Blog

  • PV Sindhu: স্বপ্নপূরণ! কমনওয়েলথে ব্যাডমিন্টন সিঙ্গলসে সোনা জয় সিন্ধুর

    PV Sindhu: স্বপ্নপূরণ! কমনওয়েলথে ব্যাডমিন্টন সিঙ্গলসে সোনা জয় সিন্ধুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অধরা মাধুরী” ধরা দিল। কমনওয়েলথ গেমসে (Commonwealth Games) মহিলাদের ব্যাডমিন্টনের সিঙ্গলসে সোনা জিতলেন ভারতের পিভি সিন্ধু। ফাইনালে তিনি কানাডার মিশেল লি-কে হারালেন ২১-১৫, ২১-১৩ গেমে। এই প্রথম কমনওয়েলথ গেমসে সিঙ্গলসে সোনা জিতলেন সিন্ধু। দু’বারের অলিম্পিক মেডেলিস্ট, প্রাক্তন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন, এশিয়ান গেমসে পদকজয়ীর ক্যাবিনেটে এবার কমনওয়েলথের সোনা। গোল্ড কোস্ট কমনওয়েলথে একটু জন্য সোনা হাতছাড়া করেছিলেন। হেরে যান সতীর্থ সাইনা নেহওয়ালের বিরুদ্ধে। গ্লাসগোতে ব্রোঞ্জ পদকে শেষ করেছিলেন। এবার আর কোনও ভুল নয়। বার্মিংহাম কমনওয়েলথ গেমসে মেয়েদের সিঙ্গলসে সোনা জিতলেন দেশের তারকা শাটলার। 

    ফাইনালের শুরু থেকে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হল দুই প্রতিযোগীর মধ্যে। বিশ্বের ১৩ নম্বর মিশেল ২০১৪ সালে গ্লাসগোয় আয়োজিত কমনওয়েলথ গেমসে সিঙ্গলসে সোনা জিতেছিলেন। সোনার মেয়ে সিন্ধুকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi), রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।

    ফাইনালে খাতায়কলমে এগিয়ে থেকেই শুরু করেছিলেন সিন্ধু। যদিও তাঁকে কড়া চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হয়। তবে শুরুতে লড়াই চালালেও পরে আর স্নায়ুচাপ ধরে রাখতে পারেনি লি। শেষ পর্যন্ত প্রতিপক্ষ মিশেল লি-কে ২১-১৫, ২১-১৩ গেমে হারিয়ে দেন সিন্ধু।

    এর আগে ২০১৪ কমনওয়েলথ গেমসে সিঙ্গলসে ব্রোঞ্জ এবং ২০১৮ সালের গোল্ড কোস্ট গেমসে রুপো জেতেন সিন্ধু। এত দিন অধরা কমনওয়েলথ গেমসের সিঙ্গলসের সোনাও এ বার জিতে নিলেন তিনি। 

  • Vitamins: দৃষ্টিশক্তি কমে যাচ্ছে? সাবধান! এই ভিটামিনের অভাব আপনাকে করে তুলতে পারে অন্ধ

    Vitamins: দৃষ্টিশক্তি কমে যাচ্ছে? সাবধান! এই ভিটামিনের অভাব আপনাকে করে তুলতে পারে অন্ধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরীরকে সুস্থ রাখতে নানা ধরনের ভিটামিন (Vitamin) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফলে সুস্থ থাকতে সব ধরনের ভিটামিন-মিনারেল গ্রহণ করা জরুরি। তবে সব খাবারের মধ্যে তো আর ভিটামিন থাকে না। তাই ভিটামিন মিনারেলযুক্ত খাবারের অভাব হলেই শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি দেখা যায়। আর এই কারণেই শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তবে এই সমস্যা সাময়িক। শরীরে যে কোনও ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দিলে খাবার এবং নির্দিষ্ট ওষুধের মাধ্যমে তা পূরণ করা সম্ভব হয়।

    তবে শরীরে যে ভিটামিনের অভাব দেখা গিয়েছে তা অনেকেই বুঝতে পারেন না। ফলে তার ঠিকমত চিকিৎসাও করাও হয়ে ওঠে না যার ফলে শরীরে আরও বিভিন্ন রোগ বাসা বাঁধতে শুরু করে। তাই আপনার অবশ্যই জেনে রাখা দরকার, শরীরে কোন কোন লক্ষণ ফুটে উঠলে বুঝতে পারবেন আপনার  শরীরে ভিটামিনের অভাব রয়েছে। মানব শরীরে সাধারণত ১৩ রকমের ভিটামিন প্রয়োজন আছে। সারা বিশ্বে প্রায় প্রতি বছর ২৫ লক্ষ শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ ভিটামিন এ-র অভাবে ভুগে থাকে। একই ভাবে ভিটামিন বি১২-এর ঘাটতিও দৃষ্টিশক্তি হ্রাসের কারণ হয়ে ওঠে।

    কীভাবে বুঝবেন শরীরে ভিটামিনের অভাব রয়েছে?

    বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যদি দৃষ্টিশক্তিতে কোনরকমের পরিবর্তন দেখা যায়, তবে বুঝে নিতে হবে আপনার শরীরে ভিটামিন এ ও বি১২-এর কমতি রয়েছে। এমনকি বি-১২-এর ঘাটতি বেশি মাত্রায় হলে দৃষ্টিশক্তি হারাতে পারেন আপনি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এই দুটি ভিটামিনের অভাবে চোখের কর্নিয়া শুষ্ক হতে থাকে ও ধীরে ধীরে কর্নিয়া ও রেটিনা নষ্ট হতে থাকে। ভিটামিন এ -এর অভাব বেশি হলে রাতে দেখার ক্ষেত্রে বা রাতকানার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও চোখের শুষ্কতা বৃদ্ধি পায়, ত্বকে জ্বালা অনুভূত হয়। আবার চোখের সমস্যা ছাড়াও ভিটামিন বি ১২-এর অভাবে ত্বক ফ্যাকাসে, হলদেটে ও শুষ্ক হয়, মাউথ আলসার, ডিমেনসিয়া, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার মতো লক্ষণও দেখা যায়।

    কোন কোন খাবার খেলে ভিটামিন এ ও বি১২-এর ঘাটতি কমবে?

    ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবারগুলো হল চিজ, ডিম, দুধ, দই, তৈলাক্ত মাছ ইত্যাদি। এছাড়াও শাক সবজির মধ্যে হলুদ, লাল, সবুজ সবজি যেমন- গাজর, পালং শাক, মিষ্টি আলু, ফলের মধ্যে আম, পেঁপে ইত্যাদি। আবার ভিটামিন বি১২ সমৃদ্ধ খাবার হল দই, দুধ, ডিম, মাছ, সমুদ্রের মাছ ইত্যাদি।

     

     

  • Qutub Minar Case: কুতুব-মামলায় স্থগিতাদেশ, জমির অধিকার নিয়ে আদালতে রাজ পরিবার

    Qutub Minar Case: কুতুব-মামলায় স্থগিতাদেশ, জমির অধিকার নিয়ে আদালতে রাজ পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুতুব মিনার (Qutub Minar) চত্বরে মন্দির পুনরুদ্ধার সম্পর্কিত মামলায় স্থগিতাদেশ দিল দিল্লির আদালত (Delhi Saket Court)। এই সৌধ চত্বর তাঁদেরই বলে দাবি করে এক ব্যক্তির আর্জি ঘিরে এই মামলা অন্য মোড় নিয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম কুনওয়ার মহেন্দ্র প্রসাদ সিং। নিজেকে আগরার এক রাজ পরিবারের সদস্য (Royal Family} বলে দাবি করেছেন তিনি। আদালতকে মহেন্দ্র জানিয়েছেন, তিনি বেসওয়ান রাজপরিবারের কর্তা। তাঁরা জাঠ। আদতে আলিগড়ের বাসিন্দা ।  দক্ষিণ দিল্লির বহু এলাকা তাঁদের অধীনেই আছে। 

    আরও পড়ুন : হিন্দু মন্দিরের ওপরই গড়ে তোলা হয়েছিল কুতুব মিনার! প্রমাণ এএসআই রিপোর্টে

    মহেন্দ্রর আর্জির শুনানি প্রসঙ্গে অতিরিক্ত জেলাশাসক দীনেশ কুমার জানান, আগামিদিনে এই মামলার শুনানি হবে। মহেন্দ্র সিং নামের ওই ব্যক্তির আইনজীবী এমএল শর্মার দাবি, ১৯৪৭ সালে তাঁর মক্কেলের পূর্বপুরুষ রাজা রোহিণীরমণ প্রসাদ সিংয়ের জীবিতকালে ভারত স্বাধীনতা লাভ করেছিল। ১৯৫০ সাল পর্যন্ত মিরাট থেকে আগরা পর্যন্ত চারটি এস্টেটের মালিক ছিলেন তিনি। আদালতে শর্মা জানান, স্বাধীনতার পরে তৎকালীন জওহরলাল নেহরু সরকারের পক্ষ থেকে তাঁর পরিবারের সঙ্গে কোনও চুক্তি করা হয়নি। অধিগ্রহণও হয়নি। দেওয়া হয়নি ক্ষতিপূরণও।

    আরও পড়ুন :অধ্যয়ন করা হবে কুতুব মিনারে পাওয়া হিন্দু ও জৈন মূর্তিগুলির! বিবেচনা সংস্কৃতি মন্ত্রকের

    মহেন্দ্রর অভিযোগ, এতদিন দিল্লি ও উত্তর প্রদেশ সরকার কোনও আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই তার আইনি অধিকার হরণ করেছে। তাঁর আইনজীবীর দাবি, তিনি মামলাটি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খতিয়ে দেখেছেন এবং তাঁর মক্কেলের সম্পত্তির আইনি অধিকার রক্ষা করাই তাঁর মূল লক্ষ্য। কুতুব-চত্বরের আইনি অধিকার কার, সেই শুনানির পরই মন্দির পুনরুদ্ধার সংক্রান্ত মামলা শোনা হবে বলে জানিয়েছে আদালত। 

    কিছুদিন আগেই দাবি ওঠে, কুতুবউদ্দিন আইবক তাঁর শাসনকালে হিন্দু ও জৈন মিলিয়ে মোট ২৭টি মন্দির ধ্বংস করেছিলেন। সেই জায়গায় গড়ে তুলেছিলেন মসজিদ। আদালতে উঠলে এই মামলা গোড়াতেই থামিয়ে দিয়েছিল আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া । তাদের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য স্থাপত্য খনন করে মাটি তছনছ করা চলবে না। পরে আবার একই দাবি জানিয়ে মামলা দায়ের হয়।

     

  • Rajya Sabha Election :  চলছে রাজ্যসভার নির্বাচন, ৪ রাজ্যে বিশেষ পর্যবেক্ষক, ভিডিওগ্রাফি

    Rajya Sabha Election :  চলছে রাজ্যসভার নির্বাচন, ৪ রাজ্যে বিশেষ পর্যবেক্ষক, ভিডিওগ্রাফি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে রাজ্যসভার নির্বাচন (Rajya Sabha Polls)। ভোট চলছে ১৬ আসনে। ইতিমধ্যেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিভিন্ন দলের মিলিয়ে জয়ী হয়েছেন ৪১ জন প্রার্থী। শুক্রবার ভোট হচ্ছে মহারাষ্ট্র, কর্নাটক, রাজস্থান ও হরিয়ানার ১৬টি আসনে। জুলাই মাসে রয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential Election)। তার আগে রাজ্যসভার এই নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ শাসক বিরোধী সব দলের কাছেই।

    ১৫টি রাজ্য মিলিয়ে রাজ্যসভার মোট ৫৭টি আসনে ভোট হওয়ার কথা ছিল। ৪১ জন আগেই জয়ী হয়ে যাওয়ায় ভোট হচ্ছে ১৬টি আসনে। এই ৫৭টি আসনের মধ্যে ২৩টিরই রাশ রয়েছে বিজেপির হাতে। কংগ্রেসের দখলে ৮টি। বাকি আসনগুলি রয়েছে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের দখলে। রাজ্যসভা থেকে যাঁরা অবসর নিয়েছেন তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল, মুখতার আব্বাস নাকভি, কপিল সিবাল, পি চিদাম্বরম প্রমুখ।  নির্বাচন ঘিরে চার রাজ্যে নিয়োগ করা হয়েছে বিশেষ পর্যবেক্ষক (Special Observers)। পুরো ভোটপর্ব ভিডিওগ্রাফি (Videography) করা হচ্ছে।  চার রাজ্যের ১৬টি আসনে ভোট হলেও, জোর লড়াই হচ্ছে মূলত রাজস্থান ও মহারাষ্ট্রে।

    আরও পড়ুন : শিয়রে রাজ্যসভা ভোট, বিধায়কদের ‘লুকিয়ে’ রাখছে আতঙ্কিত কংগ্রেস?

    এদিকে, রাজস্থান ও মহারাষ্ট্রে বিধায়কদের রিসর্ট-বন্দি করা হয়েছে। রাজ্যসভা নির্বাচনে সর্বাধিক শূন্য পদ রয়েছে উত্তর প্রদেশে। সেখানে আসন সংখ্যা ১১টি। এর পরেই তালিকায় রয়েছে মহারাষ্ট্র ও তামিলনাড়ুর নাম। বিহারে পাঁচটি, কর্নাটক, রাজস্থান ও অন্ধ্রপ্রদেশে ৪টি করে আসন শূন্য রয়েছে। মধ্যপ্রদেশ ও ওড়িশায় শূন্য আসন রয়েছে তিনটি করে। পাঞ্জাব, ঝাড়খণ্ড, হরিয়ানা, ছত্তিশগড় ও তেলঙ্গানায় ফাঁকা আসন রয়েছে ২টি করে। উত্তরাখণ্ডে শূন্য পদের সংখ্যা একটি। এই রাজ্যসভা নির্বাচনে যেসব প্রার্থীর ওপর বিশেষ নজর রয়েছে তাঁরা হলেন, বিজেপির নির্মলা সীতারামণ, পীযূষ গয়াল, কংগ্রেসের রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা, জয়রাম রমেশ, মুকুল ওয়াসনিক এবং শিবসেনার সঞ্জয় রাউত প্রমুখ।

    আরও পড়ুন : আসন্ন রাজ্যসভা নির্বাচনে অ্যাডভান্টেজ বিজেপি, শক্তি খোয়াবে কংগ্রেস?

