Tag: bjp

bjp

  • Suvendu Adhikari: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের  

    Suvendu Adhikari: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এভাবে বারবার কর্মসূচিতে বাধা দেবেন না। যত আটকানোর চেষ্টা করবেন, ততই সন্দেহ বাড়বে।” সোমবার এমনই মন্তব্য করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। ১৭ নভেম্বর বাঁকুড়ার কোতুলপুরে কর্মসূচি ছিল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। পুলিশের অনুমতি না মেলায় বাতিল হয়ে যায় কর্মসূচি। কেবল এদিনই নয়, ১ নভেম্বরও পুলিশের অনুমতি না মেলায় কোতুলপুরে পৌঁছেও মোহিনী মোহন ময়দানে বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেননি শুভেন্দু। এই সম্মেলনের আয়োজন করেছিলেন বিজেপির বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা নেতৃত্ব।

    কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ ‘জায়ান্ট কিলার’

    সেদিনই ১৭ নভেম্বরের কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেছিলেন তিনি (Suvendu Adhikari)। পুলিশি অনুমতি না মেলায় কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ‘জায়ান্ট কিলার’ (একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামে তৃণমূলের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারিয়ে এভাবেই পরিচিত হন শুভেন্দু)। সোমবার ছিল সেই মামলার শুনানি। সেদিন মামলা করেই শুভেন্দু বলেছিলেন, “আদালত যেদিন বলবে সেদিনই কোতুলপুরে আমরা সভা করব। তবে সভা হবেই। তৃণমূল শত প্ররোচনা করেও সভা আটকাতে পারবে না।”

    শুভেন্দুর মিছিলে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থার নির্দেশ

    এদিন বিচারপতি মান্থার নির্দেশ, আগামী ২৫ নভেম্বর ওই জায়গায় মিছিল করতে পারবে বিজেপি। পুলিশ প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা তৈরি করতে পারবে। মঙ্গলবারের মধ্যে বিজেপিকে তা জানাতে হবে। এরই সঙ্গে কোতুলপুর থানার ওসি এবং এসডিপিওকে আদালতের নির্দেশ, শুভেন্দুর মিছিলে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে। রাজনৈতিক মহলের মতে, ‘জায়ান্ট কিলার’ শুভেন্দুর ‘আগ্রাসন’ রুখতে চেষ্টার কম কসুর করছে না রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। শুভেন্দু যখন তৃণমূলে ছিলেন, তখন তাঁকে রাজ্যের কোথাও সভা করতে বাধা দেওয়া হয়নি। তাঁর নামে লাগানো হয়নি কলঙ্কের কালি।

    আরও পড়ুুন: বিজেপি কর্মীদের বাড়ি থেকে বের করে পেটানোর নিদান দিলেন উদয়ন

    শিবির বদল করে বিজেপিতে যোগ দিতেই শুভেন্দুকে ঠেকাতে ‘গুপ্তবিদ্যা’ প্রয়োগ করতে শুরু করে শাসক। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর কাছে হেরে যান তৃণমূল সুপ্রিমো। অভিযোগ, তার পর থেকে শুভেন্দুর পায়ে বেড়ি পরানোর চেষ্টা করতে থাকে পুলিশও। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় দলীয় কর্মসূচি পালনে পুলিশ তাঁকে অনুমতি দেয়নি। শেষমেশ আদালতের দ্বারস্থ হয়ে কর্মসূচি পালনের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায় করে ছেড়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

          

  • PM Modi: “রাজস্থানে কংগ্রেস নেতৃত্ব একে অপরকে রান আউটের চেষ্টায় রত”, বিস্ফোরক প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “রাজস্থানে কংগ্রেস নেতৃত্ব একে অপরকে রান আউটের চেষ্টায় রত”, বিস্ফোরক প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেট জ্বরে কাঁপছে দেশ। দোরগোড়ায় আবার রাজস্থান বিধানসভার নির্বাচন। রবিবার চুরু জেলায় বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানেই কংগ্রেসকে নিশানা করতে গিয়ে ক্রিকেটের প্রসঙ্গ টেনে আনেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজস্থান কংগ্রেস নেতৃত্ব অনেকটা ক্রিকেট দলের মতো। যার ব্যাটসম্যানরা একে অপরকে রান-আউট করার চেষ্টায় পাঁচ বছর কাটিয়ে দিয়েছে। একজন আর একজনকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করতে থাকে। অশান্তি চলতেই থাকে।”

    ‘আলো-অন্ধকার’

    তিনি বলেন, “এই দলের নেতারা উন্নয়নের শত্রু হয়ে রয়েছে, শত্রুই থাকবে। কংগ্রেস নেতৃত্ব ও ভাল উদ্দেশ্যের মধ্যে সম্পর্ক আদতে আলো ও অন্ধকারের মতো।” রাজস্থানে গেহলট ও শচিন পাইলটের দ্বন্দ্বের কথা সর্বজনবিদিত। রাজনৈতিক মহলের মতে, ক্রিকেটের প্রসঙ্গ তুলে এদিন রাজস্থান কংগ্রেসের সেই অন্তর্দ্বন্দ্বকেই কৌশলে খুঁচিয়ে তুললেন প্রধানমন্ত্রী।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের অপশাসনের কারণে রাজস্থানে মুদ্রাস্ফীতি ও বেকারত্ব এখন নাগালের বাইরে চলে গিয়েছে।”

    ভারতের দৃষ্টান্তমূলক উন্নতি 

    শনিবারই রাজস্থানের ভরতপুরের জনসভায় কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “আগামী ৩ ডিসেম্বর কংগ্রেস ছু-মন্তর হয়ে যাবে।” কংগ্রেসের রাজত্বে রাজস্থানে মহিলা ও দলিতদের ওপর অত্যাচার বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর। তাঁর দাবি, রাজস্থানে মহিলাদের ভরসা হারিয়েছেন অশোক গেহলটের সরকার। রাজস্থানে বিজেপি ক্ষমতায় এলে রাজ্যকে দুর্নীতিমুক্ত করা হবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ভারত নিত্যদিনই নতুন নতুন রেকর্ড গড়ছে। যে কোনও একটা ক্ষেত্রের কথা ধরুন, দেখবেন, ভারত চমকে দেওয়ার মতো উন্নতি করছে। গোটা দেশের সর্বত্রই এই স্পিরিট রয়েছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত উন্নত দেশে পরিণত হবে। এবং এটা করব আমরাই।”

    আরও পড়ুুন: দিল্লি জলবোর্ডে ব্যাপক দুর্নীতি! টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের লুট করার লাইসেন্সের পুরো গল্প লাল ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ রয়েছে। এখন ধীরে ধীরে সেই লাল ডায়েরির পাতা খুলতে শুরু করেছে। লাল ডায়েরির একটি করে পৃষ্ঠা খোলে আর গেহলটজি একবার করে ফিউজ হয়ে যান। জাদুকরের জাদুকরি এবার লাল ডায়েরিতে দেখা যাচ্ছে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “আপনারা যদি বিজেপিকে জিতিয়ে আনেন, আমরা রাজস্থান থেকে দুর্নীতিবাজের দলকে সরিয়ে দেব।” প্রসঙ্গত, রাজস্থান বিধানসভার আসন সংখ্যা ২০০। নির্বাচন হবে ২৫ নভেম্বর। ফল বের হবে ৩ ডিসেম্বর।

     

    আরও পড়ুুন: কেরলের কংগ্রেস সাংসদের নিশানায় ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী, কী বললেন উন্নিথান?

     

  • PM Modi: “লাল ডায়েরিতে ধরা পড়ে গিয়েছে জাদুকরের জাদুকরি”, রাজস্থানে তোপ মোদির

    PM Modi: “লাল ডায়েরিতে ধরা পড়ে গিয়েছে জাদুকরের জাদুকরি”, রাজস্থানে তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “লাল ডায়েরিতে ধরা পড়ে গিয়েছে জাদুকরের জাদুকরি।” রবিবার এই ভাষায়ই রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের অশোক গেহলটকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন চুরু জেলায় বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই নিশানা করেন কংগ্রেসকে।

    গেহলটের লাল ডায়েরি

    গেহলটের লাল ডায়েরিতে কংগ্রেসের লুট করার লাইসেন্স নথিভুক্ত রয়েছে বলেও দাবি তাঁর। মাসখানেক আগে মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করা হয় রাজেন্দ্র সিং গুধাকে। তার পরেই তিনি দাবি করেন, গেহলটের লাল ডায়েরিতে রয়েছে তাঁর সরকারের বেআইনি আর্থিক আদানপ্রদানের যাবতীয় হিসেব। গুধা বলেছিলেন, “কয়েকদিন আগে রাজস্থানের কংগ্রেস নেতা ধর্মেন্দ্র রাঠোরের বাড়িতে রেড করে ইডি। সেখানে পাওয়া একটি লাল ডায়েরি যে কোনও মূল্যে আমাকে উদ্ধার করতে বলেন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। আমি না থাকলে তিনি জেলে যেতেন।”

    ‘জাদুকরের জাদুকরি’

    ২৫ নভেম্বর রাজস্থান বিধানসভার নির্বাচন। জোর কদমে প্রচারে নেমেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। পিছিয়ে নেই বিজেপিও। এদিনের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের লুট করার লাইসেন্সের পুরো গল্প লাল ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ রয়েছে। এখন ধীরে ধীরে সেই লাল ডায়েরির পাতা খুলতে শুরু করেছে। লাল ডায়েরির একটি করে পৃষ্ঠা খোলে আর গেহলটজি একবার করে ফিউজ হয়ে যান। জাদুকরের জাদুকরি এবার লাল ডায়েরিতে দেখা যাচ্ছে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “আপনারা যদি বিজেপিকে জিতিয়ে আনেন, আমরা রাজস্থান থেকে দুর্নীতিবাজের দলকে সরিয়ে দেব।”

    আরও পড়ুুন: রেশন কেলেঙ্কারিতে জ্যোতিপ্রিয়র ১০০০ কোটি টাকার দুর্নীতির খোঁজ পেল ইডি

    এদিনের সভায় প্রধানমন্ত্রী দেশ রক্ষায় রাজস্থানের সেনা সদস্যদের ভূমিকার কথা তুলে ধরেন। কংগ্রেস রাজস্থানবাসীর সঙ্গে প্রতারণা করেছে বলেও অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “যদি আপনি বিজেপিকে বেছে নেন, তাহলে আমরা রাজস্থান থেকে দুর্নীতিবাজদের দলকে তাড়িয়ে দেব। বিজেপি দ্রুত উন্নয়ন করবে এবং রাজস্থানের জয় হবে। জয় হবে রাজস্থানের মা-বোন-যুবক-কৃষকদের।”

    এর আগেও রাজস্থানের একাধিক সভায় কংগ্রেসের দুর্নীতিকে হাতিয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছিলেন, “গত পাঁচ বছরে রাজ্যের কোনও উন্নয়নই হয়নি। দুর্নীতি, হিংসা ও অপরাধের ক্ষেত্র বানিয়েছে অশোক গেহলট সরকার। যেখানেই কংগ্রেস সরকার গঠিত হয়, সেখানেই সন্ত্রাসবাদী, অপরাধী ও দাঙ্গাবাজদের রমরমা বৃদ্ধি পায়।” ক্ষমতায় এলে বিজেপি সরকার যে গেহলটের লাল ডায়েরির রহস্য ফাঁস করবে, তাও জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Meenakshi Lekhi: দিল্লি জলবোর্ডে ব্যাপক দুর্নীতি! টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    Meenakshi Lekhi: দিল্লি জলবোর্ডে ব্যাপক দুর্নীতি! টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজ্যে উন্নয়নের নামে দুর্নীতি করছে আপ।” শনিবার এই ভাষায়ই দিল্লির আপ সরকারকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির মীনাক্ষি লেখি (Meenakshi Lekhi)। এদিন এক সাংবাদিক বৈঠকে দিল্লির সরকারকে একহাত নেন মীনাক্ষি।

    জল বোর্ডে দুর্নীতির অভিযোগ

    জল বোর্ডের প্রসঙ্গ টেনে এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “দিল্লি জল বোর্ড ও ব্যাঙ্কের আর্থিক বিবৃতির মধ্যে ১৬৬ কোটি টাকার পার্থক্য রয়েছে। ওরা দাবি করছে যে ওরা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করেছে। কিন্তু তাদের বক্তব্যের সঙ্গে ব্যাঙ্কের স্টেটমেন্টের মিল নেই। দিল্লি জল বোর্ড বিভিন্ন ক্ষেত্রে মোট ৩ হাজার ৭৫৩ কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে। ২০১৭-’১৮ আর্থিক বর্ষ থেকে ’২২-’২৩ অর্থবর্ষের মধ্যে ওরা যা কাজ করেছে, তার বিস্তারিত রিপোর্ট পাওয়া যাচ্ছে না। শেষ পর্যন্ত বিষয়টি হল, হায় তোবা, হায় আল্লা। কেজরিওয়াল নে কিঁয়া এক নয়া ঘোটলা।”

    আপকে নিশানা মীনাক্ষির 

    মীনাক্ষি (Meenakshi Lekhi) বলেন, “আম আদমি পার্টি সব দুর্নীতিবাজকে যেখানে খুশি লুট করার স্বাধীনতা দিয়েছে। ফল স্বরূপ দিল্লির জনগণ ক্রমাগত প্রতারিত হচ্ছেন। এবারের এই কেলেঙ্কারিতে জল বোর্ডের বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, জল বোর্ডের উপভোক্তাদের সংখ্যা বেড়েছে। মিটার বেড়েছে, খরচও বেড়েছে। কিন্তু আয় কমে গিয়েছে। এফডিআরও উধাও। তাহলে টাকা গেল কোথায়? যখন শীলা দীক্ষিতের সরকার ছিল, তখন আপ ট্যাঙ্কার মাফিয়া বলে চিৎকার করে ক্ষমতায় এসেছিল। সেই ট্যাঙ্কার মাফিয়া আজও কাজ করছে। কারণ তারা যেখানে জলের পাইপলাইন বসানো হয়নি, সেখানে ট্যাঙ্কার থেকে জল সরবরাহ করার জন্য জনগণের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা আদায় করে। এরকম বেশ কিছু এলাকা আছে যেখানে ট্যাঙ্কার মাফিয়াদের শক্তি বেড়েছে বই কমেনি।” অভিযোগ অস্বীকার করে আপ জানিয়েছে, দিল্লিবাসীর উন্নয়ন থমকে দিতে এসব বলছে বিজেপি (Meenakshi Lekhi)।

    আরও পড়ুুন: কেরলের কংগ্রেস সাংসদের নিশানায় ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী, কী বললেন উন্নিথান?

     

     

  • Amit Shah: ধর্মতলায় বিজেপির ‘বঞ্চিত’ সমাবেশ, যোগ দেবেন অমিত শাহও!

    Amit Shah: ধর্মতলায় বিজেপির ‘বঞ্চিত’ সমাবেশ, যোগ দেবেন অমিত শাহও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিগেডে বসবে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের আসর। ২৪ ডিসেম্বর গীতা জয়ন্তীর দিন হবে ওই অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। সম্মতি মিলেছে। প্রধানমন্ত্রী আসার আগেই কলকাতায় আসতে চলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। ২৯ নভেম্বর বিজেপি আয়োজিত একটি সমাবেশে যোগ দিতে পারেন তিনি।

    সুকান্ত-বার্তা

    বিজেপি সূত্রে খবর, শুক্রবার দিল্লিতে শাহের সঙ্গে এ ব্যাপারে প্রাথমিক কথাবার্তা হয়েছে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। সুকান্ত বলেন, “আমরা চেয়েছি অমিত শাহজি ধর্মতলার সভায় থাকুন। কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে বঞ্চিত মানুষদের নিয়ে আমাদের ২৯ নভেম্বরের সমাবেশ ঐতিহাসিক আকার নেবে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে সেই সভায় উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।” ২৯ নভেম্বরের এই সভার ডাক দেওয়া হয়েছিল ৭ অক্টোবর, কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী স্বাধ্বী নিরঞ্জনের উপস্থিতিতে।

    বঞ্চিতদের সমাবেশের ডাক শুভেন্দুর 

    সেদিন সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছিলেন, ২৯ নভেম্বর কলকাতায় বঞ্চিতদের সমাবেশ করা হবে। এক লক্ষ বঞ্চিতকে আনা হবে। বিজেপির অভিযোগ, কেন্দ্রীয় নানা প্রকল্পের সুবিধা থেকে বহু পরিবারকে বঞ্চিত করে রেখেছে রাজ্য সরকার। ২৯ তারিখের সভায় নিয়ে আসা হবে এই বঞ্চিতদেরই। সভায় যাতে ব্যাপক ভিড় হয়, সেজন্য ইতিমধ্যেই জেলায় জেলায় নির্দেশ পাঠিয়েছে বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব। মূলত কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা-বঞ্চিতদের সভায় নিয়ে আসার চেষ্টা করছে পদ্মশিবির।

    আরও পড়ুুন: ‘‘জার্সির রঙ গেরুয়া হলে মুখ্যমন্ত্রী কি গঙ্গায় ঝাঁপ দেবেন’’, মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের

    ফি বার ধর্মতলার ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে একুশে জুলাইয়ের সভা করে তৃণমূল। বিজেপির (Amit Shah) রাজ্য নেতৃত্বও চান ২৯ তারিখে ওই জায়গায় সমাবেশ করতে। কলকাতা পুলিশের কাছে এ ব্যাপারে আবেদনও করেছে পদ্ম শিবির। যদিও এখনও অনুমোদন মেলেনি। তবে শেষ পর্যন্ত অনুমতি না মিললে তাঁরা যে আদালতের দ্বারস্থ হবেন, তা আগেই জানিয়ে দিয়েছেন সুকান্ত, শুভেন্দুরা। পদ্ম শিবিরের আশা, আদালতে মিলবে অনুমতি। তবে সভার অনুমতি পাওয়ার আগেই শাহের সঙ্গে প্রাথমিক কথাবার্তা সেরে রেখেছে বিজেপি। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। রাজনৈতিক মহলের মতে, সাধারণ নির্বাচনের আগে প্রথমে শাহ ও পরে প্রধানমন্ত্রীকে রাজ্যে নিয়ে এসে ওয়ার্ম-আপ সেরে নিতে চাইছে গেরুয়া শিবির (Amit Shah)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: আমহার্স্ট স্ট্রিটকাণ্ডের প্রতিবাদে লালবাজার ঘেরাও অভিযানের ডাক শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: আমহার্স্ট স্ট্রিটকাণ্ডের প্রতিবাদে লালবাজার ঘেরাও অভিযানের ডাক শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমহার্স্ট স্ট্রিটকাণ্ডের প্রতিবাদে লালবাজার ঘেরাও অভিযানের ডাক দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর দাবি, আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় পিটিয়ে খুন করা হয়েছে ওই যুবককে। শুক্রবার মৃত যুবকের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন শুভেন্দু। তার পরেই লালবাজার ঘেরাও অভিযানের ডাক দেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। শুভেন্দু বলেন, “আমরা অশোক সিংহের মৃত্যুকে ছোট আকারে দেখছি না। বৃহস্পতিবার আদালতের পরবর্তী নির্দেশ পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করব। তারপর লালবাজার ঘেরাও হবে। সেই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেব আমি।”

    শুভেন্দুর দাবি

    অশোককে থানায় পিটিয়ে মারা হয়েছে বলে দাবি করেন শুভেন্দু। ঘটনার সময়ের সিসিটিভি ফুটেজ মুছে দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি তাঁর। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “ওই যুবকের মাথায় রক্ত জমাট বেঁধে গিয়েছিল। কিন্তু রক্ত জমাট বাঁধল কী করে? এটা করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ হরি দাস রায় ও তাঁর সহযোগী রাজু। ঘটনাটিকে ত্বরান্বিত করেছে ওসি আমহার্স্ট স্ট্রিট থানা। এই ক্ষমতাগুলো পেয়েছে বিনীত গোয়েলদের কাছ থেকে।” মৃত যুবকের পরিবারকে বিজেপির তরফে আইনি সাহায্য দেওয়া হবে বলেও জানান শুভেন্দু। তাঁর স্ত্রীর চিকিৎসার সব ব্যবস্থাও করার আশ্বাস দেন তিনি (Suvendu Adhikari)।

    কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপি

    অশোকের মৃত্যুর ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপি। এদিন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের এজলাসে শুনানি হয় এই মামলার। দু’ পক্ষের সওয়াল শুনে আদালতের নির্দেশ, পুলিশের তদন্তের ওপর আস্থা প্রকাশ করা হচ্ছে। এই ঘটনায় দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তেরও কোনও প্রয়োজন নেই। চুরির মোবাইল ফোন কেনার অভিযোগে বুধবার আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় ডেকে পাঠানো হয় পেশায় ব্যবসায়ী অশোককে। জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি জানায় বিজেপি। অপসারণের দাবি তোলা হয় আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার ওসিকে।

    আরও পড়ুুন: ব্রিগেডে লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ, দিল্লিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানালেন সুকান্ত

    বিজেপির দাবি ছিল, রাজ্যের হাসপাতালে ময়নাতদন্ত হলে যেন চিকিৎসক আসেন কমান্ড হাসপাতাল থেকেই। যদিও পুলিশের দাবি, অশোককে মারধর করা হয়নি। অসুস্থ হয়ে জ্ঞান হারিয়ে পড়ে যান তিনি। মাথা ফেটে যায়, মুখ দিয়ে গ্যাঁজলা বেরিয়ে আসে। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া (Suvendu Adhikari) হলে মৃত ঘোষণা করা হয় তাঁকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Parliament: মহুয়াকাণ্ডের জের! এবার থেকে সংসদে প্রশ্ন করতে হবে স্বয়ং সাংসদদেরই?

    Parliament: মহুয়াকাণ্ডের জের! এবার থেকে সংসদে প্রশ্ন করতে হবে স্বয়ং সাংসদদেরই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘুষ নিয়ে সংসদে প্রশ্ন করেছিলেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া মৈত্র। এমনই অভিযোগ ওঠায় মহুয়ার সাংসদ পদ বাতিলের সুপারিশ করেছিল সংসদের (Parliament) এথিক্স কমিটি। এমতাবস্থায় সাংসদের আপ্ত সহায়ক কিংবা অন্য কেউ আর প্রশ্ন করতে পারবেন না বলে সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে লোকসভার সচিবালয়। সংসদের অধিবেশনে কোনও প্রশ্ন করতে হলে তা করতে হবে স্বয়ং সাংসদকেই। সূত্রের খবর, আসন্ন শীতকালীন অধিবেশনেই এই নিয়ম লাগু করা হতে পারে।

    সংসদের শীতকালীন অধিবেশন

    ৪ ডিসেম্বর শুরু হবে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। জানা গিয়েছে, এই অধিবেশনেই প্রশ্ন করার অধিকারের নিয়মে আনা হচ্ছে বদল। এবার থেকে আর সাংসদদের আপ্ত-সহায়করা অনলাইনে প্রশ্ন জমা দিতে পারবেন না। আপ্ত-সহায়কদের এই অধিকার প্রত্যাহার করে নেওয়া হচ্ছে অনির্দিষ্টকালের জন্য। প্রশ্ন করতে হলে সাংসদদের নিজস্ব অ্যাকাউন্ট থেকেই তা করতে হবে। এবং তা করতে হবে স্বয়ং সাংসদকেই। বিষয়টি নিয়ে বুধবার বৈঠকে বসেছিল লোকসভার (Parliament) সচিবালয়। তবে অদূর ভবিষ্যতে আপ্ত-সহায়কদের অ্যাকাউন্ট পরিচালনার অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া হবে কিনা, সে বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি ওই বৈঠকে।

    মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    ঘুষের বদলে প্রশ্ন করার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে। এও অভিযোগ উঠেছিল, মহুয়া তাঁর সাংসদ অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড দিয়েছিলেন ব্যবসায়ী হিরানন্দানিকে। হিরানন্দানির কাছ থেকে এজন্য ২ কোটি টাকা ও নানাবিধ দামি উপহার নিয়েছিলেন মহুয়া। তৃণমূল নেত্রীর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ পৌঁছায় লোকসভার এথিক্স কমিটির কাছে। এথিক্স কমিটি তলব করে কৃষ্ণনগরের সাংসদকে। কমিটির বৈঠক চলাকালীন মাঝপথে বেরিয়ে চলে আসেন মহুয়া। কমিটি মহুয়ার সাংসদ পদ বাতিলের সুপারিশ করে। এ সংক্রান্ত রিপোর্ট গৃহীত হয় এথিক্স কমিটির বৈঠকেও।

    আরও পড়ুুন: জয়নগরে তৃণমূল নেতা খুনে নদিয়া থেকে গ্রেফতার ‘মাস্টারমাইন্ড’

    জানা গিয়েছে, রিপোর্টে মহুয়ার সাংসদ পদ বাতিল করা ও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে সরকারি তদন্ত করার সুপারিশও করা হয়েছে। সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে স্পিকার ওম বিড়লা সংসদে (Parliament) পেশ করতে পারেন এথিক্স কমিটির রিপোর্ট। সেটি পেশ করা হলে সর্বতোভাবে সমর্থন জানাবে বিজেপি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: আমহার্স্ট স্ট্রিটকাণ্ডে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপি, শুনানি শুক্রেই?

    Calcutta High Court: আমহার্স্ট স্ট্রিটকাণ্ডে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপি, শুনানি শুক্রেই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় মৃত্যুর ঘটনায় এবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হল বিজেপি। বৃহস্পতিবার আইনজীবী প্রিয়ঙ্কা টিবরেওয়াল জনস্বার্থ মামলা দায়ের করতে চেয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করেন হাইকোর্টের। তার পরেই মামলা দায়ের করার অনুমতি দেয় প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ।

    বিজেপির তিন দাবি

    শুক্রবার হাইকোর্টে শুনানি হতে পারে এই মামলার। এই মামলায় প্রধানত তিনটি আর্জি জানানো হয়েছে। প্রথমত, ময়নাতদন্তের ভিডিওগ্রাফি করতে হবে। দ্বিতীয়ত, কমান্ড হাসপাতালে করতে হবে ময়না তদন্ত। শেষত, আদালতে জমা দিতে হবে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানর সিসিটিভি ফুটেজ। বুধবার আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় ডেকে পাঠিয়ে এক যুবককে পিটিয়ে খুন করার অভিযোগ ওঠে। মৃতের নাম অশোক কুমার সিংহ। ঘটনার জেরে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে কলেজস্ট্রিট।

    পরিবারের অভিযোগ

    পরিবারের দাবি, চুরির মোবাইল কেনার অভিযোগে (Calcutta High Court) থানায় ডেকে পাঠানো হয় অশোককে। জিজ্ঞাসাবাদ করার সময়ই বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি জানায় বিজেপি। অপসারণের দাবি তোলা হয় আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার ওসিকে। বিজেপি নেতা সজল ঘোষ বলেন, “যদি রাজ্যের হাসপাতালেও ময়নাতদন্ত হয়, তাহলে যেন চিকিৎসক আসেন কমান্ড হাসপাতাল থেকেই। আর যদি ভিডিওগ্রাফিও হয়, তাহলে তা কিন্তু সাধারণ মানুষ কিংবা জজ সাহেব কিছু বুঝবেন না, বুঝবেন একজন চিকিৎসকই। চিকিৎসক হোন কেন্দ্রের হাসপাতালেরই।”

    আরও পড়ুুন: বালিশ-চাদরের পর এবার মোবাইল দাও! বালুর বায়নাক্কায় অতিষ্ঠ জেল কর্তৃপক্ষ

    পুলিশের দাবি, অশোককে মারধর করা হয়নি। অসুস্থ হয়ে জ্ঞান হারিয়ে পড়ে যান তিনি। মাথা ফেটে যায়, মুখ দিয়ে গ্যাঁজলা বেরিয়ে আসে। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত ঘোষণা করা হয় তাঁকে। যদিও থানায় করা একটি ফেসবুক লাইভে দেখা গিয়েছে, ওই ব্যক্তির দেহ পড়ে রয়েছে থানার একটি ঘরের মেঝেয়। তাঁর দু চোখ খোলা। দেহ নিথর। রজনী সাউ নামে মৃতের এক আত্মীয়া বলেন, “একটা সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ কীভাবে থানায় ঢোকার দশ মিনিটের মধ্যেই মারা যেতে পারেন! পুলিশ না মেরে থাকলে ওঁর মুখ দিয়ে রক্ত উঠছিল কেন (Calcutta High Court)?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Madhya Pradesh Elections 2023: “মধ্যপ্রদেশে হার স্বীকার করে নিয়েছে কংগ্রেস”, বললেন মোদি

    Madhya Pradesh Elections 2023: “মধ্যপ্রদেশে হার স্বীকার করে নিয়েছে কংগ্রেস”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মধ্যপ্রদেশে হার স্বীকার করে নিয়েছে কংগ্রেস।” মঙ্গলবার মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh Elections 2023) বেতুলের এক জনসভায় এই ভাষায়ই কংগ্রেসকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ‘পরাজয় মেনে নিয়েছে কংগ্রেস’

    তিনি বলেন, “১৭ নভেম্বর এগিয়ে আসছে। কংগ্রেসের দাবিগুলি স্পষ্ট হচ্ছে। আজ, আমরা গোটা মধ্যপ্রদেশ থেকে রিপোর্ট পেয়েছি যে, কংগ্রেস তাদের পরাজয় মেনে নিয়েছে। তারা এখন ভাগ্যের ওপর নির্ভর করছে। কংগ্রেসের কয়েকজন নেতা আবার বাড়িতে বসে রয়েছেন। তাঁরা ভাবতে পারছেন না যে তাঁদের বাইরে বের হতে হবে। কংগ্রেস নেতারা জানেন না, তাঁরা মানুষের কাজে গিয়ে ঠিক কী বলবেন।” তিনি বলেন, “মোদির গ্যারান্টির কাছে কংগ্রেস তাদের মিথ্যে প্রতিশ্রুতির ঝুড়ি নিয়ে দাঁড়ানোর সুযোগ পাচ্ছেন না।”

