Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Bibhas Adikari: আশ্রম উদ্বোধনে এসেছিলেন পার্থ! টানা পাঁচ ঘণ্টা তল্লাশি-জেরার পর মুখ খুললেন বিভাস

    Bibhas Adikari: আশ্রম উদ্বোধনে এসেছিলেন পার্থ! টানা পাঁচ ঘণ্টা তল্লাশি-জেরার পর মুখ খুললেন বিভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিতে এসেছে নয়া মোড়! কুন্তল ঘোষ, তাপস মণ্ডল এবং গোপাল দলপতি-নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তিনজনের মুখেই শোনা গিয়েছে বিভাস অধিকারীর (Bibhas Adhikari) নাম।  আর এবারে তাঁকেই তলব করেছিল ইডি। আজ টানা পাঁচ ঘণ্টা তল্লাশির পর বিভাস সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, তাঁর ফ্ল্যাটে ইডি কিছুই পায়নি। ফ্ল্যাটে সিল করার পরই যখন ইডির কাছে কারণ জানতে চাওয়া হয়, তখন ইডি আধিকারিকরা জানান, তাদের কাছে খবর ছিল এই ফ্ল্যাটে একাধিক ট্রাঙ্ক ভর্তি টাকা রয়েছে। যদিও পাঁচ ঘণ্টা তল্লাশিতে কিছুই মেলেনি। বিভাস অধিকারীর দাবি, ইডি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে যা যা নথি চেয়েছে সব দেওয়া হয়েছে।

    কী কী বললেন বিভাস?

    কার্তিক বসু স্ট্রিটের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালানোর পর তাঁর বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ সংবাদমাধ্যমে অস্বীকার করেন নলহাটি ২ নম্বর ব্লকের প্রাক্তন তৃণমূল সভাপতি। কোনও ঘোষণা ছাড়াই তাঁর ফ্ল্যাটটি সিল করে দেওয়া হয়েছিল। সে কারণে তিনি ইডির কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন ফ্ল্যাটটি খুলে দেওয়ার জন্য। সেই আর্জি মেনে তল্লাশি চালিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ফ্ল্যাটটি খুলে দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘আর কত খাবেন?’, দলীয় প্রধানকে প্রশ্ন তৃণমূল বিধায়কের

    বিভাসের (Bibhas Adhikari) নলহাটির আশ্রমে একাধিক হেভিওয়েট নেতাদের যাতায়াত ছিল। এই প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হলে জেলবন্দি প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর ‘সুসম্পর্ক’ থাকার দাবি উড়িয়ে দিয়ে বিভাস (Bibhas Adhikari) বলেন, “২০১৫ সালে আশ্রম উদ্বোধনের জন্য আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। তিনি পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে পাঠিয়েছিলেন। তার থেকে সবাই ভাবে আমার সঙ্গে নাকি তাঁর সম্পর্ক রয়েছে। এমনকী লেনদেনও হয়েছে।” তিনি বলেন, “আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আমার কোনও যোগ নেই। আপনারা তাপস ছাড়া কুন্তল ঘোষ সহ যাদের কথা বলছেন, তাঁদের আমার ছবি দেখিয়ে জিজ্ঞেস করুন, আমাকে চেনে না পর্যন্ত। আমিও ওদের চিনি না।” বিভাসের দাবি, “আমি পাপী হলে শাস্তি পাব। সত্য বলে যদি কিছু থেকে থাকে, তা হলে আমার কিছু হবে না।”

    বিভাসকে তলব ইডির

    সূত্রের খবর, আজ সকাল ১১টায় বিভাসকে সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে পাঠানো হয়েছিল (Bibhas Adhikari)। কিন্তু সেখানে তাঁকে জেরা না করে মঙ্গলবার দুপুরে বিভাসকে নিয়ে যাওয়া হয় কার্তিক বোস স্ট্রিটের তাঁরই ফ্ল্যাটে। সেখানে সিল ভেঙে ভেতরে ঢোকে ইডি। বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে চলে তল্লাশি। পাশাপাশি, বিভাসকেও সেখানে জেরা করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    উত্তর কলকাতার ১৮ নম্বর কার্তিক বসু স্ট্রিটে বিভাসের ফ্ল্যাট

    সূত্রের খবর, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের গ্রেফতারির পর গত ১৫ অক্টোবর কার্তিক বোস স্ট্রিটের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালায় ইডি। তার পর ফ্ল্যাটটি সিল করে দেয়। তখন থেকে বন্ধ ছিল ফ্ল্যাটটি। ইডি সূত্রে তখন জানা গিয়েছিল, যে ওই ফ্ল্যাটের মালিক বিভাস (Bibhas Adhikari)। বিভাস অধিকারী ‘বেঙ্গল টিচার্স ট্রেনিং কলেজ অ্যাসোসিয়েশন’-এর সভাপতি ছিলেন। আর এই অ্যাসোসিয়েশনেরই অফিস এই ফ্ল্যাট। একাধিক সূত্রে দাবি করা হয়েছে, এই ফ্ল্যাটে মাঝেমাঝেই আসতেন বিভাস। নীলবাতি লাগানো গাড়ি করে সেখানে এসে পৌঁছতেন তিনি। রাতের দিকে বড় বড় ব্যাগ নিয়ে আসতেন তিনি। এছাড়াও তাঁর গাড়িতে বেশ কয়েকটি ট্রাঙ্ক তোলা হত। তাঁর সঙ্গে সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষীরাও থাকতেন। ওই ফ্ল্যাটে আরও কিছু মানুষের আনাগোনা ছিল। পরে সেখানে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের বোর্ড সরিয়ে লাগানো হয় সৎসঙ্গের বোর্ড।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cut Money: ‘আর কত খাবেন?’, দলীয় প্রধানকে প্রশ্ন তৃণমূল বিধায়কের

