Blog

  • Jagdeep Dhankhar: প্রতীক্ষার অবসান, শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে চেম্বার পেলেন ধনখড়

    Jagdeep Dhankhar: প্রতীক্ষার অবসান, শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে চেম্বার পেলেন ধনখড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবেদন করেছিলেন পাঁচ বছর আগে। শেষমেশ বহু আকাঙ্খিত সেই চেম্বার মিলল পাঁচ বছর পরে। হ্যাঁ, এনডিএ (NDA) উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) পদপ্রার্থী  জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) নিজস্ব চেম্বার পেলেন সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। তবে উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী হলে, চেম্বার ছেড়ে দিতে হবে তাঁকে।

    ফি-বছর প্রচুর ছেলেমেয়ে ল’ পাশ করেন। তার পরেই তাঁরা বিভিন্ন কোর্টে প্র্যাকটিস করেন। বার কাউন্সিলের সদস্য হওয়ার পর আবেদন করেন নিজস্ব চেম্বারের জন্য। এই চেম্বার সহজে মেলে না। অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময়। সুপ্রিম কোর্টে এই চেম্বার পেতে সময় লাগে আরও বেশি সময়। এই যেমন জগদীপ ধনখড়। জয়পুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ল’য়ের ছাত্র ছিলেন ধনখড়। এলএলবি ডিগ্রি পান ১৯৭৯ সালে। সেই বছরই রাজস্থান কোর্টে বার কাউন্সিলের সদস্য হওয়ার জন্য আবেদন করেন।

    ১৯৯০ সালে সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসেবে প্র্যাকটিসের সুযোগ পান দেশের শীর্ষ আদালতে। তার পর থকে সেখানেই প্র্যাকটিস করছিলেন তিনি। লড়েছিলেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ মামলা। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ২০১৬ সালে শতদ্রু রিভার ওয়াটার বিতর্ক। এই মামলায় হরিয়ানা সরকারের হয়ে লড়ছিলেন তিনি। এছাড়া, সলমন খানের বিরুদ্ধে ওঠা কৃষ্ণসার হত্যা মামলাতেও তিনি অভিনেতার পক্ষ নিয়ে আইনি লড়াইয়ে অংশগ্রহণ  করেছিলেন। রাজ্যপাল হওয়ার পর বন্ধ করে দেন প্র্যাকটিস।

    আরও পড়ুন : মোদিকে পাশে বসিয়ে মনোনয়নপত্র জমা জগদীপ ধনখড়ের

    তবে তার আগে ২০১৭ সালে নিজস্ব একটি চেম্বারের জন্য আবেদন করেন ধনখড়। সেই আবেদনপত্রে কিছু ত্রুটি থাকায় চেম্বার পাননি তিনি। ত্রুটি সংশোধনের জন্য তাঁকে চার সপ্তাহের সময় দেওয়া হয়। পরে ফের সংশোধিত আবেদনপত্র পাঠানো হয় চেম্বার অ্যালটমেন্ট কমিটির কাছে। এই চেম্বার কমিটির মাথায় থাকেন প্রধান বিচারপতি।

    আইনজীবী ধনখড়ের বহু আকাঙ্খিত সেই চেম্বারই মিলল এতদিনে। সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডিশনাল বিল্ডিং কমপ্লেক্সের ডি ব্লকে তাঁর ওই চেম্বার। সম্প্রতি যে ৪৬৮ জন আইনজীবীকে চেম্বার দেওয়া হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ধনখড়ও। ধনখড়ের সঙ্গে বহু মামলা লড়েছেন এক প্রবীণ আইনজীবী। তিনি বলেন, ধনখড় সম্ভবত এটা আশা করেননি। যখন তিনি রাজ্যপাল থেকে উপরাষ্ট্রপতি হতে চলেছেন, তখন তিনি পেলেন চেম্বার। প্রসঙ্গত, ধনখড় উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী হলে, এই চেম্বার ছেড়ে দিতে হবে তাঁকে। কারণ তখন আর আইনজীবী হিসেবে প্র্যাকটিস করতে পারবেন না তিনি।

    আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়

     

  • Har Ghar Tiranga: মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে ভূস্বর্গে তিরঙ্গা মিছিল, জাতীয় সঙ্গীতও গাইল পড়ুয়ারা

    Har Ghar Tiranga: মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে ভূস্বর্গে তিরঙ্গা মিছিল, জাতীয় সঙ্গীতও গাইল পড়ুয়ারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তির প্রস্তুতি উপলক্ষে এবার শোভাযাত্রা বের হল জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) । এদিন পুঞ্চে তিরঙ্গা (Tiranga) পতাকা নিয়ে ওই শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রায় অংশ নেয় স্থানীয় একটি স্কুলের পড়ুয়ারা। এদিকে, বান্দিপোরার একটি স্কুলে জাতীয় সঙ্গীত (National Anthem) গাইল পড়ুয়ারা।

    রবিবার মন কি বাত (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠানে দেশবাসীকে হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ৭৫ বছরের  স্বাধীনতা দিবসকে (Independence Day) ঐতিহাসিকও আখ্যা দেন তিনি। এদিন ওই অনুষ্ঠানের প্রথম দিকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজাদির অমৃত মহোৎসবের অধীনে আগামী ১৩ থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত আমরা হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচি পালন করব। আপনারাও সকলে এই কর্মসূচির অংশীদার হোন। এবং নিজের বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করুন। ২ থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল পিকচারে তিরঙ্গা (Tricolor) ব্যবহারের অনুরোধও জানান তিনি। 


    ckquote class=”twitter-tweet”>

    #AzadiKaAmritMahatosav

    Some glimpses of preparatory activities in various schools of the District as a part of #HarGharTiranga Campaign and #IndependenceDay2022 Celebrations.@diprjk @OfficeOfLGJandK @HMOIndia @dcbandipora @ddnewsSrinagar pic.twitter.com/aGHpktvZRz

    — Information & PR, Bandipora (@dicbandipora) August 4, 2022

    [

    জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে সাড়া দিয়ে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের প্রস্তুতি শুরু করে দিল ভূস্বর্গের কয়েকটি স্কুল। এদিন জম্মুর পুঞ্চে তেরঙ্গা জাতীয় পতাকা হাতে শোভাযাত্রা করে স্কুলের পড়ুয়ারা। আজ, ৫ অগাস্ট। ঠিক তিন বছর আগে এই দিনেই ভূস্বর্গ থেকে রদ করা হয়েছিল ৩৭০ ধারা। সেই দিনেই স্কুল পড়ুয়াদের এই মিছিল দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে দেশবাসীর। এদিন জাতীয় সঙ্গীত গাইল বান্দিপোরার একটি স্কুলের পড়ুয়ারা।

    ৩৭০ ধারা রদের পর আক্ষরিক অর্থেই ভূস্বর্গে নেমে এসেছে কাঙ্খিত শান্তি। এক সময় যে উপত্যকা নিত্য হত রক্তস্নাত, সেখানে এখন বিচ্ছিন্ন কয়েকটি ঘটনা ছাড়া প্রকৃতই শান্তি ফিরেছে। সেই কারণেই স্বাধীনতা দিবসের প্রস্তুতি উপলক্ষে এই দিনটিকেই ওই স্কুলগুলির কর্তৃপক্ষ বেছে নিয়েছেন বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

  • CBI Summons Bankers: গরুপাচার মামলায় বীরভূমের চার ব্যাংক আধিকারিককে তলব সিবিআইয়ের

    CBI Summons Bankers: গরুপাচার মামলায় বীরভূমের চার ব্যাংক আধিকারিককে তলব সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার মামলায় (Cow Smuggling Case) নয়া মোড়। এবার সিবিআই (CBI)- তলব (Summons) করল বীরভূমের (Birbhum) চার রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংক আধিকারিককে (Banker)। আজই কলকাতা এসে পৌঁছেছেন তাঁরা। নিজাম প্যালেসে ইতিমধ্যেই জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে তাঁদের। এই আধকারিকদের নিজের সঙ্গে এই মামলা সংক্রান্ত বেশ কিছু নথি নিয়ে হাজির হতে বলেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। অবুব্রত ঘনিষ্ঠদের ১৭ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিটের নথি সিবিআই আধিকারিকদের হাতে এসেছে বলে খবর। এছাড়া কেষ্ট (Anubrata Mondal) আত্মীয়দের একাধিক ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট রয়েছে অনুমান করছে গোয়েন্দারা। আর এই বিষয়ে খোঁজ খবর নিতেই চার ব্যাংক আধিকারিককে ডেকে পাঠিয়েছে সিবিআই। 

    আরও পড়ুন: অনুব্রত, তাঁর ঘনিষ্ঠদের নথিভুক্ত সম্পত্তি ঠিক কত? জানলে চোখ কপালে উঠবে

    ইতিমধ্যেই গরুপাচার মামলায় যুক্ত থাকার অভিযোগে সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের বীরভূম জেলার সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। গ্রেফতার হয়েছেন তাঁর দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। ফের ১৮ দিনের জেল হেফাজতে পাঠানো হয়েছে তাঁকে। ১৫ সেপ্টেম্বর সিবিআই- এর বিশেষ আদালতে তোলা হবে। 

    সম্প্রতি গরুপাচার মামলা নিয়ে মুখ খুলেছেন, কেতুগ্রামের তৃণমূল বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ। তিনি বলেন, বীরভূমের পর মুর্শিদাবাদ, নদিয়া সব পেরিয়ে গরু পাচার হয় বিভিন্ন জায়গায়, সেই সব জেলার প্রশাসন-পুলিশ, সমস্ত রাজনৈতিক নেতা সমস্ত ব্যাপারগুলো হয়েই তো এগুলো হয়।” যখন গরুপাচার মামলা নিয়ে উত্তাল গোটা রাজ্য, তখনই এমন বিস্ফোরক মন্তব্য করেন, তৃণমূল বিধায়ক। প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে পর্যন্ত তাঁর বিধানসভা কেন্দ্র কেতুগ্রামের তৃণমূলের দায়িত্বে ছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। আর সেই অনুব্রতকে নিয়েই মুখ খুলেছেন শেখ শাহনওয়াজ।

    আরও পড়ুন: গরু পাচারের টাকার খোঁজ পেতে সায়গলকে হেফাজতে নিতে চায় ইডি!

    অনুব্রত এবং তাঁর ঘনিষ্ঠদের মোট সম্পত্তির পরিমাণ জানতে চায় সিবিআই। দুর্নীতির গভীরতা ঠিক কতটা মূলত তা জানাই লক্ষ্য কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার। আর তা জানতেই একের পর এক তল্ব করছেন গোয়েন্দারা। সূত্রের খবর, ওই চার রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের কর্মীদের বেশ কিছু নির্দিষ্ট প্রশ্ন করবেন সিবিআই গোয়েন্দারা। অনুব্রত এবং তাঁর ঘনিষ্ঠদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের লেনদেন সম্পর্কে জানতে চাওয়া হবে। তদন্তকারী আধিকারিকরা জানতে চাইতে পারেন, ওই অ্যাকাউন্টগুলিতে টাকা আসত কোথা থেকে, এবং যেত কোথায় তার বিস্তারিত নথি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SSKM Hospital: ‘উত্তোলন’ না ‘উন্মোচন’, প্রবল বিতর্কে নয়া নির্দেশিকা এসএসকেএমের 

    SSKM Hospital: ‘উত্তোলন’ না ‘উন্মোচন’, প্রবল বিতর্কে নয়া নির্দেশিকা এসএসকেএমের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রবল বিতর্কের জেরে ফের নয়া নির্দেশিকা জারি এসএসকেএম হাসপাতাল (SSKM Hospital) কর্তৃপক্ষের। স্বাধীনতা দিবসে (Independence Day) পতাকা উন্মোচনের (Flag Unfurled) কথা বলা হয়েছিল পুরানো নির্দেশিকায়। তা নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। কারণ প্রথা মেনে স্বাধীনতা দিবসে পতাকা উত্তোলন (Flag Hoist) করতে হয়। বিতর্কের জেরে জারি হয় নয়া নির্দেশিকা। সেখানেই বলা হয়েছে পতাকা উত্তোলনের কথা।  

    রীতি অনুযায়ী, যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এদিন একটি দণ্ডের নীচে জাতীয় পতাকা বাঁধা থাকে। পরে তা দণ্ডের শীর্ষে উত্তোলন করা হয়। যা আসলে স্বাধীনতা অর্জনের দ্যোতক হিসাবে ধরা হয়। অন্যদিকে, প্রজাতন্ত্র দিবসে জাতীয় পতাকা উন্মোচিত করা হয়। সেদিন দণ্ডের শীর্ষেই গোটানো থাকে জাতীয় পতাকা। সেটি উন্মোচন করা হয় মাত্র। ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার সময় দেশে রাষ্ট্রপতি ছিলেন না। ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তাই ১৫ অগাস্ট পতাকা উত্তোলন করেন প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি নন। ১৯৫০-এ ২৬ জানুয়ারি শপথ নেন দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি। তাই সেদিন পতাকা উন্মোচন করেন তিনি।

    রাজ্যের সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল এসএসকেএম। স্বাধীনতার পঁচাত্তর বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব। পালিত হচ্ছে হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচিও। ফি বারের মতো এবারও দেশের সর্বত্র মর্যাদার সঙ্গে পালিত হবে স্বাধীনতা দিবস। সেই উপলক্ষে এসএসকেএম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অধ্যাপক এবং ছাত্র-ছাত্রীদের গ্রুপে যে নির্দেশিকা পাঠিয়েছিলেন সেখানে ১৫ অগাস্ট সকাল সাড়ে ৯টায় তাঁদের সমবেত হতে বলা হয়েছে। ওই নির্দেশিকায় পতাকা উত্তোলনের(flag hoisting) কথা বলা হয়নি। বরং পতাকা উন্মোচিত(flag unfurled) হবে বলে জানানো হয়েছিল। এর পরেই শুরু হয় বিতর্ক। শেষমেশ একপ্রকার বাধ্য হয়েই নয়া নির্দেশিকা জারি করেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সেখানে পতাকা উত্তোলনের কথা বলা হয়। তার পরেই ইতি পড়ে বিতর্কে। একটি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কীভাবে এই ‘ভুল’ করলেন, তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন।  

     

  • Horoscope Today, 09 June 2022: আজ সতর্ক থাকুন এই রাশির ব্যবসায়ীরা, দেখুন আজকের রাশিফল

    Horoscope Today, 09 June 2022: আজ সতর্ক থাকুন এই রাশির ব্যবসায়ীরা, দেখুন আজকের রাশিফল

    মেষ: চাকরিজীবীদের জন্য আজকের দিনটা প্রতিকূলতায় ভরা থাকতে পারে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কুনজরে পড়ার আশঙ্কা। ব্যবসায়ীদের লাভ হতে পারে। কোনও মিথ্যে অপবাদ থেকে সাবধান থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পরিবারের মানুষ আজ আপনাকে ভুল বুঝতে পারে। আজ আপনি মা-বাবার সঙ্গে কোনও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করবেন না। বেশি দুশ্চিন্তা করবেন না। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    বৃষ: অর্থের দিক দিয়ে আজকের দিনটি মোটামুটি কাটবে। আপনার আয়ের চেয়ে বেশি ব্যয় না করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। চাকরিজীবীরা নতুন কাজের চেষ্টা শুরু করতে পারেন। ব্যবসায়ীদের অন্যের নির্দেশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। অনেক দূরে কোথাও ভ্রমণের পরিকল্পনা ভেস্তে যেতে পারে। বুদ্ধি খুব স্থির রেখে কাজ করুন। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। 

