Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Uttar Dinajpur: যোগী-মডেলকেই অনুসরণ মমতার, ইউপি-স্টাইল এনকাউন্টারে খতম দুষ্কৃতী সাজ্জাক আলম

    Uttar Dinajpur: যোগী-মডেলকেই অনুসরণ মমতার, ইউপি-স্টাইল এনকাউন্টারে খতম দুষ্কৃতী সাজ্জাক আলম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাসক দলের তাঁবেদারি করতে করতে দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছে রাজ্যে পুলিশের! এবার পায়ের তলায় মাটি শক্ত করে ঘুরে দাঁড়াতে কার্যত উত্তরপ্রদেশের যোগী পুলিশের এনকাউন্টার মডেলকে হাতিয়ার করেই কুখ্যাত দুষ্কৃতী সাজ্জাক আলমকে নিকেশ করল রাজ্য পুলিশ। শনিবার ভোরে উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) গোয়ালপোখর থানা এলাকায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে পুলিশের গুলিতে মৃত্যু হয়েছে তার। তবে, কি বাহিনীর মনোবল ধরে রাখতে রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার বাইরে বেরিয়ে অবশেষে নিজের দক্ষতা প্রমাণে বাধ্য হল পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ, এদিনের এনকাউন্টারে উঠছে প্রশ্ন। প্রশ্ন উঠছে, সাজ্জাকের মতো বেপরোয়া দুষ্কৃতীদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে এনকাউন্টারই দাওয়াই, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের তত্ত্বই কি মেনে নিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়?

    ঠিক কী অভিযোগ ছিল সাজ্জাকের বিরুদ্ধে? (Uttar Dinajpur)

    বুধবার ইসলামপুর আদালত থেকে রায়গঞ্জ (Uttar Dinajpur) জেলে ফেরার সময় পাঞ্জিপাড়ায় ২ পুলিশকর্মীকে গুলি করে পালায় বিচারাধীন আসামি সাজ্জাক আলম। জানা যায়, জেল লক আপে তার হাতে বন্দুক পৌঁছে দিয়েছিল আবদুল নামে এক বাংলাদেশি দুষ্কৃতী। ঘটনার পর থেকে সাজ্জাকের খোঁজে ম্যান হান্ট শুরু করে পুলিশ। ডিজি রাজীব কুমার বলেন, এই ধরণের দুষ্কৃতীদের কী করে শিক্ষা দিতে হয় তা পুলিশ জানে। পুলিশকে লক্ষ্য করে দুষ্কৃতীরা ১টা গুলি ছুড়লে পুলিশ ৪টে গুলি ছুড়বে। তখন থেকেই এনকাউন্টারের জল্পনা শুরু হয়েছিল। তবে, যোগী পুলিশের মতো এই রাজ্যের পুলিশ সেই ক্ষমতা দেখাতে পারবে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। কিন্তু, নিজেদের স্বার্থে অবশেষে বাধ্য হয়ে যোগী রাজ্যের এনকাউন্টার মডেলের ওপর আস্থা রাখল মমতার পুলিশ।

    আরও পড়ুন: মহাকুম্ভ নাকি অন্ধবিশ্বাস! মেলা প্রাঙ্গণে হিন্দু-বিরোধী পোস্টার ছিঁড়ে জ্বালিয়ে দিলেন নাগা সাধুরা

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    পুলিশ সূত্রে দাবি করা হয়েছে, শনিবার ভোর-রাতে গোয়ালপোখর সীমান্ত (Uttar Dinajpur) পেরিয়ে বাংলাদেশে ঢোকার সময় পুলিশের মুখোমুখি হয় সাজ্জাক। তখন তাকে আত্মসমর্পণের প্রস্তাব দেন পুলিশ আধিকারিকরা। কিন্তু তাতে কান দেয়নি সে। এরপরও কুয়াশার সুযোগ নিয়ে পালানোর চেষ্টা করতে থাকে অভিযুক্ত। তখন পুলিশকর্মীরা গুলি চালালে সাজ্জাকের গায়ে গুলি লাগে। লুটিয়ে পড়েন তিনি। এরপর তাঁকে উদ্ধার করে ইসলামপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতাল সূত্রের খবর, সেখানেই তার মৃত্যু হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে বিজেপি নেতৃত্বাধীন যোগী আদিত্যনাথের সরকার ক্ষমতায় আসার পর একের পর এক এনকাউন্টারে দুষ্কৃতীদের খতম করেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। ২০১৭ থেকে ১০ হাজারের বেশি এনকাউন্টার করেছে তারা। তাতে ৬৩টি দুষ্কৃতীর মৃত্যু হয়েছে। তা নিয়ে দেশ জোড়া বিতর্ক কম হয়নি। উত্তরপ্রদেশে এনকাউন্টারের নামে বিশেষ একটি সম্প্রদায়কে নিশানা করা হচ্ছে বলে সরব হয়েছিল তৃণমূল সহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এবার পশ্চিমবঙ্গেও দুষ্কৃতীকে সবক শেখাতে যোগী আদিত্যনাথের পথেই হাঁটতে হল মমতাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gurap: জন্মদিনেই বিচার পেল নিহত শিশুকন্যা, ধর্ষণ-খুনে ফাঁসির সাজা দিল আদালত

    Gurap: জন্মদিনেই বিচার পেল নিহত শিশুকন্যা, ধর্ষণ-খুনে ফাঁসির সাজা দিল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলির গুড়াপে (Gurap) পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় ফাঁসির সাজা হল দোষীর। শুক্রবারই এই রায় শোনালেন চুঁচুড়া পকসো আদালতের বিচারক চন্দ্রপ্রভা চক্রবর্তী। প্রসঙ্গত, গুড়াপকাণ্ডে ফাঁসির সাজা হল প্রতিবেশী প্রৌঢ় অশোক সিংয়ের। ঘটনার ৫৫ দিনের মাথায় এই রায় ঘোষণা করল চুঁচুড়া আদালত (Hooghly)। প্রসঙ্গত, এদিনই ছিল নির্যাতিতা শিশু কন্যার জন্মদিন। আদালতের রায়ের পরই কেঁদে ফেলেন নির্যাতিতার মা। কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘‘আজই মেয়েটার জন্মদিন। জন্মদিনে কেক খেতে চেয়েছিল মেয়েটা! সেটা তো আর খাওয়াতে পারলাম না।’’ তিনি আরও জানিয়েছেন আদালতের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে খুশি তিনি।

    সরকারি আইনজীবীর বিবৃতি (Gurap) 

    গতবছরের ২৪ নভেম্বর সন্ধ্যাবেলা হঠাৎই বাড়ির সামনে থেকে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল ওই শিশুকন্যা (Gurap)। নির্যাতিতার বাবা বাজারে যাওয়ার সময় তাকে খেলা করতে দেখেছিলেন। মেয়ে মাংস খাবে বলে বায়না করেছিল, তাই আনতে গিয়েছিলেন বাবা। ফিরে এসে মেয়ের খোঁজ না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। এরপরেই অশোক সিং নামে প্রতিবেশীর বাড়ি থেকে শিশুর দেহ উদ্ধার হয়েছিল। এর পরেই অভিযুক্তকে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল। প্রসঙ্গত, গত বুধবারই অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। সরকারি আইনজীবী তখন বলেছিলেন, ‘‘নতুন যে বিএনএস আইন এসেছে, তাতেই এত দ্রুত বিচারপর্ব শেষ হল। বিচারপর্ব শুরু হওয়ার পর বড়দিনের সময় সাত দিন ছুটি ছিল। না-হলে আরও আগে নিষ্পত্তি হত মামলার। এটা সম্ভব হয়েছে পুলিশের সঠিক তদন্তের ফলে।’’

    প্রতিবেশীদের বয়ান (Gurap) 

    প্রসঙ্গত, অশোকের বাড়িতে কম্বল ও কাঠ দিয়ে চাপা দেওয়া অবস্থায় শিশুটির দেহ পাওয়া গিয়েছিল। স্থানীয় এক বাসিন্দা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘সন্ধ্যার পর থেকে আমরা সকলেই খোঁজাখুঁজি করছিলাম সেই দিন। অশোককেই আমাদের সন্দেহ হয়েছিল। পরে ওর বাড়ি থেকেই পাওয়া গিয়েছিল মেয়েটিকে। কাঠ, কম্বল চাপা দিয়ে রেখে দিয়েছিল। ওর স্বভাব খারাপ। নিজের মেয়ের সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করত। আগেও এমন কিছু ঘটনা ঘটিয়েছিল। পরে তা ধামাচাপা পড়ে যায়। আমরা ওর ফাঁসি চেয়েছিলাম।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘মমতাকে পরামর্শ, সরকারি হাসপাতালে অভিষেকের চিকিৎসা করান’, খোঁচা সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘মমতাকে পরামর্শ, সরকারি হাসপাতালে অভিষেকের চিকিৎসা করান’, খোঁচা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বেহাল স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমালোচনা করে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর পরামর্শ দিয়ে তীব্র কটাক্ষ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর যদি ক্ষমতা থাকে তাহলে নিজের পরিবারের সদস্যদের রাজ্যের এক-একটি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসা করান। যেমন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) চিকিৎসা করাতে পারেন ডায়মন্ড হারবারের সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে।” মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসায় গাফিলতি এবং দূষিত স্যালাইন ব্যবহারে এক প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনায় স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বেহাল দশা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। আরজি কর-কাণ্ডের পর এই ঘটনায় ফের আরও একবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) পদত্যাগ চেয়েছে বিজেপি।

    হাসপাতালগুলি শুধু নামেই সুপার স্পেশালিটি (Sukanta Majumdar)!

    বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করে বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিক বৈঠক করে প্রশাসনিক দায়কে চিকিৎসকদের ঘাড়ে ঠেলে দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) রাজ্যের ৪২টি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে করেছেন। কিন্তু হাসপাতালগুলি শুধু নামেই সুপার স্পেশালিটি আসলে এগুলি সুপার ফ্লপ এবং কাজের কাজ কিছুই করেনা। মুখ্যমন্ত্রী কতগুলি নীল-সাদা হাসপাতাল করেছেন। দম থাকলে পরিবারের এক একজন ব্যক্তিকে এই সব হাসপাতালে চিকিৎসা করান। কর্নাটকে নিষিদ্ধ কোম্পানির ওষুধ পশ্চিমবঙ্গে সরবরাহ এবং ব্যবহারে স্বাস্থ্যভবনের ভূমিকা নিয়েও আমাদের প্রশ্ন রয়েছে। মেয়াদ উত্তীর্ণ স্যালাইন দেওয়ার কারণেই মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে এক প্রসূতির মৃত্যু হয়েছে। ওই প্রসূতির সন্তান অসুস্থ ছিল। রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার চূড়ান্ত অবনতি হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ মাঝরাতে ১০৮ বার গঙ্গায় ডুব, কঠোর ব্রত পালন, মহাকুম্ভে শুরু নাগা সাধু হওয়ার প্রক্রিয়া

    স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আর্থিক কোনও লেনদেন হয়েছে?

