Tag: news in bengali

news in bengali

  • YouTube Monetisation: ভিডিও বানিয়ে সহজে লক্ষ্মীলাভ আর হবে না! ইউটিউবে বদলে যাচ্ছে টাকা পাওয়ার নিয়ম

    YouTube Monetisation: ভিডিও বানিয়ে সহজে লক্ষ্মীলাভ আর হবে না! ইউটিউবে বদলে যাচ্ছে টাকা পাওয়ার নিয়ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনপ্রিয় ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবে (YouTube Monetisation) কনটেন্ট বানিয়ে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করা এখন আর সহজ নয়। আগামী সপ্তাহ থেকেই বদলে যাচ্ছে ইউটিউবের পলিসি। ১৫ জুলাই থেকে একটি নতুন মানিটাইজেশনে পলিসি নিয়ে আসছে গুগল। মূলত, একই ধরনের বা কম খাটনির ভিডিও ক্রিয়েটরদের আয় কমাতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

    ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম

    নতুন ইউটিউবের মানিটাইজেশনের (YouTube Monetisation) নীতিতে ইউটিউব বলেছে, “ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম (YPP) এর অংশ হিসাবে এবার মানিটাইজেশনের জন্য, ইউটিউব ক্রিয়েটরদের ‘মূল’ এবং ‘আসল’ ভিডিয়ো আপলোড করতে বাধ্য করা হবে। ১৫ জুলাই থেকে ইউটিউব এই নির্দেশিকা অনুযায়ী আপডেট করবে। যাতে ব্যাপকভাবে উৎপাদিত ও একই ধরনের কনটেন্ট আরও ভালভাবে সনাক্ত করা যায়। এই আপডেটের ফলে যাচাই না করা কনটেন্টগুলি কেমন দেখাতে পারে তাও বোঝা যাবে। নয়া নিয়ম অনুযায়ী, এবার থেকে ইউটিউব মানিটাইজেশন অনুমোদনের জন্য ক্রিয়েটরদের ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে যোগ্যতার মান পূরণ করতে হবে। একটি চ্যানেলের অবশ্যই কমপক্ষে ১,০০০ জন সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে এবং গত বছরে ৪,০০০ ঘণ্টা বৈধ পাবলিক ওয়াচ আওয়ার থাকতে হবে। অথবা গত ৯০ দিনে ১ কোটি বৈধ পাবলিক শর্টস ভিউ থাকতে হবে কনটেন্ট ক্রিয়েটরের।

    নতুন কী কী পরিবর্তন আনছে ইউটিউব

    প্রথমত, অন্যান্য সোর্স থেকে ধার করা কনটেন্টকে মৌলিক হিসেবে বিবেচনা করার জন্য উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন করতে হবে নতুন কনটেন্টে। দ্বিতীয়ত, বার বার দেখানো কনটেন্টকে ভিউ অর্জনের বাইরেও একটি উদ্দেশ্য পূরণ করতে হবে। এটি অবশ্যই বিনোদনমূলক বা শিক্ষামূলক হতে হবে। এই নীতিটি ক্লিকবেট, টেমপ্লেট এবং এআই-জেনারেটেড কনটেন্টের উপরও প্রভাব ফেলবে। বিশেষ করে যে ভিডিওগুলি এআই-জেনারেটেড ভয়েসের উপর নির্ভর করে বা ন্যূনতম সম্পাদনা সহ অন্যান্য নির্মাতাদের উপকরণ পুনরায় ব্যবহার করে তাদের সমস্যা বাড়বে। মূলত ইউটিউবের এই নিয়মের উদ্দেশ্য হচ্ছে এখন থেকে ইউটিউব এমন নির্মাতাদের প্রাধান্য দেবে যারা বিশ্বাসযোগ্য ও আবেগপ্রবণ কনটেন্ট তৈরি করে এবং নিজের চিন্তা ও মেধা দিয়ে ভিডিও বানায়।

    নিয়ম না মানলে কী হবে

    নতুন নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য নির্মাতারা কী পরিণতির মুখোমুখি হতে পারেন তা অবশ্য ইউটিউব নির্দিষ্ট করেনি। আপডেট করা শর্তাবলীর অধীনে জরিমানা, সাসপেনশন বা স্ট্রাইকের কোনও উল্লেখ নেই। কোম্পানি জানিয়েছে নতুন পদ্ধতি তার মানিটাইজেশনের (YouTube Monetisation) নিয়মগুলিকে বর্তমান প্রবণতা ও কনটেন্ট কৌশলগুলির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। একইসঙ্গে নতুন আপডেট অনুযায়ী ইউটিউব ১৬ বছরের কম বয়সী ব্যবহারকারীদের প্রাপ্তবয়স্কদের তত্ত্বাবধান ছাড়া প্ল্যাটফর্মে লাইভ স্ট্রিমিং দেখা নিষিদ্ধ করেছে।

  • Greece: গ্রিসে রাফাল যুদ্ধবিমানের ছবি তুলতে গিয়ে গ্রেফতার চার চিনা নাগরিক, আনা হল গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

    Greece: গ্রিসে রাফাল যুদ্ধবিমানের ছবি তুলতে গিয়ে গ্রেফতার চার চিনা নাগরিক, আনা হল গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রিসে (Greece) রাফাল যুদ্ধবিমানের ছবি তোলার সময় গ্রেফতার করা হয়েছে চারজন চিনা নাগরিককে (Chinese Nationals), যাঁদের মধ্যে রয়েছেন একজন মহিলা। তাঁদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনেছে সেদেশের প্রশাসন। এই ঘটনার পর গ্রিসের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা দেশের সমস্ত বিমানঘাঁটি এবং বিমান নির্মাণ ও মেরামতি কেন্দ্রগুলোতে উচ্চ পর্যায়ের সতর্কতা জারি করেছে। গ্রিসের পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতরা দেশের টানাগ্রা শহরের কাছে হেলেনিক অ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রি (HAI)-এর সংলগ্ন একটি সেতুর উপর উঠে রাফাল এবং তার অস্ত্রসজ্জার ছবি তুলছিলেন। ওই এলাকাতেই অবস্থিত গ্রিক বায়ুসেনার ১১৪তম কমব্যাট উইং এবং বিমান মেরামতির গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। গোপনে ছবি তোলার সময় সেনাবাহিনীর নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁদের হাতেনাতে ধরে ফেলেন।

    শুরু হয়েছে তদন্ত (Greece)

    গ্রিসের সামরিক বাহিনী এবং নিরাপত্তা সংস্থাগুলি ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে—কেন বিদেশি নাগরিকেরা এমন স্পর্শকাতর এলাকায় গোপনে ছবি তুলছিলেন এবং তাঁদের উদ্দেশ্য ঠিক কী ছিল।ইতিমধ্যে জোর জল্পনা তৈরি হয়েছে, এই চেষ্টার পেছনে চিনের রাফাল সংক্রান্ত গোপন তথ্য সংগ্রহের পরিকল্পনা থাকতে পারে। উল্লেখ্য, ফরাসি সংস্থা দাসো অ্যাভিয়েশন-এর তৈরি রাফাল বর্তমানে ভারতীয় বায়ুসেনার অন্যতম আধুনিক যুদ্ধবিমান। ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ অভিযানে পাকিস্তানের জঙ্গিঘাঁটিতে হামলায় এই বিমান ব্যবহার করা হয়েছিল (Greece)।

    মোবাইল ফোন ও ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে

    এর আগে দাসো কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করেছিল, চিন উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রাফালের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর প্রচার চালাচ্ছে এবং বিমানটির প্রযুক্তিগত খুঁটিনাটি জানার চেষ্টা করছে (Chinese Nationals)। ফলে এই নতুন ঘটনার সঙ্গে ভারত ও রাফালকে ঘিরে গুপ্তচর কার্যকলাপের যোগ রয়েছে কি না, তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। গ্রিসের পুলিশ জানিয়েছে, আটক চার চিনা নাগরিককে কড়া নজরদারির মধ্যে রেখে বিস্তারিতভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাঁদের কাছে থাকা মোবাইল ফোন, ক্যামেরা এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস খতিয়ে দেখা হচ্ছে, যাতে এই ঘটনার পেছনে গভীর কোনও ষড়যন্ত্র বা গুপ্তচরবৃত্তির যোগ আছে কি না, তা বোঝা যায়। একই সঙ্গে তাঁদের বিদেশে যোগাযোগ, চলাফেরার রুট এবং পূর্বের সফর সম্পর্কেও জিজ্ঞাসাবাদ চালানো হচ্ছে।

  • ssc Scam: ‘দাগি’ বা চিহ্নিত অযোগ্য প্রার্থীদের পাশে কেন বারবার দাঁড়াচ্ছে মমতা সরকার?

    ssc Scam: ‘দাগি’ বা চিহ্নিত অযোগ্য প্রার্থীদের পাশে কেন বারবার দাঁড়াচ্ছে মমতা সরকার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘দাগি’ বা চিহ্নিত অযোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগ প্রক্রিয়া (ssc Scam) থেকে অবিলম্বে বাদ দিতে হবে—এই মর্মে সোমবার গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্য নির্দেশ দিয়েছেন, যদি কোনও অযোগ্য প্রার্থী ইতিমধ্যেই আবেদন করে থাকেন, তবে সেই আবেদন বাতিল করতে হবে। আদালত আরও স্পষ্ট করে দিয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশিকা মেনেই নিয়োগের পুরো প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। তবে ৩০ মে এসএসসি যে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল, তার ভিত্তিতেই নিয়োগ এগোতে পারে—এই অংশে আদালত হস্তক্ষেপ করেনি।

    রাজ্য সরকারের জন্য বড় ধাক্কা (ssc Scam)

    এই রায় কার্যত রাজ্য সরকারের জন্য বড় ধাক্কা। কারণ, নতুন নিয়োগপ্রক্রিয়ায় অযোগ্যদের সরাসরি বাদ দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে দিয়েছেন বিচারপতি। কোর্টের রায় সামনে আসতেই অনেক প্রাক্তন চাকরিপ্রার্থী প্রশ্ন তুলেছেন—”যোগ্যদের বঞ্চিত রেখে রাজ্য কেন বারবার অযোগ্যদের পাশেই দাঁড়াতে চাইছে?” প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল হয়। এরপর শিক্ষা দফতর নতুন নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করে। কিন্তু অভিযোগ ওঠে, ২০২5 সালের SSC-র বিজ্ঞপ্তি সুপ্রিম কোর্টের রায়কে অমান্য করছে।

    অযোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগপ্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের অধিকার নেই

    চিহ্নিত অযোগ্যদের নিয়োগ পরীক্ষায় (ssc Scam) অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়, যদিও সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্টভাবে তাদের অংশগ্রহণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতের দ্বারস্থ হন যোগ্য প্রার্থীরা। তাঁদের দাবি, SSC সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা লঙ্ঘন করেছে এবং অযোগ্যদের সুযোগ দিয়ে যোগ্যদের সঙ্গে চরম অবিচার করা হয়েছে। বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্য এই মামলায় রায় দেন, SSC-র সিদ্ধান্ত অনুচিত এবং অযোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগপ্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের অধিকার নেই। মামলাকারীদের আরও অভিযোগ, প্রায় ৪৪ হাজার শূন্যপদের যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে, সেটি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ এবং ২০১৬ সালের চাকরির নিয়মাবলি অনুসরণ না করেই জারি করা হয়েছে। তাঁরা দাবি করেন, ওই বছরের বাছাই প্রক্রিয়া ২০১৬ সালের নিয়মেই সম্পন্ন হওয়া উচিত এবং আবেদনকারীরাও সে সময়কার প্রার্থী হতে হবে। বয়সের ছাড় সংক্রান্ত নিয়মও মানা হয়নি বলে আদালতে অভিযোগ করেছেন মামলাকারীরা।

    অযোগ্যদের পাশে রাজ্য

    তাঁরা এ-ও বলেন, ২০১৬ সালের নিয়োগে বিস্তর দুর্নীতি হয়েছিল, যার জেরে সুপ্রিম কোর্ট নতুন করে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিল। তাই নতুন প্রক্রিয়াও যেন পুরনো নিয়মনীতির আলোকে চলে—এমনটাই তাঁদের জোর দাবি।সোমবার আদালতে এসএসসি ও রাজ্য তাদের অবস্থান তুলে ধরে জানায়, সুপ্রিম কোর্টের রায়ে কোথাও সরাসরি উল্লেখ নেই যে অযোগ্য প্রার্থীদের আবেদন করার অধিকার নেই।

    কমিশনের কাছ থেকে এমন ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য নয়, জানান বিচারপতি

    তবে এই যুক্তিতে সন্তুষ্ট হয়নি আদালত। বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্য স্পষ্ট ভাষায় বলেন, “কমিশনের কাছ থেকে এমন ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য নয়।ফলত, আদালতের নির্দেশ—চিহ্নিত অযোগ্যদের নিয়োগপ্রক্রিয়া থেকে অবিলম্বে বাদ দিতে হবে। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে—রাজ্য সরকার বারবার কেন অযোগ্যদের পক্ষে অবস্থান নিচ্ছে?

    ৩০ মে এসএসসি নতুন বিজ্ঞপ্তি জারি করে

    প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে চাকরি হারিয়েছেন ২৬ হাজারেরও বেশি শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী। এরপরই চিহ্নিত অযোগ্যদের বাদ দিয়ে নতুন পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ দেয় দেশের সর্বোচ্চ আদালত। সেই অনুযায়ী ৩০ মে এসএসসি নতুন বিজ্ঞপ্তি জারি করে, যা চ্যালেঞ্জ করে ৯টি পৃথক মামলা হয়। সোমবার সেই মামলার শুনানিতে, রাজ্য ও এসএসসি ফের অযোগ্যদের পক্ষেই সওয়াল করে, যা আদালতের বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

  • PM Modi: বিশ্ব কূটনীতিতে নজিরবিহীন সাফল্য, বিদেশের পার্লামেন্টে সবচেয়ে বেশি ভাষণ মোদির

    PM Modi: বিশ্ব কূটনীতিতে নজিরবিহীন সাফল্য, বিদেশের পার্লামেন্টে সবচেয়ে বেশি ভাষণ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ দেশ সফর সেরে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বিশ্ব কূটনীতিতে ভারতের অবস্থানকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন তিনি। বিদেশি পার্লামেন্টে ভাষণ ও আন্তর্জাতিক রাষ্ট্রীয় সম্মান গ্রহণের ক্ষেত্রে তিনি সব ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সম্মিলিত রেকর্ডকেও ছাড়িয়ে গিয়েছেন। তাবড় বিশ্বনেতাদের মধ্যে নরেন্দ্র মোদি সবথেকে জনপ্রিয়। তা প্রমাণ হয়েছে বারবার। মূলত বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্পের কারণেই মানুষের মধ্যে রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে মোদির গ্রহণযোগ্যতা এত বেশি। ক্রিকেট থেকে বিনোদন, রাজনীতি থেকে অর্থনীতি সব ক্ষেত্রে জনপ্রিয় তিনি। সন্ত্রাস দমনে কঠোর, মানবতার পূজারী, যুদ্ধ রুখে শান্তির বার্তা তাঁর কণ্ঠে।

