Author: Susanta Das

  • Mohan Charan Majhi: “২০২৬ সালের আগেই ওড়িশা মাওবাদী মুক্ত হবে,” বললেন মুখ্যমন্ত্রী

    Mohan Charan Majhi: “২০২৬ সালের আগেই ওড়িশা মাওবাদী মুক্ত হবে,” বললেন মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “২০২৬ সালের আগেই ওড়িশা মাওবাদী মুক্ত হবে।” কথাগুলি বললেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাজি (Mohan Charan Majhi)। তাঁর দাবি, ওড়িশায় ডাবল ইঞ্জিন সরকার জনগণের জন্য সেবা প্রদান করতে শুরু করেছে। মাও দমনে (Maoist Free) ডেড লাইন বেঁধে দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    মাওবাদী মুক্ত রাজ্য (Mohan Charan Majhi)

    তিনিও বলেছিলেন, “৩১ মার্চের মধ্যেই মাওবাদী মুক্ত হবে দেশ।” বিধানসভার রাজ্যপালের ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব বিতর্কের জবাবে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “রাজ্যের বিজেপি সরকার অগ্রগতি সাধন করছে এবং প্রথম আট মাসের মধ্যে তার সাফল্য বিজেডির ২৪ বছরের কাজের চেয়ে কোনও অংশে কম নয়।” মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “ডাবল ইঞ্জিন সরকারের প্রভাব বিশেষ করে পরিকাঠামো খাতে তো আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন। সড়ক, রেল, বন্দর, বিমানবন্দর এবং অন্যান্য পরিবকাঠামো খাতে ব্যাপক বিনিয়োগ হয়েছে। ডাবল ইঞ্জিন সরকারের কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে।” তিনি জানান, তাঁর সরকার ওডিশার ৩০টি জেলাকেই রেল নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংযুক্ত করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

    রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি

    রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি সম্পর্কে বিরোধীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে মুখ্যমন্ত্রী (Mohan Charan Majhi) বলেন, “গত আট মাসে সমস্ত মামলায় অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মহিলা সংক্রান্ত মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার একক সংখ্যায় ছিল। আইপিসি সংক্রান্ত মামলার হার ১২ শতাংশের নীচে ছিল। আগামী দিনে আপনি অবশ্যই দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হারে উন্নতি দেখতে পাবেন।”

    মাওবাদী ও নকশাল সমস্যা মোকাবিলায় তাঁর সরকার কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে দাবি করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি এই আগস্ট হাউসকে আশ্বস্ত করতে চাই যে ৩১ মার্চ, ২০২৬-এর জাতীয় সময়সীমার অনেক আগেই ওডিশা থেকে মাওবাদী হিংসার অবসান ঘটবে। আপনারা জানেন, ওডিশার কিছু এলাকা একসময় মাওবাদী-প্রভাবিত ছিল। তবে গত কয়েক দিনে আমরা এই অঞ্চলটি উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে পেরেছি।” মাওবাদীদের (Maoist Free) প্রতি তাঁর আবেদন, “হিংসা ছেড়ে আপনারা সমাজের মূলস্রোতে যোগ দিন। তা না হলে ভয়ঙ্কর পরিণতির মুখোমুখি হতে হবে (Mohan Charan Majhi)।”

  • Modi Script: “মোদি লিপি শিখলে কাজের সুযোগ রয়েছে”, বললেন গবেষক মাহেশ

    Modi Script: “মোদি লিপি শিখলে কাজের সুযোগ রয়েছে”, বললেন গবেষক মাহেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মোদি লিপি (Modi Script) শিখলে কাজের সুযোগ রয়েছে। মোদি লিপি পড়লে ইতিহাস (Glorious History) সম্পর্কে আরও গভীরভাবে জানা যাবে। ১৯৫০ সালের আগে স্কুলে পড়ানোও হত মোদি লিপি। ১৮৮৮ সালের মোদি লিপিতে লেখা একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর পাঠ্যবই এখনও পাওয়া যায়। মহারাষ্ট্রের গৌরবময় ইতিহাসও মোদি লিপিতে লেখা।” কথাগুলি বললেন মোদি লিপির বিশেষজ্ঞ মাহেশ জোশী। মোদি লিপির ওপর কর্মশালার আয়োজন করতে তিনি পুনে থেকে বদর্ভের অমরাবতী যাত্রা করেন।