    সদ্যোজাতর মৃত্যু এবং স্যালাইন-কাণ্ড নিয়ে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) আক্রমণ করে করেন, “সাত দিন ভেন্টিলেশনে থাকার পর সদ্যোজাতর মৃত্যু হয়েছে। এটা মৃত্যু নয়, এটা একটা পরিকল্পিত খুন। মৃত্যুর জন্য দায়ী একমাত্র মুখ্যমন্ত্রী। দূষিত স্যালাইন ব্যবহারের আগে স্বাস্থ্য ভবনের তরফ থেকে চিকিৎসকদের সতর্ক করা উচিত ছিল। নিজে কোনও দায়িত্ব নেবেন না, সব দোষ মুখ্যমন্ত্রী চিকিৎসকদের ওপর চাপিয়ে দেবেন। নিজের দুর্নীতি ঢাকতে ১২ জন চিকিৎসককে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তিনি কার্যত শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করছেন। আমাদের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দুবাবু বলেছেন, ‘‘এই ভাবে সিআইডি তদন্ত করলে সত্যকারের কথা উঠে আসবে না। বরং দোষীদের আড়াল করা হবে। রাজ্যের প্রশাসন বরাবর এই অপরাধীদের ধরা নয় অপরাধীদের বাঁচানোর কৌশল করেছে, এইবারেও তাই হবে। একজন কর্মরত বিচারপতির অধীনে কমিশন গঠন করে গোটা ঘটনার তদন্ত করাতে হবে। স্যালাইন উৎপাদনের উপর নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা রোগীর উপরে ব্যবহার করার জন্য কেন প্রয়োগ করার ছাড়পত্র দেওয়া হল? তাহলে কী এই ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যভবন কিংবা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আর্থিক কোনও লেনদেন হয়েছে?”

    সর্বত্র একটা টাকার চক্র চলছে!

    এদিন রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থার বেহাল দশা নিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) তৃণমূল সরকারকে কাঠগড়ায় তুলে বলেন, “স্কুলে যথেচ্ছ ভাবে বেতন নেওয়া হচ্ছে। আটটি স্কুলকে ইতিমধ্যে শোকজ করা হয়েছে। একই ভাবে আরও বেশ কয়েকটি সরকারি স্কুল অতিরিক্ত টাকা নিয়েছে। সরকার যদি নিয়ন্ত্রণ না করতে পারে তাহলে শিক্ষা একটি ব্যবসায় পরিণত হবে। জেলায় জেলায় কীভাবে টাকা নেওয়া হচ্ছে সেই জন্য রাজ্য সরকারকে একটি কমিটি গঠন করতে হবে। স্কুলের শিশুদের খাবারের ৬০ শতাংশ টাকা কেন্দ্রীয় সরকার দেয়। তাই কোথাও কোথাও দুর্নীতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করে দোষীদের চিহ্নিত করতে হবে। আমি নিজে দিল্লিতে অভিযোগ করে দ্রুত তদন্তের জন্য আবেদন জানাব। একটি কমিটি গঠন করে মুর্শিদাবাদ জেলায় পাঠানোর প্রস্তাব করব। স্বয়ং জেলাশাসকরা এই ধরনের কাজে প্রত্যক্ষ মদত দিচ্ছেন। সর্বত্র একটা টাকার চক্র চলছে। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার বিরাট অবনতি ঘটেছে। পুলিশ দুষ্কৃতীদের ধরতে একেবারেই ব্যর্থ। মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের পুলিশমন্ত্রী (Mamata Banerjee) হিসেবে চূড়ান্ত অপদার্থ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BSF: সীমান্তে অস্ত্র নিয়ে হামলা, একা মহিলা জওয়ানের বীরত্বে লেজ গুটিয়ে পালাল বাংলাদেশিরা!

    BSF: সীমান্তে অস্ত্র নিয়ে হামলা, একা মহিলা জওয়ানের বীরত্বে লেজ গুটিয়ে পালাল বাংলাদেশিরা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মালদার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে (India Bangladesh Border) চলল গুলি। উদ্ধার হয়েছে পাঁচটি গবাদি পশু। বুধবার মধ্যরাতে বাংলাদেশি দুষ্কৃতীদের সীমান্তে গরুপাচার ঠেকাতে তৎপর বিএসএফ। দুষ্কৃতীরা বিএসএফ জওয়ানদের লক্ষ্য করে ইট, পাথর, অস্ত্র ছোড়ে। পাল্টা গুলি ছুড়তে হয় বিএসএফকে। ব্যাস, তার পরই দে দৌড় বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীর দল। এর আগে মালদার (Malda) বৈষ্ণবনগরে কাঁটাতার দেওয়া নিয়ে আগেই উত্তেজনা ছড়িয়েছিল। সেখানে বিএসএফ-এর (BSF) সঙ্গে গ্রামবাসী হাতে হাত লাগিয়ে নেমেছিলেন লড়াইয়ের ময়দানে। এবার পুরানো মালদার সীমান্তে আউট পোস্ট (India Bangladesh Border) নানহালভঙ্গে এক মহিলা বিএসএফ জওয়ানের ওপর হামলা চালায় অনুপ্রবেশকারীরা। সেই সময় একাই কার্যত দেবী দুর্গার মতো ‘রণাঙ্গনে’ রুখে দেন বাংলাদেশিদের। অনুপ্রবেশকারী ও পাচারকারীদের দেন যোগ্য জবাব। আত্মরক্ষার স্বার্থে ওই মহিলা জওয়ান চালালেন পরপর গুলি। ‘লেজ’ গুটিয়ে পালায় অনুপ্রবেশকারীরা।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (BSF)

    বিএসএফ (BSF) সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার রাতে সীমান্তে (India Bangladesh Border)  নজরদারির কাজ করছিলেন এক মহিলা জওয়ান। সেই সময় বাংলাদেশের দিক থেকে গবাদি পশু নিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডের দিক থেকে বাংলাদেশের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করছিল বেশ কয়েকজন গরু পাচারকারী। মহিলা বিএসএফ জওয়ান সেই সময় ওই এলাকায় পাহারায় ছিলেন। আওয়াজ পেয়েই তিনি সেই দিকে ছুটে যান। পাচারকারী এবং অনুপ্রবেশকারীদের সতর্ক করতে চিৎকার শুরু করেন। তখনই বাংলাদেশের দিকে থাকা অনুপ্রবেশকারীরা ধারাল অস্ত্র দিয়ে ওই মহিলা জওয়ানের ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ার চেষ্টা করে (India Bangladesh Border)। সেই সময় মহিলা জওয়ান আকাশের দিকে তাক করে পরপর গুলি ছোড়েন। চোরাকারবারীরা তখনও এগিয়ে যেতে থাকেন। এরপর পাচারকারীদের দিকে তাক করে এক রাউন্ড গুলি চালান। ব্যস। তাতেই আত্মারাম খাঁচা হয়ে যায় পাচারকারীদের। রণে ভঙ্গ দিয়ে তৎক্ষণাৎ অনুপ্রবেশকারীরা অন্ধকারে বাংলাদেশের দিকেই পালিয়ে যায়। ফেলে যায় গরুগুলিকে। সেগুলিকে উদ্ধার করেন ওই বিএসএফ জওয়ান।

    আরও পড়ুন: লক্ষ্য ছিল সইফের ছোট ছেলে জেহ্! পুলিশকে দেওয়া পরিচারকের বয়ানে হাড়হিম করা তথ্য

    উদ্ধার ৫টি গবাদি পশু

    বিএসএফ (BSF) সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন ওপার সীমান্তের ১৫ থেকে ২০ জন সশস্ত্র একটি দুষ্কৃতীর দল জড়ো হয়েছিল। মালদার হবিবপুর সীমান্তের (India Bangladesh Border)  নানহালভঙ্গে বা নাঙ্গোলবান্দা এলাকা দিয়ে গরু-মোষ পাচারের চেষ্টা চালিয়েছিল দুষ্কৃতীরা। কিন্তু বিএসএফের প্রহরারত মহিলা জওয়ান অত্যন্ত সাহসিকতার সঙ্গেই বাংলাদেশি দুষ্কৃতীদের অপরাধ ঠেকিয়েছেন। পরে উদ্ধার হওয়া ওই পাঁচটি গবাদি পশু হবিবপুর থানার পুলিশের হাতে তুলে দেয় বিএসএফ (BSF) কর্তৃপক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “মমতা সরকার ৫০ লক্ষ না দিলে নেবেন না”, স্যালাইনকাণ্ডে মৃতের পরিবারকে বার্তা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “মমতা সরকার ৫০ লক্ষ না দিলে নেবেন না”, স্যালাইনকাণ্ডে মৃতের পরিবারকে বার্তা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্যালাইনকাণ্ডে মৃত্যু হয় মামণি রুইদাস নামে এক প্রসূতির। বৃহস্পতিবার মেদিনীপুরে মৃতের পরিবারের লোকজনের সঙ্গে দেখা করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁদের পাশে থাকার বার্তা দেওয়ার পাশাপাশি ১০ লক্ষ টাকা পরিবারের হাতে তুলে দেওয়ার তিনি (Suvendu Adhikari) আশ্বাস দিয়ে যান। একইসঙ্গে, মুখ্যমন্ত্রীর ক্ষতিপূরণ দেওয়ার পরিমাণ নিয়ে কটাক্ষ করেন তিনি।

    ৫০ লক্ষের থেকে এক টাকাও কম নেবেন না (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “চিন্তা করবেন না, যা বলে গেলাম, তাই করব। বাচ্চাটার দায়িত্ব আমার। মুখ্যমন্ত্রী ৫ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। ৫০ লক্ষের থেকে এক টাকাও কম নেবেন না। ওর পাঁচ লক্ষ টাকার দরকার নেই, আমিই দশ লক্ষ টাকা দেব। আজকে ২ লক্ষ দিয়ে গিয়েছি, আরও ৮ লক্ষ দেব।” মামনি রুইদাসের স্বামীকে নিয়ে আশ্বস্ত করে বলেন, “আমি তোমাকে হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট লড়াই করে টাকা তোমাকে পাইয়ে দেব। আমার দায়িত্ব।” প্রসঙ্গত, প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনায় মেদিনীপুর মেডিক্যালের সুপার-সহ ১২ জন চিকিৎসককে সাসপেন্ড করেছে রাজ্য। ডাক্তারদের গাফিলতির তত্ত্বও খাড়া করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি আশ্বস্ত করেন, অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে রুজু হবে অনিচ্ছাকৃত খুনের মামলাও। পাশাপাশি মৃত পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকা, পরিবারের এক সদস্যকে চাকরি দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: লক্ষ্য ছিল সইফের ছোট ছেলে জেহ্! পুলিশকে দেওয়া পরিচারকের বয়ানে হাড়হিম করা তথ্য

    সংক্রমিত স্যালাইন কাদের দেওয়া হয়েছে, তালিকা প্রকাশের দাবি!

