Panchayat Vote: শুক্রবার রাতে তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষ কেশপুরে! আহত উভয়পক্ষের ৮

ফের শিরোনামে কেশপুর! তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে ব্যাপক উত্তেজনা
Untitled_design(102)
Untitled_design(102)

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের (Panchayat Vote) আগের রাতেই ফের উত্তপ্ত কেশপুর। তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে ব্যাপক উত্তেজনা এলাকায়। শুক্রবার রাতে তৃণমূলের জেলা পরিষদ প্রার্থীকে এই ঘটনার কারণে পুলিশকে ফোনে হুমকিও দিতে শোনা যায়। আজ শনিবার রয়েছে পঞ্চায়েত ভোট। ঠিক তার আগের রাতে এমন ঘটনায় আতঙ্কে রয়েছেন স্থানীয় মানুষজন। তাঁদের আশঙ্কা, ভোটের দিনও অশান্তি ছড়াতে পারে।

আরও পড়ুন: ভোটের আগেই মুর্শিদাবাদে দু'জন তৃণমূল কর্মী খুন, কোচবিহারে গুলিবিদ্ধ কংগ্রেস কর্মী

ঠিক কী ঘটনা?

জানা গিয়েছে, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশপুর ব্লকের ১৫ নম্বর অঞ্চলের বাগরুই এলাকায় শুক্রবার সন্ধ্য়ায় তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে আহত হন বেশ কয়েকজন। বিজেপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, এদিন সন্ধ্যায় বাগরুই এলাকায় তৃণমূলের লোকজন গিয়ে হামলা চালায় তাদের কর্মী-সমর্থকদের উপর। এতেই ঝামেলার সূত্রপাত। বিজেপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের মারে আহত হয়েছেন চারজন বিজেপি কর্মী-সমর্থক।

কী বলছে বিজেপি?

স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, হেরে যাওয়ার আশঙ্কাতে সন্ত্রাস করছে তৃণমূল। তাদের ফ্ল্যাগ-ফেস্টুন সব কিছু ছিঁড়ে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় পঞ্চায়েত (Panchayat Vote) প্রার্থীদের বাড়ি বাড়ি ঢুকে তৃণমূল মারধর করছে বলেও অভিযোগ বিজেপির। তৃণমূলের এই সন্ত্রাস প্রতিরোধ করতে গেলেই সংঘর্ষ বেধে যায় বলে জানিয়েছে বিজেপি।

কী বলছে তৃণমূল? 

পাশাপাশি তৃণমূলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, তাদেরও চারজন কর্মী-সমর্থক আহত। কেশপুর ব্লকের তৃণমূলের জেলা পরিষদের প্রার্থী মহম্মদ রফিক এদিন মেদিনীপুর হাসপাতালে এসে এই ঘটনার জন্য পুলিশকে ফোনে শাসানিও দেন। পাশাপাশি তিনি অভিযোগ করেন, যে এলাকায় গোলমাল হয়েছে, সেখানে তৃণমূলের লোকজনকে মারধর করা হয়েছে। বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীদের মারে আহত হয়েছেন তৃণমূলের চারজন কর্মী-সমর্থক। ঘটনার পর অবশ্য কেশপুর বা মেদিনীপুর হাসপাতালে সন্ধ্যা অবধি কেউ ভর্তি হননি।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles