Tag: Bengali news

Bengali news

  • Mahakumbh 2025: পৃথিবীর দীর্ঘতম ট্রাফিক জ্যাম, মহাকুম্ভে গাড়ির লাইন ছাড়িয়েছে ৩০০ কিমি

    Mahakumbh 2025: পৃথিবীর দীর্ঘতম ট্রাফিক জ্যাম, মহাকুম্ভে গাড়ির লাইন ছাড়িয়েছে ৩০০ কিমি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাড়ির সমুদ্রে ডুবে রয়েছে মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025) যাওয়ার পথ! জানা গিয়েছে, গাড়ির লাইন ছাড়িয়ে গিয়েছে কমপক্ষে ৩০০ কিলোমিটার। এই প্রবল যানজটে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে করতে বিরক্ত হয়ে রাস্তার ওপরেই গাড়ি দাঁড় করিয়ে দিচ্ছেন ভক্তরা। হেঁটেই মহাকুম্ভের উদ্দেশে রওনা দিচ্ছেন তাঁরা। ইতিমধ্যেই এই ব্যাপক যানজটকে নেটিজেনরা বিশ্বের বৃহত্তম যানজট বলে অভিহিতও করেছেন। বিভিন্ন সংবাদ সংস্থার মারফত জানা যাচ্ছে, মধ্যপ্রদেশ হয়ে যে রাস্তা মহাকুম্ভ মেলার দিকে যাচ্ছে, সেই রাস্তায়ই ২০০-৩০০ কিলোমিটার পর্যন্ত গাড়ির লম্বা লাইন। অন্যদিকে রবিবারই পুলিশ বিভিন্ন জেলায় যান চলাচল বন্ধ করে দেয়, এর ফলে বহু মানুষকে কয়েক ঘণ্টা ধরে রাস্তায় আটকে থাকতে হয়।

    কী জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা (Mahakumbh 2025)

    প্রত্যক্ষদর্শীরা সমাজমাধ্যমে জানাচ্ছেন, রেওয়া জেলার চকঘাটে কাটনি থেকে মধ্যপ্রদেশ-উত্তরপ্রদেশ সীমান্ত পর্যন্ত ২৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট দেখা দিয়েছে। এই সময়ই সামনে এসেছে বিভিন্ন ভিডিও। ভিড়ের ভিডিও পোস্ট করে এক ভক্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, “জবলপুরের আগে ১৫ কিলোমিটার যানজট। প্রয়াগরাজ এখনও ৪০০ কিলোমিটার দূরে। মহাকুম্ভে আসার আগে দয়া করে যানজট পরিস্থিতি সম্পর্কে জেনে আসুন!” সোমবার ভোর সাড়ে ৪ টার দিকে এক্স-এ একজন পোস্ট করে লিখেছেন, “কুম্ভে সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে বড় ট্র্যাফিক জ্যামে (১৫-২০ কিমি) আটকে গিয়েছি। প্রয়াগরাজ সম্পূর্ণরূপে স্তব্ধ।”

    যানবাহনের সারি ৩০০ কিলোমিটার পর্যন্ত দীর্ঘ (Mahakumbh 2025)

    অনেকেই দাবি করছেন, যানবাহনের সারি ৩০০ কিলোমিটার পর্যন্ত দীর্ঘ। অর্থাৎ ৩০০ কিলোমিটারের যানজট (Mahakumbh 2025) পেরিয়ে তবেই পৌঁছানো যাচ্ছে প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমে। পুলিশকর্মীদেরই দাবি, ২০০-৩০০ কিলোমিটার যানজট (Traffic Jam) রয়েছে। আবার কারও দাবি, কোনও কোনও গাড়িকে ৪৮ ঘণ্টা ধরে আটকে থাকতে হচ্ছে। মাত্র ৫০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে প্রায় ১০-১২ ঘণ্টা সময় লাগছে। তবু ভিড়ের কমতি নেই। লাখে লাখে ভক্ত হেঁটেই চলেছেন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ইভেন্টে। অমৃতস্নান করার জন্য ছুটে আসছেন দেশ-বিদেশ থেকে অগুনতি ভক্ত। সেই কারণে তৈরি হয়েছে মারাত্মক ট্র্যাফিক জ্যাম, এমনটাই মনে করছে পুলিশ।

  • BJP: আপকে দুরমুশ করে দিল্লি বিজয় হয়েছে, এবার বিজেপির মিশন ‘বাংলা চলো’

    BJP: আপকে দুরমুশ করে দিল্লি বিজয় হয়েছে, এবার বিজেপির মিশন ‘বাংলা চলো’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি বিজয় হয়েছে। এবার বিজেপির (BJP ) পাখির চোখ বাংলা। সদ্য সমাপ্ত দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দুর্গে ধস নামিয়েছে গেরুয়া পার্টি। এবার পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল সরকারকে দুরমুশ করতে চাইছে পদ্ম পার্টি (Bangla Chalo)। ২৭ বছর পরে দিল্লিতে ফের সরকার গড়েছে বিজেপি। তার পর থেকেই বাড়তি অক্সিজেন পেয়েছে বঙ্গ বিজেপি।

    তৃণমূলের মৌরসিপাট্টায়ও থাবা! (BJP)

    পদ্ম পার্টির বদ্ধমূল ধারণা, আপের দুর্গে যখন ধস নামানো গিয়েছে, তখন তৃণমূলের মৌরসিপাট্টায়ও থাবা বসানো অসম্ভব নয়। দিল্লি বিধানসভার ৭০টি আসনের মধ্যে ৪৮টিতে ফুটেছে পদ্ম। বিজেপি সূত্রে খবর, তার পরেই তারা চাইছে পূর্ব ভারতের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে তেরঙ্গা শিবিরে ধস নামানো। দিল্লির মতো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শাসিত বাংলায় প্রবেশ করাও বিজেপির পক্ষে একটি কঠিন কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে, কেন্দ্রে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পর বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশের আশা করেছিল। তবে, সেবার ফল ভালো হয়নি। ২৯৪ আসনের বিধানসভায় বিজেপি মাত্র ৩টি আসনে জয় পেয়েছিল।

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুর্গ ভেদের চেষ্টা!

    ২০১৯ সালে, বিজেপি কেন্দ্রে আরও বড় ব্যবধানে ক্ষমতায় ফিরে আসে। ততক্ষণে তারা উত্তর-পূর্ব ভারতেও যথেষ্ট শক্তিশালী ভিত তৈরি করে ফেলেছিল। ২০১৪ সালের আগে এই এলাকায় বিজেপির প্রায় কোনও প্রভাবই ছিল না। দুবছর পর বিজেপি ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুর্গ ভেদ করার চেষ্টা করেছিল, যদিও কোনও লাভ হয়নি।

    ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হলে দেখা যায়, বিজেপি ৭৭টি আসনে জিতেছে। তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) জিতেছে ২১৫টি আসনে। এই নির্বাচনে বিজেপির ভোট ও আসন সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল। যদিও তা তাদের লক্ষ্যমাত্রা ২০০ আসনের তুলনায় অনেক কম। তবে, দিল্লিতে জয়ী হওয়ার পর, পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি নেতারা এখন মনে করছেন যে বাংলা আর “মিশন ইম্পসিবল” নয় (BJP)।

    ৮ ফেব্রুয়ারি, দিল্লিতে বিজেপির জয় উদযাপনের সময়, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়ে বলেছিলেন, “জাতীয় রাজধানীর পর এবার বাংলা বিজেপিকে ভোট দেবে এবং তৃণমূল কংগ্রেসকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করবে (Bangla Chalo)।” তিনি বলেন, “দিল্লি কি জিত হামারি হ্যায় … ২০২৬ মে বাংলা কি বারি হ্যায় …” (দিল্লির বিজয় আমাদের … ২০২৬ সালে বাংলার পালা)” (BJP)।

  • Israeli Hostages: বেঁধে রাখা হত শিকলে, ইজরায়েলে ফিরে হামাসের অত্যাচারের বর্ণনা তিন নাগরিকের

    Israeli Hostages: বেঁধে রাখা হত শিকলে, ইজরায়েলে ফিরে হামাসের অত্যাচারের বর্ণনা তিন নাগরিকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি হামাসের (Hamas) হাত থেকে মুক্তি পেয়েছেন ইজরায়েলের তিন নাগরিক। এঁরা হলেন- এলি শারাবি, ওহাদ বেন আমি এবং ওর লেভি। দেশে ফিরে তাঁরা হামাসের অত্যাচারের করুণ কাহিনী বর্ণনা করেছেন। ১৬ মাস পরে মুক্ত হওয়া তিন বন্দির কথায়, তারা (হামাস) আমাদের সঙ্গে জানোয়ারদের মতো আচরণ করত। ৩৪ বছর বয়সি বন্দি ওর লেভি, এলি শারাবি (৫৪) এবং ওহাদ বেন আমি (৫৬) সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, তাঁদের শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হত। তাঁদের উপর চলত অমানবিক শারীরিক অত্যাচার। ৪৯১ দিন তাঁরা বন্দি ছিলেন। প্রতিদিনই তাঁদের এই অত্যাচার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের মুখে কাপড় গুঁজে দেওয়া হত। একমাত্র তাঁদের ভালো করে খাবার দেওয়া হয়েছিল হস্তান্তর করার আগেই। ইজরায়েলের চ্যানেলে এই নিয়ে খবরও হয়েছে যে ওই তিনজনকে দীর্ঘদিন না খাইয়ে রাখা হয়েছে। বর্তমানে ওই তিনজনকেই ইজরায়েলের রাজধানী (Israeli Hostages) তেল আভিভের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    তিন বন্দির মুক্তির গোটা প্রক্রিয়াটি সরাসরি সম্প্রচারিত হয়

    তিন বন্দির মুক্তির গোটা প্রক্রিয়াটি সরাসরি সম্প্রচারিত হয়। তাতে দেখা যাচ্ছিল, ওই দিন ইজরায়েলি নাগরিককে (Israeli Hostages) ঘিরে ধরে রেখেছে মাস্ক পরা হামাস জঙ্গিরা (Hamas)। তাদের প্রত্যেকেরই হাতে ছিল স্বয়ংক্রিয় রাইফেল। ওই তিন নাগরিককে দুর্বল, ফ্যাকাশে এবং রোগা দেখাচ্ছিল। প্রসঙ্গত, হামাসের সঙ্গে ১৫ মাস যুদ্ধের পর চলতি বছরের জানুয়ারিতেই যুদ্ধবিরতি চুক্তি সম্পাদন করে ইজরায়েল (Israeli Hostages)।

    হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

    সরাসরি সম্প্রচার দেখার সময় মুক্ত হওয়া এক বন্দির আত্মীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেই ফেললেন, একেবারে কঙ্কালের মতো অবস্থা হয়েছে। কি ভয়ঙ্কর লাগছে! এরপরই বিবৃতি আসে ইজরায়েলের (Israeli Hostages) প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “যাঁদের মুক্ত করা হল তাঁদের চেহারা দেখে অত্যন্ত মর্মান্তিক লাগছে। আমরা হামাসকে (Hamas) নির্মূল করবই। বাকি সব বন্দিদের আমরা ফিরিয়ে আনব।”

  • Omar Abdullah: শাহি দরবারে ওমর, আলোচনা ভূস্বর্গের আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে

    Omar Abdullah: শাহি দরবারে ওমর, আলোচনা ভূস্বর্গের আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারই জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আব্দুল্লাহ (Omar Abdullah) দেখা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে। সূত্রের খবর তাঁদের মধ্যে ত্রিশ মিনিট ধরে আলোচনা হয়েছে। জানা গিয়েছে, কাশ্মীরের আইন-শৃঙ্খলার পরিস্থিতি নিয়েই আলোচনা করেছেন ওমর আব্দুল্লাহ। ওই বৈঠকে ওমর শাহকে জম্মু-কাশ্মীরের উন্নয়ন নিয়েও অবগত করেন। জম্মু-কাশ্মীরের কাঠুয়ায় সম্প্রতি হামলা চালায় সন্ত্রাসবাদীরা। সে নিয়েও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে অবগত করেন জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী।

    বৈঠকের পরে কী বললেন ওমর আবদুল্লাহ (Omar Abdullah)

    জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এই বৈঠকের পরে অমিত শাহের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে ট্যুইট বার্তা দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, বৈঠকের পরে ওমর (Omar Abdullah) নিজের এক্স মাধ্যমে পোস্ট করেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘‘আমি জম্মু-কাশ্মীরের আইন-শৃঙ্খলার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের (Amit Shah) সঙ্গে বৈঠক করলাম এবং প্রত্যেকটি ঘটনা সম্পর্কে তাঁকে অবগত করেছি। এই ঘটনাগুলি স্বচ্ছ তদন্ত হবে বলেই আমি আশা করি।’’

    সম্প্রতি মোদির প্রশংসা ওমরের মুখে

    কাশ্মীরে ‘জেড–মোড়’ তথা ‘সোনমার্গ টানেল’ মোদি উদ্বোধন করেন সম্প্রতি। এরপরেই তাঁর উদ্দেশে ধন্যবাদ জ্ঞাপক বক্তব্য রাখেন ওমর। তিনি বলেন, ‘‘তৃতীয় বার কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন শ্রীনগরে এলেন, তখন থেকেই লোকে তাঁর কথা বিশ্বাস করতে শুরু করেছে। প্রধানমন্ত্রী নিজের কাজের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছেন, কাশ্মীরের মানুষের দিল এবং দিল্লির দূরত্ব মুছে ফেলতে তিনি বদ্ধপরিকর। আপনি আশ্বাস দিয়েছিলেন— চার মাসের মধ্যে জম্মু–কাশ্মীরে বিধানসভা ভোট হবে, আপনি কথা রেখেছেন। লোকে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছে। আমার মন বলছে, আপনি খুব শিগ্‌গির আপনার তৃতীয় প্রতিশ্রুতিও রাখবেন। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু–কাশ্মীরের পূর্ণরাজ্যের মর্যাদা নিশ্চয়ই ফেরাবেন আপনি।’’ মোদির সামনে মুখ্যমন্ত্রী ওমরের (Omar Abdullah) এই মন্তব্য শুনে হাততালিতে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠে জনতা। তার আগে প্রধানমন্ত্রীর জম্মু-কাশ্মীর সফর নিয়ে প্রশংসা করেন ওমর। এনিয়ে এক্স মাধ্যমে পোস্টও করেন।

  • Donald Trump: “শনিবার দুপুরের মধ্যেই বন্দিদের মুক্তি দিন, না হলে…,”হামাসকে হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

    Donald Trump: “শনিবার দুপুরের মধ্যেই বন্দিদের মুক্তি দিন, না হলে…,”হামাসকে হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাজার জঙ্গি গোষ্ঠী হামাসকে (Hamas) চরম হুঁশিয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump)। সাফ জানিয়ে দিলেন, শনিবার দুপুর ১২টার মধ্যে সমস্ত বন্দিকে মুক্তি দিতে হবে। যদি তা না হয়, তাহলে সব কিছু ভেঙে পড়বে।

    হামাসের অত্যাচার! (Donald Trump)

    ইহুদি রাষ্ট্র ইজায়েলের সঙ্গে ১৫ মাস ধরে যুদ্ধ চলেছে গাজার মুসলিম জঙ্গি গোষ্ঠী হামাসের। সম্প্রতি ৪২ দিনের যুদ্ধ বিরতি স্বাক্ষরিত হয়েছে ইজরায়েল এবং হামাসের মধ্যে। এই যুদ্ধবিরতি পর্বে অল্প অল্প করে হামাস মুক্তি দিচ্ছে বন্দিদের। যাঁদের এই জঙ্গি গোষ্ঠী মুক্তি দিচ্ছে, তাঁরা যে নিদারুণ অত্যাচারের শিকার হয়েছেন বন্দিদশা পর্বে, তা জানিয়েছেন মুক্তিপ্রাপ্তরা। এহেন আবহে এল মার্কিন প্রেসিডেন্টেরে হুঁশিয়ারি।

    চরম হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

    সোমবার ট্রাম্প বলেন, “আমার দৃষ্টিকোণ থেকে বলছি, যদি শনিবার দুপুর ১২টার মধ্যে সমস্ত বন্দিকে মুক্তি না দেওয়া হয়—আমি মনে করি এটি একটি উপযুক্ত সময়—তাহলে আমি বলব, যুদ্ধবিরতি বাতিল করুন এবং সমস্ত কিছু ভেঙে পড়ুক।” খানিক থেমে তিনি বলেন, “তবে আমি আমার নিজস্ব মতামত দিচ্ছি। ইজরায়েল এটি অগ্রাহ্য করতে পারে।”  ট্রাম্প (Donald Trump) বলেন, “আমি গাজা কেনার এবং মালিকানা নেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

    সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, “আমাদের এটি পুনর্গঠনের বিষয়ে, আমরা হয়তো মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশকে এর কিছু অংশ গড়ে তোলার দায়িত্ব দিতে পারি। অন্যরা আমাদের তত্ত্বাবধানে এটি করতে পারে। কিন্তু আমরা এর মালিকানা নেওয়া, এটি দখলে রাখা এবং নিশ্চিত করা যে হামাস যাতে ফিরে আসতে না পারে, এ ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ফিরে আসার মতো কিছুই নেই। এটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। অবশিষ্ট অংশও ভেঙে ফেলা হবে।”

    প্রসঙ্গত, হামাসের সামরিক শাখা ইজ্জেদিন আল-কাসসাম ব্রিগেডের এক মুখপাত্র সোমবারই এক বিবৃতি জারি করে বলেছেন, পরবর্তী বন্দিমুক্তির প্রক্রিয়া, যা আগামী শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫-এ নির্ধারিত ছিল, তা পরবর্তী ঘোষণা না করা পর্যন্ত স্থগিত থাকবে। হামাস জানিয়েছে, বন্দিবিনিময় পুনরায় (Hamas) শুরু করা ইজরায়েলি দখলদার বাহিনীর প্রতিশ্রুতি মেনে চলা এবং বিগত কয়েক সপ্তাহের দায়বদ্ধতা পূরণের ওপর নির্ভর করছে (Donald Trump)।

  • Daily Horoscope 11 February 2025: একাধিক পথে আয় বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 11 February 2025: একাধিক পথে আয় বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মতান্তর সৃষ্টি হতে পারে।

    ২) কাজের জায়গায় কথার উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে না পারলে ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) একাধিক পথে আয় বাড়তে পারে।

    ২) দূরে ভ্রমণের জন্য বাড়িতে আলোচনা হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মিথুন

    ১) আগুন থেকে বিপদের আশঙ্কা।

    ২) সংসারের জন্য অনেক করেও বদনাম হবে।

    ৩) সাবধানতা অবলম্বন করুন।

    কর্কট

    ১) ব্যবসায় বাড়তি লাভ হতে পারে।

    ২) প্রিয়জনের কাছ থেকে আঘাত পেতে পারেন।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    সিংহ

    ১) ব্যবসায় দায়িত্ব বাড়তে পারে।

    ২) নেশার প্রতি আসক্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ৩) সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) বন্ধুদের দিক থেকে খারাপ কিছু ঘটতে পারে।

    ২) প্রেমে বিবাদ বাধতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    তুলা

    ১) ব্যবসায় চাপ থাকলেও আয় বৃদ্ধি পাবে।

    ২) বুদ্ধির দোষে কোনও কাজ পণ্ড হতে পারে।

    ৩) পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

    বৃশ্চিক

    ১) কর্মক্ষেত্রে সুনাম বাড়তে পারে।

    ২) ব্যবসায় নিজের বুদ্ধিতেই আয় বাড়বে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    ধনু

    ১) চাকরির স্থানে উন্নতির সুযোগ পেতে পারেন।

    ২) ব্যবসায় মহাজনের সঙ্গে তর্ক বাধতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মকর

    ১) দাম্পত্য সম্পর্কে উন্নতির সময়।

    ২) ব্যবসায় বিবাদ থেকে সাবধান থাকা দরকার।

    ৩) দিনটি কম বেশি ভালোই কাটবে।

    কুম্ভ

    ১) বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদের যোগ রয়েছে।

    ২) কর্মস্থানে সম্মানহানির সম্ভাবনা।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) খেলাধুলায় নাম করার ভালো সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে।

    ২) পেটের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Ramakrishna 266: “মলয় পর্বতের হাওয়া লাগলে সব গাছ চন্দন হয়; কেবল শিমূল, অশ্বত্থ, বট আর কয়েকটা গাছ চন্দন হয় না”

    Ramakrishna 266: “মলয় পর্বতের হাওয়া লাগলে সব গাছ চন্দন হয়; কেবল শিমূল, অশ্বত্থ, বট আর কয়েকটা গাছ চন্দন হয় না”

    শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরে ও ভক্তগৃহে

    একাদশ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৪, ১৯শে সেপ্টেম্বর

    দক্ষিণেশ্বরে মহেন্দ্র, রাখাল, রাধিকা গোস্বামী প্রভৃতি ভক্তসঙ্গে

    মহেন্দ্রাদির প্রতি উপদেশ—কাপ্তেনের ভক্তি ও পিতামাতার সেবা 

    “হরিলীলা সব যোগমায়ার (Ramakrishna) সাহায্যে!

    “গোপীদের ভালবাসা—পরকীয়া রতি। কৃষ্ণের জন্য গোপীদের প্রেমোন্মাদ হয়েছিল। নিজের সোয়ামীর জন্য অত হয় না। যদি কেউ বলে, ওরে তোর সোয়ামী এসেছে! তা বলে, ‘এসেছে, তা আসুকগে,—ওই খাবে এখন! কিন্তু যদি পর পুরুষের কথা শুনে,— রসিক, সুন্দর, রসপণ্ডিত,— ছুটে দেখতে যাবে,— আর আড়াল থেকে উঁকি মেরে—দেখবে (Kathamrita)।

    “যদি খোঁচ ধর যে, তাঁকে দেখি নাই, তাঁর উপর কেমন করে গোপীদের মতো টান হবে? তা শুনলেও সে টান হয় —

    “না জেনে নাম শুনে কানে মন গিয়ে তায় লিপ্ত হলো।”

    একজন ভক্ত—আজ্ঞা, বস্ত্রহরণের মানে কি?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—অষ্টপাশ,—গোপীদের সব পাশই গিয়েছিল, কেবল লজ্জা বাকী ছিল। তাই তিনি ও পাশটাও ঘুচিয়ে দিলেন। ঈশ্বরলাভ হলে সব পাশ চলে যায়।

    যোগভ্রষ্টের ভোগান্তে ঈশ্বরলাভ

    (মহেন্দ্র মুখুজ্জে প্রভৃতি ভক্তদের প্রতি)—“ঈশ্বরের উপর টান সকলের হয় না, আধার বিশেষ হয়। সংস্কার থাকলে হয়। তা না হলে বাগবাজারে এত লোক ছিল কেবল তোমরাই এখানে এলে কেন? আদাড়েগুলোর হয় না।

    “মলয় পর্বতের হাওয়া লাগলে সব গাছ চন্দন হয়; কেবল শিমূল, অশ্বত্থ, বট আর কয়েকটা গাছ চন্দন হয় না।

    “তোমাদের টাকা-কড়ির অভাব নাই। যোগভ্রষ্ট হলে ভাগ্যবানের ঘরে জন্ম হয়,—তারপর আবার ঈশ্বরের (Kathamrita) জন্য সাধনা করে।”

    মহেন্দ্র মুখুজ্জে—কেন যোগভ্রষ্ট হয়?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—পূর্বজন্মে ঈশ্বরচিন্তা করতে করতে হয়তো হঠাৎ ভোগ করবার লালসা হয়েছে। এরূপ হলে যোগভ্রষ্ট হয়। আর পরজন্মে ওইরূপ জন্ম হয়।

    মহেন্দ্র — তারপর, উপায়?

    শ্রীরামকৃষ্ণ(Ramakrishna)—কামনা থাকতে—ভোগ লালসা থাকতে—মুক্তি নাই। তাই খাওয়া-পরা, রমণ-ফমন সব করে নেবে। (সহাস্যে) তুমি কি বল? স্বদারায় না পরদারায়? (মাস্টার, মুখুজ্জে, এঁরা হাসিতেছেন)

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

  • Atishi Marlena: ‘‘যমুনা মায়ের অভিশাপেই আপনারা হেরেছেন’’, অতিশীকে বললেন লেফটেন্যান্ট গভর্নর

    Atishi Marlena: ‘‘যমুনা মায়ের অভিশাপেই আপনারা হেরেছেন’’, অতিশীকে বললেন লেফটেন্যান্ট গভর্নর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লির মসনদ দখল করেছে বিজেপি। আপের পরাজয়ের কারণ হিসেবে ইতিমধ্যে উঠে আসছে নানা তত্ত্ব। গতকাল রবিবার রাজভবনে লেফটেন্যান্ট গভর্নরের কাছে পদত্যাগ পত্র জমা দিতে যান বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী অতিশী (Atishi Marlena)। সেই সময়ই দিল্লির গভর্নর তাঁকে বলেন, ‘‘যমুনা মায়ের অভিশাপেই আপনারা হেরেছেন।’’ জানা গিয়েছে, গভর্নর আতিশী মারলেনাকে (Atishi Marlena) আরও বলেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে নদী পরিষ্কারের একটি প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়ার পর তিনি অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে যমুনার অভিশাপ সম্পর্কে সতর্ক করেছিলেন। একটি সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী অতিশী মারলেনা (Atishi Marlena) অবশ্য লেফটেন্যান্ট গভর্নরের এই বক্তব্যের কোনও প্রতিক্রিয়া জানাননি। তাছাড়া, লেফটেন্যান্ট গভর্নরের সচিবালয় থেকেও এই কথোপকথনের বিষয়ে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।

    ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে কমিটি গঠন

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, যমুনা নদীতে দূষণের মাত্রা বৃদ্ধির ঘটনায় ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে জাতীয় পরিবেশ আদালত নদী পরিষ্কার পর্যবেক্ষণের জন্য লেফটেন্যান্ট গভর্নরের অধীনে একটি উচ্চ-স্তরের কমিটি গঠন করে। পরবর্তীকালে এই কমিটি কাজ শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে কেজরিওয়াল সমর্থন জানিয়েছিলেন এবং সাহায্যের প্রস্তাব দেন। পরে দিল্লি সরকার জাতীয় পরিবেশ আদালতের নির্দেশকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করে। এই সময়ই আপ আইনজীবী রাখে কংগ্রেস নেতা তথা সিনিয়র আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভিকে। তিনি যুক্তি দেন যে একজন বিশেষজ্ঞকে কমিটির প্রধান করা উচিত। এরপর তাতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে সুপ্রিম কোর্ট। প্রসঙ্গত, এই নিষেধাজ্ঞা দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে কার্যকর রয়েছে।

    ভোটাররা বিজেপিকে ভোট দিয়েছেন

    জানা গিয়েছে, পরবর্তীকালে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর কেজরিওয়ালের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় লেফটেন্যান্ট গভর্নর (Vk Saksena) আপ সুপ্রিমোকে বলেছিলেন যে তাঁকে যমুনার অভিশাপের মুখোমুখি হতে হবে। ২০১৫ সালের নির্বাচনের আগে কেজরিওয়াল পাঁচ বছরের মধ্যে যমুনা পরিষ্কার করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু প্রতিশ্রুতি পূরণে তাঁর ব্যাপক ব্যর্থতা নির্বাচনী প্রচারে একটি প্রধান ইস্যু হয়ে ওঠে। বিজেপি এই জন্য তাঁকে কটাক্ষও শুরু করে। ভোট-পরবর্তী বিশ্লেষণে দেখা গিয়েছে যে পূর্বাঞ্চলের একটি বড় অংশই বিজেপিকে ভোট দিয়েছে। গত দুটি বিধানসভা নির্বাচনে এখান থেকেই ব্যাপক জনসমর্থন পেয়েছিল বিজেপি।

  • Supreme Court: ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় বড় কথা বলল সুপ্রিম কোর্ট

    Supreme Court: ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় বড় কথা বলল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত (SSC Recruitment Case) ২৬ হাজার চাকরি বাতিল সংক্রান্ত মামলায় আসল ওএমআর শিট না থাকার সমস্যার কথা তুলে ধরলেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না। তিনি জানান, আসল তথ্য জানা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাঁর প্রশ্ন, সে ক্ষেত্রে আদালত কী করতে পারে?

    সিবিআইয়ের বক্তব্য (Supreme Court)

    পশ্চিমবঙ্গে এসএসসি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে মনে করছে সিবিআই। সোমবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির এজলাসে এ কথা জানান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার আইনজীবী। ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় হাইকোর্টের রায়কেই সমর্থন করছে সিবিআই। তদন্তকারী এই সংস্থার আইনজীবী বলেন, “নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি হয়েছে। হাইকোর্টের রায় যথার্থ। ওই রায়ই বহাল রাখা হোক।”

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি

    তদন্তকারী সংস্থার বক্তব্য শোনার পর প্রধান বিচারপতি জানান, সমস্যা হল আসল ওএমআর শিট নেই। সে ক্ষেত্রে কোন ওএমআর শিটকে আসল বলে ধরে নেওয়া হবে? তিনি বলেন, “এসএসসি না কি পঙ্কজ বনসলের সংস্থার কাছে তথ্য রয়েছে অনেক সন্দেহ রয়েছে! পঙ্কজ বনসলের সংস্থা থেকে পাওয়া তথ্য নিয়ে সন্দেহ আছে। আসল তথ্য জানা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অবস্থায় আমরা কী করতে পারি?” চারটি বিভাগে কত নিয়োগ হয়েছিল, সে বিষয়টিও সিবিআই এবং এসএসসি কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চান প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না (Supreme Court)।

    গত ২৭ জানুয়ারি এই মামলার শুনানি ছিল দেশের শীর্ষ আদালতে। সেদিন প্রধান বিচারপতি জানতে চেয়েছিলেন, নতুন করে পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে কি না। নতুন করে পরীক্ষা নেওয়া কতটা কঠিন, তাও জানতে চেয়েছিলেন তিনি। সেদিন মূল মামলাকারীদের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য আদালতে জানিয়েছিলেন, অনেকে চাকরির আবেদন না করেও, নিয়োগপত্র পেয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সে ক্ষেত্রে যাঁরা চাকরির আবেদন করেছিলেন, তাঁদের ফের নতুন করে পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে। ওই শুনানিতে তিনি পুরো প্যানেলই বাতিল করার জন্য সওয়াল (SSC Recruitment Case) করেন। তিনি বলেছিলেন, “পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েই প্রশ্ন রয়েছে। তাই পুরো প্যানেলই বাতিল করা উচিত (Supreme Court)।”

  • Delhi Election: “ইন্ডি জোটের আদৌ প্রয়োজন আছে কি?”, মোক্ষম প্রশ্ন উদ্ধব ঠাকরের

    Delhi Election: “ইন্ডি জোটের আদৌ প্রয়োজন আছে কি?”, মোক্ষম প্রশ্ন উদ্ধব ঠাকরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “‘ইন্ডি’ জোটের (INDIA Bloc) সদস্যরা যদি নিজেদের মধ্যে সংঘাত চালিয়ে যায় এবং বিজেপির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ না হয়, তাহলে এই জোটের আদৌ কোনও প্রয়োজন আছে কি?” মোক্ষম প্রশ্নটি তুলে দিলেন শিবসেনা (ইউবিটি) সুপ্রিমো উদ্ধব ঠাকরে স্বয়ং।

    দিল্লিতে সংঘাত (Delhi Election)

    দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে (Delhi Election) আলাদা করে লড়াই করেছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি এবং রাহুল গান্ধীর কংগ্রেস। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের আগে এই কংগ্রেসের নেতৃত্বেই জোটবদ্ধ হয়েছিল বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছিল ‘ইন্ডিয়া’। জন্মলগ্ন থেকেই ‘ইন্ডি’ জোটের অন্দরে ভিন্নমতের স্রোত প্রবল। তার জেরে লোকসভা তো বটেই, তার পরবর্তীকালের বিভিন্ন নির্বাচনেও দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছেন ইন্ডি জোটের বেহাল দশা। নতুন বছরের প্রথম ভোটটি হয় ৫ ফেব্রুয়ারি, দিল্লি বিধানসভার নির্বাচন।

    জয়জয়কার বিজেপির

    এই নির্বাচনে সম্মুখ সমরে অবতীর্ণ হন আপ এবং কংগ্রেস নেতারা। এতে আদতে সুবিধা হয়ে যায় বিজেপির। ৭০ আসন বিশিষ্ট দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে ৪৮টিতে জেতে পদ্ম-পার্টি। বাকি ২২টি কেন্দ্রের রাশ যায় কেজরিওয়ালের দলের হাতে। কংগ্রেস একটি আসনও পায়নি। অথচ ভোট বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, ‘ইন্ডি’ জোটের (এক্ষেত্রে আপ এবং কংগ্রেস) সদস্যরা যদি একজোট হয় লড়াই করত, তাহলে দিল্লির রাশ এবারও থাকত বিজেপি বিরোধীদের হাতেই (Delhi Election)। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বিরোধী ভোট ভাগ হয়ে যাওয়ার সুফল কুড়িয়েছে গেরুয়া শিবির।

    এর পরেই ‘ইন্ডি’ জোটের প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে উদ্ধবের দল। শিবসেনা (ইউবিটি)-র মুখপত্র ‘সামনা’র সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছে, “দিল্লি ও মহারাষ্ট্রে বিরোধী দলগুলোর মধ্যে অনৈক্য ও বিভাজন সরাসরি বিজেপির জয়কে সহজ করে দিয়েছে। দিল্লিতে আপ ও কংগ্রেস একে অপরকে ধ্বংস করতে লড়াই করেছে। ফলে বিজেপির জয় আরও সহজ হয়েছে। যদি এই পরিস্থিতি চলতেই থাকে, তাহলে জোট গঠনের কোনও দরকার নেই। মন খুলে লড়াই করুন… নিজেদের মধ্যেই লড়াই চালিয়ে যান।” আরও লেখা হয়েছে, “যদি এই নির্বাচনের ফল থেকে কেউ কোনও শিক্ষা না নেয়, তাহলে তাদেরই স্বীকার করে নেওয়া উচিত যে তারা স্বৈরাচারী শাসনকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য (INDIA Bloc) দায়ী। এ ধরনের মহান কাজের জন্য গঙ্গায় গিয়ে স্নান করারও আর কোনও দরকার নেই (Delhi Election)।”

LinkedIn
Share