Blog

  • Sunita Williams: মনে করিয়েছে শিকড়ের টান, মহাকাশ থেকে ভারত ‘অবিশ্বাস্য’, জানালেন সুনীতা

    Sunita Williams: মনে করিয়েছে শিকড়ের টান, মহাকাশ থেকে ভারত ‘অবিশ্বাস্য’, জানালেন সুনীতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৮৬ দিন মহাকাশে কাটিয়ে এসেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams)। এবার এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানালেন, মহাকাশ থেকে ভারত (India) এক কথায় ‘অবিশ্বাস্য’।

    মনে করিয়েছে শিকড়ের টান

    মহাকাশ থেকে ভারতের ভূদৃশ্য দেখে মুগ্ধ সুনীতা (Sunita Williams) বলেন, ‘‘অত্যাশ্চর্য, একেবারে অবিশ্বাস্য।’’ বিশেষত হিমালয়ের ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় তাঁর সহযাত্রী বুচ উইলমোর যে ছবি তুলেছেন, তা এক কথায় অসাধারণ বলে জানিয়েছেন এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন মহাকাশচারী। ওই সাক্ষাৎকারে সুনীতা আরও জানিয়েছেন, পশ্চিমে গুজরাট ও মুম্বইয়ের উপকূলের মাছ ধরার নৌবহর থেকে শুরু করে উত্তরের বিশাল হিমালয়। এসবই তাঁকে মনে করিয়ে দিয়েছে নিজের শিকড়ের কথা। দিনের আলোয় ভারতের নানা রঙ, আর রাতের অন্ধকারে শহর থেকে গ্রামে বিস্তৃত আলোর মালা তাঁকে মোহিত করেছে বলে জানিয়েছেন এই মার্কিন মহাকাশচারী।

    ভারতে আসতে আগ্রহী সুনীতা (Sunita Williams)

    ওই সাক্ষাৎকারে সুনীতা উইলিয়ামসকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ভারতের মহাকাশ গবেষণায় তিনি কি সাহায্য করতে আগ্রহী? জবাবে তিনি বলেন, ‘‘অবশ্যই! আমি চাই ভারত আরও এগিয়ে যাক মহাকাশ গবেষণায়। ভারত অসাধারণ দেশ, বড় গণতন্ত্র, যে দেশ এখন মহাকাশ অভিযানে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছে। আমি অবশ্যই এর অংশীদার হতে চাই।’’ প্রসঙ্গত, সুনীতা উইলিয়ামসের বাবা ছিলেন ভারতীয়। সুনীতার বহুদিনের ইচ্ছে নাকি ভারতে আসার। সঙ্গে নিয়ে আসতে চান সহযাত্রী বুচ উইলমোরকেও। সাক্ষাৎকারে মজার ছলে সুনীতা (Sunita Williams) বলেন, ‘‘তোমার (বুচ উইলমোর)  হয়তো একটু আলাদা লাগবে, তবে ঠিক আছে! তোমাকে আগে থেকেই ঝাল-মশলা খাওয়ার অভ্যাস করিয়ে দেব।’’ অন্যদিকে, খুব শীঘ্রই শুরু হচ্ছে নাসার অ্যাক্সিয়ম মিশন। এনিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন সুনীতা। প্রসঙ্গত, এই মিশনে মহাকাশে পাড়ি জমাবেন ভারতীয় বায়ুসেনার পাইলট এবং ইসরোর মহাকাশযাত্রী শুভাংশু শুক্লা। ভারতের একজন প্রতিনিধি আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে কাজ করবেন, এতে দারুণ আশাবাদী সুনীতা।

  • India Bangladesh Relation: চিন সফরে ভারতের ‘সেভেন সিস্টার্স’ নিয়ে উস্কানি, ইউনূসকে তুলোধনা হিমন্তের

    India Bangladesh Relation: চিন সফরে ভারতের ‘সেভেন সিস্টার্স’ নিয়ে উস্কানি, ইউনূসকে তুলোধনা হিমন্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ভারত-বিরোধী মন্তব্যে বিতর্ক উসকে দিলেন বাংলাদেশের (India Bangladesh Relation) অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস (Muhammad Yunus )। চিন সফরে গিয়ে উত্তরপূর্ব ভারতের ৭ রাজ্যকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করলেন ইউনূস। তাঁর দাবি, ‘‘উত্তর-পূর্বে ভারতের সাতটি রাজ্য ভারতের স্থলবেষ্টিত অঞ্চল। তাদের সমুদ্রে পৌঁছনোর কোনও উপায় নেই। এই অঞ্চলে আমরাই সমুদ্রের অভিভাবক। এটি একটি বিশাল সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করে।’’ ইউনূসের এই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন উত্তর-পূর্ব ভারতের সবচেয়ে বড় রাজ্য অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। শর্মা এই মন্তব্যকে “অপমানজনক এবং কঠোরভাবে নিন্দনীয়” বলে অভিহিত করেছেন।

    ভারতের আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে অস্থির করার প্রয়াস

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা এ প্রসঙ্গে বলেন, এই মন্তব্য ভারতের সার্বভৌমত্বকে চ্যালেঞ্জ করার লক্ষ্যে করা হয়েছে এবং এটি “চিকেন’স নেক” করিডরের মতো গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলের ভঙ্গুরতা প্রদর্শন করছে। মুখ্যমন্ত্রী শর্মা সতর্ক করেছেন, এই ধরনের মন্তব্য উপেক্ষা করা উচিত নয়, কারণ এটি পূর্বে কিছু শক্তির দ্বারা ভারতের আঞ্চলিক অখণ্ডতা প্রশ্নবিদ্ধ করার প্রয়াসের পুনরাবৃত্তি। তিনি আরও বলেন, ‘‘ভারতে এমন কিছু সংগঠন রয়েছে যারা এই গুরুত্বপূর্ণ করিডরটি বিচ্ছিন্ন করার প্রস্তাব দিয়েছে, যা উত্তর-পূর্ব ভারতকে অস্থির করে তুলবে।’’ এই পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য তিনি বিশেষভাবে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অবকাঠামোগত উন্নয়নের উপর জোর দিয়েছেন। হিমন্ত বিশ্ব শর্মা কেন্দ্রের কাছে এই অঞ্চলে রেলপথ এবং সড়ক যোগাযোগে উন্নতি আনার প্রস্তাব দিয়েছেন, যার মধ্যে ভূগর্ভস্থ পথ এবং চিকেন’স নেক করিডর বাইপাস করার জন্য বিকল্প সড়ক নির্মাণের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা কঠিন হলেও, সঠিক সংকল্প এবং উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা দিয়ে এই কাজ সম্ভব বলে দাবি করেন হিমন্ত।