    মোদি লিপি নিয়ে কী বললেন গবেষক? (Modi Script)

    এই কর্মশালার আয়োজন হয়েছিল ভগবান শিবাজিরাও পাটিল কলেজে। মাহেশ বলেন, “অনেকে মোদিকে একটি ভাষা বলে মনে করেন। তবে এটি ভুল ধারণা। মোদি কখনওই একটি ভাষা ছিল না। এটি ছিল একটি লিপি।” তিনি বলেন, “যদি আপনি মোদি লিপি পড়েন, তবে বুঝতে পারবেন মোদি লিপির প্রতিটি শব্দই মারাঠি ভাষায় বিদ্যমান। মোদি লিপির ইতিহাস ৭০০ বছরের পুরানো। এটি যাদব রাজবংশের সময় থেকে প্রচলিত রয়েছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই লিপি পরিবর্তিত হয়ে আরও পরিশুদ্ধ হয়েছে। যাদব যুগের নথিপত্র অবশ্য এখন আর পাওয়া যায় না।”

    মোদি লিপি

    জোশী বলেন, “ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ যুগের চিঠিগুলি এখনও পাওয়া যায়। তবে সেগুলি আসল রূপে নেই। কারণ ব্রিটিশরা রায়গড় দুর্গের একটি জায়গায় আগুন লাগিয়ে দেয়। এই দুর্গটি ছিল ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের রাজধানী।” তিনি বলেন, “মোদি লিপির (Modi Script) বেশিরভাগ নথি পেশওয়া যুগ থেকে পাওয়া যায়। পেশওয়ারা মোদি লিপিকে রাজ্যের ভাষার মর্যাদা দিয়েছিলেন। তাই তাদের যুগের বহু নথি পাওয়া যায়। শুধুমাত্র পুনেতেই প্রায় পাঁচ কোটি মেলে। মুম্বই, নাগপুর এবং ছত্রপতি সম্ভাজিনগরেও মোদি লিপির নথি পাওয়া যায়।”

    তিনি বলেন, “কিছু পরিবারও আছে, যাদের কাছে এখনও মোদি লিপির নথি সংরক্ষিত রয়েছে। ১৮৮৮ সালের মোদী লিপির দ্বিতীয় স্ট্যান্ডার্ড পাঠ্যপুস্তকটি এখনও পাওয়া যায়।” তিনি বলেন, “মরাঠাদের শাসনকালে মোদী লিপির মাধ্যমে বার্তা আদান-প্রদান করা হত। ওই সময় মোদি লিপি গোপন লিপি হিসেবে ব্যবহৃত হত।” মাহেশ বলেন, “একজন রুশ অধ্যাপক পেচাকাভ, নেদারল্যান্ডসের ম্যাডাম এলিজাবেথ এবং অন্যান্য দেশের মানুষ ভারতে এসে মোদি লিপি শিখেছিলেন। উইলিয়াম কেরি ১৮১৮ সালে মোদি (Glorious History) থেকে ইংরেজি ভাষার একটি অভিধানও তৈরি করেছিলেন (Modi Script)।”

  • Jayalalithaa: জয়ললিতার সব সম্পত্তি তুলে দেওয়া হল তামিলনাড়ু সরকারের হাতে, কী কী ছিল জানেন?

    Jayalalithaa: জয়ললিতার সব সম্পত্তি তুলে দেওয়া হল তামিলনাড়ু সরকারের হাতে, কী কী ছিল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতার (Jayalalithaa) স্থাবর-অস্থাবর সমস্ত সম্পত্তি তুলে দেওয়া হল সরকারের হাতে। এর মধ্যে রয়েছে বেশ কয়েক কেজি সোনা ও রুপোর গয়নাও।

    আয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যবিহীন সম্পত্তি (Jayalalithaa)

    ২০১৪ সালে তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা এআইএডিএমকে সুপ্রিমো জয়ললিতাকে আয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যবিহীন সম্পত্তি থাকার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করে বিশেষ আদালত। সেই সময়ই বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল তাঁর বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি। গ্রেফতারও করা হয়েছিল তাঁকে। ২০১৫ সালে বন্দিদশা ঘোঁচে তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। সেই সময় তাঁর স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ছিল কর্নাটক সরকারের কোষাগারে। ২০১৬ সালে মৃত্যু হয় তাঁর। এর পরেই তাঁর আত্মীয়রা সম্পত্তি দাবি করে আদালতের দ্বারস্থ হন। আদালত সেই দাবি খারিজ করে দেয়। শনিবার আদালতের নির্দেশে সেই সম্পত্তি বিশেষ আদালতের তরফে তুলে দেওয়া হয় তামিলনাড়ু সরকারের হাতে।

    জয়ললিতার সম্পত্তির পরিমাণ

    সিনে দুনিয়ার দাপুটে অভিনেত্রী তথা রাজনীতিবিদ জয়ললিতার (Jayalalithaa) সম্পত্তির পরিমাণ শুনলে চোখ কপালে উঠবে। তাঁর বিভিন্ন ধরনের সোনার গয়নার পরিমাণ ২৭ কেজি। এর মধ্যে রয়েছে সোনার মুকুট, তরোয়াল, হাতঘড়ি, পেন এবং এক হাজার ৬০৬টি মূল্যবান গয়না। বিশেষ সরকারি আইনজীবী বলেন, “আদালতের নির্দেশ মেনে ২৭ কেজি ওজনের সোনার নানারকম গয়না-সামগ্রী তামিলনাড়ু সরকারের কাছে ফেরত দেওয়া হয়েছে। সামগ্রীগুলি পরীক্ষা করে দেখেছেন তামিলনাড়ুর ভিজিল্যান্স আধিকারিকরা। এর সঙ্গে ১ হাজার ৫২৬ একর জমির আইনি কাগজপত্রও তুলে দেওয়া হয়েছে তামিলনাড়ু সরকারের হাতে।” তিনি বলেন, “পুলিশের শীর্ষ কর্তাদের উপস্থিতিতে ছটি ট্রাঙ্ক বোঝাই সম্পত্তি কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে তামিলনাড়ু পৌঁছচ্ছে।” প্রসঙ্গত, এর আগে জয়ললিতার বাজেয়াপ্ত হওয়া শাড়িগুলি ফেরত দেওয়া হয়েছে।

    এদিন জয়ললিতার যে সম্পত্তি তামিলনাড়ু সরকারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে ৪৬৮ রকমের সোনা ও হিরেখচিত গয়না। এর ওজন ৭ হাজার ৪০ গ্রাম। রুপোর গয়না রয়েছে ৭০০ কেজির ৭৪০টি দামি চটি, ১১ হাজার ৩৪৪টি সিল্কের শাড়ি, ২৫০টি শাল, ১২টি ফ্রিজ, ১০টি টিভি সেট, ৪টি ভিসিআর, একটি ভিডিও ক্যামেরা, ৪টি সিডি প্লেয়ার, দুটি অডিও ডেক, ২৪টি টু-ইন-ওয়ান টেপ রেকর্ডার (Tamil Nadu), ১ হাজার ৪০টি ভিডিও ক্যাসেট, ৩টি আয়রন লকার, নগদ ১ লাখ ৯৩ হাজার ২০২ টাকা এবং আরও অন্যান্য সামগ্রী (Jayalalithaa)।

  • Daily Horoscope 16 February 2025: সখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 16 February 2025: সখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়তি খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    বৃষ

    ১) শেয়ার বাজারে লগ্নি নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) পেটের কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মিথুন

    ১) সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে।

    ২) মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কর্কট

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মনঃকষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) বাড়তি আয় করতে গেলে বিপদ ঘটতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    সিংহ

    ১) রাজনীতির লোকেদের একটু চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশযাত্রার সুযোগ পেতে পারেন।

    ৩) ধৈর্য্য ধরুন।

    কন্যা

    ১) প্রেমের অশান্তি মিটে যেতে পারে।

    ২) ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) সমাজের কাজে সাফল্য।

    তুলা

    ১) কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না।

    ২) আধ্যাত্মিক বিষয়ে বিশেষ মনোযোগী হয়ে উঠবেন।

    ৩) প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পাবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) গবেষণার কাজে সাফল্য লাভ।

    ২) খুব নিকট কোনও মানুষের জন্য দাম্পত্য কলহের সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) চোখ কান খোলা রেখে বিশ্বাস করুন।

    ধনু

    ১) সখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে।

    ২) কোনও বন্ধুর জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মকর

    ১) মহিলাদের জন্য নতুন কিছু শুরু করার ভালো সময়।

    ২) কল্যাণকর কাজে কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে।

    ২) চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মীন

    ১) সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বিবাদ হতে পারে। কপালে অপমান জুটতে পারে।

    ২) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Waqf Bill: “মুসলিম সাংসদরাও এই বিলের সঙ্গে একমত,” বললেন কিরেন রিজিজু

    Waqf Bill: “মুসলিম সাংসদরাও এই বিলের সঙ্গে একমত,” বললেন কিরেন রিজিজু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মুসলিম সাংসদরাও এই বিলের (Waqf Bill) সঙ্গে একমত।” শনিবার কাশ্মীরের শ্রীনগরে ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল প্রসঙ্গে কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু (Kiren Rijiju)।

    মুসলিম সাংসদের মতামত (Waqf Bill)

    তিনি বলেন, “এনডিএ সরকারের দুই বিজেপি জোটসঙ্গী জেডি(ইউ) প্রধান নীতীশ কুমার এবং টিডিপি সুপ্রিমো এন চন্দ্রবাবু নাইডু বিতর্কিত ওয়াকফ (সংশোধনী) বিলের বিষয়ে একমত।” এদিন ২০২৫-২৬ বাজেট সম্পর্কে শ্রীনগরে সংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে রিজিজু বলেন, “অনেক মুসলিম সাংসদও বিলটিকে সমর্থন করেন। এমনকি মুসলিম সাংসদরাও এই বিলের সঙ্গে একমত। তাঁরা ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে বিলটির প্রতি তাদের সমর্থন জানিয়েছেন।”  তিনি বলেন, “এই বিলটি ওয়াকফের সম্পত্তিতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবে এবং সম্প্রদায়ের পক্ষে উপকারী হবে।”

    ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল

    ৩০শে জানুয়ারি ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল সম্পর্কিত সংসদের যৌথ কমিটি সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে প্রতিবেদনটি গ্রহণ করে। পরে এটি পেশ করে লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে। কমিটির সভাপতি জগদম্বিকা পাল ভিন্নমতের নোটের কিছু অংশ সংশোধন করে দাবি করেছিলেন যে তাঁরা সংসদীয় প্যানেলের ওপর সন্দেহ প্রকাশ করছেন। তিনি বলেন, “সংসদে এটি উপস্থাপনে আমাদের একমাত্র লক্ষ্য হল বিলটির মাধ্যমে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা। বিশ্বের বৃহত্তম ওয়াকফ সম্পত্তি ভারতে রয়েছে। কিন্তু এটি দরিদ্র মুসলিম, মহিলা এবং শিশুদের কোনও উপকার করছে না।”

    রিজিজু বলেন, “ওয়াকফের (Waqf Bill) কোটি কোটি টাকার সম্পদ থাকা সত্ত্বেও, সম্প্রদায়ের অনেকেই এখনও সংগ্রাম করছেন। বিলটি সম্পত্তি কেড়ে নিয়ে অন্য কাউকে দেওয়ার কথা নয়। আমাদের দেশ সংবিধান অনুযায়ী চলে। আমরা ন্যায্যতা এবং স্বচ্ছতা চাই।” তিনি বলেন, “তারা তাদের দলের চাপের কারণে এটির (বিলের) বিরোধিতা করছে।”

    রিজিজু বলেন, “আইনটির জন্য আমি হাজার হাজার মুসলিম, বিশেষ করে মহিলাদের সমর্থন পেয়েছি। দুর্নীতি এবং দুর্নীতির প্রতি কেন্দ্রের কোনও সহনশীলতা নেই।” তিনি বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে। পরিষ্কার ও সুস্থ কেন্দ্রীয় সরকারের জম্মু ও কাশ্মীর সহ (Waqf Bill) রাজ্য সরকারগুলির ওপর প্রভাব পড়বে (Kiren Rijiju)।”

  • Devendra Fadnavis: লাভ জিহাদ রুখতে আইন আনছে ফড়ণবীশ সরকার, তৈরি হল কমিটি

    Devendra Fadnavis: লাভ জিহাদ রুখতে আইন আনছে ফড়ণবীশ সরকার, তৈরি হল কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল শুক্রবার দেবেন্দ্র ফড়ণবীশের (Devendra Fadnavis) নেতৃত্বাধীন মহারাষ্ট্র সরকার ৭ সদস্যের একটি বিশেষ কমিটি তৈরি করল। এই কমিটি লাভ জিহাদের (Love Jihad) বিরুদ্ধে আইনের খসড়া তৈরি করবে বলে জানা গিয়েছে। এই কমিটির নেতৃত্বে রয়েছেন মহারাষ্ট্র পুলিশের ডিজি। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মহারাষ্ট্রের ডিজিপি জানিয়েছেন যে ওই প্যানেল আলোচনা করবে মহিলা ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রক, সংখ্যালঘু উন্নয়ন মন্ত্রক, আইন মন্ত্রক, সামাজিক ন্যায় বিচার মন্ত্রকের সঙ্গে।

    কী বললেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis)

    একইসঙ্গে মহারাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র দফতরের সঙ্গেও আলোচনা চালাবে ওই কমিটি। জানা গিয়েছে, তারপরেই লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে কিরকম আইন আনা যেতে পারে সেরকম খসড়া তৈরি করা হবে। এ নিয়ে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis) বলেন, এ ধরনের পরিকল্পনা আমরা আগেই নিয়েছিলাম। বিশেষত সেই ধরনের কেসগুলিতে যেখানে জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণ করানো হয়, লাভ জিহাদের মাধ্যমে। প্রসঙ্গত, ধর্মান্তকরণ করানোর অনেক অভিযোগই সামনে আসে দেশের একাধিক রাজ্যে। এ নিয়ে উত্তরপ্রদেশে সহ অন্যান্য রাজ্যে আইন চালু রয়েছে।

    এমন আইন আসতে পারে আগেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis)

    লাভ জিহাদ রুখতে যে কমিটি তৈরি করা হয়েছে মহারাষ্ট্রে। তারা বর্তমান স্থিতিকে পর্যবেক্ষণ করবে এবং সেই মতোই আইনের খসড়া তৈরি করবে। এই নথি গুলি নিয়ে আলোচনা করা হবে বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি ও বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে। এর পাশাপাশি নাগরিক সমাজকেও লাভ জিহাদ এবং জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণের বিষয়ে অবগত করানো হবে। ২০২৩ সালেই দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis) এনিয়ে বলেছিলেন। প্রসঙ্গত, সেসময় তিনি ছিলেন মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী। সেসময় তিনি বলেছিলেন, যে অনেক ঘটনাই সামনে আসছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে যে মেয়েদের বিয়ে করে তাঁদেরকে ধর্মান্তকরণ করে নেওয়া হয়েছে। তাই চারিদিক থেকে দাবি উঠছে এর বিরুদ্ধে আইন তৈরির জন্য। ২০২৩ সালে তিনি যে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তাতে সিলমোহর পড়ল ২০২৫ সালে।

  • NIA: পাঞ্জাবে হিন্দুত্ববাদী নেতা খুনের ঘটনায় চার্জশিট জমা এনআইয়ের, নাম ২ খালিস্তানি জঙ্গির

    NIA: পাঞ্জাবে হিন্দুত্ববাদী নেতা খুনের ঘটনায় চার্জশিট জমা এনআইয়ের, নাম ২ খালিস্তানি জঙ্গির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল শুক্রবার পাঞ্জাবে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) এক নেতার খুনের ঘটনায় চার্জশিট পেশ করল এনআইএ (NIA)। পাঞ্জাবের বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা বিকাশ প্রভাকর ওরফে বিকাশ বাগ্গার নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পরিপ্রেক্ষিতে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি সংগঠন বাব্বর খালসা ইন্টারন্যাশনাল বা বিকেআইয়ের দুই সন্ত্রাসবাদীর বিরুদ্ধে এই চার্জশিট জমা করা হয়েছে। এই দুই সন্ত্রাসবাদীদের মধ্যে একজনের নাম ধর্মিন্দার কুমার ওরফে কুনাল এবং অপরজন হলেন পলাতক আসামী হরবিন্দর কুমার। এই জঙ্গি বর্তমানে দুবাইয়ে রয়েছেন বলে এনআইএ (NIA) সূত্রে খবর। এই দুজনের বিরুদ্ধেই বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন, ভারতীয় দণ্ডবিধি আইপিসির বিভিন্ন ধারা এবং অস্ত্র আইনে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এক বিবৃতিতে এনআইএ একথা জানিয়েছে।

    ২০২৪ সালের ১৩ এপ্রিলের ঘটনা (NIA)

    জানা গিয়েছে, প্রায় এক বছর আগে ২০২৪ সালে ১৩ এপ্রিল পাঞ্জাবের রূপনগর জেলায় অন্য দিনের মতোই নিজের মিষ্টির দোকানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা বিকাশ প্রভাকর। সেই সময়ে ওই দুই খালিস্থানপন্থী জঙ্গি তাঁকে গুলি করে হত্যা করে। জানা গিয়েছে, বাব্বর খালসা ইন্টারন্যাশনাল নামের এই খালিস্থানপন্থী জঙ্গি সংগঠনের প্রধানের নাম হল ওয়াধাওয়া সিং। তিনি বর্তমানে পাকিস্তানে রয়েছেন। তাঁরই নির্দেশে এই ঘটনা ঘটানো হয় বলে জানিয়েছে এনআইএ (NIA)। অন্যদিকে এই ঘটনায় আরও একজন সন্ত্রাসবাদীর নাম উঠে এসেছে। জানা গিয়েছে, ওই খালিস্তানপন্থী জঙ্গি সংগঠনের নেতার নাম হারজিত সিং ওরফে লাড্ডি। তিনি বর্তমানে জার্মানিতে অবস্থান করছেন।

    ২০২৪ সালের ৯ মে তদন্তভার নেয় এনআইএ (NIA)

    গত বছরের অর্থাৎ ২০২৪ সালের ৯ মে পাঞ্জাব পুলিশের কাছ থেকে এই মামলার তদন্তভার নেয় এনআইএ। এরপরে এই চার্জশিট পেশ করা হল গতকাল অর্থাৎ ১৪ ফেব্রুয়ারি। এনআইএ-র তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে লাড্ডি বা হারজিত সিংয়ের কাজ হল এই সংগঠনে জঙ্গি নিয়োগ করা এবং তহবিল সংগ্রহ করা। এর পাশাপাশি অস্ত্র সরবরাহের কাজও তিনি করতেন। জার্মানিতে বসেই লাড্ডি এই কাজগুলো করে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। জানা গিয়েছে, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা খুনে অভিযুক্ত ধর্মিন্দার কুমার ওরফে কুনাল আদতে উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা। এই অভিযুক্ত মধ্যপ্রদেশের একজনের কাছ থেকে অস্ত্র সংগ্রহ করেছিল। এনআইএ এই তদন্তে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিদেশি যোগ এবং এই মামলায় এক অস্ত্র ব্যবসায়ীর ভূমিকাও সামনে এনেছে।

  • Dowry: দাবি মতো পণ না পেয়ে তরুণীকে এইচআইভি ইনজেকশন, কাঠগড়ায় শ্বশুরবাড়ির লোকজন

    Dowry: দাবি মতো পণ না পেয়ে তরুণীকে এইচআইভি ইনজেকশন, কাঠগড়ায় শ্বশুরবাড়ির লোকজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দাবি মতো পণের (Dowry) টাকা ও গাড়ি না পেয়ে এক মহিলাকে এইচআইভি (এডস রোগ) (HIV) ইনজেকশন দেওয়ার অভিযোগ শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। ভয়াবহ এই ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) সাহারানপুরে। স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন নির্যাতিতার বাবা। মামলা দায়ের করা হয়েছে গাঙ্গোহ থানায়। জেলা পুলিশ সুপার সাগর জৈন জানান, আদালতের নির্দেশে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    মোটা অঙ্কের পণের দাবি (Dowry)

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে হরিদ্বারের এক যুবকের সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দিয়েছিলেন গাঙ্গোহ এলাকার এক ব্যক্তি। পণ বাবদ দিয়েছিলেন একটি গাড়ি, নগদ ১৫ লাখ টাকা এবং বেশ কয়েক লাখ টাকার গয়না। এতে অবশ্য সন্তুষ্ট হয়নি ওই ব্যক্তির মেয়ের শ্বশুরবাড়ির লোকজন। তারা একটি স্করপিও গাড়ি এবং নগদ ২৫ লাখ টাকা দাবি করেছিলেন বলে অভিযোগ।

    তরুণীকে এইচআইভি ইনজেকশন

    পণ বাবদ এত দাবি আর মেটাতে পারবেন না বলে মেয়ের শ্বশুরবাড়ির লোকজনকে সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন ওই তরুণীর বাবা। অভিযোগ, এর পরেই শুরু হয় ওই তরুণীর ওপর নিত্য অত্যাচার। প্রতিদিন মারধর করার পাশাপাশি একদিন ওই তরুণীকে বাড়ি থেকে বেরও করে দেওয়া হয়। নির্যাতিতার পরিবারের দাবি, স্থানীয় পঞ্চায়েত ও গ্রামের লোকজন বসে সমস্যা মিটিয়ে দেন। বিষয়টি তখনকার মতো ধামাচাপা পড়ে যায়। অভিযোগ, এর পরেই ওই তরুণীকে তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন এইচআইভি ইনজেকশন দিয়ে দেয়। নির্যাতিতাকে জোর করে কিছু ওষুধও খাওয়ানো হয়। ওষুধ এবং ইনজেকশনের চোটে অসুস্থ হয়ে পড়েন ওই বধূ।

    ঘটনাটি জানতে পেরে মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালে ছোটেন ওই তরুণীর পরিবার (Dowry)। সেখানেই ধরা পড়ে নির্যাতিতার এইচআইভি সংক্রমণ। পরীক্ষা করা হয় ওই তরুণীর স্বামীকেও। রিপোর্ট আসে নেগেটিভ। এর পরেই আদালতের দ্বারস্থ হন নির্যাতিতার পরিবার। আদালতের নির্দেশে, গাঙ্গোহ থানা (Uttar Pradesh) সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের করে শুরু করেছে তদন্ত (Dowry)।

  • Pulwama Attack: পুলওয়ামা হামলার ৬ বছর, শহিদ জওয়ানদের শ্রদ্ধা জানালেন মোদি

    Pulwama Attack: পুলওয়ামা হামলার ৬ বছর, শহিদ জওয়ানদের শ্রদ্ধা জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্বজুড়ে ভালোবাসা দিবস বা ভ্যালেন্টাইন্স ডে হিসেবে উদযাপিত হয়। তবে ভারতবাসীর ক্ষেত্রে এই দিনটি এক গভীর শোক ও শ্রদ্ধার প্রতীক। ছয় বছর আগে আজকের দিনেই, ২০১৯ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামায় (Pulwama Attack) এক ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ৪০ জন বীর সিআরপিএফ জওয়ান শহিদ হন। সেই কারণে, আমাদের দেশে এই দিনটি ‘কালো দিবস’ হিসেবেও পালন করা হয়ে থাকে। আজকের দিনে সেই পুলওয়ামায় নিহত জওয়ানদের স্মরণ করে শহিদদের স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘২০১৯ সালে পুলওয়ামায় যে সাহসী বীরদের হারিয়েছি, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা। তাঁদের আত্মত্যাগ এবং জাতির প্রতি তাঁদের অটল নিবেদন আগামী প্রজন্ম কখনও ভুলবে না।’’

    ২০১৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি (Pulwama Attack)

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি, জম্মু থেকে শ্রীনগরগামী সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (সিআরপিএফ)-এর কনভয়ে হামলা চালায় পাকিস্তানের মদতে চলা জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ। ওই জঙ্গি সংগঠন আত্মঘাতী হামলা চালায়। কনভয়ে ৭৮টি গাড়ি ছিল এবং ২,৫০০-এর বেশি সিআরপিএফ সদস্য ছিলেন বলে জানা যায়। বিস্ফোরণে ৪০ জন জওয়ান শহিদ হন এবং আরও অনেকেই আহত হন। এই হামলা গোটা দেশকে নাড়িয়ে দেয়।

