Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: “লোকসভায় রাহুল গান্ধীর মতো আচরণ করবেন না”, এনডিএ-র বৈঠকে বললেন মোদি

    PM Modi: “লোকসভায় রাহুল গান্ধীর মতো আচরণ করবেন না”, এনডিএ-র বৈঠকে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “লোকসভায় কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর মতো আচরণ করবেন না।” মঙ্গলবার এনডিএ-র (NDA) পার্লামেন্টারি বৈঠকে সাফ জানিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পর এই প্রথম এনডিএর সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন মোদি। সেখানেই লোকসভায় কী রকম আচরণ করতে হয়, নয়া সাংসদদের সেই বিষয়ে পরামর্শ দিতে গিয়ে রাহুলের প্রসঙ্গ টানেন প্রধানমন্ত্রী।

    বিরোধীদের কটাক্ষ মোদির (PM Modi)

    একজন চা-বিক্রেতা কীভাবে পর পর তিনবার প্রধানমন্ত্রী পদে বসলেন, কীভাবেই বা তিনি ছুঁয়ে ফেললেন স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরুর রেকর্ড, এদিনের বৈঠকে সেই কাহিনিও শোনান নব নির্বাচিত এনডিএ সাংসদদের। বিরোধীদের কটাক্ষ করে তিনি বলেন, “বিরোধীপক্ষের সদস্যদের পূর্বপুরুষ (নিশানায় নেহরু-গান্ধী পরিবার) প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তাই তাঁরা নিজেদের বৃত্তের বাইরের লোকজনকে খুব একটা মান্যতা দেন না।”

    সাংসদদের কী পরামর্শ দিলেন প্রধানমন্ত্রী?

    তিনি বলেন, “আপনারা সবাই পড়াশোনা করে এসে যে কোনও বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলুন, আলোচনায় অংশ নিন।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “সাংসদদের তাঁদের এলাকায় জনসাধারণের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে।” জনকল্যাণে কেন্দ্রীয় সরকার যেসব প্রকল্প চালু করেছে, সেগুলি সম্পর্কেও জনগণকে অবহিত করার পরামর্শও দেন প্রধানমন্ত্রী। কোনও না কোনও ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জনের পরামর্শও এনডিএ (NDA) সাংসদদের দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর ভাষণের পর সংসদের উভয় কক্ষে ধন্যবাদ প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চলছে। এরই মাঝে এনডিএর সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আর পড়ুন: রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন মোদি, আমেরিকাকে ঠিক কোন বার্তা দিতে চাইছে ভারত?

    বৈঠকের শেষে, সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু বলেন, “এদিনের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী সাংসদদের অনেক পরামর্শ দিয়েছেন।” তিনি বলেন, “পার্লামেন্টে রাহুল গান্ধীর ভাষা ঠিক ছিল না। তাই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন সংসদে আমাদের এমন আচরণ করা উচিত নয়।” তিনি বলেন, “নিয়ম মেনে প্রত্যেক সাংসদকে হাউসে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। দেশের কাজকে বেশি করে গুরুত্বও দিতে বলেছেন তিনি।”

    রিজিজু বলেন, “প্রধানমন্ত্রী আজ আমাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্র দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, দেশের সেবা করতেই জনগণ নির্বাচন করেছেন সাংসদদের। তাই দলমত নির্বিশেষে দেশের কাজকেই তাঁদের প্রাধান্য দেওয়া উচিত।” পরিবেশ, সমাজ, রাজনীতি – যাঁর যে বিষয়ে আগ্রহ, তাঁর সেই বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া উচিত বলেও মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন মোদি, আমেরিকাকে ঠিক কোন বার্তা দিতে চাইছে ভারত?

    PM Modi: রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন মোদি, আমেরিকাকে ঠিক কোন বার্তা দিতে চাইছে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন চাপের কাছে নতি স্বীকার না করে ‘আক্রমণাত্মক খেলতে’ চাইছে নরেন্দ্র মোদির সরকার (PM Modi)। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের সিংহভাগের মতে, সেই কারণেই তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হয়েই রাশিয়া (Russia) সফরে যাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি।

    ভারত-রাশিয়ার পুরানো বন্ধুত্ব (PM modi)

    রাশিয়া ভারতের দীর্ঘদিনের পুরানো বন্ধু। ঠান্ডা যুদ্ধের যুগে যে বন্ধুত্বের সূচনা হয়েছিল, সেই বন্ধুত্ব আজও অটুট। অথচ এই সময়ের মধ্যে বদলেছে বিশ্বের ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি। পরিবর্তন হয়েছে বৈশ্বিক রাজনীতির প্রেক্ষাপট। শুরু হয়েছে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। ইউক্রেনের পাশে দাঁড়িয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যে জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভর করে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে রাশিয়ার অর্থনীতি, ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ায় সেই তেল কেনা বন্ধ করে দিয়েছে পাশ্চাত্যের বহু দেশ। ভারত যাতে রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল না কেনে, সে চেষ্টাও করেছিল জো বাইডেনের দেশ।

    অপ্রতিরোধ্য মোদির ভারত!

    অবশ্য তার পরেও রোখা যায়নি নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভারতকে। বিপদের সময় স্বার্থপরের মতো ছেড়ে দেয়নি মস্কোর বন্ধুত্বের হাত। বরং আমেরিকার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে নিয়মিত তেল কিনে গিয়েছে নয়াদিল্লি। এবং এখনও তেল কিনে চলেছে। যার জেরে রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্বের সম্পর্ক হয়েছে আরও মজবুত। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, সেই কারণেই তৃতীয়বার দিল্লির কুর্সিতে বসেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যাচ্ছেন রাশিয়া সফরে। এতে এক ঢিলে অনেকগুলি পাখি মারার চেষ্টা করছেন পোড়খাওয়া রাজনীতিবিদ নরেন্দ্র মোদি। তাঁর এই রাশিয়া সফরে এক দিকে যেমন বার্তা দেওয়া যাবে আমেরিকাকে, তেমনি রাশিয়াকে বুঝিয়ে দেওয়া যাবে ফিকে হয়ে যায়নি ভারত-রাশিয়ার সম্পর্কও।

    ভারতকে পাশে পেতে মুখিয়ে সবাই

    মোদি জমানায় ভারত (PM Modi) হয়ে উঠেছে বিশ্বের অন্যতম শক্তিধর রাষ্ট্রশক্তি। তাই মোদির ভারতকে পাশে পেতে মুখিয়ে বিশ্বের বহু দেশ। ভারতের মজবুত অর্থনীতি, এ দেশের বিশাল বাজার, তরুণ কর্মশক্তির প্রতুলতা এবং অবশ্যই উন্নত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কারণে বর্তমানে ভারতকে সমঝে চলতে শুরু করেছে বিশ্বের বহু দেশ। এহেন আবহেই তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হয়েই মোদি ছুটছেন মস্কোয়। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হয়েও মোদি গিয়েছিলেন রাশিয়ায়। বৈঠক করেছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে। আগামী ৮ জুলাই আবারও রাশিয়া সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। মস্কোভা নদীর (Russia) পাড়ে ফের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হবে মোদি-পুতিনের।

    নয়াদিল্লি-ওয়াশিংটন সম্পর্ক তলানিতে

    উনিশে মোদির রাশিয়া সফরের পরেই ভারতের দিকে ঝুঁকতে শুরু করেছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ঘনিষ্ঠ হয়েছিল বন্ধুত্ব। প্রেসিডেন্ট পদে বাইডেন বসার পরে মজবুত হয়েছিল সেই বন্ধুত্বও। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশের মতে, এই পর্বে আমেরিকা ও রাশিয়া দুই দেশের সঙ্গে সম্পর্কের ভারসাম্য বজায় রেখে চলেছিল নয়াদিল্লি। তাল কাটল মাস কয়েক আগে। খালিস্তানপন্থী জঙ্গি নেতা গুরুপতবন্ত সিং পান্নুনকে খুনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় ভারতের দিকে আঙুল তোলে আমেরিকা। পান্নুনকে হত্যার পরিকল্পনা কারা করেছিল, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে বাইডেন প্রশাসন। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই এক ভারতীয়কে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই মামলার চার্জশিটে তদন্তকারীরা ভারত সরকারের এক পদস্থ আধিকারিকের কথাও উল্লেখ করেছেন। যদিও নাম না করে চার্জশিটে তাঁকে সিসি-১ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই সিসি-১ এর পরিচয় প্রকাশ না করে ভারতকে চাপে রাখতে চাইছে ওয়াশিংটন। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, এমতাবস্থায় শপথ নিয়েই প্রথমে রাশিয়া সফরের সিদ্ধান্ত নিয়ে বাইডেন প্রশাসনকে বার্তা দিল নরেন্দ্র মোদির সরকার (PM Modi)।

    ‘বন্ধুত্বে’র চুক্তি!

    ২০০০ সালে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতি বছর একবার করে দেখা করবেন দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। ২০১৯ সাল পর্যন্ত একবারের জন্যও ব্যত্যয় হয়নি এই চুক্তির। অতিমারীর কারণে ২০২০ সালে এই বৈঠক হয়নি। তবে তার পরের বছরই ভারত সফরে এসেছিলেন পুতিন। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেছিলেন মোদি-পুতিন। তার পরেই ছেদ পড়ে এই প্রথায়। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, পান্নুনকাণ্ডের জেরে যখন ভারতকে চাপে রাখার কৌশল নিয়েছে বাইডেন প্রশাসন, তখন রাশিয়া সফরের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে ওয়াশিংটনকে পাল্টা চাপে রাখতে চাইছে মোদি সরকার। এর পাশাপাশি ভারত যে নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক নীতির পক্ষেই সেই বার্তাও দিয়ে দিল নয়াদিল্লি।

    আর পড়ুন: এবছর জগন্নাথ ধামে হবে না ‘নব যৌবন’ দর্শন, বিকেলে গড়াবে রথের চাকা, কেন জানেন?

    এই সফরেও দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসবেন মোদি-পুতিন। দুই দেশই চাইছে প্রতিরক্ষা ছাড়াও অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রসারিত হোক বাণিজ্যিক সম্পর্ক। জ্বালানি, ওষুধপত্র, পরিকাঠামো এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও দুই দেশই বাড়াক সহযোগিতার হাত। এমন ব্যবস্থা হোক, যাতে সুরক্ষিত হয় ভারত-রাশিয়া দুই দেশেরই স্বার্থ। মোদির এ বারের রাশিয়া সফরে আরও একটি বিষয় প্রাধান্য পেতে পারে। রাষ্ট্রসংঘে স্থায়ী সদস্যপদের দাবিদার ভারত। তবে চিনের ‘ভেটো’ প্রয়োগের জেরে বারংবার বাড়া ভাতে ছাই পড়ছে ভারতের। অথচ রাশিয়া চাইছে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হোক নয়াদিল্লি। এই বিষয়েও এবার আলোচনা হতে পারে দুই দেশের। আলোচনায় উঠতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সাইবার সিকিউরিটি এবং স্পেস টেকনোলজি নিয়েও। এই সব বিষয়ে ভারত-রাশিয়া (Russia) সহযোগিতার হাত বাড়ালে তা যে আমেরিকার চক্ষুশূল হবে, তা বলাই বাহুল্য। কারণ মস্কোর পাশাপাশি ওয়াশিংটনও যে মোদির (PM Modi) হাত ধরতে ব্যাকুল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: মস্কো সফরের পরেই ভিয়েনা যাওয়ার পরিকল্পনা মোদির! কেন জানেন?

    PM Modi: মস্কো সফরের পরেই ভিয়েনা যাওয়ার পরিকল্পনা মোদির! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে অস্ট্রিয়া (Austria) যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। প্রস্তাবিত মস্কো সফরের পর ভিয়েনা (Vienna) যেতে পারেন বলে খবর। অর্থাৎ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক সেরেই ইউরোপীয় দেশটির রাজধানী ভিয়েনায় (Vienna) যাবেন তিনি। একদিন সেখানে থাকবেন। সেই সফরে অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর কার্ল নেহামারের সঙ্গে নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন নমো। প্রায় চার দশক ধরে ইউরোপের এই দেশটিতে পা রাখেননি ভারতের কোনও প্রধানমন্ত্রী। ১৯৮৩ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী শেষবার অস্ট্রিয়া গিয়েছিলেন। আর তারপর প্রায় ৪১ বছর পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদি অস্ট্রিয়া যাচ্ছেন। 

    এই সফরের লক্ষ্য কী? (PM Modi) 

    কূটনৈতিক সূত্রে খবর, মোদি সে দেশে গেলে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সমন্বয় নিয়ে আলোচনা হবে। পাশাপাশি ভারতের স্টার্ট আপ, উৎপাদন ক্ষেত্র, তথ্যপ্রযুক্তি সহ একাধিক ক্ষেত্রে অস্ট্রিয়ার সঙ্গে সহযোগিতা বাড়ানো সফরের অন্যতম লক্ষ্য প্রধানমন্ত্রীর। জানা গিয়েছে, এই মুহূর্তে মোট ৩৫টি ভারতীয় প্রযুক্তি সংস্থা রয়েছে অস্ট্রিয়ায়। ভারতে বিশেষ করে প্রযুক্তির শহর বেঙ্গালুরুতে অস্ট্রিয়ার লগ্নির জন্য মোদির (PM Modi) এই সফর গুরুত্বপূর্ণ। যদিও অস্ট্রিয়া নেটো’র সদস্য রাষ্ট্র নয়। ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধের আবহে তারাও রাশিয়ার সঙ্গে অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্য সম্পর্ক বহাল রেখেছে। তবে তারা প্রকাশ্যে রাশিয়াকে ভৎর্সনাও করেছে, একতরফা ভাবে ইউক্রেনের উপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার জন্য। পাশাপাশি রাজনৈতিক সমাধানও খুঁজছে যুদ্ধ বন্ধের। বিশ্বের রণকৌশলগত খেলায় কিছুটা সংযোগ রয়েছে ভারত এবং অস্ট্রিয়ার। 

    ইন্দিরা গান্ধীর অস্ট্রিয়া সফর

    প্রসঙ্গত, ভারত ও অস্ট্রিয়ার মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১০ নভেম্বর, ১৯৪৯ সালে। এরপর ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ১৯৮৩ সালে অস্ট্রিয়া সফর করেছিলেন, এবং ১৯৮৪ সালে তৎকালীন অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর, ফ্রেড সিনোওয়াটজ ভারত সফর করেছিলেন। যদিও অস্ট্রিয়ার তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হেইঞ্জ ফিশার, ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে একটি রাষ্ট্রীয় সফরের প্রতিদান দিয়েছিলেন। তারপরের রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাটিলও ২০১১ সালে ৪-৭ অক্টোবর অস্ট্রিয়াতে একটি রাষ্ট্রীয় সফর করেছিলেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘সব শয়তান এখানে এসে গিয়েছে’’, আজ চোপড়া যাচ্ছেন উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল

    উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এটি হবে মস্কোতে মোদির (PM Modi) প্রথম সফর। শেষবার ২০১৯ সালে তিনি রাশিয়া সফর করেছিলেন। তবে ২০০০ সাল থেকে ভারতীয় ও রাশিয়ান নেতাদের মধ্যে বার্ষিক দ্বিপাক্ষিক শীর্ষ বৈঠকের আদলে এটি একটি স্বতন্ত্র সফর হবে। মোদি এবং রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে শেষ ব্যক্তিগত দ্বিপাক্ষিক বৈঠকটি ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে এসসিও শীর্ষ সম্মেলনের সাইডলাইনে উজবেকিস্তানের সমরকন্দে হয়েছিল। যদিও ২০২১ সালের ডিসেম্বরে তাদের শেষ বার্ষিক সম্মেলনের পর থেকে আড়াই বছরে, মোদি এবং পুতিন অন্তত ১০টি টেলিফোন কথোপকথনের মাধ্যমে নিয়মিত যোগাযোগ বজায় রেখেছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Modi vs Rahul Gandhi: সংসদে রাহুল-মোদি বাকযুদ্ধ! বিরোধী দলনেতার ‘হিন্দুত্ব’ মন্তব্যে পাল্টা জবাব প্রধানমন্ত্রীর

    Modi vs Rahul Gandhi: সংসদে রাহুল-মোদি বাকযুদ্ধ! বিরোধী দলনেতার ‘হিন্দুত্ব’ মন্তব্যে পাল্টা জবাব প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী দলনেতা হিসেবে প্রথমবার অষ্টাদশ লোকসভায় ভাষণ রাহুল গান্ধীর। কিন্তু বিরোধী দলনেতার প্রথম ভাষণেই তুলকালাম বাঁধল লোকসভায়। এদিন নিজের ভাষণে বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) মন্তব্য করেন, ”হিন্দুরা কখনই হিংসা ছড়ায় না। কিন্তু বিজেপি গোটা দেশে হিংসা এবং ঘৃণা ছড়িয়ে চলেছে। যদিও আমাদের মনে রাখতে হবে যে বিজেপি এবং আরএসএসই সম্পূর্ণ হিন্দু সম্প্রদায় নয়।” আর কংগ্রেস নেতার এই মন্তব্যের পরেই পাল্টা জবাব দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)।   

    রাহুল গান্ধীর মন্তব্য (Modi vs Rahul Gandhi) 

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতেই সংসদে (Lok Sabha) ঝড় তুললেন বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। কংগ্রেস সাংসদ এদিন গেরুয়া শিবিরকে আক্রমণ শানিয়ে বলেন, ”ভারতের ধারণা, সংবিধানকে বিজেপি আক্রমণ করেছে।” তিনি আরও বলেন, ”ভারতের ধারণা, সংবিধান এবং বিজেপির প্রস্তাবিত ধারণার বিরোধী লক্ষ লক্ষ লোকের উপর নিয়ম মাফিক আক্রমণ করা হচ্ছিল। আমার ওপরেও আক্রমণ শানানো হয়েছে। আমাদের বিরোধীদের অনেকের ওপরই ব্যক্তিগতভাবে হামলা হয়েছে। যারা যারা ক্ষমতা, সম্পদের কেন্দ্রীভূত করার বিরোধিতা করেছেন তাদের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানানো হয়েছে এবং যারা দরিদ্র, দলিত, সংখ্যালঘু ও আদিবাসীদের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন, তাদেরও নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা হয়েছে। লোকজনকে জেলে ঢোকানো হয়েছে এবং হুমকি দেওয়া হয়েছে।” এরপর রাহুল গান্ধী বলেন, ”আমাদের সমস্ত মহাপুরুষরা অহিংসার কথা বলেছেন। কিন্তু, যারা নিজেদেরকে হিন্দু বলে দাবি করে, তারা শুধু হিংসা, ঘৃণা, অসত্যের কথা বলে… আপনারা হিন্দুই না।” 

    কী জবাব দিলেন প্রধানমন্ত্রী?   

    এরপরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দাঁড়িয়ে উঠে বলেন, ”গোটা হিন্দু সমাজকে এভাবে হিংসত্মক বলে দাবি করা হচ্ছে। এটা খুবই গুরুতর বিষয়।” এরপর রাহুল (Modi vs Rahul Gandhi) পাল্টা জবাবে বলেন, ”নরেন্দ্র মোদি সমগ্র হিন্দু সমাজ নন। বিজেপি পুরো হিন্দু সমাজ নয়। আরএসএস সমগ্র হিন্দু সমাজ নয়। এটা বিজেপির কোনও চুক্তি নয়।” 

    আরও পড়ুন: কোচবিহার-চোপড়া নিয়ে চাপে রাজ্য, বিধানসভায় ধর্না বিজেপির, রিপোর্ট তলব রাজ্যপালের

    প্রসঙ্গত, এদিন প্রথম থেকেই সংসদে (Lok Sabha) আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিলেন রাহুল গান্ধী। নিজের ভাষণ দেওয়ার সময় রাহুল গান্ধী শিবঠাকুরের একটি ছবি তুলে ধরেন। এরপর তাঁর হিন্দু মন্তব্যের জেরে সংসদে হট্টোগোল শুরু হয়। যদিও সেসময় রাহুলকে বাধা দিয়ে স্পিকার ওম বিড়লা বলেন, ”সংসদে কোনও প্ল্যাকার্ড প্রদর্শনের নিয়ম নেই।” বিরোধী দলনেতার বক্তব্যের মাঝেই আসরে নামেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি রাহুলের হিন্দু মন্তব্যের বিরোধিতা করেন। বিজেপির বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানোর অভিযোগের প্রতিবাদ করেন তিনি। বলেন, এভাবে কোনও দলকে দোষারোপ করা যায় না। এমনকি এদিন বিরোধী দলনেতাকে ক্ষমা চাওয়ার দাবিও জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মঙ্গলে এনডিএ-র সংসদীয় দলের বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, কী বার্তা দেবেন?

