Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Srirampur:  নিয়মের বেড়াজালে বন্ধ হয়ে গেল শ্রীরামপুর-কলকাতা ৯৮ বছরের পুরানো ৩ নম্বর বাসরুট

    Srirampur: নিয়মের বেড়াজালে বন্ধ হয়ে গেল শ্রীরামপুর-কলকাতা ৯৮ বছরের পুরানো ৩ নম্বর বাসরুট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর দুবছর হলেই হয়তো সেঞ্চুরির সেলিব্রেশন করতে পারতেন বাসরুটের কর্মীরা। অনেক প্রবীণ মানুষের কাছে বহু স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে শ্রীরামপুর (Srirampur) -কলকাতা বাসরুট। কিন্তু, সেঞ্চুরির দরজায় দাঁড়িয়েও সেঞ্চুরি করার স্বপ্ন আর পূরণ হল না এই বাসরুটের। ৯৮ বছর ধরে চলা এই বাসরুটে বন্ধ হয়ে গেল বাস চলাচল।

    কবে শুরু হয়েছিল এই বাসরুট?(Srirampur)

    জানা গিয়েছে, ১৯২৬ সালে হুগলির শ্রীরামপুর (Srirampur) থেকে কলকাতার বাগবাজার পর্যন্ত লম্বা রুটে প্রথম পরিষেবা চালু হয়েছিল ৩ নম্বর রুটের। গত কয়েক বছর ধরেই অবশ্য এই রুটে বাসের সংখ্যা নিয়মিত ভাবে কমতে শুরু করেছিল। রুটে যাঁদের বাস চলত, সেই বাসের (Bus) মালিকরা নতুন করে আর এই রুটে বাস নামিয়ে ব্যবসা চালাতে রাজি হননি। সে জন্যই কয়েক বছর আগেও যাত্রীদের যে বাস পাওয়ার জন্য মাত্র তিন-চার মিনিটের বেশি অপেক্ষা করতে হত না, পরে সেই বাসের দেখা পাওয়াই কঠিন হত। বাসের বয়স ১৫ হলে তা আর রাস্তায় নামানো যাবে না – প্রশাসনের এমন নির্দেশের পর বন্ধ হল ৩ নম্বর রুটের একমাত্র বাসটি। ১০০ বছর পূর্ণ হতে যখন আর মাত্র দু’বছর বাকি, তখনই বন্ধ হয়ে গেল এই রুটে চলা শেষ বাসটির চাকা। কলকাতা, শহরতলি এবং রাজ্যের বিভিন্ন জায়গার বাস পরিষেবা নিয়ে কাজ করে কলকাতা বাস-ও-পিডিয়া নামে একটি সংগঠন। প্রধানত বাসপ্রেমীরা মিলেই এই সংগঠন তৈরি করেছেন। সংগঠনের পক্ষ থেকে অনিকেত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “২০০৮-এও ওই রুটে ৬৯টি বাস চলত। সেই সংখ্যা কমতে শুরু করে ২০১৮ সালে ২২-এ এসে দাঁড়ায়। শেষ কয়েক বছর একটি মাত্র বাস চলত। সেই বাসটিও এ বার স্ক্র্যাপ হয়ে যাবে – এত লম্বা একটা রুট পুরো বন্ধ হয়ে গেল।”

    আরও পড়ুন: ভারত থেকে ব্রহ্মোস মিসাইল কিনতে চলেছে ভিয়েতনাম

    বাস মালিকরা কী বললেন?

    ৩ নম্বর রুটের শেষ বাসটির মালিক ছিলেন সুদীপ গোস্বামী। তিনি বলেন, “রুট ছিল শ্রীরামপুর (Srirampur) থেকে কলকাতার বাগবাজার। এত লম্বা রুটে কেউ যেতেন না। আমাদের প্রায় সব যাত্রীই ছিলেন শর্ট রুটের। কিন্তু, গত কয়েক বছরে অটো এবং টোটোর সংখ্যা অত্যন্ত বেড়ে গিয়েছে। শুধু তাই নয়, শ্রীরামপুর থেকে বালি পর্যন্ত অংশে জিটি রোড মাঝে মধ্যে এতটাই সরু যে বাস চালানো অত্যন্ত কঠিন। ফলে দীর্ঘ সময়ে যানজটে আটকে থাকতে হত।” বেসরকারি বাসমালিকদের সংগঠন, অল বেঙ্গল বাস-মিনিবাস সমন্বয় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘গত চার বছরে কলকাতা এবং সংলগ্ন এলাকায় ৪০টির কাছাকাছি বাসরুট বন্ধ হয়েছে। প্রশাসনের তরফ থেকে আমরা এখনও পর্যন্ত বিভিন্ন রুট বাঁচানোর জন্য কোনও ইতিবাচক পদক্ষেপ করতে দেখিনি।’ বাসমালিকদের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জানিয়েছেন, “অটো বা টোটোর হওয়া উচিত ছিল ‘লাস্ট পয়েন্ট অফ কানেকটিভিটি’ অর্থাৎ, অটো-টোটোর বাড়ি থেকে বাস চলার পথ পর্যন্ত চলবে। তবে এখন অটো-টোটোও বাসের প্রতিযোগী হয়ে পড়েছে। তারই প্রভাবে পর পর বাসরুট বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Christmas Cake: বড় দিনের কেকে মেশানো হচ্ছে ভেজাল! অনুসন্ধান করে অভিযান চালাবে পুরসভা

    Christmas Cake: বড় দিনের কেকে মেশানো হচ্ছে ভেজাল! অনুসন্ধান করে অভিযান চালাবে পুরসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই বড়দিন এবং নতুন বছরের বর্ষবরণ, তাই এই সময়ে কেককে (Christmas Cake) ঘিরে ভোজন রসিকদের মধ্যে চলে ব্যাপক উন্মাদনা। আর তাই কম দামে বেশি কেক বাজারে ছাড়তে কেকে মিশছে দেদার ভেজাল। বিশেজ্ঞদের অনুমান এই কেকের ভিতর দিয়ে শরীরের ভিতরে ঢুকতে পারে ক্যান্সারের উপাদান। ভেজাল আটকাতে অভিযান চালাবে পুরসভা (Municipality)।

    উজ্জ্বল করতে ব্যবহার করা হয় কৃত্রিম রং (Christmas Cake)

    কলকাতা পুরসভা (Municipality) সূত্রে জানা গিয়েছে, শীতে নানা জায়গায় ব্যাপক ভাবে মেলার আয়োজন হয়ে থাকে। তাই সতর্কতার বিষয় মাথায় রেখে বাজারে মেলার ফ্রুট কেকে (Christmas Cake) কতটা ভেজাল রয়েছে তার খোঁজে নামবেন কলকাতা পুরসভার ফুড সিকিউরিটি অফিসাররা। তবে শুধু ফ্রুট কেকেই নয়, পরীক্ষা করে দেখা হবে আরও নানান কেকগুলিও। কেকের মান নিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের বিশেজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ফ্রুট কেকের উপরে ছড়িয়ে থাকা লাল, সবুজ, কালো রঙের নজরটানা ফলের টুকরো ক্রেতাদের আকর্ষিত করে। তবে এসব ফলের টুকরো উজ্জ্বল করতে ব্যবহার করা হয় কৃত্রিম রং ও জেল। এতে থাকে ক্রোমিয়াম, আর্সেনিকের মতো ক্ষতিকারক উপাদান।

    পচা ডিমের গন্ধকে দুর করতে প্রচুর সুগন্ধি মেশানো হয়

    যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক প্রশান্তি বিশ্বাস বলেন, “কেকের (Christmas Cake) এই সব উপাদান স্নায়ুতন্ত্র, কিডনি, লিভারের সমস্যাকে বৃদ্ধি করে। এমন কী ক্যান্সারের মতো মারণ ব্যাধিও হতে পারে। আবার কেকের দ্বিতীয় ক্ষতিকারক দিক হল, পচা ডিমের গন্ধকে দূর করতে প্রচুর সুগন্ধি মেশানো হয়।”

    জানা গিয়েছে ডিমে থাকা ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার জন্য পেট খারাপ এবং বমি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সুগন্ধীতে ব্যবহার করা হয় নানা ক্ষতিকারক কেমিক্যাল। একই ভাবে কেকের আরেক ক্ষতিকারক দিক হল ময়দা। উৎসবের মধ্যে ময়দা মেখে ফেলে রাখার একটা রীতি রয়েছে। ফলে ময়দায় ছত্রাক জন্মানোর সম্ভাবনা থাকে। এই ছত্রাক পেটে গেলে নানা রকমের রোগ হওয়ার প্রবণতা অনেক বেড়ে যায়। মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অমলকুমার সরকার জানিয়েছেন, “আপনি হয়তো ভাবছেন এক টুকরো কেক খেলে আর কী হবে? কিন্তু ক্ষতিকারক উপাদান থাকলে শরীরে সমস্যা হবেই হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: ‘জ্যোতিপ্রিয় রেশন কেলেঙ্কারির রিং মাস্টার, দুর্নীতির গঙ্গাসাগার’, আদালতে দাবি ইডির

    ED: ‘জ্যোতিপ্রিয় রেশন কেলেঙ্কারির রিং মাস্টার, দুর্নীতির গঙ্গাসাগার’, আদালতে দাবি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একের পর এক নেতা জামিন পেয়েছেন। তিহাড় থেকে ছাড়া পেয়ে নিজের বাড়িতে ফিরেছেন অনুব্রত মণ্ডল। মানিক ভট্টাচার্য, শান্তনু-কুন্তল, জীবনকৃষ্ণ সাহা, অর্পিতা মুখোপাধ্যায় এখন খোলা আকাশের নীচে। রেশন দুর্নীতিতে গ্রেফতার হওয়া বাকিবুর রহমানেরও জামিন হয়ে গিয়েছে। তবে অনেক চেষ্টা করেও জেলের বাইরে আসতে পারেননি প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। উলটে শনিবার ছিল জামিন বিষয়ক মামলার শুনানি। সেখানে আদালতে ইডি (ED) অফিসাররা জামিনের বিরোধিতা করে জ্যোতিপ্রিয়কে দুর্নীতির গঙ্গাসাগর বলে উল্লেখ করলেন।

    ইডির আইনজীবী কী বললেন?(ED)

    এদিন ইডির (ED) আইনজীবী আদালতে সওয়াল করে বলেন, “জ্যোতিপ্রিয় (Jyotipriyo Mallick) হলেন দুর্নীতির গঙ্গাসাগর। এই দুর্নীতিকে যদি পাখির মতো ওপর থেকে দেখা যায়, তাহলে দেখা যাবে, গঙ্গাসাগরে যেমন নদীর বিভিন্ন শাখা প্রশাখা এসে মেশে, তেমনই দুর্নীতির একাধিক শাখা গিয়ে মিশেছে মন্ত্রীর কাছে। তদন্ত করতে গিয়ে এই সব দেখা গিয়েছে। এই দুর্নীতি চালনা করেছিলেন জ্যোতিপ্রিয়ই। জামিনএই দুর্নীতি চালনা করেছিলেন জ্যোতিপ্রিয়ই। জামিন পেলে পুরো মামলাটিকে প্রভাবিত করতে পারেন।” এখানেই শেষ নয়, আদালতে ইডির আইনজীবী এও বলেছেন, “বালুই এই রেশন কেলেঙ্কারির রিং মাস্টার। রেশন দুর্নীতি পরিচালনা করছেন তিনি।” কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, তদন্ত করতে গিয়ে দেখা গিয়েছে যে সমস্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং ভুয়ো সংস্থায় দুর্নীতির টাকা গিয়েছে সব কিছু গিয়েই সেই জ্যোতিপ্রিয়র দিকে ইঙ্গিত করছে। আদালতে বালুকে মূল ষড়যন্ত্রকারী হিসাবে চিহ্নিত করে ইডির দাবি, সামনে না এসে পিছন থেকে দুর্নীতির সব টাকা নিজের পকেটে পুরেছেন জ্যোতিপ্রিয়।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভাষা নিয়ে আরও সংযত হোন’’, মানচিত্র বিতর্কে বাংলাদেশকে সতর্ক করল দিল্লি

    উল্লেখ্য, আদালতে শারীরিক অসুস্থতার কারণ দর্শিয়ে একাধিকবার রেশন দুর্নীতির জামিনের আবেদন করেছিলেন প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী। কিন্তু প্রতিবারই বালুর আবেদনে আপত্তি জানিয়ে আদালতে রিপোর্ট পেশ করেছে ইডি (ED)। এর আগে অসুস্থ অবস্থায় দীর্ঘ সময় এসএসকেএম হাসপাতালে কাটিয়েছেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তাঁর সেই অসুস্থতা নিয়ে বিতর্কও কম হয়নি। পরে প্রেসিডেন্সি জেলে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সেখানে আবারও অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তিনি। তবে এদিন ফের বালুর জামিন মামলা আদালতে উঠতেই ফের বিরোধিতা করলেন ইডি আধিকারিকরা। এতে কি প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীর জামিন পাওয়া আরও চাপ হয়ে গেল? তা বলবে সময়ই। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Passport: খামে তেহট্টের ঠিকানায় একসঙ্গে ৫৫টি পাসপোর্ট! পোস্ট অফিসের জল গড়াল থানায়

    Passport: খামে তেহট্টের ঠিকানায় একসঙ্গে ৫৫টি পাসপোর্ট! পোস্ট অফিসের জল গড়াল থানায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাল পাসপোর্ট (Passport) নিয়ে রাজ্যজুড়ে তোলপাড় চলছে। সীমান্ত এলাকায় পোস্ট অফিসের মাধ্যমে জাল পাসপোর্ট চক্রের হদিশ মিলেছে। ইতিমধ্যেই সমরেশ বিশ্বাস সহ কয়েকজনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এই আবহে এবার টিটাগড় পোস্ট অফিসের বাক্সে মিলল খাম খোলা অবস্থায় ৫৫টি পাসপোর্ট। পোস্ট অফিসের কর্মীদের নজরে আসতেই চক্ষু চড়কগাছ হওয়ার জোগাড়।

     ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?(Passport)

    জানা গিয়েছে, টিটাগড় (Titagar) পোস্ট অফিসের বাইরে থাকা বাক্সে কে বা কারা ওই পাসপোর্টগুলি (Passport) একটি খামের মধ্যে রেখে চলে গিয়েছে। পোস্ট অফিসের কর্মীরা সেই খাম নিয়ে এসে দেখেন খামের মুখটি ঠিক মতো করে সিল করা নেই। এরপর সিল করতে গিয়ে একটি পাসপোর্ট বেরিয়ে আসে। খাম খুলতেই বাকি ৫৪টি পাসপোর্ট বেরিয়ে আসে। খবর দেওয়া হয় পুলিশে। পাসপোর্টগুলি জাল না আসল তা তদন্ত সাপেক্ষ। তবে, সব পাসপোর্ট প্রাপকের ঠিকানা নদিয়ার তেহট্ট এলাকা। সেখানকার বিভিন্ন গ্রামের ঠিকানা দেওয়া রয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, পাসপোর্টগুলি সবই পুরানো। ফলে, একসঙ্গে এত পাসপোর্ট কেন পাঠানো হচ্ছিল, এর পিছনে কী উদ্দেশ্য রয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে তেহট্ট এলাকায় যাদের নামে পাসপোর্টগুলি রয়েছে, তাদের ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। কারণ, যেভাবে জাল পাসপোর্ট চক্র রাজ্যজুড়ে সক্রিয় হয়ে উঠেছে, সেই চক্রের সঙ্গে টিটাগড়ের ঘটনার কোনও যোগ রয়েছে কি না তা পুলিশ খতিয়ে দেখার চেষ্টা করছে। তবে, এই ঘটনার বিষয়ে পোস্ট অফিসের কর্মীরা কেউ মুখ খুলতে চাননি। তাঁরা শুধু জানিয়েছেন, সমস্ত কিছু পুলিশ প্রশাসনের পাশাপাশি ওপর মহলে জানানো হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ভাষা নিয়ে আরও সংযত হোন’’, মানচিত্র বিতর্কে বাংলাদেশকে সতর্ক করল দিল্লি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: মুর্শিদাবাদে ধৃত দুই জঙ্গি মণিরুল-আব্বাস কী কাজ করত? চালচলন নিয়ে বাড়ছে উদ্বেগ

    Murshidabad: মুর্শিদাবাদে ধৃত দুই জঙ্গি মণিরুল-আব্বাস কী কাজ করত? চালচলন নিয়ে বাড়ছে উদ্বেগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের অশান্তির আবহেই বাংলায় দুজনকে গ্রেফতার করেছে এসটিএফ। মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) থেকে গ্রেফতার করা হয় মণিরুল শেখ, মহম্মদ আব্বাস আলি নামে দুই জঙ্গিকে। এই দুজনকে ঘিরেই এখন বাড়ছে সন্দেহ। তাদের চালচলন, কারবার খুব একটা সুবিধের ছিল না বলেই মনে করছেন গোয়েন্দারা। বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লা বাংলা টিমের সঙ্গে তাদের যোগ পাওয়া গিয়েছে। আর এবার একে একে সামনে আসছে তাদের কার্যকলাপের কথা।

    পেঁয়াজের বীজের ব্যবসার আড়ালে জঙ্গি কার্যকলাপ! (Murshidabad)

    তদন্তে নেমে গোয়েন্দারা (Murshidabad) জানতে পেরেছেন, ধৃত মণিরুল প্রায়ই অসম যেত। সে অসম থেকে পেঁয়াজের বীজ নিয়ে আসত। সেগুলো এলাকার কৃষকদের দিত। কিন্তু সেই ব্যবসার আড়ালেই যে কী চলত, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন গোয়েন্দারা। অনুমান করা হচ্ছে, সামনে পেঁয়াজের কারবার বলে মনে হলেও আদতে তার পিছনে ছিল অন্য গল্প। অসম থেকে প্রায়ই লোক আসত মণিরুলের বাড়িতে। অসম থেকে ধৃত নূর ইসলাম ও মুজিবুর রহমানের আনাগোনা ছিল মুর্শিদাবাদে। আব্বাসের সহযোগী মণিরুল এলাকায় পাম্প সারাইয়ের কাজের পাশাপাশি পেঁয়াজের বীজের ব্যবসা করত। আরও জানা গিয়েছে, মণিরুল ও আব্বাসের মধ্যে একটা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ছিল। সেখানে তাদের বিভিন্ন নির্দেশ দেওয়া হত। মাস দুয়েক আগে বাংলাদেশ থেকে স্লিপার সেলের এক সদস্য মুর্শিদাবাদে এসেছিল বলেও অনুমান করা হচ্ছে। সুতির সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভারতের প্রবেশ করেছিল তারা। তাদের কাছে বৈধ কোনও নথি ছিল না। সুতি এলাকায় তাদের বৈঠক হয়েছে। তিন দিন ছিল বাংলাদেশের ওই স্লিপার সেল।

    আরও পড়ুন: হিন্দুদের ওপর আক্রমণ চলছেই বাংলাদেশে, ফের তিন মন্দিরে হামলা, ভাঙা হল ৮ মূর্তি

    মাদ্রাসায় ভাষণ-বই বিলি করত আব্বাস

    মণিরুলের (Militant) পাশাপাশি গ্রেফতার হওয়া আব্বাসের (Murshidabad) কার্যকলাপও ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের। সামাজিক মাধ্যম বা মাদ্রাসার মতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ভাষণ দিত। বই বিলি করত। প্রশ্ন উঠছে, আব্বাস কি তবে সাধারণ মানুষকে এই জঙ্গি কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত করার চেষ্টা করত? এই জেলাতেই কি মডিউল বানানোর ছক কষছিল আব্বাস? ধৃত মণিরুলের সঙ্গে আব্বাসের যোগাযোগ হয় ও মাদ্রাসার শিক্ষার মধ্যে দিয়ে। মণিরুল তার ছেলেকে আব্বাসের মাদ্রাসায় ভর্তি করেছিল। আব্বাস হরিহরপাড়ার পাশাপাশি মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন এলাকায় তার নিজস্ব লিঙ্ক তৈরি করেছিল বলে অনুমান গোয়েন্দাদের। লিঙ্কম্যান হিসেবে জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখা আব্বাসের কার্যকলাপ ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের। যে বইগুলি উদ্ধার হয়েছে সেগুলি জঙ্গির কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত। ফলে মাদ্রাসায় কী শিক্ষা দেওয়া হত? সেটাই এখন ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের। এই আব্বাস আলি এর আগে নারী পাচার চক্রেও জড়িত ছিল। এই এলাকাতেই জাল সিমের একটি চক্র চলছিল বলেও অভিযোগ। এখানকার সিম পাকিস্তানে ব্যবহৃত হত, এমন তথ্যও উঠে এসেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rail Project: মমতার জন্যই বছরে ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতি কলকাতা মেট্রোয়, থমকে বহু রেল প্রকল্পও, সংসদে অশ্বিনী

    Rail Project: মমতার জন্যই বছরে ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতি কলকাতা মেট্রোয়, থমকে বহু রেল প্রকল্পও, সংসদে অশ্বিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতা সরকারের দোষেই প্রতি বছর ৫০০ কোটি টাকার লোকসান হচ্ছে কলকাতা মেট্রোতে (Rail Project)। সরকারের উদাসীনতার কারণেই একাধিক মেট্রো প্রকল্প লোকসানের শিকার হচ্ছে। রাজ্যসভার বিজেপি সাংসদ সমীক ভট্টাচার্যের প্রশ্নের উত্তরে উত্তর দিয়েছেন রেলমন্ত্রী। সেই সঙ্গে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw) জানিয়েছেন, রাজ্যে একাধিক রেল প্রকল্পের কাজও থমকে রয়েছে। জমি অধিগ্রহণ না করার জন্য অনেক প্রজেক্টের কাজ বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে। এই পরিসংখ্যান দিয়ে মমতা সরকারের গাফিলতির কথা তুলে ধরেছেন রেল মন্ত্রী। উল্লেখ্য আগেও কেন্দ্রীয় প্রকল্পের একাধিক জনমুখী সুবিধা পৌঁছে দিতে টালবাহানার অভিযোগের কথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন।

    রাজ্য সরকার কোনও ইতিবাচক ভূমিকা নেয়নি (Rail Project)

    রেলের (Rail Project) তরফ থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw) সংসদে লিখিত প্রশ্নের উত্তরে বলেন, “২০২১ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তথ্যে দেখা গিয়েছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে কলকাতা মেট্রোর আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ছিল ৪৮৭.৩৭ কোটি, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে সেই ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪২৪.২৪ কোটি, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৬৫.১১ কোটি টাকা। ক্ষতির কারণ হল রাজ্য সরকারের কেন্দ্রীয় প্রকল্পের প্রতি উদাসীনতা। অশ্বিনী জানান, ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো করিডরে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ থেকে তেঘরিয়া পর্যন্ত লাইনে কাজের ক্ষেত্রে হলদিরাম (তেঘরিয়া) পর্যন্ত ব্যয় ৫০:৫০ অনুপাতে রাজ্যের সঙ্গে ভাগ করা হবে বলে প্রস্তাব দিয়েছিল কেন্দ্র। কিন্তু তাতে রাজ্য সরকার কোনও সায় দেয়নি।”

    জমি জটে আটকে নোয়াপাড়া-বারাসত মেট্রো

    মেট্রো (Rail Project) প্রসঙ্গে রেলমন্ত্রী আরও বলেন, “নিউ গড়িয়া থেকে দমদম এয়ারপোর্ট লাইনে ৩২ কিমি মোট রাস্তায় ৯.৮ কিমি লাইনের কাজ হলেও ২২.২ কিমি কাজ অত্যন্ত বিলম্বিত হচ্ছে। কাজের গতিতে ধীর, তার কারণ হল ট্র্যাফিক অন্যত্র সরানোর জন্য কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি রাজ্য সরকার। একই চিত্র দেখা গিয়েছে জোকা থেকে বিবাদী বাগ পর্যন্ত ১৪ কিমি রাস্তার কাজেও। সব জায়গায় জমি জট একটি বড় সমস্যা। যেমন-নোয়াপাড়া থেকে বারাসত পর্যন্ত মোট রাস্তা হবে ১৮ কিমি। এখানেও ১৫.১৬ কিমি রাস্তার কাজে দেরি হচ্ছে। এর মধ্যে মাইকেল নগর থেকে বারাসত পর্যন্ত ৮.১২ কিমি রাস্তা জমি জটের জন্য থমকে রয়েছে। অপর দিকে কলকাতা পুরসভা থেকে দেওয়া জলের পাইপলাইন রাজ্য সরকার অন্যত্র সরাতে ব্যর্থ হওয়ার জন্য বরানগর থেকে বারাকপুর লাইনে কাজে দেরি হচ্ছে। ফলে রাজ্য সরকার কোনও রকম ভাবে কাজের অগ্রগতির জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না। তাতেই লোকসানের পরিমাণ বাড়ছে দিন দিন।”

    মমতার আমল থেকে তিনগুণ বাজেট বৃদ্ধি হয়েছে

    রেল প্রকল্পে (Rail Project) ক্ষতি প্রসঙ্গে অশ্বিনী বৈষ্ণব আরও বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন রেলমন্ত্রী ছিলেন সেই সময় ২০০৯ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ইউপিএ ২ সরকারের সময়ের তুলনায় ২০২৪-২৫ চলতি বছরে পশ্চিমবঙ্গের জন্য রেলের প্রকল্পে তিনগুণ বাজেটে অর্থ বরাদ্ধ করা হয়েছে। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে রেল প্রকল্পের বাজেট ছিল প্রতিবছর ৪৩৮০ কোটি টাকা। এখন এনডিএ জোট সরকার শুধুমাত্র ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে বাজেট বরাদ্ধ হয়েছে ১৩,৯৪১ কোটি টাকা।”

    আরও পড়ুনঃ ‘চিকেন্স নেক’ কবজা করে ভারতে নাশকতার ছক ছিল বাংলাদেশি জঙ্গিদের! জেরায় মিলল তথ্য

    নবদ্বীপ ঘাট-নবদ্বীপ ধাম নিউ লাইনের কাজ বন্ধ

    নবদ্বীপ ঘাট-নবদ্বীপ ধাম নিউ লাইন (Rail Project) প্রসঙ্গে রেলমন্ত্রী বলেন, “বাংলায় রেল প্রকল্পের জন্য মোট জমির প্রয়োজন ৩০৪০ হেক্টর। তার মধ্যে জমি অধিগৃহীত হয়েছে ৬৪০ হেক্টর। মোট প্রয়োজনের মাত্র ২১ শতাংশ হাতে এসেছে। এখনও ২৪০০ হেক্টর বা ৭৯ শতাংশ জমি অধিগ্রহণ করতে পারেনি রাজ্য সরকার। নবদ্বীপ ঘাট-নবদ্বীপ ধাম নিউ লাইনের মোট ১০৬.৮৬ হেক্টর জমি দরকার, কিন্তু এখনও প্রায় ১০৬.৬৯ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ বাকি রয়েছে। পাশাপাশি চন্দনেশ্বর-জলেশ্বর নিউ লাইনে মোট জমি প্রয়োজন ১৫৮ হেক্টর। ১ ছটাক জমিও এখনও অধিগ্রহণ করতে পারনি মমতা সরকার।”

    বালুরঘাট-হিলি রেল প্রকল্প আটকে

    বালুরঘাট-হিলি রেল প্রকল্পের (Rail Project) কথা তুলে ধরে অশ্বিনী বৈষ্ণব আরও বলেন, “অপর দিকে নৈহাটি-রানাঘাট থার্ড লাইনে মোট জমির প্রয়োজন ৮৭.৮৩ হেক্টর। অধিগ্রহণ হয়েছে মাত্র ০.০৯ হেক্টর। যার মধ্যে ৮৭.৭৪ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ বাকি রয়েছে। আবার বালুরঘাট-হিলি নিউ লাইনে মোট জমির প্রয়োজন ১৫৬.৩৮ হেক্টর। অধিগ্রহণ হয়েছে ৬৭.৩৮ হেক্টর। এখনও ৮৮ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ প্রয়োজন। একই ভাবে সাঁইথিয়া এবং সীতারামপুরে বাইপাসে মোট জমির প্রয়োজন ২২.২৮ হেক্টর। অধিগ্রহণ হয়েছে ২.২২ হেক্টর। ২২.০৬ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ এখনও বাকি। ফলে রাজ্যের রেল প্রকল্পগুলিও বিরাট মাত্রায় ঝুলে রয়েছে। রাজ্য সরকারের কোনও মাথা ব্যাথা নেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ‘চিকেন্স নেক’ কবজা করে ভারতে নাশকতার ছক ছিল বাংলাদেশি জঙ্গিদের! জেরায় মিলল তথ্য

