Tag: Bengali news

Bengali news

  • UNGA 80: ভারতকে রাষ্ট্রপুঞ্জে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যের দাবি রাশিয়ার

    UNGA 80: ভারতকে রাষ্ট্রপুঞ্জে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যের দাবি রাশিয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে সম্মিলিত রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে (UNGA 80) স্থায়ী সদস্যপদের জন্য সমর্থন জানালো রাশিয়া। ভারতের দীর্ঘ দিনের দাবিতে পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ। ৮০ তম সম্মিলিত রাষ্ট্রপুঞ্জের সম্মেলনে বিশ্বের দরবারে ভারতের জন্য সমর্থনকে আরেক নতুন মাত্রা যোগ করেছে মস্কো। ল্যাভরভ বলেন, “এশিয়া, আফ্রিকা এবং ল্যাটিন আমেরিকা থেকে প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে ব্রাজিলের সঙ্গে ভারতের স্থায়ী আসনের আবেদনকে পূর্ণ সমর্থন জানায় রাশিয়া (Inida-Russai)।”

    প্রতিনিধিত্বমূলক সদস্যদের সংখ্যা বৃদ্ধির দাবি(UNGA 80)  

    রাশিয়ার (Inida-Russai) বিদেশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ রাষ্ট্রপুঞ্জের ৮০ তম সম্মেলনে বলেন, “নিরাপত্তার পরিষদের স্থায়ী (UNGA 80) সদস্য হিসেবে ব্রাজিল এবং ভারতের আবেদনকে সমর্থন কররা সময়ে এসে গিয়েছে। সম্মিলিত রাষ্ট্রপুঞ্জ প্রতিষ্ঠার ৮০ বছর পূর্ণ হয়েছে। তাই নিরাপত্তা পরিষদকে আরও কার্যকর করতে প্রতিনিধিত্বমূলক সদস্যদের সংখ্যা বৃদ্ধি করা একান্ত প্রয়োজন।” সেই সঙ্গে তিনি ইউএনও-র ভাষণে রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী এসসিও ও ব্রিকসের মতো ফোরামের উপর বিশেষ জোর দিয়েছেন। বিশ্বের উন্নয়নে বিশ্বের স্বার্থে সকলকেই এক সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। এই ভাবনার কথা বলে মত বিনিময় করেন।

    ভুটান-মরিশাসের দাবি

    উল্লেখ্য আগে মরিশাস এবং ভুটান ভারতের দীর্ঘদিনের দাবিকে পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে এসেছে। মরিশাসের বিদেশমন্ত্রী ধনঞ্জয় রামফুল বলেছিলেন, “ভারত এখন বিশ্বের বড় শক্তিধর দেশে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের যে কোনও বিষয়ে গঠনমূলক শক্তির অধিকারী। আন্তর্জাতিক ভৌগলিক রাজনীতিতে প্রভাব ফেলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।” আবার ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগেও ভারতকে সমর্থন করে বলেন, “রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরপাত্তা পরিষদে (UNGA 80) ভারত ও জাপানের মতো যোগ্য দেশগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।”

    হিংসা এবং হুমকির বিরুদ্ধেও রুখে দাঁড়াতে হবে

    রাষ্ট্রপুঞ্জের (UNGA 80) সম্মলেনে ভারতের তরফে যোগদান করেছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তিনি সভামঞ্চ থেকে বলেন, “ভারতের মানুষের পক্ষ থেকে নমস্কার। রাষ্ট্রপুঞ্জ গঠনের যে উদ্দেশ্যগুলি ছিল শুধু যুদ্ধ থামানো নয়, বরং শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং শুধু অধিকার রক্ষা নয় বরং প্রতিটি মানুষের মর্যাদা রক্ষা করাও। অধিকার রক্ষার পাশাপাশি হিংসা এবং হুমকির বিরুদ্ধেও রুখে দাঁড়াতে হবে। সন্ত্রাসবাদের প্রতিরোধ করা বিশেষভাবে জরুরি।”

  • Bangladesh: “পাকিস্তানে ফিরে যান”, রাষ্ট্রপুঞ্জের বাইরে বিক্ষোভের মুখে ইউনূস

    Bangladesh: “পাকিস্তানে ফিরে যান”, রাষ্ট্রপুঞ্জের বাইরে বিক্ষোভের মুখে ইউনূস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পাকিস্তানে ফিরে যান” সম্মিলিত রাষ্ট্রপুঞ্জের বাইরে ইউনূসের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখালেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা (Bangladesh)। গত ২০২৪ সালের ৫ অগাস্ট থেকে বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিতারিত কররা পর থেকেই সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর ব্যাপক অত্যাচার করে জামাত, তৌহিদি এবং বিএনপির কট্টর সমর্থকেরা। যে পাকিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘ পঞ্চাশ বছর সম্পর্ক ছিল না, আজ ইউনূসের (Muhammad Yunus) জমানায় চট্টগ্রাম বন্দরে আসছে পাকিস্তানের জাহাজ। বিনা ভিসায় অবাদ যাতায়েত শুরু হয়েছে। আবার দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে একাধিক সামরিক চুক্তি। ফলে এই অশান্ত বাংলাদেশ নির্মাণের আসল কারিগর প্রধান উপদেষ্টা। তাই সামনে পেয়ে আমেরিকার মাটিতে বিক্ষোভ দেখান আম বাংলাদেশি জনতা।

    সংখ্যালঘুদের উপর ভয়ঙ্কর অত্যাচার (Bangladesh)

    গত শুক্রবার নিউইয়র্কে সম্মিলিত রাষ্ট্রপুঞ্জে ভাষণ দিতে গিয়েছিলেন তিনি। সদর দফতরের বাইরেই শোনা যায়, “ইউনূস পাকিস্তানি। দ্রুত পাকিস্তানে ফিরে যাও।” হাসিনা সমর্থক এবং প্রবাসী সম্প্রদায়ের ব্যাপক ক্ষোভের মুখে পড়েন শান্তিতে জয়ী অশান্তির জনক মহম্মদ ইউনূস (Muhammad Yunus)। বিক্ষোভকারীদের সাফ কথা, “বাংলাদেশের (Bangladesh) শাসন ব্যবস্থার আকস্মিক পরিবর্তনের পর সংখ্যালঘুদের উপর ভয়ঙ্কর অত্যাচার নেমে এসেছে। দেশে যেভাবে হিংসা এবং ভয়ের বাতাবরণ নেমে এসেছে, তাতে অনেক মানুষ পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। দেশে আইন শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই। দুষ্কৃতীদের মনে ভয় নেই।”

    ধ্বংসের পথে বাংলাদেশ

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরও এক বিক্ষোভকারী বলেন, “ইসলামী মৌলবাদী এবং কট্টর সন্ত্রাসীদের ষড়যন্ত্রে বাংলাদেশে ইউনূস (Muhammad Yunus) ক্ষমতায় টিকে আছেন। বাংলাদেশকে তালিবানিদের হাতে ছেড়ে দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান এবং জৈনদের নিঃশেষ করার খেলা খেলছে সন্ত্রাসীরা। হিন্দু ধর্মের একজন সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে বন্দি করে রেখেছে এই অন্তর্বর্তী সরকার। দেশের ঐতিহ্য এবং স্থাপত্য ভাস্কার্যকে চির তরে ধ্বংস করেছে দুষ্কৃতীরা। দেশের অর্থনীতি এবং শিল্প-বাণিজ্য সম্পূর্ণ ভাবে ধ্বংসের পথে। বাংলাদেশকে (Bangladesh) মানচিত্র থেকে চিরতরে মুছে দেওয়ার কাজ করছে এই নির্মম সরকার।”

  • Bhagat Singh: প্রত্যক্ষ সংগ্রামের প্রতীক ছিলেন ভগত সিং, যুবসমাজের আইকন

    Bhagat Singh: প্রত্যক্ষ সংগ্রামের প্রতীক ছিলেন ভগত সিং, যুবসমাজের আইকন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৮ সেপ্টেম্বর আজ স্বাধীনতা সংগ্রামী ভগত সিং (Bhagat Singh)- এর জন্মদিন। আজ সারা দেশজুড়ে এই মহান স্বাধীনতা সংগ্রামীর জন্মজয়ন্তী (Birth Day) পালন করছে। পরাধীন ভারতে তিনি ছিলেন নির্ভীক অকুতোভয়ী এবং অদম্যসাহসী। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষ সংগ্রামে যোগদান করেছিলেন। তাঁকে ঘিরে রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছিল ব্রিটিশ শাসকদের। ফাঁসির মঞ্চে হাসির জয়গান দিয়ে বরণ করেছিলেন মৃত্যু। এই বিপ্লবীর অবদান স্বাধীনতা উত্তর ভারতে আজও অম্লান। ভগত সিং এখন শুধু নাম নয় অনুপ্ররণা।

    প্রত্যক্ষ সংগ্রামকেই একমাত্র শ্রেষ্ঠপথ(Bhagat Singh)

    ব্রিটিশ ভারতের তৎকালীন পশ্চিম পঞ্জাবে জন্মগ্রহণ (Birth Day) করেছিলেন ভগত সিং (Bhagat Singh)। মাত্র ২৩ বছর বয়সে নিজের জীবনকে ভারত মাতার মুক্তির জন্য উৎস্বর্গ করে দিয়েছিলেন। তাঁর সহযোদ্ধাদের মধ্যে ছিলেন রাজগুরু ও সুখদেব। তাঁদের ব্রিটিশ বিরোধী কর্মকাণ্ড দেশের সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে সম্পূর্ণ ভাবে বদলে দিয়েছিল। ১৯৯১ সালে জালিয়ানওয়ালা বাগের হত্যাকাণ্ড ব্যাপক ভাবে মনে প্রভাব ফেলছিল। যে ভাবে ব্রিটিশ শাসক জেনারেল ডায়ার নিরাপরাধ নারী ও শিশুদের হত্যা করেছিল, তাতে ব্রিটিশ বিরোধী প্রত্যক্ষ সংগ্রামকেই একমাত্র শ্রেষ্ঠপথ বলে মনে করেন ভগত সিং।

    জন সন্ডার্সকে হত্যা করেছিলেন

    ভগত সিং (Bhagat Singh) ভারতকে স্বাধীন করতে হিন্দুস্তান সোশ্যালিস্ট রিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হিসেবে যোগদান করেছিলেন। তাঁর কর্মকাণ্ড অল্প সময়ের মধ্যেই গোটা দেশজুড়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করে ছিল। ব্রিটিশদেরও চক্ষুশূল হয়ে উঠেছিলেন নিজে। তিনি ভালো ভাবেই জানতেন আবেদন-নিবেদন নীতিতে দেশের স্বাধীনতা আসবে না। প্রয়োজন একটি বড় সংগ্রামের। বধির ভারতীয়ের মনে-প্রাণে যাতে সাড়া জেগে ওঠে সেই জন্যই প্রত্যক্ষ সংগ্রামে অংশ নেন ভগত সিং। তিনি লালা লাজপত রায়কে হত্যার বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন। প্রতিবাদে ১৯২৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর লাহোর জেলা পুলিশের সদরদফতরের বাইরে ব্রিটিশ পুলিশ অফিসার জন সন্ডার্সকে হত্যা করেছিলেন। ১৯২৮ সালের ৮ এপ্রিল বটুকেশ্বর দত্তের সঙ্গে মিলিত হয়ে বিধানসভায় বোমা বিস্ফোরণ ঘটান। তিনি বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক বা ইনকিলাব জিন্দাবাদের ধ্বনিও তুলেছিলেন। পরবর্তী সময়ে ব্রিটিশ সরকার রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের কাণ্ডারি হিসেবে গ্রেফতার করেছিল। ১৯৩১ সালের ২৩ মার্চ তাঁর ফাঁসি হয়েছিল। তাঁর আত্মবলিদান দেশের জন্য আজও স্মরণীয়।

