Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • RG Kar: ঘটনার দিন সঞ্জয় ছাড়া আরও অনেক সন্দেহভাজনই ছিল আরজি কর চত্বরে, দাবি সিবিআইয়ের

    RG Kar: ঘটনার দিন সঞ্জয় ছাড়া আরও অনেক সন্দেহভাজনই ছিল আরজি কর চত্বরে, দাবি সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমশই জটিল হচ্ছে আরজি কর (RG Kar) মামলার তদন্ত। এবার চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল সিবিআইয়ের (CBI) হাতে। ঘটনার দিন সঞ্জয় ছাড়া আরও অনেক সন্দেহভাজনকেই সেদিন দেখা গিয়েছে আরজি কর চত্বরে এমনটাই জানা যাচ্ছে সিবিআই সূত্রে। প্রসঙ্গত গতকালই আরজি কর (RG Kar) মামলায় সুপ্রিম কোর্টে স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এ দেখে বিচলিত হয়ে ওঠেন বিচারপতিরাও। সিবিআইয়ের দাবি, তাদের হাতে এমন একটি ফুটেজ এসেছে যেখানে দেখা যাচ্ছে, বেশ কয়েকজন সন্দেহভাজন আরজি করে ঘোরাঘুরি করছে ঘটনার দিন। যদিও তাদের পরিচয় এখনও পর্যন্ত জানতে পারেনি সিবিআই।

    সন্দীপ ও অভিজিৎ বেশ কয়েকটি সন্দেহজনক মোবাইল নম্বরে বারবার কথা বলেছেন

    প্রসঙ্গত, আরজি করে (RG Kar) মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের মামলায় এখনও পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনায় সরাসরি অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার ছাড়াও তৎকালীন টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল এবং আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। ধৃতদের জেরা করে সিবিআই জানতে পেরেছে যে সন্দীপ ও অভিজিৎ বেশ কয়েকটি সন্দেহজনক মোবাইল নম্বরেও বারবার কথা বলেছেন। এ বিষয়ে আরও অনুসন্ধান চালাচ্ছে সিবিআই। এর পাশাপাশি, টালা থানা থেকে উদ্ধার হওয়া সিসিটিভির হার্ডডিস্ক পরীক্ষা করা প্রয়োজন বলেও জানিয়েছে সিবিআই (CBI)।

    সিব্বলের দাবি খারিজ তুষার মেহতার

    উল্লেখ্য, মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানির (RG Kar) সময়ই উঠে আসে সিসিটিভি ফুটেজের বিষয়টি। সিবিআই প্রশ্ন তোলে, কলকাতা পুলিশ কেন ২৭ মিনিটের ফুটেজ দিল? বাকি ফুটেজ কেন দেওয়া হল না? রাজ্যের আইনজীবী কপিল সিব্বল জানান, পুলিশ নাকি ৭-৮ ঘণ্টার ফুটেজ দিয়েছে। যদিও সিবিআই এই দাবিকে নস্যাৎ করেছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার তরফে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা কপিল সিব্বলের কথাকে খারিজ করেন। নিজের মন্তব্যেই অনড় থাকেন সলিসিটর জেনারেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Rape Murder: সুপ্রিম-নির্দেশের পরই নির্যাতিতার বাড়িতে সিবিআই, সন্দীপের ওপরেও ‘অন্য মাথা’?

    RG Kar Rape Murder: সুপ্রিম-নির্দেশের পরই নির্যাতিতার বাড়িতে সিবিআই, সন্দীপের ওপরেও ‘অন্য মাথা’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্যাতিতার বাবার লেখা চিঠিতে যে সব ‘সূত্র’ মিলেছে, তা ধরে সিবিআইকে এগনোর নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি। এরপরই মঙ্গলবার রাতেই নির্যাতিতার বাড়িতে সিবিআইয়ের (CBI) একটি দল পৌঁছে যায় বলে জানা গিয়েছে। তদন্তকারীরা নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে প্রায় ১ ঘণ্টা কথা বলেন। অন্যদিকে, সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ সামনে এনেছে সিবিআই। যা নিয়ে নতুন করে চর্চা শুরু হয়েছে। 

    নির্যাতিতার বাড়িতে সিবিআই (CBI)

    জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাত ৯টার পর নির্যাতিতার বাড়িতে যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার (CBI) পাঁচ সদস্যের একটি দল। এক ঘণ্টার কিছু বেশি সময় সেখানে ছিলেন তদন্তকারীরা। চিঠির সূত্র ধরে নির্যাতিতার মা-বাবার সঙ্গে কথা বলেছিলেন তদন্তকারীরা। পাশাপাশি ক্রাইম সিনে তাঁরা কী দেখেছিলেন, সেই বিষয় নিয়েও ফের কথা হয় তদন্তকারীদের। এর আগে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি মঙ্গলবার শুনানির সময় তাঁর পর্যবেক্ষণে জানিয়েছিলেন, নির্যাতিতা চিকিৎসকের বাবার চিঠিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট রয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইকে গুরুত্ব সহকারে সেটি বিবেচনা করে দেখতে বলেন তিনি। এই নিয়ে প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, ‘‘আরজি কর (RG Kar Incident) মেডিক্যাল কলেজে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার তদন্ত নিয়ে নির্যাতিতার বাবা যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, তা প্রকৃত।’’ পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, ‘‘আমরা সিবিআইয়ের স্টেটাস রিপোর্ট দেখেছি। আমরা যে যে বিষয়গুলির উত্থাপন করেছিলাম, সেটার জবাব দিয়েছে সিবিআই। চালান দেওয়া হয়েছিল কি না, ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়া কী রকম ছিল, তথ্যপ্রমাণ নষ্ট করা হয়েছে কি না সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে সিবিআই। তদন্ত প্রক্রিয়া শেষ করার জন্য হাতে এখনও সময় আছে। সিবিআইকে পর্যাপ্ত সময় দিতে হবে আমাদের। ওরা ঘুমোচ্ছে না। সত্য উদঘাটনের জন্য ওদের সময় দিতে হবে।’’

