Tag: Madhyom

Madhyom

  • Bridge Collapsed: খরস্রোতা নদীতে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল সেতু, জলের তোড়ে ভেসে গেলেন পর্যটকরা

    Bridge Collapsed: খরস্রোতা নদীতে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল সেতু, জলের তোড়ে ভেসে গেলেন পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খরস্রোতা নদীর ওপর হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল পায়ে চলার সেতু (Bridge Collapsed)। রবিবার দুপুরের ওই ঘটনায় সেতু থেকে ইন্দ্রায়ণী নদীতে পড়ে যান প্রায় ২০ জন। পুলিশ সূত্রে খবর, ৬ পর্যটকের দেহ উদ্ধার হয়েছে। এখনও খোঁজ মেলেনি ১০-১৫ জনের। তাঁরা জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছেন বলে আশঙ্কা স্থানীয়দের। মহারাষ্ট্রের পুণের (Pune) ঘটনা।

    ভাঙল খরস্রোতা ইন্দ্রায়ণী নদীর ব্রিজ (Bridge Collapsed)

    পুণের পিম্পরি-চিঞ্চওয়াড় থানা এলাকার কুন্দমালা গ্রামের সৌন্দর্য চোখ জুড়ানো। এখান দিয়েই কুলু কুলু শব্দে বয়ে চলেছে খরস্রোতা ইন্দ্রায়ণী নদী। এই নদীর ওপর পায়ে চলার পুরানো সেতুটি পর্যটকদের অন্যতম পছন্দের জায়গা। বিভিন্ন ছুটিছাটায় এবং সপ্তাহ শেষের ছুটিতে পর্যটকরা ভিড় করেন নদীর ধারে এবং সেতুর ওপর। এদিনও বেশ কয়েকজন দাঁড়িয়েছিলেন সেতুতে। নদীর পাড়েও ঘোরাঘুরি করছিলেন অনেকে। দুপুরে আচমকাই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে সেতু। সেতু ভেঙে যাঁরা তলিয়ে গিয়েছেন, তাঁদের সিংহভাগই পর্যটক বলেই আশঙ্কা। স্থানীয় সূত্রের খবর, সেতুর নীচে আটকে রয়েছেন দুই মহিলা। তাঁদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যেই দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছে স্থানীয় থানার পুলিশকর্মীদের একটি দল। পৌঁছে গিয়েছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর একটি দলও। নদীতে তলিয়ে যাওয়া পর্যটকদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।

    জরাজীর্ণ সেতু

    এই সেতুটি দীর্ঘদিন ধরেই জরাজীর্ণ অবস্থায় ছিল। অনেক আগেই এই সেতুর ওপর দিয়ে বন্ধ হয়ে গিয়েছে যান চলাচল। তবে বর্ষকালে নদীর জল বাড়লে বাড়ে সৌন্দর্যও। ইন্দ্রায়ণীর সেই সৌন্দর্য দেখতেই সেতুতে ভিড় করেন পর্যটকরা। অনুমান, জলের তোড়েই ভেঙে গিয়েছে জীর্ণ সেতুটি। শেষ পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, ৬ জনকে নদী থেকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। বাকিদের খোঁজে জারি রয়েছে তল্লাশি (Bridge Collapsed)।

    স্থানীয় সূত্রে খবর, গত দুদিন ধরে প্রবল বৃষ্টি হচ্ছিল ওই এলাকায়। এদিন বৃষ্টি খানিক ধরতেই পর্যটকরা চলে যান সেতুর ওপরে। সেতুটি যে জীর্ণ, সেখানে না যাওয়াই ভালো বলে পর্যটকদের সতর্ক করেছিলেন (Pune) স্থানীয়দের অনেকেই। তার পরেও সেতুতে ওঠেন তাঁরা। খানিক পরেই ঘটে বিপত্তি (Bridge Collapsed)।

  • TMC: প্রতি ৫জন হিন্দুর একজন ভোট দেয় তৃণমূলে, তার পরেও রাজ্যে কীভাবে মমতার সরকার?

    TMC: প্রতি ৫জন হিন্দুর একজন ভোট দেয় তৃণমূলে, তার পরেও রাজ্যে কীভাবে মমতার সরকার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতি ৫জন হিন্দুর মধ্যে একজন ভোট দেন তৃণমূলকে (TMC)! তার পরেও কীভাবে ১৪ বছর গদি আঁকড়ে পড়ে রয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়? আসুন, জেনে নেওয়া যাক বছরের পর বছর তৃণমূলের ক্ষমতায় থাকার গুঢ় মন্ত্র।

    দমনমূলক আচরণের শিকার হিন্দুরা (TMC)

    পশ্চিমবঙ্গে হিন্দুরা যে বৈষম্য ও দমনমূলক আচরণের শিকার হন, তা অস্বীকার করার কোনও উপায় নেই। এ রাজ্যে ইসলামপন্থীদের হাতে হিন্দু সম্প্রদায় বিভিন্ন জায়গায় হামলার শিকার হয়েছে। হিন্দু (Hindus) উৎসব পালনে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। মুসলিম তোষণের কারণে হিন্দুদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। তাই অনেক এলাকায় হিন্দুরা কার্যত ‘দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিকে’ পরিণত হয়েছেন। তার পরেও এ রাজ্যের এক উল্লেখযোগ্য অংশের হিন্দু ভোটার ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ইভিএমে ঘাসফুল আঁকা বোতামে চাপ দেন। এমনকি পশ্চিমবঙ্গের যেসব এলাকায় মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং যেখানে হিন্দুরা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছেন, সেখানেও হিন্দুদের একটা বড় অংশই ভোট দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলকে। পশ্চিমবঙ্গে ৭.৬৩ কোটি ভোটারের মধ্যে হিন্দু প্রায় ৫.১৯ কোটি। শতাংশের হিসেবে প্রায় ৬৮।

    ভোটের অঙ্ক

    রাজ্যে ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হন প্রায় ৮০ শতাংশ ভোটার। হিন্দু ভোটারদের উপস্থিতি ৬৫ শতাংশের কাছাকাছি। অথচ মুসলিম ভোটারদের উপস্থিতি ৯০ থেকে ৯৪ শতাংশ। অর্থাৎ প্রায় ৩.৩৭ কোটি হিন্দু ভোটার ভোটকেন্দ্রে গিয়ে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। এঁদের এক-পঞ্চমাংশেরও কম ভোটার তৃণমূলকে ভোট দেন। অন্তত পরিসংখ্যান সেকথাই বলছে। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের কথাই ধরা যাক। ওই ভোটের ফল থেকে জানা যায়, বিজেপি প্রায় ২.৩৩ কোটি ভোট পেয়েছে। শতাংশের হিসেবে ৩৮.৭৩। একথা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, যাঁরা বিজেপিকে ভোট দিয়েছেন, তাঁরা প্রায় সবাই হিন্দু। মুসলিমরা যে বিজেপিকে ভোট দেননি, তা নয়। তবে তাঁদের সংখ্যা নিতান্তই নগণ্য। এর অর্থ হল, হিন্দুদের প্রায় ৬৯ শতাংশ ((TMC)) – ৩.৩৭ কোটির মধ্যে ২.৩৩ কোটি – ছাপ দিয়েছেন পদ্মফুলে।

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের বক্তব্য

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, কংগ্রেস ও বাম জোটের ঝুলিতে যে ৬৬.৪৫ লাখ ভোট পড়েছে, তার প্রায় ৭০ শতাংশই হিন্দুদের দেওয়া। অর্থাৎ, প্রায় ৪৬.৫১ লাখ হিন্দু (যাঁরা ভোট দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ১৩.৭৭ শতাংশ) কংগ্রেস ও বামপন্থী জোটকে ভোট দিয়েছেন। এভাবে, প্রায় ২.৭৯ কোটি হিন্দু (যাঁরা ভোট দিয়েছেন) (Hindus)  তাঁদের ৮২.৭৭ শতাংশ হয় বিজেপি নয়তো কংগ্রেস-বাম জোটকে সমর্থন করেছেন। এর অর্থ হল, মাত্র ৫৭.৮৭ লাখ হিন্দু (যাঁরা ভোট দিয়েছেন তাঁদের ১৭.২৩ শতাংশ) তৃণমূলকে ভোট দিয়েছেন।

    কীভাবে তৃণমূল জয়ী হয়?

    প্রশ্ন হল, তার পরেও কীভাবে তৃণমূল জয়ী হয়? কীভাবেই বা পর পর তিনটি টার্মে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়? এর উত্তর লুকিয়ে রয়েছে তোষণের রাজনীতি নামক চাবিকাঠিতে। কংগ্রেসের ডিএনএ থেকে জন্মানো তৃণমূল জন্মলগ্ন থেকেই হাতিয়ার করেছিল তুষ্টিকরণের রাজনীতিকে। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল মেঠো খয়রাতির রাজনীতি। এই দুই কৌশলে জয় অনায়াস হয়েছে তৃণমূলের। ঘাসফুল শিবিরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হল মুসলিম ভোটার। এ রাজ্যের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রায় সবাই ছাপ দেয় ঘাসফুলে (TMC)। অনুমান, ভোট কেন্দ্রে আসা মুসলমান ভোটারদের প্রায় ৯৩ শতাংশই ভোট দেন মমতার দলকে।

    তৃণমূলের ভোটার কারা? 

    গত বছরের লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রায় ৫৮ লাখ ভোট পেয়েছিল। প্রশ্ন হল, এই ৫৮ লাখ হিন্দু ভোটার কেন এমন একটি দলকে সমর্থন করল, যার সরকার তাদের প্রতি নিরাসক্ত এবং হিন্দুদের উদ্বেগের প্রতি বৈরী মনোভাব পোষণ করে? এই ভোটাররা কারা? রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, হিন্দু (Hindus)  সম্প্রদায়ের যে অংশ তৃণমূলে ভোট দেয়, তাদের দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। এক, প্রান্তিক এলাকার গরিব মানুষ এবং দুই, শহরের ভদ্রলোক শ্রেণি। যদিও পশ্চিমবঙ্গ সরকার বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরে উন্নয়নের ঢাক বাজায়, তবে আদতে রাজ্যটি দারিদ্র্য ও বেকারত্বে পরিপূর্ণ। জীবিকার উপায় খুবই সীমিত। কৃষি আয়ের হ্রাস এবং শিল্প ও পরিষেবা খাতে চাকরির অভাবে তা আরও সংকুচিত হয়ে পড়ছে (TMC)।

    বেঁচে থাকার সংগ্রাম

    গ্রামাঞ্চল এবং আধা-শহরাঞ্চলে বসবাসকারী দরিদ্র জনগণকে জীবিকার সন্ধানে ভিন রাজ্যে পাড়ি দিতে হচ্ছে। অথবা রাজ্যেই কোনওরকমে বেঁচে থাকার সংগ্রামে লড়াই করে চলেছেন। সমাজবিজ্ঞানী অমিয় বসু বলেন, “চা বা পকোড়া বিক্রির দোকান বসানো, রিকশা বা অটোরিকশা চালানো, বাজারে ছোট জায়গা নিয়ে মাছের দোকান চালানো, ছোটখাটো কন্ট্রাক্ট পাওয়া — এ রকম কাজই হয়ে দাঁড়ায় একমাত্র জীবিকার উপায়, যা কেবলমাত্র ‘দিন আনা দিন খাওয়া’র মতো অবস্থা তৈরি করে। আর এসবের জন্য দরিদ্র জনগণ সম্পূর্ণভাবে নির্ভরশীল স্থানীয় তৃণমূল নেতার দয়ার ওপর।” অর্থনীতিবিদ কৌশিক ব্যানার্জীর বক্তব্যও মোটামুটি এক।

    ‘চিল্লার অর্থনীতি’

