Tag: madhyom bangla

madhyom bangla

  • Ayodhya Ram Mandir: ৯৪৪ কেজি রুপো দান! ৫ বছরে সরকারকে ৩৯৬ কোটি টাকা কর দিল অযোধ্যার রাম মন্দির

    Ayodhya Ram Mandir: ৯৪৪ কেজি রুপো দান! ৫ বছরে সরকারকে ৩৯৬ কোটি টাকা কর দিল অযোধ্যার রাম মন্দির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রী-রাম মাহাত্ম্যে ভক্তদের প্রাণকেন্দ্র এখন অযোধ্যা (Ayodhya Ram Mandir)। প্রতিদিন অযোধ্যার রাম মন্দিরে ভক্তদের ঢল নামছে। বিশেষ বিশেষ দিনে তো জনসমুদ্র। দেশের কোষাগারকেও ভরিয়ে তুলছে রাম মন্দির। ধর্মীয় পর্যটনের উত্থানের জেরে বিগত ৫ বছরে শ্রী রাম জন্মভূমি ট্রাস্ট সরকারকে ৩৯৬ কোটি টাকা কর দিয়েছে। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের প্রধান চম্পত রাই সম্প্রতি এই কথা জানিয়েছেন। এই অর্থ ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫-এর মধ্যে দেওয়া হয়েছে। এই ৪০০ কোটি টাকা করের মধ্যে ২৭০ কোটি টাকা জিএসটি দেওয়া হয়েছে। বাকি ১৩০ কোটি টাকা অন্যান্য কর (Ram Mandir Tax) হিসাবে দেওয়া হয়েছে। রামমন্দির ট্রাস্টের দাবি, কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল দ্বারা অডিট করা হিসাবই প্রকাশ করা হয়েছে।

    ভক্তদের ভিড় রাম মন্দিরে

    ২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir)। তারপর থেকেই রাম মন্দিরে ভক্তদের ভিড় লেগেই রয়েছে। বড় বড় উৎসবে নামে অগুনতি পুণ্যার্থীর ঢল। গত বছর অযোধ্যা ১৬ কোটি দর্শনার্থী ভিড় জমিয়েছিলেন, যা রেকর্ড। যার মধ্যে ৫ কোটি রাম মন্দির পরিদর্শন করেছেন। রাম মন্দিরের ট্রাস্টের কর্তা চম্পত রাই বলেন, “অযোধ্যায় ভক্ত ও পর্যটকদের সংখ্যা ১০ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা এটিকে একটি প্রধান ধর্মীয় পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত করেছে এবং স্থানীয় মানুষের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছে। মহাকুম্ভের সময় ১.২৬ কোটি ভক্ত অযোধ্যায় এসেছিলেন।” তবে রাম মন্দির তৈরি হওয়ার আগেও কিন্তু বহু মানুষ গিয়েছিলেন রামলালার দর্শন করতে।

    রাম মন্দিরে নিয়মিত আয় ও কর প্রদান

    ২০২০ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্ট (Ayodhya Ram Mandir) গত পাঁচ বছরে রাম মন্দিরের নির্মাণের জন্য ২,১৫০ কোটি টাকা খরচ করেছে, যার মধ্যে ১৮ শতাংশ অর্থ সরকারকে ট্যাক্স (Ram Mandir Tax) হিসেবে পরিশোধ করা হয়েছে। এই অর্থ প্রধানত জনগণের দান, ব্যবসায়ী এবং অন্যান্য দাতাদের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়েছে। মন্দিরের নির্মাণ শুরুর আগে ভারত সরকার মাত্র এক টাকা দান করেছিল। চম্পত রাই আরও জানান, গত পাঁচ বছরে ট্রাস্ট মোট ৩,৫০০ কোটি টাকা দান সংগ্রহ করেছে, যার ৬০ শতাংশই ২০২০ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে সংগ্রহ করা হয়। গত পাঁচ বছরে, ট্রাস্ট সরকারী বিভাগগুলোকে ৩৯৬ কোটি টাকা ট্যাক্স প্রদান করেছে। এর মধ্যে ২৭২ কোটি টাকা জিএসটি হিসেবে, এবং ১৩০ কোটি টাকা বিভিন্ন ট্যাক্স ক্যাটেগরিতে প্রদান করা হয়েছে।

    আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা

    চম্পৎ রাই জানান, ট্রাস্ট রাজকীয় নির্মাণ সংস্থা (উত্তরপ্রদেশ রাজকীয় নির্মাণ নিগম)-কে  রাম কথা মিউজিয়ামের চারপাশে তিনটি গেট নির্মাণের জন্য ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। ট্রাস্ট সরকারী অ্যাকাউন্টে ৩৯ কোটি টাকা জমা করেছে, আর রয়্যালটি হিসেবে ১৪.৯০ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে এবং নির্মাণ শ্রমিকদের জন্য ৭.৪০ কোটি টাকা শ্রম তহবিল হিসেবে বরাদ্দ করেছে। এছাড়া, ৪ কোটি টাকা বিমা পলিসির জন্য রাখা হয়েছে এবং রাম জন্মভূমি মানচিত্র অনুমোদন করার জন্য আয়োধ্যা বিকাশ প্রাধিকারণের জন্য ৫ কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। গত পাঁচ বছরে, ভক্তরা শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ট্রাস্টে ৯৪৪ কিলোগ্রাম রুপো দান করেছেন (যার ৯২ শতাংশ বিশুদ্ধ)। ভারত সরকারের মিন্টিং কর্পোরেশন প্রাপ্ত রুপো দিয়ে বিশাল রুপোর ইট তৈরি করেছে, যেগুলো ব্যাঙ্ক লকারে সুরক্ষিত রাখা হয়েছে, চম্পত রায় এ তথ্য শেয়ার করেছেন। তিনি আরও জানান যে, রাম মন্দিরের নির্মাণ কাজ প্রায় ৯৬ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। চম্পত রাই জানান, শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্ট স্বচ্ছভাবে এই কর পরিশোধ করেছে। এই টাকা সরকারের কোষাগারে জমা হয়েছে। তাঁদের আর্থিক লেনদেন ভারতের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (ক্যাগ) নিয়মিত পরীক্ষা করেও দেখে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

    ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ল্য়ান্ড-মার্ক অযোধ্যা

    ২০১৯ সালে যুগান্তকারী নির্দেশের পর ২০০০ সালে অযোধ্যায় রামলালার মন্দির (Ayodhya Ram Mandir) নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) সেই কাজ করেছিলেন। এরপরই রামমন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হয়। ২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়। এক্ষেত্রেও প্রধানমন্ত্রী ছিলেন পুরোভাগে। এই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন প্রখ্যাত সব সাধু, সন্ন্যাসী, দেশ বিদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশিষ্ট্যজন। হিন্দুদের বিশ্বাস, অযোধ্য়ায় মন্দিরের জায়গাতেই রামলালার জন্ম হয়েছিল। বর্তমানে অযোধ্যা ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ল্য়ান্ড-মার্কে পরিণত হয়েছে। রাম মন্দিরের দৌলতে ভরে উঠছে কোষাগার। এই মন্দির থেকে রাজস্ব এবং কর হিসেবে জমা পড়ছে বিপুল অঙ্কের টাকা।

  • Sunita Williams: ন’মাসের অপেক্ষার অবসান, পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতারা

    Sunita Williams: ন’মাসের অপেক্ষার অবসান, পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে ৯ মাসের অপেক্ষার অবসান। নিরাপদেই পৃথিবীতে ফিরলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত নাসার মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams) এবং তাঁর সঙ্গী বুচ উইলমোর। আজ, ১৯ মার্চ বুধবার, ভোর ৩টে ২৭ মিনিট নাগাদ (ভারতীয় সময়) তাঁদের নিয়ে ইলন মাস্কের সংস্থা স্পেসএক্সের মহাকাশযান ফ্লরিডার সমুদ্রে অবতরণ করে। মহাকাশ থেকে পৃথিবী পর্যন্ত সুনীতাদের এই প্রত্যাবর্তনে কোনও রকম ত্রুটি হয়নি বলেই জানিয়েছে নাসা। সুনীতাদের (Sunita Williams) সঙ্গে একই মহাকাশযানে ফিরেছেন নাসার নিক হগ এবং রুশ নভশ্চর আলেকজান্ডার গর্বুনভ। প্রসঙ্গত, গত বছর জুন মাসে সুনীতারা মহাকাশের উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছিলেন। সেসময় সফর ছিল ৮ দিনের। পরে মহাকাশযানে যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়ায়, আটকে পড়েন সুনীতারা। মঙ্গলবার সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে (ভারতীয় সময়) সুনীতাদের নিয়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস) ছাড়ে স্পেসএক্সের ড্রাগন যান। পরে বুধবার অতলান্তিক মহাসাগরের ফ্লোরিডা উপকূলে মহাকাশচারীরা নিরাপদে অবতরণ করেন। তাঁদের জন্য আগে থেকেই রাখা ছিল মার্কিন নৌসেনা বাহিনীর বোট।

    পরিবারের সঙ্গে এখনই দেখা নয় (Sunita Williams)

    এর পরেই মডিউল-সহ সুনীতাদের একেবারে জাহাজের কাছে নিয়ে আসে নৌবাহিনী। মহাকাশচারীদের হাইড্রলিক পদ্ধতিতে তোলা হয় জাহাজের ভিতর। সেখানে ড্রাগন ক্যাপসুলের দরজা খোলা হয়। প্রথমে বেরিয়ে আসেন নিক হগ। তার প্রায় ৫ মিনিট পরে ভারতীয় সময় ভোর ৪টে ২২ নাগাদ হাসিমুখে বেরিয়ে আসেন সুনীতা উইলিয়ামস। এর পরেই জাহাজ পাড়ি দেয় স্থলভাগের উদ্দেশে। জানা যাচ্ছে, পৃথিবীতে ফিরলেও এখনই নিজেদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না মহাকাশচারীরা। তাঁদের থাকতে হবে ক্রু- কোয়ার্টারে। সেখানেই বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে চলবে তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা। তার পরে সুনীতা (Sunita Williams) ও বুচের সঙ্গে দেখা করার সম্মতি মিলবে পরিবার ও আত্মীয়দের। সুনীতাদের অবতরণের পরেই ভারতের বিভিন্ন জায়গাতেও দেখা দিয়েছে উন্মাদনা।

    নাসার সাংবাদিক বৈঠক

    মহাকাশচারীদের অবতরণের পরেই এদিন নাসার পক্ষ থেকে একটি সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। ভারতীয় সময় ভোর ৫টা ৫ মিনিট নাগাদ এই সাংবাদিক বৈঠক সম্পন্ন হয়েছে। নাসার উপ সহযোগী প্রশাসক জোয়েল মনটালবানো ও কার্যক্রম সমন্বয় ব্যবস্থাপক বিল স্পিচ বলেন, ‘‘নাসার গর্বের সঙ্গীরা নিরাপদ ভাবে অবতরণ করেছেন। ৯ মাসে ৯০০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ১৫০টি বিষয়ের গবেষণা করা হয়েছে।’’