    ১৭টি বিদেশি পার্লামেন্টে ভাষণ

    সম্প্রতি পাঁচ-দেশ সফরের সময় ঘানা, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো এবং নামিবিয়ার পার্লামেন্টে ভাষণ দেন মোদি। এই তিনটি ভাষণের সঙ্গে তাঁর মোট বিদেশি পার্লামেন্ট ভাষণের সংখ্যা দাঁড়ায় ১৭। এই সংখ্যাটি কংগ্রেসের সব প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী—জওহরলাল নেহরু (৩), ইন্দিরা গান্ধী (৪), রাজীব গান্ধী (২), পি ভি নরসিমা রাও (১) ও মনমোহন সিং (৭)—এর সম্মিলিত সংখ্যার সমান। অটলবিহারী বাজপেয়ী (২) ও মোরারজি দেশাই (১) ছাড়া অন্য কোনও অ-কংগ্রেস প্রধানমন্ত্রী এই ক্ষেত্রে পৌঁছতেই পারেননি। সেখানে মোদি বিভিন্ন দেশের আইনসভায় ভারতের জয়গান গেয়েছেন। লোকে শুনেছে মোদিকে।

    গণতন্ত্রের জয়গান

    নানা দেশের আইনসভায় দাঁড়িয়ে ভারতের বৈচিত্র, সংস্কৃতির কথা তুলে ধরেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi Sets Global Records)। বলেছেন, “ভারত গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক। কারণ ভারতের কাছে গণতন্ত্র নিছক কোনও ব্যবস্থা নয়, গণতন্ত্র ভারতের সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের সঙ্গে জড়িয়ে। ঋগ্বেদে সব দিক থেকে আসা শুভ চিন্তাকে গ্রহণের কথা বলা আছে। সব ভাবনার এই গ্রহণ করার এই ক্ষমতাই গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি।” তাঁর কথায়, প্রকৃত গণতন্ত্রে আলোচনা, তর্ক-বিতর্কের অবকাশ থাকে। এতে মানুষের মধ্যে ঐক্য তৈরি হয়। মর্যাদা বোধ তৈরি হয়, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। ভারতে বিভিন্ন রাজ্যে ২০টি দল ক্ষমতায় রয়েছে। ২২টি সরকারি ভাষা রয়েছে। হাজার হাজার উপভাষা রয়েছে। এই কারণেই বাইরে থেকে আসা সকলকে দু’হাত বাড়িয়ে স্বাগত জানায় ভারত। আর এই একই কারণে পৃথিবীর সর্বত্র মানিয়ে নিতে পারেন ভারতীয়রা।

    সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরব

    সব দেশের সংসদে দাঁড়িয়েই সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন মোদি। বলেছেন শান্তির কথাও। মানবতার সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ হল সন্ত্রাস। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে দ্বিমুখী নীতির কোনও জায়গা নেই। মানবতার স্বার্থে সন্ত্রাস রোধে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। শান্তির বার্তা দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) বাগ্মিতায় মুগ্ধ হয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ তাঁকে নানা সম্মানে ভূষিত করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান অর্জনের ক্ষেত্রেও প্রধানমন্ত্রী মোদির নাম এখন শীর্ষে। যেখানে নেহরু, ইন্দিরা ও মনমোহন সিং পেয়েছেন মাত্র ২টি করে সম্মান।

    বিশ্ব নেতৃত্বের সংকটে ভারত একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক শক্তি

    বিশ্ব রাজনীতির অস্থিরতার মাঝে ভারত একটি বিশ্বাসযোগ্য ও স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। যখন চিন স্বৈরাচারী নীতিতে আবদ্ধ, রাশিয়া আন্তর্জাতিকভাবে বিচ্ছিন্ন এবং যুক্তরাষ্ট্র অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে বিপর্যস্ত, তখন ভারতের নেতৃত্বে মোদি একটি ভিন্নতর বার্তা দিচ্ছেন—স্বচ্ছ কূটনীতি, দৃঢ় লক্ষ্য ও নৈতিক নেতৃত্ব। প্রধানমন্ত্রী মোদির এই সাফল্য শুধু সংখ্যায় সীমাবদ্ধ নয়; এটি ভারতের নতুন আত্মবিশ্বাস, বিশ্বের মঞ্চে বিশ্বাসযোগ্যতা ও নীতিনিষ্ঠ নেতৃত্বের প্রতীক। ১৪০ কোটির আস্থা নিয়ে ভারত আজ বিশ্বের কূটনৈতিক মানচিত্রে এক উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা।

  • Cooking Oil: তেলেই রয়েছে লিভারের সুস্থতার চাবিকাঠি! জানেন কেমন ভাবে তেল ব্যবহার করতে হবে?

    Cooking Oil: তেলেই রয়েছে লিভারের সুস্থতার চাবিকাঠি! জানেন কেমন ভাবে তেল ব্যবহার করতে হবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তেলেই হবে কিস্তিমাত! লিভার নিয়ে অনেকেই ভোগেন। কম বয়স থেকেই বাড়ছে লিভারের সমস্যা। ফ্যাটি লিভার কিংবা হজমের নিয়মিত গোলমাল, এমন নানান সমস্যায় জর্জরিত অনেকেই। লিভার সুস্থ রাখতে এবং স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে কয়েকটি বিষয়ে বাড়তি নজরদারির পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, ভারতীয়দের মৃত্যুর অন্যতম কারণ লিভারের রোগ। সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী,  দেশের মোট মৃত্যুর ৬৬ শতাংশ লিভার ঘটিত রোগের কারণে হয়। প্রতি তিন জনে একজন ভারতীয় লিভারের অসুখে ভোগেন। তাই লিভার নিয়ে বাড়তি সতর্কতা প্রয়োজন বলেই মনে করছেন চিকিৎস মহল।
    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, লিভার সুস্থ রাখতে রান্নার তেল নিয়ে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। কারণ লিভারের রোগের অন্যতম কারণ তেল!

    কোন তেল বিপজ্জনক?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত তেল লিভারের জন্য বিপজ্জনক। রান্নায় নিয়মিত অতিরিক্ত তেল ব্যবহার করলে বাড়তি বিপদ তৈরি হয়। তাই তেল ব্যবহারের ক্ষেত্রে নজরদারি প্রয়োজন। পুষ্টিবিদদেরা জানাচ্ছেন, রান্নায় অনেকেই সোয়াবিন তেল ব্যবহার করেন। কিন্তু অতিরিক্ত সোয়াবিন তেলের ব্যবহার লিভারের জন্য ক্ষতিকারক। বিশেষত উচ্চ তাপে সোয়াবিন তেলে মধ্যে ক্ষতিকার উপাদান তৈরি হয়। যা শরীরে বিশেষত লিভারের উপরে বাড়তি চাপ তৈরি করে। তাই নিয়মিত সোয়াবিন তেল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সচেতনতা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। রান্নায় সর্ষের তেল ব্যবহার করা তুলনামূলক কম ক্ষতিকারক বলেই মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, সর্ষের তেলে উচ্চ তাপে রান্না করলেও বাড়তি ক্ষতি হয় না। তবে পরিমাণের দিকে নজরদারি জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে পরিমাণ সমস্যা তৈরি করছে। সর্ষের তেলের অতিরিক্ত পরিমাণ ব্যবহারের জেরে হৃদরোগ এবং লিভারের রোগের ঝুঁকি বাড়ছে। তাই পরিমিত পরিমাণ অর্থাৎ নিয়মিত চার চামচ সর্ষের তেলে ব্যবহার করলে লিভারের রোগ এড়ানো সম্ভব। তেলের পুনরায় ব্যবহার লিভারের জন্য খুব বিপজ্জনক বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই লুচি বা চপ-কাটলেট ডুবো তেলে ভাজেন। পুনরায় সেই তেল অন্য রান্নায় ব্যবহার করেন। এই ধরনের তেল আবার ব্যবহার করলে, শরীরে নানান রাসায়নিক প্রতিক্রিয়া শুরু হয়। এর ফলে লিভারে একাধিক রোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

    কীভাবে তেল ব্যবহার করলে লিভারের রোগের ঝুঁকি কমবে?

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, ডুবো তেলে রান্না করা খাবার খাওয়া কমাতে হবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, লিভার সুস্থ রাখতে কম তেলের রান্নায় অভ্যস্ত হতে হবে। তাহলে অনেক রোগ এড়ানো সহজ হবে। বিশেষত দোকানে, রেস্তোরাঁয় অধিকাংশ সময়েই রান্নায় তেল পুনঃব্যবহার হয়। তাই দোকানের ভাজাভুজি এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। সামান্য তেল ব্যবহার করে স্যালাড জাতীয় খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, যেকোনও সব্জি কিংবা মাংসের পদ তৈরির সময়, আগেই কাঁচা অবস্থায় অল্প তেল মাখিয়ে দেওয়া যেতে পারে। তারপরে সেই সব্জি কিংবা মাংস অল্প আঁচে, ধীরে ধীরে রান্না করলে স্বাদ ও স্বাস্থ্য, দুই ভালো হবে। তিলের তেলে রান্নার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, তিলের তেল শরীরের জন্য কম বিপজ্জনক। কিন্তু এই তেল অল্প আঁচেও খুব তাড়াতাড়ি গরম হয়ে যায়। ধোঁয়া ওঠে। তাই সাবধানে অল্প পরিমাণ তিলের তেলে রান্না করলে লিভারের রোগ প্রতিরোধ সহজ হবে।

  • Operation Baam: শুরু ‘অপারেশন বাম’, বালোচ বিদ্রোহীদের ১৭ হামলায় কেঁপে উঠল পাকিস্তান

    Operation Baam: শুরু ‘অপারেশন বাম’, বালোচ বিদ্রোহীদের ১৭ হামলায় কেঁপে উঠল পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালোচ বিদ্রোহী সংগঠন বালোচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্ট (বিএলএফ) পাকিস্তানের ভেতরে শুরু করেছে বড়সড় অভিযান—‘অপারেশন বাম’ (Operation Baam)। সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে , এই অভিযানের অংশ হিসেবে এখন পর্যন্ত ১৭টি হামলা চালানো হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে বালোচিস্তানের বিভিন্ন সরকারি ভবনে বিস্ফোরণ ঘটে, যা গোটা অঞ্চলকে নাড়িয়ে দেয়।

    ‘অপারেশন বাম’ শব্দের অর্থ কী?

    ‘বাম’ শব্দটি স্থানীয় ভাষায় ‘ভোর’ বোঝায়। এই নামেই অভিযান চালাচ্ছে বিএলএফ, যারা বহুদিন ধরেই স্বাধীন বালোচিস্তানের (Operation Baam) দাবি তুলে আসছে। পাকিস্তানি দৈনিক দ্য ডন-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বালোচিস্তানের তুরবাত এলাকায় এক বাড়িতে গ্রেনেড হামলায় নারী ও শিশু সহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। বিস্ফোরণে বাড়িটির পেছনের অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পুলিশ জানায়, মোটরসাইকেলে করে আসা দুর্বৃত্তরা গ্রেনেড ছুঁড়ে দ্রুত পালিয়ে যায়। এছাড়া সিবি এলাকায় একটি পুলিশ চেকপোস্টে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। কেচ জেলার তুরবাতে মকরান ডিভিশনের এক ডিভিশনাল হেডকোয়ার্টারের আধিকারিক মহম্মদ ইউনুসের বাড়িও হামলার শিকার হয়। এসব হামলা থেকে বোঝা যাচ্ছে, বালোচ বিদ্রোহীরা (Operation Baam) আবারও সংগঠিত হচ্ছে।

    হামলার লক্ষ্য পাকিস্তানের সেনা চেকপোস্ট, প্রশাসনিক ভবন

    এএনআই জানিয়েছে, এই হামলাগুলোর লক্ষ্য ছিল পাকিস্তানের সেনা চেকপোস্ট, প্রশাসনিক ভবন ও গুরুত্বপূর্ণ পরিকাঠামো। বিএলএফ মুখপাত্র গওহারাম বালোচ এক বিবৃতিতে জানান, ‘অপারেশন বাম’ বিস্তৃত হবে মাকরান উপকূল থেকে শুরু করে কোহ-ই-সুলেমানের পাহাড়ি অঞ্চল পর্যন্ত।বিদ্রোহীদের একের পর এক হামলায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে বালোচিস্তানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। সেনা হেলিকপ্টার ও ড্রোন ব্যবহার করে বিভিন্ন গ্রামীণ অঞ্চলে নজরদারি চালানো হচ্ছে বলেও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। এই অভিযানের জেরে অনেক এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেট সংযোগ পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন ছিল। অনেক জায়গায় স্থানীয় বাসিন্দারা ঘর থেকে বেরোতে পারেননি। আতঙ্কে ব্যবসা-বাণিজ্য, স্কুল-কলেজ, যানবাহন চলাচল—সব কিছুই কার্যত স্তব্ধ হয়ে যায়।‘অপারেশন বাম’-এর কারণে পাকিস্তান এখন রীতিমতো কোণঠাসা।একের পর এক বিস্ফোরণ ও হামলায় সেনা ও প্রশাসনের উপর চাপ বাড়ছে।

  • India vs England: পন্থের চোট, চিন্তায় ভারত! জো-রুটের ধ্রুপদী ইনিংসে প্রথম দিনে ভালো জায়গায় ইংল্যান্ড

    India vs England: পন্থের চোট, চিন্তায় ভারত! জো-রুটের ধ্রুপদী ইনিংসে প্রথম দিনে ভালো জায়গায় ইংল্যান্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এজবাস্টনে ঐতিহাসিক জয়ের পর লর্ডসে টেস্টের প্রথম দিনেই চাপে পড়ে গেল ভারত (India vs England)। লর্ডসের প্রথম দিন শেষে ম্যাচের রাশ স্পষ্টভাবেই ইংল্যান্ডের হাতে। দিনের শেষে ইংল্যান্ডের রান ৪ উইকেটে ২৫১। রুট ৯৯ ও স্টোকস ৩৯ রানে অপরাজিত রয়েছেন। তার উপর ঋষভ পন্থের চোট ভাবাচ্ছে টিম ইন্ডিয়াকে।

    পন্থের চোট, চিন্তায় ভারত

    ইংল্যান্ডের ইনিংসের ৩৪তম ওভারে একটি বল আটকাতে গিয়ে বাঁ হাতের আঙুলে চোট পেয়েছেন ঋষভ পন্থ। মাঠ ছাড়তে হয় তাঁকে। পরিবর্তে উইকেট রক্ষা করতে নামতে হয়েছে ধ্রুব জুরেলকে। যশপ্রীত বুমরা বল করেছিলেন লেগ স্টাম্পের কিছু বাইরে। পন্থ (Rishabh Pant) বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে বল ধরার চেষ্টা করেন। যাতে ইংল্যান্ড ৪ রান বাই না পেয়ে যায়। বল ঠিক মতো আটকাতে পারেননি পন্থ। বল তাঁর বাঁ হাতের একটি আঙুল ছুঁয়ে চলে যায়। তাতেই চোট পান পন্থ। ভারতীয় দলের সহ-অধিনায়কের মুখে যন্ত্রণার ছাপ ছিল স্পষ্ট। পন্থ যদি ব্যাট করতে না পারেন তাহলে চাপে পড়ে যাবে ভারত। কারণ ২০১৭ সালে এমসিসি যে নিয়ম তৈরি করেছিল, সেই অনুযায়ী উইকেটরক্ষক আহত হলে বা অসুস্থ হয়ে পড়লে মাঠের আম্পায়ারদের অনুমতি নিয়ে পরিবর্ত উইকেটরক্ষক নামানো যায়। কিন্তু পরিবর্ত হিসাবে নামা ক্রিকেটার ব্যাট করতে পারেন না। প্রথম একাদশে থাকা কোনও ক্রিকেটার মাথায় চোট পেলে বা খেলা চলার সময় কোভিড ১৯এ আক্রান্ত হলে, তাঁর পরিবর্ত ক্রিকেটার ব্যাট এবং বল করতে পারেন। এ ছাড়া সব ক্ষেত্রে পরিবর্ত ক্রিকেটার শুধু ফিল্ডিং করতে পারেন। চোটের জন্য পন্থ ব্যাট করতে না পারলে ভারতকে ১০জন ব্যাটারেই খেলতে হবে।

    দ্রুত উইকেট তোলাই লক্ষ্য

    এজবাস্টনে হারের পর লর্ডসে খেলার ধরনই বদলে ফেলল ইংল্যান্ড। ফলে উইকেট তুলতে সমস্যা হল ভারতেরও। প্রথম দিনের খেলা শেষে ইংল্যান্ডে রান ৪ উইকেটে ২৫১। ৯৯ রানে অপরাজিত রয়েছেন জো রুট। টেস্টে নিজের ৩৭ নম্বর শতরানের সামনে তিনি। সঙ্গে রয়েছেন অধিনায়ক বেন স্টোকস। ৩৯ রান করে খেলছেন তিনি। সারা দিন ধরে উইকেট তোলার অনেক চেষ্টা করেছে ভারত। বুমরা, আকাশদীপেরা অনেক পরিশ্রম করেছেন। কিন্তু উইকেট থেকে কোনও সাহায্য পাননি তাঁরা। এই উইকেটে বাউন্সও খুব কম। প্রথম দিনই অনেক বল দুই ড্রপে উইকেটরক্ষকের কাছে গিয়েছে। এই পিচে উইকেট তোলা যে সহজ নয় তা প্রথম দিনই বোঝা গিয়েছে। তবে, দ্বিতীয় দিনে দ্রুত উইকেট না তুলতে পারলে চিন্তা বাড়বে ভারতের।

  • Daily Horoscope 11 July 2025: পেটের কষ্ট বাড়তে পারে এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 11 July 2025: পেটের কষ্ট বাড়তে পারে এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

     

    মেষ

    ১) মায়ের তরফ থেকে কষ্ট পেতে পারেন।

    ২) কাজের চাপ বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

    ২) কপালে অপমান জুটতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

     

    মিথুন

    ১) অধিক খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে।

    ৩) সখপূরণ হবে।

     

    কর্কট

    ১) শেয়ারে লগ্নি নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) পেটের কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে।

    ২) মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কন্যা

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মনঃকষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) বাড়তি আয় করতে গিয়ে বিপদ ঘটতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    তুলা

    ১) রাজনীতির লোকেদের একটু চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশযাত্রার সুযোগ আসতে পারে।

    ৩) পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেমের অশান্তি মিটে যেতে পারে।

    ২) কোনও কারণে মনে ভীষণ সংশয় বা ভয় কাজ করবে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    ধনু

    ১) কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না।

    ২) আধ্যাত্মিক বিষয়ে বিশেষ মনোযোগী হয়ে উঠবেন।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    মকর

    ১) গবেষণার কাজে সাফল্য লাভ।

    ২) খুব নিকট কোনও মানুষের জন্য দাম্পত্য কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কুম্ভ

    ১) সখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে।

    ২) কোনও বন্ধুর জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মীন

    ১) মহিলাদের জন্য নতুন কিছু শুরু করার ভালো সময়।

    ২) কল্যাণকর কাজে কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) ভালোই কাটবে দিনটি।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Ramakrishna 406: ঠাকুর মাস্টারকে বলিলেন, “এদের জন্য আমি এত ব্যাকুল হই কেন?”

    Ramakrishna 406: ঠাকুর মাস্টারকে বলিলেন, “এদের জন্য আমি এত ব্যাকুল হই কেন?”

    তবে “ঈশ্বরের পথে যেতে যেও না”—এই কথা ছাড়া বাকি সব কথা শুনবি।
    “দেখি তোর হাত দেখি,”—এই বলিয়া ঠাকুর তারকের হাত দেখিতেছেন।
    হাত যেন খুব ভারি, মনোযোগ দিয়ে দেখিয়া একটু পরে বলিলেন,
    “একটু আড় আছে… কিন্তু ওটুকু কেটে যাবে। একটু প্রার্থনা করিস, আর এখানে একবার আসিস—ওটুকু চলে যাবে।”

    ঠাকুর জিজ্ঞাসা করিলেন:
    “কলকাতার বহুবাজারে বাসা তুই করেছিস?”
    তারক উত্তর দিল:
    “আমি আগে করিনি, তারা করেছিল।”

    শ্রীরামকৃষ্ণ সহাস্যে বলিলেন:
    “তুই করেছিস—তাড়াতাড়ি, বাঘের ভয়ে!”
    (ঠাকুর কামিনীকে কি বাঘ বলিতেছেন?)

    তারক প্রণাম করিয়া বিদায় গ্রহণ করিলেন।

    ঠাকুর তখন ছোট খাটে শুয়ে ছিলেন, যেন ভাবিতেছেন তারকের কথা। হঠাৎ মাস্টার-কে বলিলেন,
    “এদের জন্য আমি এত ব্যাকুল হই কেন?”

    মাস্টার চুপ করিয়া আছেন, যেন কী উত্তর দিবেন ভাবিতেছেন।
    ঠাকুর আবার জিজ্ঞাসা করিলেন,
    “বল না!”

    এই সময় মোহিনী মোহনের পরিবার ঠাকুরের ঘরে আসিয়া প্রণাম করিলেন। ঠাকুর তাহাদের এক পাশে বসতে দিলেন।

    ঠাকুর তখন তারকের সঙ্গীর কথা মাস্টার-কে বলিতেছেন:
    “ওকেও কেন সঙ্গে আনলি?”
    মাস্টার বলিলেন:
    “রাস্তার সঙ্গী ছিল, অনেকটা পথ একসঙ্গে এসেছে, তাই সঙ্গে আনতে হয়েছে।”

    এই কথার মধ্যে হঠাৎ ঠাকুর মোহিনীর পরিবারকে উদ্দেশ করে বলিলেন,
    “অপঘাত মৃত্যু হলে পেত্নী হয়। সাবধান! মনকে বুঝাবি। এত কিছু দেখলি, শুনলি, শেষে কী—এই হলো?”

    মোহিনী এবার বিদায় গ্রহণ করিলেন। ঠাকুরকে ভূমিষ্ঠ হয়ে প্রণাম করিলেন, পরিবারও প্রণাম করিল।

    ঠাকুর ঘরের মধ্যে উত্তর দিকের দরজার কাছে দাঁড়িয়ে আছেন।
    পরিবারটি মাথায় কাপড় ঢেকে আস্তে আস্তে ঠাকুরকে কিছু বলিতেছেন।

  • Health Insurance: চিকিৎসা খরচে লাগাম টানতে উদ্যোগী কেন্দ্র, আসছে স্বাস্থ্য বীমা পাওনার পোর্টাল

    Health Insurance: চিকিৎসা খরচে লাগাম টানতে উদ্যোগী কেন্দ্র, আসছে স্বাস্থ্য বীমা পাওনার পোর্টাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে রোগীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত চিকিৎসা খরচ আদায় করার অভিযোগ দীর্ঘদিনের (Health Insurance)। এবার সেই অভিযোগে সিলমোহর দিল কেন্দ্রীয় সরকার ও ইন্স্যুরেন্স রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (IRDAI)। এই ধরনের অনিয়ম যাতে ভবিষ্যতে না ঘটে, তা নিশ্চিত করতে কেন্দ্র সরকার নতুন পরিকল্পনা নিচ্ছে (Finance Ministry)।

    আসছে স্বাস্থ্য বীমা পাওনার (Health Insurance Claim) পোর্টাল

    অতিরিক্ত চার্জ থেকে রোগীদের রক্ষা করতে, কেন্দ্রের অর্থমন্ত্রক ও IRDAI মিলে স্বাস্থ্য বীমা পাওনা সংক্রান্ত একটি পোর্টাল চালুর কথা ভাবছে। এই পোর্টালের মাধ্যমে বীমা সংস্থা (Health Insurance), হাসপাতাল এবং রোগীদের মধ্যে একটি স্বচ্ছ সংযোগ গড়ে উঠবে। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবেই ন্যাশনাল হেলথ ক্লেইমস এক্সচেঞ্জ (NHCE) নামে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হচ্ছে, যেখানে চিকিৎসা সংক্রান্ত খরচ নির্ধারণে একাধিক স্তরে নজরদারি থাকবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই তত্ত্বাবধানে হাসপাতালগুলো নিজেদের ইচ্ছামতো অতিরিক্ত চার্জ নিতে পারবে না, যা সাধারণ মানুষের জন্য অনেকটাই স্বস্তির (Finance Ministry)।

    স্বাস্থ্যসেবার ব্যয় বেড়েই চলেছে (Health Insurance)

    সম্প্রতি আওন গ্লোবাল মেডিকেল ট্রেন্ড রেটস নামের একটি সংস্থার সমীক্ষা অনুযায়ী, ২০২৫ সালে ভারতের স্বাস্থ্যসেবার ব্যয় ১৩ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। এই হারে বৃদ্ধি বৈশ্বিক গড় ১০ শতাংশের চেয়েও বেশি। ২০২৪ সালের তুলনায় ২০২৫ সালে চিকিৎসা ব্যয় ১২ শতাংশ বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

    স্বাস্থ্যবিমার প্রিমিয়ামে ধস (Health Insurance)

    স্বাস্থ্যবিমার প্রিমিয়াম আয়ে বড় ধরনের পতন লক্ষ্য করা গেছে। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে দেশের স্বাস্থ্যবিমার প্রিমিয়াম ইনকাম নেমে এসেছে মাত্র ৯ শতাংশে, যেখানে এর আগের বছর এই হার ছিল ২০ শতাংশেরও বেশি। অর্থাৎ মাত্র এক বছরের ব্যবধানে প্রায় অর্ধেক হারে কমে গেছে স্বাস্থ্যবিমার বাজারে প্রবাহিত অর্থ। বিশেষজ্ঞদের মতে, এর প্রধান কারণ হল বিমার প্রিমিয়াম বারবার বাড়তে থাকায় তা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। অনেক মধ্যবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবার এখন আর নিয়মিত প্রিমিয়াম পরিশোধ করতে পারছেন না। ফলে একদিকে নতুন পলিসি কেনার আগ্রহ কমেছে, অন্যদিকে পুরনো পলিসিগুলির পুনর্নবীকরণেও অসুবিধা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে একদিকে যেমন স্বাস্থ্যসুরক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বহু মানুষ, তেমনই দীর্ঘমেয়াদে বিমা শিল্পের উপরও তার নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

LinkedIn
Share