    তিনি বলেন, “আমি পশ্চিমবঙ্গের অর্থনীতিকে বলি ‘চিল্লার অর্থনীতি’। গ্রামের বেশিরভাগ মানুষ এবং শহরের একটা বড় অংশ নগণ্য আয় করে ছোটোখাটো ব্যবসার মাধ্যমে অথবা রিকশা চালিয়ে। রাস্তার ধারে বেআইনিভাবে দোকান বসানো, রিকশা চালানো কিংবা ক্ষুদ্র সরবরাহকারী হওয়ার অনুমতি দেন স্থানীয় তৃণমূল নেতা। তাই এই নেতাকে খুশি রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ (Hindus)। সেই কারণেই দরিদ্র্যদের একটা বড় অংশ তৃণমূলকে (TMC) ভোট দেয়।” কৌশিক বলেন, “এর সঙ্গে যুক্ত করুন ছোট অথচ প্রভাবশালী অনুদানগুলোর প্রভাব—যেমন লক্ষ্মীর ভান্ডার, বিধবা ভাতা ইত্যাদি। মহিলাদের ও বিধবাদের অ্যাকাউন্টে যে ১,০০০ টাকা থেকে ১২,০০০ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়, বা ছাত্রীদের বছরে দেওয়া ১,০০০ টাকা—এই অঙ্কগুলো হয়তো ছোট মনে হতে পারে। কিন্তু বাংলার মতো দরিদ্র রাজ্যে এই টাকাগুলো দরিদ্র মানুষের জীবনে বিশাল পরিবর্তন এনে দেয়। ফলে তাঁরা বাধ্য হন তৃণমূলকে ভোট দিতে।”

    কুণাল সেনগুপ্তের বক্তব্য

    রাজনৈতিক বিশ্লেষক কুণাল সেনগুপ্ত বলেন, “রাজ্যের গ্রামীণ ও আধা-শহর এলাকায় স্থানীয় তৃণমূল নেতার কথাই শেষ কথা। স্থানীয় তৃণমূল নেতা মানুষকে তৃণমূলকে ভোট দেওয়ার নির্দেশ দেন। অনেকেই নীরবে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে গোপনে সেই নির্দেশ মানেন না, কিন্তু অনেক দুর্বল মানুষ সেই সাহস দেখাতে পারেন না। বিশেষ করে সেই সব বুথে, যেখানে তৃণমূলের এজেন্টরা রাজ্য সরকারের কর্মচারী (যেমন ভোটকর্মী)-দের সঙ্গে মিলে ইভিএমের ওপর কঠোর নজর রাখেন। তার ওপরে তো রয়েছে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ, যা বাংলায় প্রায় স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।” অবসরপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্তা দেবাংশু ঘোষ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে প্রিসাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বলেন (TMC), “বাংলায় বুথের ভেতরে যেভাবে গোপনে কারচুপি হয়, তা কল্পনাতীত।”

    ভদ্রলোকের ভোট

    শহুরে মধ্যবিত্ত ও শিক্ষিত বাঙালি হিন্দু, যাদের সাধারণত ‘ভদ্রলোক’ বলা হয়, তাঁরা এক দশক আগেও বামফ্রন্টকে ভোট (Hindus) দিতেন। বাম জমানার অবসানের পর তাঁরাই এখন ঝুঁকেছেন তৃণমূলের দিকে। রাজনৈতিক বিশ্লেষক দেবপ্রতিম রায় বলেন, “ভদ্রলোকরা নিজেদের বিজেপির বিরুদ্ধে এক প্রতিরোধশক্তি হিসেবে ভাবেন। তিনি আদর্শগতভাবে বামফ্রন্টকে ভোট দিতে চাইতেন। কিন্তু জানেন বাম এখন খুব দুর্বল এবং অপ্রাসঙ্গিক। তাই বামেদের ভোট দিয়ে তিনি তাঁর ভোট নষ্ট করতে চান না। সেই কারণেই তিনি ভোট দেন তৃণমূলকে (TMC)।”

  • Plane Crash: ২৭ বছর আগে বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়েও বেঁচে গিয়েছিলেন ১১এ-র যাত্রী

    Plane Crash: ২৭ বছর আগে বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়েও বেঁচে গিয়েছিলেন ১১এ-র যাত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কী অদ্ভূত সমাপতন! দু’জনেই পড়ে গিয়েছিলেন বিমান দুর্ঘটনার (Plane Crash) কবলে। বরাত জোরে বেঁচেও গিয়েছেন দু’জনে। অবাক করার বিষয় হল দু’জনের সিট নম্বরও এক – ১১এ। দু’টি দুর্ঘটনার সময়ের ব্যবধান অবশ্য ২৮ বছরের। ফেরা যাক খবরে, গত ১২ জুলাই আমেদাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ওড়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই ভেঙে পড়ে লন্ডনগামী এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিমান। সব মিলিয়ে বিমানে ছিলেন ২৪২ জন। তাঁর মধ্যে বেঁচে গিয়েছেন মাত্র একজন। তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্বাস কুমার রমেশ। তিনি বসেছিলেন বিমানটির ১১এ আসনে।

    ১১এ আসনের যাত্রী (Plane Crash)

    তাইল্যান্ডে বসে রমেশের বেঁচে যাওয়ার খবর জানতে পারেন ঠিক ২৭ বছর আগে এমনই এক বিমান দুর্ঘটনার কবল থেকে বেঁচে ফেরা অভিনেতা-গায়ক জেমস রুয়াংসাক লইচুসাক। ১৯৯৮ সালে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল তাই এয়ারওয়েজের একটি বিমান। টিজি২৬১ নম্বর বিমানটি দক্ষিণ তাইল্যান্ডের সুরাত থানি শহরে অবতরণের চেষ্টা করার সময় মাঝ আকাশেই ভেঙে পড়ে। বিমানটিতে ছিলেন ১৪৬ জন। দুর্ঘটনায় মারা যান ১০১ জন। যাঁরা সে যাত্রায় বেঁচে গিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন লইচুসাকও। রমেশের মতো তিনিও বসেছিলেন ১১এ নম্বর সিটে। বছর সাতচল্লিশের অভিনেতা-গায়ক ফেসবুকে লিখেছেন, “ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় জীবিত ব্যক্তি। তিনি আমার মতো একই সিটে বসেছিলেন – ১১এ।”