    কীভাবে ফেরত মহাকাশ থেকে

    নিরাপদে ফিরে এসেছেন সুনীতারা। প্রথমেই তাঁদের স্পেসক্রাফটের (SpaceX Crew 9) ইঞ্জিন চালু করা হয়। তা পৃথক হয় আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে। এরপর তা ধাপে ধাপে নীচের কক্ষপথে নেমে আসে। এর গতিবেগকে কমিয়ে দেওয়া হয়। তার কারণ পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে এই যানের গতি এমনিতেই বেশি হয়। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই এই মহাকাশযানের সর্বোচ্চ গতি হয়ে যায় প্রতি ঘণ্টায় ২৮ হাজার ৮০০ কিলোমিটার। এই বিপুল গতিতে ফিরতে স্বাভাবিকভাবে তীব্র ঘর্ষণ শুরু হয় মহাকাশযানে। এর ফলে এর তাপমাত্রাও বেড়ে যায়। এই কারণে তাপ প্রতিরোধক ব্যবস্থাও করা হয় যন্ত্রে। এই সময়ে মহাকাশচারীরা পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির পাঁচগুণ বেশি টান অনুভব করেন বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এরপরে মহাকাশযান থেকে ক্যাপসুল ও বড় প্যারাসুটের মাধ্যমে সমুদ্রে সফট ল্যান্ডিং করানো হয় স্পেসএক্স-র যানকে।

    রবিবার মহাকাশে পৌঁছায় ইলন মাস্কের যান (SpaceX Crew 9)

    প্রসঙ্গত, ৫ জুন সুনীতাদের নিয়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল বোয়িং স্টারলাইনার। কিন্তু পরে এই মহাকাশযানে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। ফলে সেখানেই আটকে পড়েন সুনীতারা। তার পর থেকে একাধিক বার তাঁদের পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু বার বার তা নানা কারণে পিছিয়ে গিয়েছে। আট দিনের সফর দীর্ঘায়িত হয়েছে ন’মাসে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ নেন গত জানুয়ারিতে। এরপরেই তিনি ইলন মাস্ককে সুনীতাদের বিষয়টি দেখার অনুরোধ করেছিলেন। তার পর মহাকাশে স্পেসএক্সের যান পাঠানোর তোড়জোড় শুরু করা হয়। গত শনিবার ভোরে (ভারতীয় সময়) ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে ফ্যালকন ৯ রকেটকে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। ভারতীয় সময় অনুযায়ী, রবিবার সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটে রকেটটি মহাকাশ স্টেশনে ডকিং করে। তাতে ছিলেন নাসার অ্যান ম্যাক্লেন, নিকোল আইয়ার্স, জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা জাক্সার প্রতিনিধি টাকুয়া ওনিশি এবং রাশিয়ার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা রসকসমসের প্রতিনিধি কিরিল পেসকভ। তাঁদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে এরপর পৃথিবীতে ফিরে এলেন সুনীতারা (Sunita Williams)।

  • Daily Horoscope 19 March 2025: কর্মে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 19 March 2025: কর্মে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।

    ২) সন্তানদের নিয়ে একটু চিন্তা থাকবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    বৃষ

    ১) নিজের প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন।

    ২) দায়িত্ব পালন নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে অশান্তি হতে পারে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) প্রতিবেশীর ঝামেলায় বেশি কথা না বলাই শ্রেয়।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে না এগোনোই ভালোে হবে।

    ৩) প্রতিকূল কাটবে দিনটি।

    কর্কট

    ১) কুচক্রে পড়ে নিজের ক্ষতি হতে পারে।

    ২) বায়ুপথে ভ্রমণ হতে পারে।

    ৩) নিজেকে সময় দিন।

    সিংহ

    ১) কোনও যন্ত্র খারাপ হওয়ায় প্রচুর খরচ হতে পারে।

    ২) কর্মে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কন্যা

    ১) ভালো কোনও সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় ক্ষোভ বাড়তে পারে।

    ২) কারও কাছ থেকে বড় কোনও উপকার পেতে পারেন।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    তুলা

    ১) ধর্মীয় স্থানে দান করায় শান্তিলাভ।

    ২) কাজের জন্য বাড়ির কেউ বাইরে যাওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) বক্তা হিসাবে সুনাম বাড়তে পারে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে, প্রতারিত হওয়ার যোগ।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    ধনু

    ১) পড়াশোনার খুব ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মকর

    ১) কোনও ভুল কাজ করার জন্য শান্তি পাবেন না।

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও পরে জটিলতা আসতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যা হতে পারে।

    ২) নিজের চিকিৎসায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের পাশে পাবেন।

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো।

    ২) মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • S Jaishankar: ‘গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা, বাজার অর্থনীতি, ধর্মের প্রতি সম্মান ভারতীয় সমাজের মৌলিক দিক’, অভিমত জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: ‘গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা, বাজার অর্থনীতি, ধর্মের প্রতি সম্মান ভারতীয় সমাজের মৌলিক দিক’, অভিমত জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে বোঝার জন্য তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে গ্লোবাল সাউথ এবং গণতন্ত্র। ভারত একটি এমন বিশ্বে অভিযোজন করেছে এবং পথ চলেছে যা “সবসময় আমাদের সদয়” এবং “সবসময় আমাদের প্রতি সহনশীল” ছিল না, তবে দেশটি তার ইতিহাস এবং অভিজ্ঞতার মাধ্যমে এগিয়ে এসেছে, বলে অভিমত প্রকাশ করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। মঙ্গলবার ‘রাইসিনা ডায়লগ’ (Raisina Dialogue 2025) অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে কাশ্মীর দখল করে রাখার প্রসঙ্গে তুলে পাকিস্তানকেও এক হাত নিয়েছেন তিনি।

    ভারতকে বুঝতে প্রয়োজন বিশেষ জ্ঞান

    ভারতের আসল অবস্থান সম্পর্কে প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “আমার মতে, ভারতের বিষয়ে বোঝার জন্য তিনটি-চারটি বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, গ্লোবাল সাউথ, উপনিবেশবাদের পরিপ্রেক্ষিত, কারণ ভারতের বৈশ্বিক অবস্থানকে বোঝার জন্য উপনিবেশী ইতিহাসের সঙ্গে পরিচিত হওয়া জরুরি। যখন আপনি স্বাধীনতা হারিয়ে ফিরে পাওয়ার জন্য সংগ্রাম করেন, তখন তার সঙ্গে একটি মানসিকতা তৈরি হয়। তাই গ্লোবাল সাউথ একদম গুরুত্বপূর্ণ।” বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar) আরও বলেন, “দ্বিতীয়ত, আমরা ১৯৪০-এর দশকে একটি আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হতে বেছে নিয়েছি। আমি মনে করি আমরা এ বিষয়ে আমাদের নিজস্ব ঐতিহ্য থেকে শিক্ষা নিয়েছি। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা, বাজার অর্থনীতি, এবং ধর্মের প্রতি সম্মান—এটি আমাদের সমাজের মৌলিক দিক। কখনো কখনো আমরা নিজেদের মধ্যে এটা কিছুটা গুরুত্বহীন ভাবতে পারি, তবে আমাদের অনেক সিদ্ধান্ত এই বিষয়গুলোকে মাথায় রেখে নেওয়া হয়।” বিশ্বের প্রতি ভারতের অভ্যন্তরীণ অভিযোজনের কথা তুলে ধরে জয়শঙ্কর বলেন, “তৃতীয়ত, আমি বলব, আমাদের এমন একটি পৃথিবীতে অভিযোজন করার দক্ষতা তৈরি হয়েছে, যা সবসময় আমাদের প্রতি সদয় বা সহনশীল ছিল না। তবে আমরা একটি দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এগিয়ে গেছি। আজ, বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হিসেবে, পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে, সম্ভবত এই দশকের শেষে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে, আমাদের অবদান আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে।”

    প্রসঙ্গ কাশ্মীর

    কাশ্মীর (Kashmir) প্রসঙ্গে এদিন জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেছেন, ‘আমরা সবাই সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার কথা বলি। বিশ্বের বিভিন্ন নিয়মের মধ্যে যা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে অন্য কোনও দেশের এলাকায় সবথেকে দীর্ঘ অবৈধ উপস্থিতির সাক্ষী রয়েছে ভারতের কাশ্মীর।’ কাশ্মীর প্রসঙ্গে রাষ্ট্রপুঞ্জ এবং পশ্চিমী বিশ্বের ভূমিকায় অসন্তুষ্ট জয়শঙ্কর। সেই হতাশাও এদিন ব্যক্ত করেছেন তিনি।

  • Nagpur: ১৯২৭ সালে নাগপুরে মৌলবাদীদের তাণ্ডব রুখে দেয় আরএসএস

    Nagpur: ১৯২৭ সালে নাগপুরে মৌলবাদীদের তাণ্ডব রুখে দেয় আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯২৭ সালের ৪ সেপ্টেম্বর নাগপুরের (Nagpur) ঘটনা নিয়েই এই প্রতিবেদন। তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের মধ্যপ্রদেশ এবং বেরারের অংশ ছিল নাগপুর, বর্তমানে যা মহারাষ্ট্রে অবস্থান করছে। জানা যায়, ৪ সেপ্টেম্বর মহালক্ষ্মী পুজোর একটি বিশাল শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। জানা যায়, সে সময় হিন্দুদের শোভাযাত্রা যখন নাগপুরের বিভিন্ন রাস্তার ধরে এগিয়ে যাচ্ছিল, তখনই মৌলবাদীরা এতে অতর্কিত হামলা চালায়। ১৯২৭ সালে ৪ সেপ্টেম্বরের সেই সন্ধ্যায় মৌলবাদী আক্রমণের দৃশ্য অনেকটা ফুটে উঠেছে লেখক এমজি চিকারার লেখা রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ – এক জাতীয় উত্থান বইতে। এই বইতে লেখক লিখছেন, ‘‘লক্ষ্মী পুজোর দিন দুপুরে প্রসাদ গ্রহণ করার পরে হিন্দুরা বিশ্রাম নিতে শুরু করে। কারণ সারাদিন ধরে তাঁরা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ব্যস্ত ছিলেন। এরপরেই ঠিক বিকেলে শোভাযাত্রা বের হয়। তখনই প্রাণঘাতী অস্ত্র হাতে নিয়ে পাল্টা মিছিল করতে দেখা যায় মৌলবাদীদের। এই মিছিল অতর্কিত আক্রমণ চালায়। নাগপুরের হিন্দু পরিবারগুলিকে আক্রমণও করা হয়। তাদের ঘরবাড়ি লুট করা হয়।’’

    সাম্প্রদায়িক হিংসার খবর প্রকাশিত হয় নিউ ইয়র্ক টাইমসে

    প্রসঙ্গত, ১৯২৭ সালের ৪ সেপ্টেম্বর যে ভয়াবহ সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে নাগপুরে (Nagpur), তা ওই বছরের ৭ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর প্রতিবেদনেও প্রকাশিত হয়। অর্থাৎ বোঝাই যায়, এই ঘটনা সেসময় আন্তর্জাতিক সংবাদপত্রেও খবরের শিরোনামে চলে আসে। নাগপুরের সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ হয়ে ওঠে এক আন্তর্জাতিক ইস্যু। লেখক এমজি চিকারা তাঁর বইতে আরও লিখছেন, ‘‘মৌলবাদীরা হামলা শুরু করলে পাল্টা প্রতিরোধ করেন স্থানীয় হিন্দু যুবকরা। তখনই প্রমাণ হয় যে হিন্দুরাও পরিস্থিতি মোকাবিলা করার ক্ষমতা রাখে।’’

    সিপি ভিসিকর নিজের বইতে কী লিখেছিলেন?

    আর একজন লেখক সিপি ভিসিকর ১৯৭৯ সালে একটি বই লেখেন। যার নাম “কেশব: সংঘ নির্মাতা”। এই বইয়ের ৪৩ এবং ৪৪ পাতায় তিনি নাগপুরের (Nagpur) ওই ঘটনা উল্লেখ করেন। সিপি ভিসিকর তাঁর বইতে লিখছেন, ‘‘মৌলবাদীরা ৪ সেপ্টেম্বর ১৯২৭ সালে একটি বিশাল মিছিল বের করে এবং সাম্প্রদায়িক হিংসার পরিকল্পনা শুরু করে। তারা বিকেলের সময়ে মিছিলটি আয়োজন করেছিল। কারণ তারা জানত যে হিন্দুরা দুপুরে খাবারের পরে বিশ্রাম নেবে। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের কর্মীরা সেই পরিকল্পনা বুঝতে পেরেছিলেন। স্বয়ংসেবকরা জানতেন, ওই মিছিল থেকে হিংসা ছড়াবে। সংঘ প্রতিষ্ঠাতা ডাক্তার হেডগেওয়ার সেদিন ব্যক্তিগত কাজে নাগপুরের বাইরে ছিলেন। মৌলবাদীদের ওই মিছিল নাগপুরে শিক্ষিত মধ্যবিত্ত এলাকাগুলি দিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। যে পথ দিয়ে ওই মিছিল যাচ্ছিল, তার আশেপাশে অনেক সরু গলি ছিল। মৌলবাদীদের হাতে লাঠি ,বর্শা, ছুরি – এই সমস্ত কিছুই ছিল। এই আবহে তারা একটি হিন্দু বাড়িতে আক্রমণ করার উদ্দেশে জড়ো হয়, কিন্তু সেখানে ঢোকার মুহূর্তেই তাদেরকে প্রতিহত করা হয়।’’

    আরএসএস প্রচারক বসন্তরাও ওকের বিবৃতি

    রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের বরিষ্ঠ প্রচারক বসন্তরাও ওক ওই সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ নিয়ে যা মন্তব্য করেছিলেন, তা লিপিবদ্ধ আছে এমজি চিকারার লেখা রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ ও জাতীয় উত্থান বইয়ের ২৪৯ নম্বর পৃষ্ঠায়। বসন্তরাও ওকের বিবৃতি অনুযায়ী, ১৯২৭ সালে নাগপুরে ভয়ঙ্কর সম্প্রদায়িক সংঘর্ষ হয়েছিল এবং হিন্দুরা মৌলবাদীদের প্রতিহত করতে সমর্থ হয়েছিল।

    কেশব বলিরাম হেডগেওয়ারের ভূমিকা

    প্রসঙ্গত, ১৯২০র দশক থেকেই মৌলবাদীরা নাগপুরের (Nagpur) রাস্তাঘাটে ব্যাপক তাণ্ডব চালাত। এই সময় থেকেই ডাক্তার কেশব বলিরাম হেডগেওয়ার উপলব্ধি করেছিলেন, কংগ্রেসের তোষণের রাজনীতি, ভারতে খিলাফত আন্দোলন – এসব কিছুই যেন হিন্দুদের দুর্বল করার জন্য। হিন্দুরা ক্রমশই কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল। এই পরিস্থিতিতে হিন্দু সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করতে উদ্যোগী হন হেডগেওয়ার। এই সময় কেশব বলিরাম হেডগেওয়ারের কাছে মৌলবাদীরা বিভিন্ন হুমকির চিঠিও পাঠাতে থাকে। এমনকি তাঁর ওপর একাধিক হামলারও প্রচেষ্টা করা হয়। তবে নাগপুরে (Nagpur) শহরে কেশব বলিরাম হেডগেওয়ারের নেতৃত্বে আরএসএস গোটা হিন্দু সমাজকে এক করতে সমর্থ হয়। হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ নাগপুরে ১৯২৭ সালের পরে গোটা বিংশ শতাব্দীজুড়ে কোনও সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি।

  • Pakistan: কেউ নিল ল্যাপটপ, কারও হাতে মনিটর, পাকিস্তানে ভুয়ো কলসেন্টারে লুট জনতার

    Pakistan: কেউ নিল ল্যাপটপ, কারও হাতে মনিটর, পাকিস্তানে ভুয়ো কলসেন্টারে লুট জনতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানে (Pakistan) ভুয়ো কলসেন্টার জানার পরেই সেখানে ঢুকে স্থানীয় বাসিন্দারা ল্যাপটপ, মনিটর লুঠ করতে শুরু করেন। এতে অনেকেই বলছেন, পাকিস্তান আছে পাকিস্তানেতেই! সেদেশের জনগণের ভিখারি মানসিকতার বিন্দুমাত্র পরিবর্তন ঘটেনি। ইতিমধ্যে ওই লুটের ভিডিও সমাজমাধ্যমে বেশ ভাইরাল হয়েছে। নানা মজার কমেন্ট করতেও দেখা যাচ্ছে অনেককে। আর্থিক সংকটে ভোগা পাকিস্তানে এমন চিত্র আগেও দেখা গিয়েছে। গত বছরের সেপ্টেম্বরে সদ্য চালু হওয়া একটি মলে কয়েকশো মানুষ ঢুকে পোশাক লুট করে পালিয়েছিল।

    ইসলামাবাদের (Islamabad) সেক্টর ১১-তে অবস্থিত কলসেন্টারটি

    জানা গিয়েছে, ইসলামাবাদের (Islamabad) সেক্টর ১১-তে অবস্থিত কলসেন্টারটি। তদন্তে উঠে এসেছে ওই কলসেন্টার থেকে প্রতারণার ফাঁদ পাতা হত। চিনের নাগরিকরাই নাকি ওই কল সেন্টারটি চালাতেন। এরপরেই পাকিস্তানের ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি(FIA) ওই কলসেন্টারে হানা দেয়। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই এলাকার স্থানীয় মানুষজন ওই কলসেন্টারের সামনে ভিড় করেন। এফআইএ আধিকারিকরা ওই কলসেন্টারে ঢুকতেই স্থানীয় মানুষজনও হুড়মুড় করে ঢুকতে শুরু করে। তারপরই শুরু হয় জিনিসপত্র লুট। খুশির মেজাজে কলসেন্টার থেকে ল্যাপটপ, মনিটর, ডেস্কটপ নিয়ে বেরিয়ে আসতে দেখা যায় সবাইকে। শুধু কী তাই! অনেকে আবার কিছু না পেয়ে কী বোর্ডও নিয়ে আসে। কাউকে কাউকে ফার্নিচারও নিয়ে যেতে দেখা যায়।

    গ্রেফতার ২৪জন কল সেন্টার কর্মী

    এদিকে, পাকিস্তানের (Pakistan) পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ওই কলসেন্টারে হানা দিয়ে ২৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার মধ্যে কয়েকজন বিদেশি নাগরিকও রয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। তল্লাশির সময় কয়েকজন কলসেন্টার ছেড়ে পালিয়েও যান বলে পুলিশ জানিয়েছে। প্রসঙ্গত, ইসলামাবাদের এমন চিত্র গত বছরের অগাস্টে বাংলাদেশে দেখা গিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে লুঠের ছবি প্রকাশ্যে এসেছিল সেসময়। ফের একবার সেই রকমই ছবি সামনে এল পাকিস্তানে (Pakistan)। ২০২৪ সালের অগাস্ট মাসে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর শয়ে শয়ে মানুষ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ‘গণভবন’-এ ঢুকে পড়েছিলেন। যে যেমনভাবে পেরেছিল, জিনিসপত্র লুঠ করেছিলেন। কেউ কেউ হাসিনার শাড়ি নিয়ে গিয়েছিলেন। ছাগল, হাঁস-ও নিয়ে যেতে দেখা গিয়েছিল সেসময়।

  • Gujarat News: গুজরাট এটিএসের অভিযান, বন্ধ ফ্ল্যাটে উদ্ধার ৯৫ কেজি সোনা ও নগদ ৯০ কোটি

    Gujarat News: গুজরাট এটিএসের অভিযান, বন্ধ ফ্ল্যাটে উদ্ধার ৯৫ কেজি সোনা ও নগদ ৯০ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি বন্ধ ফ্ল্যাট থেকে ৯৫ কেজি সোনা এবং নগদ ৯০ কোটি টাকা উদ্ধার করল গুজরাট (Gujarat News) পুলিশের সন্ত্রাসদমন শাখা বা এটিএস এবং ডায়রেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স (ডিআরআই)। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় আহমদাবাদের পালদি এলাকায় এই তল্লাশি অভিযানে চালানো হয় বলে জানা গিয়েছে। দীর্ঘ দিন ধরে বন্ধ থাকা একটি ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালান আধিকারিকরা। ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকতেই স্তম্ভিত হয়ে যান আধিকারিকরা।

    কী জানাল গুজরাট পুলিশ (Gujarat News)

    গুজরাটের (Gujarat News) এটিএস জানিয়েছে, গোপন সূত্রে তাঁদের কাছে খবর আসে পালদি এলাকার ওই ফ্ল্যাটে প্রচুর পরিমাণে সোনা এবং নগদ টাকা রয়েছে। সেই খবর পাওয়ার পরই এটিএস এবং ডিআরআই-র আধিকারিকরা ওই ফ্ল্যাটে হানা দেন। কিন্তু ফ্ল্যাটটি বাইরে থেকে বন্ধ ছিল বলে জানা গিয়েছে। তার পর সেই ফ্ল্যাট ভেঙে ভিতরে ঢুকতেই ৯৫ কেজি সোনার বিস্কটু এবং নগদ ৯০ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

    ৯০-১০০টি সোনার বিস্কুট থরে থরে সাজানো ছিল

    প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানতে পেরেছে ওই ফ্ল্যাটের মালিকের নাম মেঘ। তাঁরা বাবার নাম মহেন্দ্র শাহ। তাঁরা দু’জনেই বর্তমানে পলাতক। তদন্তকারী এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ফ্ল্যাটের ভিতরে একটি বাক্সে ৯০-১০০টি সোনার বিস্কুট থরে থরে সাজানো ছিল। ফ্ল্যাটে থাকা একটি আলমারি থেকে তাড়া তাড়া টাকার বান্ডিলও উদ্ধার হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। প্রাথমিক ভাবে পুলিশ জানিয়েছে, ওই টাকার পরিমাণ ৯০ কোটি টাকা (Gold Biscuits)। তবে পরিমাণ আরও বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    কী জানাল গুজরাট এটিএসের (Gujarat News) অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার

    এটিএসের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার অফ পুলিশ (এসিপি) এসএল চৌধরি বলেন, ‘‘৯৫ কেজির বেশি সোনার বিস্কুট, গয়না এবং নগদ ৯০ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে।’’ এসিপি আরও জানিয়েছেন, অভিযুক্তরা বড়সড় কোনও পাচারচক্রের সঙ্গে জড়িত বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে দু’জনই বর্তমানে পলাতক। তাঁদের খোঁজে ইতিমধ্যে তল্লাশি চলছে। তবে এটাই প্রথম নয়, আহমদাবাদে এর আগেও ২০২০ সালে একটি গুদামঘর থেকে ১০০ কেজি সোনা উদ্ধার হয়। সুরাতের একটি ফ্ল্যাট (Gujarat News) থেকে নগদ ১০ কোটি টাকা উদ্ধার হয়।

  • ABVP: বামেদের বিভাজনের রাজনীতির বিরুদ্ধে জেএনইউ-তে ‘একাত্মতা যাত্রা’ করল এবিভিপি

    ABVP: বামেদের বিভাজনের রাজনীতির বিরুদ্ধে জেএনইউ-তে ‘একাত্মতা যাত্রা’ করল এবিভিপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাম্প্রতিক সময়ে ফের একবার খবরের শিরোনামে দিল্লির জহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় (JNU)। সম্প্রতি, অভিযোগ ওঠে যে জওরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের বাম ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক বিভাজনের মন্তব্য করেছেন। এই মন্তব্যের কারণে সামাজিক সম্প্রীতির পরিবেশ নষ্ট হয়েছে। ঠিক এই আবহে পাল্টা আন্দোলনে নামল এবিভিপি। অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (ABVP) তরফে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরেই ডাক দেওয়া হয় একাত্মতা যাত্রার। এই কর্মসূচিতে ছাত্রীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

    কী জানাল এবিভিপি (ABVP)?

    এবিভিপির-র (ABVP) তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এই ধরনের বিক্ষোভের আসল উদ্দেশ্য হল, ভারতের প্রাচীনতম সনাতন সভ্যতা, ঐতিহ্য, সংস্কৃতিতে রক্ষা করা। সামাজিক সম্প্রীতির পরিবেশ বজায় রাখতেই বামপন্থীদের বিরুদ্ধে এমন বিক্ষোভ দেখানো হয়েছে বলে জানিয়েছে এবিভিপি। বাম ছাত্র সংগঠনগুলির বিভাজনের মন্তব্যের বিরুদ্ধে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা গঙ্গা ধাবা থেকে এই একাত্মতা যাত্রা শুরু হয় এবং তা চলে বারাক হস্টেল পর্যন্ত।

    আগেও এমন আন্দোলন করেছে এবিভিপি (ABVP)

    প্রসঙ্গত, এটাই নতুন নয়, এর আগেও বাম সংগঠনগুলির বিভাজনের রাজনীতির বিরুদ্ধে এবিভিপি রাষ্ট্রীয় একতা যাত্রার আয়োজন করেছে। সেখানে অত্যন্ত উৎসাহের সঙ্গে এবিভিপি কর্মীদের অংশগ্রহণ করতে দেখা গিয়েছে। জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের এবিভিপি (ABVP) শাখা জানিয়েছে, তারা যে কোনও ধরনের বিভাজনের রাজনীতির বিরুদ্ধে। এরপাশাপাশি তারা বামেদের এমন বিভাজনের রাজনীতির বিরুদ্ধে প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে পথে নামাতেও প্রস্তুত বলে জানিয়েছে।

    কী বললেন এবিভিপির জেএনইউ-র সভাপতি?

    অখিল ভারতী বিদ্যার্থী পরিষদের (ABVP) জেএনইউ শাখার সভাপতি রাজেশ্বর কান্ত দুবে এ বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘‘জেএনইউ-র একটা পরিচয় রয়েছে। এটি বিবিধতার মধ্যে ঐক্যের কথা বলে। এখানে যদি কেউ আঘাত করে তাহলে আমরা তার পাল্টা জবাব দেবই। জেএনইউ-র একাত্মতা যাত্রার মাধ্যমে আমরা এইবার তাই প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে এই বার্তা দিতে চাইলাম যে এই বিশ্ববিদ্যালয় বিভাজনের রাজনীতিকে সমর্থন করেনা।’’

  • Mahakumbh: মার্চেও পরিযায়ী পাখিদের ভিড় ত্রিবেণী সঙ্গমে! স্বচ্ছ গঙ্গার প্রমাণ, বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    Mahakumbh: মার্চেও পরিযায়ী পাখিদের ভিড় ত্রিবেণী সঙ্গমে! স্বচ্ছ গঙ্গার প্রমাণ, বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ২৬ ফেব্রুয়ারি সম্পূর্ণ হয়েছে মহাকুম্ভ (Mahakumbh)। প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমের জলের দূষণ নিয়ে নানা গুজব ছড়ানো হয়, একাধিক মহল থেকে। তবে এমন অভিযোগ বারবার খারিজ হয়েছে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ কমিটির রিপোর্টে। এই আবহে সঙ্গমস্থলে এখনও দেখা যাচ্ছে পরিযায়ী পাখিদের ভিড়। একইসঙ্গে সেখানে ভেসে উঠছে ডলফিন। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই ঘটনাই প্রমাণ করে যে মহাকুম্ভের জল কতটা স্বচ্ছ এবং পরিষ্কার। সাধারণভাবে এই পরিযায়ী পাখিদের ফেব্রুয়ারি শেষের দিকে ফিরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মার্চের অর্ধেক মাস শেষ হয়ে যাওয়ার পরও তাদের অস্তিত্ব দেখা যাচ্ছে। পরিবেশ বিজ্ঞানীরা এখানেই নিশ্চিত হয়েছেন যে মহাকুম্ভের জল সত্যিই স্বচ্ছ! এই সমস্ত পরিযায়ী পাখিরা সাধারণভাবে আসে ডিসেম্বরে কিন্তু মহাকুম্ভের (Mahakumbh) পরেও তারা বর্তমানে অবস্থান করছে।

    কী বলছেন জীব বিজ্ঞানের অধ্যাপক?

