Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Weather Update: কালীপুজোতে হিমেল আমেজ! পূর্বাভাস, শনিবার থেকেই আবহাওয়ায় বদল

    Weather Update: কালীপুজোতে হিমেল আমেজ! পূর্বাভাস, শনিবার থেকেই আবহাওয়ায় বদল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২৪ ঘণ্টা দক্ষিণবঙ্গের প্রতিটি জেলায় হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। যদিও, কোনও জেলায় ভারী বৃষ্টি হবে না। জানা গিয়েছে, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ার কিছু অংশে বৃষ্টি হবে এই সময়। উত্তরবঙ্গে ওপরের দিকের পাঁচ জেলাতে হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। তবে পূর্বাভাস, শনিবার থেকেই ধীরে ধীরে উন্নতি হবে আবহাওয়ার। মাঝ অক্টোবরে আবহাওয়ার (Weather Update) কিছুটা বদলও হবে। ক্রমশঃ শুষ্ক হবে বাতাস। মূল শীত আসতে ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ। 

    কালীপুজোয় আবহাওয়া কেমন থাকবে? (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, শনিবার থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন হতে পারে। বৃষ্টির সম্ভাবনা কমে যাবে। রবিবার থেকে শুষ্ক আবহাওয়ার সম্ভাবনা গোটা দক্ষিণবঙ্গে। কালীপুজো (Kali Puja) এবং দীপাবলির সময় শুষ্ক এবং হিমেল হওয়া। অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে কালীপুজো এবং দীপাবলি উদযাপনের পূর্বাভাস।

    নিম্নচাপের জেরে শুক্র পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা

    এই মুহূর্তে, দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতে স্থানীয়ভাবে দু-এক পশলা হালকা মাঝারি বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা রয়েছে। প্রধানত আংশিক মেঘলা আকাশ। মাঝে মাঝে সম্পূর্ণ মেঘলা আকাশ এবং বজ্র বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি। মৌসম ভবনের (Weather Update) তরফে পূর্বাভাস সুস্পষ্ট নিম্নচাপ দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ পরিণত হয়েছে। আরো শক্তি বাড়িয়ে এর অভিমুখ পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে তামিলনাড়ু এবং পন্ডিচেরি উপকূল। চেন্নাইয়ের কাছাকাছি শুক্রবার সুস্পষ্ট নিম্নচাপ দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ পরিণত হয়েছে (Weather Update)। আরো শক্তি বাড়িয়ে এর অভিমুখ পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে তামিলনাড়ু এবং পুদুচেরি উপকূল। চেন্নাইয়ের কাছাকাছি শুক্রবার সকালে এটি স্থলভাগে প্রবেশ করবে। উত্তর বাংলাদেশে রয়েছে একটি ঘূর্ণাবর্ত। অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলের পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং দক্ষিণ আসামে রয়েছে আরও ঘূর্ণাবর্ত।

    আরও পড়ুন: লক্ষ্মী প্রতিমা ভাঙচুরে অভিযুক্ত জেহাদিরা! ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’কে খোঁচা শুভেন্দুর

    উত্তরবঙ্গের কী অবস্থা?

    উত্তরবঙ্গের (Weather Update) দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি-এই পাঁচ জেলাতেই এদিন হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস। কালও দার্জিলিং, কালিম্পং এবং আলিপুরদুয়ার এর পার্বত্য জেলায় হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা। আপাতত ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ক্রমশ কমবে। উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদাতে আবহাওয়ার পরিবর্তন। শুষ্ক আবহাওয়ার শুরু। ধীরে ধীরে কোচবিহার আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি জেলাতেও শুষ্ক আবহাওয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি কর আন্দোলনের সামাজিক প্রভাব কতটা? সমীক্ষা করবে আরএসএস

    RG Kar: আরজি কর আন্দোলনের সামাজিক প্রভাব কতটা? সমীক্ষা করবে আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কাণ্ড (RG Kar), মহিলাদের নিরাপত্তা ও রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ‘অবনতি’ নিয়ে এবার সই সংগ্রহ অভিযানে নামবে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘ। জানা যাচ্ছে, এর পাশাপাশি জনমতের সমীক্ষাও চালাবে তারা। প্রসঙ্গত, বিশ্বের সর্ববৃহৎ সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন হল আরএসএস। সঙ্ঘের অখিল ভারতীয় কার্যকারিণী বৈঠক ও সরসঙ্ঘচালকের বিজয়া দশমীর ভাষণেও উঠে আসে আরজি কর প্রসঙ্গ। এই আবহে এবার বাংলায় সই সংগ্রহ করতে চলেছে তারা। সামাজিক ভাবে আরজি কর (RG Kar) ইস্যু ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে বাংলার সমাজে, সেটাই এবার সমীক্ষা চালিয়ে বুঝে নিতে চাইছে সঙ্ঘ, এমনটাই মনে করছেন কেউ কেউ।

    নারী নিরাপত্তা নিয়ে বই প্রকাশ করবে আরএসএস (RSS)

    আরএসএস (RSS) সূত্রে খবর, পশ্চিমবঙ্গে মহিলাদের নিরাপত্তায় সরকারের ভূমিকা আর অন্য রাজ্যে মহিলারা কতটা নিরাপদ, কীভাবে সরকার তাঁদের সুরক্ষা দিচ্ছে- এসব নিয়ে একটি বইও প্রকাশ করবে সঙ্ঘ। এনিয়ে সাধারণ মানুষের কাছে, আরএসএস জানতে চাইবে মতামত। বিজয়া দশমীর উৎসবে নাগপুরে বক্তৃতা করতে গিয়ে সর সঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত আরজি করের ঘটনা, মহিলাদের নিরাপত্তা সহ একাধিক বিষয়ে সরব হয়েছিলেন। নিশানা করেছিলেন মমতা সরকারকে। অপরাধীদের (RG Kar) আড়াল করতে সাহায্য করেছে তৃণমূল সরকার, এমন অভিযোগও তোলেন ভাগবত।

    আরজি করের তুলনা দ্রোপদীর বস্ত্রহরণের সঙ্গে করেছিলেন মোহন ভাগবত

    কলকাতার আরজি করের সঙ্গে মহাভারতের তুলনা টেনে মোহন ভাগবত বিজয়া দশমীতে বলেন, ‘‘মনে রাখতে হবে, দ্রৌপদীর পোশাকে কেউ স্পর্শ করেছিল বলে মহাভারত ঘটেছিল। আরজি করে এমন জঘন্য অপরাধের পরেও অপরাধীদের আড়াল করার জন্য কিছু লোক ঘৃণ্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।’’ একই সঙ্গে এদিন নাগপুরের সভায় দেশ জুড়ে মহিলাদের ওপর হওয়া অত্যাচারের ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতেও দেখা যায় সঙ্ঘের সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবতকে (RSS chief)। তাঁর মতে, সামগ্রিক ভাবে সমাজে মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটছে। তার ফলেই ধর্ষণের মতো অপরাধ বাড়ছে। আক্রান্ত হচ্ছে মাতৃশক্তি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: লক্ষ্মী প্রতিমা ভাঙচুরে অভিযুক্ত জেহাদিরা! ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’কে খোঁচা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: লক্ষ্মী প্রতিমা ভাঙচুরে অভিযুক্ত জেহাদিরা! ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’কে খোঁচা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দুদের মূর্তি ভাঙার ঘটনা নতুন নয়। কিন্তু, পশ্চিম বাংলায় এখন সেই কালচাল চলে এসেছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ডহারবারে লক্ষ্মীপুজো মণ্ডপে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। হুগলির চন্দননগরে লক্ষ্মীমূর্তি (Lakshmi Puja) বিকৃত করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। আর এই ঘটনা নিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    লক্ষ্মীপুজোয় ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’ (Suvendu Adhikari)

    দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবারের বজবজ বিধানসভার একটি দুর্গাপুজো কমিটির মা লক্ষ্মীর ওপর হামলা চালানোর ঘটনা ঘটে। এই প্রসঙ্গে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “মা লক্ষ্মী প্রতিমা জেহাদিদের দ্বারা আক্রান্ত হল। বাংলাদেশের মতো একই পদ্ধতিতে এখন পশ্চিমবঙ্গে হিন্দুদের ধর্মাচরণে বাধা দেওয়া হচ্ছে। রাজ্য পুলিশ নির্বিকার।” সেইসঙ্গে নাম না করে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও খোঁচা দিয়েছেন শুভেন্দু। কারণ, যে এলাকায় সেই ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি করেছেন শুভেন্দু, তা অভিষেকের লোকসভা কেন্দ্র ডায়মন্ড হারবারের মধ্যে পড়ে। আর সেজন্য কটাক্ষ করে ‘লক্ষ্মীপুজোয় ডায়মন্ড হারবার মডেল’ বলে আক্রমণ শানিয়েছেন শুভেন্দু। যদিও বিষয়টি নিয়ে পুলিশের তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা যে অভিযোগ করেছেন, সেটার প্রেক্ষিতেও আলাদাভাবে কিছু বলেনি পুলিশ। শুভেন্দু অবশ্য পুলিশকেও আক্রমণ শানিয়েছেন। দাবি করেছেন যে হাত গুটিয়ে বসে আছে পুলিশ। একটি ভিডিও পোস্ট করে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা বলেন, “কয়েক বছর আগে এই একই জায়গায় দুর্গাপুজোয় মা দুর্গার মূর্তি ভাঙচুর করা হয়েছিল। সেই ঘটনায় আজ পর্যন্ত প্রশাসন কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি। কেউ গ্রেফতার হয়নি।

     

    মমতাকে আক্রমণ

    ”হিন্দুদের ‘জাগ্রত’ হওয়ার পরামর্শ দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের তোষণের রাজনীতির জন্য হিন্দুদের ওপরে ক্রমাগত ঘটে চলা এই অন্যায় অত্যাচারের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। হিন্দুদের বলব যে এবার জাগ্রত হন, নাহলে এরপর নিজের ঘরেও পুজো-অর্চনা করতে পারবেন না।” উল্লেখ্য, দুর্গাপুজোর সময় শুভেন্দু অভিযোগ তুলেছিলেন যে কলকাতার গার্ডেনরিচ এলাকায় একটি পুজো মণ্ডপে অশান্তি পাকানো হয়েছে। পোস্ট করে তিনি দাবি করেছিলেন যে মণ্ডপের মধ্যে একদল লোক ঢুকে পড়েছিলেন। পুজো বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দিতে থাকেন তাঁরা।