  • Thalapathy Vijay:  বিজয় থলপতির সভায় পদপৃষ্ঠ হয়ে মৃত ৩৯ জনের, তদন্তের নির্দেশ স্ট্যালিনের

    Thalapathy Vijay:  বিজয় থলপতির সভায় পদপৃষ্ঠ হয়ে মৃত ৩৯ জনের, তদন্তের নির্দেশ স্ট্যালিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তামিলাগা ভেটরি কাজাগম দলের প্রতিষ্ঠাতা দক্ষিণ ভারতের অভিনেতা বিজয় থলপতি (Thalapathy Vijay)। শনিবার তাঁর একটি বড় জনসভায় ব্যাপক পরিমাণে জনসমাগম হয়েছিল। উপচে পড়া ভিড়ে কার্যত বক্তৃতা থামিয়েই দিতে হয় তাঁকে। উপস্থিত পুলিশ বেসামাল হয়ে পড়েছিল। মাত্রাছাড়া ভিড়ের কারণে পদপৃষ্ট (Stampede) হয়ে এখনও পর্যন্ত ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর জখম হয়েছেন ৫১ জন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন শিশুও। বেশকিছু জনের অবস্থা বেশ আশঙ্কাজনক। এই মর্মান্তিক ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং রাষ্ট্রপতি মুর্মু।

    অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন (Thalapathy Vijay)

    এই মর্মান্তিক (Thalapathy Vijay) ঘটনায় তামিলনাড়ু প্রশাসন উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন সাংবাদিকদের বলেন, “এখন পর্যন্ত, ৩৯ জন মারা গেছেন, যার মধ্যে ১৩ জন পুরুষ, ১৭ জন মহিলা, ৪ জন ছেলে এবং ৫ জন মেয়ে। ২৬ জন পুরুষ এবং ২৫ জন মহিলা সহ ৫১ জন গুরুতর ভাবে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। কারুর জেলায় বিজয়ের দল তামিলাগা ভেত্র্রি কাজাগামের একটি রাজনৈতিক সমাবেশের সময় এই ঘটনাটি ঘটেছে। সম্পূর্ণ ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য তামিলনাড়ু সরকার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। তদন্ত করবেন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অরুণা জগদীশনের নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন।”

    রাজনৈতিক সভায় পদপৃষ্ঠ

    ২০২৬ সালেই এই রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তাই এখন থেকেই নির্বাচনী প্রচারে নেমে পড়েছেন বিজয়। ২০২৪ সালেই বিজয় তাঁর দলের স্থাপনা করেন। তিন দশকের বেশি সময় ধরে সিনেমায় যথেষ্ট জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন তিনি। তাঁর রাজনৈতিক সভায় আগেও ব্যাপক ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছে। তবে এদিনের সভায় স্পষ্ট দেখা গিয়েছে ভিড়ে ঠাসা একটি জায়গায় বিজয় (Thalapathy Vijay) গাড়ির উপরে দাঁড়িয়ে ভাষণ দিচ্ছিলেন। তারপর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হলেই শুরু হয় ভয়াবহ দুর্ঘটনা।

    আগেও হয়েছিল পদপৃষ্ঠ

    বিজয় (Thalapathy Vijay) নিজের এক্স হ্যান্ডলে দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, “আমার হৃদয় ভেঙে গিয়েছে। আমার যন্ত্রণা প্রকাশের ভাষা নেই। যাদের আত্মীয়দের হারিয়েছেন তাঁদের প্রতি আমি সমব্যাথি। মৃতদের প্রতি আমি শোক প্রকাশ করছি। হাসপাতালে ভর্তিদের প্রতি দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।” তবে বিজয়ের সভায় এই প্রথম পদপৃষ্ঠ (Stampede) হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। আগে গত বছরের অক্টোবরে এই ঘটনা ঘটে। সেই বারও মোট ৬ জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। বারবার এই ধরনের ঘটনায় ব্যবস্থাপনা এবং সুরক্ষা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন রাজনীতির একাংশ মানুষ।

  • TMC: ক্রমেই কমছে লগ্নি, খাদের কিনারে চলে যাচ্ছে বাংলার অর্থনীতি

    TMC: ক্রমেই কমছে লগ্নি, খাদের কিনারে চলে যাচ্ছে বাংলার অর্থনীতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফি বছর রাজ্যে ঘটা করে হচ্ছে শিল্প সম্মেলন। বিরোধীদের মতে, আদতে যা হচ্ছে, তা হল শিল্পপতিদের (Industrial Incentives) নিয়ে সরকারি অর্থে ‘মোচ্ছব’। কারণ নিয়ম করে শিল্প সম্মেলন হলেও, এ রাজ্যে উল্লেখযোগ্য শিল্প একটাও হয়নি বলে (TMC) অভিযোগ বিরোধীদের। এর কারণ হল গত তিন দশকে প্রদত্ত সব ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইনসেনটিভ বাতিল করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। বিতর্কিত আইনটি হল “ওয়েস্ট বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইনসেনটিভ স্কিমস অ্যান্ড অবলিগেশনস ইন দ্য নেচার অফ গ্র্যান্টস অ্যান্ড ইনসেনটিভস বিল, ২০২৫”।

    ব্যাপক সমালোচনা (TMC)

    চলতি বছরের ২ এপ্রিল এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিও জারি হয়। এর ফলে ১৯৯৩ সাল থেকে প্রতিশ্রুত সমস্ত সুবিধাই কার্যত প্রত্যাহার করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এহেন সিদ্ধান্ত জন্ম দিয়েছে ব্যাপক সমালোচনার। কারণ এটি বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট করছে, রাজ্যের অর্থনীতিকে বিপদের মুখে ফেলছে এবং সর্বোপরি, মূলধনের প্রতি বৈরী মনোভাব তৈরির ইঙ্গিত দিচ্ছে। কর্পোরেট জায়ান্ট ডালমিয়া ও বিড়লা গ্রুপের অনুমান, তাদের সম্মিলিত ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৪৩০ কোটি টাকা। অন্য অসংখ্য প্রতিষ্ঠান এখনও পর্যন্ত আর্থিক ক্ষতির হিসেব করে উঠতে পারেনি। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি বড় সংস্থা কলকাতা হাইকোর্টে এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করেছে। তারা একে অসাংবিধানিক ও স্বেচ্ছাচারী আখ্যা দিয়েছে।

    শিল্প-বিরোধী টানাপোড়েনের শেকড়

    পশ্চিমবঙ্গের শিল্প-বিরোধী টানাপোড়েনের শেকড় বহু পুরনো। ৩৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে কমিউনিস্ট পার্টির শাসনকালে শিল্পপতিদের সন্দেহের চোখে দেখা হত। রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু একবার পুঁজিপতিদের শ্রেণিশত্রু বলে উল্লেখ করেছিলেন। সেই মনোভাব প্রতিফলিত হত তাদের নীতিনির্ধারণে, যা প্রায়ই বেসরকারি উদ্যোগকে লগ্নি করতে নিরুৎসাহিত করত (TMC)। ধর্মঘট, শ্রমিক সংগঠনের হিংসা এবং অগ্নিসংযোগের ঘটনার জেরে সিংহানিয়া ও বিড়লা পরিবারের মতো বড় ব্যবসায়ীরা অন্য রাজ্যে স্থানান্তরিত করতে বাধ্য হন তাঁদের ব্যবসা। বস্তুত, তার ফলেই পশ্চিমবঙ্গে শিল্পের অবনতি (Industrial Incentives) ঘটে।

    তৃণমূলের আমলেও রাজ্যে হা-শিল্প দশা

    ২০১১ সালে বামেদের হটিয়ে রাজ্যের ক্ষমতায় আসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস। তার পরেও ঘোচেনি রাজ্যের হা-শিল্প দশা। অথচ তৃণমূলের উত্থানই ঘটেছিল শিল্প প্রকল্পগুলির বিরুদ্ধে আন্দোলনের মাধ্যমে, বিশেষ করে সিঙ্গুরে টাটা মোটরসের বিরুদ্ধে, যার ফলে কোম্পানিটি রাজ্যের বাইরে স্থানান্তরিত করে করে নেয় তাদের কারখানা। বাংলা থেকে পাততাড়ি গুটিয়ে তারা চলে যায় গুজরাটের সানন্দে। কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, ২০১১ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৬ হাজার ৬০০-এর বেশি কোম্পানি, যার মধ্যে ১১০টি তালিকাভুক্ত সংস্থা রয়েছে, তাদের ব্যবসা গুটিয়েছে এ রাজ্য থেকে। তৃণমূল সরকারের শাসনকালে বাংলায় মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো পড়েছে আইনশৃঙ্খলার সমস্যা, অনুপ্রবেশ এবং ক্রমবর্ধমান সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা। এসবের কারণে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভীষণভাবে (TMC)। অর্থনৈতিক তত্ত্ব ইনসেনটিভকে প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার হাতিয়ার হিসেবে গুরুত্ব দেয়, বিশেষত সেই সব খাতে যেখানে বাজারের ব্যর্থতা রয়েছে। নেতিবাচক প্রভাব যেমন শ্রমিক অসন্তোষ, প্রতিকূল সামাজিক অবস্থা এবং দুর্বল আইনশৃঙ্খলা বিনিয়োগ আকর্ষণে সরকারি সাহায্যের প্রয়োজনীয়তা দাবি করে। কেইনসীয় অর্থনীতি অর্থনৈতিক মন্দার সময় সক্রিয় সরকারি হস্তক্ষেপকে সমর্থন করে এবং পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় রাজস্ব ইনসেনটিভের গুরুত্বকে তুলে ধরে।

    পশ্চিমবঙ্গের অর্থনৈতিক হাল

    পশ্চিমবঙ্গের অর্থনৈতিক সূচকগুলি একটি অনিশ্চিত আর্থিক পরিস্থিতি প্রকাশ করছে। জানা গিয়েছে, আর্থিক ঘাটতি রাজ্যের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের (GSDP) ৩৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। ১৯৬০ সালে ভারতের জিডিপিতে পশ্চিমবঙ্গের অবদান ছিল ১০ শতাংশেরও বেশি। আজ তা কমে হয়েছে ৫ শতাংশ। মাথাপিছু আয় জাতীয় গড়ের মাত্র ৮৩.৭ শতাংশ, যা প্রতিবেশী রাজ্যগুলির তুলনায় ঢের পিছিয়ে। দারিদ্র্যের হার এখনও উচ্চ, এবং আইন-শৃঙ্খলার চ্যালেঞ্জগুলি ক্রমশ বেড়েই চলেছে (TMC)। নয়া ওই আইনের জেরে আরও অনেক শিল্পপতি রাজ্য ছেড়ে চলে যেতে পারেন। যার ফলে বেকারত্ব বাড়বে এবং জনকল্যাণমূলক ব্যবস্থার ওপর বাড়তি চাপ পড়বে। সাধারণ মানুষ, যাঁদের জীবিকা ও কর্মসংস্থান শিল্পোন্নয়নের ওপর নির্ভরশীল, তাঁরা নীতিগত ব্যর্থতার প্রধান শিকার হয়ে উঠবেন (Industrial Incentives)।

    কেন্দ্রের সঙ্গে সংঘাতমূলক আচরণ

    পশ্চিমবঙ্গ বারবার কেন্দ্রের সঙ্গে সংঘাতমূলক আচরণ করেছে। মমতার সরকার সরে এসেছে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প থেকে। সিবিআইয়ের নজরদারি সীমিত করা এবং প্রশাসনিক নিয়োগ নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে নানা সময় রাজ্য সরকারের বিরোধে জড়ানোও এর উদাহরণ। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির অবস্থা বেহাল। এ রাজ্যে প্রতি এক লাখ মানুষের জন্য মাত্র ৯৭.৬৬ জন পুলিশ কর্মী রয়েছেন। এটি উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নিরাপত্তা ও বিনিয়োগ উভয় ক্ষেত্রেই। সাম্প্রদায়িক হিংসা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা বিনিয়োগকারীদের আস্থায় আরও চিড় ধরিয়েছে। তার জেরে বাংলায় এমন এক পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে, যেখানে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে প্রতি পদে (TMC)।

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, দ্রুত পরিবর্তনশীল ভারতীয় অর্থনীতির প্রেক্ষাপটে, পশ্চিমবঙ্গ ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে। যার জেরে রাজ্যটি চলে যাচ্ছে অর্থনৈতিক খাদের কিনারায়। রাজ্যবাসীকে যুঝতে হচ্ছে নীতি-অব্যবস্থাপনা, অবিশ্বাস ও শিল্পপতিদের পাততাড়ি গুটিয়ে রাজ্য ছেড়ে পালানোর পরিণতির সঙ্গে।

  • Ramakrishna 475: “মার সেই রূপ—সেই ভুবনমোহন রূপ— কৃষ্ণময়ীর রূপ!—কিন্তু চাউনীতে যেন জগৎটা নড়ছে!”

    Ramakrishna 475: “মার সেই রূপ—সেই ভুবনমোহন রূপ— কৃষ্ণময়ীর রূপ!—কিন্তু চাউনীতে যেন জগৎটা নড়ছে!”

    ৪৪ ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ বলরাম-মন্দিরে ভক্তসঙ্গে

    প্রথম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৫, ১২ই এপ্রিল
    ঠাকুরের নিজ মুখে কথিত সাধনা বিবরণ

     

    অষ্টসিদ্ধি ও ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ—গুরুগিরি ও বেশ্যাবৃত্তি 

    শ্রীরামকৃষ্ণের সাধনায় প্রলোভন (Temptation)—ব্রহ্মজ্ঞান ও অভেদবুদ্ধি 
    শ্রীরামকৃষ্ণ ও মুসলমান ধর্ম

    “সাধনার সময় ধ্যান করতে করতে আমি আরও কত কি দেখতাম। বেলতলায় ধ্যান করছি, পাপপুরুষ এসে কতরকম লোভ দেখাতে লাগল। লড়ায়ে গোরার রূপ ধরে এসেছিল। টাকা, মান, রমণ সুখ নানারকম শক্তি, এই সব দিতে চাইলে। আমি মাকে ডাকতে লাগলাম। বড় গুহ্যকথা। মা দেখা দিলেন, তখন আমি বললাম, মা ওকে কেটে ফেলো। মার সেই রূপ—সেই ভুবনমোহন রূপ—মনে পড়ছে। কৃষ্ণময়ীর রূপ!—কিন্তু চাউনীতে যেন জগৎটা নড়ছে!”

    ঠাকুর (Ramakrishna) চুপ করিলেন। ঠাকুর আবার বলিতেছেন—“আরও কত কি বলতে দেয় না!—মুখ যেন কে আটকে দেয়!

    “সজনে তুলসী এক বোধ হত! ভেদ-বুদ্ধি দূর করে দিলেন। বটতলায় ধ্যান করছি, দেখালে একজন দেড়ে মুসলমান (মোহম্মদ) সানকি করে ভাত নিয়ে সামনে এল। সানকি থেকে ম্লেচ্ছদের খাইয়ে আমাকে দুটি দিয়ে গেল। মা দেখালেন, এক বই দুই নাই। সচ্চিদানন্দই নানারূপ ধরে রয়েছেন। তিনিই জীবজগৎ সমস্তই হয়েছেন। তিনিই অন্ন (Kathamrita) হয়েছেন।”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের বালকভাব ও ভাবাবেশ

    (গিরিশ, মাস্টার প্রভৃতির প্রতি)—“আমার বালক স্বভাব। হৃদে বললে, মামা, মাকে কিছু শক্তির (Ramakrishna)  কথা বলো,—অমনি মাকে বলতে চললাম! এমনি অবস্থায় রেখেছে যে, যে ব্যক্তি কাছে থাকবে তার কথা শুনতে হয়। ছোট ছেলের যেমন কাছে লোক না থাকলে অন্ধকার দেখে—আমারও সেইরূপ হত! হৃদে কাছে না থাকলে প্রাণ যায় যায় হত! ওই দেখো ওই ভাবটা আসছে!— কথা (Kathamrita) কইতে কইতে উদ্দীপন হয়।”

  • Sukanta Majumdar: টেটে পাসের হার ২.৪৭%! “মানসিকতাতেই নেই চাকরি দেওয়ার”, মমতাকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: টেটে পাসের হার ২.৪৭%! “মানসিকতাতেই নেই চাকরি দেওয়ার”, মমতাকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর ঠিক আগের মুহূর্তেই ২০২৩ সালের টেট পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তবে পাশের হার নিয়ে তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলেছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এইবার টেটের ফলাফল ঘোষণায় জানা গিয়েছে পাশের হার ২.৪৭ শতাংশ। আগে পাশের হার বেশি ছিল কিন্তু এবার পাশের হার ঠিক কোন কারণে কম, তাই প্রশ্ন করেন সুকান্ত। আগে কি জল মেশানো হতো? এবার তাহলে কম হচ্ছে। যুবকদের কি মমতা সরকার চাকরি দিতে চাইছে না? অপর দিকে রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিন্‌হাকে (Chandranath Sinha) শর্ত সাপেক্ষে জামিন বহাল রেখেছে ইডির বিশেষ আদালত। তবে এই রায়ের বিরুদ্ধে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার। তাঁর সাফ কথা, “চন্দ্রনাথ নিয়ে আদালতের রায়ে আমরা মর্মাহত।”

    মানসিকতাতেই নেই চাকরি দেওয়ার (Sukanta Majumdar)

    রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি নিয়ে রাজ্য রাজনীতি ফের উত্তাল। ২৪ সেপ্টেম্বরে টেটের ফল প্রকাশিত হয়েছে। তাতে দেখা গিয়েছে আগের বারের তুলনায় পাশের হার খুব কম। একই দিনে এবার ২০২২ সালের টেট পরীক্ষায় পাশ করা অন্যান্য চাকরি প্রার্থীরা আন্দোলন করতে রাস্তায় নেমেছেন। ২০২২ সালে টেটে পাশ করেছিলেন মোট ৫৭ হাজার। ২০২৩ সালে টেটে উত্তীর্ণদের সংখ্যা সেই বারের তুলানায় অনেক কম। এইবারে পাশের সংখ্যা মাত্র ৬ হাজার ৭৫৪ জন। মোট চাকরি প্রার্থী রয়েছেন ৬৩ হাজার ৭৫৪ জন।

    তৃণমূলকে তোপ দেগে বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “এই তৃণমূল সরকার রাজ্যের যুবক বেকারদের চাকরি দেবে না। ২০২২ সালে ৫৭ হাজার পাশ করল, ২০২৩-এ মাত্র ৬ হাজার ৭৫৪! তাহলে কি আগে অতিরিক্ত করে পাশ করানো হয়েছিল? আগে তো অনেক বেশি করে পাশ হতো আর এবার এতো কেন কম হল? তাহলে কি আগে সবটাই দুর্নীতি করে করা হত? সরকারের মানসিকতাতেই নেই চাকরি দেওয়ার।” তবে তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। দলের রাজ্য সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার কটাক্ষ করে বলেন, “তাঁর মন্তব্য অবৈজ্ঞানিক এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মন্তব্য। পাশের হার দিয়ে ফলাফল বিচার করা যায় না।”

    অপরাধী যদি ঘুরে বেড়ায় তাহলে মুশকিলে পড়বে

    ইডির বিশেষ আদালতে জামিন পেয়ে চন্দ্রনাথ (Chandranath Sinha)  বলেন, “বিচার ব্যবস্থার ওপর আমার সম্পূর্ণ ভরসা রয়েছে। আমি জ্ঞানত কোনও অন্যায় করিনি।” তৃণমূল বিধায়ক চন্দ্রনাথ সিনহার শর্ত সাপেক্ষে জামিন বহাল রাখাকে তোপ দেগে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “এই ধরনের অপরাধী যদি ঘুরে বেড়ায় তাহলে মুশকিলে পড়বে তদন্ত। আদালতের রায়ে আমরা ভীষণ ভাবে মর্মাহত। কীভাবে এই রায় দেওয়া হয়েছে তার কারণ খোঁজ করতে হবে। আদালতের রায় যদিও বিচারাধীন বিষয় তবুও এই রায় রাজ্যবাসীর মনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।”

    তল্লাশি অভিযানে ৪১ লক্ষ টাকা উদ্ধার হেয়েছিল

    শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা মন্ত্রী চন্দ্রনাথের (Chandranath Sinha) বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। টাকা নিয়ে চাকরি বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে তাঁর ওপর। তবে ইডির কাছে নিজের আয় সম্পর্কে তিনি জানান, সমস্ত আয়ের উৎস কৃষিকাজ। এরপর তদন্তকারী সংস্থা বীরভূমের পাইকরে বীরভূমের কৃষি বিভাগের সহ অধিকর্তার দফতরে তল্লাশি চালায়। রাজ্যের মন্ত্রীর বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দেওয়ার পর গত ৬ সেপ্টেম্বর ইডির বিশেষ আদালতে গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন তিনি। তবে ২০২৪ সালের মার্চ মাসে তল্লাশি অভিযান চালিয়ে নগদ ৪১ লক্ষ টাকা এবং মোবাইল উদ্ধার হয়েছিল। নিজের বৌয়ের নামে বেনামে সম্পত্তি এবং আবাসন নির্মাণের ব্যবসা চালাতেন বলে একাধিক তথ্য আদালতে তুলে ধরেছে ইডি।

    চরম চাপে তৃণমূল

    উল্লেখ্য রাজ্যের তৃণমূল সরকার শিক্ষক নিয়োগ, রেশন বণ্টন, পুর নিয়োগ, বালি-কয়লা-গরু-পাথরপাচার এবং নারী নির্যাতন-সহ একাধিক ইস্যুতে চরম ব্যাকফুটে। দুর্নীতির দায়ে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জেলে বন্দি। আরও একাধিক নেতা-মন্ত্রী-বিধায়করা জেলে বন্দি বা শর্ত সাপেক্ষে জামিনে রয়েছেন। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তদন্তে তৃণমূলের দুর্নীতি জনসমক্ষে প্রকাশিত হওয়ায় আগামী ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচন যে খুব সহজে তৃণমূল পাড় হবে না তাও রাজনীতির একাংশের মানুষ মনে করছেন।

  • Railway Employees Bonus: দুর্গাপুজোতে রেলকর্মীদের ৭৮ দিনের বোনাস দেবে মোদি সরকার

    Railway Employees Bonus: দুর্গাপুজোতে রেলকর্মীদের ৭৮ দিনের বোনাস দেবে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোতে রেলকর্মীদের ৭৮ দিনের বোনাস (Railway Employees Bonus) ঘোষণা করেছে কেন্দ্রের মোদি সরকার। দুর্গাপুজো (Durga Puja 2025) ও নবরাত্রির মধ্যে এই সুখবরে রেলকর্মী মনে খুশির আবহ তৈরি করেছে। রেলমন্ত্রকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, রেলকর্মীদের অসাধারণ কর্মক্ষমতার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। উৎসবের আবহে যখন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা নিজেদের প্রাপ্য ডিএ থেকে বঞ্চিত, সেখানে কেন্দ্রীয় সরকার কর্মীদের প্রতি কতটা সজাগ দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় রাখে, এই সিদ্ধান্তের মধ্যে দিয়ে সেটাও একবার প্রমাণিত হল।

    ১৮৬৫.৬৮ কোটি টাকার পিএলবি দেওয়া হবে (Railway Employees Bonus)

    রেলমন্ত্রক থেকে বলা হয়েছে, রেলের কর্মীদের কাজের প্রতি নিষ্ঠার কথা ভেবেই কেন্দ্রীয় সরকার এই বিশেষ সিদ্ধান্ত (Railway Employees Bonus) নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে উৎসবের মরশুমে বোনাস দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ১০,৯১,১৪৬ জন রেল কর্মচারীকে ১৮৬৫.৬৮ কোটি টাকায় ৭৮ দিনের পিএলবি বা প্রোডাক্টিভিটি লিঙ্কড বোনাস অনুমোদন করেছে। ঠিক এমন কথাই জানিয়েছে রেলমন্ত্রক। প্রতিবছর এই বোনাস দেওয়া হয় পুজোর সময়। গত বছরও এই বোনাস ১১,৭২,২৪০ জন রেল কর্মচারীদের ২,০২৮.৫৭ কোটি টাকা পিএলবি দেওয়া হয়েছিল। প্রতিবছর প্রায় ১০.৯১ লক্ষ নন গেজেটেড রেল কর্মচারীকে ৭৮ দিনের বেতনের সমপরিমাণে পিএলবি (Railway Employees Bonus) দেওয়া হয়। পিএলবি হল মানুষের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অনুপ্রাণিত করার পুরস্কার। একে একপ্রকার ইনসেনটিভ বলাও হয়ে থাকে।

    প্রয়োজন অতরিক্ত ব্যয়কে রোধ

    অন্যদিকে, সাধারণ মানুষের টাকায় আর কেনা যাবে না অপ্রয়োজনীয় জিনিস। দীপাবলির (Durga Puja 2025) আগে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে মোদি সরকার। এবার থেকে সিদ্ধান্ত হয়েছে সরকারি অর্থে আর কেনা যাবে না অন্যান্য উৎসবের উপহার সামগ্রীও। গত ১৯ সেপ্টেম্বর ব্যয় বিভাগের তরফ থেকে নির্দেশিকা তাৎক্ষণিক ভাবেই কার্যকর হয়েছে। প্রয়োজন অতরিক্ত ব্যয়কে রোধ করতে এবং জনসাধারণের অর্থের বিচক্ষণতাকে আরও সক্রিয় করতে এই নির্দেশিকা সরকারের রেলমন্ত্রক সাংবাদিক সম্মলেন করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। রাজস্ব শৃঙ্খলা ও জনসাধারণের সম্পদের ব্যবহারের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখে, ভারত সরকারের সব মন্ত্রক দীপাবলি ও অন্যান্য উৎসবের (Durga Puja 2025) জন্য উপহার সম্পর্কিত জিনিসপত্রের ওপর কোনও ব্যয় করবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

  • West Bengal Weather Report: বঙ্গোপসাগরে ঘনাচ্ছে নতুন নিম্নচাপ! পঞ্চমী থেকে কি ফের ভাসবে কলকাতা?

    West Bengal Weather Report: বঙ্গোপসাগরে ঘনাচ্ছে নতুন নিম্নচাপ! পঞ্চমী থেকে কি ফের ভাসবে কলকাতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ২২ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার রাতে লাগাতার বৃষ্টিতে (West Bengal Weather Report) জমা জলে বিধ্বস্ত কলকাতা। পুজোর শুরুতে এক দিনেই বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ৩০০ মিলিমিটারের বেশি। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ১০ জনের। ব্যাপক ভাবে ক্ষয়ক্ষতির স্বীকার হয়েছেন পাইকারি এবং খুচরো ব্যবসায়ীরা। শহরজুড়ে (Kolkata Weather Report) প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ব্যাপক পরিমাণে জল জমে বিরাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন পুজো উদ্যোক্তরা। অনেক জায়গায় এখনও জল না নামায় জনজীবন ব্যাপক ভাবে বিপর্যয়ের মুখে। তবে এই পরিস্থিতির মধ্যে আবহাওয়া দফতর ফের একবার দক্ষিণে নিম্নচাপ ঘনিয়ে আসার কথা জানিয়েছে। শনিবার পঞ্চমী থেকেই ব্যাপক বৃষ্টির কথা জানিয়েছে, চলবে ষষ্ঠীর সকাল পর্যন্ত। কলকাতা সহ বেশ কিছু জায়গায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে।

    মায়ানমার উপকূল সংলগ্ন এলাকায় নিম্নচাপ (West Bengal Weather Report)

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, “বঙ্গোপসাগরে (West Bengal Weather Report) নতুন করে ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ। মায়ানমার উপকূল সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে নতুন করে একটি নিম্নচাপ অঞ্চল সৃষ্টি হয়েছে। শনিবারের মধ্যে দক্ষিণ ওড়িশা উপকূল দিয়ে সেই নিম্নচাপ স্থলভাগের উপর প্রবেশ করবে। কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অষ্টমীতে বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নবমীর রাত থেকে ফের বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    ষষ্ঠী পর্যন্ত সব জেলাতেই কমবেশি ঝড়বৃষ্টি

    বৃহস্পতিবার কলকাতা (Kolkata Weather Report) এবং দক্ষিণবঙ্গের (West Bengal Weather Report) বেশকিছু জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। একইভাবে বৃষ্টি হতে পারে কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং বাঁকুড়ায়। তবে শুক্রবার থেকে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে। পঞ্চমীর দিনে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রামে। তবে ষষ্ঠী পর্যন্ত সব জেলাতেই কমবেশি ঝড়বৃষ্টি চলবে। সেই সঙ্গে ৩০-৪০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।

