Krishna Janmabhoomi Case: কৃষ্ণ জন্মভূমি মামলা, আদালত উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি এল পাকিস্তান থেকে

Pakistan: কৃষ্ণ জন্মভূমি মামলার আবেদনকারীকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি এল পাকভূম থেকে...
krishna-f
krishna-f

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এলাহাবাদ হাইকোর্টে চলছে কৃষ্ণ জন্মভূমি মামলা (Krishna Janmabhoomi Case)। এবার সেই আদালতই বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি এল পাকিস্তান (Pakistan) থেকে। নভেম্বরের ১৩ তারিখে ওই হুমকি দেওয়া হয় ২২টি অডিও রেকর্ডিংয়ের মাধ্যমে। অডিও পাঠানো হয়েছিল আশুতোষ পাণ্ডে নামের এক ব্যক্তির কাছে। তিনি কৃষ্ণ জন্মভূমি মামলার একজন আবেদনকারী। মথুরাভিত্তিক শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি মুক্তি নির্মাণ ট্রাস্টের সভাপতিও তিনি।

হুমকি বার্তা পাকিস্তান থেকে (Krishna Janmabhoomi Case)

তিনি জানান, এই অডিও বার্তাগুলো হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে পাকিস্তানের দুটি নম্বর থেকে পাঠানো হয়। তিনি নভেম্বর ১৩ তারিখ রাত ৯টা ৩৬ মিনিটে এই বার্তাগুলো পান। সেখানেই তিনি এলাহাবাদ হাইকোর্টে বোমা হামলার হুমকি শুনতে পান। বোমা হামলার হুমকির পাশাপাশি বার্তাগুলিতে অশ্লীল ভাষা এবং পাণ্ডেকে ব্যক্তিগতভাবে হুমকি দেওয়া হয়। কলার সতর্ক করে বলে, নভেম্বর ১৯ তারিখে এলাহাবাদ হাইকোর্টে বোমা হামলা করা হবে এবং পরেরদিন পাণ্ডের ওপর হামলা হবে।

পুলিশের হাতে অডিও ক্লিপ

অডিও ক্লিপগুলি পুলিশের হাতে তুলে দেন তিনি। পাণ্ডে জানান, একইসঙ্গে তিনি পাকিস্তানের ওই নম্বরগুলি থেকে ফোন কলও পান। সেই কলেও একই ধরনের হুমকি দেওয়া হয়। পাণ্ডে শামলির কান্দলা এলাকার বাসিন্দা। এই হুমকি-বার্তাগুলি তিনি শামলি পুলিশের কাছে জমা দেন। পুলিশের শীর্ষ কর্তাদের ইমেইলও করেছেন। তিনি বলেন, “এর আগেও আমি একই ধরনের হুমকি পেয়েছিলাম। তাই প্রয়াগরাজ, কৌশাম্বী, ফতেপুর এবং মথুরায় মামলা দায়ের করা হয়েছিল।”

আরও পড়ুন: শুক্রবারের ‘খুতবা’ দিতে হলে আগাম অনুমতি নিতে হবে, ছত্তিশগড়ের মসজিদগুলিকে নির্দেশ

শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমিকে (Krishna Janmabhoomi Case) শাহি ইদগাহ মসজিদের নিয়ন্ত্রণ-মুক্ত করতে সব মিলিয়ে আবেদন করেছিলেন ১৮ জন। পাণ্ডে তাঁদেরই একজন। তিনি মসজিদের অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ মসজিদ কমিটির কর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নিয়েছিল।

প্রসঙ্গত, মইনপুরীর জনৈক অজয় প্রতাপ সিং তথ্য জানার অধিকার আইনের আওতায় সারা দেশের মন্দিরগুলির তথ্য জানতে চেয়েছিলেন। তাতে মথুরায় শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান সম্পর্কেও তথ্য চাওয়া হয়েছিল। এর উত্তর দিতে গিয়ে ১৯২০ সালে প্রকাশিত একটি গেজেটের ভিত্তিতে তথ্য দেয় এএসআই। সেই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, আগে মসজিদের জায়গায় ছিল (Pakistan) কাটরা কেশবদেবের মন্দির (Krishna Janmabhoomi Case)।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles