Blog

  • Blood Sugar: চিনির বিকল্প চিনির থেকেও হতে পারে বেশি ক্ষতিকারক! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Blood Sugar: চিনির বিকল্প চিনির থেকেও হতে পারে বেশি ক্ষতিকারক! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণত ডায়াবেটিসের রোগীরা রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডায়েট থেকে চিনি বাদ দিয়ে থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের প্রধান শর্তই হলো খাবার তালিকা থেকে চিনিকে বাদ দেয়া। তাই চিনির বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম মিষ্টিকারক উপাদান বাজারে পাওয়া যায় এবং এগুলো দিন দিন জনপ্রিয়ও হচ্ছে। কিন্তু এখন ভেবে দেখার সময় চিনির এই বিকল্পগুলো কি আদৌ নিরাপদ না কি চিনির মতোই ক্ষতিকর?  

    আরও পড়ুন: ব্লাড সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে, খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন এই চারটি খাবার

    চিনির জায়গায় বিকল্প হিসেবে যেসব আর্টিফিসিয়াল সুইটনার ব্যবহার করা হয় যাতে স্যাকারিন ও সুক্রোলোজ দেওয়া থাকে। আর এগুলোকে নিয়ে পরীক্ষা করা দেখা গিয়েছে, এই স্যাকারিন ও সুক্রোলোজই পরে ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরে সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা হলেও এগুলো বেশি ক্ষতিকারক বলে জানা গিয়েছে।

    সম্প্রতি একটি ট্রায়াল করে দেখা গিয়েছে, কিছু মানুষকে নিয়ে দুভাগে ভাগ করা হয় ও এক গ্রুপকে চিনির বিকল্প হিসেবে অন্য জিনিস দেওয়া হয় যাতে স্যাকারিন ও সুক্রোলোজ থাকে, আর অন্য এক গ্রুপকে গ্লুকোজ পাউডার দেওয়া হলে দেখা যায়, প্রথম গ্রুপের ব্যক্তিদের শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা  বেশি পরিমাণে বেড়ে গিয়েছে। ফলে এই ক্ষেত্রে বোঝা যায়, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার পেছনে গ্লুকোজ নয়, স্যাকারিন ও সুক্রোলোজের অবদান বেশি। এর ফলেই রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়। আর চিনির বিকল্প হিসেবে এই স্যাকারিনের ব্যবহারই হয়ে আসছে বহু বছর থেকেই। তবে স্যাকারিন খাওয়া মোটেও নিরাপদ নয়। পুষ্টিবিদরা দেখেছেন যে চিনির পরিবর্তে যারা স্যাকারিন খান তাদের ক্ষেত্রে ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি ৬০ গুণ বেশি বেড়ে যায়।

    আরও পড়ুন: এখন যেকোনও বয়সেই রয়েছে হৃদরোগের ঝুঁকি, কোন লক্ষণগুলি দেখে বুঝবেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

  • Avijit Sen: হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ সেন

    Avijit Sen: হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ সেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ সেন (Avijit Sen)। মৃত্যুকালে ৭২ বছর বয়স হয়েছিল তাঁর। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। সোমবার রাত ১১ টা নাগাদ হৃদরোগে আক্রান্ত হন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও, সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। অর্থনীতিবিদের ভাই প্রণব সেন বলেন, “রাত ১১টা নাগাদ দাদার হার্ট অ্যাটাক হয় ৷ আমরা তাঁকে নিয়ে হাসপাতালে ছুটে যাই ৷ কিন্তু সেখানে পৌঁছনোর আগেই সব শেষ হয়ে গিয়েছে ৷”  

    আরও পড়ুন: ‘‘ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করো, নইলে…!’’ হুমকি দিয়েছিল উত্যক্তকারী, দাবি নিহত কিশোরীর বাবার
     
    অর্থনীতিবিদ হিসেবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভূমিকায় দায়িত্ব পালন করেছেন অভিজিৎ সেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে ছিলেন প্ল্যানিং কমিশনের সদস্য, জাতীয় পরিসংখ্যান কমিশনের চেয়ারম্যান এবং ভারতের প্রধান পরিসংখ্যানবিদ। ‘কমিশন অফ এগ্রিকালচারাল কস্ট অ্যান্ড প্রাইসেস’ -এর একটি গুরুত্বপূর্ণ পদের দায়িত্বে ছিলেন। মনমোহন সিং প্রধানমন্ত্রী থাকার সময়, ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্ল্যানিং কমিশনের সদস্য ছিলেন।  

    ১৯৫০ সালের ১৮ নভেম্বর জামশেদপুরে জন্মগ্রহণ করেন অভিজিৎ সেন। দিল্লির সর্দার প্যাটেল বিদ্যালয়ে স্কুল জীবন এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট স্টিফেন কলেজে ফিজিক্স অনার্স পড়েন। ১৯৮১ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে পিএইচডি করেন। তাঁর গবেষণাপত্রের বিষয় ছিল, “ভারতের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কৃষি প্রতিবন্ধকতা”। তিনি ১৯৮৫ সালে জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ও পরিকল্পনা বিভাগে যোগ দেন। 

    আরও পড়ুন: স্বস্তিতে সরকার! রাফাল চুক্তি নিয়ে নতুন মামলার আর্জি খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট  

    এক রিপোর্টে তিনি সুপারিশ করেছিলেন, কৃষি খরচ ও মূল্য কমিশনকে (CACP) ক্ষমতাপ্রাপ্ত সংবিধিবদ্ধ সংস্থা হিসেবে গড়ে  তোলা হবে। যে সংস্থা কৃষি পণ্যের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নির্ধারণ করবে। প্রসঙ্গত সেই সময় এই নীতি, সরকার মেনে নিতে বাধ্যও হয়। উৎপাদনের ক্ষেত্রে যাকে বলা হয় C2 খরচ, সেই মূল্য নির্ধারণ করার কথাই এই কমিটির মাধ্যমে সুপারিশ করা হয়েছিল।  

    পরে এম এস স্বামীনাথনের নেতৃত্বাধীন কৃষকদের জাতীয় কমিশন, ২০০৬ সালের এপ্রিলে চূড়ান্ত প্রতিবেদনে সুপারিশ করে যে, ফসলের এমএসপিগুলি ‘C2’ খরচের চেয়ে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ বেশি হবে। অভিজিৎ সেন কমিটি অবশ্য প্রস্তাব করেছিল বিশেষ কিছু অঞ্চলেই ব্যাপক ‘C2’ খরচ বিবেচনা করা হবে।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Hardik Pandya: কামব্যাকটাই বড় কথা! কেরিয়ারের খারাপ সময় নিয়ে আবেগপ্রবণ হার্দিক

    Hardik Pandya: কামব্যাকটাই বড় কথা! কেরিয়ারের খারাপ সময় নিয়ে আবেগপ্রবণ হার্দিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার বছর আগের দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের মাঠ। এশিয়া কাপে সেবারও মুখোমুখি ভারতপাকিস্তান। তখন পাকিস্তানের ব্যাটিং চলছে। বল হাতে হার্দিক পান্ডিয়া। হঠাতই মাঠের মধ্যেই শুয়ে পড়লেন হার্দিক। প্রবল যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন ভারতীয় অলরাউন্ডার। ছুটে এলেন দুই দলের খেলোয়াড়রা। হেঁটে মাঠের বাইরে পর্যন্ত যেতে পারলেন না হার্দিক। মাঠ ছাড়তে হল স্ট্রেচারে শুয়ে। 

    ২০১৮ সালে পিঠে ভয়ানক চোটের পর অস্ত্রোপচার করতে হয় তাঁকে। শেষ হয়ে যেতে পারত কেরিয়্যার। হাল ছাড়তে রাজি ছিলেন না কঠোর হার্দিক। নীরবে চলে প্রস্তুতি। ২০২২ আইপিএল মোর ঘোরায় তাঁর ক্রিকেটীয় জীবনে। গুজরাট টাইটান্সের নেতৃত্ব যখন পেয়েছিলেন অনেকেই ভ্রু কুঁচকেছিল। সব হিসেবের বাইরে গিয়ে আবির্ভাবেই গুজরাটের হাতে তুলে দেন আইপিএল ট্রফি।

     

     

    এককালে প্লে বয় ইমেজের হার্দিককে সেদিনও খুব শান্ত মনে হয়েছিল। এদিনও ছিলেন শান্ত। দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের মাঠেই পাকিস্তানকে একা হাতে শুইয়ে দেন হার্দিক পান্ডিয়া। তিন উইকেট অপরাজিত ৩৩ রান পাকিস্তানের বিপক্ষে এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে ভারতের জয়ের রাস্তা মসৃণ করে। জয়সূচক রানও এসেছিল তাঁর ব্যাট থেকেই। এই ম্যাচের পরই ট্যুইটে চার বছর আগের ও রবিবারের মাঠের ছবি দিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন আপাত শান্ত হার্দিক। লেখেন ফিরে আসাটা সবচেয়ে বড় ছিল। 

    আরও পড়ুন: ‘তুমিই আমার তারকা…!’ হার্দিককে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কী লিখলেন স্ত্রী নাতাশা?

    ম্যাচের পর এক সাক্ষাৎকারে হার্দিক বলেন, ‘‌শেষ ওভারে ৭ রান বাকি থাকা অবস্থায় রবীন্দ্র জাদেজা প্রথম বলেই আউট হয়ে গেলেও আমি চাপ অনুভব করিনি। শেষ ওভারে ওদের বাঁহাতি স্পিনার বল করছিল। আর বৃত্তের মধ্যে ৫ জন ফিল্ডার ছিল। এটা আমার লক্ষ্যচূত করতে পারেনি। ১০ জন থাকলেও আমি ভাবতাম না। আমি শুধু চেয়েছিলাম ফিল্ডারদের মাথার ওপর দিয়ে শট খেলতে।’ দলকে জেতানোর পর আবেগ দেখাননি হার্দিক। মাত্র একবারই আবেগ দেখিয়েছিলেন, যখন ২০তম ওভারের প্রথম বলেই জাদেজা আউট হয়েছিলেন। হার্দিক বলেন, ‘‌জাদেজা আউট হতে খারাপ লাগল। আমি ওকে বলি, আমি চাপে নেই। বোলারই বেশি চাপে।’ লক্ষ্যে স্থির হার্দিক বলেন,’আমি শুধু বোলারের ভুল করার জন্য অপেক্ষায় ছিলাম। সে যেভাবে ফিল্ড প্লেসিং করেছিল, জানতাম বোলার ব্যাক লেংথে বল করবে। তার জন্য আমি তৈরি ছিলাম।’‌

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Kerala NEET innerwear row: অন্তর্বাস খুলতে বাধ্য করা হয়েছিল, সেই ছাত্রীদের ফের নীট পরীক্ষায় বসার সুযোগ দিল এনটিএ 

    Kerala NEET innerwear row: অন্তর্বাস খুলতে বাধ্য করা হয়েছিল, সেই ছাত্রীদের ফের নীট পরীক্ষায় বসার সুযোগ দিল এনটিএ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর নীট পরীক্ষার (NEET 2022) সময় বিতর্কে উত্তাল হয় কেরল (Kerala)। পরীক্ষার্থীদের অন্তর্বাস (Innerwear) খুলতে বাধ্য করার অভিযোগ ওঠে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসতেই দেশ জুড়ে বিতর্ক দেখা দেয়। রাজ্য সরকারের তরফে কেন্দ্রীয় মন্ত্রকে অভিযোগও জানানো হয়েছিল। এবার সেই ঘটনায় নতুন করে পরীক্ষায় বসার সুযোগ পাচ্ছেন সেই ছাত্রীরা।  আগামী ৪ সেপ্টেম্বর অভিযোগকারী পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির (NTA) তরফে। ইতিমধ্যে ওই পরীক্ষার্থীদের মেলও পাঠানো হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ১১ সেপ্টেম্বর জেইই অ্যাডভান্সডের ফল প্রকাশ করবে আইআইটি বম্বে, জানুন বিস্তারিত আরও পড়ুন: ১১ সেপ্টেম্বর জেইই অ্যাডভান্সডের ফল প্রকাশ করবে আইআইটি বম্বে, জানুন বিস্তারিত

    চলতি বছর জুলাই মাসে কেরলের কোত্তারাকারা থানায় এক ব্যক্তি অভিযোগ দায়ের করেন। সেখানে ওই ব্যক্তি জানান, ন্যাশনাল এলিজিবিটি এন্ট্রান্স টেস্টের জন্য পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার আগে তাঁর মেয়ে সহ বেশ কয়েকজন ছাত্রীকে অন্তর্বাস খুলতে বাধ্য করা হয়। ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি এই পরীক্ষা পরিচালনার দায়িত্বে ছিল। তাদের তরফে প্রথমে বলা হয়, ইমেল মারফৎ পরীক্ষায় বসার জন্য পোশাকবিধির কথা স্পষ্ট করা হয়েছিল। কিন্তু তারপরেও ওই ছাত্রী পোশাক বিধি মেনে চলেনি। মেটাল ডিরেক্টরে ধাতব অস্তিত্ব ধরা পড়ে। যদিও পরে জানা যায় অন্তর্বাসের হুক মেটাল ডিরেক্টরে চিহ্নিত হয়েছিল। পরীক্ষা পরিচালনকারী সংস্থা নিরাপত্তার আশঙ্কা করে ওই ছাত্রীদের অন্তর্বাস খুলতে বাধ্য করে। শুধু তাই নয়, পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর বেরনোর সময় তাঁদের অন্তর্বাস পরার সুযোগও দেওয়া হয়নি, হাতে নিয়েই বেরিয়ে যেতে হয়। কেরলের কোল্লাম জেলায় ছিল এই পরীক্ষা কেন্দ্রটি। ওই পরীক্ষার্থীদের দাবি ছিল, অন্তর্বাস খুলে পরীক্ষা দিতে বাধ্য করায় অস্বস্থিতে পড়তে হয়েছিল তাঁদের। মন দিয়ে পরীক্ষা দিতে পারেননি তাঁরা। 

    আরও পড়ুন: পড়ুয়ারা পড়বে দেশের সেনা জওয়ানদের বীরত্বের কাহিনী, জানালেন শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান

    ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৫৪ ধারা অনুসারে মহিলাদের শালীনতা ক্ষুন্ন করার উদ্দেশে আক্রমণ বা বলপ্রয়োগ, ৫০৯ ধারা অনুসারে মহিলাদের অপশব্দপ্রয়োগ বা অঙ্গভঙ্গি -এর অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়। ঘটনায় সাত জনকে গ্রেফতার করে কেরল পুলিশ। তার মধ্যে পরীক্ষাকেন্দ্র কলেজের দুই কর্মী ও নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সংস্থার তিন কর্মী ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। পরে প্রত্যেকেই জামিন পেয়ে যান। তবে ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসতেই দেশজুড়ে প্রবল বিতর্কের সৃষ্টি হয়। ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে এনটিএ।  

    ঘটনায় তৎপর হয় জাতীয় মহিলা কমিশন ও শিশু সুরক্ষা কমিশনও। কমিশনের তরফে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। পরে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির তরফে কমিটি গঠন করে পুরো ঘটনার তদন্ত করা হয়। তদন্ত শেষে এবার পরীক্ষার ব্যবস্থা করল এনটিএ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Anubrata Mondal: গরুপাচার মামলায় এবার সিবিআই- এর হাতে গ্রেফতার অনুব্রত ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলর

    Anubrata Mondal: গরুপাচার মামলায় এবার সিবিআই- এর হাতে গ্রেফতার অনুব্রত ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার মামলায় আরও এক কেষ্ট-ঘনিষ্ঠকে গ্রেফতার করল সিবিআই। এদিন সকালে বোলপুরের তৃণমূল কাউন্সিলর বিশ্বজ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে প্রায় দু ঘণ্টা তল্লাশি চালান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকরা। এই বিশ্বজ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে মনু অনুব্রতর ছায়াসঙ্গী হিসেবে পরিচিত। আয়-ব্যয় সংক্রান্ত নথি যাচাই করে, দু ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর আটক করা হয় তাঁকে। আয়-ব্যয় সংক্রান্ত নথি যাচাইয়ের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় কনসালট্যান্টের অফিসে।

    বোলপুরে একসঙ্গে ৪ জায়গায় হানা দিয়েছে সিবিআই। তৃণমূল কাউন্সিলরের বাড়ি ছাড়াও তৃণমূল কর্মী সুদীপ রায় ও অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ সুজিত দে- র বাড়িতেও চলছে সিবিআই তল্লাশি। সিবিআই সূত্রে দাবি, গরুপাচার মামলার তদন্তে উঠে এসেছে অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ এই তিনজনের নাম। সেই কারণেই এই অভিযান। একইসঙ্গে তল্লাশি চলছে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ও অনুব্রতর হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারির বোলপুরের বাড়িতে।

    আরও পড়ুন: পারলে আমাকে জেলে ভরো…মমতার মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কী বললেন নাড্ডা?

    সিবিআই গোয়েন্দাদের দাবি, অনুব্রত ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের বিপুল সম্পত্তির নথি গোয়েন্দাদের হাতে এসেছে। অনুব্রতর একার নামেই ২৪টি সম্পত্তির হদিশ মিলেছে। এছাড়া অনুব্রত-কন্যা সুকন্যার নামে ২৬টি সম্পত্তির নথি পেয়েছেন গোয়েন্দারা। অনুব্রতর স্ত্রী ছবি মণ্ডলের নামেও ১২টি সম্পত্তি রয়েছে। অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের নামে ৪৭টি সম্পত্তি রয়েছে বলে সিবিআই সূত্রে খবর। অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ বিদ্যুৎবরণ গায়েনের নামে রয়েছে ৩২টি সম্পত্তি! বিদ্যুতের স্ত্রী মহুয়া গায়েনের নামে ২টি জায়গায় সম্পত্তি রয়েছে। অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ কমলকান্তি ঘোষ ও তাঁর পরিবারের নামে ১৮টি সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি করেছেন সিবিআই গোয়েন্দারা।   

    আরও পড়ুন: অনুব্রত মামলায় বিচারককে হুমকি চিঠি-কাণ্ডে ধৃত আইনজীবী! আটক তাঁর সহকারীও 

    মঙ্গলবার আসানসোলে অনুব্রতকে জেরা করেছেন সিবিআই আধিকারিকরা। অনুব্রত-ঘনিষ্ঠদের এত বিপুল সম্পত্তির উৎস কী, তার সন্ধানে রয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকেও সংশোধানাগারে জেরা করেন সিবিআই গোয়েন্দারা। তার পর দিনই কেষ্ট-ঘনিষ্ঠদের বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই।       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • NCRB Report: ২০২১ সালে জঙ্গিদের থেকে মাওবাদীদের হাতে নিহত হয়েছেন বেশি পুলিশকর্মী, বলছে এনসিআরবি রিপোর্ট 

    NCRB Report: ২০২১ সালে জঙ্গিদের থেকে মাওবাদীদের হাতে নিহত হয়েছেন বেশি পুলিশকর্মী, বলছে এনসিআরবি রিপোর্ট 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদীদের তুলনায় দ্বিগুণ পুলিশকর্মী (police personnel) নিহত হয়েছেন মাওবাদী সংগঠনগুলির (Left Wing Extremists) হাতে। এমনটাই জানা গিয়েছে ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর ২০২১ সালের রিপোর্ট (NCRB 2021 Report) থেকে। 

    আরও পড়ুন: গরুপাচার মামলায় এবার সিবিআই- এর হাতে গ্রেফতার অনুব্রত ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলর

    রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২১ সালে জঙ্গিদের হাতে খুন হন ১৮ জন পুলিশকর্মী। আর মাওবাদী সংগঠন খুন করে ৪০ জন পুলিশকে। একইভাবে, ১১ জন পুলিশকর্মী সীমান্ত গুলিতে, একজন দাঙ্গায়, ১১ জন অপরাধীদের হাতে নিহত হয়েছেন। সাতজন দুর্ঘটনাক্রমে নিজের অস্ত্র দিয়ে এবং ৩৩৯ জন দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। তবে, উত্তর-পূর্বের বিদ্রোহীদের হাতে কোনও পুলিশকর্মীর মৃত্যু হয়নি।    

    কর্তব্যরত অবস্থায় নিহত মোট ৪২৭ জন পুলিশ নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ছিলেন, কনস্টেবল পদমর্যাদার ২৩৩ জন, হেড কনস্টেবল ৪৪ জন, সহকারী সাব ইস্পেক্টর ৩৭ জন, সাব ইন্সপেক্টর ২৬ জন, ইস্পেক্টর ৪ জন এবং গেজেটেড অফিসার এবং আরও দুজন। প্রায় একই সময় ১৬৩২ জন বিভিন্ন পদ মর্যাদার পুলিশের আহত হওয়ার খবরও সামনে এসেছে।

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতের শুনানিতে মিলল ছাড়পত্র, কর্নাটকের হুব্বালি ইদগাহ ময়দানে হবে গণেশ উৎসব 

    যে রাজ্যগুলিতে পুলিশের মৃত্যুর খবর সব থেকে বেশি। তার মধ্যে প্রথম তামিলনাড়ু। এই রাজ্যে সর্বাধিক পুলিশকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। ৫৬ জন পুলিশকর্মী পথ দুর্ঘটনায় এবং দুজন অপরাধীদের হাতে নিহত হয়েছেন। ছত্তিশগড়ে ৪০ জন পুলিশ কর্মী এলডব্লিউই এবং সাতজন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। বিহারে, ৩৮ জন পুলিশ কর্মী সড়ক দুর্ঘটনায় এবং একজন দাঙ্গায় নিহত হয়েছেন। 

    কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মধ্যে, ১৮ জন পুলিশ কর্মী সন্ত্রাসবাদীদের হাতে নিহত হয়েছেন এবং দিল্লিতে সড়ক দুর্ঘটনায় দুজনের মৃত্যু হয়েছে।

    ২০২১ সালে, ওড়িশায় অপরাধী দমন অভিযানে সবচেয়ে বেশি পুলিশ আহত হন। ১৮৮ জন আহত পুলিশের মধ্যে ১৭৬ জন অপরাধীদের হাতে এবং ১২ জন দাঙ্গায় জখম হন। কেরলে মোট ১৫৯ জন পুলিশ কর্মী আহত হয়েছেন যার মধ্যে ৯০ জন অপরাধীদের হাতে, ৬৮ জন দাঙ্গার কারণে এবং একজন সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছিলেন। তামিলনাড়ুতে, মোট ১৩৩ জন পুলিশ কর্মী আহত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। যার মধ্যে ৯৬ জন দুর্ঘটনায়, তিনজন নিজের অস্ত্র দিয়ে এবং ৩০ জন অপরাধীদের হাতে আহত হন। 

    কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মধ্যে দিল্লিতে সর্বাধিক সংখ্যক পুলিশকর্মী আহত হয়েছেন। দাঙ্গায় আহত হয়েছেন ১৫৬ জন, অপরাধীদের হাতে ২২ জন এবং দুর্ঘটনায় ১৭ জন আহত হয়েছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।     

  • Hardik Pandya: পাক বধের পর রোহিতদের ‘হার্দিক’ অভিনন্দন সৌরভ, সচিন, সেহবাগ, লক্ষণদের

    Hardik Pandya: পাক বধের পর রোহিতদের ‘হার্দিক’ অভিনন্দন সৌরভ, সচিন, সেহবাগ, লক্ষণদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএলের পর থেকেই অচেনা হার্দিকগুজরাট টাইটানসকে চ্যাম্পিয়ন করেই  নিজের আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছিলেন। প্রত্যাবর্তনের পর এখন চেনাই যাচ্ছে না তাঁকে। বদলে গিয়েছেন হার্দিক। বললেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। পাকবধের নায়ক হার্দিককে নিয়ে বলতে গিয়ে রোহিত জানান, “প্রত্যাবর্তনের পর থেকে হার্দিককে আর চেনা যাচ্ছে না। অসাধারণ খেলছে। দলে না থাকার সময়েও ওকে কী করতে হবে এবং কী ভাবে নিজেকে সুস্থ রাখতে হবে, সেটা সঠিক ভাবে পরিকল্পনা করেছে। নিজের ফিটনেসও সেই উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে। এখন নিয়মিত ঘণ্টায় ১৪০ কিমির বেশি জোরে বোলিং করছে। ব্যাটিং নিয়ে তো আলাদা করে কিছু বলার নেই। ও কেমন ব্যাট করে সেটা সবাই জানি।”

    হার্দিকের দুরন্ত পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেন মাস্টার ব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর। ট্যুইটবার্তায় সচিন লেখেন, অভিনন্দন টিম ইন্ডিয়া। দুরন্ত একটা ম্যাচ জয়ের কারিগর হার্দিক। শুভেচ্ছা জানায় বীরেন্দ্র সেওয়াগ, ভিভিএস লক্ষণ থেকে শুরু করে বহু প্রাক্তন ও বর্তমান ক্রিকেটাররা। সোশ্যাল মিডিয়া জুরে রবিবার রাজ করেন ভুবি, হার্দিকরা।

    প্রায় প্রতি বড় ম্যাচেই মাঠে থাকেন বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট তথা প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। তবে এশিয়া কাপে চির প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচে গ্যালারিতে ছিলেন না তিনি। তা নিয়ে নানা মহলে প্রশ্ন উঠেছে। তবে হার্দিকের দাপটে ভারতের এই দুরন্ত জয়ে রোহিতদের প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন সৌরভ। ট্যুইট বার্তায় সৌরভ জানান, ‘কঠিন সময়ে ভাল খেলেছে দল। এশিয়া কাপে শুরুটা ভাল হল।’

    আরও পড়ুন: হার্দিকের ব্যাট-বল হৃদয়-হরণ করল মোদি থেকে শাহের! এশিয়া কাপে পাকিস্তানকে হারিয়ে যাত্রা শুরু ভারতের

    এশিয়া কাপের (Asia Cup 2022) হাইভোল্টেজ ম্যাচে (Ind vs Pak) জয় ছিনিয়ে নিয়েছে ভারত। ম্যাচের শেষ দু ওভারে ভারতের জয়ের জন্য দরকার ছিল ২১ রান। হবে কি হবে না এই দোলাচলে গ্যালারি থমথমে। চুপ করে বক্সে বসে বিসিসিআই সচিব জয় শাহ।  ১৯তম ওভারে হারিস রউফকে তিনটি চার মেরে চাপ কমালেন হার্দিক। এমনকি শেষ চার বলে যখন ৬ রান দরকার ছিল, তখন তৃতীয় বলে ডট হলেও ছিলেন শান্ত মেজাজে। চতুর্থ বলে লং অন দিয়ে বড় ছক্কা মেরে দলকে জেতান পান্ডিয়া। ১৭ বলে চারটি চার ও এক ছয়ে ৩৩ রানে অপরাজিত হার্দিক যে কোনও কিছুতেই ভয় পান না, মানলেন তাঁর নেতা। ভারত অধিনায়ক রোহিত বলেন, “ফিরে আসার পর থেকে ওকে অনেক শান্ত মনে হচ্ছে। ব্যাট হোক বা বল, দুটো বিভাগেই ভাল খেলছে ও। আগের থেকেও জোরে বল করতে পারে। এখন বাউন্স দিতেও শিখে গিয়েছে। নিজে কোন পরিস্থিতিতে কী ভাবে খেলতে পারে সেটা ওর পক্ষে আগে বোঝা দরকার ছিল। এখন সেটা নিয়ে কোনও সমস্যা নেই। প্রতি ওভারে ১০ রান দরকার হলে আমরা হয়তো ভয় পেতে পারি। কিন্তু হার্দিক পাবে না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Artemis 1 Mission: ‘নাসা’-র তৈরি রকেটে যান্ত্রিক গোলযোগ! শেষ মুহূর্তে স্থগিত আর্টেমিস ১ উৎক্ষেপণ

    Artemis 1 Mission: ‘নাসা’-র তৈরি রকেটে যান্ত্রিক গোলযোগ! শেষ মুহূর্তে স্থগিত আর্টেমিস ১ উৎক্ষেপণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একেবারে শেষ মুহূর্তে স্থগিত করা হল আর্টেমিস-১ মিশনের (Artemis 1 Mission) চন্দ্রযান যাত্রা। সোমবার অর্থাৎ গতকালই এক ঐতিহাসিক যাত্রা শুরু হওয়ার কথা ছিল। ঠিক ছিল গতকাল ভারতীয় সময়ের সন্ধ্যে ৬টা নাগাদ ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে এসএলএস রকেটটিকে চাঁদের উদ্দেশে উৎক্ষেপণ করা হবে। কিন্তু রকেট উৎক্ষেপণের ঠিক ৪০ মিনিট আগে হঠাৎ রকেটের প্রধান চারটি ইঞ্জিনের মধ্যে একটিতে যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা দিলে নাসার ইঞ্জিনিয়াররা তৎক্ষণাৎ মিশন থামিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, নাসার তরফে জানানো হয়েছে, ৩০ অগাস্ট একটি প্রেস কনফারেন্সের আয়োজন করা হয়েছে. যেখানে ঘোষণা করা হবে যে এরপর কবে রকেট উৎক্ষেপণের দিন নির্ধারণ করা হবে। তবে জানা গিয়েছে, সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ২ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার  ফের রকেট উৎক্ষেপণের পরবর্তী দিন ঠিক করা হবে। আপাতত চন্দ্রযান লঞ্চ প্যাডের জায়গাতেই থাকবে।

