Tag: bjp

bjp

  • CAA: “সিএএ-তে ১০ হাজার মতুয়া আবেদন করেছেন”, বললেন শান্তনু ঠাকুর

    CAA: “সিএএ-তে ১০ হাজার মতুয়া আবেদন করেছেন”, বললেন শান্তনু ঠাকুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে লাগু হয়েছে সিএএ (CAA)। লাগু হওয়ার পর থেকেই রাজনৈতিক মহলে ক্রমশই বাড়ছে তরজা। একদিকে যখন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের প্রত্যেকটা সভা থেকে মন্তব্য করছেন সিএএ তে আবেদন করলে নাগরিকত্ব চলে যাবে। যদিও মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যকে মতুয়ারা পাত্তা দিচ্ছে না। বরং, হাজার হাজার মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষ সিএএ-তে আবেদন করছেন। এমনই দাবি বনগাঁর বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের। ভোটের আগে বিজেপির কাছে এটা বাড়তি অক্সিজেন বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

    ১০ হাজার মতুয়া আবেদন করেছে (CAA)

    এমনিতেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ রাজ্য সফরে এসে সিএএ (CAA) নিয়ে মুখ খোলেন। তিনি বলেছেন, সিএএ নাগরিক দেওয়ার আইন। নাগরিক কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। তৃণমূল মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে।  এবার সিএএ নিয়ে বিজেপি প্রার্থী নতুন তথ্য দিলেন। সোমবার সকালে দলীয় কর্মী সমর্থকদের নিয়ে গাইঘাটা বাজারে প্রচারে বেরিয়েছিলেন শান্তনু ঠাকুর। প্রচার শেষে তিনি বলেন, “সিএএ মানুষের অধিকার। যারা বাংলাদেশ থেকে ভারতে এসেছেন তাঁরা বাংলাদেশের নাগরিক। তারা ভারতবর্ষে নাগরিক নয় তাদের অবশ্যই নাগরিকত্ব নিতে হবে। পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল সরকার কি বলছে না বলছে তাতে কোনও যায় আসে না। আমরা মতুয়া মহা সংঘের কার্ড করিয়ে দিচ্ছিলাম, যাতে এই মানুষগুলোর কোনও অসুবিধা না হয়। এই মুহূর্তে আমাদের ৫ লক্ষ সদস্য আছে যারা কার্ড হোল্ডার। এদের আমরা সিএএ জন্য আবেদন করাচ্ছি। ইতিমধ্যেই দশ হাজার জন আবেদন করেছেন। এরপর যারা নতুন করে আসবে, তাদের জন্য আমরা শিবিরের আয়োজন করব। ফলে, মুখ্যমন্ত্রীর কথা যে কেউ বিশ্বাস করছে তা বোঝাই যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: শাহজাহানের জমি দখলের টাকা নিয়েছেন রাজ্যের আরও ২ মন্ত্রীও, বিস্ফোরক দাবি ইডির

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    বিজেপি প্রার্থী শান্তনুর মন্তব্য নিয়ে পাল্টা কটাক্ষ করেছেন তৃণমূল প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস। তিনি বলেন, “শান্তুনু শুধু মিথ্যা কথা বলে। এই পাঁচ বছরে এই একটাই কাজ শিখেছে মিথ্যে কথা বলা। একজন মতুয়াও সিএএ -তে (CAA) আবেদন করেননি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সম্পদের পুনর্বণ্টন, সম্পত্তি কর, কংগ্রেসকে একেবারে ধুয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: সম্পদের পুনর্বণ্টন, সম্পত্তি কর, কংগ্রেসকে একেবারে ধুয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদির (PM Modi) নিশানায় ফের কংগ্রেস। সম্পদের পুনর্বণ্টণের যে প্রতিশ্রুতি কংগ্রেস দিয়েছে নির্বাচনী ইস্তাহারে (পোশাকি নাম ‘ন্যায়পত্র’), তাকে আরও একবার প্রধানমন্ত্রী বিদ্ধ করলেন সমালোচনার তিরে। প্রধানমন্ত্রীর ভাষায়, “(এগুলি) সমাধানের ছদ্মবেশে ভয়ঙ্কর সব সমস্যা।”

    সম্পদের পুনর্বণ্টন (PM Modi)

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনি যদি জানেন যে সম্পদের পুনর্বণ্টনের নামে সরকার আপনার কষ্টার্জিত অর্থ কেড়ে নেবে, তাহলে কি আপনি দিনরাত পরিশ্রম করবেন?” কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীকে ‘যুবরাজ’ সম্বোধন করে তিনি বলেন, “বিরোধীদের এই জাতীয় কার্যকলাপ পৃথিবী জ্বালাও নীতির উদাহরণ।” তাঁর মতে, সম্পদ করের এই আইডিয়া স্টার্টআপকে হত্যা করবে। এটি প্রকৃতপক্ষে বিরোধীদের ভোটব্যাঙ্ককে খুশি করার একটি পদ্ধতি। এই জাতীয় আইডিয়া সমাজে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করবে বলেও জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি মনে করি না এগুলি কোনও সমাধান। কল্পনাপ্রসূতও কোনও সমাধান এগুলি নয়।” তার পরেই তিনি বলেন, “এগুলি হল সমাধানের ছদ্মবেশে ভয়ঙ্কর সব সমস্যা।”

    ‘বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা যদি প্রকৃতই মানুষের শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি, তাহলে আমাদের প্রথমেই সরাতে হবে বাধাগুলি, তাঁদের ক্ষমতায়ন করতে হবে। এটি তাঁদের উদ্যোগ-শক্তিকে প্রকাশ করে। যেমনটা আমরা দেখেছি দেশের টু কিংবা থ্রি-টায়ার শহরগুলিতে। একঝাঁক স্টার্টআপ ও স্পোর্টস স্টার বিকশিত হওয়ার সুযোগ পেয়েছে।” সম্পদ কর এবং সম্পদের পুনর্বণ্টন যে কখনওই সাফল্যের মুখ দেখেনি, সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, “এগুলি দারিদ্র দূর করতে পারে না। এগুলি বিলি করা হয়েছিল যাতে প্রত্যেকেই সমানভাবে গরিব থাকে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গরিবরা দারিদ্রের জ্বালায় জর্জরিত, সম্পদ তৈরি থেমে গিয়েছিল, দারিদ্র হয়ে উঠেছিল সর্বজনীন। এই নীতি অনৈক্যের বীজ বপন করেছিল, রুদ্ধ করে দিয়েছিল সাম্যের লক্ষ্যে পৌঁছানোর সমস্ত রাস্তা। দেশের মধ্যে তারা প্রোথিত করেছিল বিদ্বেষের বীজ, নড়বড়ে করে তুলেছিল অর্থনীতির ভিত।”

    “মাওবাদী চিন্তাভাবনা”

    গত সপ্তাহেই আমেরিকার ধাঁচে এদেশেও উত্তরাধিকার ট্যাক্স চালুর বিষয়ে ভাবনাচিন্তা করার কথা বলেছিলেন কংগ্রেসের ওভারসিজ নেতা শ্যাম পিত্রোদা। তিনি বলেছিলেন, “আমেরিকায় উত্তরাধিকার ট্যাক্স রয়েছে। কারও যদি ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সম্পদ থাকে, তাহলে তাঁর মৃত্যুর পর ৫৫ শতাংশ সম্পদ নিয়ে নেবে সরকার, বাকি ৪৫ শতাংশ পাবেন মৃতের উত্তরাধিকারীরা।” এদিন তাঁকেও আক্রমণ শানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “কংগ্রেসের প্রস্তাব এক্স-রে-র মতো অথবা সম্পদ পুনর্বণ্টনের জন্য আর্থ-সমাজিক সার্ভে।” প্রধানমন্ত্রীর কথায়, “মাওবাদী চিন্তাভাবনা এবং দর্শনের পরিষ্কার উদাহরণ। এটা দেখে দুঃখ হচ্ছে যে কংগ্রেস এবং তার যুবরাজ এমন মাওবাদী দৃষ্টিভঙ্গি বহন করে চলেছেন, যা আদতে বিপর্যয় ডেকে আনবে। আপনারা হয়ত শুনেছেন, যুবরাজ বলছেন আমরা এক্স-রে করব। এই এক্স-রে কিছুই নয়, প্রত্যেকের বাড়িতে রেইড করবে। কৃষকের বাড়িতে রেইড করে তারা জানতে চাইবে, তাঁদের কত জমিজমা রয়েছে। সাধারণ মানুষের বাড়িতে রেইড করতে গিয়ে তারা দেখবে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে তাঁরা কত সম্পদ করেছেন। তারা আমাদের বাড়ির মা-বোনেদের গয়নাও রেইড করবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সংবিধান প্রতিটি সংখ্যালঘুর সম্পত্তি রক্ষা করে। এর অর্থ হল, কংগ্রেস যখন সম্পদের পুনর্বণ্টনের কথা বলে, তখন তা সংখ্যালঘুদের ক্ষেত্রে বর্তায় না, ওয়াকফ সম্পত্তি পুনর্বণ্টনের কথা তারা বলে না, তাদের শ্যেন দৃষ্টি কেবল অন্য সম্প্রদায়ের (পড়ুন সংখ্যাগুরুদের) সম্পত্তির ওপর। এভাবে তারা দেশে অনৈক্যে বীজ বপন করবে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘রাজনীতির জন্য নষ্ট হয়ে গিয়েছে কলকাতা’’, বাংলার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগপ্রকাশ মোদির

    ভারতের মর্যাদাহানি

    বিজেপি গণতন্ত্রের পক্ষে বিপজ্জনক বলে লাগাতার প্রচার করে চলেছেন বিরোধীরা। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিরোধীরা ক্ষমতায় আসতে পারছেন না। তাই বিশ্বমঞ্চে তারা ভারতের মর্যাদাহানি করতে শুরু করেছে।” তিনি বলেন, “তাঁরা (বিরোধীরা) আমাদের নাগরিকদের সম্পর্কে মিথ্যা কথা বলছেন, আমাদের গণতন্ত্র, আমাদের প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে মিথ্যা রটাচ্ছেন। ভারতে নির্বাচনী স্বৈরাচার কখনওই আসবে না, যদি না যুবরাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ক্ষমতায় চলে আসেন। এর কারণ তাঁকে নির্বাচনে লড়াই করতে হবে। আর তাঁর কথায় ভরসা করে ভারতবাসী নষ্ট হতে দেবেন না তাঁদের গণতন্ত্রকে।” পাবলিক সেক্টর, প্রাইভেট সেক্টর এবং এন্টারপ্রেনিয়রশিপ এই তিন ক্ষেত্রে ব্যাপক সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় দেশবাসী তাঁর দশ বছরের রাজত্বকালকে মনে রাখবেন বলেও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী। তাঁর জমানায় যে ভারতের প্রতি বিশ্ব নেতাদের সম্ভ্রম বাড়ছে, তাও মনে করিয়ে দেন তিনি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Panihati: “টানা ৬দিন পানীয় জল নেই,” সৌগত রায়কে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ মহিলাদের

    Panihati: “টানা ৬দিন পানীয় জল নেই,” সৌগত রায়কে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ মহিলাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রচারে বেরিয়ে তুমুল বিক্ষোভের মুখে পড়লেন তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায়। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে পানিহাটি (Panihati) পুরসভার ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে কদমতলা এলাকায়। ভোটের মুখে পানীয় জলের দাবিতে এভাবে দলীয় প্রার্থী বিক্ষোভের মধ্যে পড়ায় চরম বিড়ম্বনায় পড়েছে শাসক দল।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Panihati)

    কার্যত বেহাল পানিহাটির (Panihati) নাগরিক পরিষেবা। পানীয় জল থেকে বিদ্যুৎ, জঞ্জাল থেকে নিকাশি, রাস্তাঘাট কোনওকিছুই বাদ নেই। গরমের মধ্যে পানীয় জলের সমস্যা দীর্ঘ হচ্ছে। জলের জন্য পানিহাটিতে ক্ষোভ বিক্ষোভ লেগেই আছে। এই আবহের মধ্যে সোমবার সকালেই ফের পানীয় জলের দাবিতে বাড়ির মহিলারা রাস্তায় বেরিয়ে পড়েন। এমনিতেই গরমে নাজেহাল অবস্থা, তারমধ্যে পুরসভার দেওয়া পাইপ লাইন দিয়ে একটুও জল পড়ছে না। গরম উপেক্ষা করে মহিলারা রাস্তা অবরোধে সামিল হন। সেই সময় প্রচার সেরে ফিরছিলেন দমদম লোকসভার প্রার্থী সৌগত রায়। তাঁকে মহিলারা চিৎকার করে বলে ওঠেন, ৬ দিন ধরে জল নেই। এই গরমে কী করে বাঁচব? পুরসভার কাছে বার বার গিয়ে আবেদন করেছি। কোনও লাভ হয়নি। আপনি কিছু একটা করুণ। এরপর সৌগত অবরোধকারীদের সামনে পুরসভার চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল তীর্থঙ্কর ঘোষের সঙ্গে কথা বলেন। পরে, কেএমডিএ-র সঙ্গে কথা বলেন। এরপরই স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলরা সেখানে হাজির হন। পানীয় জলের সমস্যার সমাধানের আশ্বাস দেওয়ার পর অবরোধ ওঠে।

    আরও পড়ুন: “আভি তো পিএসসি, মিউনিসিপ্যালিটি, ফায়ার ব্রিগেড বাকি হ্যায়”, তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায় বলেন, আমাকে দেখে বিক্ষোভ কেউ দেখাইনি। আসলে তাঁরা নিজেদের দাবি কথা জানিয়েছেন। ৬দিন ধরে এলাকায় জল নেই। তাই, মহিলারা রাস্তা অবরোধ করেছিলেন। আমি পুরসভাকে জানিয়েছি। আশা করি, জলের সমস্যা মিটে যাবে। বিজেপি নেতা কৌশিক চট্টোপাধ্যায় বলেন, এর থেকে লজ্জার আর কিছু হয় না। সাংসদ হিসেবে তিনি যে কিছু করেননি তা আবারও প্রমাণ হয়ে গেল। ভোট বাক্সে মানুষ এর জবাব দেবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Congress: ভোটের মধ্যেই ফের ধাক্কা কংগ্রেসে, ইন্দোরের প্রার্থী এবার পদ্মশিবিরে

    Congress: ভোটের মধ্যেই ফের ধাক্কা কংগ্রেসে, ইন্দোরের প্রার্থী এবার পদ্মশিবিরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছিলেন কংগ্রেসের (Congress) প্রার্থী।  কিন্তু ভোটের ১৫ দিনে আগেই ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে যোগ দিলেন বিজেপিতে (BJP)। লোকসভা ভোটের মরসুমে ফের ধাক্কা খেল কংগ্রেস (Congress )। ইন্দোরের কংগ্রেস প্রার্থী অক্ষয় কান্তি বাম গ্রেরুয়া শিবিরে নাম লেখালেন। তবে এর ফলে বিজেপির (BJP) প্রার্থী বদল হচ্ছে না। বিজেপির শঙ্কর লালবানি ওই কেন্দ্র থেকে বিদায়ী সাংসদ। তিনি এবারও টিকিট পেয়েছেন।  তিনিই প্রার্থী থাকছেন।

    কী ঘটল এদিন (Congress) ?