    আরও পড়ুন: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    সিবিআইয়ের রিপোর্ট পেশ

    মঙ্গলবার শিয়ালদা আদালতে একটি রিপোর্ট পেশ করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা(CBI)। সেই রিপোর্টেই সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে রয়েছে বিস্ফোরক অভিযোগ। উল্লেখিত রিপোর্টে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে ‘বৃহত্তর ষড়যন্ত্রে’ যুক্ত থাকার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে সিবিআই। এদিকে আদালতে সিবিআই (CBI) জানিয়েছে, ৯ অগাস্ট ইচ্ছাকৃতভাবেই সেমিনার রুমে যাননি আরজি করের তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। যদিও সেখানে তাঁর ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত বেশ কয়েকজনকেই দেখা গিয়েছে। এদিকে শিয়ালদা আদালতে সিবিআই যে রিপোর্ট জমা করেছে, তাতে পুলিশের কর্মপদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এমনকী পুলিশ যেভাবে বয়ান রেকর্ড করেছে, তা নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে সিবিআই রিপোর্টে।

     অন্য কারও নির্দেশ!

    জানা গিয়েছে, গত ৯ অগাস্ট জেনারেল ডায়েরি করা হয়েছিল দুপুর ২টো ৫৫ মিনিটে। টালা থানার সেই ৫৪২ নম্বর জিডিতে লেখা হয়, আরজি কর হাসপাতালের চেস্ট মেডিসিন বিভাগের সেমিনার রুমে সেখানকারই এক পড়ুয়া চিকিৎসকের অচেতন দেহ পাওয়া গিয়েছে। এখানেই উঠছে প্রশ্ন। দুপুরের মধ্যে এই খুনের ঘটনা সর্বত্র রাষ্ট্র হয়ে গিয়েছিল। তাহলে কেন ‘অচেতন অবস্থায় দেহ মিলেছে’ বলে উল্লেখ করা হয় জিডি-তে? সিবিআই (CBI) প্রশ্ন তুলেছে, ইচ্ছাকৃত ভাবে ভুল তথ্য দিয়ে তদন্তকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করতেই কি সেই জিডি? এদিকে সিবিআই বলছে, সন্দীপের উচিত ছিল, ঘটনাস্থল পর্যবেক্ষণ করা। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে যত শীঘ্র সম্ভব পুলিশে এফআইআর দায়ের করা। কিন্তু তিনি তা করেননি। এই আবহে সন্দীপের ভূমিকা নিয়ে সিবিআইয়ের বক্তব্য, অন্য কারও নির্দেশে, বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অংশীদার হিসেবে সন্দীপ ঘোষ এফআইআর করা থেকে বিরত থেকেছেন কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    সন্দীপের নির্দেশে দেরিতে এফআইআর!

    সিবিআইয়ের (CBI) আইনজীবী বলেন, সম্ভবত সন্দীপ ঘোষের নির্দেশেই টালা থানার ওসি দেরিতে এফআইআর দায়ের করেছিলেন। এদিকে, সেই ৯ অগাস্ট সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা নাগাদ মৃতার পরিবার খুনের অভিযোগ করে ছিল। তবে, এরপরও এফআইআর হতে হতে পৌনে ১২টা বেজেছিল। অভিযোগ, এর পরেই পুলিশের তৎপরতায় তড়িঘড়ি দাহ করে ফেলা হয় দেহ। এদিকে সন্দীপ ঘোষের ফোন রেকর্ড ঘেঁটে দেখা হচ্ছে তিনি সেদিন কার কার সঙ্গে কতক্ষণ কথা বলেছিলেন। ধৃত দু’জনেরই কল-লিস্টে বেশ কয়েকটি ‘সন্দেহভাজন’ নম্বর রয়েছে বলে দাবি করল সিবিআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: আরজি কর ইস্যুতে দোষীদের শাস্তি ও মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি, ফের পথে নামছেন সুকান্ত-শুভেন্দুরা

    BJP: আরজি কর ইস্যুতে দোষীদের শাস্তি ও মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি, ফের পথে নামছেন সুকান্ত-শুভেন্দুরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্মতলায় ধর্না অবস্থানের শেষ দিনের মঞ্চ থেকেই আগামীদিনে রাজ্যজুড়ে বিজেপির (BJP) একগুচ্ছ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলেন দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বুধবার থেকে টানা দু’সপ্তাহ ব্যাপী রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে পথসভা থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করছে পদ্ম শিবির। এদিন দমদম নাগেরবাজারে আরজি করের ঘটনায় দোষীদের শাস্তি ও মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের নেতৃত্ব বিক্ষোভ মিছিল হবে। একই দাবিতে এদিন নিজের খাসতালুক কাঁথিতে পথে নামতে চলেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আরজি কর ইস্যুকে হাতিয়ার করে শুধুমাত্র আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়ানোই নয়, আরজি করের ঘটনায় আন্দোলন জিইয়ে রাখতে চাইছে বঙ্গ বিজেপি।

    বুধবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে বিজেপি (BJP)

