Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Teachers Transfer: সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের রাজ্যের যে কোনও জায়গায় বদলি করা যেতে পারে! আসছে নয়া গাইড লাইন

    Teachers Transfer: সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের রাজ্যের যে কোনও জায়গায় বদলি করা যেতে পারে! আসছে নয়া গাইড লাইন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের পরামর্শ মেনে শিক্ষক বদলির ক্ষেত্রে আজ, শুক্রবারই নতুন গাইডলাইন জারি করতে পারে রাজ্য। কলকাতা হাইকোর্টে এমনটাই জানালেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে তিনি এদিন এই কথা জানান।

    নয়া নির্দেশিকা

    এরপরেই শিক্ষা দফতরের আইনজীবীকে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু পরামর্শ দেন, “নতুন নির্দেশিকা আসলেই জেলা স্কুল পরিদর্শকদের দ্রুত সেই নীতি বাস্তবায়নের জন্য তৈরি থাকতে বলুন।” রাজ্যের সরকারি স্কুলে শিক্ষক বদলি নীতি নিয়ে বারবার উষ্মা প্রকাশ করেছিলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। যেখানে ছাত্র নেই কিন্তু প্রয়োজনের অতিরিক্ত শিক্ষক আছে সেখান থেকে শিক্ষক অন্যত্র বদলি করার পক্ষে মতামত প্রকাশ করেছিলেন বিচারপতি।  অপেক্ষাকৃত কম ছাত্র থাকা স্কুলগুলি থেকে অন্য স্কুল যেখানে শিক্ষকদের প্রয়োজনিয়তা রয়েছে সেখানে বদলি করা হলে কেউ বিরোধিতা করলে তাঁকে বরখাস্ত করার পক্ষেও  মত ছিল তাঁর। বিচারপতি রাজ্যকে বলেছিলেন, “যেখানে ছাত্র নেই কিন্তু প্রয়োজনের অতিরিক্ত শিক্ষক আছে সেখান থেকে শিক্ষক অন্যত্র বদলি করুন।” বদলি চেয়ে শিক্ষকদের আবেদনের হিড়িক দেখে বিচারপতি বিরক্তি প্রকাশ করে বলেন, “সবাই বাড়ির পাশের স্কুলে বদলি চাইলে স্কুল চলবে কী করে ?”

    আরও পড়ুুন: চাকরি বাতিল ১৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর, ফেরত দিতে হবে বেতনও

    এই পরিস্থিতিতে রাজ্যকে শিক্ষক বদলি নিয়ে একটি নির্দিষ্ট গাইডলাইন আনার কথা বলেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। কোন স্কুলে কত ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে, তার উপর ভিত্তি করে বদলি হোক, এমনটাই পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। এদিন রাজ্যের তরফে জানান হয়, আজই এই সংক্রান্ত গাইডলাইন প্রকাশ করা হতে পারে। নতুন গাইডলাইন আনা হলে এবার থেকে প্রয়োজনে সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের রাজ্যের যে কোনও জায়গায় বদলি করা যেতে পারে। এর ফলে গ্রামাঞ্চলের স্কুলগুলির পরিস্থিতি উন্নত হতে পারে বলে অনুমান শিক্ষা মহলের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jhalda: আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী আগামী জুন অবধি ঝালদা পুরসভার দায়িত্বে শীলা, অস্বস্তিতে তৃণমূল

    Jhalda: আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী আগামী জুন অবধি ঝালদা পুরসভার দায়িত্বে শীলা, অস্বস্তিতে তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝালদা পুরসভা (Jhalda) মামলায় নয়া মোড়। শীলা চট্টোপাধ্যায় এবং পূর্ণিমা কান্দুর নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশের সময়সীমা বাড়ালেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা। বিচারপতির নির্দেশ অনুযায়ী, আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত নিজ নিজ পদে বহাল থাকবেন তাঁরা। আর সেদিনই হবে এই মামলার পরবর্তী শুনানি। তার আগে দুই পক্ষকে হলফনামা পেশ করার নির্দেশ দিয়েছে সিঙ্গল বেঞ্চ।    

    ঝালদা পুরসভার (Jhalda) চেয়ারম্যানের দায়িত্ব থেকে অসাংবিধনিকভাবে সরিয়ে দেওয়ার অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন শীলা চট্টোপাধ্যায়। তাঁকে সঙ্গ মৃত কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দুর স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দু। মামলাটি ওঠে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার সিঙ্গল বেঞ্চে। সেই বেঞ্চ যা রায় দিয়েছিল তার বিরোধিতায় আবার ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য। কিন্তু বৃহস্পতিবার ওই মামলার শুনানিতে ডিভিশন বেঞ্চ সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখল। ডিভিশন বেঞ্চের স্পষ্ট নির্দেশ, আপাতত দায়িত্ব সামলাবেন শীলা চট্টোপাধ্যায়ই।

    আরও পড়ুন: বীরভূমে জাল স্লিপ দিয়ে তোলা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা, সিবিআই তদন্তের দাবি          

    কী ঘটেছে? 

    ঝালদা পুরসভার (Jhalda) নির্বাচনে কংগ্রেস জেতার পরে শীলা চট্টোপাধ্যায়কে চেয়ারপার্সন করলে, তৃণমূল তা নিয়ে আপত্তি তোলে। সেই আপত্তির ভিত্তিতে পুরুলিয়ার মহকুমাশাসক রীতম ঝাঁ নির্দেশিকা জারি করে তৃণমূল কাউন্সিলর সুদীপ কর্মকারকে চেয়ারম্যান নিয়োগ করেছিলেন। কিন্তু সেই নির্দেশকে যে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন শীলা চট্টোপাধ্যায়। তাতে আদালত তৃণমূলের সুদীপকে চেয়ারম্যান পদ থেকে সরানোর নির্দেশ দিয়েছে। সেইসঙ্গে পরবর্তী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল কংগ্রেস কাউন্সিলর তথা নিহত কংগ্রেস নেতা তপন কান্দুর স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দুকে।   

    এরপর কাউন্সিলর পদ (Jhalda) থেকে তাঁকে অপসারণের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন শীলা চট্টোপাধ্যায়। সেই মামলা গ্রহণ করে দ্রুত শুনানির ব্যবস্থা করে আদালত। মামলার শুনানিতে বিচারপতি অমৃতা সিনহা নির্দেশ দেন, ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পূর্ণিমা কান্দু ঝালদা পুরসভার চেয়ারপার্সনের পদ সামলাবেন। সঙ্গে শীলা চট্টোপাধ্যায়ের কাউন্সিলর পদ খারিজের নির্দেশেও স্থগিতাদেশ দেয় আদালত। এবার শীলার চেয়ারপার্সন পদের সময়সীমা বাড়ানো হল জুন অবধি।

    আরও পড়ুন: বীরভূমে জাল স্লিপ দিয়ে তোলা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা, সিবিআই তদন্তের দাবি          

    গত ১৬ জানুয়ারি ১২টি আসন বিশিষ্ট ঝালদা (Jhalda) পুরসভার নির্বাচন হয়। ৬ জন কংগ্রেস কাউন্সিলর এবং ১ জন নির্দল কাউন্সিলের ভোট আসে কংগ্রেসের ঝুলিতে। ৫ তৃণমূল কাউন্সিলর ভোটদান থেকে বিরত থাকেন। শীলা চট্টোপাধ্যায় নির্দল কাউন্সিলর হিসাবে কংগ্রেসকে সমর্থন করেন। ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শীলা চট্টোপাধ্যায় চেয়ারপার্সন হিসেবে নির্বাচিত হন। তার পরদিনই এক নির্দেশিকায় মহকুমাশাসক শীলাদেবীর কাউন্সিলর পদ খারিজ করেন। প্রশাসনের যুক্তি, নির্বাচনে তৃণমূলের টিকিটে জয়যুক্ত হলেও পরে নিজেকে নির্দল ঘোষণা করেছেন তিনি। যা দলত্যাগবিরোধী আইন বিরোধী। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

         

  • Birbhum: বীরভূমে জাল স্লিপ দিয়ে তোলা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা, সিবিআই তদন্তের দাবি

    Birbhum: বীরভূমে জাল স্লিপ দিয়ে তোলা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা, সিবিআই তদন্তের দাবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কার্বন স্লিপের মাধ্যমে পাথর বোঝাই লরির চালকদের কাছ থেকে ফি দিন আদায় হয় কাঁচা টাকা। সম্পূর্ণ ক্যাশে আদায় হয় অর্থ। সরকারিভাবে স্লিপ দেওয়া হলেও, আদায় করা অর্থ জমা পড়ে না সরকারের ঘরে। কারণ স্লিপটি নকল। বীরভূমে (Birbhum) প্রতিদিন এভাবে প্রায় ৩ কোটি টাকা তোলাবাজি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় সিবিআই (CBI) তদন্তের দাবিতে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন রামপুরহাট পুরসভার কাউন্সিলর, সঞ্জীব মল্লিক।

    ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সরকার…

    ওই মামলায় আদালত মনে করছে, এতে একদিকে যেমন আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সরকার, তেমনি অযথা দাম বেড়ে যাচ্ছে পাথরের। বৃহস্পতিবার সরকারের তরফে কোনও প্রতিনিধি শুনানিতে উপস্থিত না থাকায় কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার নির্দেশ, অবিলম্বে এই বিষয়ে আবেদনকারীকে রাজ্যের এডভোকেট জেনারেলকে নোটিশ দিয়ে জানাতে হবে। রাজ্য সরকারকে মামলায় যুক্ত করতে হবে। রাজ্যের লিগ্যাল রিমাম্ব্রান্সরকেও যুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে সোমবার।

    ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের (Birbhum) কাউন্সিলরের আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়ের অভিযোগ, মুরারই, রামপুরহাট, মহম্মদবাজার, নলহাটি সহ বীরভূম জেলার ছটি জায়গা থেকে কার্বন স্লিপের মাধ্যমে পাথর বোঝাই লরির ড্রাইভারদের কাছ থেকে কাঁচা টাকা আদায় করা হয়। সরকারিভাবে ওই স্লিপ দেওয়া হলেও, আদায় করা টাকা জমা পড়ে না সরকারের ঘরে। কারণ স্লিপটি জাল। জাল ওই স্লিপটিও এদিন আদালতে পেশ করেন মামলাকারীর আইনজীবী।

    আরও পড়ুুন: চাকরি বাতিল ১৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর, ফেরত দিতে হবে বেতনও

    বীরভূমে এই অর্থ আদায় নিয়ে একাধিকবার সংঘর্ষ হয়েছে দুই গোষ্ঠীর। অন্তত আবেদনকারীর দাবি এমনই। তাঁর মতে, বগটুইয়ে ভাদু শেখের খুনের নেপথ্যেও রয়েছে এই পাথর খাদানের তোলা বাঁটোয়ারার বিষয়টি। বগটুইকাণ্ডের পর কিছু দিন বন্ধ থাকলেও, ফের সেই তোলাবাজি শুরু হয়েছে। আবেদনকারীর অভিযোগ, প্রতিদিন প্রায় তিন কোটি টাকা নগদে আদায় হলেও, রাজ্যের কোষাগারে জমা পড়ছে না। চলছে বেআইনি লেনদেন। তৃণমূলের বীরভূম (Birbhum) জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের লোকজনই একাজ করছে বলে অভিযোগ। বিচারপতি মান্থা বলেন, এ বিষয়ে রাজ্য সরকারের বক্তব্য শোনা বিশেষ জরুরি। তাই ফের সব পক্ষকে নোটিশ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় আবেদনকারীকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • SSC Scam: আদালতের নির্দেশ মেনে ১৯১১ গ্রুপ ডি কর্মীর চাকরি বাতিল করল এসএসসি, জারি বিজ্ঞপ্তি

    SSC Scam: আদালতের নির্দেশ মেনে ১৯১১ গ্রুপ ডি কর্মীর চাকরি বাতিল করল এসএসসি, জারি বিজ্ঞপ্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে (SSC Scam) এক নয়া মোড়। ১৯১১ জন অবৈধভাবে চাকরি প্রাপকের চাকরি বাতিল করল স্কুল সার্ভিস কমিশন। আদালতের নির্দেশের আধ ঘণ্টার মধ্যেই বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে তারা। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী গ্রুপ ডি পদে কর্মরত ১৯১১ জনের চাকরি বাতিল করা হয়েছে। শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ১৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর চাকরি প্রত্যাহার করার নির্দেশ দেন। এই চাকরি প্রাপকদের যে বৈধ পদ্ধতিতে চাকরি হয়নি তার প্রমাণ পেয়েছে আদালত। আর তারপরই এই নির্দেশ। আদালতের তরফে এই নির্দেশ আসার পরেই ওই গ্রুপ ডি কর্মীদের চাকরি বাতিলের নির্দেশ জারি করে এসএসসি৷

    আজ মামলার শুনানিতে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সিবিআইকে স্পষ্ট নির্দেশ দেন, এই যে ১৯১১ জনের চাকরি বাতিল (SSC Scam) করা হল, এদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে সিবিআইকে। এদের আজ থেকেই স্কুলে ঢোকা বন্ধ। এদের বেতন বন্ধ করার নির্দেশও বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় দিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: শিক্ষানবিশ পদে কর্মী নিয়োগ করবে কলকাতা মেট্রো, জানুন বিস্তারিত 

    উল্লেখ্য, গ্রুপ ডি নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Scam) তদন্ত নেমে সিবিআই গাজিয়াবাদ থেকে বেশ কিছু ওএমআর শিট বাজেয়াপ্ত করেছে সিবিআই। সেখানে দেখা যায়, স্কুল সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে যে সুপারিশপত্র দেওয়া হয়েছে, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফে যে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে সেখানেও একাধিক অসঙ্গতি রয়েছে। ৪ হাজার ৪৮৭ জন ইতিমধ্যে গ্রুপ ডিতে নিয়োগপত্র পেয়েছেন, ২৮২০টি ওএমআর শিট বিকৃত করা হয়েছে। সিবিআই সেই বিস্তারিত তথ্য স্কুল সার্ভিস কমিশনকে দিয়েছিল।

    নিয়োগ দুর্নীতিতে জর্জরিত বাংলা

    এই মুহূর্তে নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (SSC Scam) উত্তাল বাংলা৷ প্রাথমিক থেকে এসএসসি, শিক্ষক থেকে গ্রুপ ডি কর্মী, সব নিয়োগের ক্ষেত্রেই দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে৷ বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে যোগ্য  চাকরিপ্রার্থীরা কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন৷ আদালতের নির্দেশে দুর্নীতি মামলার তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছে সিবিআই৷ আর যেহেতু পুরো প্রক্রিয়ার মধ্যে বেআইনি আর্থিক লেনদেন হয়েছে বলে অভিযোগ, তাই তদন্ত করছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট৷ ইতিমধ্যে এই দুই কেন্দ্রীয় এজেন্সি পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অর্পিতা মুখোপাধ্যায়, সুবীরেশ ভট্টাচার্য, কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়, কুন্তল ঘোষের মতো হেভিওয়েটদের গ্রেফতার করেছে৷

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • SSC Scam: পিএইচডি, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি ব্যবহার করতে পারবেন না সুবীরেশ, নির্দেশ আদালতের

    SSC Scam: পিএইচডি, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি ব্যবহার করতে পারবেন না সুবীরেশ, নির্দেশ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রুপ ডি (Group D) নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় যুক্ত করা হল এসএসসির (SSC) তৎকালীন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে। ওই মামলায় (SSC Scam) শুক্রবার তাঁকে শোনানো হল কঠোর ‘সাজা’। সাজার কথা শোনালেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। গ্রুপ ডি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ, যতদিন না এই মামলার নিষ্পত্তি হচ্ছে, ততদিন নিজের ডক্টরেট উপাধি ব্যবহার করতে পারবেন না সুবীরেশ। ব্যবহার করতে পারবেন না স্নাতকোত্তর ডিগ্রিও।

    কারচুপি…

    শুক্রবার ওএমআর শিটে কারচুপি করে চাকরি পাওয়া ১৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর সুপারিশপত্র প্রত্যাহারের জন্য এসএসসিকে নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। এই মামলার সূত্রেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানতে চান, কার নির্দেশে এতজনকে বেআইনিভাবে নিযুক্ত করা হয়েছে? তাঁদের নাম প্রকাশ্যে আনার জন্য কমিশনের তদানীন্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। এর পরেই আদালত নির্দেশ দেয়, যতক্ষণ না সুবীরেশ ভট্টাচার্য নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করছেন, ততদিন তিনি তাঁর পিএইচডি, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি ব্যবহার করতে পারবেন না। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় আরও বলেছেন, নাম না বললে ধরে নেব, সুবীরেশ ভট্টাচার্যই দুর্নীতির (SSC Scam) মাথায়। প্রয়োজনে তাঁকে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা দেওয়া হবে বলেও জানান বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। এসএসসির নিয়োগ দুর্নীতিতে প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্যযের প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে বলে মনে করে আদালত।

    আরও পড়ুুন: চাকরি বাতিল ১৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর, ফেরত দিতে হবে বেতনও

    এদিন আদালতে মামলার শুনানিতে পর্যবেক্ষণে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানান, এত বড় একটা দুর্নীতি, অথচ তাতে সুবীরেশ ভট্টাচার্যের কোনও যোগ থাকবে না, এটা হতে পারে না। তাই সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে এই মামলায় যুক্ত করতে হবে। কারণ তাঁর আমলেই এই সব নিয়োগ হয়েছে। নিয়োগ দুর্নীতিতে যে সুবীরেশ ভট্টাচার্যের ওপরেও কেউ রয়েছে, তাতে কোনও সন্দেহ নেই। এদিন আদালতের পর্যবেক্ষণে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, সেই মাথার নাম বলতে হবে সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে। না হলে তিনিই দোষী (SSC Scam) বলে মনে করা হবে। সুবীরেশ ভট্টাচার্য যদি নাম বলতে ভয় পান, তাহলে সিআরপিএফ দিয়ে তাঁকে নিরাপত্তা দিতে হবে। বিচারপতি বলেন, প্রয়োজনে সুবীরেশ ভট্টাচার্যের পরিবারকে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে নিরাপত্তা দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, এদিনই গ্রুপ ডি মামলায় ১৯১১ জনের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Recruitment: শিক্ষানবিশ পদে কর্মী নিয়োগ করবে কলকাতা মেট্রো, জানুন বিস্তারিত

    Recruitment: শিক্ষানবিশ পদে কর্মী নিয়োগ করবে কলকাতা মেট্রো, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্যে যারা অপেক্ষা করছেন তাদের জন্যে সুখবর। শিক্ষানবিশ পদে কর্মী নিয়োগ (Recruitment) করতে চলেছে কলকাতা মেট্রো রেল। মঙ্গলবার বিবৃতি জারি করে এমনটাই জানিয়েছে, মেট্রো রেল। ২০২৩-২৪ বর্ষের জন্য শিক্ষানবিশ নিয়োগ করা হবে। ১২৫টি শূন্যপদে নিয়োগ করা হবে কর্মী। মাধ্যমিক পাশ হলেই আবেদন করা যাবে।   

    ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করে, ফিলআপ করে নির্দিষ্ট ঠিকানায় পাঠাতে হবে (Recruitment)। পশ্চিমবঙ্গের যে কোনও জেলার চাকরিপ্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। কাজের ক্ষেত্র হবে কলকাতা।

    এই বিষয়ে কিছি বিশেষ তথ্য জেনে নিন, 

    মোট শূন্যপদ: ১২৫

    ফিটার ৮১

    ইলেকট্রিশিয়ান ২৬

    মেশিনিস্ট ৯

    ওয়েল্ডার ৯

    শিক্ষাগত যোগ্যতা 

    কলকাতা মেট্রোর অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী প্রার্থীকে যে কোনও স্বীকৃত বোর্ড থেকে ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর সহ মাধ্যমিক পাশ হতে হবে। এছাড়াও এনসিভিটি স্বীকৃত আইটিআই সার্টিফিকেট থাকতে হবে। মাধ্যমিকে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে অ্যাপ্রেন্টিসদের নিয়োগ করা হবে।

    আরও পড়ুন: মহাকাশ থেকে কেমন দেখায় তিলোত্তমাকে? কলকাতার নতুন ছবি প্রকাশ বিজ্ঞানীদের

    বয়স সীমা 

    বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, প্রার্থীর বয়স ন্যূনতম ১৫ বছর এবং সর্বোচ্চ ২৪ বছর হতে হবে। ওবিসি প্রার্থীরা বয়সে ৩ বছর, এসসি, এসটি প্রার্থীরা ৫ বছর, বিশেষভাবে সক্ষম (সাধারণ) প্রার্থীরা ১০ বছর, বিশেষভাবে সক্ষম ওবিসি প্রার্থীরা ১৩ বছর, বিশেষভাবে সক্ষম এসসি/এসটি প্রার্থীরা ১৫ বছর ছাড় পাবেন।  

    আবেদন ফি

    সাধারণ প্রার্থীদের: ১০০ টাকা

    সংরক্ষিত প্রার্থীদের ফি দিতে হবে না 

    কীভাবে ফি জমা দেবেন? 

    ডিমান্ড ড্রাফ্ট

    নির্বাচন প্রক্রিয়া

    ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন, ফিজিক্যাল ফিটনেস, ইন্টারভিউ

    স্টাইপেন্ড 

    প্রশিক্ষণ চলাকালীন প্রতি মাসে স্টাইপেন্ড দেওয়া হবে। 

    কীভাবে আবেদন করবেন?

    • প্রথমে apprenticeshipindia.org -এ নিজের নাম রেজিস্টার করতে হবে।
    • এবার ওই ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করে ফিলআপ করতে হবে। 
    • আবেদনকারীকে ৬ মার্চের আগে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় নথি সহ আবেদনপত্র পাঠাতে হবে। 
    • সমস্ত তথ্য ভালো করে দেখে তবে পাঠাবেন।
    • এরপর বিজ্ঞপ্তিতে দেওয়া ফরম্যাটে আবেদনপত্র-সহ সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি পাঠাতে হবে মেট্রো রেলের ডেপুটি চিফ পার্সোনেল অফিসারের অফিসে। ঠিকানাটি হল- ৩৩/১, জওহরলাল নেহরু রোড, মেট্রো রেল ভবন, কলকাতা-৭০০০৭১ ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Kolkata: মহাকাশ থেকে কেমন দেখায় তিলোত্তমাকে? কলকাতার নতুন ছবি প্রকাশ বিজ্ঞানীদের

    Kolkata: মহাকাশ থেকে কেমন দেখায় তিলোত্তমাকে? কলকাতার নতুন ছবি প্রকাশ বিজ্ঞানীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশ থেকে কেমন দেখায় এই দেশকে? কেমনই বা দেখায় তিলোত্তমাকে (Kolkata)? বিজ্ঞানীরা পাঠালেন পূর্ব ভারতের ছবি। সুজলা-সুফলা মাটি এবং বহমান নদীর সৌন্দর্যে চোখ জুড়িয়ে যায়। 
    এই ছবিতে আলাদা করে নজর কেড়েছে শহর কলকাতা। ২০৬ বর্গ কিমির কলকাতাকে বেশ চেনা যাচ্ছে। পাশ দিয়ে বয়ে যাচ্ছে হুগলী নদী। কলকাতার ঠিক পাশেই শস্য-শ্যামলা বাংলাদেশ। সুন্দরবনকেও দেখাচ্ছে অসাধারণ। ছবিটির সঙ্গে প্রকাশিত একটি বিবৃতিতে আলাদা করে উল্লেখ করা হয়েছে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের বাসস্থান, বিশাল ম্যানগ্রোভ অরণ্যের কথা। বিবৃতিতে ইউরোপের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা লিখেছে, ‘‘এটি সুসংরক্ষিত জঙ্গলকে বিশ্ব হেরিটেজের তকমা দিয়েছে ইউনেস্কো। এটি বেঙ্গল টাইগারের আঁতুড়ঘর। এখানে বিশাল ম্যানগ্রোভ জঙ্গল রয়েছে।’’

    দেখা গিয়েছে, বাংলাদেশের বেশির ভাগ অংশই সবুজ। সেই সঙ্গে বিভিন্ন রকমের নীল রঙের আঁকিবুঁকি রয়েছে ছবিটিতে (Kolkata)। ওই অংশে নদী ও জলাশয়ের আধিক্য। খয়েরি রঙের আভাও দেখা গিয়েছে ছবিতে। চাষের বিস্তীর্ণ ক্ষেত্র ওই রঙে ধরা পড়েছে।

    আরও পড়ুন: তিন উপগ্রহকে কক্ষপথে স্থাপন করার লক্ষ্যে সফল উৎক্ষেপণ ইসরোর    

    ইউরোপের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার কোপারনিকাস সেন্টিনেল ২ মিশনে এই ছবি তোলা হয়েছে। এই মিশনে পৃথিবীর নানা অংশের ছবি তোলা হয়ে থাকে। মহাকাশ থেকে আমাদের পৃথিবীকে (Kolkata) কেমন দেখায় এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেখানে কী ধরনের পরিবর্তন হচ্ছে তা নিরীক্ষণ করাই এই মিশনের মূল উদ্দেশ্য। জমি ও জলভাগের সমস্ত অংশেই উপগ্রহে তোলা ছবি খতিয়ে দেখে পৃথিবীর পরিবর্তনের স্বরূপ বোঝাই বিজ্ঞানীদের উদ্দেশ্য।

    ছবিটি কোপার্নিকাস সেন্টিনেল-২ মিশন একই কক্ষপথে দুটি অভিন্ন উপগ্রহের নক্ষত্রপুঞ্জের অংশ। প্রতিটি স্যাটেলাইট একটি উদ্ভাবনী ওয়াইড সোয়াথ হাই-রেজোলিউশন মাল্টিস্পেকট্রাল ইমেজার বহন করে। 

    উল্লেখ্য, এর আগে ফেসবুকে দীপাবলির আগে একটি ছবি ভাইরাল (Kolkata) হয়েছিল। যেখানে দাবি করা হয়েছিল ছবিটি দীপাবলির আগে মহাকাশ থেকে তোলা ভারতের ছবি। ভাইরাল ছবিতে আলোকোজ্জ্বল ভারতের মানচিত্র দেখা যাচ্ছিল। ছবিটিকে ফেসবুকে অনেকেই শেয়ার করছিলেন, এই মনে করে যে এটি দীপাবলির উৎসবের ছবি। কিন্তু পরে জানা যায়, ছবিটি ভুয়ো।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

           
      

  • SSC Scam: চাকরি বাতিল ১৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর, ফেরত দিতে হবে বেতনও

    SSC Scam: চাকরি বাতিল ১৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর, ফেরত দিতে হবে বেতনও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯১১ জন গ্রুপ ডি (Group D) কর্মীর চাকরি বাতিল (SSC Scam)! তাঁদের বেতনও বন্ধ হয়ে যাবে। শুধু তাই নয়, বেতন বাবদ এতদিন যে টাকা তাঁরা নিয়েছেন, সেটাও ফেরত দিতে হবে তাঁদের। ধাপে ধাপে সেই টাকা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি সিবিআই (CBI) তাঁদের জেরাও করবে। প্রয়োজনে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবে সিবিআই। শুক্রবার এসএসসিকে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, অবিলম্বে ১ হাজার ৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর সুপারিশপত্র প্রত্যাহার করতে হবে। বিচারপতি বলেন, আমার বিশ্বাস বেআইনিভাবে দুর্নীতি করে এই সব প্রার্থীদের সুপারিশ দেওয়া হয়েছিল। এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশের সঙ্গে সঙ্গেই ওয়েব সাইটে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ওই কর্মীদের সুপারিশ প্রত্যাহার করে নিল এসএসসি। এবার মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে ওই প্রার্থীদের আইন মেনে অবিলম্বে চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।