    চন্দননগরেও লক্ষ্মীর মূর্তি ভাঙচুর, প্রতিবাদ বিজেপির

    এক দিন আগেই, চন্দননগরেও মা লক্ষ্মীর মূর্তি ভাঙচুরে কড়া প্রতিবাদ জানায় পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য বিজেপি। বুধবার তারা এক্সবার্তায় লেখে, “সোমবার গভীর রাতে, হুগলির চন্দননগরের ডুপ্লেক্সপট্টি কুমোর পাড়ায় কিছু “ভোট-ব্যাঙ্ক” গুণ্ডা মা লক্ষ্মীর মূর্তি ভাঙচুর করে। রেকর্ড সময়ের মধ্যে, শিল্পী শিবু পাল কোজাগরী লক্ষ্মী পূর্ণিমার ভোরে প্রতিমাটি পুনর্নির্মাণ করেন। কিন্তু বাংলা আর কতকাল এমন যন্ত্রণা সহ্য করবে? চোপড়ার টিএমসি বিধায়ক মহিলাদের চাবুক মারার ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য ইসলামিক নীতির আহ্বান থেকে শুরু করে, কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের সবাইকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করার আহ্বান এবং কৃষ্ণনগর, শ্যামপুর, বাউরিয়া এবং মেটিয়াবুরুজে দুর্গাপূজা উদযাপনের ওপর সাম্প্রতিক হামলা, মনে হয় যেন বাঙালিরা তাদের অধীনে বাস করছে। ধর্মীয় মৌলবাদের কবল।”

    Late Monday night, some “vote-bank” hooligans vandalized the idols of Maa Laxmi in Duplexpatti Kumor Para, Chandannagar, Hooghly. In record time, artist Shibu Pal rebuilt the idol by early morning today on Kojagori Laxmi Purnima. But how much longer can Bengal endure such pain?… pic.twitter.com/XlsD9aorHY

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি কর দুর্নীতিতে ‘যোগ’! রাজ্যের হাতে ডাক্তারদের তালিকা দিল সিবিআই

    RG Kar: আরজি কর দুর্নীতিতে ‘যোগ’! রাজ্যের হাতে ডাক্তারদের তালিকা দিল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের (RG Kar) আর্থিক দুর্নীতি মামলায় সন্দেহের তালিকায় থাকা চিকিৎসকদের নামের তালিকা রাজ্যকে পাঠাল সিবিআই। সূত্রের খবর, অ্যানেস্থেসিয়া বিভাগের অধ্যাপক-চিকিৎসক সুজাতা ঘোষ এবং অপর এক চিকিৎসক দেবাশিস সোম সিবিআইয়ের আতসকাচের তলায় রয়েছেন। জানা গিয়েছে, রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমকে এ কথা জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে সিবিআই। প্রসঙ্গত, গত ৩০ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টে ছিল আরজি কর মামলার শুনানি। সে দিনের শুনানিতে জানা যায়, সিবিআইয়ের (CBI) তদন্তের আওতায় থাকা একাধিক জন এখনও আরজি করে (RG Kar) বিভিন্ন পদে রয়ে গিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: এনএসজির বদলে এবার ভিভিআইপিদের নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলাবে সিআরপিএফের বিশেষ দল

    সিবিআইয়ের চিঠিতে রয়েছে ৩০ সেপ্টেম্বরের শুনানির কথাও 

    চাপে পড়ে রাজ্য তখন শীর্ষ আদালতকে জানায়, সিবিআই তদন্তের আওতায় থাকা ব্যক্তিদের (RG Kar) নামের তালিকা দিলেই পদক্ষেপ করা হবে। তখন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিও জানিয়েছিলেন, সিবিআই নামের তালিকা দিলে রাজ্যকেও আইন মেনে পদক্ষেপ করতে হবে। নিজেদের চিঠিতে শুনানির সেই কথাও উল্লেখ করেছে সিবিআই। প্রসঙ্গত, আরজি কর কাণ্ডে ইতিমধ্যেই সিবিআইয়ের (CBI) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ, ও অপর একজন আশিষ পাণ্ডে। এবার আরও দুই চিকিৎসককে নিয়ে শুরু হল চর্চা।

    কী লিখল সিবিআই?

    জানা গিয়েছে, স্বাস্থ্যসচিবকে পাঠানো চিঠিতে সিবিআই লিখেছে, আরজি করে আর্থিক দুর্নীতির মামলায় (RG Kar) দুই চিকিৎসক— সুজাতা ঘোষ এবং দেবাশিস সোম বর্তমানে তদন্তের আওতায় রয়েছেন। হাসপাতালের বিভিন্ন জিনিসপত্র কেনা, হাউস স্টাফ বাছাই-সহ একাধিক ক্ষেত্রে এই দু’জনের সক্রিয় যোগ পাওয়া গিয়েছে বলে, নিজেদের চিঠিতে উল্লেখ করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। আরজি করের আর্থিক দুর্নীতিতে এই চিকিৎসকের কী ভূমিকা ছিল, তা তদন্ত করে দেখছেন সিবিআইয়ের আধিকারিকেরা।

    আরও পড়ুন: ঘুচল অন্ধত্ব, হাতে তরোয়ালের জায়গায় সংবিধান, নব কলেবরে ‘লেডি অফ জাস্টিস’ 
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: প্রাথমিক টেটে অযোগ্যদের তালিকা আমলাকে পাঠান স্বয়ং পার্থই, দাবি সিবিআইয়ের

    Partha Chatterjee: প্রাথমিক টেটে অযোগ্যদের তালিকা আমলাকে পাঠান স্বয়ং পার্থই, দাবি সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিকে অযোগ্য প্রার্থীর তালিকা (TET) আমলাকে পাঠান স্বয়ং তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ঠিক এমনটাই দাবি করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। বিকাশ ভবনে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হওয়া গুরুত্বপূর্ণ নথি দেখার পর এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে তদন্তকারী অফিসারদের হাতে। এই তথ্যের উপর নির্ভর করে তাঁকে মঙ্গলবার প্রেসিডেন্সি জেলে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারী অফিসাররা।

    তালিকাভুক্তদের অনেকেই অযোগ্য (Partha Chatterjee)

    গত জুন মাসে বিকাশ ভবনে টানা অভিযান চালায় সিবিআই। সেখানে ২০১৪ সালের অযোগ্য চাকরি প্রার্থীদের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার হয়েছে। জানা গিয়েছে, রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) সঙ্গে টেট (TET) দুর্নীতির প্রত্যক্ষ যোগসূত্র রয়েছে। বিকাশ ভবনের গুদামঘর থেকে উদ্ধার হয় বস্তাভর্তি নথিপত্র। তার মধ্যে ছিল, প্রাথমিক নিয়োগ পরীক্ষার টেট প্রার্থীদের তালিকা। মোট ৭৫৩ জনের একটি তালিকা পাওয়া গিয়েছে, তার মধ্যে ওই বছর ৩১০ জনের চাকরি হয়েছিল। সিবিআইয়ের দাবি, ওই তালিকাভুক্তদের অনেকেই অযোগ্য। বাজেয়াপ্ত নথি ঘেঁটে জানা গিয়েছে, পার্থ অযোগ্য চাকরি প্রার্থীদের তালিকা পাঠিয়েছিলেন এক সরকারি আমলাকে। ওই তালিকা থেকে কয়েক জনের চাকরি হয়। এই নথির মধ্যে প্রভাবশালী কয়েকজনের নাম পাওয়া গিয়েছে বলে খবর।

    ২০২২ সালে গুদামটি সিল করেছিল সিবিআই

    শিক্ষা দফতরের বিভিন্ন কাগজপত্র রাখার জন্য ব্যবহৃত ওই গুদামটি ২০২২ সালের ২৩ ডিসেম্বর সিল করেছিল সিবিআই। এই গুদামে তল্লাশি চালিয়ে বহু নথি উদ্ধার করেছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, প্রাথমিক নিয়োগ পরীক্ষার টেট সংক্রান্ত জরুরি তথ্য ছাড়াও সেই নথিতে ছিল পরীক্ষার্থী এবং চাকরি প্রাপ্তদের নামের তালিকাও।

    আরও পড়ুনঃ ১৮ অক্টোবর সিঙ্গুরে রতন টাটার ছবি নিয়ে মৌন মিছিলের ডাক শুভেন্দুর

    নাকতলার বাড়ি থেকে গ্রেফতার হন পার্থ

    ২০২২ সালের ২২ জুলাই তারিখে দক্ষিণ কলকাতার নাকতলার বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছিল। দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ এবং তল্লাশির পর বাড়ি থেকেই গ্রেফতার করা হয় তৎকালীন তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে (Partha Chatterjee)। এরপর এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তৎকালীন এই মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ বান্ধবী অর্পিতাকেও গ্রেফতার করেছিল। যদিও আলাদা করে সিবিআই নিজেদের হেফাজতে নেয়নি পার্থকে। বর্তমানে, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিচারপতি অপূর্ব সিনহা রায়ের ডিভিশন বেঞ্চে, পার্থর বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলায় জামিনের আবেদন শুনানি শেষ হয়েছে। রায়দান আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে হাইকোর্টে।         

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Singur: ১৮ অক্টোবর সিঙ্গুরে রতন টাটার ছবি নিয়ে মৌন মিছিলের ডাক শুভেন্দুর

    Singur: ১৮ অক্টোবর সিঙ্গুরে রতন টাটার ছবি নিয়ে মৌন মিছিলের ডাক শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৮ অক্টোবর সিঙ্গুরে (Singur) রতন টাটার ছবি নিয়ে মৌন মিছিল করবেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বাম আমলে সিঙ্গুরে টাটা ন্যানো কারখানা গড়তে চেয়েছিল, কিন্তু তৎকালীন বিরোধী দলেরনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জমি অধিগ্রহণ এবং অনিচ্ছুক চাষিদের পক্ষ নিয়ে আন্দোলন করে কারখানা নির্মাণ করতে দেননি। বিরোধী শিবিরের দাবি, এর ফলে রাজ্য একটি ভারী শিল্প-কারখানা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। সেই মাশুল আজও রাজ্যবাসীকে দিতে হচ্ছে বলে দাবি করেছে বিজেপি। টাটা গোষ্ঠীর কর্ণধার রতন টাটা প্রয়াত হয়েছেন গত ১০ অক্টোবর। এবার তাঁর ছবি নিয়ে রাজ্যে শিল্প-কারখানা তথা কর্মসংস্থান কতটা দরকার, সেই বার্তা দিতেই মিছিল করবেন এই বিজেপি নেতা।

    অন্ধকারেই সিঙ্গুর (Singur)!