    প্রত্যেক নাগরিক প্রতিবছর শ্রদ্ধা জানান এই দিনটিতে

    প্রসঙ্গত, প্রতিবছর এই দিনেই প্রত্যেক দেশবাসী শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দেশবাসী তাঁদের আত্মত্যাগ স্মরণ করে (Pulwama Attack)। ভালোবাসার এই দিনে, দেশের রক্ষাকর্তাদের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা জানানোই প্রকৃত দেশপ্রেমের প্রতিফলন বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পুলওয়ামার ঘটনার প্রতিশোধ নিতে ভারতীয় সেনাবাহিনী সেই বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের বালাকোটে বিমান হামলা চালায়। এই এয়ার স্ট্রাইকে বহু জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস হয়। মারা যায় শয়ে শয়ে জঙ্গি। যদিও এই অভিযানে সাফল্যের পরও পুলওয়ামার (Pulwama Attack) ক্ষত আজও রয়ে গিয়েছে দেশবাসীর মনে।

  • Rajiv kumar: সরে যাচ্ছেন রাজীব কুমার, নয়া মুখ্য নির্বাচন কমিশনার কে? বৈঠক সোমবার

    Rajiv kumar: সরে যাচ্ছেন রাজীব কুমার, নয়া মুখ্য নির্বাচন কমিশনার কে? বৈঠক সোমবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্য নির্বাচন কমিশনার পদ থেকে সরে যাচ্ছেন রাজীব কুমার (Rajiv kumar)। যদিও নয়া মুখ্য নির্বাচন কমিশনার (New Chief Election Commissioner) কে হবেন, তা এখনও ঘোষণা করা হয়নি। প্রসঙ্গত, চলতি বছরেই বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে বিহারে। পরের বছর, অর্থাৎ ২০২৬ সালে ভোট হবে পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়ু, অসম ও কেরলে। সেই প্রস্তুতি ইতিমধ্যে শুরু হবে খুব শীঘ্রই। গোটা নির্বাচন সামলাবেন কোন ব্যক্তি তা নিয়েই জল্পনা শুরু হয়েছে।

    সোমবার বৈঠকে বসবে কমিটি, উপস্থিত থাকবেন মোদি

    এ দিনই খবর সামনে আসে, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার পদ থেকে সরে যাচ্ছেন রাজীব কুমার (Rajiv kumar)। আগামী মঙ্গলবার তাঁর মেয়াদ শেষ হচ্ছে। সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, পরবর্তী নির্বাচন কমিশনার কে হবেন, তা নিয়ে আগামী সোমবারই বৈঠক বসতে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রী অর্জুনরাম মেঘওয়াল, লোকসভার বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন বলে জানা যাচ্ছে। জানা গিয়েছে, গত ২৭ জানুয়ারি পরবর্তী মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের নাম বাছাইয়ের জন্য তিন সদস্যের কমিটি গড়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার।

    ২০২২ সালের মে মাসে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন রাজীব কুমার (Rajiv kumar)

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০২২ সালের মে মাসে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন রাজীব কুমার (Rajiv kumar)। গত বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন থেকে শুরু করে জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের তত্ত্বাবধানে (New Chief Election Commissioner) ছিলেন তিনি। এছাড়াও ২০২৩ সালের শেষের দিকে কর্নাটক, তেলঙ্গানা, মধ্য প্রদেশ, রাজস্থান বিধানসভা নির্বাচনের ব্যবস্থাপনাও তিনি করেছিলেন। গত ৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ হয়। সেই ভোট পর্ব মিটতেই নিজের দায়িত্ব শেষ করলেন নির্বাচন কমিশনার। প্রসঙ্গত, গত জানুয়ারি মাসেই দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেন রাজীব কুমার। সে সময়ই তিনি বলেছিলেন যে অবসর গ্রহণের পর ৪-৫ মাস হিমালয়ে কাটাবেন।

LinkedIn
Share