RG Kar: গভীর ষড়যন্ত্র? ওসি অভিজিতের পলিগ্রাফ ও সন্দীপের নারকো টেস্ট করতে চায় সিবিআই

Sandip Ghosh: ওসি অভিজিতের পলিগ্রাফ ও সন্দীপের নারকো টেস্টের অনুমতি চেয়ে আদালতের পথে সিবিআই...
Untitled_design(938)
Untitled_design(938)

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডের সময় টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের পলিগ্রাফ ও হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) নারকো টেস্ট করাতে উদগ্রীব হয়ে উঠেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই। এদিনই শিয়ালদা আদালতে এই মর্মে আবেদন জানানো হবে বলে জানা গিয়েছে। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, গুজরাটের গান্ধীনগরে সন্দীপ ঘোষের নারকো অ্যানালাইসিস টেস্ট করাতে চায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। আদালতে এর আগেই সিবিআই জানিয়েছিল কোনও অপরাধের ক্ষেত্রে গভীর ষড়যন্ত্র থাকলে নারকো টেস্টের মাধ্যমে রহস্য উন্মোচন করা সম্ভব হয়। সিবিআই ইতিমধ্যে জানিয়েছে, এর আগে সন্দীপ ঘোষের পলিগ্রাফ টেস্ট করা হয়েছে এবং দিল্লির সিএফএসএল-র রিপোর্ট অনুযায়ী বেশ কিছু অসঙ্গতি (RG Kar) পাওয়া গিয়েছে, আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষের বয়ানে। এবার তাঁর নারকো অ্যনালাইসিস টেস্ট করাতে চাইছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। 

সন্দীপের আর্জিতে আমল দিল না উচ্চ আদালত

এদিকে, আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar)  জেল বন্দি প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের মামলা জরুরি ভিত্তিতে শোনার আর্জিতে আমলই দিল না কলকাতা হাইকোর্ট। সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) দাবি ছিল, তাঁর পরিবারে অনটন চলছে, তাই ফিক্সড ডিপোজিট ভেঙে তিনি কিছু টাকা তুলতে চান। এই আর্জি জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন তিনি। শুক্রবার সেই মামলা শোনার কথা ছিল আদালতে। কিন্তু সেই আর্জিতে কোনও আমলই দিল না কলকাতা হাইকোর্ট।

ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসককে (RG Kar) ফের তলব

অন্যদিকে, আরজিকর কাণ্ডে নিহত মহিলা চিকিৎসকের ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাসকে ফের একবার তলব করল সিবিআই। শুক্রবারে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দেন ওই ডাক্তার। প্রসঙ্গত, আরজি করের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসক হলেন অপূর্ব বিশ্বাস। তিনিই নিহত চিকিৎসকের দেহের ময়নাতদন্ত করেছিলেন বলে জানা যায়। তাঁকে এর আগে একাধিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এর আগেই অপূর্ব বিশ্বাস দাবি করেছিলেন, নিহত চিকিৎসকের দেহের ময়নাতদন্ত দ্রুত করার জন্য তাঁকে চাপ দেওয়া হয়েছিল। সংবাদ মাধ্যমকে অপূর্ব বিশ্বাস জানিয়েছিলেন, ঘটনার পরেই মৃতার কাকা পরিচয় দিয়ে তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। তবে পরে জানা যায়, ওই কাকা আসলে সঞ্জীব নামের এক ব্যক্তি। যাঁকে নির্যাতিতা, কাকু বলে সম্মোধন করতেন। সঞ্জীব অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles