BJP Rally Kolkata: দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিজেপি যুব মোর্চার অভিযানে ধুন্ধুমার, মিছিল রুখতে ব্যারিকেড-জলকামান পুলিশের

bjp_youth_rally

মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) যুব মোর্চার (BJP Youth wing) বিকাশ ভবন (Bikash Bhawan) অভিযান ঘিরে ধুন্ধুমার সল্টলেকের (Salt Lake) করুণাময়ী। স্কুল সার্ভিস কমিশনে (SSC) শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির (Teachers recruitment scam) প্রতিবাদে পথে নেমেছিল বিজেপি। কর্মসংস্থানের দাবি তুলে এবং পুলিস নিয়োগ-সহ একাধিক সরকারি চাকরির পরীক্ষায় দুর্নীতির অভিযোগ তুলে এদিন অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছিল।

প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের (heatwave) মধ্যেও মঙ্গলবার দলের যুব মোর্চার তরফে বিকাশ ভবন অভিযান শুরু হয়। কলকাতা ও সল্টলেকের বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের  পাশাপাশি লাগোয়া জেলাগুলি থেকেও বিজেপির বহু কর্মী এসে ভিড় জমিয়েছিলেন করুণাময়ী চত্বরে। 

[tw]


[/tw]

বিজেপির মিছিলে যোগ দেন যুব মোর্চার সর্বভারতীয় সভাপতি (BJP Youth national President) তেজস্বী সূর্য (Tejasvi Surya), মোর্চার রাজ্য সভাপতি ইন্দ্রনীল খাঁ, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ছিলেন দলীয় নেত্রী তথা মহিলা বিজেপির রাজ্য সভানেত্রী অগ্নিমিত্রা পাল।

বিকাশ ভবনের আগেই যুব মোর্চা কর্মীদের মিছিল ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেয় পুলিশ। প্রচুর সংখ্যক পুলিশ বিকাশ ভবনের আশপাশে মোতায়েন করা হয়েছিল। যুব মোর্চা কর্মীরা এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে তাঁদের ধস্তাধস্তি শুরু হয়। পুলিশের তুমুল বচসা শুরু হয়ে বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের। সেই সময়ই আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান ব্যবহার করে পুলিশ।

এরপরই রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (BJP State President)। সুকান্ত মজুমদার বলেন,  কয়েক লক্ষ টাকা দিয়ে বহু পরীক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। নবান্নের ১৪ তলায় বসে প্যানেল তৈরি করা হয়েছে। পুলিস-সিআইডি সবটা জেনেও চুপ করে বসেছিল। কোর্টের নির্দেশে সিবিআই ঘটনার তদন্ত করছে। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ডিভিশন বেঞ্চের দয়ায় ‘বেঁচে’ রয়েছেন বলেও কটাক্ষ করেন সুকান্ত।

[tw]


[/tw]

অগ্নিমিত্রা পাল (Agnimitra Pal) নিশানা করেন মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তিনি বলেন, “একটা মিথ্যা কথা ঢাকতে গিয়ে উনি আর একটা মিথ্যা কথা বলছেন। এবার বললেন, ৪০ লক্ষ চাকরি হয়েছে! কোথায় চাকরি? শ্বেতপত্র বার করুন। আমরা খুশি হব। চাকরি কেউ পাচ্ছে না। যারা যোগ্য, তারা ওই গাঁধীমূর্তির পাদদেশে অনশন করছে। আর যারা অযোগ্য, তারা টিএমসির সাপোর্টার, পিছনের দরজা দিয়ে মোটা অঙ্কের টাকার মাধ্যমে চাকরি পাচ্ছে। এটা চলতে পারে না।”

 

Please follow and like us:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

LinkedIn
Share