    জানা গিয়েছে, ১৮ সেপ্টেম্বর পথসভা দিয়ে আন্দোলন কর্মসূচি শুরু করবে বিজেপি। চলবে ১ অক্টোবর পর্যন্ত। প্রতিটি ওয়ার্ডে পথসভা করবেন বিজেপির (BJP) নেতা-কর্মীরা। পঞ্চায়েত এলাকায় দু’ থেকে তিনটি করে পথসভা করবে বিজেপি। এক কোটি সই সংগ্রহ করে তা বিরোধী দলনেতার নেতৃত্বে সাংসদ ও বিধায়করা তুলে দেবেন রাজ্যপালের হাতে। ২৫ সেপ্টেম্বর ‘হাজরা চলো’ কর্মসূচি বিজেপির। ‘থানা সাফাই’ অভিযানেরও ডাক দিয়েছে। ঝাঁটা আর গঙ্গাজল দিয়ে ২৩ তারিখ এই অভিযান করবে বিজেপির মহিলা মোর্চা। এছাড়া ২৩ সেপ্টেম্বর রাজ্যের প্রতিটি রেল স্টেশনে সভা করার ঘোষণা করা হয়েছে। ২৫ তারিখ কালীঘাট চলোর ডাক দেওয়া হয়েছে। ওই দিন হাজরা মোড়ে সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৮ সেপ্টেম্বর বুধবার কর্মসূচির প্রথম দিন বিকেলে কাঁথির ভবতারিণী মন্দির থেকে মহামিছিলের ডাক দিয়েছে বিজেপি। যে কর্মসূচির নেতৃত্ব দেবেন শুভেন্দু অধিকারী। মিছিল শেষে পথসভাতেও বক্তব্য রাখবেন শুভেন্দু। অন্যদিকে, এদিন বিকেলেই দমদমের নাগেরবাজার থেকে সেন্ট মেরি স্কুল পর্যন্ত বিজেপির প্রতিবাদ মিছিলের নেতৃত্ব দেবেন সুকান্ত।

    আরও পড়ুন: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি

    এমনিতেই আরজি কর ইস্যুতেই প্রতিদিনই রাস্তায় নামছেন সাধারণ মানুষ। এই ইস্যুকে সামনে রেখে বিজেপির (BJP) নেতা-কর্মীরাও পথে থাকতে চাইছেন। এই আন্দোলন প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমাদের এখন দফা এক দাবি এক মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ। যতদিন না পর্যন্ত এই ঘটনায় যারা জড়িত তারা কঠোর শাস্তি পাচ্ছে এবং মুখ্যমন্ত্রী পদত্যাগ করছেন ততদিন পর্যন্ত বিজেপি রাস্তায় থাকবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: অষ্টম শ্রেণির বইয়ে আরএসএস নিয়ে ‘মিথ্যা’ তথ্য! প্রকাশকের বিরুদ্ধে আদালতে যাচ্ছে সঙ্ঘ

    RSS: অষ্টম শ্রেণির বইয়ে আরএসএস নিয়ে ‘মিথ্যা’ তথ্য! প্রকাশকের বিরুদ্ধে আদালতে যাচ্ছে সঙ্ঘ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে অষ্টম শ্রেণির বইয়ে ‘ইতিহাস বিকৃত’ করার অভিযোগ তুলল বিজেপি। একটি প্রকাশক সংস্থার ইতিহাস বই নিয়েই এই বিতর্ক সামনে এসেছে। অভিযোগ, আরএসএস এবং সঙ্ঘের দ্বিতীয় সর-সঙ্ঘচালক গোলওয়ালকারের সম্পর্কে ‘ভুল’ তথ্য দেওয়া হয়েছে ওই বইতে। এনিয়ে রবিবারই নিজের এক্স (পূর্বতন টুইটার) হ্যান্ডেলে বিজেপির রাজ্যসভা সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য ওই প্রকাশনা সংস্থার বিরুদ্ধে ভুল তথ্য দেওয়ার অভিযোগ এনে পোস্ট করেন। ‘বিকৃত ইতিহাস’ বদল না করলে মামলা করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে রাজ্য বিজেপি। অন্যদিকে, আরএসএস সাফ জানিয়ে দিয়েছে, তারা বিষয়টি নিয়ে আদালতে যাচ্ছে। একথা জানিয়েছেন সঙ্ঘ নেতা (RSS) জিষ্ণু বসু। সঙ্ঘের পক্ষে জিষ্ণু বসু বলেন, ‘‘আমরা যে বইটি পেয়েছি, সেই প্রকাশনা সংস্থার বিরুদ্ধেই আইনি পথে যাচ্ছি। আর কোন কোন বইয়ে এ সব রয়েছে, সেটা বরং তাঁরা আদালতে গিয়ে বলবেন!’’

    মূল অভিযোগ

    প্রকাশনা সংস্থার অষ্টম শ্রেণির ইতিহাসের সহায়িকা বইয়ের একটি অধ্যায় রয়েছে ‘সাম্প্রদায়িকতা ও দেশভাগ’। সেখানে লেখা হয়েছে ‘‘হিন্দু মহাসভার মতো হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠনের শক্তি বাড়তে থাকে। তা ছাড়া কংগ্রেসে মদনমোহন মালব্যের মত গোঁড়া হিন্দুত্ববাদী নেতাদের (RSS) কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায়। ফলে কংগ্রেসের সঙ্গে অনেক মুসলিম নেতার দূরত্ব বৃদ্ধি পায়।’’ এর পাশাপাশি ওই বইয়েই ভারতে ‘সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বৈশিষ্ট্য ও উত্তরের পটভূমি’ শীর্ষক অংশে ‘হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা’ নিয়ে একটি আলোচনায় লেখা হয়েছে, ‘‘হিন্দু সংগঠনগুলিও মুসলমানদের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করায় সাম্প্রদায়িক রাজনীতির পটভূমি রচিত হয়েছিল। আর্য সমাজ, হিন্দু মহাসভা, আরএসএস প্রভৃতি সংগঠনগুলি হিন্দুধর্ম বিপন্ন বলে প্রচার করে মুসলমানদের প্রতি ঘৃণার পরিবেশ তৈরি করেছিল।’’ এর সঙ্গে আরও সংযোজন করা হয়েছে, ‘‘বিনায়ক দামোদর সাভারকর, এসএস গোলওয়ালকর (এমএস গোলওয়ালকর) প্রমুখ নেতৃবৃন্দ মুসলমানদের বিরুদ্ধে নানান তথ্য প্রচার (Hindu Nationalism) করে সাম্প্রদায়িক বিভেদ সৃষ্টি করেছিলেন।’’