    PM Modi: মঙ্গলে এনডিএ-র সংসদীয় দলের বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, কী বার্তা দেবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর নেতৃত্বে তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের ক্ষমতায় এসেছে এনডিএ (NDA)। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের প্রধানমন্ত্রীও হয়েছেন তিনি (PM Modi)। তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার আগে নরেন্দ্র মোদিকে সর্বসম্মত নেতা ঘোষণা করেছিল এনডিএ। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এহেন এনডিএ-র সংসদীয় দলের বৈঠকে বক্তৃতা দিতে পারেন তিনি। এই মিটিং হওয়ার কথা মঙ্গলবার।

    এনডিএ-র সাংসদদের বৈঠক

    তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসার পর এটাই হবে এনডিএর সাংসদদের সঙ্গে তাঁর প্রথম বৈঠক। তৃতীয়বারের মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর নরেন্দ্র মোদি প্রথমে বৈঠক করেছেন প্রতিমন্ত্রীদের সঙ্গে। পরে বৈঠক করেছেন বিভিন্ন মন্ত্রকের আমলা ও শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে। এবার তিনি যোগ দিতে (PM Modi) চলেছেন এনডিএর সংসদীয় দলের বৈঠকে। সূত্রের খবর, বিজেপির প্রতীকে জয়ী হয়েছেন এমন সব সাংসদ এবং এনডিএতে রয়েছে যেসব দল, সেই পার্টগুলির সাংসদদের মঙ্গলবারের বৈঠকে যোগ দিতে বলা হয়েছে। এই বৈঠকে এনডিএর ২৯৩ জন সাংসদই যোগ দেবেন।

    নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে এনডিএ

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে ভোট হয়েছে ৫৪৩টি আসনে। এর মধ্যে বিজেপি একাই পেয়েছে ২৪০টি আসন। এনডিএর শরিক দলগুলির ঝুলিতে গিয়েছে ৫৩টি আসন। তাই নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে এনডিএ। সেই কারণেই সরকার গড়েছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। যে সরকারের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে প্রথমবার কেন্দ্রের কুর্সিতে বসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। উনিশের লোকসভা নির্বাচনেও দেশ শাসন করেছে মোদি সরকার। হ্যাটট্রিক করে তৃতীয়বারও ক্ষমতায় এসেছে মোদির নেতৃত্বে এনডিএ (NDA) সরকার। যার জেরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছুঁয়ে ফেলেছেন স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর রেকর্ড।

    আর পড়ুন: বদলাল ধর্ষণের সংজ্ঞা, বাড়ল সাজার মেয়াদ, নয়া আইনে মৃত্যুদণ্ড কোন অপরাধে?

    চলছে অষ্টাদশ লোকসভার বিশেষ অধিবেশন। অধিবেশনের প্রথম দুদিন হয়েছে সাংসদদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। তার পরের দিন সংসদের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। প্রথা মেনে তাঁর ভাষণের ওপর হবে মোশন অফ থ্যাংকস। এই আবহেই এনডিএ সাংসদদের সঙ্গে মঙ্গলবার বৈঠকে বসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। রাজ্যসভা ও লোকসভা দুই সভায়ই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) ভাষণ দিতে পারেন বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • ISRO Chief: রাষ্ট্রপ্রধান মোদিকে মহাকাশ অভিযানে পাঠাতে চান ইসরো প্রধান

    ISRO Chief: রাষ্ট্রপ্রধান মোদিকে মহাকাশ অভিযানে পাঠাতে চান ইসরো প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশে প্রথম মানব পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরো। মিশন গগনযান শুরু হতে পারে আগামী বছরেই। এনিয়ে সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইসরো প্রধান (ISRO Chief) এস সোমনাথ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘‘আমরা সকলেই খুব গর্বিত হব, যদি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে দেশের রাষ্ট্রপ্রধানকে (PM Modi) মহাকাশে পাঠাতে পারি।’’ কিন্তু তিনি এও বলেন, ‘‘দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের (PM Modi)  আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে।’’ এর পাশাপাশি ইসরো প্রধান (ISRO Chief) আরও জানিয়েছেন, প্রথম গগনযান মহাকাশে একদিন স্থায়ী হতে পারে এবং নভোচররা পৃথিবীর ১৬টি কক্ষপথই ঘুরবেন।

    গগনযানের তিন ধাপ

    গগনযান মিশন সম্পর্কে ইসরো প্রধান (ISRO Chief) আরও জানিয়েছেন, প্রথমে মনুষ্যবিহীন যান পাঠানো হবে। এরপরে সেই যানটিকে সাফল্যের সঙ্গে ফিরিয়ে আনা হবে। দ্বিতীয় ধাপে সরঞ্জামসহ অ্যালগরিদম সম্পর্কে একটি পরীক্ষা করা হবে। তৃতীয় ধাপে পরীক্ষামূলক অভিযান হবে। আগামী বছরের শেষের দিকে এই গগনযান মিশনের প্রথম পরীক্ষামূলক অভিযান সম্পূর্ণ হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

    কোন চার মহাকাশচারীকে বাছল ইসরো (ISRO Chief)