    মহারাষ্ট্রে ক্ষমতায় রয়েছে শিবসেনা, কংগ্রেস এবং শারদ পাওয়ারের এনসিপি জোট। তাদের গ্রেফতার হওয়া কয়েকজন বিধায়কের জামিন মেলেনি। স্বভাবতই সমস্যায় রয়েছেন এই জোটের প্রার্থী। রাজ্যসভার আসন সংখ্যা ২৪৫। এর মধ্যে বিজেপির সদস্য সংখ্যা ৯৫। আর কংগ্রেসের ২৯। বাকিগুলি অন্যান্য দলের। দীর্ঘদিন পর এই প্রথম এবারই রাজ্যসভায় বিজেপির সদস্য সংখ্যা পেরবে একশোর গন্ডি। শক্তিক্ষয় হবে কংগ্রেসের।  

     

  • Covid 4th Wave: আসতে চলেছে করোনার চতুর্থ ঢেউ? আশঙ্কার কথা শোনালেন হু-এর বিজ্ঞানী 

    Covid 4th Wave: আসতে চলেছে করোনার চতুর্থ ঢেউ? আশঙ্কার কথা শোনালেন হু-এর বিজ্ঞানী 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনই নিস্তার নেই করোনার (Covid 19) হাত থেকে। আরো বেশ কিছু ছোট-ছোট ঢেউ প্রত্যক্ষ করবে বিশ্ব। এমন আশঙ্কার কথাই শোনাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু (WHO)।  

    হু-এর প্রধান বিজ্ঞানী ডাঃ সৌম্যা স্বামীনাথন (Dr Soumya Swaminathan) বলেন, “করোনার আরও একটা ছোট ঢেউয়ের সম্ভাবনা যে একেবারেই নেই তা এই পরিস্থিতিতে বলা যাচ্ছে না। রোজই বেড়ে চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা, পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যাও। এমন পরিস্থিতিতে বয়স্কদের বুস্টার ডোজ যে বাধ্যতামূলক। ৬০ বছরের ওপরের সকলের বুস্টার ডোজ গ্রহণ এবং কোভিড বিধি মেনে চলা দেশে পরবর্তী ঢেউকে আটকাতে পারে। সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষকেও সচেতন হতে হবে। অনেকে বাড়িতেই করোনা পরীক্ষা করাচ্ছেন সেক্ষেত্রে সংখ্যার হের-ফের হওয়া স্বাভাবিক। পাশাপাশি আমাদের হাসপাতালে ভর্তি এবং সার্বিক মৃত্যুহারের ওপর বিশেষ নজর রাখা প্রয়োজন।”    

    আরও পড়ুন: আশা কর্মীদের কুর্নিশ জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর  

    এর আগে আইআইটি কানপুরের ম্যাথমেটিক্স এবং স্ট্যাটিসটিক্স বিভাগের গবেষণায় করোনার চতুর্থ ঢেউয়ের সম্ভবনার কথা বলা হয়েছিল। গবেষণায় উঠে আসে, চলতি বছর জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ভারতে করোনার চতুর্থ ঢেউ দেখা যাবে। সংক্রমণ শিখর ছুঁতে পারে ১৫ থেকে ৩১ অগাস্টের মধ্যে। এই তরঙ্গের প্রকোপ কমবে অক্টোবরে। এই তরঙ্গের ভয়াবহতা নির্ভর করবে করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়্যান্টের চরিত্রের উপর। এছাড়া দেশের কত মানুষ টিকা পেয়েছেন ও কতজন বুস্টার ডোজ পেলেন, তার উপরেও ভাইরাসের ভয়াবহতা নির্ভর করবে। এবার কী তাহলে সেই সম্ভবনাই সত্যি হতে চলেছে? 

    গত এক সপ্তাহে ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা রেকর্ড হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী প্রায় ৪০ শতাংশ বেড়েছে আক্রান্তের সংখ্যা।  

    আরও পড়ুন: ভারতে করোনার বলি ৪৭ লক্ষ মানুষ, অনুমান হু-র, ‘তথ্যের ভিত্তি কী?’ পাল্টা কেন্দ্র

    গত ডিসেম্বরেই দেশজুড়ে করোনা সংক্রমণের প্রকোপ দেখা গিয়েছিল। নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের দাপটে ফের চার দেওয়ালে আটকে পড়েছিল গোটা দেশ। তাকে করোনার তৃতীয় ঢেউ বলেছিলেন বিজ্ঞানীরা। পরিস্থিতি সবেমাত্র নিয়ন্ত্রণে আসতে শুরু করেছিল। তার মধ্যেই ফের চতুর্থ ঢেউ-য়ের আশঙ্কা। 

    প্রায় রোজই দেশজুরে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আক্রান্তের সংখ্যা সাতহাজারেরও গণ্ডি পেরিয়েছে। সক্রিয়  রোগীর সংখ্যাও ৩০ হাজার পার করেছে। 

    বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, “প্রতি চার থেকে ছমাস পরপর একের পর এক নতুন স্ট্রেন আসবে। সক্রিয় রোগীর সংখ্যাও বাড়বে। তবে যদি কেউ টিকা এবং বুস্টার ডোজ নিয়ে থাকেন এবং কোভিড বিধি যতটা সম্ভব মেনে চলেন তাহলে তার অযথা আতঙ্কের কোনও কারণ নেই। তৃতীয় ঢেউয়ের মত নয়া এই ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা প্রথমে কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও ধীরে ধীরে তা কমতে থাকবে। তবে আমাদেরকে সাবধান হতে হবে।”      

     

  • Rameshbhai Ojha: বিবাদ মিটিয়েছিলেন দুই ভাইয়ের, চিনে নিন আম্বানি পরিবারের ‘ভাইশ্রী’-কে 

    Rameshbhai Ojha: বিবাদ মিটিয়েছিলেন দুই ভাইয়ের, চিনে নিন আম্বানি পরিবারের ‘ভাইশ্রী’-কে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের সব থেকে চর্চিত পরিবার হল আম্বানি পরিবার (Ambani Family)। এই পরিবারের ধন দৌলত সব সময়ই আলোচনার বিষয়। দেশের ধনীতম পরিবার হলেও আম্বানিদের সব সময় নিজেদের সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে, শিকড়ের সাথে জুড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। বিশেষ করে আম্বানি পরিবারের কত্রী কোকিলাবেন, তিনি সবসময়ই পরিবারের পারম্পারিকতাকে ধরে রাখার চেষ্ঠা করেছেন। 

    আরও পড়ুন: পিছিয়ে পড়লেন আদানি! আবারও এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তি আম্বানি

    খুব কম মানুষই জানেন, এই আম্বানি পরিবারের একজন গুরু আছেন, যার কথা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলে এই পরিবার। যাকে তাঁরা ‘ভাইশ্রী’ বলে ডাকেন। নাম রমেশ ভাই ওঝা (Rameshbhai Ojha)।    

    আম্বানি পরিবারের মতোই তিনিও মিডিয়ার আড়ালে থাকতেই পছন্দ করেন। সম্প্রতি আম্বানি পরিবারের হবু পুত্রবধু রাধিকা মার্চেন্টের নাচের অনুষ্ঠানে তাঁকে দেখা যায়। ভাইশ্রীকে গাড়ি থেকে অনুষ্ঠানের জায়গায় সম্মানের সাথে নিয়ে যেতে দেখা যায় দুই আম্বানি ভ্রাতাকে।

    কে এই রমেশ ভাই ওঝা? 

    অনিল এবং মুকেশের মধ্যে মিল করিয়েছিলেন এই রমেশ ভাই ওঝাই। ধীরুভাই আম্বানির দুই ভাইকে মিলেমিশে একসাথে থাকতে রাজী করান তিনিই। রমেশ ভাইয়ের সাহায্য নিয়েই কোকিলাবেন দুই ভাইয়ের মাঝের ঝামেলা মেটান। কোকিলাবেন দুই ছেলেকে একে অপরের প্রতি রাগ বিসর্জন দিয়ে বাবাকে গর্বিত করার পরামর্শ দেন। এই কাজে তাঁকে সাহায্য করেন রমেশ ভাই ওঝা। এই রমেশ ভাই- ই পরিবারের বাইরে একমাত্র ব্যক্তি, যার আম্বানি পরিবারের যেকোনও পারিবারিক বৈঠকে অবাধ যাতায়াত। 

    ধীরুভাই সম্পর্কে বলতে গিয়ে একটি সাক্ষাৎকারে রমেশ ভাই বলেন, “ধীরুভাই বলতেন ভারতের আরও অনেক ধীরুভাইদের প্রয়োজন। আমার দ্বিতীয় প্রজন্মের মধ্যে সেই যোগ্যতা রয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: যুদ্ধের আবহে তেল বেচে বিপুল লাভ মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়েন্সের

    শোনা যায় এক সময় কোকিলাবেন রমেশ ভাইয়ের ‘মোটিভেশনাল ভিডিও’ দেখতেন। তারপর ১৯৯৭ সালে তিনি রামকথা পাঠ করতে রমেশ ভাইকে বাড়িতে আমন্ত্রণ জানান। তারপর থেকে ‘ভাইশ্রী’ এই পরিবারের অবিচ্ছদ্য অংশ হয়ে গিয়েছেন। ২০০২ সালে ধীরুভাইয়ের মৃত্যুর পর তাঁর শ্রাদ্ধানুষ্ঠানেও পৌরহিত্য করেন তিনি।  

      

     

     

     

     

     

  • Biggest-ever loan fraud: দেশে সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! অভিযুক্ত ওয়াধওয়ান ভাতৃদ্বয়

    Biggest-ever loan fraud: দেশে সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! অভিযুক্ত ওয়াধওয়ান ভাতৃদ্বয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার দেশে বড়সড় ব্যাঙ্ক কেলেঙ্কারির ঘটনা সামনে এল। জানা গিয়েছে, এই কেলেঙ্কারিতে ১৭টি ব্যাঙ্ক থেকে প্রায় ৩৪ হাজার ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই (CBI) দেওয়ান হাউজিং ফাইন্যান্স লিমিটেডের (DHFL) প্রাক্তন চেয়ারম্যান কপিল ওয়াধওয়ান  (Kapil Wadhawan ), পরিচালক ধীরাজ ওয়াধওয়ান (Dheeraj Wadhawan) এবং ছয়টি রিয়েলটি সেক্টর (সংস্থার বিরুদ্ধে ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেছে। এটিই এখন পর্যন্ত সিবিআইয়ের নথিভুক্ত সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্ক জালিয়াতির (biggest-ever loan fraud) মামলা। এর আগে, এবিজি শিপইয়ার্ডে (ABG Shipyard loan fraud) ২৩ হাজার কোটি টাকার মামলাটি ছিল সবচেয়ে বড় জালিয়াতির মামলা।

    আরও পড়ুন: কোলে ২ বছরের ছেলে, ইডি-র তলবে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির রুজিরা

    তাদের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ( UBI) নেতৃত্বাধীন ১৭টি ব্যাঙ্কের কনসোর্টিয়ামকে (consortium) ৩৪ হাজার ৬১৫ কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। সিবিআই সূত্রে খবর, চলতি বছরের ১১ ফেব্রুয়ারি ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার কাছ থেকে পাওয়া একটি অভিযোগের ভিত্তিতে সিবিআই পদক্ষেপ নেয়। ওই মামলায় ওয়াধওয়ান ভাইরা স্ক্যানারে রয়েছেন। মামলা দায়েরের পর সিবিআই-এর ৫০ জনেরও বেশি অফিসারের একটি দল সারা দেশের  ১১টি জায়গায় তল্লাশি চালায়। ওই জায়গাগুলি অভিযুক্তদের সঙ্গে জড়িত। তাই ওখানে তল্লাশি চালিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিলবে বলে আশাবাদী সিবিআইের অফিসারেরা। ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার অভিযোগ, সংস্থাটি ২০১০ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে বিভিন্ন ব্যবস্থায় ব্যাঙ্কগুলির একটি কনসোর্টিয়ামের কাছ থেকে ৪২,৮৭১ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল। কিন্তু ২০১৯ সালের মে মাস থেকে ঋণ খেলাপি হতে শুরু করে। 

    অডিট রিপোর্টে প্রকাশ করা হয়েছে যে ডিএইচএফএল প্রোমোটারদের সাথে সমতা রয়েছে এমন ৬৬ টি সংস্থাকে ২৯,১০০.৩৩ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ২৯ হাজার ৮৪৯ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, ব্যাঙ্ক থেকে নেওয়া অর্থ প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি জমি ও সম্পত্তিতে বিনিয়োগ করা হয়েছে।

  • Jaishankar On LAC: সীমান্ত আগ্রাসন নিয়ে চিনকে হুঁশিয়ারি জয়শঙ্করের, কী বললেন তিনি?

    Jaishankar On LAC: সীমান্ত আগ্রাসন নিয়ে চিনকে হুঁশিয়ারি জয়শঙ্করের, কী বললেন তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (line of actual control) চিনের (China) এক তরফা আগ্রাসন মেনে নেবে না ভারত (India)। শনিবার এক অনুষ্ঠানে একথা সাফ জানিয়ে দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। দিন কয়েক আগেই ভারত-চিন দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের ওপর জোর দিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী। মোদি সরকারের বর্ষপূর্তিতে জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে একটি আলোচনা সভায় অংশ নিয়ে দ্বিপাক্ষিক সমস্যা সমাধানে ভারতের মত ব্যক্ত করেছিলেন জয়শঙ্কর। সেই অনুষ্ঠানে চিনের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়ে তিনি বলেন, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার বিষয়ে ভারত কখনও তার অবস্থান বদলাবে না। ১৯৬২ সালের পর নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর প্রচুর ভারতীয় সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। দেশের সুরক্ষার স্বার্থেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন :পারমাণবিক অস্ত্রসম্ভার বাড়াচ্ছে চিন, ভারত, পাকিস্তানের হাতে কত?

    শনিবার ইস্টার্ন লাদাখ বর্ডার বিবাদ নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর চিনের একতরফা আগ্রাসন ভারত মেনে নেবে না। তিনি বলেন, কোভিড পরিস্থিতিতেও আমরা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় চিনা আগ্রাসন রুখে দিয়েছিলাম। বিদেশমন্ত্রী বলেন, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর তারা সেনা মোতায়েন করলে, আমরাও পাল্টা সেনা মোতায়েন করি। তার পর থেকে আমরা দু দেশটি বিতর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে একাধিকবার আলোচনা করেছি। এবং তার ফলে দু দেশের মধ্যে বিতর্কিত অনেক সমস্যাই মেটানো গিয়েছে।

    আরও পড়ুন : পরমাণু জ্বালানি সরবরাহকারী গোষ্ঠীতে যোগ দিতে মুখিয়ে ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    তিনি বলেন, কোনও কোনও ক্ষেত্রে তারা পিছু হটেছে। কখনও আবার আমরা। এপ্রিল মাসের আগে আমাদের দু দেশের সম্পর্ক যেমন ছিল, এখন আমরা তার থেকে ঢের বেশি এগিয়ে এসেছি। সমস্যা মেটাতে আমাদের উপযুক্ত সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে হবে। বিদেশমন্ত্রী বলেন, কাজটা কঠিন। ধৈর্যের কাজ। কিন্তু একটা বিষয়ে আমরা একমত, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর চিনের একতরফা আগ্রাসন আমরা কখনওই মেনে নেব না।

     

  • Beer: বিয়ার খেলে কমবে একাধিক রোগ-ব্যাধি! এমনই দাবি গবেষণায়

    Beer: বিয়ার খেলে কমবে একাধিক রোগ-ব্যাধি! এমনই দাবি গবেষণায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিদিন বিয়ার (Beer) খাওয়া কি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো? সত্যিই ভালো না ক্ষতিকর, এই নিয়ে দ্বিধা অনেকের মনেই রয়েছে। কিন্তু নতুন গবেষণা বলছে, নিরাপদ মাত্রায় বিয়ার স্বাস্থ্যের জন্য বরং ভালো।

    আরও পড়ুন: মূত্র, নর্দমার জল থেকে বিয়ার! চোখ কপালে সুরাপ্রেমীদের

    একটি নতুন রিপোর্টে বলা হয়েছে, যে অ্যালকোহলিক বা নন-অ্যালকোহলিক হোক, বিয়ার আপনার পেটের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষ করে পুরুষদের ক্ষেত্রে। বিয়ারের মধ্যে থাকে ভিটামিন বি, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ফসফরাস, ফোলেট ও কিছু ভালো ব্যাকটেরিয়া। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, বিয়ার অন্ত্রের মাইক্রোবায়োটার জন্য ভালো যেটি খাবার হজমের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

    সম্প্রতি, ১৯ জন কে নিয়ে একটি গবেষণা করা হয় ও তাঁদের দুটি গ্রুপে ভাগ করে দেওয়া হয়। এরপর দুটি গ্রুপের সদস্যদের প্রতিদিন ৩৩০ মিলিলিটার করে অ্যালকোহলিক বা নন-অ্যালকোহলিক বিয়ার দেওয়া হয়। চার সপ্তাহ পর দেখা যায়, তাদের সবারই অন্ত্রের মাইক্রোবায়োমে ভালো ব্যাকটেরিয়া দেখা যায় ও অন্ত্রের স্বাস্থ্যেরও উন্নতি হয়। বিয়ারে অ্যালকোহলের মাত্রা থাকে ৫ থেকে ৭ শতাংশ। কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণে বিয়ার খেতে হবে। কারণ কখনওই মাত্রাতিরিক্ত বিয়ার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। 