    Cut Money: ‘আর কত খাবেন?’, দলীয় প্রধানকে প্রশ্ন তৃণমূল বিধায়কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিলেন তৃণমূলের (TMC) বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা! যে ঘাসফুল প্রতীকে জিতে বিধায়ক হয়েছেন তিনি, সেই দলেরই এক পঞ্চায়েত (Panchayet) প্রধানকে তাঁর প্রশ্ন, আর কত খাবেন (পড়ুন কাটমানি) (Cut Money)? হাতে আর মাত্র ৩ মাস। রাজ্যের শাসক দলের নেতা-কর্মীদের একাংশের বিরুদ্ধে কাটমানি খাওয়ার অভিযোগ বিরোধীদের। কোনও কোনও জায়গায় আবার কাটমানি ফেরতের দাবিতেও হয়েছে বিক্ষোভ। তার পরেও বন্ধ হয়নি কাটমানি খাওয়া। বিরোধী ও জনতার সেই অভিযোগকেই কার্যত মান্যতা দিলেন তৃণমূলের বিধায়ক। করলেন বাপবাপান্তও।

    প্রসঙ্গ কাটমানি (Cut Money)…

    দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট পশ্চিমের বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন। সম্প্রতি দিদির দূত কর্মসূচি পালন করতে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই কাটমানি খাওয়া নিয়ে প্রকাশ্যে হুঁশিয়ারি দেন দলেরই পঞ্চায়েত প্রধানকে। বিধায়কের হুঁশিয়ারি-ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। যদিও সেই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম।

    গিয়াসউদ্দিন বলেন, দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিতে পঞ্চায়েতে গিয়েছিলাম। কিন্তু পঞ্চায়েত অফিসে তালা মেরে রাখা হয়েছিল। প্রধান, উপপ্রধান, পঞ্চায়েত সদস্য-কেউই আসেননি। সব সদস্যকেই সুবিধা-অসুবিধার কথা বলি। কিন্তু কেউ আসেননি। এর পরেই বিধায়ক বলেন, পঞ্চায়েত কি বাপের সম্পত্তি (Cut Money)? আর তিনটে মাস বাকি আছে। কত বাপের বেটা আমরা দেখে নেব। তিনি বলেন, বাপ সাইকেল নিয়ে ঘুরে বেড়াত। বাপ জন্ম দিয়েছে, কর্ম করেছে? কর্ম করেছে গিয়াসউদ্দিন মোল্লা। গিয়াসউদ্দিন মোল্লা কর্ম করতেই সে খারাপ। আপনারা উত্তর কুসুমের লোক। আপনারা যদি ঠিক থাকেন ৩ মাস পরে পঞ্চায়েত হবে। পঞ্চায়েতের (Cut Money) বুথে বুথে আমরা ভাল এবং শিক্ষিত লোকদের টিকিট দেব।

    আরও পড়ুুন: রাজার হালে ইতি, এখন থেকে জেলের মেঝেতে শুয়েই রাত কাটাবেন পার্থ!

    উত্তর কুসুমের পঞ্চায়েত প্রধান কুতুব লস্কর বলেন, ভদ্রলোক যা বলেছেন, তা মিথ্যে কথা। আমি জনগণের দ্বারা নির্বাচিত। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সততার সঙ্গে কাজ করছি। আগামিদিনে কী হবে, তার উত্তর জনগণই দেবেন। তিনি বলেন, কে কী বলল তা নিয়ে আমার কিছু যায় আসে না। বিজেপির (BJP) জেলা নেতা সুফল ঘাটু বলেন, রাজ্যের পঞ্চায়েতগুলি যে দুর্নীতির আখড়া হয়ে গিয়েছে, বিধায়কের কথায়ই তা স্পষ্ট। উত্তর কুসুম পঞ্চায়েতের প্রধান থেকে উপপ্রধান সকলেই দুর্নীতিগ্রস্ত। পঞ্চায়েত নির্বাচনে সাধারণ মানুষ এর যোগ্য জবাব দেবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: মালদায় হৈমন্তী, রয়েছেন তৃণমূল বিধায়কের ছত্রছায়ায়! বিস্ফোরক দাবি খগেন মুর্মুর

    Recruitment Scam: মালদায় হৈমন্তী, রয়েছেন তৃণমূল বিধায়কের ছত্রছায়ায়! বিস্ফোরক দাবি খগেন মুর্মুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে খোঁজ পাওয়া গেল গোপালের দ্বিতীয় স্ত্রী হৈমন্তীর! মালদায় হৈমন্তী! তাও আবার এক তৃণমূল বিধায়কের আশ্রয়ে! অন্তত এমনটাই দাবি করছেন বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু। জানা গিয়েছে, তাঁর লোকসভা কেন্দ্রেই মালদার চাঁচলে একটি হোটেলে সোমবার রাতে খুব গোপনে ঢোকেন হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁকে নিয়ে আসেন এক তৃণমূল বিধায়ক ও তাঁর অনুগামীরা। কয়েকদিন ধরেই ‘নিখোঁজ’ হৈমন্তীকে খুঁজে পেতে মরিয়া তদন্তকারীরা। কোথায় থাকতে পারেন নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় (Recruitment Scam) উঠে আসা এই চরিত্র? এই নিয়েই যখন জোর চৰ্চা চলছে সব মহলে, তখনই হঠাৎ জানা গেল হৈমন্তী রয়েছেন মালদায়।

    অবশেষে হৈমন্তীর খোঁজ!

    খগেন মূর্মূর আরও বিস্ফোরক দাবি, এক তৃণমূল বিধায়কের ব্যবস্থাতেই হোটেলে ওঠেন হৈমন্তী। হৈমন্তীকে চাঁচল থেকে বিহার বা ঝাড়খণ্ড হয়ে নেপালে পাঠানোর ব্যবস্থাও করেন তৃণমূল বিধায়ক। এই গোটা বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে জানাতে চলেছে বিজেপি, এমনটাই জানা গিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই বিষয়ে গেরুয়া শিবির সিবিআইয়ের দ্বারস্থ হবে বলেও জানা গিয়েছে।

    এদিন খগেন মুর্মু বলেন, “আমি হঠাৎ করে শুনলাম, আমাদের জেলার চাঁচলে, আমার লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যেই পড়ে, ওখানে একটা হোটেলে এসেছিলেন। সেখানে তৃণমূলের বিধায়ক ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন। খোঁজখবর করা হচ্ছে। ওখানে থেকে পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলোতে চলে যেতে পারেন। কারণ এভাবেই তো পালিয়ে বেড়ান।”

    অন্যদিকে, সাংসদের বক্তব্যের পর সেই হোটেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা গোটা বিষয়টি অস্বীকার করলেও তাদের কথায় অসঙ্গতি ধরা পরে। হোটেলের এক কর্মীকে হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায় কত নম্বর রুমে ছিলেন, এই প্রশ্ন করা হলে তার উত্তরে তিনি বলেন, “আজ সব চেক আউট হয়ে গিয়েছে। কালকে ছিলেন। আজকে সব চেক আউট হয়ে গিয়েছে (Recruitment Scam)।”

    ১০৪টি সংস্থায় ৩০ কোটির লগ্নি!

    অন্যদিকে সংবাদ মাধ্যমের সামনে জোর গলায় কুন্তল বলেন (Recruitment Scam), “নিয়োগ দুর্নীতির সমস্ত টাকা গোপালের স্ত্রী হৈমন্তীর কাছে রয়েছে।” এর পরে ইডি ও সিবিআইয়ের বিশেষ নজরে গোপাল-হৈমন্তীর সংস্থা। ইডি সূত্রে খবর, দু’টি বণিকসভার নেটওয়ার্কের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। সেই নেটওয়ার্কে থাকা কয়েকটি সংস্থার অধিকর্তা স্বামী-স্ত্রী অর্থাৎ গোপাল-হৈমন্তী। ওই নেটওয়ার্কে দেশের অন্তত ১১টি রাজ্যে থাকা ১০৪টি সংস্থা এবার সিবিআইয়ের নজরে। যদিও ওই ১০৪টি সংস্থার মধ্যে বেশিরভাগই এই রাজ্যের। সংস্থাগুলিতে অন্তত ৩০ কোটি টাকা লগ্নি হয়েছে বলে খবর পেয়েছেন তদন্তকারীরা। সংস্থাগুলির উপর নজর রাখছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটও। ফলে কতগুলি সংস্থার মাধ‌্যমে নিয়োগ দুর্নীতির কালো টাকা সাদা করা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখছেন ইডি ও সিবিআই আধিকারিকরা।

    কুন্তল টাকা পাঠিয়েছেন গোপালের অ্যাকাউন্টে

    আবার নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় (Recruitment Scam) ফের এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে সিবিআইয়ের হাতে। জানা গিয়েছে, গোপাল দলপতিকে দফায় দফায় টাকা পাঠিয়েছে ধৃত তৃণমূল যুবনেতা কুন্তল ঘোষ। গোপালের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট খতিয়ে দেখে এমটাই চাঞ্চল্যকর দাবি করেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, ২০১৭-র ২৪ নভেম্বর, ৫০ হাজার, ২৫ নভেম্বর, আরও ৫০ হাজার, ২৭ নভেম্বর একলক্ষ টাকা গোপালের অ্যাকাউন্টে জমা করেছিলেন কুন্তল। এরপর ২০২১-এর ২৯ অক্টোবর, কুন্তল ৭০ হাজার টাকা পাঠান গোপালের অ্যাকাউন্টে। সিবিআইয়ের দাবি, এছাড়াও, গোপাল ওরফে আরমানের অ্যাকাউন্টে লক্ষ লক্ষ নগদ টাকা জমা পড়েছে। ২০১৭-য় গোপালের আরমান ট্রেডিংয়ের অ্যাকাউন্টে জমা দেওয়া হয় নগদ ২ লক্ষ টাকা। এরপর ২০২১-এ গোপালের দিল্লির কেজি মার্গের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে নগদ ৩ লক্ষ টাকা জমা পড়ে।

    ফলে এত বার করে গোপালকে কেন টাকা পাঠিয়েছে কুন্তল? তাহলে কি গোপাল দলপতিও কোনও ভাবে নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছে? কোথা থেকে এত টাকা পেল কুন্তল? উঠছে একাধিক প্রশ্ন। এই সব কিছুই এখন সিবিআইয়ের স্ক্যানারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: রাজার হালে ইতি, এখন থেকে জেলের মেঝেতে শুয়েই রাত কাটাবেন পার্থ!

    Partha Chatterjee: রাজার হালে ইতি, এখন থেকে জেলের মেঝেতে শুয়েই রাত কাটাবেন পার্থ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জেলে থেকেও কার্যত জামাই আদর পাচ্ছিলেন শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) মামলায় ধৃত পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। এক সময় তিনি ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী। ছিলেন তৃণমূলের (TMC) মহাসচিবও। তাই তাঁকে খাতির করা হচ্ছিল জেলেও। গারদে যেখানে অন্য বন্দিরা মেঝেয় ঘুমোন, সেখানে পার্থর জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছিল বিছানার। তার ওপর পাতা হয়েছিল নরম গদি। সেলের ভিতরে গা এলিয়ে বসার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছিল ইজি চেয়ারেরও। সেলে থেকে মোবাইল ফোনের সুবিধাও ভোগ করেছেন এই ‘হেভিওয়েট’ বন্দি। সে খবর কানে যায় ইডির কর্তাদের।

    পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)…

    চক্ষু-কর্ণের বিবাদ ভঞ্জন করতে আচমকাই প্রেসিডেন্সি জেলে ঢুঁ মারেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দল। তখনই দেখেন, জেলের সেলে পার্থ রয়েছেন রাজার হালে। সেলের মধ্যেই পাচ্ছেন ভিভিআইপির মর্যাদা। এর পরেই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দল পার্থর সেল থেকে খাট-বিছানা, ইজি চেয়ার সরিয়ে ফেলার জন্য নির্দেশ দেন জেল কর্তৃপক্ষকে। পার্থ যাতে মোবাইল ফোনের সুবিধা ভোগ করতে না পারেন, সেই নির্দেশও দেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দলের নির্দেশ পেয়ে তড়িঘড়ি পার্থর সেল থেকে সরিয়ে নেওয়া হয় বিলাস-ব্যসনের যাবতীয় উপকরণ। যার জেরে আর পাঁচটা সাধারণ বন্দির মতোই পার্থকে রাত কাটাতে হবে সেলের মেঝেতেই।

    আরও পড়ুুন: পরিযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা কত? রাজ্যের হলফনামা তলব হাইকোর্টের

    এসএসসি শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় গত বছর জুলাই মাসে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে (Partha Chatterjee) গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। বার কয়েক সিবিআই-ইডি হেফাজত ঘুরে বর্তমানে পার্থ রয়েছেন প্রেসিডেন্সি জেলে। এই জেলে আসার পর থেকে আদৌ ভাল নেই রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। কখনও তিনি শিকার হচ্ছেন সহবন্দিদের কটূক্তির, কখনওবা হচ্ছেন নিগৃহীত। গত সপ্তাহেই পার্থর পাশের সেলে থাকা দুই ছিঁচকে চোর তাঁকে টিটকিরি দিয়ে মোটা টুকি বলেছিল। জঙ্গি মুশা পার্থকে নিশানা করে মল ভর্তি মগ ছুড়ে মেরেছিল। যা এড়াতে গিয়ে পড়ে গিয়ে চোটও পেয়েছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন মহাসচিব।

    এদিকে, শরীর ঠিক রাখতে ব্যায়াম করার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন পার্থ (Partha Chatterjee)। শারীরিক সুস্থতার জন্য চিকিৎসকরা তাঁর ইচ্ছায় সম্মতিও জানিয়েছেন বলে কারা দফতর সূত্রে খবর। এক সময় ব্যায়াম বিশারদ তুষার শীলের তত্ত্বাবধানে ব্যায়াম করতেন পার্থ। জেলেও সেই সুযোগ তিনি পেতে পারেন। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই জেল কর্তৃপক্ষের কাছে যোগ ব্যায়াম করতে চেয়ে আবেদন করেছিলেন পার্থ। মঞ্জুর হয়েছে তাঁর সেই আবেদনই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Adenovirus: অ্যাডিনো ভাইরাসে মৃত্যু আরও ৫ শিশুর, প্রি-স্কুলে কমছে হাজিরার সংখ্যা

    Adenovirus: অ্যাডিনো ভাইরাসে মৃত্যু আরও ৫ শিশুর, প্রি-স্কুলে কমছে হাজিরার সংখ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার পর নতুন আতঙ্কের নাম অ্যাডিনো ভাইরাস (Adenovirus)। রাজ্যজুড়ে ভয়াবহ আকার নিচ্ছে অ্যাডিনো ভাইরাস সংক্রমণ। এই অ্যাডিনো-আতঙ্কের মধ্যেই কলকাতায় আরও পাঁচজন শিশুর মৃত্যু হল। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও বিসি রায় হাসপাতালে এই পাঁচ শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

    অ্যাডিনোতে মৃত্যু আরও পাঁচজনের

    জ্বর এবং শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে শিশুদের মৃত্যু নিয়ে ক্রমেই আতঙ্ক ছড়াচ্ছে রাজ্যে (Adenovirus)। গত তিন দিনে যে পাঁচটি শিশুর মৃত্যু হয়েছে, তাদের প্রত্যেকেরই বয়স দু’বছরের নীচে। মঙ্গলবার সকালে মেডিক্যাল কলেজে যে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে, তার বয়স ৬ মাস। নাম আদিত্য দাস। হাসপাতাল সূত্রে খবর, জন্ম থেকেই হার্টের সমস্যা ছিল ওই শিশুর। হৃদযন্ত্রে ছিদ্র থাকায় চিকিৎসা চলছিল তার। গত ৫ ফেব্রুয়ারি থেকেই সে হাসপাতালে ভর্তি। ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁকে মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে আসা হয়। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, আদিত্যের শরীরে অ্যাডিনোভাইরাসের সংক্রমণ পাওয়া গিয়েছিল, ঠাণ্ডা লাগা এবং সর্দিকাশিও হয়েছিল তার। একটি শিশুর মৃত্যু হয় মেডিক্যাল কলেজে। তবে তার শরীরে অ্যাডিনো ভাইরাস পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। যদিও সর্দি-কাশি, জ্বর, ঠাণ্ডা-লাগা ছিল। ফলে সেও অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত ছিল না কিনা তা স্পষ্ট নয়। আবার বিসি রায় হাসপাতালেও দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। দুই শিশুই ভুগছিল নিউমোনিয়ায়। এক শিশুর বয়স ৬ মাস। দেগঙ্গার বেড়াচাঁপা দু’নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ঘটনা। মৃতের নাম শুভ ঘোষ।

    আরও পড়ুন: গ্রুপ ডি-এর ওয়েটিং লিস্টও গঙ্গাজলের মতো স্বচ্ছ্ব নয়! অভিমত বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর

    উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য দফতর

    এই অ্যাডিনো ভাইরাস (Adenovirus) করোনার কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। কলকাতার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল মিলিয়ে, শিশু ভর্তির সংখ্যাটা হাজারেরও বেশি। শহর জুড়ে হাসপাতালগুলোতে যখন শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া ও অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে, সে সময়ে বেড সঙ্কটও দেখা দিয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বেডের জন্য হাহাকার শুরু হয়েছে। প্রায় সবখানেই ভর্তি পেডিয়াট্রিক আইসিইউ। এই পরিস্থিতিতে গতকাল স্বাস্থ্যভবনে জরুরি বৈঠক হয়। স্বাস্থ্য ভবনে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বৈঠক করলেন দফতরের আধিকারিকরা। সরকারি হাসপাতালগুলিতে গেলেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা দেবাশিস ভট্টাচার্য। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, বেলেঘাটা আইডিতে শিশুদের নতুন ওয়ার্ড করা হবে। রোগীর চাপ সামলাতে কোভিড কালের মত জরুরি কিছু ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা।

    অ্যাডিনো ভাইরাসের দাপটে প্রি-স্কুলে হাজিরার সংখ্যা কম

    রাজ্য জুড়ে অ্যাডিনো ভাইরাসের (Adenovirus) সংক্রমণ বাড়তে থাকলে এই পরিস্থিতিতে প্রি-স্কুলগুলোতে উল্লেখযোগ্যভাবে হাজিরার সংখ্যা কমছে। আবার অনেক প্রি-স্কুলগুলোতে ছুটিও ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে। আবার কোনও কোনও স্কুল কর্তৃপক্ষ অনলাইন ক্লাস ফের শুরু করার কথা ভাবতে শুরু করেছে। তবে, এখানে প্রশ্ন উঠেই যাচ্ছে, যে সব স্কুল খোলা, সেখানে সংক্রমণ এড়াতে কতটা বিধি মেনে চলছেন কর্তৃপক্ষ?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: গ্রুপ ডি-এর ওয়েটিং লিস্টও গঙ্গাজলের মতো স্বচ্ছ নয়! অভিমত বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর

    SSC Scam: গ্রুপ ডি-এর ওয়েটিং লিস্টও গঙ্গাজলের মতো স্বচ্ছ নয়! অভিমত বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (SSC Scam) এ বার চাকরিপ্রার্থীদের ‘ওয়েটিং লিস্ট’ প্রশ্ন তুললেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।  ‘ওয়েটিং লিস্ট থেকে নিয়োগের (Recruitment) ক্ষেত্রে এসএসসি-কে (SSC) অনেক বেশি সতর্ক থাকতে হবে’বলে মনে করেন বিচারপতি বসু। মঙ্গলবার এসএসসির উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘‘গ্ৰুপ ডি বা চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগের যে ওয়েটিং লিস্ট রয়েছে, তা কিন্তু গঙ্গাজলের মতো স্বচ্ছ নয়। এটা মনে রাখতে হবে। নিয়োগের (SSC Scam) সময় এসএসসি-কে এ বিষয়ে সতর্কও থাকতে হবে।’’

    গ্রুপ-ডি নিয়োগেও দুর্নীতি

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে সম্প্রতি ১ হাজার ৯১১ জন কর্মরত গ্রুপ ডি কর্মীর চাকরির সুপারিশ বাতিল হয়েছে। এই ১ হাজার ৯১১ জনের শূন্যপদে ওয়েটিং লিস্ট থেকে নিয়োগ প্রক্রিয়াও (SSC Scam) শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে কমিশন। ওয়েটিং লিস্টে থাকা প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। কিন্তু মঙ্গলবার সেই তালিকা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করলেন বিচারপতি বসু। তাঁর কথায়, ওয়েটিং লিস্ট গঙ্গাজলের মতো শুদ্ধ নয়। তাতেও কারচুপি থাকতে পারে। তাই স্কুল সার্ভিস কমিশনকে (এসএসসি) নতুন গ্রুপ ডি কর্মী নিয়োগে সতর্ক হতে হবে। 

    আরও পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ সংবিধান ভুলে গিয়েছে! দিনহাটায় পৌঁছেই বিস্ফোরক সুকান্ত

    কমিশনও যে এই বিষয়টি মাথায় রেখেই ওয়েটিং লিস্ট প্রকাশ করেছে তা তাদের বিজ্ঞপ্তি থেকেই স্পষ্ট। হাইকোর্টের নির্দেশের পর ১২ তারিখ কমিশন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নিয়োগের জন্য গ্রুপ ডি-র ওয়েটিং লিস্টে থাকা ১৪৪৪ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করেছিল। বিজ্ঞপ্তিতে বলা ছিল, এই তালিকা চূড়ান্ত নয়, প্রয়োজনে সংশোধন হবে। এই ওয়েটিং লিস্ট থেকেই ৪০ জনকে কাউন্সেলিংয়ের জন্য ডেকে পাঠিয়েছে কমিশন। আগামী ২ মার্চ সেই কাউন্সেলিং হবে। সেখানেও বলা হয়েছে যদি কোনও প্রার্থীর বিরুদ্ধে ওএমআর শিট (SSC Scam) কারচুপির অভিযোগ ওঠে তবে অবিলম্বে সেই প্রার্থীর সুপারিশপত্র বাতিল করে দেওয়া হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Post Poll Violence: ‘ভোট পরবর্তী হিংসা’ মামলায় সাক্ষ্য দিতে এসে অসুস্থ মৃত বিজেপি কর্মী অভিজিতের মা

    Post Poll Violence: ‘ভোট পরবর্তী হিংসা’ মামলায় সাক্ষ্য দিতে এসে অসুস্থ মৃত বিজেপি কর্মী অভিজিতের মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছেলে মারা গিয়েছেন ভোট পরবর্তী হিংসায় (Post Poll Violence), আর আদালতে সাক্ষ্য দিতে এসে অসুস্থ হয়ে পড়লেন তাঁরই মা। ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে ভোট পরবর্তী হিংসায় মৃত্যু হয় কাঁকুরগাছির বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকারের। আর এই মামলায় মঙ্গলবার সাক্ষ্য দিতে আদালতে গিয়েছিলেন অভিজিতের মা মাধবী সরকার। পুলিশি নিরাপত্তার ঘেরাটোপে শিয়ালদহ আদালতে এদিন সকালে সাক্ষ্য দিতে পৌঁছান তিনি। কিন্তু রাস্তায় আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়েন নিহত বিজেপি কর্মীর মা। এর পর পুলিশই তাঁকে এনআরএস হাসপাতালে নিয়ে যায়। ফলে আজ আর তাঁর জবানবন্দি নেওয়া হল না।

    কী ঘটেছিল (Post Poll Violence)?

    ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনের পর রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় হিংসার (Post Poll Violence) অভিযোগ উঠে ছিল। ওই বছরের ২ মে ফল ঘোষণার দিন কাঁকুড়গাছির শীতলাতলা লেনের বাসিন্দা অভিজিৎ সরকারের দেহ উদ্ধার করা হয়। তৃণমূলের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ করে অভিজিতের পরিবার। ভাইকে খুনের অভিযোগ দায়ের করেছিলেন তাঁর দাদা বিশ্বজিৎ সরকার। এর পর হাইকোর্টের নির্দেশে তদন্তভার যায় সিবিআইয়ের হাতে। ২০২১-এর সেপ্টেম্বরে ২০ জনের বিরুদ্ধে খুন, মারধর, হুমকি লুঠপাট সহ একাধিক ধারায় চার্জশিট দেয় কেন্দ্রীয় এজেন্সি। এই ঘটনায় নাম জড়ায় বেলেঘাটার তৃণমূল বিধায়ক পরেশ পালেরও। পরেশকে ডেকে গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে জিজ্ঞাসাবাদও করেছিল সিবিআই। কিন্তু, তাঁর নাম সিবিআই চার্জশিটে না থাকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নিহত বিজেপি কর্মীর দাদা।

    আরও পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ সংবিধান ভুলে গিয়েছে! দিনহাটায় পৌঁছেই বিস্ফোরক সুকান্ত

    সাক্ষ্য দিতে যাওয়ার পথে অসুস্থ নিহতের মা (Post Poll Violence)

    এদিন সকাল ১১টায় শিয়ালদহ আদালতে ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে নিহত অভিজিতের মায়ের জবানবন্দি রেকর্ড হওয়ার কথা ছিল (Post Poll Violence)। সেই মত তাঁকে নারকেলডাঙা থানার পুলিশের কড়া নিরাপত্তার মধ্যে তাঁদের শিয়ালদহ আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়। মাধবী সরকারের সঙ্গে ছিলেন অভিজিতের দাদা বিশ্বজিৎ সরকারও। পুলিশের গাড়ি থেকে নেমে তাঁরা যখন আদালতের ভিতরে ঢুকছিলেন, তখনই মাথা ঘুরিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন মাধবী সরকার। মায়ের মাথা ঘুরে পড়ে যেতে দেখে, সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে ধরে ফেলেন বিশ্বজিৎ ও আশপাশের লোকেরা। প্রথমে তাঁকে আদালত চত্বরের ভিতরেই একটি বেঞ্চে নিয়ে গিয়ে বসানো হয়। কিন্তু মাধবী দেবীর শারীরিক অসুস্থতা ক্রমেই বাড়তে থাকায় তড়িঘড়ি পুলিশকর্মীদের সাহায্য নিয়ে বিশ্বজিৎ সরকার তাঁকে সেখান থেকে এনআরএস হাসপাতালে নিয়ে যান। আপাতত সেখানেই চিকিৎসকদের পরামর্শ নেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই অভিজিতের পরিবারকে মামলা (Post Poll Violence) তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। সাক্ষীকে হুমকি দেন দুষ্কৃতীরা। সোমবার সেই ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করে নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবার। তাঁরা পুলিশি নিরাপত্তা দাবি করে। এরপর হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা নারকেলডাঙা থানার পুলিশকে অভিজিতের পরিবারের নিরাপত্তা বৃদ্ধির নির্দেশ দিয়েছিলেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Migrant Labour: পরিযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা কত? রাজ্যের হলফনামা তলব হাইকোর্টের

    Migrant Labour: পরিযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা কত? রাজ্যের হলফনামা তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে কাজ নেই। তাই ভিন রাজ্য তো বটেই, অন্য দেশেও চলে যাচ্ছেন এ রাজ্যের অনেক বাসিন্দা (Migrant Labour)। তবে তাঁদের সংখ্যাটি ঠিক কত, সেই খতিয়ান নেই রাজ্যের কাছে। মঙ্গলবার এ ব্যাপারে রাজ্যকে হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যকে এ ব্যাপারে তথ্য জানানোর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের ডিভিশন বেঞ্চ।

    পরিযায়ী শ্রমিক (Migrant Labour)…

    রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা কত তা জানতে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন জনৈক বিশ্বজিৎ মুখোপাধ্যায়। তাঁর বক্তব্য, ২০১১ সালে নয়া সরকার রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর তাঁরা রাজ্যের কাছে জানতে চেয়েছিলেন কতজন পরিযায়ী শ্রমিক রয়েছেন। কিন্তু রাজ্য এতদিনেও সেই তথ্য জানিয়ে উঠতে পারেনি বলে অভিযোগ তাঁর। পরবর্তীকালে কোভিডের সময় যখন বহু পরিযায়ী শ্রমিক বাড়ি ফিরেছিলেন, সেই সময়ও রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি জানতে চাইলেও কোনও তথ্য মেলেনি বলে অভিযোগ। ২০২২ সালে আরটিআইয়ের মাধ্যমে মামলাকারী জানতে পারেন, রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা কত, সে বিষয়ে কোনও তথ্য নেই রাজ্যের কাছে।

    এদিন এই জনস্বার্থ মামলার শুনানি ছিল হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে। শুনানির সময় রাজ্যকে এ সংক্রান্ত তথ্য হলফনামা দিয়ে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয় ডিভিশন বেঞ্চ। করোনা অতিমারি পর্বে রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকের (Migrant Labour) ঢল দেখা গিয়েছিল। দীর্ঘদিন লকডাউনে আটকে থাকার পর অনেকেই লোটাকম্বল নিয়ে পায়ে হেঁটে রাজ্যে ফিরেছিলেন। কারণ সেই সময় ট্রেন, বাস সবই বন্ধ ছিল। অনেকেই পায়ে হেঁটে ভিটেয় ফিরলেও, অনেকেই পারেননি। তবে যাঁরা ফিরতে পেরেছিলেন এবং যাঁরা পারেননি, তাঁদের সংখ্যাটি ঠিক কত, সে সংক্রান্ত কোনও তথ্য রাজ্যের কাছে নেই বলেই অভিযোগ।

    আরও পড়ুুন: পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ সংবিধান ভুলে গিয়েছে! দিনহাটায় পৌঁছেই বিস্ফোরক সুকান্ত

    অথচ পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুর জেরে বারবার খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে বাংলা। এই তো মাস কয়েক আগে অরুণাচল প্রদেশে কাজে গিয়ে মৃত্যু হয়েছিল কোলাঘাটের বাসিন্দা ৩ পরিযায়ী শ্রমিকের। সে রাজ্যের পুলিশ জানিয়েছে, প্রবল ঠান্ডার হাত থেকে রেহাই পেতে ঘরের মধ্যে আগুন জ্বালিয়েছিলেন তাঁরা। তার জেরে দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয় তাঁদের। এর আগে হরিয়ানার পানিপথে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মৃত্যু হয়েছিল উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরের এক পরিযায়ী শ্রমিক (Migrant Labour) পরিবারের ৬ সদস্যের। তারও আগে মৃত্যু হয়েছে আরও বেশ কয়েকজন পরিযায়ী শ্রমিকের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Suvendu Adhikari: বিধানসভা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে চলেছেন শুভেন্দু, শোনা হবে ৬ মার্চ

    Suvendu Adhikari: বিধানসভা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে চলেছেন শুভেন্দু, শোনা হবে ৬ মার্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে চলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেই প্রস্তাব বিধানসভায় আগামী ৬ মার্চ শোনা হবে বলে জানানো হয়েছে বিধানসভা সূচিতে। পরিষদীয় দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বিধানসভায় ওই প্রস্তাব পাশ করতে পরে বিজেপির তরফে ৩০ জন উপস্থিত বিধায়কের সম্মতি লাগবে। সেই প্রেক্ষিতেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

    দলত্যাগ-বিরোধী আইন, বিরোধীদের সম্মান-সহ একাধিক ইস্যুতে বিধানসভার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছে বিজেপির পরিষদীয় দল। এই অনাস্থা প্রস্তাবে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মোট ১৬টি অভিযোগ আনা হয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য, পিএসি চেয়ারম্যান পদ নিয়ে অধ্যক্ষ অনিয়ম করেছেন, দলত্যাগবিরোধী আইন নিয়ে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট নয়, বিধানসভায় বিরোধী নেতাদের যথোপযুক্ত সম্মান দেওয়া হচ্ছে না, শাসকদলের অঙ্গুলি হেলনে তিনি চলছেন।

    গত ১৩ ফেব্রুয়ারি বাজেট অধিবেশন চলাকালীন বিধানসভার সচিবালয় স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব জমা দেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এই প্রস্তাব আদৌ গৃহীত হবে কিনা সেই বিষয়ে সন্দেহ ছিল রাজনৈতিক মহলে। কিন্তু সোমবারের বিধানসভার বুলেটিনে উল্লেখ করা হয়, স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করা হবে। জানা গিয়েছে, বুলেটিনে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আলোচনার ইঙ্গিত পেয়েই নিজেদের মতো করে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে বিজেপি পরিষদীয় দল। যে দিন ওই প্রস্তাবটি পেশ করা হবে সে দিন যাতে কমপক্ষে ৩০ জন বিধায়ক সদনে উপস্থিত থাকেন সেই দিকে লক্ষ্য রাখছে গেরুয়া দল।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরি পণ্ডিত-হত্যার দুদিন পরেই সেনার পাল্টা! পুলওয়ামায় এনকাউন্টারে খতম জঙ্গি

    স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কংগ্রেস-সিপিএম অনাস্থা প্রস্তাব আনার চেষ্টা করেছিল। যদিও কোনও লাভ হয়নি। জানা গিয়েছে, স্পিকারের বিরুদ্ধে বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) আনা অনাস্থা প্রস্তাব আলোচনা হবে কি না, তার সিদ্ধান্ত হবে ৬ মার্চেই। সোমবার বিধানসভার তরফে একটি নোটিশ জারি করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে যে অনাস্থা জমা দিয়েছিলেন, তাতে অন্য বিধায়কদের আস্থা আছে কি না তা যাচাই করা হবে। যেহেতু অনাস্থা প্রস্তাব এনেছেন বিরোধী দলনেতা সে কারণে আলোচনার ক্ষেত্রে ৩০ জন বিধায়কের এতে সম্মতি থাকতে হবে। শেষ পর্যন্ত, বিধানসভা থেকে অনাস্থা আনার অনুমতি প্রস্তাব সামনে এলে কবে এই নিয়ে আলোচনা হবে, বা আদৌও আলোচনার অনুমতি মিলবে কি না তা জানিয়ে দেবেন স্পিকার নিজেই। বিধানসভা সূত্রের খবর, প্রস্তাব উঠলে আলোচনার অনুমতি দিতে পারেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • SSC Scam: মানিকের সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে হবে! নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নির্দেশ আদালতের

    SSC Scam: মানিকের সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে হবে! নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নির্দেশ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (SSC Scam) প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের দেশ-বিদেশের সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। তিনি জানান, এক মাসের মধ্যে মানিকের যাবতীয় সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে হবে। সোমবার তিনি হাই কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে এই নির্দেশ দিয়েছেন। নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (SSC Scam)তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) অথবা সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (সিবিআই) মানিকের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে পারবে।  

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মানিককে জরিমানা

    সোমবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে মানিকের একটি মামলার শুনানি চলাকালীন এই নির্দেশ দেন তিনি। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (SSC Scam) জেলবন্দি রয়েছেন পলাশীপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক মানিক। এর আগে দুটি আলাদা মামলায় মানিককে ২ লক্ষ এবং ৫ লক্ষ, মোট ৭ লক্ষ টাকা জরিমানা করে আদালত। সেই জরিমানার টাকা দেননি মানিক। এমনকি আদালতে কোনও আবেদনও জানাননি তিনি। সেই জরিমানার টাকা অনাদায়ে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। সোমবার মামলার শুনানিতে তদন্তকারী সংস্থাকে এই নির্দেশ দেন তিনি। দেশে, বিদেশে মানিকের যত সম্পত্তি আছে, তা শীঘ্রই বাজেয়াপ্ত করা হবে। জরিমানার অর্থ না মেটানো পর্যন্ত তাঁকে সম্পত্তি ফেরত দেওয়া হবে না।

    আরও পড়ুন: মাধ্যমিকের পরে বরখাস্ত করা হবে নবম-দশমের ‘অবৈধ’ শিক্ষকদের! মন্তব্য বিচারপতি বসুর

    দিন পাঁচেক আগেই মানিকের স্ত্রী শতরূপা ভট্টাচার্য ও ছেলে শৌভিককে জেলে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আলিপুর আদালত। ইডি আদালতে দাবি করে, শৌভিক যে কয়েকবার লন্ডনে গিয়েছেন তাতে তাঁর ভিসায় ‘পার্পাস’ হিসেবে লেখা ছিল ‘রেসিডেন্সিয়াল।’ কেন্দ্রীয় এজেন্সির প্রশ্ন, বাড়ি বা জমি না থাকলে কী করে রেসিডেন্সিয়াল পার্পাস হয়? যদিও মানিক তাঁর বিদেশে সম্পত্তির কথা অস্বীকার করেছেন। ইডির দাবি, ২০১২ সাল থেকে শুরু করে অন্তত ২০বার বিদেশ সফরে গিয়েছে মানিক ভট্টাচার্যের পরিবার। বিদেশ সফরের তালিকায় ব্রিটেন, মালয়েশিয়া, ফ্রান্স, নাইজেরিয়া, মালদ্বীপ, ভিয়েতনামের মতো একাধিক দেশ রয়েছে। প্রতিটি সফরে খরচ হয়েছে অন্তত ৪০-৫০ লক্ষ টাকা। পুরোটাই কী নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Scam) টাকায়, তারই খোঁজ চালাচ্ছে তদন্তকারী সংস্থা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share