মত খেলেছেন! #FIFAWorldCupFinal আবার দেখিয়ে দিল কীভাবে খেলা সবাইকে একত্রিত করে!”

    শুভেন্দুর ফেসবুকে পোস্ট

    আবার রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও ফেসবুকে আর্জেন্টিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, “আর্জেন্টিনা সমর্থকদের বিশ্বকাপ জয়ের শুভেচ্ছা জানাই।”

    [fb]https://www.facebook.com/SuvenduWB/posts/719825192835766[/fb]

  • 100 Days Work: একশো দিনের কাজে বকেয়া পাওনা নিয়ে ‘মিথ্যা’ দাবি রাজ্যের, তথ্য দিয়ে জানাল গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক

    100 Days Work: একশো দিনের কাজে বকেয়া পাওনা নিয়ে ‘মিথ্যা’ দাবি রাজ্যের, তথ্য দিয়ে জানাল গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একশো দিনের কাজে (100 Days Work) বকেয়া পাওনা নিয়ে রাজ্যের দাবি খারিজ করে দিল কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক (Central Rural Development Ministry)। অগাস্ট মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রধানমন্ত্রীকে তিনি জানিয়েছিলেন একশো দিনের কাজে রাজ্যের বকেয়া পাওনার পরিমাণ ৬ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। সোমবার লোকসভা সাংসদ তৃণমূল কংগ্রেসের সৌগত রায় দাবি করেছিলেন, একশো দিনের কাজে পশ্চিমবঙ্গের বকেয়া পাওনার পরিমাণ ৭ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। রাজ্যের এসব দাবিই যে অসার, তা জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক। লোকসভায় মন্ত্রক জানিয়েছে, একশো দিনের কাজে পশ্চিমবঙ্গের বকেয়া পাওনার পরিমাণ ৩ হাজার ২০২ কোটি টাকা। এর মধ্যে মজুরি বাবদ রাজ্যের পাওনার পরিমাণ ২ হাজার ৭৪৪ কোটি টাকা। বাকি টাকা যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামের জন্য।

    অনিয়মের অভিযোগ…

    একশো দিনের কাজে (100 Days Work) পশ্চিমবঙ্গে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। একশো দিনের কাজের জন্য বরাদ্দ টাকা খয়রাতিতে খরচ করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ। রাজ্যের কুর্সি দখল করতে একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে নানা প্রতিশ্রুতি দেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এরই একটি হল লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। অভিযোগ, এই ভাণ্ডারে টাকা দিতে নানা প্রকল্পে দেওয়া কেন্দ্রের টাকা খরচ করা হচ্ছে। তার জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে একশো দিনের কাজের মতো বিভিন্ন প্রকল্প। তার পরেও প্রতিটি জনসভায় মুখ্যমন্ত্রী নিয়ম করে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে চলেছেন। একশো দিনের কাজের টাকায় যে খয়রাতি হচ্ছে, কেন্দ্রকে তা চিঠি লিখে জানিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীও। একশো দিনের কাজে একাধিক অনিয়মের অভিযোগ ওঠায় টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেয় কেন্দ্র। এই ঘটনায় পঞ্চায়েত ভোটের মুখে বিস্তর চাপের মুখে পড়ে যায় রাজ্য সরকার। শুরু হয়ে যায় দিল্লি দরবারে যাতায়াত।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের টাকায় খয়রাতি, ‘দোষ’ ঢাকতে একশো দিনের প্রকল্প নিয়ে কী বললেন মমতা?

    এদিন লোকসভায় সাংসদ তৃণমূলের সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেন, মোদি সরকারের রাজত্বকালে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে সহযোগিতামূলক সম্পর্কের কাঠামো কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে। একাধিকবার প্রধানমন্ত্রীকে লেখা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বকেয়া পাওনা (100 Days Work) বিষয়ক চিঠিও তুলে ধরে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন তিনি। এর পরেই গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক জানিয়ে দেয়, এই খাতে রাজ্যগুলির বকেয়া পাওনার পরিমাণ ৭ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের পাওনার পরিমাণ ৩ হাজার ২০২ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bhupendra Patel: মোদি-শাহ-র উপস্থিতিতে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী পদে ফের শপথ নিলেন ভূপেন্দ্র প্যাটেল

    Bhupendra Patel: মোদি-শাহ-র উপস্থিতিতে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী পদে ফের শপথ নিলেন ভূপেন্দ্র প্যাটেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঐতিহাসিক জয় বিজেপির। গুজরাটে ইতিহাস সৃষ্টি করে দ্বিতীয়বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী হলেন বিজেপির ভূপেন্দ্র প্যাটেল (Bhupendra Patel)। নির্ধারিত সূচি মেনেই সোমবার দুপুরে রাজ্যপাল আচার্য দেবব্রত শপথবাক্য পাঠ করালেন ভূপেন্দ্রকে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও একাধিক হেভিওয়েট বিজেপি নেতাদের উপস্থিতিতে এদিন এই শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

    শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে কে কে উপস্থিত ছিলেন?

    এদিন গান্ধীনগরে নতুন সচিবালয়ের কাছে হেলিপ্যাড গ্রাউন্ডে রাজ্যপাল আচার্য দেবব্রত শপথবাক্য পাঠ করান গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলকে (Bhupendra Patel)। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে আজ গান্ধীনগরে বসেছিল চাঁদের হাট। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, যোগী আদিত্যনাথ, হিমন্ত বিশ্বশর্মার মত অন্যান্য বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও। আবার উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের নানা প্রান্ত থেকে আসা ২০০ জন সাধু। উপস্থিত ছিলেন দলিত ও অনগ্রসর শ্রেণির প্রতিনিধিরাও।

    আরও পড়ুন: আজ গুজরাটে মেগা শপথ! থাকবেন প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-সহ ২০ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী

    মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও আর কে কে শপথ নিলেন?

    এদিন ভূপেন্দ্রর (Bhupendra Patel) পরেই রাজ্যের সম্ভাব্য মন্ত্রীরাও শপথ নেন। প্রাথমিক ভাবে শপথ নিয়েছেন ১৭ জন। এদিন শপথ নেওয়া মন্ত্রীদের মধ্যে রয়েছেন জামনগরের রাঘবজি প্যাটেল, জাসদনের কুনভারজি বাভালিয়া, পারডি থেকে কানুভাই দেশাই, ভিসনগরের ঋষিকেশ প্যাটেল ও আরও কয়েকজন। গুজরাটে নতুন মন্ত্রিসভায় তিনজন প্যাটেল, পাঁচজন অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণি, একজন তপসিলি জাতি, তিনজন তপসিলি উপজাতি, একজন জৈন, দুজন ক্ষত্রিয় এবং একজন অন্য বর্ণের নেতা অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। 

    আবার এদিন জয়ী বিধায়কদের মধ্যে সোমবার শপথ নিয়েছেন হর্ষ সাংভি, জগদীশ বিশ্বকর্মা, পুরুষোত্তম সোলাঙ্কি, বাচুভাউ খাবাদ, মুকেশ পটেল, ভিখুসিন পারমার প্রমুখ। মন্ত্রিসভার একমাত্র মহিলা প্রতিনিধি হিসাবে শপথ নিয়েছেন ভানুবেন বাবারিয়া।

    প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশ হয়েছে। গুজরাট বিধানসভার ১৮২ টি আসনের মধ্যে বিজেপি জিতেছে ১৫৬ টি আসন। মোদি ম্যাজিকেই টানা সপ্তমবারের জন্য গুজরাটে সরকার গঠন করল বিজেপি। ভূপেন্দ্রর (Bhupendra Patel) আগে ২০১৭ সালে মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন বিজয় রূপানী। এরপর মাঝপথেই তাঁকে সরিয়ে ২০২১-এ মুখ্যমন্ত্রী করা হয় ভূপেন্দ্রকে। আর তাঁকে সামনে রেখেই নির্বাচনের লড়াইয়ে নামে বিজেপি। ফলে ঐতিহাসিক জয়ের পরে কাকে মুখ্যমন্ত্রী করা হবে, তা নিয়ে কোনও প্রশ্নই ওঠেনি গেরুয়া শিবিরের অন্দরে।   

  • Narendra Modi: “যে নেতারা শর্টকাটের রাজনীতি করেন, তাঁরাই করদাতাদের সবচেয়ে বড় শত্রু”, বললেন মোদি

    Narendra Modi: “যে নেতারা শর্টকাটের রাজনীতি করেন, তাঁরাই করদাতাদের সবচেয়ে বড় শত্রু”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যারা শর্টকাটের রাজনীতি করে, তারাই দেশ এবং করদাতাদের সব থেকে বড় শত্রু। এই নেতারা রাজনীতিতে আসেন শুধুই ক্ষমতা এবং সম্পদের লোভে। সরকারে আসেন মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে।” নাগপুরে ৭৫ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে এমনটাই বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    তিনি (Narendra Modi) আরও বলেন, “এইসব রাজনীতিকদের থেকে সাবধান থাকুন। উন্নয়নের গুরুত্বটা বুঝুন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও দেশের অর্থনীতির ক্ষতি করছেন। ওরা দেশ গঠন করতে জানে না। যখন দেশ আগামী ২৫ বছরে উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়ে অগ্রসর হতে চাইছে, তখন এই রাজনৈতিক দলগুলি দেশকে ধ্বংস করতে চাইছে।” 

    আরও পড়ুন: “আরজেডির গাড়িতে গরুপাচারে মদত মমতা পুলিশের”, বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

    ৭৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন 

    নাগপুর-মুম্বই সমৃদ্ধি এক্সপ্রেসওয়ের প্রথম পর্যায়ের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)৷ তার আগে নাগপুর মেট্রোতে সফর করেন তিনি৷ ফ্রিডম পার্ক থেকে খাপরি পর্যন্ত মেট্রো সফরে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী৷ এরপর নাগপুর মেট্রোর প্রথম পর্যায়ের উদ্বোধনের পাশাপাশি দ্বিতীয় পর্যায়ের শিলান্যাসও করেন নরেন্দ্র মোদি (PM in Nagpur)৷ 

    রবিবার নাগপুর রেলওয়ে স্টেশনে নাগপুর থেকে বিলাসপুরের সঙ্গে সংযোগকারী বন্দে ভারত এক্সপ্রেসেরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)৷ এটি দেশের ষষ্ঠ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, যার ফ্ল্যাগ-অফ করলেন তিনি৷ এদিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিণ্ডে, উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীস ও রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি। ৭৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধনে রবিবার মহারাষ্ট্র সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ আজ গোয়ায় মোপা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী৷ এদিন নাগপুর এবং অজনি রেলওয়ে স্টেশনের পুনর্নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। স্টেশনগুলি যথাক্রমে প্রায় ৫৯০ কোটি এবং ৩৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে পুনর্নির্মাণ করা হবে।  

    অজনিতে সরকারি রক্ষণাবেক্ষণ ডিপো এবং নাগপুর-ইটারসিটি থার্ড-লাইন প্রকল্পের কোহলি-নারখের অংশটিও জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন মোদি (Narendra Modi)। এই প্রকল্পগুলি যথাক্রমে প্রায় ১১০ কোটি টাকা এবং  প্রায় ৪৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি করা হয়েছে। এরপর প্রধানমন্ত্রী নাগপুর মেট্রোর ফেজ-১- এর উদ্বোধন করেন। তিনি একটি মেট্রোর টিকিট কেটে ট্রেনে সফর করেন৷ সেখানে উপস্থিত ছাত্রছাত্রী এবং অন্যান্য যাত্রীদের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করেন৷ এছাড়াও তিনি বিদর্ভের একটি জনসভায় যোগ দেন তিনি৷ সেখানে তিনি ১৫০০ কোটি টাকারও বেশি খরচের রেল প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat Oath: আজ গুজরাটে মেগা শপথ! থাকবেন প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-সহ ২০ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী

    Gujarat Oath: আজ গুজরাটে মেগা শপথ! থাকবেন প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-সহ ২০ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে টানা সপ্তমবারের জন্য সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। আজ, সোমবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন ভূপেন্দ্র প্যাটেল (Bhupendra Patel)। এই শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে আজ গান্ধীনগরে চাঁদের হাট।

    কে কে থাকছেন

    বিজেপি সূত্রে খবর, গান্ধীনগরের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, নীতিন গড়করি এবং অন্যান্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা। বিজেপি শাসিত রাজ্য ও জোট সঙ্গী রাজ্যের ২০ জন মুখ্যমন্ত্রী যোগ দেবেন এই মেগা শো-য়ে। তালিকায় রয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, অসমের হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, হরিয়ানার মনোহর লাল খট্টর, মধ্যপ্রদেশের শিবরাজ সিং চৌহান, কর্ণাটকের বাসবরাজ বোম্মাই, উত্তরাখণ্ডের পুষ্কর সিং ধামি, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে এবং তাঁর উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ। এছাড়াও ভূপেন্দ্র প্যাটেলের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে ২০০ জন সন্ন্যাসীর উপস্থিত থাকার কথা। বিজেপি প্রধান জেপি নাড্ডা, প্রবীণ নেতা বিএল সন্তোষ থাকতে পারেন। 

    আরও পড়ুন: গোয়ায় নতুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী, দেওয়া হল নতুন নাম

    শপথ অনুষ্ঠান

    গুজরাটে রেকর্ড গড়ে ১৮২টি আসনের মধ্যে ১৫৬টি আসনে জয়ী হয় বিজেপি। সাধারণত নির্বাচনের আগে বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থীর নাম তুলে ধরে না। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই সমস্ত জায়গায় বিজেপির মুখ হিসাবে তুলে ধরা হয়। গুজরাট ভোটের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। তবে বিজেপির পক্ষ থেকে আগেই  ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল যে মসনদে ফিরলে ভূপেন্দ্র প্যাটেলই মুখ্যমন্ত্রী হবেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেও নির্বাচনী প্রচারে ‘নরেন্দ্র-ভূপেন্দ্রের ডবল ইঞ্জিন সরকার’-এর পক্ষে সওয়াল করেন। সকলের বিশ্বাস অর্জন করেই রেকর্ড আসনে জয় পায় গেরুয়া শিবির। আজ, দুপুর ২টোয় গান্ধীনগরের হেলিপ্যাড ময়দানেই শপথ নেবেন ভূপেন্দ্র। মেগা শপথগ্রহণের জন্য  তিনটি বিশাল মঞ্চ থাকবে। মধ্যের প্ল্যাটফর্ম হবে মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর মন্ত্রিসভার জন্য। বাকি দুটি করা হয়েছে অতিথিদের জন্য। মূল মঞ্চের ডানদিকের প্ল্যাটফর্মে প্রধানমন্ত্রী ও ভিভিআইপিদের থাকার ব্যবস্থা করা হবে। বাম দিকে  রাজ্যের ২০০ জন সাধু বসবেন, যাদের অনুষ্ঠানের জন্য বিশেষভাবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

LinkedIn
Share