    ভয়ঙ্কর স্মৃতি

    ঘটনাটি (Plane Crash) নিছকই কাকতালীয়। তবে ভারতের এই বিমান দুর্ঘটনায় অবিশ্বাস্যভাবে একজনের বেঁচে যাওয়ার খবর উসকে দিয়েছে তাইল্যান্ডের লইচুসাকের ভয়ঙ্কর স্মৃতি। যদিও ২৭ বছর আগের সেই দুর্ঘটনা এবং ভারতের এদিনের বিমান দুর্ঘটনার প্রেক্ষিত এবং বিমানও আলাদা আলাদা, তবুও ৪ হাজার ৮০০ কিলোমিটার দূরে বসে লইচুসাকের স্মৃতিতে ভেসে ওঠে সেদিনের ভয়ঙ্কর সব স্মৃতি। বরাত জোরে যেদিন আরও ৪৪ জনের মতোই বেঁচে গিয়েছিলেন তিনিও। তাঁরও সিট নম্বর ছিল ১১এ। তবে দু’টি বিমানের গঠন এবং জাত – দুটোই আলাদা (Plane Crash)।

    তা হোক না, তবে সিট নম্বর তো দু’জনেরই এক!

  • Weather Update: জোড়া ঘূর্ণাবর্তের জেরে সক্রিয় বর্ষা, বৃষ্টি চলবে কতদিন?

    Weather Update: জোড়া ঘূর্ণাবর্তের জেরে সক্রিয় বর্ষা, বৃষ্টি চলবে কতদিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ বর্ষা সক্রিয় হচ্ছে দক্ষিণবঙ্গে (Weather Update)। অন্তত হাওয়া অফিসের খবর এমনই। চারদিনের মধ্যেই বর্ষা (Rainfall) আসার সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার থেকে দক্ষিণবঙ্গে বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি শুরু হলেই এক ধাক্কায় দিনের তাপমাত্রা কমে যেতে পারে ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    জোড়া ঘূর্ণাবর্ত (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, দক্ষিণ বাংলাদেশ ও সলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় তৈরি হয়েছে ঘূর্ণাবর্ত। এই ঘূর্ণাবর্ত থেকে একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা বিস্তৃত রয়েছে দক্ষিণ ওড়িশা পর্যন্ত। পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপাসাগর ও উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে রয়েছে আরও একটি ঘূর্ণাবর্ত। এর প্রভাবেই বঙ্গোপসাগর থেকে ছুটে আসছে প্রচুর জলীয় বাষ্প। তার জেরেই দক্ষিণবঙ্গে তৈরি হয়েছে বৃষ্টির অনুকূল পরিবেশ। বেশিরভাগ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। হাওয়া অফিস বলছে, রবিবার কলকাতা-সহ দক্ষিণের সব জেলায় ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, দুই চব্বিশ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ায় ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে ঝড় বইতে পারে ৩০-৪০ কিলোমিটার বেগে। বুধবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় বিক্ষিপ্ত ঝড়বৃষ্টির জন্য হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সোমবার থেকে বাড়বে বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। দুই চব্বিশ পরগনা এবং দুই মেদিনীপুরে ভারী বৃষ্টি (Weather Update) হতে পারে। ভারী বৃষ্টি হতে পারে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া এবং বাঁকুড়ায়।

    ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস উত্তরেও

    কেবল দক্ষিণবঙ্গ নয়, ঝড়বৃষ্টির দাপট বাড়তে চলেছে উত্তরবঙ্গের পাহাড় এবং সমতলেও। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি এবং উত্তর দিনাজপুরে। আজ, রবিবার প্রবল বৃষ্টি হবে দার্জিলিং ও কালিম্পং-এ। বজ্র-বিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস মিলেছে মালদহ এবং দক্ষিণ দিনাজপুরেও। সোম ও মঙ্গলবার উত্তরে কিছুটা বিরতি থাকলেও, বুধবার থেকে ফের সক্রিয় হবে বর্ষা। মালদা এবং দুই দিনাজপুরেও ভারী বৃষ্টি হবে। উত্তরবঙ্গের সব জেলায় বৃষ্টি হতে পারে বৃহস্পতি এবং শুক্রবারও। প্রবল বৃষ্টির কারণে জলস্তর বাড়বে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন নদীর। প্লাবিত হতে পারে নিচু এলাকাগুলি (Rainfall)। ধস নামতে পারে পাহাড়ি এলাকাগুলিতে। মার খেতে পারে কৃষি (Weather Update)।

  • Mango: ওজন বাড়িয়ে দেয় আম! আমের স্বাদ কি বিপদ বাড়াবে ডায়াবেটিস রোগীদের?

    Mango: ওজন বাড়িয়ে দেয় আম! আমের স্বাদ কি বিপদ বাড়াবে ডায়াবেটিস রোগীদের?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    গরমের মরশুম! তীব্র গরম রাজ্য জুড়ে। তাপমাত্রার উর্ধ্বমুখী গ্রাফ অস্বস্তি বাড়াচ্ছে। কিন্তু এই সবকিছুর মধ্যে বাঙালির রসনাতৃপ্তির উপকরণ রয়েছে! পাকা আমের (Mango) মিষ্টি সুবাসে মন ভালো হয় না, এমন বাঙালি প্রায় নেই। গরমকালের যাবতীয় কষ্ট অনেকটাই বাঙালি সহ্য করে নেন বছরের ‘সেরা’ ফলের স্বাদে! কিন্তু নিয়মিত পাকা আম খাওয়া কতখানি উপকারি? বিশেষত ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের জন্য কতটা বাড়তি বিপদ বাড়ায় আম (Mango Eating Risks)? আবার তরুণ প্রজন্মের একাংশ এখন স্থূলতার সমস্যায় ভুগছেন। তাঁদের জন্য নিয়মিত পাকা আম খাওয়া কি বাড়তি বিপদ তৈরি করছে না, এমন অনেক প্রশ্নের জেরেই আম খাওয়া নিয়ে ভ্রু কুঁচকে যাচ্ছে! বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, মরশুমের এই ফল নিয়মিত খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু বিষয়ে নজর দেওয়া জরুরি। স্বাদের পাশপাশি স্বাস্থ্যের খেয়াল না রাখলে বিপদ বাড়বে।

    ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য আম কতখানি বিপদ বাড়াতে পারে?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, আমে প্রচুর পরিমাণে শর্করা এবং কার্বোহাইড্রেট থাকে। ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য আম যথেষ্ট বিপজ্জনক হতে পারে (Mango Eating Risks)। কিন্তু কিছুটা সতর্কতা নিয়ে চললে, ডায়াবেটিস আক্রান্তদের পাকা আমের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হতে হবে না। তাঁরা জানাচ্ছেন, পাকা আমে যে শর্করা থাকে, তা প্রক্রিয়াজাত নয়। অর্থাৎ, চিনি, কেক, ময়দা শরীরে যে ধরনের ক্ষতি করে, পাকা আম (Mango) তেমন ক্ষতিকারক নয়। তাই পরিমিত পরিমাণে পাকা আম খেলে অসুবিধা হবে না। তবে মনে রাখা জরুরি, পরিমাণের দিকে নজর দিতে হবে। একজন ডায়াবেটিস আক্রান্ত কখনই সপ্তাহে সাতদিন একটা করে পাকা আম খেতে পারেন না। চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, সপ্তাহে তিন দিন এক-দু টুকরো পাকা আম খাওয়া যেতে পারে।

    পাকা আম (Mango) কি ওজন বাড়িয়ে দেয়?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, পাক আমে কার্বোহাইড্রেট থাকে। তাই নিয়মিত অত্যন্ত বেশি পরিমাণে পাকা আম খেলে ওজন বেড়ে যায়। বিশেষত যারা নিয়মিত শারীরিক কসরত করেন না, দিনের দীর্ঘ সময় বসে থাকেন, তাঁরা প্রত্যেক দিন পাকা আম খেলে খুব তাড়াতাড়ি স্থূলতার সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, আম খাওয়ার সময় পরিমাণের দিকে নজর দেওয়া উচিত। ডায়াবেটিস বা অন্য কোনও শারীরিক সমস্যা না থাকলেও, নিয়মিত একাধিক পাকা‌ আম খাওয়া উচিত নয়। এতে শরীরে ওজন বাড়ার পাশপাশি হজমের সমস্যাও হতে পারে।

    কীভাবে পাকা আম খেলে বিপদের ঝুঁকি কমবে?

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, পাকা আম খাওয়ার সময় কয়েকটি বিষয় নজরে রাখা জরুরি। তবেই ডায়াবেটিস আক্রান্ত কিংবা ওবেসিটি আক্রান্তের ঝুঁকিও তৈরি হবে না। পুষ্টিবিদদের একাংশের পরামর্শ, সকালে খুব হালকা খাবার খাওয়ার পরে কখনই পাকা আম খাওয়া উচিত নয় (Mango Eating Risks)। তাঁদের পরামর্শ, ভারি খাবার খাওয়ার পরে আম খেলে‌ বিপদের ঝুঁকি কমে। তাঁরা জানাচ্ছেন, খুব অল্প পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট জাতীয় খাবার ব্যালেন্স করে খাওয়ার পরে এক থেকে দুই টুকরো পাকা আম খাওয়া যায়। এতে শরীরে বাড়তি বিপদ তৈরির ঝুঁকিও কমে। তাঁরা জানাচ্ছেন, আমে থাকে প্রাকৃতিক শর্করা। তাই খালি পেটে আম খেলে শরীরে দ্রুত শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় আশঙ্কা থাকে। ব্যালেন্স ডায়েটের পরে আম খেলে, সেই ঝুঁকি কমে।

    ডায়াবেটিস কিংবা ওবেসিটির মতো সমস্যা থাকলে আম নিয়মিত খাওয়া উচিত নয় (Mango Eating Risks) বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁদের পরামর্শ, সপ্তাহে তিন দিনের বেশি আম খাওয়া উচিত নয়। আর আম খেলে ভাত ও রুটির পরিমাণের ক্ষেত্রে বাড়তি সজাগ থাকা দরকার। কারণ একসঙ্গে কার্বোহাইড্রেট কতখানি শরীরে পৌঁছচ্ছে, সেদিকে নজর রাখতে হবে। গরমে অনেকেই শারীরিক কসরত নিয়মিত করেন না। স্থূলতার সমস্যা থাকলে সেক্ষেত্রে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে। তাই আমের স্বাদ পেতে চাইলে শারীরিক কসরত নিয়মিত করতে হবে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত ক্যালোরি বার্নের দিকে নজর রাখতে হবে। নিয়মিত হাঁটাচলা করা, শারীরিক কসরত করলে আম (Mango) খেলেও ওজন বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কিছুটা কম হবে। ডায়বেটিস ও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Daily Horoscope 15 June 2025: বাইরে বেড়াতে যেতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 15 June 2025: বাইরে বেড়াতে যেতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কর্মক্ষেত্রে লক্ষণীয় কোনও পরিবর্তন না ঘটলেও সামান্য আয় বৃদ্ধি।

    ২) নতুন কোনও যোগাযোগ উৎসাহিত করবে।

    ৩) বন্ধুসঙ্গ প্রীতি বৃদ্ধি।

    বৃষ

    ১) দৈহিক অস্বস্তি ও মানসিক চাপ দিনের অধিকাংশ সময়কে বিব্রত করে তুলবে।

    ২) কর্ম ও আর্থিক ক্ষেত্র কিছুটা উদ্দীপনা বৃদ্ধি করবে।

    ৩) পারিবারিক কিংবা পারিপার্শ্বিক কোনও ঘটনা সাময়িক মানসিক শান্তি নষ্ট করবে।

    মিথুন

    ১) কর্ম ও আর্থিক ক্ষেত্র উৎসাহ বৃদ্ধি করবে।

    ২) উদ্বেগের মধ্যে কোনও সুযোগ লাভ।

    ৩) অপ্রত্যাশিত সামান্য কিছু অর্থ লাভ।

    কর্কট

    ১) ব্যয় বাড়লেও আয় বাড়বে নিঃসন্দেহে।

    ২) কিছু উটকো পয়সা হাতে আসবে।

    ৩) শারীরিক দিক থেকে অস্বস্তি বোধ করবেন।

    সিংহ

    ১) গৃহে শান্তির অভাব ও মনোমালিন্যের সৃষ্টি হবে।

    ২) পুরনো বন্ধুস্থানীয়ের সাথে যোগাযোগ ও কোনও গুণের জন্য সম্মানিত হবেন।

    ৩) কোনও শুভাশুভ কর্মানুষ্ঠানে অংশগ্রহণ ও কাছাকাছি কোথাও বেড়াতে যাবেন।

    কন্যা

    ১) টুকটাক অর্থ হাতে আসবে।

    ২) উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তার মধ্যে দিয়ে সামান্য আর্থিক উন্নতি ও অপ্রত্যাশিত কিছু অর্থ হাতে আসবে।

    ৩) শরীর কিছুটা গোলমাল করবে। কোনও ব্যাপারে ক্ষণস্থায়ী মতবিরোধ জনিত অশান্তি ভোগ করবেন।

    তুলা

    ১) আর্থিকটান থাকলেও প্রয়োজনীয় অর্থ হাতে এসে যাবে।

    ২) কর্মক্ষেত্র চলনসই।

    ৩) দূর আত্মীয়ের সম্পর্কে উৎকণ্ঠা কিংবা তাদের কোনও অশুভ সংবাদ পেতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রবল ভাবে মানসিক চঞ্চলতা দেখা দেবে।

    ২) কর্মক্ষেত্র পূর্বের তুলনায় চিন্তামুক্ত ও নতুন যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ব্যয় বৃদ্ধি পেলেও প্রয়োজনীয় অর্থ হাতে এসে যাবে।

    ধনু

    ১) কোনও ঘটনা ভুল বোঝাবুঝি ও মানসিক শান্তি নষ্ট করব।

    ২) বাইরে বেড়াতে যেতে পারেন।

    ৩) গৃহে আত্মীয়ের আগমন ও পরিচিতের গৃহে নিমন্ত্রিত হতে পারেন।

    মকর

    ১) অবাঞ্ছিত কোনও ঘটনা মানসিক আনন্দ নষ্ট করবে।

    ২) কোনও গুণের জন্য সম্মানলাভ করবেন।

    ৩) দেবালয় ভ্রমণ হবে। কোনও দ্রব্য অথবা অযাচিত কিছু অর্থ লাভ হবে।

    কুম্ভ

    ১) গৃহে আত্মীয়ের আগমন অযথা ব্যয় বৃদ্ধি করবে।

    ২) কোনও তীর্থ বা নিকট ভ্রমণ হতে পারে।

    ৩) ধর্মীয় মনোভাব ও আধ্যাত্মিক আলোচনায় অংশগ্রহণ করবেন।

    মীন

    ১) গৃহে শান্তির অভাব ও কারও সাথে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হবে।

    ২) পুরনো কোনও বন্ধু স্থানীয় ব্যক্তির সাথে হঠাৎ যোগাযোগ হবে।

    ৩) কোনও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে হবে।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Chhattisgarh: উর্দু এবং ফারসির বদলে এবার পুলিশকে লিখতে হবে হিন্দি শব্দ, ফরমান ছত্তিশগড় সরকারের

    Chhattisgarh: উর্দু এবং ফারসির বদলে এবার পুলিশকে লিখতে হবে হিন্দি শব্দ, ফরমান ছত্তিশগড় সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিল ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বিজেপি সরকার। এতদিন পুলিশ যেসব উর্দু ও ফারসি শব্দ ব্যবহার করত, সেগুলির পরিবর্তে এবার ব্যবহার করা হবে হিন্দি শব্দ। সাধারণ মানুষ যাতে অনায়াসে শব্দের অর্থ বুঝতে পারেন, তাই এই পরিবর্তন।

    শব্দ বদল (Chhattisgarh)

    সে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র বিভাগের নির্দেশে পুলিশের ডিজি (DGP) রাজ্যের সব জেলার পুলিশ সুপারদের কাছে এই বিষয়ে একটি চিঠি দিয়েছেন। সেখানে পুলিশ সুপারদের বলা হয়েছে, অভিযোগ দায়ের বা অন্যান্য নথিপত্রে ব্যবহৃত ভাষা আরও সহজ-সরল এবং বোধগম্য করতে। এই চিঠির সঙ্গে ১০৯টি শব্দের একটি তালিকাও দেওয়া হয়েছে, যেখানে পুরানো ও কঠিন শব্দগুলির বদলে প্রস্তাবিত হিন্দি বিকল্প শব্দ ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যেমন, ‘হলফনামা’র পরিবর্তে এবার থেকে লিখতে হবে ‘শপথপত্র’, ‘দফা’র বদলে ধারা। ‘ফরিয়াদি’র পরিবর্তে ‘অভিযোগকারী’ লিখতে হবে, আবার ‘চশ্মদীদ’ শব্দের বদলে লিখতে হবে ‘প্রত্যক্ষদর্শী’।

    কী বলছেন উপমুখ্যমন্ত্রী

    ছত্রিশগড়ের উপমুখ্যমন্ত্রী বিজয় শর্মা বলেন, “যখন কোনও সাধারণ মানুষ থানায় কোনও অভিযোগ দায়ের করতে যান কিংবা অপরাধ সংক্রান্ত তথ্য বা অন্য কোনও কাজে যান, তখন তিনি প্রায়ই এফআইআর বা পুলিশের অন্যান্য নথিপত্রে ব্যবহৃত ভাষা নিয়ে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। পুলিশের নথিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন ভাষার শব্দ আমজনতার কাছে অপরিচিত হওয়ায়, তাঁরা নিজেদের বক্তব্য ঠিকঠাক বোঝাতে পারেন না এবং পুরো প্রক্রিয়াটাও ভালোভাবে বুঝতে পারেন না।” তিনি বলেন, “পুলিশের উদ্দেশ্য যদি সাধারণ মানুষের সাহায্য ও সুরক্ষা দেওয়া হয়, তাহলে তাদের ব্যবহৃত ভাষাও এমন হওয়া উচিত যাতে আমজনতা তা অনায়াসে বুঝতে পারেন এবং তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে (Chhattisgarh)।”