    Bangladesh: ‘চিকেন্স নেক’ কবজা করে ভারতে নাশকতার ছক ছিল বাংলাদেশি জঙ্গিদের! জেরায় মিলল তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh) জেল থেকে পলাতক জঙ্গিরা কি ভারতে? বাংলাদেশে অস্থিরতার মধ্যেই ভারতে ধরা পড়েছে আনসারুল্লা বাংলা টিম (এবিটি)-র ৮ জঙ্গি। জঙ্গি সংগঠন আল কায়দার শাখা সংগঠন বাংলাদেশের ‘আনসারুল্লা বাংলা’। উত্তরবঙ্গের শিলিগুড়ি করিডর, যা চিকেন্স নেক নাম পরিচিত, সেটাই ছিল আল কায়দার শাখা সংগঠনের টার্গেট! বাংলা, অসম, কেরল থেকে ৮ জঙ্গি গ্রেফতারে এমনটাই সন্দেহ গোয়েন্দাদের। পুলিশ সূত্রে খবর, অগাস্টে বাংলাদেশে অস্থিরতার শুরু। নভেম্বরে ভারতে মহম্মদ শাদ রদির অনুপ্রবেশ। কেরল থেকে গ্রেফতার মহম্মদ শাদ রদি, বাংলাদেশের রাজশাহির বাসিন্দা। আনসারুল্লা বাংলার প্রধান জসিমউদ্দিন রহমানির ঘনিষ্ঠ ইসরাতের নির্দেশেই অনুপ্রবেশ। এছাড়া মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেফতার মণিরুল শেখ, মহম্মদ আব্বাস আলি নামে দুই জঙ্গি।

    বাংলাদেশ থেকে স্লিপার সেল নিয়ন্ত্রণ! (Bangladesh)

    শিলিগুড়ির এই করিডর অর্থাৎ যাকে ‘চিকেন্স নেক’ বলা হয়, উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে পূর্ব তথা দেশের বাকি অংশের যোগসূত্র স্থাপন করে। সেই করিডর ব্যবহার করেই ওপার বাংলার (Bangladesh) জঙ্গিরা (Militant) এপার বাংলায় জঙ্গি কার্যকলাপ করতে চাইছে। এমনটাই জানান এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতীম সরকার। গোপনে অস্ত্র সংগ্রহ এবং স্লিপার সেলের মাধ্যমে ভারত-বিরোধী কাজে সক্রিয় হয়ে উঠতেই ওই অংশটি ব্যবহার করার চেষ্টা হচ্ছে। সুপ্রতীম জানিয়েছেন, অসম পুলিশ এবং পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের এসটিএফ মিলে এই তদন্ত করছে। ধৃতদের জেরা করে এবং যে জিনিসপত্র উদ্ধার হয়েছে তার ওপর ভিত্তি করে আপাতত এইটুকু বলা যায় যে, ওপার বাংলা থেকেই এপার বাংলায় স্লিপার সেল নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হচ্ছিল। একই সঙ্গে, জামাত এবং এবিটি’র মতো জঙ্গি সংগঠন ফের একবার সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে বলে জানা গিয়েছে। সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে বাংলায় অনুপ্রবেশ করার চেষ্টাও জারি রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: হিন্দুদের ওপর আক্রমণ চলছেই বাংলাদেশে, ফের তিন মন্দিরে হামলা, ভাঙা হল ৮ মূর্তি

    জঙ্গি মডিউল তৈরির ছক

    সম্প্রতি মুর্শিদাবাদ থেকে যাদের পাকড়াও করা হয়েছে তারা হল আব্বাস আলি ও মণিরুল শেখ। ধৃতদের কাছ ছেকে উদ্ধার হয়েছে কয়েকটি মোবাইল ফোন, সিমকার্ড, নথিপত্র। সেগুলি সবই বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। সবকিছু পর্যবেক্ষণের পরে পুলিশের স্পষ্ট ধারনা দুজনেই এই রাজ্যে জঙ্গি মডিউল তৈরির ছক কষেছিল। অসম ও বাংলায় স্লিপার সেল তৈরির ছক কষছিল ধৃত জঙ্গিরা। বাংলাদেশ (Bangladesh) ও পাকিস্তানের একাধিক জঙ্গির সঙ্গে যোগাযোগ ছিল মহম্মদ শাদ রদির। বাজেয়াপ্ত ৪টি পেনড্রাইভ, বাংলাদেশি সার্টিফিকেট-সহ একাধিক ভারত-বিরোধী নথি। আরএসএস-এর কয়েকজনকে খুন করার পরিকল্পনা ছিল, দাবি অসম পুলিশ সূত্রের। বাংলাদেশের পরিস্থিতি যতই অশান্ত হচ্ছে, মৌলবাদী- কট্টরপন্থীদের দাপট যত বাড়ছে, ততই পশ্চিমবঙ্গের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ বাড়ছে! পশ্চিমবঙ্গে ভুয়ো নথি দিয়ে তৈরি পাসপোর্ট বাংলাদেশিদের হাতে যাওয়া, বাংলাদেশি জঙ্গির ধরা পড়া, পরপর এই ধরনের ঘটনায় উদ্বেগ-আতঙ্ক চরমে উঠছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: জেলায় জেলায় ঘন কুয়াশার দাপট, নিম্নচাপের জেরে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে বৃষ্টি

    Weather Update: জেলায় জেলায় ঘন কুয়াশার দাপট, নিম্নচাপের জেরে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে বৃষ্টি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল শুক্রবার রাতে হালকা বৃষ্টি (Weather Update) হয়েছে শহর কলকাতায়। শনির সকালেও বারিধারা অব্যাহত তিলোত্তমায়। সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার। ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন মহানগরী। সঙ্গে টিপ টিপ করে বৃষ্টি। উধাও শীত। ইতিমধ্যেই, শনিবার কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে হালকা বৃষ্টি সতর্কতা জারি করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। রিপোর্ট অনুযায়ী, হালকা বৃষ্টি হবে কলকাতা, হাওড়া, হুগলি উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমানে। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতে আংশিক মেঘলা আকাশ (Rain Forecaste) থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