    উত্তরবঙ্গে নেই সতর্কতা

    তুলনায় উত্তরবঙ্গে (West Bengal Weather Report) বৃষ্টির সম্ভাবনা কম রয়েছে। দুই এক জায়াগায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃহস্পতিবার দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং উত্তর দিনাজপুরে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবার সতর্কতা রয়েছে একইভাবে কোচবিহারেও। আপাতত ষষ্ঠী থেকে অষ্টমী পর্যন্ত কোথাও আবহাওয়া সংক্রান্ত সতর্কতা নেই উত্তরবঙ্গের বাকি অংশে।

  • Sonam Wangchuk: লেহ্-তে হিংসায় উসকানি দিয়েছিলেন সমাজকর্মী সোনম ওয়াংচুক, বলল কেন্দ্র

    Sonam Wangchuk: লেহ্-তে হিংসায় উসকানি দিয়েছিলেন সমাজকর্মী সোনম ওয়াংচুক, বলল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বুধবার লেহ্-তে যে হিংসাত্মক (Leh Violence) ঘটনা ঘটেছিল, তা উসকে দিয়েছিলেন সমাজকর্মী সোনম ওয়াংচুক (Sonam Wangchuk)।’ এ কথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। এদিন হিংসায় আগুন লাগানো হয়েছে বিজেপির পার্টি অফিসে। পোড়ানো হয়েছে সিআরপিএফের গাড়ি। ভাঙচুর করা হয়েছে সরকারি সম্পত্তি। বুধবার সন্ধ্যার পরে জারি করা এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে মন্ত্রক জানিয়েছে, ওয়াংচুক হিংসা উসকে দেন। যদিও তাঁর দাবিগুলি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন কমিটির সঙ্গে যে আলোচনা চলছে, তার অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল।

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের বিবৃতি (Sonam Wangchuk)

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “যেসব দাবির ভিত্তিতে ওয়াংচুক অনশন করেছিলেন, সেগুলি ইতিমধ্যেই এইচপিসি আলোচনার অংশ। বহু নেতা তাঁকে অনশন ভাঙার আহ্বান জানালেও তিনি অনশন চালিয়ে যান এবং আরব বসন্তধর্মী আন্দোলনের উল্লেখ ও নেপালে জেন জি প্রতিবাদের উদাহরণ টেনে জনগণকে বিভ্রান্ত করেন।” বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, “২৪ সেপ্টেম্বর সকাল প্রায় সাড়ে ১১টা নাগাদ তাঁর উসকানিমূলক বক্তব্যে প্ররোচিত হয়ে একদল লোক অনশন মঞ্চ থেকে বেরিয়ে এসে একটি রাজনৈতিক দলের কার্যালয় এবং লেহ্-এর সিইসি-র সরকারি কার্যালয়ে হামলা চালায়। তারা এই অফিসগুলিতে আগুন ধরিয়ে দেয়, নিরাপত্তা কর্মীদের আক্রমণ করে এবং পুলিশের গাড়িতে আগুন লাগায়। উন্মত্ত জনতা পুলিশের ওপর হামলা চালায়, যাতে ৩০ জনেরও বেশি পুলিশ এবং সিআরপিএফ কর্মী জখম হন। জনতা সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস করতে থাকে এবং পুলিশকে আক্রমণ করতে থাকে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশকে গুলি চালাতে হয়, যাতে দুর্ভাগ্যবশত হতাহতের ঘটনা ঘটে।”

    উসকানিমূলক বক্তব্য

    মন্ত্রক জানিয়েছে, বিকেল ৪টের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। বিবৃতিতে ফের উল্লেখ করা হয়, “এটি পরিষ্কার যে, শ্রী সোনম ওয়াংচুক তাঁর উসকানিমূলক বক্তব্যের মাধ্যমে জনতাকে হিংসায় প্ররোচিত করেছিলেন (Sonam Wangchuk)।” বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই হিংসার ঘটনার মধ্যেই সোনাম ওয়াংচুক অনশন ভঙ্গ করেন এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার কোনও চেষ্টা না করেই অ্যাম্বুলেন্সে করে নিজের গ্রামে ফিরে যান তিনি (Leh Violence)। মন্ত্রক আরও জানিয়েছে, “এটি সুপরিচিত যে ভারতের সরকার একই বিষয়ে লেহ্ এপেক্স বডি এবং কারগিল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্সের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে আলোচনা চালিয়ে আসছে। এ সংক্রান্ত একাধিক বৈঠক হয়েছে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন কমিটির আনুষ্ঠানিক চ্যানেল এবং উপকমিটির মাধ্যমে, এছাড়াও নেতাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠকও হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অসাধারণ ফল পাওয়া গিয়েছে। লাদাখের তফশিলি উপজাতিদের জন্য সংরক্ষণ ৪৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৮৪ শতাংশ করা হয়েছে। কাউন্সিলগুলিতে মহিলাদের জন্য এক-তৃতীয়াংশ আসন সংরক্ষণ করা হয়েছে। ভুটি ও পুরগি ভাষাকে সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। একই প্রক্রিয়ায় ১৮০০ পদে নিয়োগের কার্যক্রমও শুরু হয়েছে (Sonam Wangchuk)।”

    বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, “তবে কিছু রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ব্যক্তি এইচপিসির অধীনে হওয়া অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট নয় এবং তারা আলোচনার প্রক্রিয়া ব্যাহত করার চেষ্টা করছে।” মন্ত্রক জানিয়েছে, উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন কমিটির পরবর্তী বৈঠক ৬ অক্টোবর নির্ধারিত হয়েছে। ২৫ ও ২৬ সেপ্টেম্বর লাদাখের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পরিকল্পনা করা হয়েছে (Leh Violence)।

LinkedIn
Share