    মিথুন: চাকরিজীবীদের জন্য আজকের দিনটি খুব শুভ হতে চলেছে। আজ আপনার কঠোর পরিশ্রম সফল হতে পারে। ব্যবসায়ীদের আর্থিক সমস্যা দূর হতে পারে। জমি কেনাবেচার জন্য খুব অনুকূল সময়। নিজের বুদ্ধির জোরে শত্রুপক্ষকে হারাতে সক্ষম হতে পারেন। পারিবারিক জীবনে সুখ-শান্তি থাকতে পারে। সঙ্গীর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক ভাল থাকতে পারে। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    কর্কট: আর্থিক দিক দিয়ে আজকের দিনটি ভাল কাটবে। প্রেমে অবসাদ বাড়তে পারে। ব্যবসায়ীরা আজ হতাশ হতে পারেন। পারিবারিক জীবনের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে পারে। আজ আপনার চোখের কোনও সমস্যা হতে পারে। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বাধা আসতে পারে। হস্তশিল্পের জন্য নতুন কোনও প্রচেষ্টা করতে পারেন। কর্মচারীদের সঙ্গে ভাল ব্যবহারে সম্মান প্রাপ্তি। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    সিংহ: চাকরিজীবীদের জন্য আজকের দিনটি গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। অফিসে সুনাম বাড়তে পারে। আর্থিক অবস্থা স্বাভাবিকের চেয়ে ভাল হবে। কোনও বন্ধুর সঙ্গে দেখা হওয়ায় উপকার পাবেন। যানবাহনে ওঠানামায় বিপদের আশঙ্কা। মাথার যন্ত্রণায় কষ্ট পেতে পারেন। সঙ্গীর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক ভাল হবে। পারিবারিক বিষয়ে প্রিয়জনদের সমর্থন পাবেন।

    কন্যা: অর্থের দিক দিয়ে আজকের দিনটি ভাল কাটবে না। আর্থিক ক্ষতি হতে পারে। চাকরিজীবীদের দিনটি স্বাভাবিক কাটবে। কাজে অন্যমনস্কতা বাড়তে পারে। ব্যবসায়ীরা তাড়াহুড়ো করে কোনও নতুন কাজ শুরু করা এড়িয়ে চলুন। আর্থিক চাপ ও তা নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা। আজ ব্যবসায় কর্মচারীর উপর কড়া নজর রাখতে হবে। স্বাস্থ্য আজ ভাল থাকবে না।

    তুলা: নীতিগত দিক থেকে সঠিক কথা বলার জন্য সুনাম বৃদ্ধি। বৃথা আজ কারও সঙ্গে অশান্তি হতে পারে। পারিবারিক জীবনের পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে। সরকারি চাকরিজীবীরা অফিসে কোনও ভাল খবর পেতে পারেন। ব্যবসায়ীদের লাভ হতে পারে। আজ তাড়াহুড়ো করে কোনও কাজ না করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কোনও আটকে থাকা কাজ শেষ হতে পারে। 

    বৃশ্চিক: অর্থের দিক দিয়ে আজকের দিনটি ভাল কাটবে। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে দিনটি অনুকূল। যে কোনও পরিস্থিতি সামলাতে নিজের বুদ্ধি প্রয়োগ করুন। চাকরিজীবীরা অফিসে সতর্ক থাকুন। ব্যবসায়ীদের আর্থিক ক্ষতি হতে পারে। সকাল থেকে শরীর ও মনের কোনও কষ্ট বাড়তে পারে। আজ আপনার গ্যাস, বদহজম, অ্যাসিডিটি, ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে। 

    ধনু: ব্যবসায়ীরা আজ ভাল লাভ করতে পারেন। চাকরিজীবীরা তাঁদের প্রতিভা দেখানোর সুবর্ণ সুযোগ পাবেন। অর্থের দিক দিয়ে আজকের দিনটি খুব শুভ। পারিবারিক জীবনে সুখ থাকবে। পরিবারের থেকে মানসিক সাপোর্ট পাবেন। আজ আপনি আপনার জীবনসঙ্গীর কাছ থেকে সুখবর পেতে পারেন। স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।

    মকর: অপরের কোনও কথা মনঃকষ্ট বাড়াতে পারে। আজ নতুন চাকরির সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায়ীদের সমস্যারও সমাধান হতে পারে। পারিবারিক জীবনে সুখ-শান্তি থাকবে। বাড়িতে কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন হতে পারে। অর্থের দিক দিয়ে আজকের দিনটি ভাল কাটবে।সঙ্গীর সঙ্গে খুব ভাল সময় কাটাবেন। স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।

    কুম্ভ: আজ আর্থিক পরিস্থিতি ঠিকঠাক থাকবে। ভাল কোনও জিনিস উপহার পেতে পারেন। বিদ্যার্থীদের ভাল ফল পাওয়ার সম্ভাবনা। ব্যবসায় লাভ হতে পারে। চাকরিজীবীরা অফিসে প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারেন। ঘরের পরিবেশ শান্ত থাকবে। আজ আপনি আপনার পরিবারের সঙ্গে বেড়াতে যেতে পারেন। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    মীন: পারিবারিক জীবনের পরিস্থিতি প্রতিকূল হবে। সম্পত্তি সংক্রান্ত বিবাদের কারণে বাড়ির পরিবেশ ভাল থাকবে না। জীবনসঙ্গীর স্বাস্থ্য দুর্বল থাকবে। আর্থিক দিক দিয়ে আজকের দিনটি মোটামুটি কাটবে। ব্যবসায়ীদের আজ ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে হতে পারে।কারও বিশ্বাসভঙ্গের কারণ হতে পারেন। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

