Narendra Modi: সেনার ‘অদম্য চেতনা ও সাহস’-এর প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

Infantry Day: সেনার প্রতি বিশেষ সম্মান প্রদর্শন মোদির…
Untitled_design
Untitled_design

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) রবিবার পদাতিক দিবস (Infantry Day) উপলক্ষে সমস্ত পদাতিক সৈন্য এবং যোদ্ধাদের "অদম্য চেতনা ও সাহস"-এর কথা বলে ব্যাপক প্রশংসা করেছেন। সেই সঙ্গে তাঁদের বিশেষ সম্মানও জানিয়েছেন। এদিন অনুষ্ঠান উপলক্ষে উপস্থিত ছিলেন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ (সিডিএস) জেনারেল অনিল চৌহান, সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী প্রমুখ। এদিন সকল সিনিয়র অফিসার জাতীয় যুদ্ধ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

মোদি কী বললেন (Narendra Modi)?

এই বিশেষ দিনের গুরুত্বের কথা জানিয়ে এবং সেনাকে সাধুবাদ দিয়ে মোদি (Narendra Modi) এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেছেন। সামজিক মাধ্যমে তিনি লিখেছেন, “পদাতিক দিবসে (Infantry Day), সকল পদাতিক বাহিনী এবং সৈনিক যোদ্ধাদের অদম্য চেতনা, সাহসকে অভিনন্দন জানাই। যাঁরা অক্লান্তভাবে আমাদের রক্ষার কাজে যুক্ত রয়েছেন তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। তাঁরা সর্বদা নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন, আবার যে কোনও প্রতিকূলতার মুখে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থাকেন। আমাদের দেশের নিরাপত্তাকে সুরক্ষিত করেন তাঁরাই। প্রত্যেক ভারতীয়কে অনুপ্রাণিত করে থাকেন এবং সেই সঙ্গে শক্তি, বীরত্ব, কর্তব্যের ভাবমূর্তিকে অবিস্মরণীয় করে রাখেন। তাঁদের অবদান অপরিসীম।”

আরও পড়ুন: ইজরায়েল-ইরাক দ্বন্দ্ব, তেহরানের পাশে মুসলিম রাষ্ট্র, তেলআভিভের পাশে কারা?

কেন পদাতিক দিবস?

২৭ অক্টোবর ১৯৪৭ সালে শ্রীনগর এয়ারফিল্ডে এসআইকেএইচ (SIKH) রেজিমেন্টের ১ম ব্যাটালিয়নের অভিযান স্মরণ করে প্রতি বছর পদাতিক দিবস পালিত হয়। জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ঘৃণ্য পরিকল্পনা থেকে রক্ষা করেছিল সেনাবাহিনী। এই সাহসী পদক্ষেপের ফলে জম্মু ও কাশ্মীর দখলের পাকিস্তানের পরিকল্পনা নস্যাৎ হয়ে যায়। পদাতিক বাহিনী "যুদ্ধের রানি" নামেও পরিচিত এবং এর ইতিহাস প্রথম মানব যুদ্ধের মতোই পুরনো।

দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করেছে বাহিনী

একটি সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্বাধীনতার পর থেকে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পদাতিক বাহিনী (Infantry Day) সেনাবাহিনীতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সেটা চিনের সাথে ১৯৬২ সালের যুদ্ধ হোক বা পাকিস্তানের সাথে ১৯৪৭-৪৮ সালের যুদ্ধ। আবার ১৯৬৫, ১৯৭১, ১৯৯৯ সালের কারগিল যুদ্ধই হোক না কেন, অবদান এবং বলিদান অনস্বীকার্য। এই সব ঐতিহাসিক যুদ্ধে পদাতিক বাহিনীর কৃতিত্ব অতুলনীয়। এই যুদ্ধগুলি ছাড়াও, উত্তর ও উত্তর পূর্বে কাউন্টার ইনসারজেন্সি বা কাউন্টার টেরোরিস্ট অপারেশন, পাঞ্জাবের অপারেশন ব্লু স্টার, অপারেশন রক্ষক, শ্রীলঙ্কায় অপারেশন পবন এবং সম্প্রতি পূর্ব লাদাখে অপারেশন স্নো লিওপার্ড নিখুঁত পেশাদারিত্বের ধারাবাহিক সাক্ষী হয়ে রয়েছে।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles