Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Aadhaar: অনলাইনে আধার সংক্রান্ত অভিযোগ জানাবেন কীভাবে, জানেন?  

    Aadhaar: অনলাইনে আধার সংক্রান্ত অভিযোগ জানাবেন কীভাবে, জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের পর দিন ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে আধার কার্ড (Aadhaar Card)। ব্যাংক (Bank) থেকে শুরু করে নানা সরকারি পরিষেবা পেতে কিংবা পরিচয়পত্র হিসেবে আধার কার্ডের গুরুত্ব অপরিসীম। ১২ সংখ্যার এই আধার নম্বর ছাড়া জীবন অচল হওয়ার জোগাড়। আধার কার্ডে কোনও ব্যক্তির যাবতীয় তথ্য সংরক্ষিত থাকে। কোনও ব্যক্তির নাম, ঠিকানা থেকে প্রয়োজনীয় যাবতীয় তথ্য সংরক্ষিত থাকে ওই কার্ডে। কারণ আধার কার্ডের সঙ্গে বায়োমেট্রিকের তথ্য যুক্ত থাকে। সরকারি কিংবা বেসরকারি সব ক্ষেত্রেই আধার আজকাল বাধ্যতামূলক। আধার সংক্রান্ত অভিযোগ (grievance) জানাতে সম্প্রতি নয়া হেল্প লাইন নিয়ে এল ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (Unique Identification Authority of India)। এই সার্ভিস ব্যবহার করে আধার সংক্রান্ত যে কোনও অভিযোগ জানানো যাবে। ইমেল অথবা অফিসিয়াল আধার ওয়েবসাইট থেকে দুর্নীতি, দুর্ব্যবহার এবং আধার সংক্রান্ত নানান অভিযোগও জানানো যাবে।

    আরও পড়ুন : সদ্যোজাতরাও পাবে আধার কার্ড! নয়া পরিকল্পনা ইউআইডিএআই-এর

    আধার সংক্রান্ত কোনও সমস্যার সম্মুখীন হলে অভিযোগ জানাবেন কীভাবে? তার আগে জেনে নেওয়া প্রয়োজন এই সার্ভিস ব্যবহার করে নাগরিকেরা কী কী অভিযোগ জানাতে পারবেন। অফিসিয়াল আধার ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে অপারেটর ও এনরোলমেন্ট এজেন্সির বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো যাবে। যে কোনও সমস্যার জন্য রেজিস্টার্ড ফোন নম্বর থেকে ফোন করে জানানো যাবে অভিযোগ। সেই কারণেই নাগরিকদের জন্য বিশেষ টোল ফ্রি নম্বর চালু করেছে ইউআইডিএআই। আধারের সঙ্গে যে নম্বর লিঙ্ক করা রয়েছে, সেই ফোন থেকে ১৯৪৭ ডায়াল করে অভিযোগ জানানো যাবে। এছাড়া ই-মেলের মাধ্যমেও জানানো যাবে অভিযোগ। সমস্যার কথা জানিয়ে help@uidai.gov.in অ্যাড্রেসে ই-মেইল করুন।

    আরও পড়ুন : ৩০ জুনের পর প্যান-আধার লিঙ্ক করলে গুনতে হবে দ্বিগুণ জরিমানা!

    চ্যাটবট ব্যবহার করেও কমপ্লেন লজ করতে পারেন। uidai.gov.in এ যদি চ্যাটবট থাকে তাহলে আধার সার্ভিসের জন্য ক্যুইক অটোমেটেড রেসপন্স চান। রেসিডেন্ট পোর্টাল এবং ইউআইডিএআই ওয়েবসাইটের মেইন পেজে গিয়ে রাইট বাটন ক্লিক করুন। নীল ‘আস্ক আধার’ আইকনে ক্লিক করুন। এর পরেই চ্যাটবটের সঙ্গে কথা বলা যাবে। হিন্দি এবং ইংরেজি দুই ভাষার সুবিধাই মিলবে। পোর্টালের মাধ্যমেও জানানো যাবে অভিযোগ। সেক্ষেত্রে অভিযোগ জানাতে হবে https://resident.uidai,gov.in/file-complaint অ্যাড্রেসে।   

  • PAN Aadhaar: বার্ষিক ২০ লক্ষের বেশি টাকার লেনদেন করছেন? এখন থেকে নতুন নিয়ম মানতে হবে

    PAN Aadhaar: বার্ষিক ২০ লক্ষের বেশি টাকার লেনদেন করছেন? এখন থেকে নতুন নিয়ম মানতে হবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নগদ টাকার লেনদেনে রাশ টানতে নতুন পদক্ষেপ কেন্দ্রীয় সরকারের। সব অ্যাকাউন্ট মিলিয়ে বছরে ২০ লক্ষের বেশি টাকার লেনদেনে প্যান কার্ড বা আধার কার্ডের তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হল। নতুন এই নিয়ম লাগু হবে ২৬ মে থেকে। সিবিডিটির (CBDT) পক্ষ থেকে আয়কর আইনের অধীনে এই নতুন নিয়ম তৈরি হয়েছে।

    রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্ক হোক বা সমবায় কিংবা পোস্ট অফিস, সব জায়গাতেই এক বা একাধিক অ্যাকাউন্টে ২০ লক্ষ টাকা নগদ জমা বা নগদ টাকা তোলার ক্ষেত্রে প্যান (PAN Card) বা আধারের (Aadhaar Card) তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক। পাশাপাশি সব ধরনের ব্যাঙ্ক এবং পোস্ট অফিসে কারেন্ট অ্যাকাউন্ট খোলার ক্ষেত্রেও প্যান কার্ডের তথ্য দেওয়ার বাধ্যতামূলক নিয়ম করা হয়েছে।   

    এতদিন পর্যন্ত একটি অ্যাকাউন্টে নির্দিষ্ট টাকার পরিমাণের বেশি লেনদেন করলে প্যান বা আধারের তথ্য দিতে হত। সব অ্যাকাউন্টে একসঙ্গে নজরদারি চালানোর কোনও ব্যবস্থা ছিল না। এবার সেই উপায় নিয়েই হাজির মোদি সরকার। একসঙ্গে ৫০ হাজার টাকার বেশি লেনদেন করলে তথ্য চাওয়া হত। বার্ষিক লেনদেনে কোনও বিধিনিষেধ ছিল না। এবার বার্ষিক লেনদেনের ক্ষেত্রেও এল নতুন নিয়ম। 

    দীর্ঘদিন ধরেই করদাতাদের কারচুপিতে নাজেহাল কেন্দ্র। যাদের রোজগার বেশি, তাও কেন তাঁরা আয়করের (Income Tax) আওতায় নেই তা খতিয়ে দেখতে চাইছে কেন্দ্র। সেকারণেই ২০ লক্ষ টাকার বেশি সমস্ত লেনদেনের ওপর নজরদারি চালাতে চাইছে তারা।

    তাছাড়া, ২০ লক্ষের বেশি লেনদেনে প্যান-আধার বাধ্যতামূলক করা হলে, নগদে লেনদেনের প্রবণতা কমতে পারে বলেও মনে করছে কেন্দ্র। সেক্ষেত্রে ভারতকে ‘ক্যাশলেস ইকোনমি’ (Cashless Economy) করার যে উদ্যোগ নিয়েছিল মোদি (Modi) সরকার সেই পথেও কিছুটা অগ্রসর হওয়া যাবে বলে আশাবাদী সরকারি আধিকারিকরা।

    নিয়ম অনুসারে, যদি কোনও ব্যক্তির প্যান তথ্য সরবরাহ করতে হয়, কিন্তু তাঁর কাছে সেই মুহূর্তে প্যান কার্ড না থাকে, তবে তিনি আধারের বায়োমেট্রিক সনাক্তকরণ দিতে পারেন। 

     

  • Pooja Singhal: আর্থিক অনিয়ম আমলার! ৫ দিনের ইডি হেফাজতে আইএএস পূজা সিঙ্ঘল

    Pooja Singhal: আর্থিক অনিয়ম আমলার! ৫ দিনের ইডি হেফাজতে আইএএস পূজা সিঙ্ঘল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) খনিজ দফতরের সচিব তথা আইএএস (IAS) পূজা সিঙ্ঘলকে (Pooja Singhal) গ্রেফতার করল এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। কেন্দ্রের মনরেগা (MGNREGA) তহবিলের টাকা তছরুপের অভিযোগ ছিল ঝাড়খণ্ডের খনিসচিব পূজার বিরুদ্ধে। মামলাটির তদন্তের দায়িত্বে ছিল ইডি। বুধবার দীর্ঘক্ষণ জেরার পর গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। আপাতত পাঁচ দিন ইডি-র হেফাজতে থাকবেন তিনি।

    মনরেগা প্রকল্পের তহবিলে আর্থিক অনিয়মের এই মামলায় পূজা ছাড়াও অভিযুক্ত তাঁর স্বামী অভিষেক ঝা এবং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট সুমন কুমার। গত শুক্রবারই সুমনকে গ্রেফতার করেছে ইডি। বুধবার গ্রেফতার হল পূজাও।  

    মনরেগা প্রকল্পের অর্থ তছরুপ মামলায় গত ২০১২ সাল থেকেই তদন্ত চলছে। তবে পূজার সঙ্গে এই মামলার যোগ সম্প্রতিই প্রকাশ্যে আসে। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত চলাকালীন পূজার ১৫০কোটি টাকার হিসাব বহির্ভূত সম্পত্তির সন্ধান পায় ইডি। পরবর্তীতে পশ্চিমবঙ্গ, পঞ্জাব, ঝাড়খণ্ড, দিল্লি-সহ দেশের ১৮টি জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে নগদ ১৯ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয় পূজা, তাঁর স্বামী এবং তাঁর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যোন্ট সুমনের বাড়ি থেকে। শুধু সুমনের বাড়ি এবং অফিসে থেকেই ১৭ কোটি ৭৯ লক্ষ নগদ টাকা পায় ইডি। ইডি জানিয়েছে, বিভিন্ন জেলায় জেলাশাসকের পদে থাকাকালীন পূজা এবং তাঁর স্বামী অভিষেকের অ্যাকাউন্টে বেতন ছাড়াও প্রায় ১ কোটি ৪৩ লক্ষ টাকা জমা পড়ে। 
      
    খুঁটি জেলায় মনরেগা প্রকল্পের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগে ২০২০ সালে ঝাড়খণ্ড সরকারের প্রাক্তন জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার রামবিনোদ প্রসাদ সিন্‌হার গ্রেফতারি দিয়ে মামলাটি শুরু হয়। পরে পশ্চিমবঙ্গ থেকে গ্রেফতার হওয়ার পরে রামবিনোদ জানান, নয়ছয় হওয়া টাকার পাঁচ শতাংশ সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসনকে কমিশন হিসেবে দিতে হয়েছিল তাঁকে। পুলিশ পুরনো রেকর্ড দেখে জানতে পারে, ঘটনাটি যখন ঘটে তখন খুঁটির ডেপুটি কমিশনার ছিলেন পূজা। এর পরই গোয়েন্দা সংস্থাটি পূজার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে।

     

  • Modi in Gujarat: “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    Modi in Gujarat: “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত আট বছরে মহাত্মা গান্ধী (Mahatma Gandhi), সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের (Sardar Ballavbhai Patel) স্বপ্ন পূরণে কাজ করেছে সরকার। গুজরাতে (Gujarat) একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তিনি বলেন, “বাপু চাইতেন গরিব, দলিত, মহিলা, আদিবাসীদের ক্ষমতায়ন। যেখানে পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্য পরিষেবা পাওয়া তাঁদের অধিকার। আমরা মহিলাদের জন্য বিনামূল্যে রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডারের ব্যবস্থা করেছি। সকলকে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দিয়েছি।” জনধন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং করোনা অতিমারীর সময় বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার কথাও এদিন মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দেশের সেবা করার জন্য কোনও প্রচেষ্টাই আমি ছাড়িনি। এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়।”

    আরও পড়ুন : গণতন্ত্র রক্ষায় মোদির অবদান, প্রশংসায় পঞ্চমুখ বাইডেন

    ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আট বছর পূর্ণ করেছেন নরেন্দ্র মোদি। এদিন গুজরাতের রাজকোট জেলার আটকোট শহরে ২০০ শয্যার একটি মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতালের উদ্বোধনের পর এক সমাবেশে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। ওই সভায়ই তাঁর আট বছরের প্রধানমন্ত্রীত্বে কী কী কাজ করেছেন, তার ফিরিস্তি দেন। বলেন, “গত আট বছরে তিন কোটির বেশি পরিবারকে পাকা ঘর দেওয়া হয়েছে। ১০ কোটি পরিবারকে শৌচাগার দেওয়া হয়েছে। ৯ কোটি নারীকে এলপিজি সংযোগ দেওয়া হয়েছে। আড়াই কোটি পরিবারকে বিদ্যুৎ সংযোগ এবং ছয় কোটি পরিবারকে জলের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আয়ুষ্মান ভারত যোজনা বিমা প্রকল্পে নিখরচায় চিকিৎসা পরিষেবা পেয়েছেন ৫০ কোটিরও বেশি মানুষ।”

    মোদি বলেন, “এগুলো শুধু পরিসংখ্যান নয়, এটি দেশের দরিদ্রদের মর্যাদা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের অঙ্গীকারের প্রমাণ।” তাঁর দাবি, গত আট বছরে তাঁর সরকার দরিদ্রদের উন্নতির জন্য কাজ করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস অর সব কা প্রার্থনা’ মন্ত্র দিয়ে আমরা দেশের উন্নয়নে নতুন দিক নির্দেশনা করেছি।” প্রত্যেক ভারতীয়কে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও পূরণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    ডবল ইঞ্জিন সরকারের (Double engine government) স্বপক্ষেও এদিন ফের সাফাই গেয়েছন মোদি। বলেন, ডবল ইঞ্জিন সরকারের কারণে গুজরাত উন্নয়নের নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। ’১৪ সালের আগে পরিস্থিতি ভিন্ন ছিল। আমরা যদি কেন্দ্রে (ইউপিএ সরকারের কাছে) উন্নয়ন প্রকল্পের কোনও ফাইল পাঠাতাম, তাহলে তারা তা প্রত্যাখ্যান করত। এখন আর তা হয় না। আমাদের যে জীবনধারা বদলের প্রয়োজন রয়েছে, এদিন তা মনে করিয়ে দিয়েছেন মোদি। বলেন, কারও অসুস্থ হওয়া উচিত নয়। আমাদের এমন একটা জীবনধারা তৈরি করতে হবে, যাতে আমরা অসুস্থ না হয়ে পড়ি।

     

  • Father-Daughter: পিতা-কন্যার যুগলবন্দী! ভারতীয় বায়ুসেনায় একসঙ্গে যুদ্ধবিমান চালিয়ে গড়ে তুললেন ইতিহাস

    Father-Daughter: পিতা-কন্যার যুগলবন্দী! ভারতীয় বায়ুসেনায় একসঙ্গে যুদ্ধবিমান চালিয়ে গড়ে তুললেন ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাবাকে আদর্শ করে তাঁর দেখানো পথে হাঁটতে পৃথিবীর সব মেয়েই চান। আবার বাবার পেশাকে নিজের পেশা হিসেবে বেছে নেওয়ার স্বপ্ন অনেকেই দেখে থাকেন। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে খুব সংখ্যক কেই দেখা যায়। কিন্তু বর্তমানে সেই বিরল উদাহরণ সৃষ্টি করে ভারতীয় বায়ুসেনায় একইসঙ্গে যুদ্ধবিমান ওড়ালেন বাবা-মেয়ে। আকাশে বিমান ওড়ানোর এই ঘটনাটি বর্তমানে দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। আর বাবা-মেয়ের যুগলবন্দীতে বিমান ওড়ানোর মুহূর্তটি ভারতীয় বায়ুসেনার ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে। একই ফাইটার জেট আকাশে ওড়ালেন বাবা-মেয়ের জুটি। প্রথমবার এমন নজির দেখা গিয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনায় (Indian Air Force)।

    আরও পড়ুন: ১৮৫ বিমানযাত্রীর প্রাণ বাঁচিয়ে এখন ‘হিরো’, কে এই ক্যাপ্টেন মণিকা?

    ভারতীয় বায়ুসেনায় আধিকারিক পদে রয়েছেন সঞ্জয় শর্মা (Sanjay Sharma)। আর মেয়ে অনন্যা শর্মা (Ananya Sharma) ফাইটার পাইলট হিসেবে ২০২১ সালে বায়ুসেনায় যোগ দিয়েছিলেন। এবার অনন্যা শর্মা ও তাঁর বাবা ভারতীয় বিমান বাহিনীতে এক ইতিহাস তৈরি করেছেন। বাবা এবং ছেলের একসঙ্গে যুদ্ধবিমান ওড়ানোর দৃশ্য আগে অনেকবার দেখা গিয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনায়। কিন্তু বাবা আর মেয়ের জুটি এর আগে কখনও দেখা যায়নি৷ আর এবার সেই শূন্যতাই পূরণ করলেন বায়ুসেনা আধিকারিক সঞ্জয় শর্মা এবং ফ্লাইং অফিসার অনন্যা শর্মা।

    ছোট থেকেই তিনি তাঁর বাবাকে দেখেছেন ভারতীয় বায়ুসেনায় বিমান চালাতে। আর সেই থেকেই তাঁর মনেও একইরকম হওয়ার ইচ্ছে ছিল। এমনকি এই পেশা ছাড়া অন্য কোনও পেশার কথা কল্পনাতেও ভাবতে পারেননি। এমনটিই জানিয়েছেন অনন্যা। কিন্তু তাঁর এই পথ এতটাও সহজ ছিল না। কারণ আগে মেয়েদের জন্য বিমান ওড়ানোর অনুমতি ছিল না। কিন্তু ২০১৬ সালে প্রথম মেয়েদের ফাইটার পাইলট হওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। এরপরেই ইলেকট্রনিক্স এবং কমিউনিকেশনে অনন্যা বি টেক সম্পন্ন করে আইএএফ-এর ফ্লাইং শাখার প্রশিক্ষণের জন্য নির্বাচিত হন। এরপরেই তিনি ২০২১ সালের ডিসেম্বরে একজন ফাইটার পাইলট হিসেবে নিযুক্ত হন। অন্যদিকে ১৯৮৯ থেকে ভারতীয় বায়ুসেনাতে কর্মরত আছেন তাঁর বাবা সঞ্জয় শর্মা ।  

    আরও পড়ুন: বায়ুসেনায় অগ্নিপথ প্রকল্পে প্রথম তিনদিনেই জমা ৫৬,৯৬০টি আবেদন!

    চলতি বছরের ৩০মে এই পিতা-কন্যার যুগলবন্দীতে যুদ্ধ বিমান চালানোর ঘটনাটি ঘটে। এক অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখিয়ে দিয়েছেন এই জুটি।

     

  • Matchmaking to employees: বিয়ে করলে বাড়ে বেতন এবার কর্মীদের জীবনসঙ্গীও খুঁজে দেবে সংস্থা

    Matchmaking to employees: বিয়ে করলে বাড়ে বেতন এবার কর্মীদের জীবনসঙ্গীও খুঁজে দেবে সংস্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংস্থার স্বার্থে কর্মীরা যাতে মন দিয়ে কাজ করেন এবং অল্পদিনেই কাজ ছেড়ে চলে না যান , তাই  অভিনব উদ্যোগ নিল তামিলনাড়ুর এক তথ্য-প্রযুক্তি সংস্থা। বিয়ে হলে কর্মীদের বেতন বাড়িয়ে দেওয়ার রীতি আগে থেকেই ছিল  মাদুরাই ভিত্তিক শ্রী মুকাম্বিকা ইনফোসলিউশনসে। এবার পছন্দমতো জীবনসঙ্গী খুঁজে দেওয়ার দায়িত্ব নিল সংস্থা। একই সঙ্গে  ছয় মাস অন্তর কর্মীদের বেতনও বাড়িয়ে দেওয়া হবে। স্বাভাবিকভাবেই সংস্থার এই সিদ্ধান্তে খুশি কর্মীদের একাংশ।

    ওই সংস্থায় কর্মীদের স্থায়িত্ব খুব বেশিদিনের হয় না। পাঁচ বছরের কম সময় চাকরি করেই ছেড়ে দেন অনেকে। কাজ শিখে যাওয়ার পরই উচ্চ বেতনের আশায় অন্য জায়গায় চলে যান কর্মীরা। তাই কর্মীদের আনুগত্য ধরে রাখতেই এই সিদ্ধান্ত বলে অনুমান। ওই সংস্থার মোট কর্মী সংখ্যা ৭৫০জন। এর মধ্যে মাত্র ৪০ শতাংশ কর্মী পাঁচ বছরের বেশি সময় ওখানে কাজ করেছেন।

    শিবকাশিতে ২০০৬ সালে সংস্থার কাজ শুরু হয়। পরে মাদুরাইতে সরে যায় অফিস। এখন ওই সংস্থার মাসিক আয় ১০০কোটি টাকা। বিয়ে করলে কর্মীদের বেতন বাড়িয়ে দেওয়ার রীতি আগেই ছিল এই সংস্থায় তবে এবার সঙ্গীও খুঁজে দেওয়া হবে। সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা তথা সিইও এমপি সেলভাগনেশ জানিয়েছেন, কর্মীদের তিনি নিজের ভাই-বোনের মতো দেখেন।  অনেক কর্মীই গ্রাম থেকে এসেছেন। কারও বাবা-মায়ের অনেক বয়স হয়ে গিয়েছে, সন্তানের জন্য পাত্র-পাত্রী খোঁজার মতো অবস্থা নয়। তাই সংস্থার পক্ষ থেকে অ্যালায়েন্স মেকার নামে একটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পাত্র-পাত্রী খুঁজে দেওয়া হবে।

     

  • Chennai: এটিএমের বিনে ১৫ লক্ষ টাকার সোনা ফেললেন মহিলা, কেন?

    Chennai: এটিএমের বিনে ১৫ লক্ষ টাকার সোনা ফেললেন মহিলা, কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় মহিলা এবং সোনার যেন জন্ম-জন্মান্তরের সম্পর্ক। সোনা-গয়না পছন্দ করেন না এমন মহিলার সংখ্যা এদেশে প্রায় অমিল। একজন মহিলা গয়নার জন্যে কত দূর যেতে পারেন ‘মণিহার’ গল্পে দেখিয়ে গিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সেই সব মোহমায়া ত্যাগ করে এক মহিলা নাকি ১৫ লক্ষ টাকার সোনা (Gold Worth 15 Lakh) ফেলে এলেন এটিএমে রেখে দেওয়া পাত্রে (ATM Bin)। সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে চেন্নাইয়ে (Chennai)।

    আরও পড়ুন: সাগরে সাঁতার কাটতে গিয়ে হাঙরের আক্রমণে দুই মহিলা, এরপর কী হল….       