    কংগ্রেস প্রার্থীর ডিগবাজিতে সুরাটের (Surat) মত এই কেন্দ্রেও বিজেপির প্রার্থী সহজ জয় পেতে চলেছে এমনটাই মত রাজনৈতিক মহলের। ইন্দোরে (Indore) অক্ষয়ের প্রধান প্রতিপক্ষ ছিলেন শংকর। সবটা ঠিকঠাকই চলছিল। সপ্তাহের প্রথম দিনেই বদলে যায় ইন্দোরের রাজনৈতিক মানচিত্র। বিজেপি বিধায়ক রমেশ মেন্দোলাকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন অক্ষয় কান্তি বাম। এর পরেই ইন্দোরের বিজেপি বিধায়ক কৈলাশ বিজয় বর্গীয়ের হাত ধরে তিনি যোগদান করেন গেরুয়া শিবিরে। সেই ছবি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন কৈলাশ। একুশের বিধানসভা নির্বাচন পর্যন্ত বঙ্গ বিজেপির প্রভারী ছিলেন তিনি। দলত্যাগী কংগ্রেস (Congress) প্রার্থীকে সঙ্গে নিয়ে ছবি পোস্ট করে বিজয় বর্গীয় লেখেন, “ লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ইন্দোর কেন্দ্রের প্রার্থী অক্ষয় কান্তি বাম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা ও মধ্য প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব ও  রাজ্য সভাপতি ভি ডি শর্মার নেতৃত্বে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। তাঁকে দলে স্বাগত জানাই।”

    কেন দলত্যাগ

    কিন্তু টিকিট পেয়েও হঠাৎ কেন কংগ্রেস ছেড়ে দিলেন অক্ষয়? কেন কংগ্রেসের (Congress) হয়ে লড়লেন না? সূত্রের খবর গত বছর মধ্যপ্রদেশের একটি কেন্দ্র থেকে বিধানসভা নির্বাচনের টিকিট পেয়েছিলেন অক্ষয়। সেখানে তাঁর জয়ের সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু তাঁকে প্রার্থী করেনি কংগ্রেস। লোকসভা নির্বাচনে মন রক্ষার্থে টিকিট দেওয়া হয়। তাঁর প্রতিপক্ষ বিজেপি প্রার্থী বিদায়ী সাংসদ এবং এবার প্রবল মোদি ঝড় রয়েছে। তাই নিজের জয়ের বিষয়ে যথেষ্ট সংশয় ছিল অক্ষয়ের। সে কারণেই তিনি লোকসভা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন। এখন দেখার এই কেন্দ্রে কংগ্রস কী পদক্ষেপ নেয়। মনে করা হচ্ছে সুরাটের মত ইন্দোরেও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে যেতে পারে বিজেপি।

    কংগ্রেসের সমস্যা

    ১৩ই মে চতুর্থ দফায় ভোট রয়েছে এই কেন্দ্রে। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা নাকি অন্য কাউকে সমর্থন করে কংগ্রেস (Congress) সেতা এখন দেখার। কেউ বিকল্প প্রার্থী হলেও কতটা দাগ কাটতে পারবে বিরোধী প্রার্থী তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় রয়েছে। হতে পারে সুরাটের মত এখানেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই জয়ী হয়ে গেল বিজেপি।

    আরও পড়ুনঃ “আভি তো পিএসসি, মিউনিসিপ্যালিটি, ফায়ার ব্রিগেড বাকি হ্যায়”, তোপ শুভেন্দুর

    অক্ষয়ের পরিচয়

    অক্ষয় কান্তি বাম কংগ্রেসের (Congress) যুব নেতা ছিলেন। ৪৫ বছর বয়সী অক্ষয় একজন সফল ব্যবসায়ী। তিনি অহিল্যা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর এবং পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিষয়ে এমবিএ করেছেন। রাজস্থানের শ্রীধর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেছেন। তিনি ২৩ বছর বয়সে ২০০৩ সালে ইন্দোর ইন্সটিটিউট অফ ল, ২০০৬ সালে ইন্দোর নার্সিং কলেজ এবং ২০১৯ সালে আইডলিক ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠা করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: তৃতীয় দফা ভোটের আগে প্রচারে ঝড় তুলতে রাজ্যে আসছেন মোদি-যোগী

    BJP: তৃতীয় দফা ভোটের আগে প্রচারে ঝড় তুলতে রাজ্যে আসছেন মোদি-যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় দফা ভোটের আগে বাংলায় প্রচারের তীব্রতা আরও বাড়াচ্ছে বিজেপি (BJP)। ফের বঙ্গ সফরে আসছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও প্রচারে ঝড় তুলতে আসছেন বাংলায়। এর আগে মোদি উত্তরবঙ্গে একাধিক লোকসভায় জনসভা করে গিয়েছেন। এবার তিনদিনের ব্যবধানে রাজ্যে মোদি-যোগী আসায় বিজেপি কর্মীরা চাঙা।

    কবে, কোথায় আসছেন মোদি-যোগী? (BJP)