    কী বললেন শমীক ভট্টাচার্য?

    এনিয়ে বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘হিন্দুদের ইতিহাস এবং সংস্কৃতিকে (RSS) বিকৃত করে উপস্থাপন করা হয়েছে। অপমান করা হয়েছে পণ্ডিত মদনমোহন মালব্য, বীর সাভারকারের মত ব্যক্তিত্বদের। হিন্দু মহাসভা, আর্য সমাজ, আরএসএসের মতো সংগঠনকে দায়ী করা হয়েছে। বাংলাদেশের মতো এখানেও মগজধোলাই শুরু হয়েছে।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘করোনাকালে বসিরহাট থেকে অন্ধ্রপ্রদেশে কাজ করতে যাওয়া পরিযায়ী শ্রমিকরা আরএসএস দফতরে আশ্রয় নিয়েছিলেন। বিভিন্ন সময়ে সেবামূলক কাজে যোগ দেন সঙ্ঘের স্বয়ংসেবকরা (RSS)। দেশভাগের বিরোধিতাও করেছিল সঙ্ঘ। সেই সঙ্ঘ সম্পর্কে এই ধরনের ভুল ধারণা স্কুলপড়ুয়াদের মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত (Hindu Nationalism) মানা যায় না।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    RG Kar: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল মঙ্গলবারই ছিল সুপ্রিম কোর্টের শুনানি। এই দিনই বিকাল চারটে থেকে জেনারেল বডির বৈঠক শুরু করেন জুনিয়র ডাক্তাররা। বৈঠক চলে গভীর রাত পর্যন্ত। একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয় এই বৈঠকে এবং এরপরেই তাঁদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানো হয়। আন্দোলন (RG Kar) চালিয়ে যাওয়ার কথাই এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে ঘোষণা করেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। তাঁদের অভিযোগ সব দাবি পূরণ করেননি মুখ্যমন্ত্রী। আন্দোলনকারীদের দাবি মতো স্বাস্থ্য সচিব, ডিসি সেন্ট্রাল – এই দুজনকে সরানো হয়নি। একই সঙ্গে নিরাপত্তা জোরদার করার বদলে রাজ্য মহিলা ডাক্তার-নার্সদের রাতে ডিউটি দেবেনা বলেছে, এরফলে নারী-পুরুষ বৈষম্য তৈরি হবে বলে মনে করছেন ডাক্তাররা (Junior Doctor)।

    জুনিয়র চিকিৎসকদের পাঁচটি দাবি (RG Kar)

    প্রসঙ্গত জুনিয়র চিকিৎসকদের পাঁচটি দাবি। তাঁদের প্রথম দাবি, আরজি কর কাণ্ডের বিচার। দ্বিতীয় দাবি, প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ, যদিও তিনি এখন জেলে, (রাজ্য অবশ্য সন্দীপের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বদলে তাঁকে প্রাইজ পোস্টিং দিয়েছিল)। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্যসচিব, স্বাস্থ্য অধিকর্তা এবং স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিকর্তার অপসারণ। মঙ্গলবার, স্বাস্থ্য অধিকর্তা এবং স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিকর্তার বদলি হলেও, স্বাস্থ্য সচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগমকে সরায়নি রাজ্য।

    জুনিয়র ডাক্তারদের তৃতীয় দাবি ছিল, পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের অপসারণ, এর পাশাপাশি ডিসি নর্থ ও ডিসি সেন্ট্রালের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ। মঙ্গলবার বিনীত গোয়েলকে সরিয়ে এসটিএফের এডিজি করা হয়। ডিসি নর্থ থেকে সরিয়ে অভিষেক গুপ্তকে ইএফআর-এ পাঠানো হয়। কিন্তু, ডিসি সেন্ট্রাস ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়কে সরানো হয়নি।

    চতুর্থ দাবি, হাসপাতালগুলিতে নিরাপত্তা ব্য়বস্থা জোরদার করা। যা এখনও সম্পন্ন হয়নি। এই নিয়ে মঙ্গলবারের সুপ্রিম-শুনানিতেও ভর্ৎসিত হয়েছে রাজ্য। পঞ্চম দাবি, জুনিয়র ডাক্তারদের ওপর ভীতি প্রদর্শনের সংস্কৃতি বন্ধ করা। সূত্রের খবর, জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেন, তিনি নাকি থ্রেট কালচার সম্পর্কে জানতেন না। 

    কী বলছেন আন্দোলনকারীরা?