    প্রসঙ্গত, গগনযান মিশনের জন্য ইতিমধ্যে চারজন নভোচারীকে বেছে নেওয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে এস সোমনাথ (ISRO Chief) জানিয়েছেন, নির্বাচিত চার জনের মধ্যে আপাতত একজনকে মহাকাশে পাঠানো হবে। তবে প্রত্যেককেই প্রশিক্ষণ নিতে হবে। যে চার জন নভোচারীকে বাছা হয়েছে তাঁরা হলেন, প্রশান্ত নায়ার, অঙ্গদ প্রতাপ, অজিত কৃষ্ণান এবং শুভাংশু শুক্লা।

    মিশন সফল করার জন্য ইসরো বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মহাকাশ সংস্থার সঙ্গে কাজ করছে

    জানা গিয়েছে, গগনযানের প্রথম অভিযান সফল হলে পরবর্তীকালে ওই তিন মহাকাশচারীকে একসঙ্গে মহাকাশে পাঠাবে ইসরো। তাঁদেরকে সাত দিন মহাকাশে রাখা হবে। তারপর সাফল্যের সঙ্গে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা হবে। ইসরো প্রধান জানিয়েছেন, চলতি বছর গগনযান মিশনটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে রয়েছে। মিশনটি সফল করার জন্য ইসরো বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মহাকাশ সংস্থার সঙ্গে কাজ করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India Russia Relation: রাশিয়ায় জোরালো হচ্ছে হিন্দু মন্দিরের দাবি, মোদির সফরেই পূরণ হবে স্বপ্ন?

    India Russia Relation: রাশিয়ায় জোরালো হচ্ছে হিন্দু মন্দিরের দাবি, মোদির সফরেই পূরণ হবে স্বপ্ন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কমিউনিস্ট শাসিত দেশ। এবার সে দেশেই উঠল হিন্দু মন্দির তৈরির দাবি (India Russia Relation)। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলছে। এই আবহেই চলতি মাসে রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই প্রথম রুশ দেশে পা রাখতে চলেছেন মোদি।

    জোরালো হিন্দু মন্দিরের দাবি (India Russia Relation)

    রাশিয়া-ইউক্রেন (India Russia Relation) যুদ্ধ শুরুর পরেও এটাই তাঁর প্রথম রাশিয়া সফর। এসব দিক থেকে দেখতে গেলে প্রধানমন্ত্রীর এবারের রাশিয়া সফর খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এহেন সফরের আগেই উঠল রাশিয়ায় হিন্দু মন্দির তৈরির দাবি। ইন্ডিয়ান বিজনেস অ্যালায়েন্সের সভাপতি স্যামি কোতওয়ানি রাশিয়ার মস্কোয় হিন্দু মন্দির তৈরির দাবি জানিয়েছেন। কমিউনিস্ট শাসিত হলেও, রাশিয়া ঐতিহ্যগতভাবে অর্থডক্স চার্চের জন্য পরিচিত। দেশটির সিংহভাগ বাসিন্দাই খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে হিন্দুদের সংখ্যাও। সেই জন্যই জোরালো হচ্ছে হিন্দু মন্দির তৈরির দাবি।

    রাশিয়ায় নিষিদ্ধ হয়েছিল গীতা!

    ভারতীয় জাতীয় সংস্কৃতি কেন্দ্র এসআইটিএ-র তরফে জানানো হয়েছে, মস্কোয় মন্দির নির্মাণ হলে সেটি কেবল যে রাশিয়ার রাজধানীকেই সমৃদ্ধ করবে তা নয়, মজবুত করবে ভারত-রাশিয়ার সম্পর্ককেও। এক সময় রাশিয়ায় নিষিদ্ধ হয়েছিল ভগবদ গীতা। মস্কোয় ইসকনের কৃষ্ণ মন্দিরও ছিল। ২০১৩ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে রাশিয়ার এই মন্দিরটি শহর কর্তৃপক্ষ ভেঙে দেবেন বলে জানিয়েছিলেন ইস্কনের সন্ন্যাসীরা। এরপর মস্কোভা নদী দিয়ে গড়িয়েছে অনেক জল। ভারতের ক্ষমতায় এসেছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ সরকার। তার পর থেকে ক্রমেই মজবুত হয়েছে ভারত-রাশিয়ার সম্পর্ক। এই সম্পর্কের জেরেই এবার মস্কোয় হিন্দু মন্দির গড়ার দাবি উঠেছে।

    আর পড়ুন: “নরেন্দ্রকে ঠাকুর বলিতেছেন, চিদাকাশে হল পূর্ণ প্রেমচন্দ্রোদয় হে, এই গানটি একবার গা না”

    রাশিয়ায় হিন্দু ধর্মের প্রসার ঘটতে থাকে ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে। এই সময় রাশিয়ায় চলছিল পেরেস্ত্রৈকা। এই সময়ই বদলে যার রাশিয়ার রাজনৈতিক পরিস্থিতি। পরিবর্তনের ঢেউ গিয়ে লাগে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও। এই সময়ই নানা কাজে এ দেশে আসেন হিন্দুরা। তাঁরাই দাবি তুলেছেন হিন্দু মন্দিরের (India Russia Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “সিধু-কানুদের সাহস দেশবাসীর কাছে প্রেরণার উৎস”, হুল দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “সিধু-কানুদের সাহস দেশবাসীর কাছে প্রেরণার উৎস”, হুল দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপজাতির নেতাদের শ্রদ্ধা প্রদর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ৩০ জুন হুল দিবস উপলক্ষে তিনি শ্রদ্ধা জানান সিধু-কানু, চাঁদ-ভৈরব এবং ফুলো-ঝানোকে। দেশের রাষ্ট্রপতি পদে উপজাতি সম্প্রদায়ের দ্রৌপদী মুর্মুর নাম প্রস্তাব করে বিরোধীদের মাত দিয়েছিলেন তিনিই। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উপজাতি সম্প্রদায়ের প্রতিও যে তাঁর সমদৃষ্টি রয়েছে, সেই ঘটনাই ছিল তার সব চেয়ে বড় প্রমাণ। এদিন জনজাতি সম্প্রদায়ের শহিদদের স্মৃতিতর্পণ করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও একবার এই বার্তা দিলেন, “আমি তোমাদেরই লোক”।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “জনজাতি সম্প্রদায়ের অসম সাহস, লড়াই এবং আত্মবলিদানের জন্য উৎসর্গীকৃত হুল দিবস হল একটি মহতী অনুষ্ঠান। এহেন পবিত্র দিনে সিধু-কানু, চাঁদ-ভৈরব এবং ফুলো-ঝানোকে আমি আমার অন্তরের শ্রদ্ধা জানাই।” তিনি লিখেছেন, “ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে তাঁদের আত্ম-মর্যাদা বোধ এবং সাহস দেশবাসীর কাছে হয়ে থাকবে চিরকালীন এক প্রেরণার উৎস।” প্রসঙ্গত, এবছর ছিল ১৬৯তম হুল দিবস। ইতিহাসে দিনটিকে সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস হিসেবেও উল্লেখ করা হয়েছে।

    ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠানেও হুল দিবস

    তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এদিনই (রবিবার) ছিল প্রধানমন্ত্রীর প্রথম ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠান। সেই অনুষ্ঠানেও তিনি হুল দিবসের উল্লেখ করেন। এই দিনেই যে সিধু-কানু বিদেশি শাসকদের বিরুদ্ধে অদম্য সাহস নিয়ে গর্জে উঠেছিলেন, তারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আজ ৩০ জুন, খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। আমাদের উপজাতি সম্প্রদায়ের ভাইবোনেরা দিনটিকে হুল দিবস হিসেবে পালন করেন। এই দিনটি সিধু-কানুর অদম্য সাহসের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। বিদেশি শাসকদের বিরুদ্ধে এঁরা রুখে দাঁড়িয়েছিলেন।”

    আর পড়ুন: রাজ্যে বাড়ছে গণপিটুনির ঘটনা, বাংলায় অরাজক পরিস্থিতি কেন?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বীর সিধু-কানু হাজার হাজার সাঁওতাল সঙ্গীকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধ সর্বশক্তি দিয়ে লড়াই করেছিলেন। এবং আপনারা জানেন, কখন এটা ঘটেছিল? এই ঘটনা ঘটেছিল ১৮৫৫ সালে। ১৮৫৭ সালে ভারতের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধেরও দু’বছর আগে। সেই সময় ঝাড়খণ্ডের সাঁওতাল পরগনায় আমাদের উপজাতি ভাইবোনেরা বিদেশি শাসকের বিরুদ্ধে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিল (PM Modi)।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ১৭ বছর পরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়, ভারতীয় ক্রিকেটারদের ফোন করে শুভেচ্ছা মোদির

    PM Modi: ১৭ বছর পরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়, ভারতীয় ক্রিকেটারদের ফোন করে শুভেচ্ছা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০৭ সালের পর ২০২৪ সাল। ১৭ বছর পরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ঘরে তুলল ভারত। দেশের এমন সাফল্যে শনিবার রাতেই শুরু হয়ে যায় উৎসব। ভারতীয় ক্রিকেট দলের এমন সাফল্যে ক্রিকেটারদের ফোন করে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। প্রসঙ্গত, গত বছরের নভেম্বর মাসে বিশ্বকাপ ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাস্ত হওয়ার পরে ড্রেসিংরুমে গিয়ে ক্রিকেটারদের মনোবল জুগিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন প্রধানমন্ত্রী ফোনে কথা বলেন রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, হার্দিক পান্ডিয়া, সূর্যকুমার যাদব, জসপ্রীত বুমরা এবং ভারতীয় ক্রিকেট দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে। সকলকেই এমন জয়ের জন্য তিনি অভিনন্দন জানান।

    রাহুল দ্রাবিড়কে ফোন মোদির (PM Modi)

    রাহুল দ্রাবিড়কে ফোন করে প্রধানমন্ত্রী অভিনন্দন জানান। এর পাশাপাশি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “দেশ কৃতজ্ঞ রাহুল দ্রাবিড়ের কাছে। তাঁর অবদান পরবর্তী প্রজন্মকে প্রেরণা জোগাবে।”

    রোহিত শর্মাকে ফোন মোদির

    ভারতীয় ক্রিকেট টিমের অধিনায়ক রোহিত শর্মাকেও প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) অভিনন্দন জানান, তাঁর অসাধারণ অধিনায়কত্বের (T20 World Cup) জন্য। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রোহিত শর্মার অধিনায়কত্ব ভারতীয় ক্রিকেট টিমকে নতুন মাত্রা দিয়েছে।”

    বিরাট কোহলিকে ফোন মোদির

    ফাইনাল ম্যাচে দুর্দান্ত ইনিংস উপহার দেন কোহলি। এমন অবদানের জন্য বিরাট কোহলির প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “কোহলি ভারতীয় ব্যাটিংকে দুর্দান্তভাবে পরিচালনা করেছেন। টি২০ ক্রিকেট তোমায় মিস করবে কিন্তু আমার বিশ্বাস যে তুমি নতুন প্রজন্মের খেলোয়াড়দেরও অনুপ্রাণিত করবে।”

    ফোন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও

    এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী হার্দিক পান্ডিয়াকে ফোন করে তাঁকে শেষ ওভারে দুর্দান্ত পারফরমেন্সের জন্য অভিনন্দন জানান। অন্যদিকে, সূর্যকুমার যাদবকে ফোন করে শেষ মুহূর্তে অসাধারণ ক্যাচ ধরার জন্য প্রশংসা করেন মোদি। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ রাহুল দ্রাবিড় ও রোহিত শর্মাকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amarnath Yatra: সন্ত্রাস রুখতে অমরনাথ যাত্রায় কড়া নিরাপত্তা! চলবে ড্রোনে নজরদারি

    Amarnath Yatra: সন্ত্রাস রুখতে অমরনাথ যাত্রায় কড়া নিরাপত্তা! চলবে ড্রোনে নজরদারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হল এ বছরের অমরনাথ তীর্থযাত্রা (Amarnath Yatra)। এবার ভক্তরা অতি উৎসাহের সঙ্গে এই তীর্থযাত্রায় অংশ নিচ্ছেন। ইতিমধ্যেই বেস ক্যাম্প থেকে অমরনাথ যাত্রার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে প্রথম দল৷ অত্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, মাঝে মধ্যেই হচ্ছে তুষারপাত। এমনকি বাদ নেই তুষারঝড়েরও। এসবের মধ্যে দিয়েই যাত্রা শুরু করলেন তীর্থযাত্রীরা। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে তীর্থযাত্রীদের জন্য কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
    এ প্রসঙ্গে শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) বলেছেন, “অমরনাথের গুহা মন্দিরে পৌঁছনোর পথ নিরাপদ ও মসৃণ করতে এবং আনন্দদায়ক তীর্থযাত্রা (Amarnath Yatra) নিশ্চিত করতে মোদি সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভক্তরা যাতে কোনও অসুবিধার সম্মুখীন না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য সমস্ত সম্ভাব্য ব্যবস্থা করছে মোদি সরকার।”

    শুরু হল ৫২ দিনের দীর্ঘ অমরনাথ যাত্রা (Amarnath Yatra)

    এবার ৫২ দিনের অমরনাথ দর্শন চলবে দুটি যাত্রাপথে। অনন্তনাগের ৪৮ কিলোমিটার মুমওয়ান-পহেলগাঁও এবং গান্ডেরওয়ালের ১৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের পুরনো বালতালের পথে। আগামী ১৯ অগাস্ট পর্যন্ত চলবে এই তীর্থযাত্রা। ইতিমধ্যেই তীর্থযাত্রীদের প্রথম দল জোড়া বেস ক্যাম্প নুনওয়ান পহেলগাঁও থেকে চন্দনওয়াড়ি ও সোনামার্গের দিকে রওনা দিয়েছে৷ তাঁদের মুখে মুখে ‘হর হর মহাদেব, বম বম বোলে’ স্লোগান৷ এই স্লোগান দিতে দিতেই তীর্থযাত্রীরা ভগবান শিবের আবাসস্থল অমরনাথ গুহার দিকে যাত্রা শুরু করেছেন ৷

    আরও পড়ুন: জলের তলায় রাজধানী! বৃষ্টির জমা জলে একের পর এক মৃত্যুর ঘটনা

    অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর কেন্দ্র

    সম্প্রতি বৈষ্ণোদেবীর মন্দির ফেরত তীর্থযাত্রীদের বাসে জঙ্গি হানার ঘটনার পর থেকেই অমরনাথ যাত্রার (Amarnath Yatra) নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর হয় কেন্দ্র। অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার উপর জোর দেওয়া হয়। অতীতে এখানে জঙ্গি হানা হয়েছে তীর্থযাত্রা চলাকালীন। ফলে সব মিলিয়ে এবার নজিরবিহীন নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ, আধাসেনা এবং সেনা। নিরাপত্তার জন্য কাজে লাগানো হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তিকেও। গোটা যাত্রাপথে নজর রাখা হবে ড্রোনের মাধ্যমে। এছাড়াও বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত সারমেয় বাহিনীকেও কাজে লাগানো হচ্ছে। এছাড়াও পূণ্যার্থীদের প্রতিটি ক্যাম্পে থাকছে সিসি ক্যামেরা। জানা গিয়েছে এছাড়াও যাত্রাপথে থাকছে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা। যাত্রীদের কনভয়ের নিরাপত্তার জন্য সিআরপিএফ কমান্ডো স্কোয়াডও থাকবে। নিরাপত্তাবাহিনী জম্মু থেকে কাশ্মীরের অমরনাথ বেসক্যাম্প পর্যন্ত রাস্তায় কঠোর নজরদারি চালাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share