    আগামী ৩ মে কৃষ্ণনগরে সভা করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। দলীয় প্রার্থী অমৃতা রায়ের সমর্থনে সভা করবেন তিনি। নদিয়া উত্তর বিজেপির (BJP) সাংগঠনিক জেলার আয়োজিত ওই সভা হওয়ার কথা তেহট্ট শ্যামনগর ফুটবল প্লে-গ্রাউন্ডে। ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে রাজ্যের ৪২ আসনের মধ্যে অন্যতম ‘হেভিওয়েট’ কেন্দ্র কৃষ্ণনগর। শুধু রাজ্যের নিরিখেই নয়, গোটা দেশের নিরিখেও এবার কৃষ্ণনগর কেন্দ্রটি তাৎপর্যপূর্ণ। এ কেন্দ্রের প্রাক্তন সাংসদ মহুয়া মৈত্র। অন্যদিকে, ৩০ এপ্রিল কৃষ্ণনগরে সভা করার কথা রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। আগামী ৩ মে কৃষ্ণনগর, বর্ধমান পূর্ব, বোলপুরে জনসভা করার কথা নরেন্দ্র মোদির। এর আগে গত ২৬ এপ্রিল মালদায় সভা করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, ৩০ এপ্রিল বাংলায় তিনটি সভা করার কথা রয়েছে যোগীর। বহরমপুর, আসানসোল এবং বীরভূম, তিনটি জেলায় সভা করবেন যোগী। ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলাগুলিতে সাংগঠনিক প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গিয়েছে। মঙ্গলবার বহরমপুরের শক্তিপুরে, বীরভূমের বেণীমাধব স্কুল মাঠে এবং আসানসোলের নিনঘহ মাঠে সভা করবেন যোগী। জানা গিয়েছে, রাম নবমীর দিন শক্তিপুরে রামভক্তদের মিছিলে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছিল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধ। একাধিক রামভক্তদের বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। বোমাবাজির ঘটনা ঘটে। সেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এনআইএ। এবার সেই শক্তিপুরে যোগী আসায় এলাকায় বিজেপি কর্মীরা চাঙা হয়ে উঠেছেন। এলাকায় প্রশাসনিক তৎপরতা শুরু হয়েছে। রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনী প্রচারে এই প্রথম আসছেন যোগী।

    আরও পড়ুন: “আভি তো পিএসসি, মিউনিসিপ্যালিটি, ফায়ার ব্রিগেড বাকি হ্যায়”, তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “আভি তো পিএসসি, মিউনিসিপ্যালিটি, ফায়ার ব্রিগেড বাকি হ্যায়”, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “আভি তো পিএসসি, মিউনিসিপ্যালিটি, ফায়ার ব্রিগেড বাকি হ্যায়”, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতের রায়ে ২৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি চলে গিয়েছে। এই ইস্যুতে ভোট আবহের মধ্যে তোলপাড় চলছে। এই অবস্থায় নতুন করে চাকরি দুর্নীতি নিয়ে ফের সরব হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তৃণমূলকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন তিনি।

    আরও চাকরি দুর্নীতি নিয়ে সরব শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)

    রবিবার নন্দকুমারের জনসভা থেকে চাকরি দুর্নীতি ইস্যুতে সরব হন  শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। এদিন তিনি বলেন, ‘এসএসসি তো পহেলা ঝাঁকি হ্যায়, আভি তো পিএসসি, মিউনিসিপ্যালিটি, ফায়ার ব্রিগেড বাকি হ্যায়। এসএসসি দুর্নীতির জেরে চাকরিহারা হয়েছেন অনেকে। এবার আরও বেশ কয়েকটি দুর্নীতি প্রমাণ হবে বলে দাবি শুভেন্দু অধিকারীর। ফলে স্বাভাবিকভাবেই চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, তাহলে কি আরও অনেকে চাকরিহারা হবেন? ‘

    আরও পড়ুন: “ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালালো তৃণমূল”, বললেন আক্রান্ত বিজেপি নেতা

    নাম না করে মমতাকে তোপ

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম না করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)  বলেন, ‘অনেকগুলো মিটিং করেছেন পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরে। আমাকে উনি নাকি তৈরি করেছেন। আমাকে কেউ তৈরি করলে তিনি সুশীল ধাড়া, কুমুদিনী ডাকুয়া। আমার অভিভাবিকা আভা মাইতি।’ শুভেন্দু আরও বলেন, ‘১৯৯৫ সালে কাউন্সিলর হই। তার আগে ১৯৮৮ সালে কলেজে ইউনিয়নের জিএস। কলকাতা থেকে লাফিয়ে নন্দীগ্রামে এসেছিলেন। তিন বছর আগের কথা। ৬৫ হাজার মুসলিম ভোট ছিল। ভেবেছিলেন তা পেলে শুভেন্দু অধিকারীকে হারিয়ে দেওয়া যাবে। হেরে বাড়ি গিয়েছেন। যতদিন বেঁচে থাকবেন, কানের কাছে বাজবে হেরেছি, হেরেছি, হেরেছি।’

    অযোগ্যদের জন্য ২০ হাজারকে বলি দিয়েছেন মমতা

    মুখ্যমন্ত্রীকে বিঁধে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, ‘আদালত যোগ্য ও অযোগ্যদের তালিকা চেয়েছিল। ৫৪০০ অযোগ্যের জন্য ২০ হাজারকে বলি দিয়েছে। যোগ্যদের নিয়ে চিন্তা নেই। অযোগ্যদের বাঁচাতে ১৮ – ২০ লাখ টাকা করে তুলেছে। বিচারপতি দেবাংশু বসাক জানতে চেয়েছেন, অতিরিক্ত শূন্য পদ কারা তৈরি করেছিল? তাঁদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে সিবিআই। ওই সিদ্ধান্ত হয়েছিল ২০২২ সালের ক্যাবিনেটে।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: “ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালালো তৃণমূল”, বললেন আক্রান্ত বিজেপি নেতা

    Siliguri: “ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালালো তৃণমূল”, বললেন আক্রান্ত বিজেপি নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রে ভোটের ৭২  ঘণ্টার মধ্যে রক্ত ঝরল শিলিগুড়িতে। অভিযোগ, বিজেপির হয়ে ভোটে কাজ করা ও জয় শ্রীরাম ধ্বনি দেওয়ার কারণে তৃণমূলের হাতে  গুরুতরভাবে আক্রান্ত হলেন বিজেপি বুথ সভাপতি সহ ছ’ জন কর্মী। এর মধ্যে দু’জন মহিলা রয়েছেন। আক্রান্তদের শিলিগুড়ি (Siliguri) জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রবিবার রাতে মাটিগাড়া ব্লকের কলাইবক্তিয়ারিতে এই ঘটনায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগে এফআইআর করে আন্দোলনে নেমেছে বিজেপি। দুষ্কৃতীদের গ্রেফতারের দাবিতে রবিবার রাতেই মাটিগাড়া থানায় বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। এই ঘটনার প্রতিবাদে সোমবার মাটিগাড়া ব্লক বনধের ডাক দিয়েছে বিজেপি। শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসিপি, হেড কোয়ার্টার তন্ময় সরকার বলেন, হামলার ঘটনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গোটা ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী হয়েছিল? (Siliguri)

    মাটিগাড়া -নকশালবাড়ি বিধানসভা এলাকায় কলাইবক্তিয়ারিতে  বিজেপির স্থানীয় বুথ সভাপতি নন্দকিশোর ঠাকুরকে বিজেপির হয়ে কাজ করতে বারণ করেছিল তৃণমূল। সেই নিষেধ অমান্য করে এলাকায় তাঁরা প্রচার করেছিলেন। এমনকী ভোটের দিন বুথের কাছে জয় শ্রীরাম স্লোগান দিয়েছিলেন। ভোট শেষ হওয়ার ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই বিজেপির বুথ সভাপতিসহ ছ’জন বিজেপি কর্মকর্তার বাড়িতে হামলা চালায় দুস্কুতিরা। দু’জন মহিলা সহ ছয়জন গুরুতর জখম হয়েছেন। এই ঘটনায় সরাসরি তৃণমূলকে দায়ী করেছে বিজেপি। বিজেপির শিলিগুড়ি (Siliguri) সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অরুণ মন্ডল বলেন, তৃণমূল নেতা স্থানীয় তৃণমূল নেতা কৈলাশ মণ্ডল ও তাঁর দলবল ভোটের আগে থেকেই আমাদের বুথ সভাপতি  নন্দকিশোর ঠাকুরকে হুমকি দিচ্ছিল। রবিবার সকালে বাড়ি গিয়ে নন্দকিশোরকে  প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গে মাটিগাড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করেনি। রাতেই প্রাণঘাতি হামলা চালায় তৃণমূল নেতা কৈলাশ মণ্ডল ও তাঁর দলবল। আক্রান্ত বিজেপি নেতা নন্দকিশোরবাবু বলেন, ধারালো অস্ত্র নিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায় তৃণমূল। আমার পাশাপাশি দু’জন মহিলা সহ আমাদের ছ’জন কর্মী গুরুতর জখম হন। এর প্রতিবাদে সোমবার আমরা মাটিগাড়া বনধের ডাক দিয়েছি। মানুষ তাতে সাড়া দিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: তৃতীয় দফা ভোটের আগে প্রচারে ঝড় তুলতে রাজ্যে আসছেন মোদি-যোগী

    তৃণমূলের দালাল পুলিশের মদতেই এই ঘটনা, বললেন রাজু বিস্তা

    বিজেপির দার্জিলিং লোকসভা আসনের প্রার্থী ও বিদায়ী সাংসদ রাজু বিস্তা এই ঘটানার জন্য পুলিশের নিষ্ক্রিয়তাকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেন, রবিবার সকালে পুলিশকে অভিযোগ জানানোর পর ব্যবস্থা নেওয়া হলে এই ঘটনা ঘটত না। পুলিশ তৃণমূলের হয়ে কাজ করছে। সকালে অভিযোগ পেয়েও এই ঘটনা ঘটানোর জন্য পুলিশ নিশ্চুপ হয়ে বসেছিল। তৃণমূলের এই সন্ত্রাস এবং পুলিশের ভূমিকা নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ তদন্ত করার দাবি জানিয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “করসেবকদের গুলি করেছিল কারা? রাম মন্দিরই বা গড়ল কে?”, প্রশ্ন শাহের

    Amit Shah: “করসেবকদের গুলি করেছিল কারা? রাম মন্দিরই বা গড়ল কে?”, প্রশ্ন শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাম মন্দির ইস্যু কারা ঝুলিয়ে রেখেছিল বছরের পর বছর? করসেবকদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছিল কারা? রাম মন্দিরই বা নির্মাণ করল কারা?” রবিবার উত্তরপ্রদেশে বিজেপির এক নির্বাচনী জনসভায় প্রশ্নগুলি ছুড়ে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিন এটা-কাশগঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের পদ্ম-প্রার্থী রাজবীর সিংহের সমর্থনে সভা করেছিলেন শাহ। সেখানেই বিরোধীদের নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সেনাপতি।

    করসেবকদের কারা গুলি করেছিল? (Amit Shah)

    রাম মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন অনুষ্ঠানে বিরোধীরা যোগ না দেওয়ায়ও তাঁদের কটাক্ষ করেন শাহ। বলেন, “অযোধ্যার রাম মন্দিরে বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে যাঁরা যোগ দেননি, তাঁরা ভালো করেই জানেন যে তাঁরা করসেবকদের লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছিল।” তিনি (Amit Shah) বলেন, “দু’টি দলের মধ্যে থেকে একটি গ্রুপকে পছন্দ করতে হবে আপনাদের। একটি গ্রুপ রাম ভক্তদের লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছিল আর অন্য দলটি রাম মন্দির নির্মাণ করেছিল।” শাহ বলেন, “কংগ্রেস, রাহুল বাবা এবং অখিলেশ যাদবের পার্টি সত্তর বছরেরও বেশি সময় ধরে রাম মন্দির ইস্যু ঝুলিয়ে রেখেছিল। আপনারা যখন মোদিজিকে দ্বিতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে বসালেন, তখন তিনি ২২ জানুয়ারি জয় শ্রীরামের প্রাণপ্রতিষ্ঠা করলেন।”

    শাহের নিশানায় রাহুল

    বিরোধীদের নিশানা করে বিদায়ী মন্ত্রিসভার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর পিছড়েবর্গদের যে অধিকার দিয়েছিলেন, দীর্ঘদিনের শাসনকালে তা উপেক্ষা করেছিলেন বিরোধীরা।” এদিন শাহের নিশানায় চলে আসেন রাহুল গান্ধি স্বয়ং। তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধি বলছেন যদি বিজেপি চারশো আসন পেয়ে ক্ষমতায় আসেন, তাহলে তারা সংরক্ষণ তুলে দেবে। আমি আপনাদের বলতে চাই যে, পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দুটো টার্মে প্রধানমন্ত্রী রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি, তার পরেও সংরক্ষণ তুলে দেওয়া হয়নি। কারণ নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং সংরক্ষণের পক্ষে।” তিনি বলেন, “আমি আপনাদের বলতে চাই যে মোদির গ্যারেন্টিই হল বিজেপি তপশিলি জাতি-উপজাতি এবং ওবিসিদের সংরক্ষণ তুলে দেবে না, আর কাউকে তা করতেও দেবে না।” নিখরচায় রেশন সামগ্রী ২০২৯ সাল পর্যন্ত মিলবে বলেও জানান শাহ (Amit Shah)।

    আরও পড়ুুন: হিন্দুত্ব-বিরোধী রাজনীতিই কাল হয়েছে কংগ্রেসের! অস্তিত্বের সঙ্কটে গান্ধিদের দল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: “করসেবকদের গুলি করেছিল কারা? রাম মন্দিরই বা গড়ল কে?”, প্রশ্ন শাহের

    Amit Shah: “করসেবকদের গুলি করেছিল কারা? রাম মন্দিরই বা গড়ল কে?”, প্রশ্ন শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাম মন্দির ইস্যু কারা ঝুলিয়ে রেখেছিল বছরের পর বছর? করসেবকদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছিল কারা? রাম মন্দিরই বা নির্মাণ করল কারা?” রবিবার উত্তরপ্রদেশে বিজেপির এক নির্বাচনী জনসভায় প্রশ্নগুলি ছুড়ে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিন এটা-কাশগঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের পদ্ম-প্রার্থী রাজবীর সিংহের সমর্থনে সভা করেছিলেন শাহ। সেখানেই বিরোধীদের নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সেনাপতি।

    করসেবকদের কারা গুলি করেছিল? (Amit Shah)

    রাম মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন অনুষ্ঠানে বিরোধীরা যোগ না দেওয়ায়ও তাঁদের কটাক্ষ করেন শাহ। বলেন, “অযোধ্যার রাম মন্দিরে বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে যাঁরা যোগ দেননি, তাঁরা ভালো করেই জানেন যে তাঁরা করসেবকদের লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছিল।” তিনি (Amit Shah) বলেন, “দু’টি দলের মধ্যে থেকে একটি গ্রুপকে পছন্দ করতে হবে আপনাদের। একটি গ্রুপ রাম ভক্তদের লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছিল আর অন্য দলটি রাম মন্দির নির্মাণ করেছিল।” শাহ বলেন, “কংগ্রেস, রাহুল বাবা এবং অখিলেশ যাদবের পার্টি সত্তর বছরেরও বেশি সময় ধরে রাম মন্দির ইস্যু ঝুলিয়ে রেখেছিল। আপনারা যখন মোদিজিকে দ্বিতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে বসালেন, তখন তিনি ২২ জানুয়ারি জয় শ্রীরামের প্রাণপ্রতিষ্ঠা করলেন।”

    শাহের নিশানায় রাহুল

    বিরোধীদের নিশানা করে বিদায়ী মন্ত্রিসভার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর পিছড়েবর্গদের যে অধিকার দিয়েছিলেন, দীর্ঘদিনের শাসনকালে তা উপেক্ষা করেছিলেন বিরোধীরা।” এদিন শাহের নিশানায় চলে আসেন রাহুল গান্ধি স্বয়ং। তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধি বলছেন যদি বিজেপি চারশো আসন পেয়ে ক্ষমতায় আসেন, তাহলে তারা সংরক্ষণ তুলে দেবে। আমি আপনাদের বলতে চাই যে, পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দুটো টার্মে প্রধানমন্ত্রী রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি, তার পরেও সংরক্ষণ তুলে দেওয়া হয়নি। কারণ নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং সংরক্ষণের পক্ষে।” তিনি বলেন, “আমি আপনাদের বলতে চাই যে মোদির গ্যারেন্টিই হল বিজেপি তপশিলি জাতি-উপজাতি এবং ওবিসিদের সংরক্ষণ তুলে দেবে না, আর কাউকে তা করতেও দেবে না।” নিখরচায় রেশন সামগ্রী ২০২৯ সাল পর্যন্ত মিলবে বলেও জানান শাহ (Amit Shah)।