  • Supreme Court: উপাসনাস্থল আইনের বিরোধিতায় নতুন কোনও আবেদন নয়, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    Supreme Court: উপাসনাস্থল আইনের বিরোধিতায় নতুন কোনও আবেদন নয়, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৯১ সালের ধর্মীয় উপাসনাস্থল আইনের (Places of Worship Act, 1991) বিরোধিতায় করা নতুন করে আর কোনও আবেদন গ্রহণ করা হবে না বলে সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। শুক্রবার এই মর্মে রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে গঠিত একটি বেঞ্চ। উপাসনাস্থল আইনের বিরোধিতায় নিত্য জমা পড়ছে একের পর এক আবেদনপত্র (Petition)।  তার প্রেক্ষিতেই এদিন এই রায় দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। তবে আদালত এও জানিয়েছে, চাইলে আগে গৃহীত হওয়া ৬টি আবেদনের সঙ্গে নিজেদের আবেদন জুড়ে দিতে পারবেন নতুন আবেদনকারীরা। 

    ২০২১ সালের মার্চ মাসে দেশের শীর্ষ আদালত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র, আইন এবং সংস্কৃতি মন্ত্রীদের নোটিশ পাঠায়। কারণ তার আগে উপাসনাস্থল আইনে সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশন দায়ের করেছিলেন জনৈক অশ্বিনী কুমার উপাধ্যায়। ১৯৯১ সালে আইনে পরিণত হয় উপাসনাস্থল বিল। এই আইন অনুযায়ী, ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট স্বাধীনতার আগে যে ধর্মীয় স্থানের চরিত্র যা ছিল, তা বজায় থাকবে। 

    আরও পড়ুন : শিন্ডে শিবিরকে স্বীকৃতি, লোকসভার স্পিকারের সিদ্ধান্তকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ ঠাকরের

    এই আইনের বিরুদ্ধেই প্রায় প্রতিদিনই আলাদতে জমা পড়ছে পিটিশন। তার প্রেক্ষিতেই এদিন ছটি মামলা গ্রহণের কথা জানায় সুপ্রিম কোর্ট। উপাধ্যায়ের দাবি, ১৯৯১ সালের উপাস্থল আইন ভিত্তিহীন এবং অযৌক্তিক। কারণ ধর্মীয় কাঠামোর ক্ষেত্রে কোনও একটি বছর নির্দিষ্ট করে দেওয়া ঠিক নয়। তাঁর দাবি, এই আইনের ফলে হিন্দু, জৈন, শিখ এবং বৌদ্ধদের উপাসনাস্থল আইনের প্রতিবাদে কোর্টে যাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে। আইনের দুই, তিন ও চার নম্বর ধারাকেও চ্যালেঞ্জ করেন তিনি। তাঁর মতে, উপাসনাস্থল আইনের এই ধারাগুলি নাগরিকদের প্রার্থনার অধিকার এবং ধর্মীয় প্রচারে হস্তক্ষেপ করে। সংস্কৃতি বাঁচিয়ে রখার পরিপন্থীও এই আইন। 

    প্রসঙ্গত, ১৯৯১ সালের ওই আইনকে চ্যালেঞ্জ করে ছটি নতুন আবেদনপত্র জমা হয়েছে। উপাধ্যায় ছাড়াও ওই আইনকে চ্যালেঞ্জ করে আরও একটি পিটিশন জমা পড়েছে আদালতে। পিটিশনটি দাখিল করেছেন জনৈক অনিল কাবর্তা। তাঁর দাবি, ব্যক্তিগত মালিকানায় থাকা জমি কিংবা নতুন কোনও জমিতে গড়ে তোলা হোক মসজিদগুলি। মন্দিরের ছাদ, দেওয়াল, স্তম্ভ কিংবা ভিতও যদি ভেঙে পড়ে এবং সেখানে নিত্য নমাজ পড়া হয়, তাহলেও মন্দিরের চরিত্র বদলায় না। জনৈক দেবকীনন্দন ঠাকুরের পিটিশনেও এই ‘ঐতিহাসিক ভুলে’র উল্লেখ রয়েছে।

    আরও পড়ুন : সুপ্রিম জয় ইডি-র! পিএমএলএ আইনে সংস্থার অধিকাংশ ক্ষমতা বহাল রাখল শীর্ষ আদালত

  • S Jaishankar: পরমাণু জ্বালানি সরবরাহকারী গোষ্ঠীতে যোগ দিতে মুখিয়ে ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: পরমাণু জ্বালানি সরবরাহকারী গোষ্ঠীতে যোগ দিতে মুখিয়ে ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিউক্লিয়ার সাপ্লায়ার্স গ্রুপে (nuclear suppliers group) বা পরমাণু জ্বালানি সরবরাহকারী গোষ্ঠীতে যোগ দিতে মুখিয়ে রয়েছে ভারত (India)। মোদি (modi) সরকারের অষ্টম বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত কূটনৈতিক স্তরের এক বিশেষ বৈঠকে যোগ দিয়ে একথা জানান বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (s Jaishankar)। তাঁর মতে, সব রকম রাজনৈতিক বাধা দূর করে বিশ্বের বৃহত্তর কল্যাণের স্বার্থে নিউক্লিয়ার সাপ্লায়ার্স গ্রুপে (NSG) যোগ দিতে চায় ভারত।

    বিদেশমন্ত্রী বলেন, “ভারতের মতো দেশ নিয়ম-ভিত্তিক নির্দেশকে মজবুত করাকেই পছন্দ করে। ভারত সর্বদা এসব ক্ষেত্রে যে কোনও অবদান রাখার সুযোগকে মর্যাদা দেয়। এমটিসিআর, অস্ট্রেলিয়া গ্রুপ ও ওয়াসেনার চুক্তিতে ভারতের সদস্যপদ তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ সবকটি গোষ্ঠীই হল বহুপাক্ষিক পরমাণু রফতানি নিয়ন্ত্রণ সংগঠন। ফলে, এর থেকেই প্রমাণিত হচ্ছে যে, ভারত একটি  দায়িত্বশীল দেশ। তাই, পরমাণু অস্ত্রপ্রসার রোধ চুক্তিতে ভারত স্বাক্ষর না করলেও, আমরা এনএসজি-তে জায়গা পাওয়ার যোগ্য অধিকারী।”

    আরও পড়ুন : “সব স্বচ্ছ নীতির প্রতিফলন…!” যোগী-রাজ্যে গিয়ে কী বললেন মোদি?

    বিদেশ মন্ত্রক আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে জয়শঙ্কর বলেন, “ভারতের মতো একটি পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে পরমাণু জ্বালানি সরবরাহকারী গোষ্ঠীতে যোগ দিতে আমরা মুখিয়ে রয়েছি। এজন্য যাবতীয় রাজনৈতিক বাধা দূর করে ওই গোষ্ঠীতে আমরা যোগ দিতে চাই। বিশ্বে পরমাণু জ্বালানি সরবরাহকারী গোষ্ঠীর সদস্য সংখ্যা ৪৮। এর মধ্যে ভারত নেই। অথচ ভারত পরমাণু শক্তিধর দেশ। চিনের (China) বিরোধিতার কারণে ভারত ওই গোষ্ঠীর সদস্য হতে পারছে না। চিনের বক্তব্য, ভারত পরমাণু অস্ত্র প্রসাররোধ চুক্তিতে (NPT) সই করেনি। তাই তাকে এই গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। চিনের ভেটো প্রয়োগের জেরেই বারবার চেষ্টা করেও ওই গোষ্ঠীর সদস্য হতে পারছে না ভারত।

    আরও পড়ুন : “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    এদিনের অনুষ্ঠানে ভারতের বিদেশনীতিতে কোন কোন বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে, তাও স্পষ্ট করেছেন বিদেশমন্ত্রী। জয়শঙ্কর বলেন, আপনি যে ভারতে বাস করছেন, তা আগের চেয়ে ঢের আলাদা। দেশ কিংবা বিদেশনীতিতে এই দেশ তার মূল লক্ষ্য ঠিক করে ফেলেছে। নিত্য যার প্রমাণ মিলছে গণতন্ত্রের উন্নতিতে। তিনি বলেন, দেশের মানব উন্নয়ন সূচক ক্রমেই ঊর্ধ্বমুখী। বিদেশমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন, ভারত তার স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি পালন করছে। এই সময় দেশ তার জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে সঙ্গে আন্তর্জাতিক দায়বদ্ধতার বিষয়টিও মাথায় রেখেছে। তাই দেশের কল্যাণের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মঙ্গলের দিকটিও দেখছে ভারত।

     

  • UPI Credit Card Link: এবার ক্রেডিট কার্ডও আসছে UPI পেমেন্টের আওতায়! কী বলছে RBI?

    UPI Credit Card Link: এবার ক্রেডিট কার্ডও আসছে UPI পেমেন্টের আওতায়! কী বলছে RBI?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার রেপো রেট (Repo Rate) বাড়ানোর ঘোষণা করেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (Reserve Bank of India)। একইসঙ্গে ‘রুপে’ ক্রেডিট কার্ড (Rupay Credit Card) নিয়েও বড়সড় ঘোষণা করলেন শীর্ষ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস (Shaktikanta Das)। 

     

    আরবিআই (RBI) গভর্নর এদিন বলেন, “দেশে এবার ধীরে ধীরে ক্রেডিট কার্ডকেও ইউপিআই (UPI পেমেন্টের আওতায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। প্রথমে রুপে ক্রেডিট কার্ডকে ইউপিআই প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত করা যাবে। পেমেন্ট ইনফ্রা ফান্ড স্কিমে পরিবর্তন আনা হবে। পরবর্তীকালে, সবকটি ক্রেডিট কার্ডকেই আনা হবে।”

    আরও পড়ুন: দুমাসে দুবার! ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কতটা সমস্যায় মধ্যবিত্ত?