    প্রতিশ্রুতি পূরণ করেনি কংগ্রেস

    মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার (Madhya Pradesh Elections 2023) আসন সংখ্যা ২৩০। নির্বাচন হবে নভেম্বরের ১৭ তারিখে, একদিনেই। ডিসেম্বরের তিন তারিখে বের হবে ফল। এদিনই ফল বের হবে রাজস্থান, ছত্তিশগড়, তেলঙ্গনা ও মিজোরামেরও। কংগ্রেসকে আক্রমণ শানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দশকের পর দশক ধরে কংগ্রেস উপজাতি সম্প্রদায়ের ভোট পেয়ে এসেছে। কিন্তু রাস্তা, বিদ্যুৎ, পানীয় জল, হাসপাতাল, স্কুলের মতো প্রয়োজনীয় জিনিসের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে রেখেছে তাঁদের। কংগ্রেস যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তার একটাও পূরণ করেনি।”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এর আগে সরকার গড়লেও, কংগ্রেস তাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পারেনি। কিন্তু বিজেপি পেরেছে। আজ পর্যন্ত যা যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা পূরণ করেছে।” তিনি বলেন, “আমাদের হৃদয়ে উপজাতিদের জন্য জায়গা রয়েছে। তাই যখনই সুযোগ এসেছে, বিজেপি আপনাদের গর্বকে শ্রদ্ধা করেছে, আপনাদের আবেগকে বুঝতে পেরেছে। তাই দ্রৌপদী মুর্মু, দরিদ্র উপজাতি পরিবারে বেড়ে ওঠে একটি মেয়ে বর্তমানে দেশের রাষ্ট্রপতি পদে আসীন (Madhya Pradesh Elections 2023)। এদিন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন। তাঁকেও শ্রদ্ধাও জ্ঞাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ত্রিশঙ্কু বিধানসভা নয়, তেলঙ্গানায় একাই সরকার গড়বে বিজেপি, দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক সহ অসমে বিজেপিতে যোগ ১৫০ নেতা-কর্মীর

    BJP: তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক সহ অসমে বিজেপিতে যোগ ১৫০ নেতা-কর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। এই নির্বাচনে বিজেপিকে (BJP) পরাস্ত করতে জোট বেঁধেছে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ইন্ডিয়া। সেই জোটের আয়ু লোকসভা নির্বাচন পর্যন্ত কিনা, তা জানা যাবে উৎসবের মরশুম শেষ হলেই। তবে তার আগে বিরোধীদের জোটকে ঝটকা দিল অসম বিজেপি।

    বিজেপিতে যোগ

    বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ১৫০ সদস্য দলীয় পতাকা ছেড়ে যোগ দিলেন বিজেপিতে। এর মধ্যে রয়েছেন তৃণমূলের অসম রাজ্য সাধারণ সম্পাদকও। বেশ কয়েকজন কংগ্রেস নেতাও রয়েছেন এই দলবদলুদের দলে। শনিবার তাঁরা হাতে তুলে নেন বিজেপির ঝান্ডা। পদ্ম শিবিরে তাঁদের স্বাগত জানান অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। তিনি বলেন, “বিজেপিই (BJP) একমাত্র রাজনৈতিক দল, যারা দেশের স্বার্থে কাজ করে, পরিবারতন্ত্রের স্বার্থে নয়।”

    হিমন্তর বার্তা 

    এক্স হ্যান্ডেলে অসমের মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, “আমি সব সময় বলেছি যে, যাঁরা ভারত এবং অসমের জন্য কাজ করতে চান, তাঁদের পরিবারতন্ত্র এবং পরিবারকেন্দ্রিক দলে জায়গা হবে না। কেবলমাত্র ভারতীয় জনতা পার্টিই দেশের স্বার্থে কাজ করতে পারে।” বিজেপিতে যোগ দেওয়া ওই ১৫০ জন তাঁর সঙ্গে দেখা করেছেন বলেও জানান হিমন্ত। তিনি বলেন, “ভারতী মায়ের সেবার লক্ষ্যে যাঁরা কাজ করবেন বলে আজ বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, আমি তাঁদের স্বাগত জানাই।”

    তিনি লিখেছেন, “নাগাঁও জেলা কংগ্রেসের সভাপতি সুরেশ বোরা, অসম যুব কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি পরিতোষ রায় এবং তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ শর্মা তাদের পদত্যাগের কথা জানিয়েছেন। তাঁরা একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এঁরা আজ বিজেপিতে যোগ দেবেন। ইন্ডি জোটের বিরুদ্ধে এঁরাও সুর চড়িয়েছেন।”

    আরও পড়ুুন: “লোকসভা নির্বাচন এলেই গুন্ডাদের জেলে ঢুকিয়ে দেবো”, চ্যালেঞ্জ সুকান্ত মজুমদারের

    পুরো ঘটনাটি দলের এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছে বিজেপি (BJP)। দলের মুখপাত্র বলেন, “এদিন যাঁরা বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, তাঁদের সিংহভাগই জেলা ও ব্লকস্তরের কর্মী। তাঁরা যে কোনও রাজনৈতিক দলের মেরুদণ্ড। আমরা তাঁদের বিজেপিতে (BJP) স্বাগত জানিয়েছি।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share