    আরও পড়ুুন: হিন্দুত্ব-বিরোধী রাজনীতিই কাল হয়েছে কংগ্রেসের! অস্তিত্বের সঙ্কটে গান্ধিদের দল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok sabha Vote 2024: কসবায় বিজেপির মহিলা মণ্ডল সভাপতির উপর হামলা, গ্রেফতার আসরাফ সহ ২

    Lok sabha Vote 2024: কসবায় বিজেপির মহিলা মণ্ডল সভাপতির উপর হামলা, গ্রেফতার আসরাফ সহ ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বিজেপির ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশের জালে দুই অভিযুক্ত। কসবায় (Kasba Incident) বিজেপির মহিলা মণ্ডল সভাপতির উপর হামলার ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশ। পুলিশ (kolkata police) সূত্রে খবর, দুজনকেই সোমবার আদালতে তোলা হবে। সম্প্রতি ভোট প্রচারে (Lok sabha Vote 2024) বেরিয়ে কসবা বিধানসভা এলাকার আনন্দপুরে আক্রান্ত হন বিজেপি নেত্রী (BJP leader) সরস্বতী সরকার। ঘটনার পরেই আনন্দপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন আক্রান্ত বিজেপি নেত্রী। এরপরেই এই ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ঘটনায় নিজের এক্স হ্যান্ডলে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    ঠিক কী ঘটেছিল (Lok sabha Vote 2024)?

    শনিবার রাতে কয়েক জন বিজেপি কর্মীকে নিয়ে আরবান কমপ্লেক্সের কাছে পূর্বপাড়ায় দক্ষিণ কলকাতা লোকসভা (Lok sabha Vote 2024) কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দেবশ্রী চৌধুরীর সমর্থনে পোস্টার লাগাচ্ছিলেন তিনি। অভিযোগ, তখনই আচমকা তৃণমূলের লোকজন তাঁদের উপর চড়াও হয়। ছিঁড়ে দেওয়া হয় তাঁদের পোস্টার, ব্যানার। তৃণমূলের (TMC) দুষ্কৃতীদের বাধা দেওয়া হলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে সরস্বতী সরকারকে কোপানো (Kasba Incident) হয়।গ্রেফতার হওয়া দুই অভিযুক্তর নাম গৌর হরি গায়েন ও আসরাফ মোল্লা ওরফে ভুতো। দুজনের বিরুদ্ধেই এফআইআরে বিজেপির (BJP) নেত্রীর উপর হামলার অভিযোগ করা হয়েছিল।

    বিজেপির দক্ষিণ কলকাতা জেলা সভাপতির বক্তব্য

    এপ্রসঙ্গে বিজেপির দক্ষিণ কলকাতা (South Kolkata) জেলা সভাপতি অনুপম বলেছিলেন, ‘‘দক্ষিণ কলকাতা তৃণমূলের গড় হলেও এ বারের ভোটে সেই গড় নড়ে যাবে। আমাদের প্রার্থী এবং কর্মীরা ভোটপ্রচারে (Lok sabha Vote 2024) নেমে যে ভাবে সাড়া পাচ্ছেন, তাতে ভয় পেয়ে গিয়েছে তৃণমূল। সেই ভয় থেকেই আমাদের মণ্ডল সভাপতি ও কর্মীদের ওপর হামলা (Kasba Incident) চালিয়েছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা।’’

    আরও পড়ুনঃ হিন্দুত্ব-বিরোধী রাজনীতিই কাল হয়েছে কংগ্রেসের! অস্তিত্বের সঙ্কটে গান্ধিদের দল

    ঘটনার প্রতিবাদে ধর্না

    এই ঘটনায় আনন্দপুর পুলিশ স্টেশনের সামনে ধর্নায় বসেন দক্ষিণ কলকাতার বিজেপি প্রার্থী (Lok sabha Vote 2024) দেবশ্রী চৌধুরী। তাঁর দাবি, জামিন যোগ্য ধারায় মামলা করে পুলিশ হামলাকারীদের বাঁচানোর চেষ্টা করছে। এই বিষয়ে পুলিশকে মদত দিচ্ছেন স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর সুশান্ত ঘোষ। অবিলম্বে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারার মামলা করার দাবিও জানিয়েছেন দেবশ্রী। যতক্ষণ না তা করা হবে ততক্ষণ ধর্না (Kasba Incident) চলবে বলেও স্পষ্ট জানিয়েছেন বিজেপি প্রার্থী।

    অন্যদিকে শনিবার রাতেই আক্রান্ত বিজেপি নেত্রীর শারীরিক অবস্থার খোঁজ নেন কেন্দ্রীয় শিশু ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। একই সঙ্গে, তাঁর যাবতীয় খোঁজ খবরও নিয়েছেন মন্ত্রী৷ বেশ কিছুক্ষণ তাঁদের মধ্যে কথা হয় বলেও জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share