    এটিএম কিয়ক্সটির নিরাপত্তারক্ষী এটিএমের ভেতরে একটি চামড়ার ব্যাগ খুঁজে পাওয়ার পরই বিষয়টি সকলের নজরে আসে। ব্যাগটি খুলে দেখা যায়, রয়েছে লক্ষ-লক্ষ টাকার গয়না। প্রথমে ওই নিরাপত্তারক্ষী ব্যাঙ্কের ম্যানেজারকে ফোন করে বিষয়টি জানান। পরে কুন্দ্রাথুরের (Kundrathur) পুলিশকে জানানো হয়। 

    পুলিশের কাছেও ওইদিনই ৩৫ বছরের এক মহিলার নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগ দায়ের করেন এক দম্পতি। সেদিন ভোর ৪টে থেকে নিখোঁজ ছিলেন তাঁদের মেয়ে। পরে দম্পতি জানান, তাঁদের মেয়ে সকাল সাতটাতেই ফিরে এসেছেন। পুলিশের বিষয়টি সন্দেহ হওয়ায়, ওই এটিএম এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ ওই দম্পতিকে দেখানো হয়। ভিডিও দেখে দম্পতি নিশ্চিত করেন ওই ভিডিওতে তাঁদের মেয়েই রয়েছেন, যার নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগ দায়ের করেছিলেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: বাইকের বদলে ঘোড়া! জলমগ্ন মুম্বইয়ে খাবার পৌঁছে দিতে একি করলেন সুইগি বয় 

    দম্পতি পুলিশকে জানান, তাঁদের সন্তান হতাশার শিকার এবং তাঁর ঘুমের ঘোরে হাঁটার (Sleep Walking) অভ্যেস রয়েছে। চিকিৎসাও চলছে তাঁর। 

    আরও পড়ুন: পেটে ব্যথা নিয়ে শৌচালয় গেলেন ছাত্রী, বেরোলেন সদ্যোজাত কোলে নিয়ে!

    কুন্দ্রাথুর থানার পুলিশ ইন্সপেক্টর চন্দ্রু জানান, “নিরাপত্তারক্ষী ঠিক সময় খবর না দিলে ওই গয়না উদ্ধার করা সম্ভব হত না।” পরে পুলিশ ওই দম্পতির হাতে সোনা তুলে দেয় এবং নিরাপত্তারক্ষী এবং ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে তাঁদের সাহায্যের জন্যে  ধন্যবাদ জানায়। 

     

  • Modi: “বিজেপি জানে, দেশের সংস্কৃতি…”, আঞ্চলিক ভাষা ইস্যুতে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য মোদির

    Modi: “বিজেপি জানে, দেশের সংস্কৃতি…”, আঞ্চলিক ভাষা ইস্যুতে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য’ভারতের (India) গর্ব। ভাষা-বৈচিত্র্যও তার ব্যতিক্রম নয়। নানা-ভাষার মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে ভারতের সংস্কৃতি। প্রতিটি আঞ্চলিক ভাষাই দেশের কাছে গর্বের বলে জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। জয়পুরে বিজেপির (BJP) দলীয় সম্মেলনে শুক্রবার মোদি বলেন, “ভাষা নিয়ে অযথা বিতর্ক তৈরি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে দলীয় কর্মীদের সতর্ক থাকতে হবে।” 

    দলের দু’দিনের সম্মেলনে উপস্থিত হয়ে দেশের বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষা (Regional languages) সম্পর্কে শুক্রবার মোদি বলেন,”অতীতে দেখা গিয়েছে, ভাষার ওপর ভিত্তি করে দেশজুড়ে বিতর্ক তৈরির চেষ্টা করা হয়েছে। বিজেপি জানে, দেশের সংস্কৃতি বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষার মধ্য দিয়ে প্রতিফলিত হয়। প্রত্যেকটি আঞ্চলিক ভাষাই সমানভাবে পূজনীয়। বিজেপি দেশের প্রতিটি আঞ্চলিক ভাষার প্রতিই শ্রদ্ধাশীল। ভবিষ্যতে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে এই ভাষার ভূমিকাই যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।”‌ প্রধানমন্ত্রী একই সঙ্গে জানান, দেশে যে জাতীয় শিক্ষা নীতি তৈরি হচ্ছে, তাতে আঞ্চলিক ভাষাকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ভাষাকে কেন্দ্র করে যাতে কোনওরকম অশান্তি না হয়, সেজন্য দেশের মানুষকে সতর্ক থাকতে হবে। সম্প্রতি হিন্দিকে সরকারি ভাষা করা নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের মন্তব্যে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল, মোদির  এই বক্তব্য তাকে প্রশমিত করবে বলেই আশা রাজনৈতিক মহলের।