    এসএসসি…

    কলকাতা হাইকোর্টে বৃহস্পতিবারই এসএসসির (SSC Scam) আইনজীবী দাবি করেছিলেন, গ্রুপ ডি নিয়োগের ক্ষেত্রে ২ হাজার ৮১৯ জনের ওএমআর শিটে কারচুপি করা হয়েছে। তিনি এও জানিয়েছিলেন, তাঁদের তরফে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে কারচুপি যে হয়েছে, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। ওই ২ হাজার ৮১৯ জনের মধ্যে নিয়োগপত্র পেয়েছিলেন ১ হাজার ৯১১ জন। শুক্রবার তাঁদেরই চাকরি বাতিলের সুপারিশ করল আদালত। এসএসসির আইনজীবীকে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, আপনারাই যখন বলছেন ২ হাজার ৮১৯ জনের ওএমআর শিটে কারচুপির বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই, তা হলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ আপনাদেরই করতে হবে।

    আরও পড়ুুন: ‘ইডি একেবারে মমতার পরিবারের কাছে পৌঁছে গিয়েছে’, সুকান্ত কেন বললেন জানেন?

    প্রথমে আলাদাভাবে এই প্রার্থীদের নাম কমিশনের সাইটে আবারও প্রকাশ করুন। তার পর তাঁদের নিয়োগ বাতিল করুন। এজন্য কমিশনকে ২৪ ঘণ্টা সময় দিয়েছিলেন বিচারপতি। দেশের কোনও সরকারি চাকরিতে এঁরা বসতে পারবেন না বলেও জানায় আদালত। আদালত এও জানায়, এঁদের সরকারি চাকরির পরীক্ষায় বসতে হলে তাঁদের আদালতের অনুমতি নিতে হবে। নিজেদের প্রমাণ করতে হবে নির্দোষ। ২০২১ সালে এসএসসি (SSC Scam) গ্রুপ ডি-রই ৬০৭ জনের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁদের বেতন বন্ধের নির্দেশও দিয়েছিল আদালত।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • JP Nadda: শনিবার বঙ্গ সফরে আসছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি! কাটোয়া ও কাঁথিতে সভা করবেন নাড্ডা

    JP Nadda: শনিবার বঙ্গ সফরে আসছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি! কাটোয়া ও কাঁথিতে সভা করবেন নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। ফের রাজ্যে আসছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে.পি নাড্ডা। রবিবার একদিনের ঝটিকা সফরে এলেও দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক থেকে দুটি জনসভা করারও কথা রয়েছে বিজেপি সভাপতির। সেদিন পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া ও পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথিতে জনসভা করার কথা রয়েছে তাঁর। ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপির প্রত্যেক কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তরফে বাংলায় ১২টি করে জনসভা করার কর্মসূচি স্থির হয়েছে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে। সেই সূচি অনুসারেই নাড্ডার বঙ্গ সফর।

    নাড্ডার সফর-সূচি

    বিজেপি সূত্রে খবর, শনিবার রাত ৮টায় তাঁর বিমানে করে কলকাতায় আসার কথা রয়েছে। নিউটাউনের একটি হোটেলে রাত কাটাবেন নাড্ডা। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি, রবিবার সকালে তিনি পূর্বস্থলির উদ্দেশে রওনা দেবেন। বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টারে করে গন্তব্যে পৌঁছবেন। প্রথমে কালীমন্দিরে পুজো দিয়ে সেখান থেকে সভাস্থলে যাবেন। পূর্বস্থলি থানা ময়দানে সকাল ১১টায় প্রথম জনসভা করার কথা জেপি নাড্ডার। এরপর, জেলা কোর কমিটির সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে সর্বভারতীয় সভাপতির। তা শেষে তিনি হেলিকপ্টারে করে কাঁথির উদ্দেশে রওনা দেবেন। সেখানে রামনগরে আরএসএ ময়দানে তাঁর জনসভা রয়েছে দুপুর ৩টে নাগাদ। জনসভা শেষে  সেখানেও দলীয় নেতৃত্বদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে পারেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। তারপর তিনি কলকাতায় ফিরে আসবেন এবং দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেবেন।

    আরও পড়ুন: ‘ইডি একেবারে মমতার পরিবারের কাছে পৌঁছে গিয়েছে’, সুকান্ত কেন বললেন জানেন?