    আন্দোলনকারীদের (Junior Doctor) কথায়, ‘‘মহিলা চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্য কর্মীদের রাতের পরিবর্তে দিনের ডিউটি দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে রাজ্য তার আমরা বিরোধিতা করছি। এর ফলে নারী-পুরুষ বৈষম্য তৈরি হবে। পরিকাঠামো উন্নয়ন না করে শুধু নিরাপত্তা কর্মী দিয়ে হাসপাতালের সুরক্ষা সম্ভব নয়। বহু হাসপাতালে জীবনদায়ী ওষুধ থাকে না। ফলে কাজ করতে গিয়ে রোগীর পরিজনদের হাতে আক্রান্ত হতে হয়। তাই নিরাপত্তা-সহ এই দাবিগুলি যাতে দ্রুত পূরণ হয়, তা নিয়ে আরও আলোচনা জরুরি।’’ আন্দোলনকারীদের কথায়, ‘‘সরকারি হাসপাতালগুলিতে এখনও পর্যাপ্ত সংখ্যক সিসিটিভি কিংবা নিরাপত্তারক্ষী এখনও মোতায়েন হয়নি। বহু জায়গায় নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীর সংখ্যাও প্রয়োজনের তুলনায় কম। কাজে ফেরার আগে এগুলো পূরণ হওয়া জরুরি।’’

    কী বলছেন আন্দোলনের অন্যতম মুখ ডাক্তার অনিকেত

    ডাক্তার অনিকেত মাহাতো বলেন, ‘‘হাসপাতালগুলিতে একাধিক সমস্যা রয়েছে। সেই সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য আমরা কলেজ ভিত্তিক টাস্ক ফোর্স গঠনের দাবি করেছিলাম। সেই দাবি অনুযায়ী, একটি টাস্ক ফোর্স গঠনের আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্য়মন্ত্রী। কিন্তু সেটা কীভাবে কাজ করবে, তা আমাদের কাছে এখনও অস্পষ্ট। এছাড়াও, রোগীকল্যাণ সমিতি ভেঙে দেওয়ার নির্দেশের কপি এখনও পাননি তাঁরা। এই সমস্ত দাবি নিয়েই বুধবার মুখ্যসচিবকে চিঠি দিচ্ছেন জুনিয়ার চিকিৎসকরা (RG Kar)। চিঠিতে ফের আলোচনায় বসার প্রস্তাব দেবেন জুনিয়র চিকিৎসকরা।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: সন্দীপ-অভিজিৎকে ফের তিনদিনের সিবিআই হেফাজত, আবারও আদালতে বিক্ষোভ

    RG Kar Case: সন্দীপ-অভিজিৎকে ফের তিনদিনের সিবিআই হেফাজত, আবারও আদালতে বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় মঙ্গলবার সিজিও থেকে শিয়ালদা কোর্টে নিয়ে যাওয়া হল সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে। এর আগে দুজনকে তিন দিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। মঙ্গলবার ফের এই মামলার শুনানি হয় শিয়ালদা কোর্টে। এদিন অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখান প্রচুর সাধারণ মানুষ। আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে, প্রত্যেকের মুখে শোনা যায়, বিচার চাই। এরমধ্যে এক প্রতিবাদী জানান, ‘আমরা দুর্গা পুজো করব না, ওকে ছেড়ে দিন আমাদের হাতে..।’

    আদালতে ঠিক কী হল? (RG Kar Case)

    এদিন সন্দীপ ও অভিজিৎকে ফের তিন দিনের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন করে সিবিআই। কোর্টে সিবিআইয়ের তরফে বলা হয় আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Case) এখনও পর্যন্ত গণধর্ষণের প্রমাণ মেলেনি। কিন্তু, চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার পর ষড়যন্ত্র করেছেন সন্দীপ ঘোষ এবং টালার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। সিবিআই জানিয়েছে, ‘মোবাইল ফোনের কল রেকর্ডের ভিত্তিতে দু’জনকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। টালা থানা থেকে সিসি ক্যামেরার যে হার্ডডিস্ক উদ্ধার করা হয়েছে, সেগুলো তদন্ত করে দেখা দরকার।’ শিয়ালদা কোর্টের বিচারক জানতে চেয়েছেন, তাহলে কি ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় সরাসরি যুক্ত টালা থানার ওসি? এর উত্তরে সিবিআই জানিয়েছে, ‘দিল্লি থেকে কিছু রিপোর্ট আসা বাকি আছে। ধাপে ধাপে তদন্ত করা হচ্ছে। সিবিআই আদালতে আরও জানিয়েছে, ‘সঞ্জয়কে আগে থেকেই চিনতেন টালা থানার ওসি। তাই আরজি করে অবাধ যাতায়াত ছিল ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের।’ শুধু তাই নয়, মত্ত অবস্থাতেই হাসপাতালে ঘুরে বেড়াতেন বলেও উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। অভিজিৎকে নিজেদের হেফাজতে চেয়ে তারা বলেছে, ৯ অগাস্ট রাতে সঞ্জয় কেন হাসপাতালে গিয়েছিলেন? কেউ কি তাঁকে ওই রাতে হাসপাতালে পাঠিয়েছিলেন? কেন বেশ কয়েকবার ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছিল ওসির? এসব প্রশ্নের উত্তর পেতেই টালা থানার ওসিকে ফের নিজেদের হেফাজতে চেয়ে সওয়াল করে সিবিআই। বিচারক তিনদিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দেন।

    আরও পড়ুন: জ্বলবে না উনুন! আজ পালিত হচ্ছে অরন্ধন উৎসব, জানুন রান্না পুজোর তাৎপর্য