    তখন বাম রাজত্ব মধ্যগগনে। হুগলির সিঙ্গুরে (Singur) ন্যানো কারখানা তৈরি করে বড় শিল্পের কথা ঘোষণা করেছিলেন তৎকালীন টাটা গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান রতন টাটা। কিন্তু এই কারখানার বিরুদ্ধে প্রথম থেকেই বিরোধিতা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যে প্রবল বিরোধিতা এবং জমি অধিগ্রহণকে ঘিরে নানা জটিলতা তৈরি হলে ওই কারখানা স্থানান্তর হয় গুজরাটে। যদিও ঠিক পরের বছর ভোটের আগেই গুজরাটে সফল ভাবে ন্যানো উৎপাদন শুরু হয়। পরবর্তীতে ২০১১ সালের পর তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসলে সিঙ্গুরের জমির কোনও গতি লক্ষ্য করা যায়নি। এমনকী, মমতা ওই জমিতে সর্ষে বীজ বপণ করলেও জমি আজও চাষের যোগ্য হয়ে ওঠেনি। উল্টে গত বছর দেশের শীর্ষ আদালত, টাটা গোষ্ঠীকে বিরাট অঙ্কের সুদ সমেত ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকারকে। আদালতে টাটারা, মমতার বিরুদ্ধে বিরাট সাফল্য পেয়েছে। এই টাকা এখন দিতে হবে মমতার সরকারকে। এই অবস্থায় সিঙ্গুরবাসীর মনে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়। না হল চাষ, না হল কারখানা, সিঙ্গুর সেই অন্ধকারে। বিজেপির দাবি অন্ধকারে আলো জ্বালানো হবে।

    আরও পড়ুনঃ কোজাগরীতে বৃষ্টি কলকাতায়, লক্ষ্মী পুজোয় কেমন থাকবে বঙ্গের আবহাওয়া?

    একটিও নতুন কারখানা গড়তে পারেননি মমতা

    এবার এই সিঙ্গুরে (Singur) প্রয়াত টাটা গোষ্ঠীর প্রধান রতন টাটার ছবি নিয়ে মিছিল করবেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। বিজেপির দাবি, মমতা সম্পূর্ণ ব্যর্থ। রতন টাটা চেয়েছিলেন বাংলার মানুষের কর্মসংস্থান হোক। তাই রতন টাটাকে স্মরণ করে শিল্প-কারখানার কথাকেই আরও জোর দিয়ে সমাজের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়াই এই মৌন মিছিলের উদ্দেশ্য। বিজেপি আরও দাবি করেছে, গত তেরো বছরের মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যে একটিও নতুন কারখানা গড়তে পারেননি। সর্বত্র তৃণমূলের নেতারা তোলাবাজি করছে। রাজ্যের শিল্প গড়ার অনুকুল পরিবেশ নেই। তাই রাজ্যের মানুষকে অন্য রাজ্যে পরিযায়ী হয়ে কাজ করতে হয়। বিজেপির মতে, এই বেকারত্ব এবং দারিদ্র্যতা থেকে মুক্তি পেতে রাজ্যে পরিবর্তন দরকার। তৃণমূল থেকে মুক্তি পেলে তবেই রাজ্যের উন্নতি সম্ভব। এমনটাই বলছে গেরুয়া শিবির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: কোজাগরীতে বৃষ্টি কলকাতায়, লক্ষ্মী পুজোয় কেমন থাকবে বঙ্গের আবহাওয়া?

    Weather Update: কোজাগরীতে বৃষ্টি কলকাতায়, লক্ষ্মী পুজোয় কেমন থাকবে বঙ্গের আবহাওয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষামঙ্গলের বিদায়। ১৫ অক্টোবর দেশ থেকে বিদায় নিল বর্ষা। ২০২৪ সালের মতো দক্ষিণ ভারত থেকেও শেষমেষ দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বিদায় নিয়েছে, বলে জানাল হাওয়া অফিস (Weather Update)। তবে, লক্ষ্মীপুজোর পরও নিম্নচাপের প্রভাবে বঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। বুধবার সকালেই এক পশলা বৃষ্টিতে ভিজল মহানগরের একাংশ। 

    কোথায় নিম্নচাপের অবস্থান

    আইএমডি জানাচ্ছে, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ বলয় তৈরি হয়েছিল। দক্ষিণ-পশ্চিম এবং দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের উপরে সেটি একটি সুস্পষ্ট নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। মঙ্গলবার অর্থাৎ ১৫ অক্টোবর বিকেল নাগাদ, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে কেন্দ্রীভূত হয়েছে নিম্নচাপটি। সেটি এখন চেন্নাই থেকে প্রায় ৪৯০ কিমি আছে। পুদুচেরি থেকে নিম্নচাপটি ৫০০ কিমি পূর্ব-দক্ষিণপূর্বে অবস্থান করছে। এরপর এটি পশ্চিম-উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। তারপর সরতে সরতে উত্তর তামিলনাড়ু-দক্ষিণ অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে পুদুচেরি এবং নেলোরের মধ্যে দিয়ে। চেন্নাইয়ের কাছাকাছি নিম্নচাপটি পৌঁছবে ১৭ অক্টোবর ভোরে। এর প্রভাবেই হালকা বৃষ্টি (Weather Update) হতে পারে দক্ষিণবঙ্গে। 

    কোথায় কোথায় বৃষ্টি

    লক্ষ্মী পুজো এবার দুই দিন ধরে। বুধবার থেকে তিথি শুরু। চলবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। এই দুদিনই ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা নেই। তবে কলকাতায় আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। বুধবার সকালে কোজাগরীর দিনেই, এক পশলা বৃষ্টিতে ভিজল মহানগরের একাংশ। পূর্বাভাস, এদিন দক্ষিণবঙ্গের কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ায় কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি (Weather Update) হতে পারে।

    শহরের আবহাওয়া

    হাওয়া অফিসের সর্বশেষ বুলেটিন অনুযায়ী, আগামী ২১ অক্টোবর পর্যন্ত কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (Weather Update) ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরেই থাকবে বলে জানিয়েছে আলিপুর হাওয়া অফিস। এদিকে ১৬ ও ১৭ অক্টোবর শহরের সর্বোচ্চ পারদ ঘোরাফেরা করবে ৩২ ডিগ্রির ঘরে। এরপর ১৮ তারিখ সর্বোচ্চ পারদ ৩১ ডিগ্রির ঘরে নামতে পারে। এরপর ১৯ অক্টোবর ফের তা ৩২ হতে পারে। এরপর ২০ এবং ২১ অক্টোবর কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kojagari Lakshmi Puja 2024: কোজাগরীর আগে অগ্নিমূল্য সবজি ও ফলের বাজার, মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস

    Kojagari Lakshmi Puja 2024: কোজাগরীর আগে অগ্নিমূল্য সবজি ও ফলের বাজার, মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার রাত থেকে কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর পূর্ণিমা তিথি শুরু (Kojagari Lakshmi Puja 2024)। কিন্তু, তার আগে থেকেই সবজি, ফুল থেকে ফলের বাজার (Vegetable-Fruit Prices)— সবেতেই অগ্নিমূল্য। মায়ের ভোগ জোগাড় করতে কার্যত হিমশিম খাচ্ছে মধ্যবিত্ত বাঙালি। সবথেকে বেশি মূল্যে বিক্রি হচ্ছে টম্যাটো এবং বেগুন। অনেকের বাড়িতে লক্ষ্মীপুজোতে মাছকে ভোগ হিসেবে নিবেদন করে থাকে। এবার মাছের বাজারেও যেন মধ্যবিত্ত বাঙালির হাতে ছেঁকা লাগছে। পুজোর বাজারে নাজেহাল আমজনতা।

    নমো নমো করে সারতে হবে পুজো! (Kojagari Lakshmi Puja 2024)

    বাজারে পুজোর সরঞ্জাম থেকে ভোগের নৈবেদ্য উপাচার, সবেতেই যেন আগুন লেগেছে। পুজোর আগে বর্ষার পর থেকেই কাঁচা বাজারে যেন অস্বভাবিক ভাবে দাম বৃদ্ধি হয়েছে। এই চড়া দাম পুজোর মধ্যে যেন আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। যদিও রাজ্য সরকার টাস্ক ফোর্স গঠন করেছে। ওই বিভাগও রীতিমতো মূল্যবৃদ্ধিকে (Vegetable-Fruit Prices) মেন নিয়েছে। তবে শীতকালীন সবজি বাজারে এলে দাম কমার ইঙ্গিত দিয়েছে টাস্ক ফোর্স। আপাতত লক্ষ্মীপুজোর (Kojagari Lakshmi Puja 2024) বাজার নাগালের বাইরে। তাই অনেকে বলছেন নমো নমো করে মায়ের পুজো সারবেন।

    অগ্নিমূল্য ফলের বাজার!

    বুধবার, কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর (Kojagari Lakshmi Puja 2024) আগে সবজি এবং ফলের বাজারে ভিড় থাকলেও ততটা বেচাকেনা নেই বলে জানিয়েছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। তাঁদের বক্তব্য, আগে ক্রেতারা এক থেকে দেড়-দু’কেজি জিনিস কিনলেও, এখন বর্তমানে মাত্র আধা বা এক কেজি ক্রয় করছেন। লোকসান হচ্ছে বিক্রেতাদের। কলকাতার বাজারে নারকেল বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৪০ টাকায়। একটি ডাবের মূল্য প্রায় ৬০ থেকে ৭০ টাকা। ফলে ডাবের পরিবর্তে বিকল্প ফলের কথা ভাবছেন অনেকেই। বাজারে ফলের দামের তালিকা দেখলেই আয়োজনের আড়ম্বরকে সংযত করে আনতে হচ্ছে।

    বুধবার ফলের বাজারে (Vegetable-Fruit Prices) মূল্য রয়েছে, কেজি প্রতি আপেলের দাম ২০০ টাকা, এক কেজি ন্যাসপাতির দাম ৩০০ টাকা, এক কেজি শসার দাম ৮০ টাকা, এক কেজি পেয়ারার দাম ৮০ টাকা। এক কেজি পানিফল বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। এক কেজি বেদানার দাম ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা। এক কেজি খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়। এক কেজি আঙুরের দাম ২০০ টাকা, এক কেজি পাকা পেঁপের দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকা। এক কেজি আতা ফলের দাম কলকাতার বাজারে ৩০০ টাকা, এক কেজি তরমুজের দাম প্রায় ৮০ টাকা। আবার লক্ষ্মীপুজোর (Kojagari Lakshmi Puja 2024) আগের দিন এক জোড়া মুসাম্বি বিক্রি হয়েছে ৪০ টাকায়, এক জোড়া কমলালেবু বিক্রি হয়েছে ৩০ টাকায়।

    আরও পড়ুনঃ ‘‘হীরক রানির রাজত্ব…’’, কার্নিভালে কর্মরত চিকিৎসককে আটক নিয়ে সরব সুকান্ত

    চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে সবজি

    একই ভাবে লক্ষ্মীপুজোতে (Kojagari Lakshmi Puja 2024) সবজির বাজারে যেন অগ্নিমূল্য। যেমন-কেজি প্রতি পটলের দাম ৫০ টাকা, এক কেজি উচ্ছের দাম ৮০ টাকা, এক কেজি সিমের দাম ৫০০ টাকা। এক কেজি বিট বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, এক কেজি গাজর ১০০ টাকায়, এক কেজি কাঁচা লঙ্কা ১২০ টাকা, এক কেজি মটরশুঁটি ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এক কেজি বেগুনের দাম ১৫০ টাকা (Vegetable-Fruit Prices)। এক কেজি টম্যাটোর দাম বাজারে ১০০ টাকা। এক কেজি কুমড়োর দাম ৪০ টাকা, এক কেজি বরবটির দাম ১০০ টাকা, এক কেজি বাঁধাকপির দাম এখন ৭০ টাকা। একটি ফুলকপির দাম ৩০ টাকার আশপাশে। এক কেজি জ্যোতি আলুর দাম ৩৪ টাকা, এক কেজি চন্দ্রমুখী আলুর দাম ৩৮ টাকা। একশো গ্রাম আদার দাম ৩০ টাকা। অনেকে লক্ষ্মীকে ভোগে ইলিশ মাছ দেন। বাজারে সেই এক কেজি ইলিশের দাম ১,৬০০ থেকে ১,৭০০ টাকা।

    লক্ষ্মীর পঞ্চ (Kojagari Lakshmi Puja 2024) ব্যাঞ্জনের ভোগে জোগাড় করতে হাতে টান পড়েছে বাঙালির। রাজ্য সরকারের টাস্ক ফোর্সের প্রধান রবীন্দ্রনাথ কোলে বলেন, “বাজারে কিছু সবজির দাম বেশি। একই ভাবে পাইকারি ভাবেও সবজির দাম বেশি (Vegetable-Fruit Prices)। তবে গ্রীষ্মকালীন সবজি বলে দাম বেশি। শীতের সবজি উঠলে দাম অনেকটাই কমে যাবে।” কিন্তু অগ্নিমূল্যের বাজারে উৎসব মুখর পুজোর দিনগুলি কীভাবে কাটে তাই এখন দেখার।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ‘‘পুলিশকে ব্যবহার করে অন্যায় কাজ করেছেন মমতা’’, বিস্ফোরক নির্যাতিতার বাবা-মা

    RG Kar: ‘‘পুলিশকে ব্যবহার করে অন্যায় কাজ করেছেন মমতা’’, বিস্ফোরক নির্যাতিতার বাবা-মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘প্রথম থেকেই পুলিশকে ব‍্যবহার করে মুখ্যমন্ত্রী অন্যায় কাজ করে গিয়েছেন’’, দ্রোহের কার্নিভালের এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে এভাবেই ক্ষোভ উগরে দিলেন আরজি করের নির্যাতিতার বাবা-মা (RG Kar)। তিলোত্তমার মা বলেন, ‘‘পুলিশই সাহায্য করেছে আমার মেয়ের তথ্য প্রমাণ লোপাটে।’’ অন্যদিকে, নির্যাতিতার বাবা-মা সিবিআইয়ের ওপরে ভরসা রেখেছেন।

    ক্ষোভ মমতা (Mamata Banerjee) পুলিশের বিরুদ্ধে (RG Kar)

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার দুপুরে কলকাতা হাইকোর্টে দ্রোহের কার্নিভাল ইস্যুতে ধাক্কা খায় মমতা পুলিশ। এই প্রসঙ্গে আরজি করের (RG Kar) পড়ুয়া চিকিৎসকের বাবা বলেন, ‘‘আমার মেয়ে যেদিন মারা গেল, সেদিনই দেখেছি পুলিশের ভূমিকা কী! তার আগে জানতাম না, পুলিশ সাধারণ মানুষের সঙ্গে এই ধরনের আচরণ করে থাকে। সেটা এখন আরও স্পষ্ট হচ্ছে। পুলিশ এই ক’দিনে যা যা পদক্ষেপ করেছে, তার জন্য পরবর্তীতে হাইকোর্টে গিয়ে থাপ্পড় খেতে হচ্ছে তাঁদের। আজকেও তাঁরা থাপ্পড় খেলেন হাইকোর্টে।’’

    তথ্য প্রমাণ লোপাট করেছে পুলিশ (RG Kar)

    আরজি করে (RG Kar) নির্যাতিতা চিকিৎসকের মায়ের কথায়, ‘‘রানি রাসমণি অ্যাভিনিউয়ে আজ যে দ্রোহের কার্নিভাল হচ্ছে, সেটা মানুষের নৈতিক জয়। মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) জুনিয়র ডাক্তারদের এই কর্মসূচি বন্ধ করতে চেয়েছিলেন।’’ পুলিশের বিরুদ্ধে তাঁর অভিযোগ, ‘‘এই পুলিশই আমার মেয়ের মৃত্যুর যাবতীয় তথ্য প্রমাণ লোপাট করতে সহযোগিতা করেছে। আজকে তারা হাইকোর্টে ধাক্কা খেয়েছে।’’