    [tw]


    [/tw]

    গত এপ্রিল মাসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) সংসদীয় সরকারি ভাষা কমিটির সদস্যদের জানিয়েছিলেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের যে কর্মসূচি তৈরি হয়, তার ৭০ শতাংশই হিন্দিতেই হয়। সরকারি ভাষা হিসেবে ইংরেজির থেকে হিন্দিই বেশি গ্রহণযোগ্য। সেক্ষেত্রে আঞ্চলিক ভাষা ইংরেজির বিকল্প হতে পারে না। শাহের এই ধরনের মন্তব্যে দেশজুড়ে বিতর্ক তৈরি হয়। বিরোধীরা সরব হয়ে ওঠেন। তাঁদের দাবি ছিল, শাহ হিন্দিকে দেশের সরকারি ভাষা হিসাবে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। ভারত যেখানে বহু ভাষাভাষীর দেশ, সেখানে এভাবে কোনও কিছু চাপিয়ে দেওয়া যায় না। এই প্রসঙ্গে মোদি এদিন বলেন, “বিরোধীরা যে কোনও ছোট ছোট বিষয় নিয়েই বিতর্ক তৈরি করে যা দেশবাসীর স্বার্থে কাম্য নয়।”

  • Assam Flood: বন্যায় বিপর্যস্ত অসম, সাত জেলার ৫৭ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত

    Assam Flood: বন্যায় বিপর্যস্ত অসম, সাত জেলার ৫৭ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  অসমে (Assam ) বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নিয়েছে। গত তিনদিন ধরে টানা বৃষ্টির জেরে মে মাসেই অসমে বন্যা (Flood Situation) পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ভেসে গিয়েছে একাধিক গ্রাম। অসমের কাছাড়, কামরূপ, কার্বি আংলং, হোজাই, লখিমপুর, নয়গাঁও সহ প্রায় সাতটি জেলা বন্যায় বিপর্যস্ত। ক্ষতিগ্রস্ত অন্তত ৫৭ হাজার মানুষ। ২২২টি গ্রাম জলের তলায়। দশ হাজার ৩২১ হেক্টর কৃষিক্ষেত্র জলমগ্ন। এখনও পর্যন্ত একজন শিশু-সহ ৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দলের সঙ্গে হাত লাগিয়েছে বায়ুসেনাও। বন্যা দুর্গত এলাকায় ত্রাণ পৌঁছে দেওয়া এবং সেখান থেকে দুর্গতদের উদ্ধার করার কাজ করছে বায়ুসেনা।

    [tw]


    [/tw]

     বিভিন্ন রাজ্য সড়কের উপর দিয়ে জল বইছে। যার জেরে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে একাধিক গ্রাম। রেল লাইনও জলের তলায়। তার জেরে একাধিক ট্রেন বাতিল করতে হয়েছে। শিলচর-গুয়াহাটি গামী একাধিক ট্রেন কাছাড় জেলায় আটকে রয়েছে। ১৪০০ যাত্রী-সহ দুটি ট্রেন আটকে রয়েছে দাইতোকেচরা স্টেশনের কাছে। বায়ুসেনার সাহায্যে ১১৯ জন যাত্রীকে উদ্ধার করা হয়েছে। বন্যার কারণে একাধিক রেল লাইনে ধস নেমেছে। বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে রেল ট্র্যাকগুলি। সেকারণে ট্রেন চালানোর সাহস দেখাতে পারছে না রেলওয়ে। মাহুর-ফাইডিং এলাকায় রেললাইনে ধস নেমে বন্ধ হয়ে গিয়েছে রাস্তা। ইতিমধ্যেই একাধিক ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। 

    [tw]


    [/tw]

     রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দলের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে বায়ুসেনাও। একাধিক জায়গায় সড়কপথে যাওয়া যাচ্ছে না। হেলিকপ্টারের সাহায্যে দুর্গতদের সরিয়ে নিয়ে আসা হচ্ছে। এমনকি  হেলিকপ্টার করেই ত্রাণ পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। অসমের কুঞ্জুং, ফিয়াংপুই, মৌলহি, নামজুরাং, সাউথ বাগেটর, মাধব টিলা, কালীবাড়ি, নর্থ বাগেটর, জিওন, লোধি পাগমোল সহ একাধিক জায়গায় ভূমি ধসের ঘটনা ঘটেছে। প্রায় ৮০টি বাড়ি ভূমি ধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