    ফের সন্দীপকে জুতো

    এদিকে, সন্দীপকে পেশ করা ঘিরে মঙ্গলবার উত্তাল হল বিশেষ সিবিআই আদালত। আদালত থেকে বেরনোর সময় সন্দীপের প্রিজন ভ্যানে চটির বাড়ি মারলেন এক ব্যক্তি। দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখান মহিলা আইনজীবীরা। সন্দীপ ঘোষ আদালত থেকে বেরিয়ে প্রিজন ভ্যানে ওঠার পর তাতে জুতোর বাড়ি মারা হয়। আরজি কর (RG Kar Case) মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন এক ব্যক্তি। ফের চোর, চোর স্লোগান দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, তথ্য প্রমাণ লোপাটের অভিযোগে শনিবার রাতে টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল এবং প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করে সিবিআই (CBI)। গত রবিবার সকালে সিজিও থেকে ওসি টালাকে মেডিক্যাল টেস্টে নিয়ে যাওয়ার সময় সিজিওর সামনেও তাঁকে ঘিরে প্রবল বিক্ষোভ দেখায় জনতা। কেউ কেউ জুতোও দেখান তাঁকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: জুনিয়র ডাক্তারদের লাগাতার আন্দোলনের ফল, সরানো হল স্বাস্থ্য দফতরের দুই মাথাকে

    RG Kar Incident: জুনিয়র ডাক্তারদের লাগাতার আন্দোলনের ফল, সরানো হল স্বাস্থ্য দফতরের দুই মাথাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে (RG Kar Incident) সরিয়ে দেওয়া হল রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা কৌস্তুভ নায়েককে। একই সঙ্গে সরানো হয়েছে (WB Govt) স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিকর্তা দেবাশিস হালদারকে। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দফতরের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এতদিন স্বাস্থ্য অধিকর্তা পদে থাকা দেবাশিসকে বদলি করা হচ্ছে জনস্বাস্থ্যের স্পেশাল অফিসার অন ডিউটি পদে।

    রদবদল (RG Kar Incident)

    আর কৌস্তুভকে বসানো হচ্ছে ইনস্টিটিউট অফ হেল্থ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ারের অধিকর্তা পদে। রাজ্যের নয়া স্বাস্থ্য অধিকর্তা হচ্ছেন স্বপন সোরেন। তিনি ছিলেন যুগ্ম স্বাস্থ্য অধিকর্তা। মানিকতলার সেন্ট্রাল ব্লাড ব্যাঙ্কের ডিরেক্টর ও যুগ্ম স্বাস্থ্য অধিকর্তা ছিলেন তিনি। নয়া স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা পদে বসানো হয়েছে সুপর্ণা দত্তকে (RG Kar Incident)। এতদিন তিনি ইনস্টিটিউট অফ হেল্থ এবং ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ারের অধিকর্তা হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।

    জুনিয়র ডাক্তারদের দাবিতে নতি স্বীকার

    প্রসঙ্গত, এই দুই কর্তাকে সরানোর দাবি জানিয়েছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সোমবার রাতে কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে হওয়া সেই বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সরিয়ে দেওয়া হল এই দুই কর্তাকে। আরজি করকাণ্ডের জেরে আন্দোলনে নামেন জুনিয়র ডাক্তাররা। জট কাটাতে সোমবার রাতে কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে তিনি জানান, আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের অধিকাংশ দাবিই মেনে নিয়েছেন তিনি। মমতা নিজে বলেন, “৯৯ শতাংশ দাবি মেনে নিয়েছি। আর কী করব!”

    আরও পড়ুন: বিনীত গোয়েলকে সরিয়ে করা হল এডিজি, মমতা কি ঘুরিয়ে পুরস্কারই দিলেন?

    এই সময়ই মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা ও স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তাকে সরিয়ে দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন। সেই মতো সরিয়ে দেওয়া হল ওই দুই আধিকারিককে। আন্দোলনকারীরা রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগমকেও সরানোর দাবি জানিয়েছিলেন। যদিও তাঁকে সরানো হচ্ছে না বলেই ওই রাতে জানিয়ে দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিকে, রদবদল করা হয়েছে পুলিশের শীর্ষ পদেও। বিনীত গোয়েলের পরিবর্তে কলকাতা পুলিশের নয়া কমিশনার নিযুক্ত করা হয়েছে (WB Govt) মনোজ বর্মাকে। বিনীতকে করা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের এডিজি (RG Kar Incident)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • ED: আরজি করকাণ্ডে আরও চাপ বাড়বে! ইডির পূর্বাঞ্চলীয় শাখার দায়িত্বে এলেন দুঁদে অফিসার

    ED: আরজি করকাণ্ডে আরও চাপ বাড়বে! ইডির পূর্বাঞ্চলীয় শাখার দায়িত্বে এলেন দুঁদে অফিসার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ড (RG Kar Incident) নিয়ে রাজ্যজুড়়ে তোলপাড় চলছে। নির্যাতিতা খুনের ঘটনার কয়েকদিন পরই তদন্ত শুরু করে সিবিআই। একইসঙ্গে আরজি করে হওয়া আর্থিক দুর্নীতির তদন্ত চলছে জোরকদমে। সিবিআইয়ের সঙ্গে মাঠ দাপাচ্ছেন ইডি-র তদন্তকারী আধিকারিকরাও। দুর্নীতিকাণ্ডে অভিযুক্ত সন্দীপ ঘোষকে দফায় দফায় জেরা করে অনেক তথ্য পেয়েছেন ইডি (ED) আধিকারিকরা। ইতিমধ্যেই আরজি করের ঘটনা নিয়ে হাইকোর্ট থেকে জল গড়াচ্ছে সুপ্রিম কোর্টেও। ঠিক এই আবহের মধ্যে ইডির পূর্বাঞ্চলীয় শাখার স্পেশাল ডিরেক্টর বদলি হলেন।