    আরও পড়ুন: আর্টেমিস ১ মিশনের প্রথম ধাপ! আজই চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দিতে চলেছে নাসার মহাকাশযান

    ঠিক কী কারণে যান্ত্রিক ত্রুটি হয়েছে, সেটাই খতিয়ে দেখছেন নাসার ইঞ্জিনিয়ারদের দল। তারপরেই জানা যায়, রকেটের চারটি আরএস-২৫ ইঞ্জিনের একটিতে তাপমাত্রা জনিত সমস্যার কারণে যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা যায়। এছাড়াও হাইড্রোজেন জ্বালানির ট্যাঙ্কে হাইড্রোজেন ভরাট করার সময় ফুটো দেখা দিয়েছিল। সেই সঙ্গে দেখা দেয় খারাপ আবহাওয়ার সমস্যাও। এরপরেই এই যাত্রা স্থগিত করা হয়।

    তবে তাঁরা আশাবাদী, যে শীঘ্রই এই সমস্যাগুলোর  সমাধান করা হবে। চন্দ্র অভিযানের প্রথম পর্যায় হিসেবে, এদিন নাসার তৈরি এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট স্পেস লঞ্চ সিস্টেম (SLS)  উড়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আর্টেমিস মিশনের প্রথম ধাপেই বড় বাধার সম্মুখীন হতে হল নাসা-কে(NASA)।

    আরও পড়ুন: মানুষ তো খেলনা নয়! জানেন কি আর্টেমিস-১ রকেটে করে মহাকাশে পাঠানো হচ্ছে ‘খেলনা-মানুষ’?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোমই ভবিষ্যত’, বললেন প্রধানমন্ত্রী, কর্মদক্ষতা বাড়াতে একাধিক পরামর্শ মোদির

    Narendra Modi: ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোমই ভবিষ্যত’, বললেন প্রধানমন্ত্রী, কর্মদক্ষতা বাড়াতে একাধিক পরামর্শ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বৃহস্পতিবার, শ্রমশক্তি নিয়ে এক বড় ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তিনি বলেছেন, ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ (Work From Home) এই দেশের ভবিষ্যত হতে চলেছে। বৃহস্পতিবার শ্রম মন্ত্রকের তরফে আয়োজিত জাতীয় কনফারেন্সে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই ভারতের শ্রমিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ভবিষ্যতের জন্য নমনীয় কর্মস্থল, নমনীয় কাজের সময় এবং ঘরে বসে কাজের সুবিধাকে আরও উন্নত করতে হবে এবং ভবিষ্যতে এটিই প্রয়োজন। তাঁর মতে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’-এর সুযোগ থাকলে আরও বেশি সংখ্যক নারী কাজে যোগ দিতে পারবেন।

    প্রধানমন্ত্রী মোদি এদিন জানান, ভারতে অর্থনৈতিক পরিস্থিতির দ্রুত হারে উন্নতি হচ্ছে এবং এর পেছনে শ্রমিকদেরই অবদান রয়েছে। তিনি আরও জানান, কেন্দ্রের ই-শ্রম পোর্টাল (E-Shram Portal) কর্মীদের সামাজিক সুরক্ষা দিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। মাত্র এক বছরেই দেশের ৪০০টি জায়গা থেকে ২৮ কোটি শ্রমিক এই পোর্টালে নিজেদের নাম নথিভুক্ত করেছেন। এই পোর্টালের মাধ্যমে বিশেষ করে পরিযায়ী শ্রমিক, নির্মাণকর্মী, ঠিকা কর্মী ও বাড়িতে কর্মরত মহিলারা উপকৃত হয়েছেন। প্রত্যেক রাজ্যের শ্রম পোর্টালের সঙ্গে কেন্দ্রের ই-শ্রম পোর্টালের সংযুক্তিকরণের জন্য অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: ফের বিশ্বসেরা মোদি! সকল রাষ্ট্রনেতাদের পিছনে ফেলে জনপ্রিয়তার শিখরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী

    তিনি ২০৪৭ সালের অমৃতকালের কথাও বলেছেন। অর্থাৎ দেশের শ্রম মন্ত্রকের (Labour Ministry) নির্দিষ্ট কিছু লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। ২০৪৭ সালের জন্য এই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই লক্ষ্যমাত্রা করার উদ্দেশ্য হল দেশের কর্মশক্তির মধ্যে মহিলাদের সংখ্যাকে বাড়িয়ে তোলা। তার জন্যেই নির্দিষ্ট কিছু পদক্ষেপ নিতে চলেছে সরকার। আবার কাজের পদ্ধতি শিথিল করার কথা ভাবা হয়েছে।

    এই কনফারেন্সে সমস্ত রাজ্যের শ্রমমন্ত্রীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “ভারতের স্বপ্ন পূরণে এবং অমৃতকালে দাঁড়িয়ে ভারতকে উন্নত দেশে পরিণত করার পিছনে দেশের শ্রমশক্তির বিরাট অবদান রয়েছে। দেশের সংগঠিত ও অসংগঠিত ক্ষেত্রে বর্তমানে কোটি কোটি কর্মী রয়েছেন, যাঁদের অবদান অনস্বীকার্য।”

    প্রসঙ্গত, অন্ধ্রপ্রদেশের তিরুপতিতে ২৫ ও ২৬ অগাস্ট কেন্দ্রীয় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক দুদিনের সম্মেলনের আয়োজন করেছিল। শ্রম-সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য সমবায় ফেডারেলিজমের নেতৃত্বে এই কনফারেন্সের আয়োজন করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Congress President Poll: ভোটে অংশ নিতে বৈঠকে বসতে চলেছে কংগ্রেসের জি-২৩!

    Congress President Poll: ভোটে অংশ নিতে বৈঠকে বসতে চলেছে কংগ্রেসের জি-২৩!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনে (Congress President Poll) লড়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসছে কংগ্রেসের (Congress) বিক্ষুব্ধ অংশ জি-২৩ (G-23)। অক্টোবরে নির্বাচন হওয়ার কথা ওই পদে। গত রবিবারই বৈঠকে বসে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি (Congress Working Committee)। সেখানেই ঠিক হয় প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচনে হবে অক্টোবরে।    

    দীর্ঘদিন ধরে খালি পড়ে রয়েছে কংগ্রেস (Congress) সভাপতির পদ। উনিশের লোকসভা নির্বাচনের আগে ওই পদে বসানো হয়েছিল রাহুল গান্ধীকে। ভোটে বিজেপির (BJP) কাছে গোহারা হারে সোনিয়া গান্ধীর দল। হারের দায় ঘাড়ে নিয়ে পদত্যাগ করেন রাহুল। তার পর থেকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। বয়সজনিত কারণে তিনি আর দায়িত্ব নিতে চাইছেন না। দায়িত্ব নিতে রাজি নন রাহুলও। তাই প্রয়োজন হয়ে পড়েছে নয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। কংগ্রেস সূত্রে খবর, সেপ্টেম্বরের ২২ তারিখে নির্বাচনী নোটিফিকেশন জারি করা হবে। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার কাজ শুরু হবে সেপ্টেম্বরের ২৪ তারিখে। চলবে ওই মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত। ৮ অক্টোবর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। ভোট হলে হবে ১৭ তারিখ সকাল ১০ থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত। গণনা এবং ফল ঘোষণা হবে ১৯ তারিখে। 

    আরও পড়ুন : কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন পর্যন্ত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিচ্ছে জি-২৩!

    কংগ্রেসের বিক্ষুদ্ধ অংশ যারা জি-২৩ নামে পরিচিত, আগামী সপ্তাহে নয়া দিল্লিতে বৈঠকে বসতে চলেছেন তাঁরা। সেখানেই ভোটে লড়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। জি-২৩ এর এক নেতা বলেন, আমরা দেখব এটা প্রকৃত নির্বাচন নাকি সাজানো। তিনি বলেন, আমরা প্রথমে ভোটার তালিকা খুঁটিয়ে দেখব। যদি সাজানো হয়, তাহলে ভোটে অংশ নেওয়ার কোনও মানে হয় না। মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ চৌহান রয়েছেন জি-২৩ শিবিরে। তিনি বলেন, দলে অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র চেয়ে দু বছর আগে আমরা চিঠি লিখেছিলাম সোনিয়া গান্ধীকে। তাই ভোটের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র কোনও একটি রাজনৈতিক দলের প্রাণবন্ততার প্রতীক। ইদানিং সব ক্ষেত্রে পার্টি হারছে। দলের অভ্যন্তরে ভোট হয়নি, মনোনীত কয়েকজন অফিস বেয়ারারই সব সিদ্ধন্ত নিচ্ছেন। জি-২৩ এর এক নেতা বলেন, কংগ্রেসের সব পদের ক্ষেত্রে নির্বাচন হওয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেবল পার্টির প্রেসিডেন্ট নয়, পার্টির নিচুতলায় নির্বাচনও গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর প্রশ্ন, নির্বাচনে অংশ নিলে ভুল কী হবে? এটা তো গণতন্ত্র!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share