    আরও পড়ুন:ওবেসিটিতে ভুগছেন? মদ্যপান নৈব নৈব চ! হতে পারে ক্যানসারও

    তবে বিয়ার শুধুমাত্র পেটের জন্যই নয়, গবেষণায় দাবি যে এটি ক্রনিক রোগ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ কমাতেও সাহায্য করে থাকে। বিয়ারে থাকে গুড কোলেস্টেরল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং একাধিক খনিজ উপাদান, যা ব্যাড কোলস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। বিয়ার, ক্যান্সার সৃষ্টিকারী এনজাইমগুলিকে বাধা দিয়ে ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে থাকে।

    আবার বিয়ারের মধ্যে রয়েছে সহজপাচ্য কার্বোহাইড্রেট এবং অল্প পরিমাণ শর্করা। ফলে এটি মেটাবোলিজমের জন্যও ভালো। অন্যদিকে ত্বকের জন্যও বিয়ার অত্যন্ত উপকারী। বিয়ার ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। বিয়ার  কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে থাকে। তবে যদি কোনও রোগ ব্যাধি থাকে, তবে তাঁর বিয়ার খাওয়া থেকে দূরে থাকাই ভালো।

  • Covaxin: শিশুদের জন্যে কতটা নিরাপদ কোভ্যাক্সিন? পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াই বা কী?

    Covaxin: শিশুদের জন্যে কতটা নিরাপদ কোভ্যাক্সিন? পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াই বা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাদের নির্মিত করোনা টিকা (Covid-19 vaccine) “কোভ্যাক্সিন” শিশুদের জন্যও সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ। দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের গবেষণায় এমনটাই প্রমাণিত হয়েছে। শিশুদের ক্ষেত্রে এটি নিরাপদ, সহনীয় এবং রোগকে প্রতিরোধ করে। এই দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ট্রায়াল হয়েছিল গত বছরের জুন থেকে সেপ্টেম্বর অবধি। এমনটাই দাবি করল ভারত বায়োটেক (Bharat Biotech)।

    সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, কোভ্যাক্সিনের (Covaxin) দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালে ২-১৮ বছর বয়সি শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের উপর টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হয়েছিল। তাতে টিকার নিরাপত্তা এবং রোগ প্রতিরোধের বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: শেষ হল নেজাল ভ্যাকসিনের তৃতীয় ট্রায়াল, শীঘ্রই মিলবে ছাড়পত্র?

    ভারত বায়োটেকের চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর কৃষ্ণা এল্লা (Dr. Krishna Ella) এবিষয়ে বলেন,”শিশুদের ওপর কোভ্যাক্সিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল খুবই ভালোভাবে সফল হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “শিশুদের ওপর কোভ্যাক্সিনের নিরাপত্তা এবং রোগ প্রতিরোধের বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে। আমরা প্রাপ্তবয়স্ক এবং শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ ও কার্যকরী কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন তৈরির লক্ষ্যে পৌঁছতে পেরেছি। দেশের ৫ কোটি শিশুকে এই টিকা দেওয়া হয়েছে।”

    ইতিমধ্যেই ‘ইউনিভার্সাল ভ্যাকসিন’ (Universal Vaccine)- এর তকমা পেয়েছে কোভ্যাক্সিন। প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি শিশুদের শরীরেও সমান কার্যকর এই টিকা। বাচ্চাদের শরীরে ভ্যাকসিনটি নিরাপদ হলেও, এই টিকা নেওয়ার পরে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে শিশু এবং কিশোরদের। এমনকি টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থাও এরকম কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার তালিকা প্রকাশ করেছে।

    আরও পড়ুন: করোনায় একদিনে আক্রান্ত ১৩ হাজারেরও বেশি, স্বস্তি দিচ্ছে সুস্থতার হার

    সংস্থার দাবি, এই টিকা নেওয়ার পর মাথা ব্যথা, হালকা জ্বর, ইঞ্জেকশনের জায়গায় ব্যথা, গা ব্যথা, বমি বমি ভাবের মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। কিন্তু তাতে ভয়ের কোনও কারণ নেই বলেই দাবি করেছেন বিশেষজ্ঞরা। ভারত বায়োটেক গবেষণায় জানিয়েছে, বিশেষ কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার খবর মেলেনি। মোট ৩৭৪টি কেসে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়টি রিপোর্ট করা হয়েছিল, কিন্তু বেশিরভাগ ঘটনাই হালকা প্রকৃতির এবং এক দিনের মধ্যে সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। ইঞ্জেকশন নেওয়ার জায়গাতে ব্যথার কথাই সবচেয়ে বেশি জানা গিয়েছে। সংস্থাটির দাবি, তাদের কাছে ৫ কোটিরও বেশি ডোজের কোভ্যাক্সিন মজুত রয়েছে।

     

LinkedIn
Share