    ওই চিঠিতে আরও বলা হয়েছে এই পরিবর্তন সম্পর্কে সব অধস্তন কর্তাদের সচেতন করতে হবে এবং এও নিশ্চিত করতে হবে যে এই নির্দেশ যেন স্রেফ আনুষ্ঠানিকতা হয়ে না থাকে, বরং তার বাস্তব প্রয়োগ প্রতিটি পুলিশ চৌকি, থানা এবং রাজ্যের অফিসে স্পষ্টভাবে দেখা যায়। ছত্তিশগড় পুলিশ (DGP) এখন থেকে শুধুই আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নয়, বরং সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের একটি মাধ্যম হিসেবেও কাজ করবে (Chhattisgarh)।

  • WTC Final 2025: ২৭ বছরে ‘শাপমোচন’! অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে টেস্ট বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

    WTC Final 2025: ২৭ বছরে ‘শাপমোচন’! অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে টেস্ট বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাল ১৯৯৯! বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে জুটেছিল চোকার্স তকমা। সেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েই তা মুছল দক্ষিণ আফ্রিকা। অ্যালান ডোনাল্ড, শন পোলক, জ্যাক কালিস, এবি ডিভিলিয়ার্সেরা যা পারেননি, তা করলেন টেম্বা বাভুমা, এডেন মার্করাম, কাগিসো রাবাডারা। ২৭ বছর পর আরও এক বার আইসিসি ট্রফি জিতল দক্ষিণ আফ্রিকা। নির্বাসন কাটিয়ে ফেরার সাড়ে তিন দশক পর টেস্ট ক্রিকেটের সিংহাসনে বসল তারা। ১৯৯৮ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ের পর কোনও আইসিসি ট্রফি ঘরে তুলল প্রোটিয়ারা।

    মার্করাম-বাভুমার লড়াকু ইনিংস

    এই ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া দক্ষিণ আফ্রিকাকে জয়ের জন্য ২৮২ রানের লক্ষ্য দেয়। অস্ট্রেলিয়া তাদের প্রথম ইনিংসে ২১২ রান এবং দ্বিতীয় ইনিংসে ২০৭ রান করে। অন্যদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ইনিংস ১৩৮ রানেই সব উইকেট হারায়। প্রথম ইনিংসের ভিত্তিতে অস্ট্রেলিয়া ৭৪ রানের লিড পেলেও, দ্বিতীয় ইনিংসে দারুণভাবে ফিরে আসে দক্ষিণ আফ্রিকা। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের দ্বিতীয় ইনিংসে ৭০ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায়। এখান থেকে ক্রিজ ধরে রাখেন এইডেন মার্করাম এবং অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। তৃতীয় উইকেটে দুজনের মধ্যে ১৪৭ রানের জুটি দক্ষিণ আফ্রিকার জয়ের পথ তৈরি করে দেয়। মার্করাম ১০১ বলে ১১টি চারের সাহায্যে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। বাভুমা ৬৬ রানের অধিনায়কোচিত ইনিংস খেলেন। তারপর এই জয় ছিল সময়ের অপেক্ষা। লর্ডসে ইতিহাস গড়ে এই প্রথম বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ট্রফি জিতলো দক্ষিণ আফ্রিকা। চতুর্থ দিনে অস্ট্রেলিয়াকে ৫ উইকেটে হারালো প্রোটিয়ারা। ব্যর্থ হল না বাভুমা এবং মার্করামের লড়াই। দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে নজির গড়লেন টেম্বা বাভুমা। জয়ের নিরিখে অপরাজিত থেকে দলকে চ্যাম্পিয়ন করলেন তিনি। বাভুমার নেতৃত্বে ফাইনাল সহ ১০টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। যেখানে ৯টি জয় ও ১টি ড্র করেছে প্রোটিয়ারা।

    বহু অপেক্ষার ফল

    দ্বিতীয় ইনিংসে কামিন্স, স্টার্ক, হেজলউডদের তেমন সুযোগ দিলেন না বাভুমা ও মার্করাম। উল্টে যত সময় গড়াল তত কাঁধ ঝুঁলে গেল কামিন্সদের। নইলে কেন এত রক্ষণাত্মক হয়ে পড়লেন অসি অধিনায়ক। যেখানে উইকেট তোলা ছাড়া গতি নেই সেখানে বাউন্ডারিতে ফিল্ডার রাখলেন। বোঝা গেল, দক্ষিণ আফ্রিকার জয়ের পথে বিলম্ব করা ছাড়া আর কোনও পরিকল্পনা নেই তাঁর। হার মেনে নিয়েই বোধহয় চতুর্থ দিন খেলতে নেমেছিল অস্ট্রেলিয়া। তাদের শরীরী ভাষা সেটাই বুঝিয়ে দিচ্ছিল। তাই কামিন্স, স্টার্কেরা একক দক্ষতায় উইকেট তুললেও তাতে দক্ষিণ আফ্রিকার জয় আটকাতে পারলেন না। ম্যাচ শেষে গ্যালারিতে সন্তানকে জড়িয়ে ধরে দাঁড়িয়েছিলেন ডিভিলিয়ার্স, মুখে তৃপ্তির হাসি প্রাক্তন অধিনায়ক গ্রেমি স্মিথের। বোঝা যাচ্ছিল এই জয় যে তাদের কাছে বহু অপেক্ষার ফল। অধরা মাধুরী স্পর্শ করার আনন্দ।

  • Army Day Parade: মিথ্যে খবরের ভিত্তিতে মোদিকে আক্রমণ কংগ্রেসের, মুখে ঝামা ঘষে দিল হোয়াইট হাউস

    Army Day Parade: মিথ্যে খবরের ভিত্তিতে মোদিকে আক্রমণ কংগ্রেসের, মুখে ঝামা ঘষে দিল হোয়াইট হাউস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নিশানা করল কংগ্রেস। বৃহস্পতিবার এক্স হ্যান্ডেলে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ মোদি সরকারের সমালোচনা (Army Day Parade) করেন। ভারতের বৈশ্বিক মর্যাদা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।

    কংগ্রেসের পোস্ট (Army Day Parade)

    পোস্টে জয়রাম রমেশ লেখেন, “মোদি সরকার বলছে যে অপারেশন সিঁদুর এখনও চলছে, এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের মার্কিন সেনাবাহিনী দিবসে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকা নিঃসন্দেহে এক গুরুতর উদ্বেগের বিষয়। ট্রাম্প প্রশাসন বারবার এমন বার্তা দিচ্ছে যা শুধুমাত্র এই অর্থেই বোঝা যায় যে, আমেরিকা ভারত ও পাকিস্তানকে সমানভাবে দেখছে। প্রধানমন্ত্রী সদ্য এমন একটি প্রতিনিধি দলকে স্বাগত জানিয়েছেন যারা সারা বিশ্বে আমেরিকা-সহ পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়ার বিষয়টি জানিয়েছে। সেই মুহূর্তেই ওয়াশিংটন ডিসি থেকে এমন সংবাদ আসছে, যা ভারতের কূটনৈতিক অবস্থানকে আরও অস্বস্তিকর করে তুলছে।” কংগ্রেসের এই নেতা বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর এখন উচিত নিজের একগুঁয়েমি এবং মর্যাদার ভাবনা সরিয়ে রেখে একটি সর্বদলীয় বৈঠক ও সংসদের বিশেষ অধিবেশন ডাকা, যাতে দেশ তার সম্মিলিত ইচ্ছা স্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে পারে এবং দেশের সামনে একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ উপস্থাপন করা যায়। দশকব্যাপী কূটনৈতিক অগ্রগতি যেন সহজে নষ্ট না হয় (Army Day Parade)।”

    মিথ্যে খবর!

    যদিও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানকে আমেরিকা আমন্ত্রণ জানিয়েছে — এই খবরটি সর্বৈব মিথ্যে। কারণ হোয়াইট হাউস সাফ জানিয়ে দিয়েছে, তারা কোনও বিদেশি সেনা কর্তাকে আমন্ত্রণ জানায়নি। হোয়াইট হাউসের এক কর্তা বলেন, “এটি মিথ্যে। কোনও বিদেশি সামরিক নেতাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।”

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ হওয়া সত্ত্বেও, রমেশ এই খবরের সত্যতা যাচাই করার প্রয়োজন মনে করেননি, যার ভিত্তিতে তিনি ভারতের আন্তর্জাতিক অবস্থানকে খাটো করছিলেন। অবশ্য এই প্রথম (PM Modi) নয় যে, কংগ্রেসের কোনও নেতাকে মিথ্যে প্রচার করতে দেখা গেল। অতীতেও একাধিকবার কংগ্রেস নেতারা এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ করেছেন (Army Day Parade)।

  • NIA: অসম বিস্ফোরণকাণ্ডে পরেশ বড়ুয়াসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল এনআইএ-র

    NIA: অসম বিস্ফোরণকাণ্ডে পরেশ বড়ুয়াসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসমে গত বছর একাধিক আইইডি বিস্ফোরণ ঘটানোর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে নিষিদ্ধ সংগঠন আলফা (আই) প্রধান পরেশ বড়ুয়াসহ (Paresh Baruah) তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে শুক্রবার চার্জশিট দায়ের করেছে জাতীয় তদন্ত সংস্থা এনআইএ। শনিবার এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছে এনআইএ (NIA)। অনেক নামে পরিচিত পরেশ বড়ুয়া নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অফ অসম-ইন্ডিপেন্ডেন্ট (আলফা-আই) এর চেয়ারম্যান এবং স্বঘোষিত কমান্ডার-ইন-চিফ বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

    কোন কোন ধারায় অভিযুক্ত পরেশ

    এনআইএ (NIA) সূত্রে জানা গিয়েছে, পরেশ বড়ুয়ার (Paresh Baruah) সঙ্গে অভিজিৎ গগৈ এবং জাহ্নু বড়ুয়াকে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন এবং বিস্ফোরক পদার্থ আইনের বিভিন্ন ধারায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। আসাম জুড়ে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন ব্যাহত করার জন্য গত বছরের স্বাধীনতা দিবসে একাধিক বিস্ফোরণ ঘটানোর বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে গুয়াহাটির দিসপুর লাস্ট গেটে পুঁতে রাখা ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) এর সাথে এই তিনজনের যোগসূত্র পাওয়া গিয়েছে বলে এনআইএ অভিযোগপত্রে জানিয়েছে।

    কোন কোন ধারায় অভিযুক্ত পরেশ

    গত বছর স্বাধীনতা দিবসের এই ঘটনার পর ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে তদন্তের দায়িত্ব নেয় এনআইএ (NIA)। তদন্তে গোয়েন্দারা জানতে পারেন যে, মৃত্যু বা আহত করা, সম্পত্তি ধ্বংস করা, ভারতের ঐক্য, অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি তৈরি করা এবং মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ানোর উদ্দেশ্যে আইইডিগুলো স্থাপন করা হয়েছিল। এই মামলার পরবর্তী শুনানি গুয়াহাটি আদালতে হবে বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, আটের দশকের গোড়া থেকেই সার্বভৌম অসমের দাবিতে উত্তপ্ত হয়েছিল ভারতের উত্তর পূর্বের রাজ্য। পরেশ বড়ুয়ার (Paresh Baruah) নেতৃত্বে আগুন জ্বলেছিল অসমে। শেষ পর্যন্ত ১৯৯০-এ আলফাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় সরকার। তার পরেও হামলা চালিয়ে গিয়েছে বিচ্ছিন্নবাদীরা। বছর চারেক আগে শোনা যায়, পরেশ বড়ুয়ার নেতৃত্বাধীন আলফা জঙ্গিরা চিনের ইউনান প্রদেশে ঘাঁটি গেড়েছে। সেখান থেকেই ভারতে নাশকতার চক্রান্ত চলছে।

LinkedIn
Share