    নতুন দায়িত্বে সত্যব্রত কুমার (ED)

    বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, এতদিন ইডির (ED) পূর্বাঞ্চলীয় শাখার স্পেশাল ডিরেক্টর পদে ছিলেন সুভাষ আগরওয়াল। তাঁর জায়গায় স্পেশাল ডিরেক্টর হলেন সত্যব্রত কুমার। পূর্বাঞ্চলীয় শাখার সদর দফতর কিন্তু কলকাতায় সিজিও কমপ্লেক্সেই। সূত্রের খবর, ২০০৪ সালের ব্যাচের আইআরএস অফিসার এই সত্যব্রত। নীরব মোদি, মেহুল চকসি, বিজয় মাল্য, ইকবাল মির্চির-র মতো গুরুত্বপূর্ণ মামলার তদন্তে যুক্ত ছিলেন তিনি। নীরব মোদি ও মেহুল চকসির প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট  (PMLA) মামলায় দেশের মধ্যে প্রথম সর্বোচ্চ ১৫ হাজার ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কে ফিরিয়েছেন এই সত্যব্রত কুমার।

    আরও পড়ুন: জ্বলবে না উনুন! আজ পালিত হচ্ছে অরন্ধন উৎসব, জানুন রান্না পুজোর তাৎপর্য

    বাংলায় দুর্নীতির টাকা খুঁজে বের করতেই কি নতুন দায়িত্ব?

    এমনিতেই আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে বড়সড় আর্থিক দুর্নীতি হয়েছে। এই দুর্নীতির শিকড় আর কোথায় রয়েছে তার খোঁজ চালাচ্ছেন ইডি আধিকারিকরা। এই দুর্নীতির সঙ্গে আর কারা জড়িত রয়েছে, তা গুরুত্ব দিয়ে দেখছে তদন্তকারী অফিসাররা। এবার বাংলায় দুর্নীতির লুকিয়ে রাখা টাকা খুঁজে বের করতেই কী সত্যব্রতকে দায়িত্ব দিল দিল্লি? বাড়ছে জল্পনা। ওয়াকিবহাল মহলের বড় অংশের মতে, রেশন দুর্নীতি থেকে শিক্ষা দুর্নীতি, একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ কেসে অভিযুক্তদের জামিন নিয়ে ক্ষুব্ধ দিল্লি। এই আবহের মধ্যে নতুন আধিকারিকের দায়িত্বে আসা নতুন মাত্রা পেয়েছে। যদিও এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ED) অফিসারদের দাবি, এটা রুটিন বদলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Police Commissioner: বিনীত গোয়েলকে সরিয়ে করা হল এডিজি, মমতা কি ঘুরিয়ে পুরস্কারই দিলেন?

    Kolkata Police Commissioner: বিনীত গোয়েলকে সরিয়ে করা হল এডিজি, মমতা কি ঘুরিয়ে পুরস্কারই দিলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলেনর চাপে সোমবার রাতে কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে সরানোর ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সরকারের তরফে বলা হয়েছিল, আজ, মঙ্গলবার বিকেল চারটে নাগাদ রদবদল করা হবে। সেই মোতাবেক, এদিন বিনীত গোয়েলকে সরিয়ে কলকাতা পুলিশের নতুন কমিশনারের নাম ঘোষণা করল নবান্ন। কলকাতার নতুন পুলিশ কমিশনার (Kolkata Police Commissioner) হলেন মনোজ কুমার ভার্মা (Manoj Kumar Verma)। তিনি এতদিন এডিজি আইন শৃঙ্খলার দায়িত্বে ছিলেন। বিনীতকে সরিয়ে এডিজি স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) করা হয়েছে। একইসঙ্গে সরানো হল ডিসি নর্থ অভিষেক গুপ্তকেও। তাঁকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ইএফআর-এর সেকেন্ড ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার পদে। এদিকে পুলিশ কমিশনারকে পদত্যাগ করতে হবে বলে যে দাবি উঠেছিল, তার পরিপ্রেক্ষিতে মমতার এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফের বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে। কারণ, এক জায়গা থেকে সরিয়ে তাঁকে ফের নিয়ে যাওয়া হয়েছে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায়। অনেকেই বলছেন, এটা কী ধরনের শাস্তি হল! মমতা কি তাঁকে এভাবে ঘুরিয়ে পুরস্কৃত করলেন? 

    কোথায় কোথায় রদবদল

    ১৯৯৮ ব্যাচের আইপিএস অফিসার মনোজ ভার্মা (Manoj Kumar Verma)। এর আগে তিনি রাজ্য পুলিশে এডিজি (আইন-শৃঙ্খলা) ছিলেন। এবার শুরু হতে চলেছে তাঁর নতুন ইনিংস। কলকাতার নতুন পুলিশ কমিশনার (Kolkata Police Commissioner) হচ্ছেন তিনি। কিছুক্ষণ আগেই এই বিষয়ে বিজ্ঞাপিত জারি করা হয় নবান্ন থেকে। রাজ্য পুলিশের যে ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো রয়েছে তার নতুন এডিজি হচ্ছেন জ্ঞানবন্ত সিং। জাভেদ শামিম যিনি এতদিন পর্যন্ত এডিজি আইবি ছিলেন, তিনি এবার রাজ্য পুলিশের নতুন এডিজি আইন-শৃঙ্খলা হচ্ছেন। কলকাতার নতুন ডিসি নর্থ হলেন দীপক সরকার। এতদিন এই দায়িত্বে ছিলেন অভিষেক গুপ্তা। তাঁকে পাঠানো হল সেকেন্ড ব্যাটেলিয়নে। নতুন ডিসি নর্থ দীপক সরকার বাম আমলে এসডিপিও খড়্গপুর হিসাবে দায়িত্ব সামলেছেন। মাওবাদী দমন অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। অ্যাডিশনাল এসপি হিসাবে বীরভূম, নদিয়ায় কাজ করেছেন। তিনি পদোন্নতিতে আইপিএস হয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: অভিযুক্তই সিভিক! তাও নিরাপত্তার দায়িত্বে ঠিকাকর্মী? রাজ্যকে তোপ শীর্ষ আদালতের