    সংক্রমিত স্যালাইন ব্যবহারের ফলে রোগীমৃত্যুর প্রতিবাদে বিজেপি বিধায়কদের স্বাস্থ্যভবন অভিযানের শেষে রাজ্য সরকারের কাছে একগুচ্ছ দাবি তুললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) শুভেন্দু অধিকারী। স্বাস্থ্য ভবন থেকে বেরিয়ে শুভেন্দু বলেন, “আমি জানতে চেয়েছিলাম শুধুমাত্র এই ৫ জনকেই এই স্যালাইন দেওয়া হয়েছে, না কি আরও কেউ রয়েছে। আমাকে কোনও জবাব দিতে পারেনি। আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নজরদারিতে এই ঘটনার তদন্ত দাবি করছি। গত ১ মাস ধরে কোটি কোটি মানুষকে সরকারি হাসপাতালে এই স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, যাদের এই স্যালাইন দেওয়া হয়েছে তাদের যে কোনও সময় কিডনি ফেল করতে পারে। তখন এই সরকার নিজের দায় ঝাড়তে কিডনি ফেলের কারণ হিসাবে অন্য কোনও কিছু যুক্তি খাড়া করবে। তাই, কাদের দেওয়ার হয়েছে স্যালাইন তার নাম প্রকাশ করতে হবে।” একই সঙ্গে ফের এই ঘটনার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দায়ী করেন শুভেন্দু অধিকারী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগমের গ্রেফতারি দাবি করেন তিনি। স্বাস্থ্য ভবন থেকে বেরিয়ে ইলেক্ট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানায় যান শুভেন্দুবাবু। সেখানে এই ঘটনায় স্বাস্থ্য আধিকারিকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘লিনিং টাওয়ার অফ পিসি’! বাঘাযতীনকাণ্ডে তীব্র কটাক্ষ শুভেন্দুর, আক্রমণ মেয়রকেও

    Suvendu Adhikari: ‘লিনিং টাওয়ার অফ পিসি’! বাঘাযতীনকাণ্ডে তীব্র কটাক্ষ শুভেন্দুর, আক্রমণ মেয়রকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার বাঘাযতীনে চারতলা ফ্ল্যাটবাড়ি হেলে পড়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ঠিকাদার সংস্থার পাশাপাশি কলকাতা পুরসভার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এই আবহের মধ্যে এবার কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম ও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করতে গিয়ে চূড়ান্ত হাস্যরস ও ‘সৃষ্টিশীলতা’র পরিচয় দিলেন বাংলার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    ‘লিনিং টাওয়ার অফ পিসি’! (Suvendu Adhikari)

    বৃহস্পতিবার সকালে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেছেন শুভেন্দু। সেই পোস্টে রয়েছে একটি ‘ক্রিয়েটিভ’ এবং তার ক্যাপশন হিসেবে কিছু লেখা। সেই ক্রিয়েটিভের বাঁদিকে রয়েছে ইতালির বিশ্ববিখ্যাত স্থাপত্য তথা আধুনিক জগতের অন্যতম বিস্ময়— ‘লিনিং টাওয়ার অফ পিসা’। এর ঠিক পাশেই, ক্রিয়েটিভের ডানদিকের অংশে রয়েছে বাঘাযতীনের সেই হেলে পড়া বহুতল। যার ওপরে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) ক্যাপশনে লিখেছেন— ‘লিনিং টাওয়ার অফ পিসি’!

    কেন শুভেন্দু এহেন একটি ক্যাপশন দিলেন, তার ব্যাখ্যায় না গিয়ে বরং দেখে নেওয়া যাক, নন্দীগ্রামের বিধায়ক ওই পোস্টে আর কী লিখেছেন! তিনি সরাসরি নিশানা করেছেন মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে। কলকাতার মেয়রের উদ্দেশ করে শুভেন্দু লিখেছেন, ‘‘কলকাতার আধুনিক স্থপতি। মেয়র জনাব ফিরহাদ হাকিম সাহেব কলকাতাকে এমনই সব স্থাপত্য বিস্ময়ে ভরিয়ে তুলছেন! গার্ডেনরিচ থেকে বাঘাযতীন (Baghajatin), সিটি অফ জয় এখন সিটি অফ ভয়-তে পরিণত হয়েছে। বাসিন্দারা সারাক্ষণ উদ্বেগে রয়েছেন – এই বুঝি পাশের বাড়িটা তাঁদের ওপর হেলে পড়ল।”

    কী বললেন শুভেন্দু?

    এই ঘটনার প্রেক্ষিতে ‘তৃণমূল-প্রোমোটার-কেএমসি’-এর মধ্যে অসাধু আঁতাঁত নিয়েও সরব হয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ, এই অসাধু আঁতাঁতে ভর করেই কলকাতা শহরে বেআইনিভাবে ‘জলাজমি ভরাট করে বেআইনি নির্মাণ করা হচ্ছে। ত্রুটিপূর্ণ বহুতলের নকশায় অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে এবং ঘুষের বিনিময়ে বেআইনি নির্মাণ করা হচ্ছে। শুভেন্দুর আরও অভিযোগ, এতকিছু হওয়ার পরও ‘পরিদর্শনের অভাব’ পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে।

    আরও পড়ুন: লক্ষ্য ছিল সইফের ছোট ছেলে জেহ্! পুলিশকে দেওয়া পরিচারকের বয়ানে হাড়হিম করা তথ্য

    নেটিজেনরা এই পোস্টে মজেছেন

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) এই পোস্ট দেখে নেট নাগরিকরা যে বেজায় মজা পেয়েছেন, তা ভালোই বোঝা যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই ২৮ হাজারেরও বেশি মানুষ এই পোস্ট দেখেছেন। এটি রিপোস্ট করা হয়েছে প্রায় ২৫০ বার। সঙ্গে বহু নেট ইউজার মজার মজার সব কমেন্টও করেছেন। প্রসঙ্গত, বাঘাযতীনে বহুতল হেলে পড়া নিয়ে ইতিমধ্যেই বিস্তর জলঘোলা হয়েছে। সূত্রের দাবি, বেআইনিভাবে জলাজমি ভরাট করে এই বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছিল। ফলে বছর ১০-১১ যেতে না যেতেই বাড়ি হেলতে শুরু করে। তারপর সেই বাড়ি সোজা করার জন্য অদক্ষ শ্রমিকদের কাজে লাগানো হয়। এমনকী, বাড়ি সোজা করার প্রক্রিয়া চলাকালীন সেখানে কোনও স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়রও ছিলেন না বলে অভিযোগ। ফলস্বরূপ – ভয়ঙ্করভাবে বাড়ির একতলার পিলার ও একাংশ ভেঙে যায় এবং বাড়িটি আরও বিপজ্জনকভাবে একদিকে হেলে পড়ে। আরও বিস্ময়কর বিষয় হল, বেআইনি এই বাড়ি থেকে রীতিমতো পুরকরও আদায় করা হচ্ছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Junior Doctors: স্যালাইনকাণ্ডে সাসপেন্ড ৬ জুনিয়র ডাক্তার, মেদিনীপুর মেডিক্যালে কর্মবিরতি চিকিৎসক পড়ুয়াদের

    Junior Doctors: স্যালাইনকাণ্ডে সাসপেন্ড ৬ জুনিয়র ডাক্তার, মেদিনীপুর মেডিক্যালে কর্মবিরতি চিকিৎসক পড়ুয়াদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্যালাইনকাণ্ডে ১২ জন চিকিৎসক সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মমতা সরকার। ওই ১২ জনের ভিতর ছ’জন রয়েছেন জুনিয়র ডাক্তার (Junior Doctors)। ছয় জুনিয়র ডাক্তারকে সাসপেন্ডের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে হবে, এই দাবিতে কর্মবিরতির ডাক দিলেন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র ডাক্তাররা। জানা গিয়েছে, গতকাল অর্থাৎ বৃহস্পতিবার রাত থেকেই স্ত্রী রোগ এবং অ্যানাস্থেশিয়া বিভাগের ২২ জন জুনিয়র ডাক্তার কর্মবিরতি শুরু করেছেন। আজ, শুক্রবার সকাল থেকে বাকি সব বিভাগেও জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি শুরু হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে। ছয় জুনিয়র ডাক্তারকে সাসপেন্ড করার নির্দেশ যতক্ষণ না প্রত্যাহার করা হচ্ছে, ততক্ষণ এই কর্মবিরতি চলবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

    কোন ছয় জুনিয়র (Junior Doctors) ডাক্তারকে সাসপেন্ড করল রাজ্য?

    সাসপেন্ডের তালিকায় যে ছ’জন পিজিটি চিকিৎসক পড়ুয়া রয়েছে তাঁরা হলেন— মৌমিতা মণ্ডল, পূজা সাহা, জাগৃতি ঘোষ, ভাগ্যশ্রী কুণ্ডু, মণীশ কুমার এবং সুশান্ত মণ্ডল। জানা গিয়েছে,  নির্দেশের পরেই মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের (Medinipur Medical College) জুনিয়র ডাক্তাররা বৈঠকে বসেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত প্রায় সাড়ে ৯টা নাগাদ মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষা মৌসুমী নন্দীকে ইমেল করে কর্মবিরতির সিদ্ধান্তের কথা জানান তাঁরা। বৃহস্পতিবার প্রায় ৪ ঘণ্টা ধরে তাঁরা বৈঠক করেন, তারপরেই তাঁরা এই সিদ্ধান্ত নেন।

    কী বলছেন জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctors)? 

    জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctors) জানিয়েছেন, তাঁরা সিনিয়র ডাক্তার এবং প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানেই কাজ করেন। এমন অবস্থায় তাঁদের ওপর দায় ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছন জুনিয়ররা। তাঁদের আরও দাবি, স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ‘দুর্নীতি’কে ঢাকতে গিয়ে তাঁদের ওপর দায় চাপানোর চেষ্টা চলছে বলে দাবি মেদিনীপুর মেডিক্যালের পিজিটি ডাক্তারদের। তাঁরা বলেন, “যেখানে আমরা মানুষের জীবন বাঁচানোর চেষ্টা করি, সেখানে আমাদের সমাজের শত্রু বলে দাগিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nabanna Abhijan: নবান্ন অভিযান বন্ধের প্রয়োজন নেই, সাফ জানাল হাইকোর্ট

    Nabanna Abhijan: নবান্ন অভিযান বন্ধের প্রয়োজন নেই, সাফ জানাল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের মানুষ মিটিং, মিছিলের সঙ্গে পরিচিত। তাই নবান্ন অভিযান (Nabanna Abhijan) বন্ধ করার কোনও প্রয়োজন নেই। বৃহস্পতিবার জনস্বার্থ মামলা খারিজ করে স্পষ্ট জানিয়ে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। এদিন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চের নির্দেশ, এই শহরের মানুষেরা মিছিল, মিটিংয়ে অভ্যস্ত। দীর্ঘদিন ধরেই এসব চলছে, আর এর মধ্যেও তারা শান্তিপূর্ণভাবেই থাকে। তাই নবান্ন অভিযান বন্ধ করার কোনও প্রয়োজন আছে বলে মনে করছে না আদালত।

    নবান্ন অভিযান নিয়ে আদালতে মামলা (Nabanna Abhijan)

    ১৬ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার নবান্ন অভিযান কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছিল। সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছিল ‘নবান্ন চলো’ লেখা একাধিক পোস্টার। সঙ্গে লেখা ছিল স্লোগান, ‘রাত দখলের পর/ আজ দাবি দখল’। বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় ওয়েলিংটন স্কোয়্যারে জমায়েতের কথা বলা হয়েছিল। সেখান থেকে মিছিল যাওয়ার কথা ছিল রাজ্যের প্রশাসনিক সদর দফতর নবান্নের দিকে। নবান্ন অভিযান কর্মসূচির নেপথ্যে কারা, তা জানতে চেয়ে সম্প্রতি হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেছিলেন ভরতকুমার মিশ্র নামে এক প্রবীণ। মামলাকারীর যুক্তি ছিল, ওই মিছিল হলে সংশ্লিষ্ট এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। তাঁর বক্তব্য, ১৫ জানুয়ারি গঙ্গাসাগর মেলা শেষ হয়েছে। সেখান থেকে ফিরবেন তীর্থযাত্রীরা। তিনি নিজেও গঙ্গাসাগর যাত্রার সঙ্গে সম্পর্কিত একটি সংস্থায় যুক্ত। ফলে ১৬ জানুয়ারি ‘নবান্ন চলো’ কর্মসূচি হলে সমস্যায় পড়তে পারেন তীর্থযাত্রীরা। মঙ্গলবারও ওই মামলার শুনানিতে মামলার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন প্রধান বিচারপতি। তাঁর প্রশ্ন ছিল, ‘‘তীর্থযাত্রীরা তো ডায়মন্ড হারবারের দিক থেকে আসবেন। তা হলে সমস্যা কোথায়?’’

    নবান্ন অভিযান বন্ধ করার কোনও প্রয়োজন নেই!

    বৃহস্পতিবার ওই মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি ফের কটাক্ষ করে বলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের (Nabanna Abhijan) মানুষ অত্যন্ত সহনশীল। তাঁদের সহ্যশক্তি অনেক বেশি। তাঁরা দীর্ঘ দিন ধরেই মিটিং-মিছিলে অভ্যস্ত। গাড়ি নিয়ে যাওয়ার পথে রাস্তায় বড় মিছিলে আটকে গেলে কেউ কিছু বলেন না। মা উড়ালপুলে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা আটকে থাকলেও তাঁরা মুখ বুজে সহ্য করেন। তা নিয়ে সবাই খুব খুশি!” আদালতের যুক্তি, বঙ্গে প্রায়ই এমন মিটিং-মিছিল হয়ে থাকে। তাই এই ‘অভিযান’ বন্ধ করার জন্য আলাদা করে আদালতের হস্তক্ষেপের প্রয়োজন নেই। এ নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ পুলিশই করবে বলে জানিয়েছে দুই বিচারপতির বেঞ্চ। এর পরেই মামলাকারীর আইনজীবীর উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘আপনি গঙ্গাসাগর যান। মেলা শুরুর আগে ও পরে সেখানে সুন্দর ব্যবস্থা থাকে। কপিল মুনির আশ্রম রয়েছে। পরিষ্কার খাবার পাওয়া যায়। সেখান থেকে ঘুরে আসুন!’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: বাঘাযতীনের বহুতল বিপর্যয়ে মেয়র ফিরহাদের পদত্যাগ দাবি সুকান্তর, কী বললেন তিনি?

    BJP: বাঘাযতীনের বহুতল বিপর্যয়ে মেয়র ফিরহাদের পদত্যাগ দাবি সুকান্তর, কী বললেন তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঘাযতীনের বিদ্যাসাগর কলোনিতে বহুতল হেলে পড়ার ঘটনায় এবার কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের পদত্যাগ দাবি করলেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। প্রসঙ্গত, এই ঘটনার জেরে তৃণমূল সরকারকে দুর্নীতি ইস্যুতে আবারও একবার তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি। নিজের বিবৃতিতে সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন, কলকাতা কর্পোরেশন থেকে শুরু করে অন্যান্য যে কর্পোরেশনই আছে প্রত্যেকেই একটা নীতি মেনে চলে, ‘ফেলো কড়ি মাখো তেল’ আপনার যে কোনও ধরনের প্ল্যান পাশ হয়ে যাবে। এরপরেই তিনি বলেন, ‘‘তৃণমূলের জন্য কিছু মানুষের প্রাণ যাচ্ছে, এমন অবস্থায় পদত্যাগ করা উচিত মেয়রের।’’

    মঙ্গলবার আচমকাই হেলে পড়ে (BJP)

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার দুপুরে কলকাতার বাঘাযতীনে হেলে পড়ে একটি আস্ত বহুতল। এই ঘটনা দেখে শিউরে উঠেছেন সকলে। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতা পুরসভা ওই বহুতলটি ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। স্থানীয়দের দাবি, কয়েকদিন ধরেই বহুতলটি হেলে পড়তে শুরু করেছিল। এই সময়ে বহুতলটিতে কাজ শুরু করা হয়। তখন তার আবাসিকদের ভাড়া বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু মঙ্গলবার মেরামতির কাজ চলাকালীন আচমকা ফের হেলে পড়ে বহুতলটি। ভেঙে পড়ে বহুতলের একাংশ।

    আরও পড়ুন: কুম্ভে আসতে চেয়েছিলেন স্টিভ জোবস, বন্ধুকে জানিয়েছিলেন, সেই চিঠি বিক্রি হল ৪.৩২ কোটিতে

    এত বড় কনস্ট্রাকশনে কোনও কাউন্সিলর পয়সা পায়নি, মানতে হবে?