    শনিবার সকাল থেকেই জেলায় জেলায় ঘন কুয়াশা দেখা যাচ্ছে

    শনিবার সকাল (Weather Update) থেকেই জেলায় জেলায় ঘন কুয়াশা দেখা যাচ্ছে। যার সতর্কবার্তা আগেই দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। কুয়াশার জেরে দৃশ্যমানতা নামবে ২০০ মিটারের নিচে, কোথাও আবার তা ৫০ মিটারের নিচে চলে যেতে পারে। এর জেরে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছে হাওয়া অফিস। আগামী দুই থেকে তিন দিন তাপমাত্রা একই রকম ভাবে বাড়বে। এইভাবে শীতের আমেজে সাময়িক বিরতিও দেখা দেবে।

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া (Weather Update)

    অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গেও শনিবার হালকা তুষারপাতের কথা শুনিয়েছে আবহাওয়া দফতর (Weather Update)। তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিংয়ের উঁচু পার্বত্য এলাকায়। এর পাশাপাশি হালকা তুষারপাত দেখা দেবে কালিম্পঙ-এর পার্বত্য এলাকা ও সিকিমেও তুষারপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলাতেও ঘন কুয়াশা সতর্কবার্তা জারি করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। শনিবার ও রবিবার দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা জেলাতে ঘন কুয়াশার দাপট দেখা যাবে। আবহবিদরা জানান, রবিবার বিকেলের দিকে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে, রোদ উঠবে না। পুরো সময়টায় অস্বস্তিকর একটা স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া বজায় থাকবে। গতকাল শুক্রবার সকালেই মৌসম ভবনের কৃত্রিম উপগ্রহের ক্যামেরায় যে ছবি ধরা পড়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে বঙ্গোপসাগরে তৈরি নিম্নচাপটি শক্তি বাড়িয়ে একটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে (Rain Forecaste)। বর্তমানে তা আপাতত ওড়িশার দিকে এগোতে শুরু করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ‘নেপাল-ভুটান সীমান্তে অনুপ্রবেশ নিয়ে চিন্তিত নয় ভারত ’, কেন বললেন শাহ?

    Amit Shah: ‘নেপাল-ভুটান সীমান্তে অনুপ্রবেশ নিয়ে চিন্তিত নয় ভারত ’, কেন বললেন শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের হুমকি, হুঁশিয়ারিকে গুরুত্বই দিতে চাইছে না ভারত। শুক্রবার শিলিগুড়িতে এসএসবি (সশস্ত্র সীমা বল)-র অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বাংলাদেশ নিয়ে একটি শব্দও ব্যয় করলেন না কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। নেপাল এবং ভুটান সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশ নিয়ে ভারত যে একেবারেই চিন্তিত নয়, তাও জানালেন তিনি। তবে সেটাও সম্ভব হয়েছে সশস্ত্র সীমা বলের জন্য। এদিন অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্টমন্ত্রী। মাওবাদী কার্যকলাপ প্রতিহত করা থেকে মানব পাচারকারীদের পাকড়াও, এসএসবি বা সশস্ত্র সীমা বলের জন্যই অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে গিয়েছে এবং হচ্ছে। শাহের কথায়, “শুধু ২০২৪ সালেই চার হাজার পাচারকারীকে পাকড়াও করেছে এসএসবি। উদ্ধার হয়েছে ১৬ হাজার কেজি মাদক।”

    কী বললেন শাহ?(Amit Shah)

    সশস্ত্র সীমা বলের ৬১তম প্রতিষ্ঠা দিবসে শুক্রবার এসএসবি-র শিলিগুড়ি (Siliguri) হেডকোয়ার্টারে উপস্থিত ছিলেন শাহ। মাওবাদী মোকাবিলায় সশস্ত্র সীমা বলের প্রশংসা করে তিনি (Amit Shah) বলেন, “বন্ধ সীমান্তে কাজ করা অনেকটা সুবিধার। সেই সীমান্ত দিয়ে কেউ পারাপার করতে পারে না। কিন্তু, যেখানে মুক্ত সীমান্ত রয়েছে, সেখানে জওয়ানদের কাজ অনেকটা কঠিন এবং জটিলও। সে দিক থেকে এসএসবি যে ভূমিকা পালন করছে, তা সত্যিই অনস্বীকার্য। আমার বলতে দ্বিধা নেই যে, আমরা আমাদের প্রতিবেশী দুই দেশ নেপাল এবং ভুটানের সীমান্ত নিয়ে একেবারেই চিন্তিত নই।”বস্তুত, নেপাল এবং ভুটানের প্রায় ২,৪৫০ কিলোমিটার সীমান্তে ‘নো ম্যান্ডস ল্যান্ডে’ জ়িরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে এসএসবি। শাহ জানান, গত তিন বছরে ১১০০ অনুপ্রবেশকারীকে গ্রেফতার করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে সশস্ত্র সীমা বল। ১০০০ একরের বেশি জমি জবরদখল মুক্ত করেছে তারা। চার হাজারের বেশি পাচারকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ১৮১ জন মানব পাচারকারীকে গ্রেফতার করেছেন জওয়ানেরা। অভিযানে ৮০১ জনকে পাচারের আগেই উদ্ধার করা হয়েছে, যাঁদের মধ্যে ২৩১ জন নাবালক-নাবালিকা।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে এলেন অমিত শাহ, দিনভর কোন কোন কর্মসূচিতে যোগ দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?