    বর্তমানে দেশে ইউনিফায়েড পেমেন্ট ইন্টারফেস (Unified Payments Interface) বা ইউপিআই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের প্রবণতা খুব বেড়েছে। সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে প্রায় ২৬ কোটি দেশবাসী ইউপিআই প্ল্যাটফর্ম  ব্যবহার করেন। এছাড়াও ৫ কোটি ব্যবসায়ীও বিভিন্ন ইউপিআই প্ল্যাটফর্মগুলিতে রয়েছেন। চলতি বছরের মে মাসেই ইউপিআই-এর মাধ্যমে ১০.৪ লক্ষ কোটি টাকা লেনদেন করা হয়েছে। মোট ৫৯৪ কোটি বার লেনদেন হয়েছে। এদিন গভর্নর বলেন, “ভারতের ইউপিআই ব্যবস্থা এতটাই জনপ্রিয় হয়েছে যে, বিভিন্ন দেশ এই প্রক্রিয়াকে রপ্ত করতে চাইছে।”

    আরও পড়ুন: ৪০ বেসিস পয়েন্ট রেপো রেট বাড়ানোর ঘোষণা আরবিআই-এর, শেয়ার বাজারে ব্যাপক ধস

    ইউপিআই পেমেন্ট (UPI Payment) প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে রুপে ক্রেডিট কার্ডকে লিঙ্ক (UPI-Rupay Credit Card Link) করা হলে, ইউপিআই-এর মাধ্যমে রুপে ক্রেডিট কার্ড থেকে পেমেন্ট করা যাবে। এতদিন পর্যন্ত ইউপিআই ব্যবহারকারীরা শুধুমাত্র ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে সেভিংস বা কারেন্ট অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক করে লেনদেন করতেন। এবার ক্রেডিট কার্ড সংযুক্ত করার সুবিধাও পাবেন তাঁরা। শক্তিকান্ত দাস এবিষয়ে বলেন, “নতুন এই ব্যবস্থায় ইউপিআই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে টাকা লেনদেনের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের আরও সুযোগ-সুবিধা বাড়বে।”           

    ইউপিআই প্ল্যাটফর্মে একই সঙ্গে একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টকে সংযুক্ত করে টাকা লেনদেনের সুবিধা পেয়ে থাকেন ব্যবহারকারীরা। ব্যবসায়ীদেরও নির্দিষ্ট কিছু সুবিধা দিয়ে থাকে এই প্ল্যাটফর্ম। তাই অল্প সময়েই দেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ইউপিআই প্ল্যাটফর্মগুলি (UPI Platform)। 

     

  • Pan Aadhaar Link: ৩০ জুনের পর প্যান-আধার লিঙ্ক করলে গুনতে হবে দ্বিগুণ জরিমানা!

    Pan Aadhaar Link: ৩০ জুনের পর প্যান-আধার লিঙ্ক করলে গুনতে হবে দ্বিগুণ জরিমানা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আধারের সঙ্গে প্যান কার্ডের লিঙ্ক (PAN-Aadhaar link) করার সময়সীমা ছিল চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত। অনেকেই এই সময়সীমার মধ্যে তা করতে পারেননি। তাই বাড়ানো হয়েছে সময়সীমা। এই সময়সীমা করা হয়েছে চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত। তবে এজন্য লেট ফি বাবদ দিতে হবে ৫০০ টাকা। কিন্তু এই সময়সীমার মধ্যেও কেউ প্যান আধার লিঙ্ক করতে অপারগ হলে তাঁকে লেট ফি বাবদ দিতে হবে অতিরিক্ত ৫০০ টাকা। অর্থাৎ সব মিলিয়ে তাঁকে জরিমানা বাবদ গুনতে হবে ১০০০ টাকা। সিবিডিটি-র (CBDT) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতেই একথা ঘোষণা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন :বার্ষিক ২০ লক্ষের বেশি টাকার লেনদেন করছেন? এখন থেকে নতুন নিয়ম মানতে হবে

    জানা গিয়েছে, একমাত্র লেট ফি দেওয়ার পরেই প্যান-আধার লিঙ্ক করা যেতে পারে। প্যান (PAN) কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ড  (Aadhaar card) লিঙ্ক না করালে প্যান কার্ডটি অবৈধ হয়ে যেতে পারে। তাতে দেখা দেবে নানা সমস্যা। কারণ প্যান কার্ড অবৈধ হয়ে গেলে কার্ড হোল্ডার মিউচুয়াল ফান্ড, স্টক, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন না। যেসব ক্ষেত্রে প্যান কার্ড প্রয়োজন, সেসব কাজ তিনি করতে পারবেন না।

    সর্বোপরি, বৈধ প্যান কার্ড না দেখাতে পারলে অ্যাসেসিং অফিসার জরিমানা বাবদ ওই ব্যক্তিকে ১০ হাজার টাকা চাইতে পারেন। আয়কর আইনের ১৯৬১-র (I-T Act, 1962) ২৭২ বি ধারায় তিনি ওই জরিমানা দিতে বাধ্য। তাই প্যান কার্ড বৈধ রাখা জরুরি। এটা করতে গেলে প্যানের সঙ্গে আধারের লিঙ্ক করা প্রয়োজন।

    [tw]


    [/tw]

    কীভাবে প্যান ও আধার কার্ড লিঙ্ক করবেন—

     

    ইনকাম ট্যাক্স ই-ফাইলিং পোর্টাল https://incometaxindiaefiling.gov.in/ ওয়েবসাইটে যান।

    এতে আপনার বিবরণ নথিভুক্ত করুন। ইউজার আইডি হবে প্যান। ইউজার আইডি, পাসওয়ার্ড ও জন্ম তারিখ ব্যবহার করে লগ-ইন করুন।

    একটি পপ-আপ উইন্ডো আসবে। তাতে আপনাকে আধারের সঙ্গে আপনার প্যান লিঙ্ক করতে অনুরোধ করা হবে।

    যদি উইন্ডোটি না আসে, তাহলে মেনু বারে প্রোফাইল সেটিংস-এ যান। ‘লিঙ্ক আধার’-এ ক্লিক করুন।

    জন্ম তারিখ, লিঙ্গের মতো তথ্যগুলি প্যান কার্ডের তথ্য মতো দিতে হবে। এবার আপনার আধারে উল্লিখিত তথ্যগুলির সঙ্গে স্ক্রিনে প্যান সম্পর্কিত বিবরণ যাচাই করুন৷

    আপনার আধার নম্বর লিখুন এবং এখনই লিঙ্ক করুন বোতামে ক্লিক করুন। এর পরেই আধার কার্ডটি প্যান কার্ডের সঙ্গে লিঙ্কড হয়ে যাবে এবং সেই সংক্রান্ত বার্তাও স্ক্রিনে দেখা যাবে।

    আরও পড়ুন : ভুলবশতঃ হোয়াটস্যাপ মেসেজ ডিলিট করেছেন? চিন্তা নেই, আসছে নতুন ফিচার!

  • Cheetah: বিলুপ্তির ৭০ বছর পর ফের ভারতে আসতে চলেছে চিতা?

    Cheetah: বিলুপ্তির ৭০ বছর পর ফের ভারতে আসতে চলেছে চিতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭০ বছর আগে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া চিতা (Cheetah), ফের আসতে চলেছে ভারতে। মঙ্গলবার কেন্দ্রের কর্তারা ঘোষণা করেছেন যে, এই বছরের অগাস্টে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে চিতার একটি ব্যাচ ভারতে স্থানান্তরিত করা হবে। তবে কোভিড অতিমারীর ফলেই দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে চিতা আমদানিতে দেরি হয়েছে বলে জানা যায়।

    ১৯৫২ সালেই ভারত থেকে বিলুপ্ত হয়েছিল চিতা। পাঁচ-ছয়টি চিতার প্রথম দলকে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে (Kuno National Park ) স্থানান্তর করা হবে। এই প্রথম একটি বৃহৎ মাংসাশী প্রাণীর আন্তর্মহাদেশীয় স্থানান্তর করা হবে।

    মঙ্গলবার পরিবেশ মন্ত্রকের একজন শীর্ষ কর্তা বলেন, “চিতা আনার যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে গেছে এবং দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে চুক্তিও হয়েছে। এখন বিদেশমন্ত্রকের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রয়েছি। বর্তমানে আমাদের একটি দল দক্ষিণ আফ্রিকায় রয়েছে।”

    দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে বিশেষজ্ঞদের একটি দল ১৫ই জুন ভারতে আসবে এবং স্থানান্তরের ব্যবস্থাগুলি দেখবে সঙ্গে পার্কটি পরিদর্শনও করবে৷ ভারত সরকারের তরফ থেকে ন্যাশনাল টাইগার কনজারভেশন অথরিটি (National Tiger Conservation Authority) বা এনটিসিএ (NTCA) ও ভারতের বন্যপ্রাণী ইনস্টিটিউট (Wildlife Institute of India) এই প্রকল্পের নেতৃত্বে রয়েছে।

    আরও পড়ুন: দেশজুড়ে করোনার বাড়বাড়ন্ত, বিমানে ফের বাধ্যতামূলক মাস্ক

    নথি অনুযায়ী, কোরিয়ার (Koriya) মহারাজা রামানুজ প্রতাপ সিং (Maharaja Ramanuj Pratap Singh Deo) ১৯৪৭ সালে ভারতের শেষ তিনটি এশিয়াটিক চিতা (Asiatic Cheetah) শিকার করে গুলি করে হত্যা করার সময় থেকেই ভারত থেকে অদৃশ্য হয়ে যায় চিতা। পরে ১৯৫২ সালে ভারত সরকার, চিতাকে বিলুপ্ত ঘোষণা করে। যদিও কয়েক দশক ধরে ভারতে চিতাকে ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা চলছিল, এবং বর্তমানের প্রস্তাবটি ২০০৯ সালে প্রথম আনা হয়েছিল। পরিকল্পনাটি ২০২০ সালে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারা পাশ হয়েছিল।

    মুকুন্দারা হিলস টাইগার রিজার্ভ (Mukundara Hills Tiger Reserve), রাজস্থানের শেরগড় বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য (Shergarh Wildlife Sanctuary in Rajasthan), গান্ধী সাগর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য (Gandhi Sagar Wildlife Sanctuary), কুনো ন্যাশনাল পার্ক (Kuno National Park), মাধব ন্যাশনাল পার্ক (Madhav National Park )এবং মধ্যপ্রদেশের নৌরাদেহি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ( Nauradehi Wildlife Sanctuary )- এই ছয়টির মধ্যে কুনো ন্যাশনাল পার্ক চিতা স্থানান্তরের জন্য প্রস্তুত বলে জানা গেছে। WII বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে, একবার আফ্রিকান চিতাদের প্রথম দল ভারতীয় অবস্থার সঙ্গে মানিয়ে নিতে সক্ষম হলেই আগামী কয়েক দশক ধরে, ৩৫-৪০টি চিতা সারা দেশে স্থানান্তরিত করার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই সোশ্যাল মিডিয়া-কেন্দ্রিক নিয়ম জারি করতে চলেছে কেন্দ্র?

LinkedIn
Share