    এই ঘটনায় এলাকাবাসীদের ক্ষোভও সামনে এসেছে। তাঁরা কলকাতা পুরসভার বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে জানাচ্ছেন যে, জলাজমির ওপরে বহুতলটি বেআইনিভাবে নির্মাণ করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, মেয়রের পদত্যাগ দাবি করে সুকান্ত মজুমদার (BJP) আরও বলেন, ‘‘এত বড় কনস্ট্রাকশনে কোনও কাউন্সিলর পয়সা পায়নি, এটা আমাদের মেনে নিতে হবে? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উচিত ওই কাউন্সিলরকে কান ধরে জেলের ভিতর ঢোকানো। কিন্তু উনি ঢোকাবেন না, সেটাও আমি জানি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saline Incident: স্যালাইনকাণ্ডে এবার মৃত্যু হল শিশুর, রাজ্যের রিপোর্ট তলব করল হাইকোর্ট

    Saline Incident: স্যালাইনকাণ্ডে এবার মৃত্যু হল শিশুর, রাজ্যের রিপোর্ট তলব করল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্যালাইনকাণ্ডে অসুস্থ প্রসূতি রেখা সাই এখন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেই ভর্তি আছেন। বৃহস্পতিবার সকালে মৃত্যু হল তাঁর শিশুসন্তানের। জানা গিয়েছে, এদিন সকাল ৯টা নাগাদ মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের মাতৃমা বিভাগে ভর্তি থাকা ওই শিশুটির মৃত্যু হয়। এর আগে স্যালাইনকাণ্ডে (Saline Incident) মেদিনীপুর মেডিক্যালেই মৃত্যু হয়েছিল মামনি রুইদাস নামের এক প্রসূতির। অসুস্থ আরও তিন প্রসূতিকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।

    পরিবারের লোকজন কী বললেন? (Saline Incident)

    রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ৮ জানুয়ারি জন্ম নেওয়ার পর থেকেই রেখার শিশুসন্তানকে রাখা হয়েছিল ভেন্টিলেশনে। জন্মের পরে নিজেদের সন্তানের মুখও দেখতে পাননি বাবা সন্তোষ সাউ এবং মা রেখা। ঠাকুমা পুষ্পা সাউ জানান, তিনি একবার দেখেছিলেন শিশুটিকে। এখন সেই শিশুর মৃতদেহের ময়নাতদন্ত (Saline Incident) হবে বলে জানা গিয়েছে। তারপরে শিশুর দেহ বাড়িতে নিয়ে যেতে দেওয়া হবে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি মেদিনীপুর মেডিক্যালে পাঁচ প্রসূতি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। গত ৮ জানুয়ারি মা হয়েছিলেন রেখা সাউ, মামনি রুইদাস, মাম্পি, মিনারা ও নাসরিন। তারপরে তাঁদের প্রস্রাব বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। অভিযোগ, প্রসূতিদের ‘রিঙ্গার্স ল্যাকটেট’ স্যালাইন এবং ‘অক্সিটোসিন’ নামে এক ধরনের ওষুধ দেওয়ার জেরে এই ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। এই আবহে মৃত্যু হয় মামনির। পরে মাম্পি, মিনারা এবং নাসরিনকে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ থেকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। এদিকে সাম্প্রতিক রিপোর্টে দাবি করা হয়, মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে প্রসূতির মৃত্যুর পরও একাধিক হাসপাতালে নিষিদ্ধ সংস্থার স্যালাইন ব্যবহারের ছবি প্রকাশ্যে এসেছে।

    আরও পড়ুন: নিজের বাড়িতেই ছুরি দিয়ে কোপানো হল অভিনেতা সইফ আলি খানকে, ভর্তি হাসপাতালে

    স্যালাইনকাণ্ডে রাজ্যের রিপোর্ট তলব করল হাইকোর্ট

    স্যালাইনকাণ্ডে (Saline Incident) রাজ্যের স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ দফতরের কাছে রিপোর্ট তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে, রাজ্যের মুখ্যসচিবের কাছেও। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, স্যালাইন প্রস্তুতকারক সংস্থার বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, তা নিয়ে ‘অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট’ জমা দিতে হবে রাজ্য সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগকে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্যও রাজ্যকে নির্দেশ দিয়েছে উচ্চ আদালত।

    কী নির্দেশ দিলেন বিচারপতি?

    বৃহস্পতিবারের শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেন, দু’সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে। রিপোর্ট আসার পরেই পরবর্তী নির্দেশ দেবে আদালত। স্যালাইন-কাণ্ডে (Saline Incident) সোমবার জোড়া জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল হাইকোর্টে। তার মধ্যে একটি জনস্বার্থ মামলা করতে চেয়ে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি। দ্বিতীয়টির জন্য আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন আইনজীবী কৌস্তভ বাগচী। দু’টি জনস্বার্থ মামলাই দায়ের করার অনুমতি দেয় প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। এডুলজি সোমবার হাইকোর্টে জানিয়েছিলেন, এ রাজ্যের এক সংস্থার খারাপ মানের স্যালাইন ব্যবহার করে কর্নাটকে কয়েক জনের মৃত্যু হয়েছিল। তখন রাজ্যের ওই সংস্থাকে কালো তালিকায় পাঠিয়ে দেয় কর্নাটক সরকার। ওই সংস্থার থেকে বরাত নেওয়াও বন্ধ রাখা হয়েছে। সম্প্রতি এ রাজ্যেও খারাপ স্যালাইন ব্যবহারের পর মৃত্যুর অভিযোগ উঠে এসেছে। এমন অবস্থায় বিষয়টি নিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়েরের আর্জি জানান তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share