    রামনগরে সভার প্রস্তুতি

    বৃহস্পতিবার থেকে সভার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। এদিন কাঁথি সাংগঠনিক জেলা ও রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব রামনগরে সভার মাঠ ঘুরে দেখেন। সেখানে বিজেপির রাজ্য কমিটির সাধারণ সম্পাদক (সাংগঠনিক) অমিতাভ চক্রবর্তী, বিভাগ ইনচার্জ মনোজ পান্ডে, রাজ্য সহ-সভাপতি শমিত দাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। জেলা বিজেপি সূত্রের খবর, যে মাঠে নাড্ডার জনসভা, সেটির অনুমোদন পাওয়া গিয়েছে। হেলিকপ্টারেই নাড্ডার রামনগরের সভায় আসার কথা। সে জন্য দিঘার হেলি প্যাড ব্যবহার করা হবে। তারপর সড়কপথে কয়েক কিলোমিটার গাড়িতে চেপে তিনি রামনগরের জনসভায় যোগ দেবেন। সেই সভায় চল্লিশ হাজার লোকের জমায়েতের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। জনসভায় নাড্ডা ছাড়াও রাজ্য বিজেপি সভাপতি তথা সাংসদ সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং সাংসদ দিলীপ ঘোষের মতন প্রথম সারির নেতাদের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Calcutta High Court: কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি পদে শিবজ্ঞানমের নাম সুপারিশ কলেজিয়ামের

    Calcutta High Court: কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি পদে শিবজ্ঞানমের নাম সুপারিশ কলেজিয়ামের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  নয়া প্রধান বিচারপতি (Chief Justice) পেতে চলেছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। কেন্দ্রের কাছে ওই পদে বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের নাম সুপারিশ করল সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) কলেজিয়াম। শুধু তাই নয়, এলাহাবাদ হাইকোর্ট, ছত্তিশগড় হাইকোর্ট, গুজরাট হাইকোর্ট এবং মণিপুর হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিদের নামও সুপারিশ করেছে ওই কলেজিয়াম। ৩০ মার্চ কলকাতা হাইকোর্টের বর্তমান প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের মেয়াদ শেষ হবে। তার প্রায় মাস দেড়েক আগেই প্রধান বিচারপতির নাম সুপারিশ করল দেশের শীর্ষ আদালতের কলেজিয়াম। বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সহ তিন বিচারপতির কলেজিয়াম কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি পদে বিচারপতি শিবজ্ঞানমের নাম সুপারিশ করেছে। ওই কলেজিয়ামে রয়েছেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি এসকে কল এবং বিচারপতি কেএম জোসেফ।

    কলেজিয়ামের সুপারিশ…

    জানা গিয়েছে, কলেজিয়াম এলাহাবাদ হাইকোর্টের জন্য সুপারিশ করেছে বিচারপতি প্রীতিঙ্কর দিবাকরের নাম। ছত্তিশগড়ের জন্য ওই পদে সুপারিশ করা হয়েছে বিচারপতি রমেশন সিংহের নাম। গুজরাট হাইকোর্টের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে সোনিয়া জি গোকানির নাম। আর মণিপুর হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে সুপারিশ করা হয়েছে বিচারপতি ধীরজ সিং ঠাকুরের নাম। প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব অফিস ছাড়বেন ৩০ মার্চ। তাঁরই স্থলাভিষিক্ত হতে চলেছেন বর্ষীয়ান বিচারপতি শিবজ্ঞানম।

    আরও পড়ুুন: ‘ইডি একেবারে মমতার পরিবারের কাছে পৌঁছে গিয়েছে’, সুকান্ত কেন বললেন জানেন?

    বিচারপতি শিবজ্ঞানমের জন্ম তামিলনাড়ুতে। ১৯৮৬ সালে আইনজীবী হিসেবে পেশা শুরু করেন। দীর্ঘ ২৩ বছর ওই পেশায় থাকার পর ২০০৯ সালে তিনি মাদ্রাজ হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন। ২০১১ সালে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। সেখানে ১২ বছর থাকার পর তাঁকে কলকাতা হাইকোর্ট স্থানান্তরিত করে দেশের শীর্ষ আদালত। ২০২১ সালে তিনি প্রধান বিচারপতির পরেই হাইকোর্টে দ্বিতীয় সিনিয়র বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন। বিচারপতি হিসেবে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ ২০২৫ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। সেই মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি পদে নিযুক্ত হতে চলেছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share