    অসমে ১৮ তারিখ পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে মৌসম ভবন (IMD)। আগামী কয়েকদিন অসম,মেঘালায়,মণিপুর, পশ্চিমবঙ্গের উত্তরভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। বন্যা পরিস্থিতির মধ্যে বৃষ্টি  না ধরলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। 

  • Hardik Patel: বৃহস্পতিবারই বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন হার্দিক প্যাটেল? জোর জল্পনা

    Hardik Patel: বৃহস্পতিবারই বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন হার্দিক প্যাটেল? জোর জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্ভাবনা ছিলই। সেই মতো বৃহস্পতিবারই সম্ভবত বিজেপিতে (BJP) যোগ দিচ্ছেন গুজরাতের (Gujarat) বছর আঠাশের পতিদার নেতা হার্দিক প্যাটেল (Hardik Patel)। সংবাদ সংস্থা সূত্রেই এ খবর মিলেছে। ওই দিন গান্ধীনগরে গুজরাতের বিজেপি সভাপতি সি আর প্যাটেলের (CR Patel) উপস্থিতিতে পদ্ম শিবিরে যোগ দেবেন তিনি।

    ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের (2019 Loksabha elections) ঠিক আগে কংগ্রেসে (Congress) যোগ দিয়েছিলেন হার্দিক। গতকয়েক সপ্তাহ ধরে তিনি লাগাতার আক্রমণ করেছিলেন কংগ্রেসকে। মন্তব্য করেছিলেন, “আমি যেন নাসবন্দি হওয়া বর!” হার্দিক যখন গুজরাত কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন, তখনও তাঁর মুখে বিজেপি-প্রশস্তি শোনা গিয়েছে। বলেছিলেন, “বিজেপির যে কিছু ভালো দিক রয়েছে, তা মানতেই হবে।”

    এর পরেই জল্পনা ছড়ায়, কংগ্রেস ছেড়ে পদ্মশিবিরেই যোগ দিচ্ছেন হার্দিক। এক বার শোনা যায়, অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম-আদমি পার্টিতে যোগ দিচ্ছেন গুজরাতের এই পতিদার নেতা। ওই দুই জল্পনাই অস্বীকার করেছিলেন হার্দিক। তিনি বলেছিলেন, আমি এখন পর্যন্ত কোনও রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নিইনি, তা বিজেপি বা আপ যাই হোক না কেন। আমি যে সিদ্ধান্তই নেব, তা হবে জনগণের স্বার্থে।

    আরও পড়ুন : কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন হার্দিক প্যাটেল!

    দিনকয়েক আগে ফের একবার মোদি-ঘনিষ্ঠ আম্বানি-আদানিস্তুতিও শোনা গিয়েছিল হার্দিকের মুখে। এর পর থেকেই তাঁর গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা আরও জোরালো হয়। শেষমেশ সেটাই সত্যি হতে চলেছে বৃহস্পতিবার। হার্দিক নিজের মুখে স্বীকারও করেছেন একথা।

    হার্দিক দল ছাড়ার পরে পরেই তাঁকে ‘সুবিধাবাদী’ বলে কটাক্ষ করেছিল কংগ্রেস। সোনিয়ার দলের দাবি, গত ছ’বছর ধরেই বিজেপির সঙ্গে গোপনে যোগাযোগ রেখে গিয়েছিলেন তরুণ পতিদার নেতা। তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া অভিযোগগুলি থেকে মুক্তি পেতেই দীর্ঘদিন ধরে তিনি বিজেপি-সঙ্গ করছেন বলে দাবি হাত শিবিরের।

    চলতি বছরের শেষেই গুজরাত বিধানসভা নির্বাচন (2022 Gujarat Assembly Election)। তার আগে দলের প্রাক্তন রাজ্য সভাপতির পদ্ম শিবিরে যোগদান যে কংগ্রেসকে বেশ খানিকটা বেকায়দায় ফেলল, তাতে কোনও সন্দেহ নেই। রাজস্থানের উদয়পুরে তিনদিন ব্যাপী চিন্তন শিবির হয় কংগ্রেসের। সেখানে ঘুরে দাঁড়ানোর বার্তা দেন গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী। সেই শিবির শেষ হওয়ার তিন দিনের মধ্যেই হাত শিবির ছেড়ে দিয়েছিলেন হার্দিক। এবার চড়ছেন পদ্ম-পানসিতে। 

    আরও পড়ুন : হিজাব পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে বাধা, মুখ্যমন্ত্রী বললেন, পড়াশোনায় মন দাও

LinkedIn
Share