    ভুল ধারণা সৃষ্টির চেষ্টা

    এ বিষয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত (India Bangladesh Relation) ভারতের প্রাক্তন হাইকমিশনার শ্রীমতি ভীনা সিক্রি মন্তব্য করেছেন, “ইউনূসের এই মন্তব্য অত্যন্ত বিস্ময়কর। তাঁর এই ধরনের বক্তব্য দেওয়ার কোনও অধিকার নেই।” তাঁর কথায়, “তিনি জানেন যে, উত্তর-পূর্ব ভারত ভারতীয় ভূখণ্ডের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে এই অঞ্চলের বঙ্গোপসাগরের মাধ্যমে যোগাযোগের জন্য আমাদের ফরমাল চুক্তি রয়েছে… এই মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করা উচিত।” তিনি সাফ জানিয়ে দেন, “বাংলাদেশ যদি উত্তর-পূর্ব ভারতকে সংযোগের অধিকার দিতে আগ্রহী না হয়, তবে তারা নদী-সংলগ্ন রাষ্ট্র হিসেবে কোনও অধিকার দাবি করতে পারে না। তাই তাদের এটি স্পষ্টভাবে বুঝে নেওয়া উচিত। এ বিষয়ে কোনও ভুল ধারণা পোষণ যেন না করে বাংলাদেশ।”

    বিকল্প পথ তৈরি করেই জবাব

    ইউনূসের মন্তব্যের সমালোচনা করেছেন ত্রিপুরার রাজ পরিবারের সদস্য তথা টিপ্রা মথা দলের সভাপতি প্রদ্যুৎ কিশোর মানিক্য দেববর্মা। তিনি বলেন, ‘‘এটা ভারতের জন্য আদর্শ সময়, আমাদের উচিত আদিবাসী জনগণের সমর্থনে মহাসাগরের দিকে একটি রুট তৈরি করা, যারা একসময় চট্টগ্রাম শাসন করত, যাতে আমরা আর কোনও কৃতঘ্ন শাসকের উপর নির্ভরশীল না থাকি।’’ দেববর্মা তার এক্স হ্যান্ডলে আরও লিখেছেন, ‘‘১৯৪৭ সালে ভারতের জন্য সবচেয়ে বড় ভুল ছিল চট্টগ্রাম বন্দরের অধিকার হারানো, যদিও সেখানে বসবাসরত পাহাড়ি জনগণ ভারতের সঙ্গে যুক্ত হতে চেয়েছিল। ইউনূস হয়ত ভাবেন তিনি মহাসাগরের রক্ষক, তবে বাস্তবতা হল তিনি প্রায় ৮৫ বছর বয়সি এক অস্থায়ী নেতা।’’ টিপ্রা মথা নেতা আরও মনে করিয়ে দেন যে, উত্তর-পূর্ব ভারত চট্টগ্রাম থেকে খুব বেশি দূরে নয়। তিনি লিখেছেন, ‘‘চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ত্রিপুরা শুধু কয়েক মাইল দূরে অবস্থিত।’’

    ক্ষুব্ধ নয়াদিল্লি

    যদিও ইউনূসের এই মন্তব্য নিয়ে কোনও প্রকাশ্য বিবৃতি দেয়নি ভারত (India Bangladesh Relation)। তবে সূত্রের খবর, বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টার করা এই মন্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানাতে পারে নয়াদিল্লি। উত্তরপূর্ব ভারতের ৬ রাজ্যে অস্থিরতা তৈরির জন্য চিনের নির্দেশেই ইউনূস এই বিবৃতি দিয়ে থাকতে পারেন বলে মনে করছে নয়াদিল্লি। ভারত সরকার মনে করছে উত্তরপূর্বের ৭ রাজ্য সমুদ্রে পৌঁছতে বাংলাদেশের উপর নির্ভরশীল এই তথ্য সম্পূর্ণ ভ্রান্ত। উত্তর-পূর্বের সাতটি রাজ্য ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এবং এই এলাকা মোটেই স্থলবেষ্ঠিত নয়। ভারতের একটি সুবিশাল উপকূল এলাকা রয়েছে। যেখান থেকে সারা দেশকে পরিষেবা দেওয়া হয়। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল বাংলাদেশের সঙ্গে আইনত বাধ্যতামূলক চুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত।

    নির্ভয় ভারত

    চিনে বাংলাদেশের বাণিজ্য নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ভারতকে টেনে আনার প্রসঙ্গে ইউনূসের কড়া সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পর্ষদের সদস্য সঞ্জীব স্যান্যাল। এক্স পোস্টে তিনি লেখেন, ‘‘বাংলাদেশে চিন বিনিয়োগ করতেই পারে। কিন্তু এতে ভারতের স্থলবেষ্টিত সাত রাজ্যের কথা টেনে আনার কী তাৎপর্য? এটা সত্যিই বিরক্তিকর। এর যথাযথ ব্যাখার প্রয়োজন রয়েছে। চিনের সঙ্গে উত্তর-পূর্বের সাত রাজ্যকে জড়িয়ে দিতে চাইছেন ইউনূস? তাই কি জনসমক্ষেই সেই ঘোষণা করে দিলেন ইউনূস?’’ প্রথমে পাকিস্তান, আর এবারে চিন। ভারতের বিরুদ্ধে দল ভারী করছেন বাংলাদেশের শাসক ইউনূস। তাতে অবশ্য উদ্বেগের কোনও কারণ নেই ভারতের। শিলিগুড়ি করিডর দিয়ে ভারতের উত্তর পূর্বের সাত রাজ্যে যোগাযোগ রয়েছে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে। বাংলাদেশের তিন দিকের সীমানার অধিকাংশই আবদ্ধ ভারত দিয়ে। আর সেই বাংলাদেশে বিনা নির্বাচনে ক্ষমতায় থাকা ইউনূস বললেন, চিনের দিক থেকে ভারত মহাসাগরের নাগাল পাওয়ার জন্য একমাত্র উন্মুক্ত স্থান বাংলাদেশ। এ মন্তব্য হাস্যকর বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল।