    জীব বিজ্ঞানের অধ্যাপক সন্দীপ মলহোত্রা যিনি পরিযায়ী পাখিদের নিয়ে গবেষণা করেন, তিনি জানিয়েছেন, এই পরিযায়ী পাখিরা ডিসেম্বরে শেষে শীত প্রধান অঞ্চল- রাশিয়া, সাইবেরিয়া, পোল্যান্ড থেকে উড়ে আসে এবং তারা ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ পর্যন্ত থাকে। কিন্তু বর্তমানে তারা মার্চের পরেও রয়েছে। এখানেই প্রমাণিত হচ্ছে যে ত্রিবেণী সঙ্গমের (Mahakumbh) জল স্বচ্ছ। এর পাশাপাশি সঙ্গমের বাতাসের গুণগত মানও খুব ভালো। তিনি আরও জানিয়েছেন যে উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদও একই কথা জানিয়েছে।

    গঙ্গাতে বাড়ছে ডলফিন (Uttar Pradesh)

    অন্যদিকে জানা গিয়েছে, গঙ্গাতে ডলফিনের সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। তার কারণ একটাই, গঙ্গার জলের গুণগত মান। সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় সরকারের পরিবেশ মন্ত্রক (Mahakumbh)। গত ৩ মার্চ বিশ্ব বন্যপ্রাণ দিবসে ওই রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়। সেখানেই জানানো হয়েছে যে গঙ্গাতে বর্তমানে বসবাস করছে ৬,৩২৪ টি ডলফিন। যেখানে সিন্ধু নদে রয়েছে মাত্র তিনটি ডলফিন। যে রিপোর্ট প্রকাশ হয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে, গত তিন বছরে প্রায় দ্বিগুণ সংখ্যায় ডলফিন বেড়েছে। ২০২১ সালে গঙ্গার মূলধারায় ডলফিনের সংখ্যা ছিল ৩,২৭৫। যার মধ্যে উত্তরপ্রদেশেই ছিল সবচেয়ে বেশি। উত্তরপ্রদেশের ফতেপুর, প্রয়াগরাজ, বিহারের পাটনার গঙ্গায় ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে ডলফিন।

  • Nagpur Clash: ঔরঙ্গজেবের সমাধি অপসারণ আন্দোলন, দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত নাগপুর

    Nagpur Clash: ঔরঙ্গজেবের সমাধি অপসারণ আন্দোলন, দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত নাগপুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ ঘিরে উত্তপ্ত মহারাষ্ট্রের নাগপুর (Nagpur Clash)। প্রসঙ্গত, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও বজরং দলের পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি ছিল ঔরঙ্গজেবের সমাধি অপসারণের দাবিতে আন্দোলন। সেই মতো দুই সংগঠনের কর্মীরা ঔরঙ্গজেবের প্রতীকী কবর দাহ করে। এতেই গুজব ছড়ায় এক বিশেষ সম্প্রদায়ের ধর্মীয় গ্রন্থ পোড়ানো হয়েছে। সম্মুখ সমরে নেমে পড়ে দুই গোষ্ঠী। ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন পুলিশকর্মী আহত হন। পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রশাসনকে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হয়।

    মুখ্যমন্ত্রীর বিবৃতি

    মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Debendra Fadnavis) বলেন, ‘‘নাগপুর (Nagpur Clash) শান্তির শহর, যেখানে প্রত্যেক নাগরিক নিজেদের মধ্যে সুখ দুঃখ ভাগ করে বেঁচে থাকে। এটাই নাগপুরের ঐতিহ্য। কোনও গুজবে কেউ কান দেবেন না।’’ উত্তেজনার এই আবহে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি নাগরিকদের শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘নাগপুর শহর বরাবরই শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের প্রতীক। কেউ যেন গুজবে কান না দেয় এবং আইন নিজের হাতে না তুলে নেয়।’’

    সোমবার সকালে হয় বিশ্ব হিন্দু পরিষদের বিক্ষোভ

    গতকাল সোমবার সকালে নাগপুরের (Nagpur Clash) মহল নামের এলাকায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এবং বজরং দলের কর্মীরা ঔরঙ্গজেবের প্রতীকী কবর দাহ করে। সংগঠনের দাবি, ঔরঙ্গজেব ভারতীয় ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির বিরোধী ছিলেন, তাই তাঁর কবরের প্রতীক পুড়িয়ে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। বিক্ষোভ বাড়তে থাকলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু তারপরে গতকাল সোমবার সন্ধ্যা নামতেই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে উত্তেজনা চরমে পৌঁছায় এবং সংঘর্ষ বেধে যায়।

    কড়া ব্যবস্থা নেয় মহারাষ্ট্র পুলিশ (Nagpur Clash)

    সংঘর্ষ চলাকালীন প্রচুর সরকারি সম্পত্তি নষ্ট হয় এবং আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। জানা গিয়েছে, নাগপুর পুলিশের পক্ষ থেকে সংঘর্ষে যুক্ত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে গ্রেফতারের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই সংঘর্ষের পরেই প্রশাসন নাগপুরের স্পর্শকাতর এলাকায় র‍্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স (RAF) মোতায়েন করেছে। দমকল বাহিনী আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে এবং পুলিশের কঠোর নজরদারিতে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়।

LinkedIn
Share