    সিবিআইয়ের ওপর আমাদের ভরসা রয়েছে

    শীর্ষ আদালতের নির্দেশ প্রসঙ্গে নির্যাতিতা ছাত্রীর বাবা বলেন, ‘‘সিবিআই-এর প্রথম চার্জশিট জমা পড়েছে। তাতে সিভিক ভলান্টিয়ারকেই অভিযুক্ত হিসেবে দেখানো হয়েছে। তাই সুপ্রিম কোর্ট সঠিক পদক্ষেপ করেছে।’’ সুপ্রিম কোর্টের চার্জশিট নিয়ে নির্যাতিতার বাবা বলেন, ‘‘সিবিআই নিশ্চয় পরবর্তী সময়ে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা দেবে কোর্টে। সিবিআইকে সময় দিতেই হবে। কারণ, আমাদের চোখের সামনেই তো সমস্ত তথ্য প্রমাণ লোপাট করা হয়েছে। ডিজিটাল তথ্য প্রমাণ জোগাড় করতে সময় লাগে। ওরা সেকথা বারবার বলেছে। সিবিআইয়ের ওপর আমাদের ভরসা রয়েছে।’’

    ছাত্ররা তো অন্যায় আন্দোলন করেননি (RG Kar)

    এদিকে, রাজ‍্য সরকারের পুজো কার্নিভাল নিয়ে নির্যাতিতা ছাত্রীর বাবা বলেন, ‘‘আজকে তিনি (মুখ্যমন্ত্রী) পুজো কার্নিভাল না করলেই ভালো করতেন। ডাক্তারি পড়ুয়ারা অনশন করছেন। তাঁদের সঙ্গে বসে একটা বোঝাপড়া কেন তিনি করছেন না? ছাত্ররা তো অন্যায় আন্দোলন করেননি। আমাদেরও দুঃখ দিচ্ছেন। তাঁরা আরও অসুস্থ হয়ে পড়বেন। না খেয়ে ক’দিন থাকতে পারবেন। ছাত্ররা যেন চরম সিদ্ধান্ত না নেন। রিলে করে অনশন করুক।’’

     
     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Criticize Mamata: ‘‘হীরক রানির রাজত্ব…’’, কার্নিভালে কর্মরত চিকিৎসককে আটক নিয়ে সরব সুকান্ত

    Sukanta Criticize Mamata: ‘‘হীরক রানির রাজত্ব…’’, কার্নিভালে কর্মরত চিকিৎসককে আটক নিয়ে সরব সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেড রোডে দুর্গাপুজোর কার্নিভালে কর্মরত পুর চিকিৎসককে থানায় নিয়ে যাওয়ার প্রতিবাদে সরব হলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Criticize Mamata)। তাঁর কথায়, কতটা ভয় পেলে একজন চিকিৎসককে আটক করে প্রশাসন এই ঘটনা তাঁর প্রমাণ। পোশাকে ‘প্রতীকী অনশনকারী’ ব্যাজ লাগানো থাকায় দুর্গাপুজোর কার্নিভাল থেকে ময়দান থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল চিকিৎসক তপোব্রত রায়কে। এর বিরুদ্ধেই সরব হন সুকান্ত।

    কী বললেন চিকিৎসক

    কোনও সিজ লেটার ছাড়াই সাড়ে ৩ ঘণ্টা থানায় আটকে রাখা হয় চিকিৎসক তপোব্রত রায়কে। এ প্রসঙ্গে তপোব্রত বলেন, ‘‘দুর্গাপুজোর কার্নিভালে মেডিক্যাল অফিসার হিসেবে ডিউটি ছিল। আমি কেএমসি-র ১২৩ নম্বর ওয়ার্ডের মেডিক্যাল অফিসার। দুপুর ২টো নাগাদ ডিউটিতে যোগ দিই।’’ ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের অনশনের সমর্থনে ১২ ঘণ্টার প্রতীকী অনশনের ডাক দিয়েছিল ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন। সেই কারণেই ‘প্রতীকী অনশনকারী’ ব্যাজ ঝুলিয়ে ছিলেন বলে জানান তপোব্রত। দুর্গাপুজোর কার্নিভালে মেডিক্যাল টিমের সদস্য হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি। তাঁকে ডিউটি চলাকালীন কলকাতা পুলিশের এক আধিকারিক ডেকে নিয়ে গিয়ে পুলিশের গাড়িতে তোলেন। তপোব্রত বলেন, ‘‘কোন থানায় যেতে হবে তা বলেননি কেউ। ফোন রেখে দিতে বলা হয়। থানায় ঢোকার পর ফোন দিতে বলা হয়। আমার কোনটা অপরাধ, সেটা ওঁরা বলতে পারেননি। আমি ফোন ব্যবহার করতে চাইলেও সেটা করতে দেওয়া হয়নি।’’ এই ঘটনার বেশ কিছুক্ষণ পর খবর পৌঁছলে ময়দান থানায় হাজির হন ধর্মতলায় জড়ো হওয়া আন্দোলনকারীরা। তার কিছুক্ষণের মধ্যে তপোব্রতকে থানা থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

    সুকান্তর দাবি

    এই ঘটনার প্রতিবাদে একগুচ্ছ কালো গ্যাস বেলুনের ছবি দিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Criticize Mamata) লেখেন, ‘‘ভাবুন তো রাজ্যের ব্যর্থ মুখ্যমন্ত্রী কতটা ভয় পেয়েছেন, কতটা ভয় পেলে সরকার এই কাজ করে। সাহস তো নেই ভয়েই না হয় পদত্যাগ করুন মুখ্যমন্ত্রী। সত্যিই হীরক রানির রাজত্ব।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share