    অস্থির বাংলাদেশে ভারত বিরোধিতা

    উল্লেখ্য, এর আগে ক্ষমতায় আসার সময়ও ভারতকে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে কার্যত হুমকি দিয়েছিলেন ইউনূস। তিনি বলেছিলেন, ভারত যদি বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল রত চায়, তাহলে তাদের ভোলা উচিত না, ওদেরও সেভেন সিস্টার্স আছে। এরপরে আবার ইউনূসের সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ফেসবুকে বিতর্কিত পোস্ট দিয়ে বাংলাদেশের মানচিত্রের অধীনে সেভেন সিস্টার্সকে অন্তর্গত করেছিলেন। তবে পরবর্তীতে ইউনুসের সুর ‘বদল’ হয়। ইউনূস বলেন, ‘ভারতের সেভেন সিস্টারের সঙ্গে অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাজ করব আমরা। আমাদের সমুদ্র বন্দরে ভারত পণ্য আনা-নেওয়া করতে পারবে। তাতে তারাও আমাদের পণ্য আমদানি-রফতানি করবে। এই সুযোগ পেলে তারা আনন্দিত হবে। তাদের ব্যবসার সঙ্গে আমাদেরও ব্যবসা সমৃদ্ধ হবে।’ আসলে ইউনূস জানেন, চাল, পেঁয়াজের মতো প্রয়োজনীয় পণ্যের জন্যে এখনও সেই ভারতের দিকেই তাকিয়ে থাকতে হয় বাংলাদেশকে। অপরদিকে সম্প্রতি আবার বিদ্যুতের জন্যে আদানির কাছে নতুন করে ‘আবদার’ করেছিল ঢাকা। ইউনূস আসলে জানেন যতই ভারত বিরোধিতা করুক না কেন, বাংলাদেশ ভারতের উপর নির্ভরশীল। গত ৬ মাস ধরে সরকার চালালেও বাংলাদেশের অর্থনীতির হাল এখনও ফেরাতে পারেননি ইউনূস। দুর্ভোগ কমেনি সেই দেশের সাধারণ মানুষের। তাই সেই দুর্ভোগ চাপা দিতে ভারতকেই বারবার আশ্রয় করে বাংলাদেশ। কখনও সাহায্য চেয়ে আবার কখনও বিরোধিতা করে।

  • Uttarakhand: দাসত্বের চিহ্ন মুছে ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতিষ্ঠা, ১৫ জায়গার নাম বদল করল উত্তরাখণ্ড সরকার

    Uttarakhand: দাসত্বের চিহ্ন মুছে ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতিষ্ঠা, ১৫ জায়গার নাম বদল করল উত্তরাখণ্ড সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) ১৫টি জায়গার নাম বদল করল পুষ্কর সিং ধামির সরকার। ভারতীয় সংস্কৃতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই এই নাম বদল করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সে রাজ্যের বিজেপি সরকার (Uttarakhand Govt)। জানা গিয়েছে, হরিদ্বার, দেরাদুন, নৈনিতাল এবং উধম সিং নগর জেলার ১৫টি জায়গার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। গতকাল সোমবারই একথা জানিয়েছে উত্তরাখণ্ড সরকার।

    কী বলছেন উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) মুখ্যমন্ত্রী?

    কিন্তু হঠাৎ কেন এই নাম পরিবর্তন করা হল? এনিয়ে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি জানিয়েছেন, রাজ্যের মানুষের আবেগের কথা মাথায় রেখেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এই স্থানগুলির নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামির দাবি, এই উদ্যোগের লক্ষ্য হল ভারতীয় সংস্কৃতি সংরক্ষণে অবদান রাখা মহান ব্যক্তিত্বদের সম্মান জানিয়ে মানুষকে অনুপ্রাণিত করা।

    কোন কোন জায়গার নাম বদল?

    উত্তরাখণ্ড রাজ্যের (Uttarakhand) সরকার জানিয়েছে, হরিদ্বারের অন্তর্গত ঔরঙ্গজেবপুরের নাম পরিবর্তন করে শিবাজিনগর, ঘাজিওয়ালির নাম পরিবর্তন করে আর্যনগর, মহম্মদপুর জাটের নাম মোহনপুর জাট, খানপুর কুরসালির নাম আম্বেদকর নগর, ইদ্রিশপুরের নাম নন্দপুর, খানপুরের নাম কৃষ্ণপুর এবং আকবরপুর ফজলপুরের নাম বিজয়পুর করা হচ্ছে। একইভাবে, দেরাদুনের অন্তর্গত মিয়াওয়ালার নাম রামজিওয়ালা, পীরওয়ালার নাম কেশরি নগর, চাঁদপুর খুর্দ-এর নাম পৃথ্বীরাজনগর এবং আবদুল্লানগরের নাম দক্ষনগর করা হয়েছে। নৈনিতালের অন্তর্গত নবাবি রোডের নাম বদলে অটল মার্গ এবং পাঁচাক্কি থেকে আইটিআই রোডের গুরু গোলওয়াকার রোড করা হচ্ছে। উধম সিং নগরে নগর পঞ্চায়েত সুলতান পট্টির নাম বদল করে কৌশল্যাপুরী করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুষ্কর সিং ধামির সরকার। পুষ্কর সিং ধামি সরকারের এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানানো হয়েছে সে রাজ্যের শাসক দল বিজেপির পক্ষ থেকেই। উত্তরাখণ্ডের বিজেপির মিডিয়া ইন-চার্জ মানবীর সিং চৌহান সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এই সিদ্ধান্ত উত্তরাখণ্ডের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকেই তুলে ধরবে।

  • Daily Horoscope 01 April 2025: কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 01 April 2025: কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

     

     

    মেষ

    ১) বাড়তি খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) শেয়ার বাজারে লগ্নি নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) পেটের কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

     

     

    মিথুন

    ১) সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে।

    ২) মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

     

     

    কর্কট

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মনঃকষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) পারিবারিক ভ্রমণে বাধা পড়তে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) রাজনীতির লোকেদের একটু চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশযাত্রার সুযোগ পেতে পারেন।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

     

     

    কন্যা

    ১) প্রেমের অশান্তি মিটে যেতে পারে।

    ২) কোনও কারণে মনে সংশয় বা ভয় কাজ করবে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না।

    ২) আধ্যাত্মিক বিষয়ে বিশেষ মনোযোগ দেখা দেবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) গবেষণার কাজে সাফল্য লাভ।

    ২) খুব নিকট কোনও মানুষের জন্য দাম্পত্য কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

     

     

    ১) সখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে।

    ২) কোনও বন্ধুর জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) মহিলাদের জন্য নতুন কিছু শুরু করার ভালো সময়।

    ২) কল্যাণকর কাজে কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

     

     

    ১) ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে।

    ২) চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

    ২) কপালে অপমান জুটতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Nagaland: আরও সহজ উত্তর-পূর্ব যাত্রা, রেল মানচিত্রে কোহিমাকে জুড়তে উদ্যোগ মোদি সরকারের

    Nagaland: আরও সহজ উত্তর-পূর্ব যাত্রা, রেল মানচিত্রে কোহিমাকে জুড়তে উদ্যোগ মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপূর্ব ভারতে ক্রমশই উন্নত হচ্ছে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা। এই আবহে নাগাল্যান্ডের (Nagaland) রাজধানী কোহিমাকে রেল মানচিত্রে জোড়ার কাজ এগোল আরও একধাপ। রেল যোগাযোগের মাধ্যমে জুড়তে চলেছে নাগাল্যান্ডের সোখুবই ও মলভম নামের দুটি জায়গা। জানা যাচ্ছে, এই ব্রডগেজ প্রকল্প খুব তাড়াতাড়ি শুরু হচ্ছে। এর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে গত ২৭ এবং ২৮ মার্চ। প্রসঙ্গত কোহিমা পর্যন্ত রেল চালু করতে এই পদক্ষেপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এর আগে সাড়ে ১৬ কিলোমিটারের জন্য ধানসিঁড়ি থেকে সোখুবই পর্যন্ত রেল লাইন পাতার কাজ শুরু হয়। এর পর ফের ট্রেন মানচিত্রে নাগাল্যান্ডের রাজধানীকে (Kohima) জুড়তে পদক্ষেপ করতে দেখা গেল রেলকে।

    সর্বোচ্চ গতি থাকবে ৯০ কিমি প্রতি ঘণ্টা

    জানা গিয়েছে, সোখুবই ও মলভম পর্যন্ত ট্রেনের গতি সর্বোচ্চ ৯০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা রাখার কথা বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে একদল রেল আধিকারিক দুই স্থানেই পরিদর্শন করে গিয়েছেন বলে খবর। এই পরিদর্শনকালে, রেলওয়ে নিরাপত্তা আধিকারিক সুমিত সিংহলের সঙ্গে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের (এনএফআর) উচ্চপদস্থ কর্তারাও হাজির ছিলেন। প্রশাসনিক আধিকারিক অঞ্জনি কুমার, আশুতোষ কুমার মিশ্র, রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ার বিকাশ সিং প্রমুখরা।

    বড় মাইলফলক পের হবে রেল (Nagaland)

    মনে করা হচ্ছে, এই প্রকল্পের কাজ সম্পূর্ণ হলে একটা বড় মাইলস্টোন পেরবে ভারতীয় রেল (Nagaland)। নাগাল্যান্ডের যে প্রাকৃতিক সম্পদ তা সহজে আনা যাবে এবং ব্যবহার করা যাবে। উত্তরপূর্ব ভারতের (Kohima) সঙ্গে দেশের অন্যান্য় অংশে যোগাযোগও বাড়বে। রেল যোগাযোগের মাধ্যমে দুর্গম এলাকাগুলোতে পর্যটকদের যোগাযোগ ব্যবস্থাও সহজ হবে। এক্ষেত্রে উল্লেখ্য, ২০২১ সালের অক্টোবর মাসেই ট্রেন পরিষেবা চালু হয়, মেঘালয় এবং অরুণাচল প্রদেশের মধ্যে। এক্ষেত্রে উল্লেখ করা দরকার, ২০১৪ সালে মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই উত্তরপূর্ব ভারতের উন্নয়নে অজস্র প্রকল্প চালু করেছে। যার মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে রেল যোগাযোগকে।

  • India’s Gold: বিশ্বব্যাঙ্ক, আমেরিকা নস্যি! ২৫ হাজার টন সোনা সঞ্চিত ভারতের জনতার কাছেই, মূল্য জানেন কত?

    India’s Gold: বিশ্বব্যাঙ্ক, আমেরিকা নস্যি! ২৫ হাজার টন সোনা সঞ্চিত ভারতের জনতার কাছেই, মূল্য জানেন কত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের সোনার (India’s Gold) প্রতি আবেগ চিরকালীন। এটা শুধু সাংস্কৃতিক নয়, এটি অর্থনৈতিক শক্তিও জোগায়। সম্ভ্রান্ত ভারতীয় পরিবারে সোনার গয়না এক ঐতিহ্য। উত্তরাধিকারী গয়না থেকে শুরু করে জরুরি সঞ্চয় পর্যন্ত, দেশজুড়ে পরিবারগুলির কাছে প্রায় ২৫,০০০ টন সোনা রয়েছে। এর ফলে ভারতীয় পরিবারগুলি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যক্তিগত সোনার মালিক হয়ে উঠেছে। এই সোনালী ভান্ডার শুধুমাত্র অলঙ্কার নয়, এটি একটি কৌশলগত ঢাল, যা আর্থিক নিরাপত্তা এবং ক্ষমতার অনুভূতি প্রদান করে, বিশেষত মহিলাদের জন্য। সোনার দাম বাড়ার সঙ্গে, এই ঐতিহ্য দ্রুত বাস্তব সম্পদে পরিণত হচ্ছে।

    ভারতে সোনার প্রতি আবেগ

    ভারতে সোনার (India’s Gold) প্রতি জাতীয় আবেগের কথা তুলে ধরে, সেবি-র অধীনে এক গবেষক বিশ্লেষক সম্প্রতি একটি চমকপ্রদ পরিসংখ্যান শেয়ার করেছেন। তাঁর কথায়, “ভারতীয় পরিবারগুলি শুধু সোনার মাধ্যমে এক বছরে প্রায় ৭৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (৬৪ লক্ষ কোটি টাকা) সম্পদ বৃদ্ধি করেছে।” একটি পোস্টে ওই বিশ্লেষক বিস্তারিতভাবে জানিয়েছেন কীভাবে ভারতের ব্যক্তিগত সোনার ভান্ডার, যা প্রায় ২৫,০০০ টন। এই পরিমাণ আমেরিকা, জার্মানি, চিন, এমনকি ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সহ পৃথিবীর শীর্ষ ১০টি কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের সম্মিলিত সোনার মজুদকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে।  ২০২৪ সেপ্টেম্বর -এর সেপ্টেম্বরে সোনার রেকর্ড দাম ৭৫,৫৪৯ টাকা প্রতি ১০ গ্রামে পৌঁছানোর সময়, এই সোনার মজুদ প্রায় ১৮৮.৯ লক্ষ কোটি টাকা মূল্যমান অর্জন করে, যা বর্তমানে ২২০ লক্ষ কোটির কাছাকাছি।

    স্বর্ণ সুরক্ষা

    ভারতীয় পরিবারগুলোর জন্য সোনা দীর্ঘদিন ধরে মুদ্রাস্ফীতি, মুদ্রার পরিবর্তন, এবং অর্থনৈতিক অস্থিরতার বিরুদ্ধে একটি সুরক্ষা কাঠামো হিসেবে কাজ করে আসছে। এটি উদযাপনের একটি কেন্দ্রবিন্দু, বিশেষত গ্রামীণ এলাকায় যেখানে এটি প্রায়ই প্রথাগত ব্যাঙ্কিং সিস্টেমের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়।বাণিজ্য ঘাটতির উপর এর প্রভাব সত্ত্বেও, সোনার ভূমিকা গৃহস্থালির পোর্টফোলিওতে অপরিবর্তিত রয়েছে। যদিও ভারত চিনের পর দ্বিতীয় বৃহত্তম সোনা ভোগকারী দেশ, দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কও তার সোনার মজুদ বাড়াচ্ছে, যা একটি বৈশ্বিক প্রবণতা, যেখানে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলো সোনাকে একটি আর্থিক ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করছে।

  • Ramakrishna 312: “বলিতে বলিতে ভাবপূর্ণ হইয়া উঠিলেন, করুণামাখা সস্নেহ দৃষ্টি, ভাবোন্মোত্ত হইয়া গান ধরিলেন”

    Ramakrishna 312: “বলিতে বলিতে ভাবপূর্ণ হইয়া উঠিলেন, করুণামাখা সস্নেহ দৃষ্টি, ভাবোন্মোত্ত হইয়া গান ধরিলেন”

    দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ     

    দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৫, ১লা মার্চ
    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ও তাঁহার নরেন্দ্রকে সন্ন্যাসের উপদেশ

    ভক্তেরা একদৃষ্টে দেখিতেছেন। ঠাকুর (Ramakrishna) নিচেই মাদুরের উপর বসিয়া আছেন। কাছে মাস্টার, সম্মুখে নরেন্দ্র, চতুর্দিকে ভক্তগণ।

    ঠাকুর একটু চুপ করিয়া নরেন্দ্রকে সস্নেহে দেখিতেছেন।

    কিয়ৎক্ষণ পরে নরেন্দ্রকে বলিলেন, বাবা, কামিনী-কাঞ্চনত্যাগ না হলে হবে না। বলিতে বলিতে ভাবপূর্ণ হইয়া উঠিলেন। সেই করুণামাখা সস্নেহ দৃষ্টি, তাহার সঙ্গে ভাবোন্মোত্ত হইয়া গান ধরিলেন (Kathamrita):

    কথা বলতে ডরাই, না বললেও ডরাই।
    মনে সন্দ হয় পাছে তোমাধনে হারাই হারাই ॥
    আমরা জানি যে মন-তোর, দিলাম তোকে সেই মন্তোর,
    এখন মন তোর; আমরা যে মন্ত্রে বিপদেতে তরি তরাই ॥

    শ্রীরামকৃষ্ণের (Ramakrishna) যেন ভয়, বুঝি নরেন্দ্র আর কাহারও হইল, আমার বুঝি হল না! নরেন্দ্র অশ্রুপূর্ণলোচনে চাহিয়া আছেন।

    বাহিরের একটি ভক্ত ঠাকুরকে দর্শন করিতে আসিয়াছিলেন। তিনিও কাছে বসিয়া সমস্ত দেখিতেছিলেন ও শুনিতেছিলেন।

    ভক্ত—মহাশয়, কামিনী-কাঞ্চন যদি ত্যাগ করতে হবে, তবে গৃহস্থ কি করবে?

    শ্রীরামকৃষ্ণ—তা তুমি কর না! আমাদের অমনি একটা কথা হয়ে গেল (Kathamrita)।

    গৃহস্থ ভক্তের প্রতি অভয়দান ও উত্তেজনা 

    মহিমাচরণ চুপ করিয়া বসিয়া আছেন, মুখে কথাটি নাই।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (মহিমার প্রতি)—এগিয়ে পড়! আরও আগে যাও, চন্দনকাঠ পাবে, আরও আগে যাও, রূপার খনি পাবে; আরও এগিয়ে যাও সোনার খনি পাবে, আরও এগিয়ে যাও হীরে মাণিক পাবে। এগিয়ে পড়!