    মনোজ ভার্মার পরিচয়

    বিভিন্ন সময়ে সংকট মোকাবিলার কাজে পুলিশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন মনোজ কুমার ভার্মা (Manoj Kumar Verma)। ১৯৯৮ ব্যাচের এই আইপিএস অফিসার এর আগে ব্যারাকপুরের পুলিশ কমিশনার (Kolkata Police Commissioner) ছিলেন। জঙ্গলমহলে, দার্জিলিঙেও কাজ করেছেন। সেখানে সরকারের সাফল্য এসেছে। কলকাতা পুলিশে তিনি ডিসি ডিডি (স্পেশাল), ডিসি (ট্র্যাফিক) পদেও ছিলেন। আলোচনায় অন্য কয়েক জন আইপিএস অফিসারের নাম থাকলেও শেষ অবধি মনোজেই সিলমোহর দিয়েছে নবান্ন। ১৯৬৮ সালে মনোজের জন্ম। সেপ্টেম্বরই তাঁর জন্মমাস। ৩০ সেপ্টেম্বর তাঁর জন্মদিন। রাজস্থানের সওয়াই মাধোপুরে মনোজের জন্ম। ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করা মনোজ ২০১৯ পর্যন্ত দার্জিলিঙের আইজি পদে ছিলেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vishwakarma Puja: বারাসতে আলো বন্ধ করে মণ্ডপে তাণ্ডব, বিশ্বকর্মার মূর্তি ভেঙে জঙ্গলে ফেলল দুষ্কৃতীরা!

    Vishwakarma Puja: বারাসতে আলো বন্ধ করে মণ্ডপে তাণ্ডব, বিশ্বকর্মার মূর্তি ভেঙে জঙ্গলে ফেলল দুষ্কৃতীরা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দুদের প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা প্রায়ই ঘটে। এবার কলকাতা থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে বিশ্বকর্মার (Vishwakarma Puja) মূর্তি ভাঙচুর করার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে বারাসতের (Barasat) ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের সুভাষপল্লি এলাকায়। এই ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দারা থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Vishwakarma Puja)

    বারাসতের সুভাষপল্লি এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দারা বিশ্বকর্মা পুজোর (Vishwakarma Puja) আয়োজন করেছিলেন। রাস্তার ধারে মণ্ডপ তৈরি করে সেখানে বিশ্বকর্মার মূর্তি রাখা হয়। রাত দেড়টা পর্যন্ত মণ্ডপ সাজানোর কাজ করেছেন পাড়ার ছেলেরা। মণ্ডপে আলো জ্বেলে সকলেই বাড়ি ফিরে যান। সকালে এসে দেখেন, মণ্ডপ থেকে প্রতিমা উধাও। মণ্ডপে ভাঙচুর করা হয়েছে। বিশ্বকর্মার মূর্তি ভাঙচুর করে পাশের জঙ্গলে ফেলে দেওয়া হয়েছে। মূর্তিতে থাকা সোলার সাজ সবই ড্রেনে ফেলে দেওয়া হয়েছে। সকালে নজর পড়তেই স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। যদিও খবর পেয়ে পুলিশ এসে ফের পুজো যাতে হয়, তার ব্যবস্থা করে। তবে, কী করে এই ধরনের ঘটনা ঘটল, তা নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশ্ন তুলেছেন।

    আরও পড়ুন: জ্বলবে না উনুন! আজ পালিত হচ্ছে অরন্ধন উৎসব, জানুন রান্না পুজোর তাৎপর্য

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, বহু বছর ধরে এখানে পুজো হয়ে আসছে। এই ধরনের ঘটনা আগে ঘটেনি। এক মহিলা বলেন, মণ্ডপে আলো জ্বলছিল। সেই আলো নিভিয়ে এই কাজ করা হয়েছে। আর বিশ্বকর্মা মূর্তি (Vishwakarma Puja) ভাঙচুর করে জঙ্গলে ফেলে দেওয়া হয়েছে, এটা কোনও একজনের পক্ষে সম্ভব নয়। এর পিছনে আরও অনেকে জড়িত। আমরা অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি। কারণ, এই ধরনের ঘটনা ক্ষমার অযোগ্য।

    পুলিশ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে, সরব বিজেপি নেতৃত্ব

    এ বিষয়ে এদিন বিজেপির রাজ্য কমিটির মুখপাত্র তথা শিক্ষা সেলের কো-কনভেনর দীপঙ্কর সরকার বলেন, এরকম ঘটনা আমরা আগে কোনদিনও বারাসতে (Vishwakarma Puja) দেখিনি। মূলত আমরা শুনে আসছি বাংলাদেশে এরকম হিন্দুদের ওপরে অত্যাচার চলছে, তাদের মন্দির-মূর্তি সব ভেঙে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু, বারাসতে এ ঘটনা নিন্দনীয়। সবথেকে দুঃখের বিষয় ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে সমস্ত ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করার কথা না বলে আগে পুজো করার কথা বলছে। আমরা অবিলম্বে চাই, যারা দোষী তাদেরকে পুলিশ গ্রেফতার করুক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share