    শিলিগুড়ি করিডর ভৌগোলিক ভাবে খুব গুরুত্বপূর্ণ

    শিলিগুড়ি করিডর এবং জম্মু-কাশ্মীর প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “শিলিগুড়ি করিডর ভৌগোলিক ভাবে খুব গুরুত্বপূর্ণ। শিলিগুড়িতে এসএসবির হেডকোয়ার্টার থাকায় তা আমাদের অনেকটাই নিশ্চিন্ত করেছে। জম্মু-কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদীদের প্রতিরোধে দারুণ ভূমিকা নিয়েছে এসএসবি।” শাহ জানান, ৬০০-র বেশি মাওবাদীকে গ্রেফতার করা, ১৫ জন মাওবাদী নেতাকে ‘এনকাউন্টার’ করতে সমর্থ হয়েছেন সশস্ত্র সীমা বলের জওয়ানেরা। একই ভাবে ১৯ সন্ত্রাসবাদীর মৃত্যু হয়েছে সশস্ত্র সীমা বলের জওয়ানদের হাতে। এছাড়া বিহারকে মাওবাদী মুক্ত করার ক্ষেত্রেও এসএসবি বিশেষ ভূমিকা নিয়েছিল বলে উল্লেখ করেছেন শাহ।

    পেট্রাপোলে বিএসএফ জওয়ানদের জন্য তৈরি ভবনের উদ্বোধন

    শিলিগুড়ি থেকে উত্তর ২৪ পরগনার পেট্রাপোল সীমান্তে কর্মরত বিএসএফ জওয়ানদের জন্য একটি আধুনিক ভবনের ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, সাড়ে তিন একর জমির ওপরে প্রায় ৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে মোট চারটি ভবন তৈরি হয়েছে। ওই ভবন উদ্বোধনের সময়ে পেট্রাপোল সীমান্তে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর, বনগাঁ দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার, বনগাঁর কাউন্সিলর দেবদাস মণ্ডল-সহ বিভিন্ন দফতরের আধিকারিক।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: “জীবিত থাকলে জাতীয় কবির সম্মান ফিরিয়ে দিতেন”, বিস্ফোরক কবি নজরুলের ভ্রাতুষ্পুত্র

    Bangladesh: “জীবিত থাকলে জাতীয় কবির সম্মান ফিরিয়ে দিতেন”, বিস্ফোরক কবি নজরুলের ভ্রাতুষ্পুত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তিনি জীবিত থাকলে জাতীয় কবির সম্মান ফিরিয়ে দিতেন”, বাংলাদেশে (Bangladesh) গত চার মাসের বেশি সময় ধরে চলা রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সংখ্যালঘু হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বিস্ফোরক কবি নজরুল ইসলামের (Kazi Nazrul Islam) ভ্রাতুষ্পুত্র রেজাউল করিম। শান্তির জন্য নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনূস হলেন এখন অনেকের কাছেই ত্রাস। তাঁর নেতৃত্বাধীন সরকার এখন হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর খুন, ধর্ষণ, হত্যা, লুট, মন্দির ভাঙচুর, মূর্তি ভাঙচুর-সহ ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে। এর শেষ কোথায় কেউ জানে না। তাই তো বাংলাদেশের জাতীয় কবির উত্তরসূরীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন।

    আজীবন মানব ধর্মের কথা বলে গিয়েছেন নজরুল (Bangladesh)!

    পশ্চিম বর্ধমানের চুরুলিয়ার বাসিন্দা তথা নজরুলের (Kazi Nazrul Islam) বংশধর কাজী রেজাউল করিম বলেন, “বাংলায় নজরুল ইসলাম আজীবন মানব ধর্মের কথা বলে গিয়েছেন। সম্প্রীতি এবং ঐক্যের কথা বলে গিয়েছেন। অথচ আজ বাংলাদেশ (Bangladesh), যেখানকার জাতীয় কবি এবং সেই জায়গার মাটিতেই হিন্দু নিধন হচ্ছে। সংখ্যালঘুদের উপর ব্যাপক ভাবে অত্যাচার হচ্ছে। আজ যদি কবি বেঁচে থাকতেন, তাহলে জাতীয় কবির সম্মান ফিরিয়ে দিতেন।”

    আরও পড়ুনঃ ‘ডবল স্ট্যান্ডার্ড আচরণ’! রাজ্যকে তোপ হাইকোর্টের, চিকিৎসকদের ধর্নাকে অনুমতি

    এমন বাংলাদেশ কোনও সময়েই দেখতে চাননি!

    রেজাউল করিম বাংলাদেশের (Bangladesh) মৌলবাদী কট্টর মুসলিমদের দাপাদাপির ব্যাপারে তোপ দেগে আরও বলেন, “শেখ হাসিনা আমাদের সম্মান দিয়েছেন। তাছাড়া নজরুলের (Kazi Nazrul Islam) আরও আত্মীয় বা পরিবারের সদস্যরা বাংলাদেশে থাকেন। এখন আর ওই দেশে যাওয়ার ইচ্ছে নেই। যে দেশে মানুষের মনে ধর্মীয় ভাবে এত বিদ্বেষ, মারামারি, হানাহানি, অত্যচার, লুটপাট, খুন, সেই দেশে আর যাওয়ার ইচ্ছে নেই। তবে এই ক্রমবর্ধমান অন্যায় এবং প্রতিবাদের বিরুদ্ধে যদি কোনও ডাক আসে, অবশ্যই সেখানে আমি যাব। আমার শরীর যদিও অসুস্থ তবুও আমি মহম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে নামব। অনেক নজরুল গবেষক এই দেশে আসতেন, এখন তাঁরাও আর আসেন না। এমনভাবে রাজনৈতিক পালা পরিবর্তনে আমরা ভীষণ অখুশি।” সেই সঙ্গে কবির নাতনি সোনালি কাজীর মুখেও বাংলাদেশ নিয়ে তীব্র অসন্তোষজনক বক্তব্য শোনা গিয়েছে। তিনি বলেন, “বিদ্রোহী নজরুল কি এই ধরনের বাংলাদেশ দেখতে চেয়েছিলেন? এটাই এখন আমাদের বড় প্রশ্ন। এমন বাংলাদেশ কোনও সময়েই দেখতে চাননি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share