    মহিমা—আজ্ঞে, টেনে রাখে যে—এগুতে দেয় না!

    শ্রীরামকৃষ্ণ (সহাস্যে)—কেন, লাগাম কাট, তাঁর নাম গুণে কাট। ৺কালী নামেতে কালপাশ কাটে।

    নরেন্দ্র পিতৃবিয়োগের পর সংসারে বড় কষ্ট পাইতেছেন। তাঁহার উপর অনেক তাল যাইতেছে। ঠাকুর মাঝে মাঝে নরেন্দ্রকে দেখিতেছেন। ঠাকুর বলিতেছেন, তুই কি চিকিৎসক হয়েছিস?

    ‘শতমারী ভবেদ্বৈদ্যঃ। সহস্রমারী চিকিৎসকঃ।’ (সকলের হাস্য)

    ঠাকুর (Ramakrishna) কি বলিতেছেন (Kathamrita), নরেন্দ্রের এই বয়সে অনেক দেখাশুনা হইল—সুখ-দুঃখের সঙ্গে অনেক পরিচয় হইল।

    নরেন্দ্র ঈষৎ হাসিয়া চুপ করিয়া রহিলেন।

     

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

  • Navaratri: কমে ফ্যাট, আসে মানসিক শান্তি, নবরাত্রির উপবাসের বিজ্ঞানসম্মত কারণ জানুন

    Navaratri: কমে ফ্যাট, আসে মানসিক শান্তি, নবরাত্রির উপবাসের বিজ্ঞানসম্মত কারণ জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্মে চৈত্র নবরাত্রি বিশেষ তাৎপর্য বা গুরুত্ব রয়েছে। পঞ্চাঙ্গ অনুসারে, প্রতি বছর চৈত্র নবরাত্রি (Navaratri) চৈত্র মাসের শুক্লা প্রতিপদ তিথি থেকে শুরু হয়। এই বছর চৈত্র নবরাত্রি শুরু হয়েছে ৩০ মার্চ থেকে। ধর্মীয় বিশ্বাস (Navaratri Fasting) অনুসারে, ৯ দিন ধরে দেবীর পূজা করলে দেবী প্রসন্ন হন। তিনি আশীর্বাদ করেন। চৈত্র নবরাত্রি জীবনে সুখ, সমৃদ্ধি এবং মঙ্গল বয়ে আনে বলে বিশ্বাস ভক্তদের।

    নবরাত্রির রয়েছে গভীর বৈজ্ঞানিক এবং মনস্তাত্ত্বিক তাৎপর্য

    নবরাত্রির রয়েছে গভীর বৈজ্ঞানিক এবং মনস্তাত্ত্বিক তাৎপর্য। ন দিন ধরে চলে উপবাস, আচার-অনুষ্ঠান পালন। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই উৎসব এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে মানুষের স্বাস্থ্য, সামাজিকতা সমেত অন্যান্য দিক। প্রসঙ্গত নবরাত্রি বছরে দুবার অনুষ্ঠিত হয়। চৈত্র নবরাত্রি মার্চ-এপ্রিল মাসে এবং শরৎকালীন নবরাত্রি সাধারণত সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে অনুষ্ঠিত হয়। এই দুটি সময়তেই আবহাওয়ার বিশেষ বদল হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নবরাত্রির সময় উপবাস শরীরে নতুনভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়ায় এবং শরীরকে প্রস্তুত করে আবহাওয়ার পরিবর্তনকে সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার জন্য। প্রসঙ্গত, নবরাত্রির (Navaratri) উপবাস এক খুবই প্রচলিত রীতি। যেখানে ভক্তরা মোক্ষলাভের উদ্দেশ্যে উপবাস রাখেন। তাঁরা নিরামিষ আহার করেন।

    উপবাসে মেলে সুফল (Navaratri)

    বিষাক্ত পদার্থ দূর হয়: উপবাসের ফলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর হয় এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এর পাশাপাশি বেড়ে যায় মেটাবলিজম যা পর্যাপ্ত পরিমাণে ইনসুলিনকে সরবরাহ করে এবং শরীরের ফ্যাট কমায়।

    উন্নতি হয় স্বাস্থ্যের: উপবাসের ফলে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় এবং হজম ক্ষমতা বাড়ে।

    কোষের মেরামতি: নতুনভাবে কোষের মেরামতির কাজও করে উপবাস। এর পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, নবরাত্রি (Navaratri) শুধুমাত্র একটি ধর্মীয় আচার নয়। দেবীর উদ্দেশ্যে মন্ত্র উচ্চারণ এবং আধ্যাত্মিকতার অভ্যাসের ফলে মানুষের মনে গভীর শান্তি আসে এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা- এই সমস্ত সমস্যার সমাধানও হয় নবরাত্রির ব্রত পালনের মধ্য দিয়ে। একই সঙ্গে দুর্গা সপ্তসতী, ভজন, কীর্তন এই সমস্ত ধর্মীয় গানগুলির মাধ্যমে মনে গভীর প্রশান্তি অনুভব করতে পারেন ভক্তরা।

  • Chhattisgarh: মাথার দাম ছিল ২৫ লক্ষ, দান্তেওয়াড়ায় খতম করা হল শীর্ষ মাওবাদী নেত্রীকে

    Chhattisgarh: মাথার দাম ছিল ২৫ লক্ষ, দান্তেওয়াড়ায় খতম করা হল শীর্ষ মাওবাদী নেত্রীকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাথার দাম ছিল ২৫ লক্ষ, দান্তেওয়াড়ায় খতম করা হল শীর্ষ মাও নেত্রী। প্রসঙ্গত, গতকাল রবিবার ৫০ জন মাওবাদী আত্মসমর্পণ করে। প্রশাসনের তরফে তখনই জানানো হয়েছিল, হয় অস্ত্র ছাড়ো নয় মরো। এবার সোমবার সকালেই এনরাউন্টারে খতম করা হল ওই মাও নেত্রীকে (Chhattisgarh)। প্রসঙ্গত, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা আজ ৩১ মার্চ একটি মহিলা মাওবাদী নেত্রী দেহ উদ্ধার করেন। তাঁর সঙ্গে উদ্ধার হয়েছে ইনসাস রাইফেল সমেত গোলা-বারুদ। এর পাশাপাশি প্রাত্যহিক ব্যবহারের অন্যান্য জিনিসপত্রও উদ্ধার (Chhattisgarh) করা হয়েছে।

    অনেক নাম নিয়ে ঘোরাফেরা করতেন ওই মাওবাদী নেত্রী

    দান্তেরওয়ার থেকে উদ্ধার হওয়া (Chhattisgarh) ওই মহিলা মাওবাদী নেত্রীর নাম রেনুকা ওরফে বানু ওরফে চৈতি ওরফে সরস্বতী। এই এতগুলি নাম নিয়ে তিনি ঘোরাফেরা করতেন বলে জানা গিয়েছে। তাঁর বাড়ি অন্ধ্রপ্রদেশে কদভেন্দি জেলাতে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত আজ সকালেই এই এনকাউন্টার শুরু হয়। এখানেই খতম করা হয় ওই মাওবাদী নেত্রীকে (Maoist)। জানা যাচ্ছে, রেনুকা মাওবাদীদের মিডিয়া ইনচার্জ ছিলেন। রেনুকা দণ্ডকারণ্য স্পেশাল জোনাল কমিটির একজন সদস্যও ছিলেন তিনি।

    রবিবার পঞ্চাশ জনেরও বেশি মাওবাদী আত্মসমর্পণ করে

    প্রসঙ্গত, রবিবার পঞ্চাশ জনেরও বেশি মাওবাদী আত্মসমর্পণ করে ছত্তিশগড়ে। সে রাজ্যের বিজাপুর জেলার পুলিশের কাছে এই আত্মসমর্পণ করে মাওবাদীরা। এ নিয়ে জেলার পুলিশ সুপার জিতেন্দ্র যাদব সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘মাওবাদী দমনে আমরা সফল হয়েই চলেছি। হয় তারা আত্মসমর্পণ করুক, নয়তো তাদের গ্রেফতার করা হবে অথবা খতম করা হবে।’’ এই আবহে তাদের (মাওবাদী) সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন অমিত শাহ।

    এটা খুবই আনন্দের মুহূর্ত, সমাজমাধ্যমে পোস্ট অমিত শাহের

    মাওবাদীদের আত্মসমর্পণ নিয়েই সামনে এসেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের একটি সমাজ মাধ্যমের পোস্ট। যেখানে তিনি লিখছেন, ‘‘এটা খুবই আনন্দের মুহূর্ত যে ৫০ জনেরও বেশি মাওবাদী (Chhattisgarh) আজকে আত্মসমর্পণ করেছে বিজাপুর জেলায়। তারা হিংসার পথকে ছেড়েছে। আমি এদের প্রত্যেককে স্বাগত জানাতে চাই। তারা হিংসার পথ এবং অস্ত্র- দুটোকেই ছেড়েছে।’’

  • UPI New Rules: ইউপিআই, আয়কর থেকে ব্যাঙ্ক, ১ এপ্রিল থেকে বদলে যাচ্ছে একগুচ্ছ নিয়ম

    UPI New Rules: ইউপিআই, আয়কর থেকে ব্যাঙ্ক, ১ এপ্রিল থেকে বদলে যাচ্ছে একগুচ্ছ নিয়ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন অর্থবর্ষ শুরু হচ্ছে ১ এপ্রিল, মঙ্গলবার থেকে। ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের শুরু থেকেই ফিনান্সিয়াল সেক্টরে বেশ কিছু নিয়মে পরিবর্তন আসছে। ব্যাঙ্কিং, শেয়ার মার্কেট, ইনকাম ট্যাক্স, বিভিন্ন ইনভেস্টমেন্ট স্কিম- একাধিক সেক্টরেই বিভিন্ন রকমের পরিবর্তন করছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক। সেই সব নিয়ম সঠিকভাবে না জানা থাকলে বিপদে পড়তে হবে সকলকেই। এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন নিয়মে আসছে বদল—

    আয়কর সীমা:

    ২০২৫ সালের বাজেটে কেন্দ্রীয় সরকার আয়করের ঊর্ধ্বসীমা বৃদ্ধি করেছিল। ট্যাক্স স্ল্যাব, টিডিএস, ট্যাক্স রিবেটে ছাড় দেওয়া হয়েছিল। এই নিয়মগুলি ১ এপ্রিল থেকে কার্যকর হতে চলেছে। ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষে ১২ লক্ষ টাকা রোজগার পর্যন্ত কোনও আয়কর দিতে হবে না চাকুরিজীবীদের। ৮৭এ ধারায় ট্যাক্স রিবেট ২৫ হাজার থেকে বেড়ে হবে ৬০ হাজার টাকা।

    অব্যবহৃত ইউপিআই নম্বর ডিঅ্যাক্টিভেট:

    দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় না থাকা মোবাইল নম্বরগুলির সঙ্গে যে ইউপিআই (UPI New Rules) আইডিগুলি যুক্ত রয়েছে, সেগুলিকে ব্যাঙ্ক রেকর্ড থেকে মুছে ফেলা হবে। অর্থাৎ এরফলে বেশ কিছু ইউপিআই পরিষেবা নাও পাওয়া যেতে পারে। গত ১২ মাস ধরে যে সমস্ত ইউপিআই নম্বর ব্যবহার হয়নি সেগুলিই ডিঅ্যাক্টিভেট করে দেওয়া হবে, বলে জানানো হয়েছে। ১ এপ্রিল থেকেই তা কার্যকর হবে। তাই আপনার কোনও ফোন নম্বর যদি দীর্ঘদিন ব্যবহার না হয়ে থাকে এবং সেই নম্বরে যদি ইউপিআই থাকে, তাহলে ৩১ মার্চের মধ্যেই তা অ্যাক্টিভেট করে নিন।

    ডিভিডেন্ড ইনকাম:

    আধারের সঙ্গে প্যান সংযুক্ত না করা থাকে তাহলে ১ এপ্রিল থেকে কোনও ডিভিডেন্ড পাওয়া যাবে না। প্যান-আধারের লিঙ্ক না থাকলে ডিভিডেন্ড ক্যাপিটাল গেনের জন্য টিডিএস বেশি পরিমাণে কাটা হবে।

    জিএসটি হার বৃদ্ধি:

    যে সব হোটেলের কোনও ঘরের একদিনের ভাড়া সাড়ে সাত হাজার টাকার বেশি, সে ক্ষেত্রে ১৮ শতাংশ জিএসটি লাগু হবে।

    জিএসটিতে আইডিএস সিস্টেম বাস্তবায়ন:

    ভারত সরকার পণ্য ও পরিষেবা করের নিয়মে অনেক পরিবর্তন এনেছে। এর অধীনে, ইনপুট সার্ভিস ডিস্ট্রিবিউটর সিস্টেম ১ এপ্রিল থেকে বাস্তবায়িত হতে চলেছে। এই সিস্টেমের উদ্দেশ্য হল রাজ্যগুলির মধ্যে কর রাজস্বের সঠিক বণ্টন নিশ্চিত করা।

    ব্যাঙ্কের ন্যূনতম ব্যালেন্স সংশোধন:

    স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া-সহ বেশ কেয়কটি ব্যাঙ্ক ১ এপ্রিল থেকে গ্রাহকদের সেভিংস অ্যাকাউন্টে ন্যূনতম ব্যালেন্স সম্পর্কিত নিয়মে বদল আনতে চলেছে। ন্যূনতম ব্যালেন্সের ক্ষেত্রে একটি নতুন সীমা নির্ধারণ করা হতে পারে। সেই মতো পরিমাণ টাকা খাতায় না থাকলে করা হতে পারে জরিমানাও। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই), পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক (পিএনবি) এবং কানাড়া ব্যাঙ্কের সেভিংস অ্যাকাউন্টে মিনিমাম ব্যালেন্স বজায় রাখতে হবে গ্রাহকদের। না হলে জরিমানার মুখে পড়তে হবে। মিনিমাম ব্যালেন্সের পরিমাণ কোন ব্রাঞ্চের অ্যাকাউন্ট তার উপর নির্ভর করবে। অর্থাৎ গ্রামীণ এলাকার কোনও ব্রাঞ্চে যা মিনিমাম ব্যালেন্স রাখতে হবে, তার থেকে শহরের কোনও ব্যাঙ্কের ব্রাঞ্চের অ্যাকাউন্টে মিনিমাম ব্যালেন্সের পরিমাণ বেশি হবে।

    ক্যাশ উইথড্রল:

    এটিএম থেকে ফ্রি-তে টাকা তোলার সর্বোচ্চ সীমাতেও পরিবর্তন আসবে ১ এপ্রিল থেকে। প্রতি মাসে অন্য ব্যাঙ্কের এটিএম থেকে মাত্র তিনটি লেনদেন বিনামূল্যে করা যাবে। তার পর থেকে লেনদেন প্রতি ২০ থেকে ২৫ টাকা ফি নেওয়া হবে।

    ফিক্সড ডিপোজিট রেট:

    নতুন অর্থবর্ষের শুরুতে ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হারে পরিবর্তন আসতে পারে। বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান নতুন অর্থবর্ষে নতুন রেটের কথা জানাতে পারে।

    ডেবিট কার্ডের নতুন নিয়ম:

    ১ এপ্রিল থেকে রুপে ডেবিট সিলেক্ট কার্ডে নয়া আপডেট আসছে। প্রতি ত্রৈমাসিকে একবার দেশীয় লাউঞ্জ এবং বছরে দু’বার আন্তর্জাতিক লাউঞ্জ অ্যাক্সেসের সুবিধা পাবেন গ্রাহকরা। দুর্ঘটনায় মৃত্যু বা স্থায়ী অক্ষমতার জন্য ১০ লক্ষ টাকার কভারও থাকবে। তাছাড়া ত্রৈমাসিকে একবার বিনামূল্যে জিম সদস্যপদও মিলবে।

    ইউনিফায়েড পেনশন স্কিম (UPS):

    ১ এপ্রিল থেকে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য ইউনিফায়েড পেনশন স্কিম (UPS) চালু হচ্ছে। কর্মীরা এনপিএস বা ইউপিএস যেকোনও একটি স্কিম বেছে নিতে পারবেন। ইউপিএস-এর অধীনে সর্বনিম্ন পেনশন হবে ১০,০০০ টাকা মাসিক, যদি কর্মচারী ন্যূনতম ১০ বছরের পরিষেবা দেন।

    ক্রেডিট কার্ডের রিওয়ার্ডে বদল:

    ১ এপ্রিল থেকে এসবিআই-এর সিম্পলিক্লিক ক্রেডিট কার্ডে সুইগি রিওয়ার্ড পয়েন্ট ৫ গুণ থেকে কমিয়ে অর্ধেক করা হবে। এয়ার ইন্ডিয়া সিগনেচার পয়েন্টও ৩০ থেকে কমিয়ে ১০ করা হবে। আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাঙ্ক ক্লাব ভিসতারা মাইলস্টোন রিওয়ার্ড সুবিধা বন্ধ করছে।

    আরবিআইয়ের পজিটিভ পে বেতন ব্যবস্থা:

    জালিয়াতি এড়াতে, আরবিআই পজিটিভ পে সিস্টেম বাস্তবায়ন করেছে। অনেক ব্যাঙ্ক এই ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করছে। পিপিএসের অধীনে, যদি আপনি ৫০,০০০ টাকার বেশি মূল্যের চেক ইস্যু করেন, তাহলে আপনাকে চেক সম্পর্কে কিছু তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে ব্যাঙ্কে প্রদান করতে হবে।

LinkedIn
Share